হ্যালো,
সবাই কেমন আছেন? কেমন শেখা হচ্ছে সবার? বুঝতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না তো? আজকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় নিয়ে আলোচনা করা হবো। এই বিষয়টিতে ভুল হলে কনভার্সন পরিমান কম হবে। অর্থাৎ বিক্রয়ের পরিমাণ কম হয়। সুতরাং এই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে স্টাডি করবেন আশা করি।
তো চলুন আজকের বিষয় “নিস সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় কনটেন্ট লেখা/সংগ্রহ এবং সাজানো” সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
প্রায় প্রতিটি নিস সাইট এক্সপার্টই বলেন- “Content is King”। আমি নিজেও এই কথাটি বিশ্বাস করি। কারণ একটা সাইটের ডিজাইন ভ্যালুর চেয়ে কনটেন্ট ভ্যালু বেশি হওয়া জরুরি। অর্থাৎ ডিজাইনের চেয়ে কনটেন্টের মান ভালো হওয়া আবশ্যক।
আজকের এই লেখায় আমি আপনাদের দেখাবো কীভাবে একটি নিস সাইটের জন্য কনটেন্ট বাছাই করবেন? কনটেন্ট যদি নিজে লিখতে পারেন তাহলে খুবই ভালো। না হলে আপনাকে আউটসোর্স করতে হবে।
কনটেন্ট-এর অনেক কাজ। কিন্তু মূলত দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হয়ে থাকে কনটেন্ট দিয়ে। কী সেই দু’টি কাজ? দু’টি কাজ হচ্ছে-
কনটেন্ট বলতে আমরা কী বুঝি? গ্রামাটিক্যাল ভাষায় বলার চেয়ে আমি আপনাদেরকে বিষয়টা প্রচলিত অর্থে ক্লিয়ার করে বলি- কনটেন্ট হচ্ছে একটা সাইটের লেখা/আর্টিক্যাল, ছবি, ভিডিও, গ্রাফিক, ইনফোগ্রাফিক. ইত্যাদি। তবে প্রচলিত অর্থে আর্টিক্যালটাই মূলত কনটেন্ট হিসেবে বেশি পরিগণিত। এ কথার সাথে কারও কারও দ্বিমত থাকতে পারে। কিন্তু বিষয়টা জটিল করার চেয়ে আমি সহজ করে উপস্থাপন করতেই আগ্রহী বেশি। তাই আপনাদেরকে এভাবে বললাম। সুতরাং কনটেন্ট বলতে আমরা সাইটের আর্টিক্যালকেই বুঝবো এবং কীভাবে আর্টিক্যাল ম্যানেজ করবো আমাদের নিস সাইটের জন্য সেটাই এখানে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করবো।
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রশ্ন- কী ধরনের আর্টিক্যাল লাগে একটা নিস সাইটের জন্য? ব্যাপারটা আপনাকে বুঝতে হবে খুব সূক্ষ্ণ বুদ্ধি দিয়ে। একটু চিন্তা করলেই দেখতে পারবেন যে আপনার মূলত দুই রকম আর্টিক্যাল প্রয়োজন। যেমন-
এছাড়াও আপনার কিছু স্ট্যাটিক পেজ দরকার হবে আপনার নিস সাইটের জন্য। এই পেজগুলো একবার তৈরি করে নিলেই হবে।
এই তিনরকম সম্পর্কেই ডিটেইলস বলার ইচ্ছে আছে। তার আগে আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
আর্টিক্যাল/কনটেন্ট সাইটে পাবলিশ করার আগে ৩ টা বিষয় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে। সেগুলো হচ্ছে-
এখানে কোনো সঠিক গাইডলাইন কেউ দিতে পারেননি। একেকজনের অভিজ্ঞতা একেকরকম। কেউ বলেন ১০০ আর্টিক্যাল, কেউ বলেন ৫০, কেউ বলেন ২০০। কিন্তু সঠিকভাবে কেউ কোনো গাইডলাইন কোথাও দেননি।
এখানে আমি আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো। আমি যেহেতু এভাবে সাইট র্যাংক করাতে পেরেছি, আশা করি আপনারাও যদি এই পদ্ধতি ফলো করেন তাহলে আপনারাও সাকসেস হবেন সহজে।
আপনার কীওয়ার্ডের এভারেজ কেসি যদি ৩০ হয় বা এর নীচে থাকে তাহলে আপনার নিস সাইট র্যাংক করাতে নিম্নোক্ত আর্টিক্যালগুলো হলেই হবে:
