Blogger নাকি WordPress কোনটি থেকে শুরু করবেন ব্লগিং

টিউন বিভাগ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 4
ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ১নং ভোলাহাট ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ড, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন?আশাকরি ভাল আছেন। বন্ধুরা আজকের টিউনটি হতে চলেছে খুব ইন্টারেস্টিং এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি টিউন। বিশেষ করে যারা নতুন ব্লগিং শুরু করবেন কিংবা ব্লগিং শুরু করেছেন কিন্তু সফলতা পাচ্ছেন না তাদের জন্য।

যদি আপনি ব্লগিং কে নিজের ফিউচার প্লান হিসেবে নিতে চান তাহলে অবশ্যই এই টিউনটি আপনি ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকুন অবশ্যই অবশ্যই উপকৃত হবেন। আজকের এই টিউনে আমি আপনাদের জানাব- আপনারা যদি নতুন ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে কোন প্ল্যাটফর্ম তে আপনাদের জন্য সেরা হবে? ব্লগার নাকি ওয়ার্ডপ্রেস? আমি ব্লগার এবং ওয়াডপ্রেস এর তুলনামূলক ভাবে কিছু পয়েন্ট বিশ্লেষণ করবো যেকোনো ধৈর্য সহকারে পড়লে আপনারা নিজেরাই ডিসিশান নিতে পারবেন যে কোন প্ল্যাটফর্ম টি আপনার জন্য সেরা হবে। তো আর বেশি কথা বলব না চলুন শুরু করি।

বন্ধুরা আমরা সবাই জানি ব্লগার একদম ফ্রি একটি প্ল্যাটফর্ম কারণ এটি গুগলের প্রোডাক্ট অর্থাৎ গুগলই আপনার সকল ধরনের কাস্টমাইজেশন করবে এবং ওয়ার্ডপ্রেস সম্পূর্ণ পেইড এখানে ধাপে ধাপে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে অর্থাৎ ইনভেস্ট করতে হবে। আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর যেকোনো কিছু করতে গেলেই আপনাকে টাকা খরচ করতে হতে পারে। কিন্তু এরকম অনেক কিছু আছে যা আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন যেমন:- অনেক ফ্রি থিম আছে, ফ্রি প্লাগ-ইন আছে, তবে অধিকাংশ জিনিস হচ্ছে পেইড এবং ব্লগারের অধিকাংশ জিনিস অর্থাৎ অধিকাংশ বলতে পুরো জিনিসটাই ফ্রি।

তো বন্ধুরা লাগিয়ে দিয়েছি ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগারের যুদ্ধ এবং আমি দায়িত্ব পালন করছি রেফারির। আমাদের এই টিউনের তুলনামূলক বিশ্লেষণ বিষয়গুলোর এক নাম্বারে যে পয়েন্ট নিয়ে কথা বলব সেটি হল মালিকানা।

১. মালিকানা (Ownership)

বন্ধুরা আপনারা জানেন ব্লগার গুগল এর প্রোডাক্ট এবং ওয়ার্ডপ্রেস সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি প্ল্যাটফর্ম অর্থাৎ ব্লগার যেহেতু গুগলের প্রোডাক্ট সেহেতু আপনি ব্লগারে ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে যে কোন কিছু করতে গেলেই তার মালিক কিন্তু আপনি হবেন না অর্থাৎ যেহেতু এটি ফ্রি সেহেতু এর সম্পূর্ণ মালিক গুগল। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যত যাই করেন না কেন এর মালিক কখনো আপনি নন। গুগল যেকোন সময় চাইলে আপনার ওয়েবসাইটটি কে ব্যান করে দিতে পারবে কিংবা ডিলিট করে দিতে পারে এবং আপনাকে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলতে পারে।

