আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ১০০০ ডলার আয় করার প্ল্যান :: নিস সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় কনটেন্ট লেখা/সংগ্রহ এবং সাজানো [চেইন টিউন : পর্ব – ০৭]

টিউন বিভাগ টিউটোরিয়াল
প্রকাশিত
জোসস করেছেন

হ্যালো,
সবাই কেমন আছেন? কেমন শেখা হচ্ছে সবার? বুঝতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না তো? আজকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় নিয়ে আলোচনা করা হবো। এই বিষয়টিতে ভুল হলে কনভার্সন পরিমান কম হবে। অর্থাৎ বিক্রয়ের পরিমাণ কম হয়। সুতরাং এই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে স্টাডি করবেন আশা করি।

তো চলুন আজকের বিষয় “নিস সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় কনটেন্ট লেখা/সংগ্রহ এবং সাজানো” সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।

প্রায় প্রতিটি নিস সাইট এক্সপার্টই বলেন- “Content is King”। আমি নিজেও এই কথাটি বিশ্বাস করি। কারণ একটা সাইটের ডিজাইন ভ্যালুর চেয়ে কনটেন্ট ভ্যালু বেশি হওয়া জরুরি। অর্থাৎ ডিজাইনের চেয়ে কনটেন্টের মান ভালো হওয়া আবশ্যক।

আজকের এই লেখায় আমি আপনাদের দেখাবো কীভাবে একটি নিস সাইটের জন্য কনটেন্ট বাছাই করবেন? কনটেন্ট যদি নিজে লিখতে পারেন তাহলে খুবই ভালো। না হলে আপনাকে আউটসোর্স করতে হবে।

কনটেন্ট-এর কাজ কী?

কনটেন্ট-এর অনেক কাজ। কিন্তু মূলত দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হয়ে থাকে কনটেন্ট দিয়ে। কী সেই দু’টি কাজ? দু’টি কাজ হচ্ছে-

  • কনটেন্ট হচ্ছে আপনার নিস সাইটের পাঠকদের জন্য যেগুলো দেখে/পড়ে একজন পাঠক একটি প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী বোধ করবে। এবং
  • গুগলকে তথ্য দেয়া যে- এই বিষয়ে একটি ব্লগ/ওয়েবসাইট রয়েছে। ফলে গুগল সাইটটি তার লিস্টে নিয়ে নেয় এবং আগ্রহী পাঠককে তথ্য সরবরাহ করে।

কনটেন্ট কী?

কনটেন্ট বলতে আমরা কী বুঝি? গ্রামাটিক্যাল ভাষায় বলার চেয়ে আমি আপনাদেরকে বিষয়টা প্রচলিত অর্থে ক্লিয়ার করে বলি- কনটেন্ট হচ্ছে একটা সাইটের লেখা/আর্টিক্যাল, ছবি, ভিডিও, গ্রাফিক, ইনফোগ্রাফিক. ইত্যাদি। তবে প্রচলিত অর্থে আর্টিক্যালটাই মূলত কনটেন্ট হিসেবে বেশি পরিগণিত। এ কথার সাথে কারও কারও দ্বিমত থাকতে পারে। কিন্তু বিষয়টা জটিল করার চেয়ে আমি সহজ করে উপস্থাপন করতেই আগ্রহী বেশি। তাই আপনাদেরকে এভাবে বললাম। সুতরাং কনটেন্ট বলতে আমরা সাইটের আর্টিক্যালকেই বুঝবো এবং কীভাবে আর্টিক্যাল ম্যানেজ করবো আমাদের নিস সাইটের জন্য সেটাই এখানে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করবো।

কী ধরনের আর্টিক্যাল আপনার প্রয়োজন হবে?

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রশ্ন- কী ধরনের আর্টিক্যাল লাগে একটা নিস সাইটের জন্য? ব্যাপারটা আপনাকে বুঝতে হবে খুব সূক্ষ্ণ বুদ্ধি দিয়ে। একটু চিন্তা করলেই দেখতে পারবেন যে আপনার মূলত দুই রকম আর্টিক্যাল প্রয়োজন। যেমন-

  • রিভিউ টাইপ আর্টিক্যাল এবং
  • তথ্যমূলক টাইপ আর্টিক্যাল

এছাড়াও আপনার কিছু স্ট্যাটিক পেজ দরকার হবে আপনার নিস সাইটের জন্য। এই পেজগুলো একবার তৈরি করে নিলেই হবে।