এগুলোই সব। মোটামুটি ১২০০০-১৫০০০ শব্দের আর্টিক্যাল হলেই একটা নিস সাইট র্যাংক করানো যায়। অন্তত আমি আপনাদের যে স্ট্র্যাটেজি দেখিয়েছি সেখানে এভাবে কাজ করলেই হবে। এটা অন্তত আপনাদের নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার হলো আর্টিক্যালটি ডিজাইন করা। যদি সঠিক তথ্য থাকেও লেখায় কিন্তু আর্টিক্যালটি যদি সঠিকভাবে সাজানো না হয় তাহলে পাঠকরা সাইটে এসে বোরিং হবে এবং আপনার সাইটের বাউন্স রেট বেড়ে যাবে। অর্থাৎ ভিজিটর এসেই আবার চলে যাবে। যেটা আপনার সাইটের জন্য নেগেটিভ। আরেকটি কথা হলো- আর্টিক্যালটি ডিজাইন করতে হয় দুইভাবে:
১. ভিজিটরের উপযোগী করে এবং
২. সার্চ ইঞ্জিন তথা গুগলের উপযোগী করে।
আমি আমার নিস সাইটের আর্টিক্যালগুলো কীভাবে সাইটে সাজাই সেটিই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি এখানে। আশা করি এটি আপনাদের কাজে দেবে যেহেতু আমার ক্ষেত্রেও ২০১৪ সাল থেকেই কাজ করছে।
১. আমি হোম পেজে ২০০০+ শব্দের একটি আর্টিক্যাল প্রকাশ করি। এটাকে আমি বলি মেইন আর্টিক্যাল। আমার মেইন কীওয়ার্ডগুলো এই আর্টিক্যালেই থাকে। এই আর্টিক্যালটি হচ্ছে- কীওয়ার্ড রিলেটেড প্রোডাক্ট থেকে বাছাই করে বেস্ট ৫টি প্রোডাক্টের রিভিউ সামারি। প্রতিটি প্রোডাক্টের রিভিউ সামারি শেষে এরকম দু’টি অ্যাকশন বাটন থাকে:
২. আমার নিজের নিস সাইট ডিজাইন কীভাবে করি তা দেখতে চান? এবং একটি রিভিউ আর্টিক্যালে কি কি অংশ থাকে তা জানতে চান? তাহলে নিচের ছবিটিতে ক্লিক করে, ছবিটিতে দেখানো যেকোনো একটি শোশ্যাল সাইটে শেয়ার করুন। তারপর আপনার কাছে আনলক হবে সেসব তথ্য:
অথবা এই লিংকে ক্লিক করুন: http://www.azonstar.com/niche-site-content-strategy/
উপরের স্ক্রিনশটটি দেখুন। নির্দেশিতভাবে সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করলেই দেখতে ও জানতে পারবেন।
৩. আমি সাইটে কমপক্ষে ৫ টি তথ্যমূলক লেখা পাবলিশ করি। এখানে প্রোডাক্টের টুলস জাতীয় বিষয়গুলো, প্রোডাক্টের ব্যবহার এবং যত্ন-আত্মি করার বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করি। চেষ্টা করি উপকারী দিকগুলো হাইলাইটস করতে।
৪. উপরে যেসব পেজের কথা বলেছি সেগুলোতে রিলিভ্যান্ট কনটেন্ট এড করি।
৫. বডির টেক্সট সাধারণত গ্রে কালার এবং সাইটের সাথে মিল রেখে টাইটেলগুলো কালার দিয়ে থাকি।
৬. সাইটে এইচ-ট্যাগের ব্যবহারও দেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি।
এরচেয়ে ভালো যদি থাকে আপনার ডিজাইন ক্যাপাবিলিটি তাহলে করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত ডিজাইন করতে গিয়ে আবার সাইটের ইন্টারফেস নষ্ট করে ফেলবেন না দয়া করে।
এফিলিয়েটে আমার সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো- ইংরেজিতে দুর্বলতা। ভিজিটরের কাছে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে কঠিন অবস্থা হয়ে যেতো। কিন্তু এটা ছাড়া আর কোনো উপায়ও যে নেই। কী করা? লিখিয়ে নেয়ার কথা ভাবলাম। তাতেও সমস্যা। যে লিখে দিয়েছে সে কতটা ভালো লিখে দিয়েছে সেটাও তো বোঝা দরকার। বুঝি। কিন্তু পুরোপুরি বুঝি না। তো কী করা?