এবং ওয়াডপ্রেস একটি ভিন্নধর্মী প্ল্যাটফর্ম এখানে আপনাকে ধাপে ধাপে যেহেতু পে করতে হবে অর্থাৎ টাকা খরচ করতে হবে সেহেতু এর সম্পূর্ণ মালিক আপনি। কারণ আপনি যখন হোস্টিং কিনবেন তখন আপনি অনলাইনে আপনার নিজের জন্য একটি জায়গা বরাদ্দ করে রাখছেন। এখানে কেউ আপনার জায়গায় জবরদস্তি করতে পারবে না এবং আপনাকে ওয়েবসাইট শুরুতেই ডোমেইন কিনতে হচ্ছে। যেহেতু এ সবগুলোতেই আপনাকে টাকা খরচ করতে হচ্ছে সেহেতু ওয়ার্ডপ্রেসের সম্পূর্ণ মালিক আপনি। আপনি যেকোন প্ল্যাগ-ইন ওয়ার্ডপ্রেসে ইউজ করতে পারবেন এবং আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটিকে যেকোনোভাবে ম্যানেজমেন্ট করতে পারবেন।

তো আলোচনা থেকে পরিশেষে বলা যায় মালিকানার দিক থেকে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস এগিয়ে। কারণ ওয়ার্ডপ্রেসের সম্পন্ন মালিক আপনি এবং ব্লগারের সম্পন্ন মালিক গুগল।

২. কাস্টমাইজেশন (Customization)

অনেকে বলে ব্লগারে কাস্টমাইজেশন সহজ এবং ওয়ার্ডপ্রেসে কাস্টমাইজেশন খুব কঠিন কিন্তু এটা একেবারে সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ কাস্টমাইজেশনের দিক থেকে ওয়ার্ডপ্রেসে যে যে সুযোগ সুবিধা গুলো রয়েছে তা ব্লগারেও রয়েছে। আপনি চাইলে সেম ভাবেই দুইটাকেই কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন অর্থাৎ ওয়ার্ডপ্রেসে বানানো ওয়েবসাইট কে যেভাবে কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন তেমনি ব্লগারে বানানো ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসে আপনাকে এডভান্স লেভেলের কাজগুলো করতে বিভিন্ন প্লাগ-ইন ইউজ করতে হবে সেটি পেইড হোক কিংবা ফ্রি।

আর এজন্য কাস্টমাইজেশনের দিক থেকে আমি ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগারকে 50-50 দিচ্ছি কারণ এই দুইটাতে কাস্টমাইজেশন একেবারে সেম।

৩. ডিজাইন (Design)

বন্ধুরা আমি আগেই বলেছি ওয়াডপ্রেস সম্পূর্ণ আপনার নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট এবং ব্লগারে আপনি যেকোন ওয়েবসাইট বানালে এটি গুগলের হয়ে যাবে অর্থাৎ গুগল এর অধীনে যেহেতু আপনি কাজ করবেন সেহেতু আপনি আপনার ব্লগার থেকে বানানো ওয়েবসাইট কে যেকোন ভাবে ডিজাইন করতে পারবেন না। অর্থাৎ কিছু কিছু আপনার অধীনে থাকবে না। কিন্তু ওয়াডপ্রেস যেহেতু সম্পূর্ণ আপনার নিজের ওয়েবসাইট সেখানে ডিজাইনের দিক থেকে আপনি সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা পাবেন। অর্থাৎ আপনি ইচ্ছা করলে আপনার ওয়েবসাইটটি যা খুশি তা করতে পারবেন। এতে আপনার ওপর কেউ জবরদস্তি করতে পারবে না।

আর তাই এজন্য ডিজাইনের দিক থেকে অবশ্যই ওয়াডপ্রেস সেরা। কারণ এখানে আপনাকে কেউ জবরদস্তি করবে না আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো ভাবে আপনার ওয়েবসাইটটিকে যেকোনোভাবে ডিজাইন করতে পারবেন সেটা প্লাগিন এর মাধ্যমে হোক কিংবা থিম এর মাধ্যমে। যেকোনো ভাবে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটটিকে ডিজাইন করতে পারবেন যা কখনো সম্ভব হবে না গুগল এর প্রোডাক্ট ব্লগারে।