এই তিনরকম সম্পর্কেই ডিটেইলস বলার ইচ্ছে আছে। তার আগে আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

আর্টিক্যাল/কনটেন্ট সাইটে পাবলিশ করার আগে ৩ টা বিষয় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে। সেগুলো হচ্ছে-

  • ইউনিক এবং সহজবোধ্য ইংরেজিতে হতে হবে লেখাগুলো
  • অবশ্যই আকর্ষণীয় হতে হবে। হতে হবে মেদ-ভুঁড়িহীন। অর্থাৎ অতিরিক্ত কথাবার্তা যেন না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • অবশ্যই তথ্যমূলক হতে হবে। যেন পাঠকরা পড়েই বুঝতে পারে এখানে তথ্য আছে, এটা প্রয়োজনীয়।

কতগুলো আর্টিক্যাল দরকার হবে?

এখানে কোনো সঠিক গাইডলাইন কেউ দিতে পারেননি। একেকজনের অভিজ্ঞতা একেকরকম। কেউ বলেন ১০০ আর্টিক্যাল, কেউ বলেন ৫০, কেউ বলেন ২০০। কিন্তু সঠিকভাবে কেউ কোনো গাইডলাইন কোথাও দেননি।

এখানে আমি আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো। আমি যেহেতু এভাবে সাইট র‌্যাংক করাতে পেরেছি, আশা করি আপনারাও যদি এই পদ্ধতি ফলো করেন তাহলে আপনারাও সাকসেস হবেন সহজে।

আপনার কীওয়ার্ডের এভারেজ কেসি যদি ৩০ হয় বা এর নীচে থাকে তাহলে আপনার নিস সাইট র‌্যাংক করাতে নিম্নোক্ত আর্টিক্যালগুলো হলেই হবে:

  • হোমপেজ: কমপক্ষে ২০০০ ওয়ার্ডসের একটি আর্টিক্যাল। বেস্ট ৫ টি প্রোডাক্টের সামারি রিভিউসহ। comparison টেবল অপশনাল। দিতেও পারেন, নাও পারেন।
  • রিভিউ আর্টিক্যাল: ৫টি রিভিউ আর্টিক্যাল। প্রতিটি কমপক্ষে ১২০০ ওয়ার্ডস।
  • তথ্যমূলক আর্টিক্যাল: কমপক্ষে ৫টি। প্রতিটি ৮০০-১৫০০ ওয়ার্ডস হতে হবে।
  • একটি রিভিউ পেজ
  • ৩-৫ টি ক্যাটেগরি/বিভাগ (প্রোডাক্টের উপর নির্ভর করে)।
  • প্রাইভেসি-পলিসি পেজ
  • যোগাযোগ পেজ
  • অ্যাবাউট পেজ
  • FAQ পেজ
  • Amazon Affiliate Disclouser পেজ
  • অন্যান্য (যদি দরকার হয়)।

এগুলোই সব। মোটামুটি ১২০০০-১৫০০০ শব্দের আর্টিক্যাল হলেই একটা নিস সাইট র‌্যাংক করানো যায়। অন্তত আমি আপনাদের যে স্ট্র্যাটেজি দেখিয়েছি সেখানে এভাবে কাজ করলেই হবে। এটা অন্তত আপনাদের নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি।

কীভাবে আর্টিক্যালগুলো সাইটে ডিজাইন করবেন?

আরেকটি গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার হলো আর্টিক্যালটি ডিজাইন করা। যদি সঠিক তথ্য থাকেও লেখায় কিন্তু আর্টিক্যালটি যদি সঠিকভাবে সাজানো না হয় তাহলে পাঠকরা সাইটে এসে বোরিং হবে এবং আপনার সাইটের বাউন্স রেট বেড়ে যাবে। অর্থাৎ ভিজিটর এসেই আবার চলে যাবে। যেটা আপনার সাইটের জন্য নেগেটিভ। আরেকটি কথা হলো- আর্টিক্যালটি ডিজাইন করতে হয় দুইভাবে:

১. ভিজিটরের উপযোগী করে এবং
২. সার্চ ইঞ্জিন তথা গুগলের উপযোগী করে।

আমি আমার নিস সাইটের আর্টিক্যালগুলো কীভাবে সাইটে সাজাই সেটিই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি এখানে। আশা করি এটি আপনাদের কাজে দেবে যেহেতু আমার ক্ষেত্রেও ২০১৪ সাল থেকেই কাজ করছে।