শুরু হয়েছিলো ইংরেজি নিয়ে যুদ্ধ করা। একটা সময় প্রচুর ইংরেজি ব্লগ পড়া শুরু করলাম। পড়লে বুঝি। ক্লিয়ার বুঝি। কিন্তু লিখতে গেলে পারি না। সঠিক জায়গায় সঠিক শব্দ খোঁজে পাই না। কিন্তু মরিয়া হয়ে যখন শুরু করলাম তখন ঠিকই সমস্যাগুলো কেটে গেলো এক এক করে।
ব্যক্তিগতভাবে এখনও আমার এক নম্বর সমস্যা- ইংরেজি। আর সেটা এফিলিয়েট নিয়ে করা আমার ইংরেজি ব্লগ- Azon Star দেখলেই বুঝবেন। ওখানের সব ইংরেজি লেখা আমার। ভুল হলেও আমি লিখি। কেন? দক্ষতা বাড়ানোর জন্য। এতে করে রিডাররা ঠিকই বুঝতে পারেন। কিন্তু গ্রামাটিক্যাল এরর হয়তো সঠিকভাবে হয় না। গ্রামাটিক্যার এরর ঠিক করার জন্য আমি একটি সফটওয়্যার ইউজ করি। সেটা নিয়ে একটু পরেই লিখছি।
বর্তমানে আমার নিস সাইটের জন্য সব কনটেন্ট লিখিয়ে নিই। অর্থাৎ আউটসোর্স করি। কোথায় থেকে? শুরুতে বেশ কয়েকটি জায়গা থেকেই নিয়েছি। যেমন- ওডেস্ক (বর্তমানে আপওয়ার্ক) ডট কম, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ফাইভআরআর ডট কম, হায়ার রাইটারস, আই রাইটার ইত্যাদি থেকে।
আর বর্তমানে?
বর্তমানে আমি পরিপূর্ণভাবে আই রাইটারের উপর নির্ভরশীল। কারণ এখান থেকে সবচেয়ে কম টাকায় সবচেয়ে ভালো মানের আর্টিক্যাল পাই আমি। ৫০০ ওয়ার্ডসের একটা লেখা এখান থেকে আমি মাত্র ৩ ডলারে পাচ্ছি। আর ১০০০ শব্দের জন্য দিতে হচ্ছে সাড়ে ৭ ডলার। এখানে আর্টিক্যাল পাওয়া যায় মাত্র ১.২৫ ডলারেও। জাস্ট একটু খোঁজ নিয়ে দেখুন।
বিস্তারিত জানতে এবং ফ্রি সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন: আই রাইটার ফ্রি সাইন আপ
আই রাইটার থেকে আর্টিক্যাল নেয়ার সবচেয়ে ভালো এবং পজেটিভ দিক হলো- লেখা আর্টিক্যালটি যদি আপনার ভালো না হয় তাহলে রিরাইট করিয়ে নিতে পারেন অথবা রিজেক্ট করে দিতে পারেন। আর এজন্য আপনাকে কোনো অর্থ দিতে হবে না। অর্থাৎ লেখাটি পাওয়ার পর যদি ভালো না লাগে তাহলে রিজেক্ট করলে ঐ আর্টিক্যালের জন্য পে করতে হয় না আই রাইটারে। তাই সব রাইটাররাই আপনাকে ভালো মানের লেখা দেয়ার চেষ্টা করে এবং দেয়ও।
একটু বুদ্ধি খাটালে আই রাইটার থেকে ভালো মানের আর্টিক্যাল পাওয়া সম্ভব। কীভাবে? নতুনদের কাছ থেকে লেখা নিন। যাদের মাত্র অল্প কয়েকটা রিভিউ আছে এমন কারও কাছ থেকে নিলে সেটা ভালো হয় যদি তাদের রিভিউগুলো ভালো মানের হয়।
কীভাবে আর্টিক্যাল নিবেন আই রাইটার থেকে? উপরের ফ্রি সাইন আপ লিংক থেকে সাইন আপ করে নিন। তারপর Get Content বাটনে ক্লিক করে নতুন আর্টিক্যালের জন্য অর্ডার করবেন। Get Content বাটনে ক্লিক করলে একটি অর্ডার ফরম আশাকরিয়ে রিরাইট করে নিতে পারবেন।
আই রাইটারের নিজস্ব সিস্টেম চেক করে দেয় আর্টিক্যালটা ইউনিক, নাকি না? সুতরাং আপনাকে নতুন করে চেক না করলেও হয়। আর পাবলিশ করার আগে যদি আপনি নিজে চেক করতে চান। তাহলে প্লাগিয়ারিজম চেক করে নিতে পারেন।