৪. কন্ট্রোল (Control)

কন্ট্রোল জিনিসটা আপনারা সকলেই কমবেশি জানেন অর্থাৎ আপনি আপনার ওয়েবসাইটটিকে কতটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন সেটাকে কন্ট্রোল বলে। যেহেতু ব্লগার গুগলের প্রোডাক্টস এর সম্পূর্ণ কন্ট্রোল অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে থাকবে না। কিন্তু ওয়াডপ্রেস যেহেতু আপনার ওয়েবসাইট তাই অন্য সুবিধাগুলোর মত আপনি সম্পূর্ণ কাস্টমাইজেশন অর্থাৎ আপনি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

তাই এদিক থেকে আমার মতে ওয়াডপ্রেস এগিয়ে থাকবে। কারণ ওয়ার্ডপ্রেসে সম্পূর্ণ কন্ট্রোল আপনার হাতে এবং ব্লগার এর কিছু কন্ট্রোল থাকবে আপনার কাছে কিন্তু সম্পূর্ণটা আপনি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবেন না। এর কিছু কিছুটা গুগলের অধীনে চলে যাবে। অর্থাৎ সেগুলোতে আপনি কোন নড়চড় করাতে পারবেন না। আপনাকে যেভাবে কন্ট্রোলের সুযোগ দেওয়া হবে আপনি শুধুমাত্র এটুকুই করতে পারবেন।

৫. নিরাপত্তা (security)

এবার আসি নিরাপত্তা দিকে এতটুকু আলোচনা থেকে আপনারা বুঝে গেছেন যে ব্লগার গুগল এর প্রোডাক্ট এবং ওয়াডপ্রেস সম্পন্ন আপনার। যেহেতু এটি গুগলের প্রোডাক্ট অর্থাৎ এর সম্পূর্ণ নিরাপত্তা থাকবে গুগল হাতে অর্থাৎ এখানে আপনাকে নিরাপত্তার ম জন্য কোনরকম প্ল্যানিং কিংবা কোডিং করতে হবে না। সম্পূর্ণ নিরাপত্তা আপনি গুগলের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু অন্যদিকে ওয়ার্ডপ্রেসের নিরাপত্তা কিন্তু খুব কঠিন অর্থাৎ ওয়ার্ডপ্রেসে আপনার বানানো ওয়েবসাইটকে আপনাকেই নিরাপত্তা দিতে হবে।

নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য অনেক ধরনের কাজ করতে হয়। যেমন: বিভিন্ন ধরনের প্লাগ-ইন ইউজ করতে হয়। কিন্তু ফ্রি প্লাগ-ইন নয় আপনাকে ব্যবহার করতে হবে পেইড প্লাগ-ইন। কারণ যেগুলো ফ্রি প্লাগ-ইন রয়েছে সেগুলোর থেকে পেইড প্লাগিনগুলো অনেক উন্নত। ফ্রি প্লাগ-ইন গুলোতেও আপনি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা অর্থাৎ আপনি নিরাপত্তা পেয়ে থাকবেন কিন্তু পেইড গুলোর মত কখনোই হবে না।

এদিক থেকে অবশ্যই ব্লগার এগিয়ে থাকবে কারণ ব্লগার গুগল এর প্রোডাক্ট। গুগল এটিকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দেবে এবং ওয়ার্ডপ্রেসের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা আপনাকে দিতে হবে, তা যেকোন মূল্যেই হোক।

৬. অটো টুলস (Auto tools)

এর দ্বারা কি বোঝায় তা আপনারা সকলেই জানেন। অটো টুলস বলতে বোঝায় আপনি যখন অনলাইনে অ্যাক্টিভ থাকবেনা তখন ও অটো টুলসই আপনার ওয়েবসাইটটিকে কাস্টোমাইজ করবে অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইট টিকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দেবে এবং আপনার ওয়েবসাইটের এসইও করবে। এজন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্লাগিন ব্যবহার করতে হবে যা শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেসে করা যায় অর্থাৎ ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন যে ব্লগারে প্লাগিন ব্যবহার করা যায় না। তাই এদিক থেকেও ওয়ার্ডপ্রেস এগিয়ে।

৭. ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা (Future plan)

আপনি হয়তো দেখে থাকবেন যে এরকম অনেক ব্লগার আছে যে ব্লগারে ব্লগিং শুরু করেছিল কিন্তু পরবর্তীতে ওয়ার্ডপ্রেসের চলে গিয়েছে। কারণ ওয়াডপ্রেস সম্পূর্ণ আপনার নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকবে, এখানে অনেক সুযোগ সুবিধা আছে। তাই আমি বলব আপনি যদি নতুন ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেসে শুরু করবেন এবং আপনি যদি ব্লগারের শুরু করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেসে চলে আসবেন। কারণ আপনার ফিউচার প্লান এর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস হবে আপনার জন্য সেরা। কারণ গুগল যেকোন সময় চাইলে আপনার ওয়েবসাইটটি ডিলিট করে দিতে পারে। কিন্তু ওয়াডপ্রেস এর সম্পূর্ণ থাকব আপনার হাতে।

৮. গুগল অ্যাডসেন্স (Google Adsense)

অনেকের ধারণা এটা যে যেহেতু  ব্লগার গুগলের প্রডাক্ট সেহেতু ব্লগারে তৈরি সাইট গুলোকে গুগল এডসেন্স দেবে এবং ওয়ার্ডপ্রেসে তৈরি ওয়েবসাইটগুলোকে গুগল এডসেন্স দেবে না কিংবা এডসেন্স বজায় রাখবে না। এটা সত্যিই ছিল 2020 সালের আগ পর্যন্ত কিন্তু 2020 সালে গুগল স্পষ্ট ভাবে বলে দিয়েছে যে ব্লগারের যে সুযোগ সুবিধাগুলো আমরা দিয়ে থাকি তা ওয়াডপ্রেস দেব। যদি ওয়াডপ্রেস এ ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে আপনি সে সুযোগ সুবিধাগুলো পাবেন অর্থাৎ গুগল এডসেন্স যেভাবে পাবেন। এর জন্য আপনার এ ধরনের চিন্তা যদি থেকে থাকে তাহলে বাদ দিয়ে দেন কারণ আপনি কষ্ট করলে অবশ্যই তার প্রতিদান পাবেন। আর এজন্য আমি এদিক থেকে ব্লগার ও ওয়ার্ডপ্রেস কে  50-50 দিচ্ছি।

আমার মতামত

উপরিউক্ত আলোচনা থাকে অবশ্যই আপনারা নিজেরা সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আপনার জন্য কোন ওয়েবসাইট কিংবা প্লাটফরমটি সেরা হবে। তো যদি সেরকম সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন তাহলে আমি আপনাকে আমার মতামত দিচ্ছি। যদি আপনি করে টাকা খরচ করে করে আপনার ওয়েবসাইটটি কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান এবং ফিউচার প্লান যদি আপনার ব্লগিং থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস থেকে শুরু করবেন এবং যদি আপনার কাছে টাকা খরচ করার মত তেমন অবস্থা না থেকে থাকে এবং আপনি যদি ক্ষণিকের জন্য ওয়েবসাইট টিকিয়ে রাখতে চান কিংবা সেটিকে কাস্টমাইজ করতে চান তাহলে আপনি ব্লগারে যেতে পারেন। কিন্তু আমি বলব ওয়ার্ডপ্রেস হবে আপনার জন্য বেটার। সেখানে সম্পূর্ণ কাস্টমাইজ থাকবে আপনার হাতে।

তাই আপনি যদি ব্লগিংকে নিজের ফিউচার প্লান হিসেবে নিতে চান তাহলে অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেসে গিয়ে আপনি ব্লগিং শুরু করবেন। তা বলে ব্লগার খারাপ এমনটা নয়। ব্লগার এবং ওয়াডপ্রেস দুটো এখন বিশ্বের মধ্যে অন্যতম। তবে আমি আমার এই টিউন এই দুইটার মধ্যে তুলনা করে আপনাদের সামনে এদের সুযোগ সুবিধা গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

বন্ধুরা আশাকরি এই টিউনটি আপনাদের ভাল লেগেছে এবং আপনার অনেক উপকৃত হয়েছেন। যদি এ টিউনটি সম্পর্কে আপনার আরও কোনো জানার থাকে কিংবা কোনো মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাকে টিউমেন্ট করবেন আমি আপনাদের প্রতিটি টিউমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এই টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং টিউনটিতে একটা লাইক দেবেন।

আর আপনারা যদি চান যে আমি ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে নতুন আর একটা সিরিজ তৈরি করি তাহলে অবশ্যই আমাকে টিউমেন্ট করবেন আমি ওয়াডপ্রেস কিংবা ব্লগার যেকোনো একটি নিয়ে একটি পুরো সিরিজ তৈরি করব। তো বন্ধুরা সকলে ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং টেকটিউনসের সাথে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম।

Level 4

আমি মো: আহাসানুল কবির। ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ১নং ভোলাহাট ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ড, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 37 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 6 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

নির্দেশনা [০১]

প্রিয় টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউন থাম্বনেইলে যোগ করা ইমেইজ হিসেবে, (গুগল ইমেইজে সার্চ করে) কপিরাইটেড ইমেইজ যোগ করা হয়েছে। টিউন থাম্বনেইলে যোগ করা ইমেইজ হিসেবে কোন ধরনের কপিরাইটেড ইমেইজ যোগ করা যায় না।

আপনাকে অ্যাসাইন করা টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেট গাইডলাইন অনুযায়ী, টিউন থাম্বনেইলের ইমেজ, ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী, গাইডলাইনে উল্লেখিত সোর্স থেকে সংগ্রহ করা, কপিরাইটেড মুক্ত, টিউনের সাথে প্রাসঙ্গিক/মানানসই/আকর্ষণীয় হতে হয়।

করণীয়:

আপনাকে অ্যাসাইন করা টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেট গাইডলাইন অনুযায়ী, টিউন থাম্বনেইলের ইমেজ, ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী, গাইডলাইনে উল্লেখিত সোর্স থেকে সংগ্রহ করে, কপিরাইটেড মুক্ত, টিউনের সাথে প্রাসঙ্গিক/মানানসই/আকর্ষণীয় ইমেইজ যোগ করে নতুন টিউন থাম্বনেইল তৈরি করুন ও টিউনের টিউন থাম্বনেইল হিসেবে সেট করুন।

খেয়াল করুন: আপনার এই টিউন সংশোধনের জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৫ বার নির্দেশনা দেওয়া হবে। এই ৫ বার নির্দেশনার মধ্যে আপনি যদি টিউন সঠিক ভাবে ও নির্ভুল ভাবে সংশোধনে ব্যর্থ হোন তবে এই টিউন টি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হবে না এবং ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য বাতিল হবে। নির্দেশনার ক্রমিক নম্বর নির্দেশনার শুরুতে নির্দেশনা [০১], নির্দেশনা [০২] এভাবে দেওয়া থাকে।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

    সেগুলো তো আমি ভালভাবে এডিটিং করেছিলাম যাতে কপিরাইট না হয় যাই হোক আবার কপিরাইট ফ্রি ছবি দিয়ে থামনেল বানিয়েছি আবার রিভিউ করেন

      নির্দেশনা না থাকলে টিউন থাম্বনেইলের টেমপ্লেটের ইমেইজ/ফটো হিসেবে ব্যবহার করা ইমেইজ/ফটোটিতে কোন ধরনের এডিটং করে যায় না। ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী ‘স্টক ইমেইজ (Stock Image)’ ব্যবহার করতে হয়।