১. আমি হোম পেজে ২০০০+ শব্দের একটি আর্টিক্যাল প্রকাশ করি। এটাকে আমি বলি মেইন আর্টিক্যাল। আমার মেইন কীওয়ার্ডগুলো এই আর্টিক্যালেই থাকে। এই আর্টিক্যালটি হচ্ছে- কীওয়ার্ড রিলেটেড প্রোডাক্ট থেকে বাছাই করে বেস্ট ৫টি প্রোডাক্টের রিভিউ সামারি। প্রতিটি প্রোডাক্টের রিভিউ সামারি শেষে এরকম দু’টি অ্যাকশন বাটন থাকে:

২. আমার নিজের নিস সাইট ডিজাইন কীভাবে করি তা দেখতে চান? এবং একটি রিভিউ আর্টিক্যালে কি কি অংশ থাকে তা জানতে চান? তাহলে নিচের ছবিটিতে ক্লিক করে, ছবিটিতে দেখানো যেকোনো একটি শোশ্যাল সাইটে শেয়ার করুন। তারপর আপনার কাছে আনলক হবে সেসব তথ্য:

অথবা এই লিংকে ক্লিক করুন: http://www.azonstar.com/niche-site-content-strategy/

উপরের স্ক্রিনশটটি দেখুন। নির্দেশিতভাবে সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করলেই দেখতে ও জানতে পারবেন।

৩. আমি সাইটে কমপক্ষে ৫ টি তথ্যমূলক লেখা পাবলিশ করি। এখানে প্রোডাক্টের টুলস জাতীয় বিষয়গুলো, প্রোডাক্টের ব্যবহার এবং যত্ন-আত্মি করার বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করি। চেষ্টা করি উপকারী দিকগুলো হাইলাইটস করতে।

৪. উপরে যেসব পেজের কথা বলেছি সেগুলোতে রিলিভ্যান্ট কনটেন্ট এড করি।

৫. বডির টেক্সট সাধারণত গ্রে কালার এবং সাইটের সাথে মিল রেখে টাইটেলগুলো কালার দিয়ে থাকি।

৬. সাইটে এইচ-ট্যাগের ব্যবহারও দেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি।

এরচেয়ে ভালো যদি থাকে আপনার ডিজাইন ক্যাপাবিলিটি তাহলে করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত ডিজাইন করতে গিয়ে আবার সাইটের ইন্টারফেস নষ্ট করে ফেলবেন না দয়া করে।

আর্টিক্যাল লিখবেন নাকি লেখাবেন?

এফিলিয়েটে আমার সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো- ইংরেজিতে দুর্বলতা। ভিজিটরের কাছে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে কঠিন অবস্থা হয়ে যেতো। কিন্তু এটা ছাড়া আর কোনো উপায়ও যে নেই। কী করা? লিখিয়ে নেয়ার কথা ভাবলাম। তাতেও সমস্যা। যে লিখে দিয়েছে সে কতটা ভালো লিখে দিয়েছে সেটাও তো বোঝা দরকার। বুঝি। কিন্তু পুরোপুরি বুঝি না। তো কী করা?

শুরু হয়েছিলো ইংরেজি নিয়ে যুদ্ধ করা। একটা সময় প্রচুর ইংরেজি ব্লগ পড়া শুরু করলাম। পড়লে বুঝি। ক্লিয়ার বুঝি। কিন্তু লিখতে গেলে পারি না। সঠিক জায়গায় সঠিক শব্দ খোঁজে পাই না। কিন্তু মরিয়া হয়ে যখন শুরু করলাম তখন ঠিকই সমস্যাগুলো কেটে গেলো এক এক করে।

ব্যক্তিগতভাবে এখনও আমার এক নম্বর সমস্যা- ইংরেজি। আর সেটা এফিলিয়েট নিয়ে করা আমার ইংরেজি ব্লগ- Azon Star দেখলেই বুঝবেন। ওখানের সব ইংরেজি লেখা আমার। ভুল হলেও আমি লিখি। কেন? দক্ষতা বাড়ানোর জন্য। এতে করে রিডাররা ঠিকই বুঝতে পারেন। কিন্তু গ্রামাটিক্যাল এরর হয়তো সঠিকভাবে হয় না। গ্রামাটিক্যার এরর ঠিক করার জন্য আমি একটি সফটওয়্যার ইউজ করি। সেটা নিয়ে একটু পরেই লিখছি।

বর্তমানে আমার নিস সাইটের জন্য সব কনটেন্ট লিখিয়ে নিই। অর্থাৎ আউটসোর্স করি। কোথায় থেকে? শুরুতে বেশ কয়েকটি জায়গা থেকেই নিয়েছি। যেমন- ওডেস্ক (বর্তমানে আপওয়ার্ক) ডট কম, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ফাইভআরআর ডট কম, হায়ার রাইটারস, আই রাইটার ইত্যাদি থেকে।

আর বর্তমানে?

বর্তমানে আমি পরিপূর্ণভাবে আই রাইটারের উপর নির্ভরশীল। কারণ এখান থেকে সবচেয়ে কম টাকায় সবচেয়ে ভালো মানের আর্টিক্যাল পাই আমি। ৫০০ ওয়ার্ডসের একটা লেখা এখান থেকে আমি মাত্র ৩ ডলারে পাচ্ছি। আর ১০০০ শব্দের জন্য দিতে হচ্ছে সাড়ে ৭ ডলার। এখানে আর্টিক্যাল পাওয়া যায় মাত্র ১.২৫ ডলারেও। জাস্ট একটু খোঁজ নিয়ে দেখুন।

বিস্তারিত জানতে এবং ফ্রি সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন: আই রাইটার ফ্রি সাইন আপ

আই রাইটার থেকে আর্টিক্যাল নেয়ার সবচেয়ে ভালো এবং পজেটিভ দিক হলো- লেখা আর্টিক্যালটি যদি আপনার ভালো না হয় তাহলে রিরাইট করিয়ে নিতে পারেন অথবা রিজেক্ট করে দিতে পারেন। আর এজন্য আপনাকে কোনো অর্থ দিতে হবে না। অর্থাৎ লেখাটি পাওয়ার পর যদি ভালো না লাগে তাহলে রিজেক্ট করলে ঐ আর্টিক্যালের জন্য পে করতে হয় না আই রাইটারে। তাই সব রাইটাররাই আপনাকে ভালো মানের লেখা দেয়ার চেষ্টা করে এবং দেয়ও।

আই রাইটার টিপস # ০১

একটু বুদ্ধি খাটালে আই রাইটার থেকে ভালো মানের আর্টিক্যাল পাওয়া সম্ভব। কীভাবে? নতুনদের কাছ থেকে লেখা নিন। যাদের মাত্র অল্প কয়েকটা রিভিউ আছে এমন কারও কাছ থেকে নিলে সেটা ভালো হয় যদি তাদের রিভিউগুলো ভালো মানের হয়।

আই রাইটার টিপস # ০২

কীভাবে আর্টিক্যাল নিবেন আই রাইটার থেকে? উপরের ফ্রি সাইন আপ লিংক থেকে সাইন আপ করে নিন। তারপর Get Content বাটনে ক্লিক করে নতুন আর্টিক্যালের জন্য অর্ডার করবেন। Get Content বাটনে ক্লিক করলে একটি অর্ডার ফরম আশাকরিয়ে রিরাইট করে নিতে পারবেন।

আই রাইটারের নিজস্ব সিস্টেম চেক করে দেয় আর্টিক্যালটা ইউনিক, নাকি না? সুতরাং আপনাকে নতুন করে চেক না করলেও হয়। আর পাবলিশ করার আগে যদি আপনি নিজে চেক করতে চান। তাহলে প্লাগিয়ারিজম চেক করে নিতে পারেন।

এজন্য ওয়েব ইনফো টুলসগুলো বেশ কাজের। যেমন এই টুলসটি দেখুন: Web Info Tools - Free Plagiarism Checker

যদি নিজে লিখেন তাহলে সবচেয়ে জরুরি যেটা সেটা হচ্ছে- গ্রামাটিক্যাল এররগুলো দেখে নেয়া। আমার দেখা সবচেয়ে ভালো মানের গ্রামার চেক করার প্রিমিয়াম ফ্রি টুলস হচ্ছে- গ্রামারলি। এটি একটি পেইড টুলস। কিন্তু ফ্রিতেও আপনি চেক করতে পারেন তবে সেটা সীমিত। আমি গ্রামারলির প্রিমিয়াম ভার্সন ইউজ করি। চাইলে আপনিও করতে পারেন।
কিন্তু আমি বলবো শুরুতে গ্রামারলির ফ্রি ভার্সন ইউজ করতে। তারপর যখন আপনার ইনকাম শুরু হবে তখন প্রিমিয়ামে আপগ্রেড করে নিতে পারেন।

গ্রামারলি ব্যবহার খুবই সহজ। ফ্রি-তে চেক করে নিতে: গ্রামারলি ফ্রি সাইন আপ করুন

যেকোনো ইংরেজি লেখার মাঝে ভুল আছে কিনা তা দেখে নেয়ার জন্য বিকল্প টুলস অনলাইন জগতে আর নেই বললেই চলে। ফ্রি-তে ইউজ করে দেখুন। আপনিও মজা পাবেন। কিন্তু শুরুতে প্রিমিয়াম ভার্সন না কিনতে উৎসাহ দিচ্ছি। তারপরও নিজ দায়িত্বে আপনি কিনতে চাইলে কিনতে পারেন। সেটা সম্পূর্ণই আপনার ব্যাপার।

সবিশেষ

শেখার কোনো শেষ নেই। তবুও একটা পর্ব শেষ করতে হয়, তাই সবিশেষ। ইদানিং আপনারা খুব কম প্রশ্ন করেন আমাকে। তাই আমি খুব টেনশনে আছি। আমি কি কঠিন করে লিখছি? আপনাদের বুঝাতে পারছি না? নাকি সহজ করে লিখছি আর আপনাদের তাই কোনোও প্রশ্ন তাই উদয় হয় না? কিন্তু মনে রাখবেন- প্রশ্ন না করলে শিখতে পারবেন না।

নি:সঙ্কোচে প্রশ্ন করুন। কিন্তু আমার ইংরেজি সাইটের কন্ট্যাক্ট ফরম থেকে আমাকে লেখাটা আমি অনুৎসাহিত করছি। ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের জন্য আমাকে লিখবেন না। আমার ফেসবুক আইডি আপনাদের দরকার নেই। আছে? যা জানার আপনারা এখানে টিউমেন্ট করে জানতে চান। আপনারা টিউমেন্ট করলে আমার ইমেইলে নোটিফিকেশন যায়। আর আমি তখুনি টিউমেন্টটা দেখতে পারি। ফ্রি থাকলে তখুনি টিউমেন্টটার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি। নয়তো কিছুক্ষণ পরে দিই। এতে করে আপনি যেনম উপকৃত হচ্ছেন- আরও অন্যরাও হচ্ছেন। তাই আমি এখানে টিউমেন্ট করে জানতে চাওয়ার মাঝেই কল্যাণকর মনে করি।

অথবা আমার ইংরেজি সাইটের টিউমেন্ট পেজেও টিউমেন্ট করতে পারেন। কারণ অনেকে অভিযোগ করেন- টিটি-তে লগিন করতে প্রবলেম হয়। আমার সাইটে লগিন না করেই আপনি টিউমেন্ট করতে পারেন। যেকোনো লেখার নিচেই টিউমেন্ট করার ব্যবস্থা আছে। ওখানে টিউমেন্ট করলেও দ্রুত রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করি আমি।

বিশেষ আর কি! আজ এখানেই থামছি। ভালো থাকুন, সাথেই থাকুন। 🙂

Level 0

আমি এজন স্টার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 149 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ভাই অনেকদির পরে আপনার পোস্টটা দেখে লগইন করলাম। যাইহোক আপনার প্রতিটা পোস্ট আমি সেভ করে রাখতেছি ।। আশাকরি চেইন টিওটোরিয়ালটা সম্পূর্ন করবেন ।ধন্যবাদ ,, আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুক ।

    আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আশা করি ভালো কিছু দিতে পারবো। সাথেই থাকুন।

সুন্দর পোস্ট খুব ভাল ভবে উপস্থাপন করলেন পুরো বিষয়টা 🙂 আর ভাইয়া আপনার এই চেইন টিউনের শুরুতে প্রায় অনেক ভিজিটর ছিল কিন্তু এখন প্রায় দেখা যাচ্ছে ১৫-২০ জন নিয়মিত আপনার পোস্ট ফলো করে তাই আপনি পূর্বে যেমনটা বলেছিলেন ফেসবুকে সিক্রেট গ্রুপটির ব্যাপারে আমাজন নিয়ে কাজ করতে যেয়ে অনেক সমস্যায় পরছি যার বেশির ভাগই আপনার পূর্বের টিউন গুলোতে এবং সেগুলোর জন্য ও অনেক সমস্যায় পরছি তাই ফেসবুক গ্রুপটি থাকলে অন্তত আমরা নিয়মিত যে ১৫-২০ জন পাঠক আছি তাদের খুব সুবিধা হত ইনস্ট্যান্ট সমস্যাগুলোর সমাধান পেতাম আপনার থেকে না হলেও বাকি যারা আছে তারা অর্র্থাত এভাবে আমরা সবাই সবাইকে সহযোগীতা করতে পারতাম এতে আপনার কষ্ট অনেকটা কম হত আর আমাদের মধ্যে একটা বন্ধুসুলভ পরিবেশ হত তাই এই বিষয়টি আরেকবার ভেবে দেখবেন

ধন্যবাদ 🙂

    পাঠক কমে গেলে অসুবিধা নাই। দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। অর্থাৎ পরিশ্রমী, ভালো ১/২ জন পাঠক থাকলেই হলো। আর যদি নাও থাকে, তাহলেও অসুবিধা নেই। আমি লিখে যাবোই। এবং শেষ করবো ১২ টা পর্ব। হয়তো ভবিষ্যতে ২/১ জনের কাজে লাগতে পারে। সেটাই আমার কাছে বড় হয়ে দেখা দেবে।

    মন্তব্যের জন্য শুভকামনা।

আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে এরকম চেইন টিউন খুজছিলাম । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । পরবর্তী টিউন এর অপেক্ষায় থাকলাম ।

ভাই আমার কাছে কাজটা শেখা দিন দিন খুব কঠিন/কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আপনার ১২ টা পর্ব লেখা শেষ হওয়ার পর পারলে একটু ভিডিও টিউটোরিয়াল দিয়ে হেল্প করবেন।

ভাই আপনার চিন্তার কোনও কারন নাই । আসলে 4 নাম্বার টিউন এর পর থেকে ব্যাপার গুলা একটু প্রাক্টিকাল হয়ে গেছে…… যেই গুলো DOmain & Hosting না কিনে বুঝা জাচ্ছে নাহ । তাই হয়তো প্রশ্ন তেমন আসছে নাহ । তবে এইটা শিউর প্রশ্ন গুলো সব আসবে আপনার সব গুলা পর্ব শেষ হইলে ।
# আপনি কঠিন করে লিখছেন নাহ, আপনি আপনার right track এ ই আছেন :)।
আসলে ,বিষয় গুলা একটু কঠিন হচ্ছে ধীরে ধীরে…… কিন্তু ভয় পাইনা কোনো কিছুতেই । inshallah সব ঠিক হয়ে যাবে যখন কাজে হাত দিবো এবং আপনি তো Support এর জন্য আছেন ই 🙂 ।
# আর আপনি অনেক গুছিয়ে লিখতে পারেন এবং আপনি আপনার মতো লিখছেন তাই আপনি যা বুঝাতে চাচ্ছেন তা পুরাই বুঝতেছি তাই প্রশ্ন নেই এই টিউন এ। প্রশ্ন মাথায় আসলে আসে বাহির থেকে ।
……………… আবার ও চমৎকার টিউন , চালিয়ে যান 🙂

আর একটা কথা……… আর্টিকেল এর জন্য ভালো একটা Amount Invest করতে হবে মনে হচ্ছে……… যা আমার মতো beginner দের জন্য কঠিন হয়ে গেলো ব্যাপার টা 🙁

Level 0

আমি Techtunes এ নিয়মিত আসি কিন্তু লগইন করি না, শেষ ২ বছর আগে লগইন করসিলাম ,
আপনার পোস্ট গুলো দেখে ইতোমধ্যে আমি ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনেছি ,
তাই দয়া করে পোস্ট গুলো একটু তারাতরি দিবেন , আর আপনার নিজের সাইট এ ইংলিশ এর পোস্ট গুলো এডভান্স মানে একটু আগে করে রাখবেন .
এবং আপনার জন্য দোআ রইলো আল্লাহ যেন আপনাকে সব সময় হেফাজত এ রাখে .

ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের সাথে থাকার জন্য। আপনি পাশে না থাকলে হয়ত আমার আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে জানাই হত না শেখা তো দূরে থাক। আমি নিজে কনটেন্ট লিখতে চাই। কনটেন্ট লেখার জন্য প্রয়োজনীয় information কোথায় পাব?
এই ব্যাপার এ যদি কিছু বলতেন।

অনেক ব্যস্ততার মাঝেও আমাদেরকে এতো সুন্দর একটা পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুরুতেই আরটিকেল কিনা অনেক কঠিন হয়ে পরে তারপরও চেষ্টা করে দেখবো কতোদূর আগাতে পারি। খুব দ্রুতো কাজে নেমে পরবো ইনশাআল্লাহ। আপনি লিখতেই থাকেন….

দারুন হয়েছে ভাই।