এজন্য ওয়েব ইনফো টুলসগুলো বেশ কাজের। যেমন এই টুলসটি দেখুন: Web Info Tools - Free Plagiarism Checker
যদি নিজে লিখেন তাহলে সবচেয়ে জরুরি যেটা সেটা হচ্ছে- গ্রামাটিক্যাল এররগুলো দেখে নেয়া। আমার দেখা সবচেয়ে ভালো মানের গ্রামার চেক করার প্রিমিয়াম ফ্রি টুলস হচ্ছে- গ্রামারলি। এটি একটি পেইড টুলস। কিন্তু ফ্রিতেও আপনি চেক করতে পারেন তবে সেটা সীমিত। আমি গ্রামারলির প্রিমিয়াম ভার্সন ইউজ করি। চাইলে আপনিও করতে পারেন।
কিন্তু আমি বলবো শুরুতে গ্রামারলির ফ্রি ভার্সন ইউজ করতে। তারপর যখন আপনার ইনকাম শুরু হবে তখন প্রিমিয়ামে আপগ্রেড করে নিতে পারেন।
গ্রামারলি ব্যবহার খুবই সহজ। ফ্রি-তে চেক করে নিতে: গ্রামারলি ফ্রি সাইন আপ করুন।
যেকোনো ইংরেজি লেখার মাঝে ভুল আছে কিনা তা দেখে নেয়ার জন্য বিকল্প টুলস অনলাইন জগতে আর নেই বললেই চলে। ফ্রি-তে ইউজ করে দেখুন। আপনিও মজা পাবেন। কিন্তু শুরুতে প্রিমিয়াম ভার্সন না কিনতে উৎসাহ দিচ্ছি। তারপরও নিজ দায়িত্বে আপনি কিনতে চাইলে কিনতে পারেন। সেটা সম্পূর্ণই আপনার ব্যাপার।
শেখার কোনো শেষ নেই। তবুও একটা পর্ব শেষ করতে হয়, তাই সবিশেষ। ইদানিং আপনারা খুব কম প্রশ্ন করেন আমাকে। তাই আমি খুব টেনশনে আছি। আমি কি কঠিন করে লিখছি? আপনাদের বুঝাতে পারছি না? নাকি সহজ করে লিখছি আর আপনাদের তাই কোনোও প্রশ্ন তাই উদয় হয় না? কিন্তু মনে রাখবেন- প্রশ্ন না করলে শিখতে পারবেন না।
নি:সঙ্কোচে প্রশ্ন করুন। কিন্তু আমার ইংরেজি সাইটের কন্ট্যাক্ট ফরম থেকে আমাকে লেখাটা আমি অনুৎসাহিত করছি। ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের জন্য আমাকে লিখবেন না। আমার ফেসবুক আইডি আপনাদের দরকার নেই। আছে? যা জানার আপনারা এখানে টিউমেন্ট করে জানতে চান। আপনারা টিউমেন্ট করলে আমার ইমেইলে নোটিফিকেশন যায়। আর আমি তখুনি টিউমেন্টটা দেখতে পারি। ফ্রি থাকলে তখুনি টিউমেন্টটার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি। নয়তো কিছুক্ষণ পরে দিই। এতে করে আপনি যেনম উপকৃত হচ্ছেন- আরও অন্যরাও হচ্ছেন। তাই আমি এখানে টিউমেন্ট করে জানতে চাওয়ার মাঝেই কল্যাণকর মনে করি।
অথবা আমার ইংরেজি সাইটের টিউমেন্ট পেজেও টিউমেন্ট করতে পারেন। কারণ অনেকে অভিযোগ করেন- টিটি-তে লগিন করতে প্রবলেম হয়। আমার সাইটে লগিন না করেই আপনি টিউমেন্ট করতে পারেন। যেকোনো লেখার নিচেই টিউমেন্ট করার ব্যবস্থা আছে। ওখানে টিউমেন্ট করলেও দ্রুত রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করি আমি।
বিশেষ আর কি! আজ এখানেই থামছি। ভালো থাকুন, সাথেই থাকুন। 🙂
আমি এজন স্টার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 149 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ভাই অনেকদির পরে আপনার পোস্টটা দেখে লগইন করলাম। যাইহোক আপনার প্রতিটা পোস্ট আমি সেভ করে রাখতেছি ।। আশাকরি চেইন টিওটোরিয়ালটা সম্পূর্ন করবেন ।ধন্যবাদ ,, আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুক ।