এই টিউটোরিয়ালটির মাধ্যমে আমরা WordPress.com এ নিবন্ধন পদ্ধতি, ওয়ার্ডপ্রেস এর ড্যাসবোর্ড পরিচয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অপশনগুলির ব্যবহার ইত্যাদি ছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাসবোর্ড এর পরিপূর্ণ ব্যবহার শিখব। শুরুতেই পরিচিত হওয়া যাক ওয়ার্ডপ্রেস এবং WordPress.com এর সাথে।
ওয়ার্ডপ্রেস একটি PHP ও MYSQL দ্বারা তৈরী উন্মুক্ত ব্লগিং সফটওয়্যার। এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। এবং বর্তমানে এটি সর্বাধিক জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS), এছাড়াও বিশ্বের প্রথম সারির লক্ষাধিক ওয়েবসাইটগুলির ১৪.৭% এটি ব্যবহার করে। (সূত্রঃ উইকিপিডিয়া)
ওয়ার্ডপ্রেস সমন্ধে আরও বিস্তারিত জানতে পারেন এখান থেকে।
ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটির ওয়েবসাইটেরে ঠিকানা http://www.wordpress.org ।
WordPress.com একটি ফ্রি ওয়েবব্লগ হোস্টিং প্রভাইডার। যেটি ওয়ার্ডপ্রেস সফট্ওয়্যার দ্বারা পরিচালিত।
সাধারণত একটি ওয়েবসাইট বানাতে গেলে আমাদের অবশ্যই একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং প্রয়োজন। যেগুলি আমাদেরকে অর্থের বিনিময়ে কিনে নিতে হয়। কিন্তু WordPress.com এমন একটি প্রতিষ্টান যারা আপনাকে ফ্রি সাব-ডোমেইনসহ ৩গিগাবাইট স্পেসযুক্ত হোস্টিং দিবে। এবং এদের প্রদত্ত সাব-ডোমেইন/হোস্টিং - এ ওয়ার্ডপ্রেস সেটাপ দেয়াই থাকে। তাই আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগিং করার জন্য ডোমেইন বা হোস্টিং কোনটাই কিনতে হবে না। আপনি শুধুমাত্র wordpress.com এ একটা একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমেই এটি পাবেন। আর আমরা এই টিউটোরিয়ালটির মাধ্যমে শিখব কিভাবে wordpress.com এ রেজিষ্ট্রেশন করে নিজের একটি ব্লগিং সাইট বানানো যায়। এছাড়াও থাকছে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারের পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল।
আশা করি আমি আপনাদেরকে বোঝাতে পেরেছি যে, ''ওয়ার্ডপ্রেস একটি উন্মুক্ত ব্লগিং সফটওয়্যার এবং wordpress.com একটি ফ্রি ওয়েবব্লগ হোস্টিং প্রভাইডার যারা ওয়ার্ডপ্রেস সফট্ওয়্যারটি ব্যবহার করে।''
এখনও কারও ওয়ার্ডপ্রেস এবং ওয়ার্ডপ্রেস.কম সমন্ধে কনফিউশন থাকলে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন এখান থেকে।
ওয়ার্ডপ্রেস ডট কমে আপনি ফ্রিতে একটি সাবডোমেইনসহ হোস্টিং পেলেও ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটির পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারবেন না।
WordPress.com এ নিবন্ধন করতে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার থেকে http://wordpress.com/ এ ভিজিট করুন অথবা এখানে ক্লিক করুন।
WordPress.com এর হোমপেইজ থেকে Get Started Here এ ক্লিক করুন।
১। Blog Address: এখানে আপনার পছন্দমত একটি নাম দিন। কারণ এটিই আপনার ব্লগের এড্রেস হবে।
২। Username: এখানেও আপনার পছন্দের একটি নাম দিন। এই নামটিই আপনার ব্লগের এ্যাডমিন ID হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
৩। Password: পাসওয়ার্ড এর জায়গায় জটিল একটি পাসওয়ার্ড লিখুন।
৪। E-mail Address : এখানে আপনার ইমেইল এড্রেসটি ভালভাবে লিখুন।
৫। What language will you be blogging in? : আপনি যে ভাষায় আপনার ব্লগটি ব্যবহার করতে চান সেটি এই অপশন থেকে বেছে নিতে পারেন। আমরা যেহেতু বাংলাতে ব্লগিং করতে চাই সেহেতু এখানে bn-বাংলা নির্বাচন করুন (পরবর্তীতে ভাষা পরিবর্তন করা যাবে)।
৬। Create Blog: ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ হয়ে গেলে এখানে ক্লিক করুন।
Create Blog এ ক্লিক করলেই আপনার প্রদত্ত ইমেইল এড্রেস এ ওয়ার্ডপ্রেস.কম থেকে একটি ইমেইল পাঠানো হবে।
ওয়ার্ডপ্রেস.কম থেকে পাঠানো ইমেইলে একটি এ্যাক্টিভেশন লিংক থাকবে। তাই লিংকে ক্লিক করে আপনার ব্লগটি এক্টিভ করতে হবে। আপনার ইমেইল চেক করুন এবং ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আসা ইমেইলটি ওপেন করে Active Blog বাটনটিতে ক্লিক করুন।
Active Blog বাটনটিকে ক্লিক করলেই আপনাকে আপনার ব্লগের এ্যাডমিন এরিয়া/ড্যাসবোর্ড এ নিয়ে যাওয়া হবে। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্লগটিকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। অর্থাৎ এখান থেকেই আপনি আপনার ব্লগে পোষ্ট করতে পারবেন, যেকোন মিডিয়া ফাইল ইন্সটল করতে পারবেন, থিম ইন্সটল করতে পারবেন, থিমের বিভিন্ন সেটিংস কাষ্টমাইজ করতে পারবেন, কোন মন্তব্য সম্পাদনা করতে পারবেন, আপনার ব্লগে ব্যবহারকারী যুক্ত করতে পারবেন, আপনার ব্লগের পরিসংখ্যান দেখতে পারবেন এমনকি আপনার ব্লগটিকে মুছেও দিতে পারবেন। এছাড়াও আরও অনেক কিছু করতে পারবেন।
নিবন্ধন প্রক্রিয়া যেহেতু সম্পন্ন হয়েছে সেহেতু আপনি এখন আপনার ব্লগ দেখতে পারেন। নিবন্ধনের সময় ব্লগের জন্য সে ঠিকানাটি পছন্দ করেছিলেন সেটি আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারে লিখুন। আর দেখুন আপনার সদ্য তৈরীকৃত ব্লগ J ।
উদাহরণ হিসেবে আমি যেমন টিউটোরিয়ালটির জন্য http://www.wpbanglatuto.wordpress.com খুললাম ।
ব্লগতো তৈরী হয়ে গেল, এবার আসুন পরিচিত হওয়া যাক ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাসবোর্ড/এ্যাডমিন অংশের সাথে-
ড্যাসবোর্ড মূলত আপনার ব্লগের এ্যাডমিন অংশের হোমপেইজ। ড্যাসবোর্ড মেন্যুতে মোট ৮টি অপশন থাকে
প্রথম পাতাঃ
এটি আপনার ড্যাসবোর্ডের হোমপেইজ। এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের মোট পোষ্ট, মন্তব্য, ক্যাটাগরি, ট্যাগ ইত্যাদির পরিসংখ্যান দেখতে পারবেন, ব্লগের ভিজিটর ষ্ট্যাটস দেখতে পাবেন, আপনার ব্লগের সাম্প্রতিক মন্তব্য দেখতে পাবেন। আপনার সর্বশেষ করা ড্রাফটগুলি দেখতে পাবেন এবং কুইক প্রেস (তাড়াতাড়ি কোন পোষ্ট প্রকাশ করার জন্য) করতে পারবেন।
Comments I've Made :
এখানে আপনি wordpress.com জুড়ে যেকোন পোষ্টে যতগুলা মন্তব্য করেছেন সেগুলি দেখতে পাবেন। এটি সমন্ধে ভালভাবে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করতে পারেন।
Readomattic :
এটি WordPress.com এর একটি সাবেক ফিচার। তাই এটি সমন্ধে বিস্তারিত বললাম না। তারপরেও জানার ইচ্ছা থাকলে এখানে ক্লিক করে জেনে নিতে পারেন।
Site Stats :
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার। এটি মূলত একটি প্লাগিন। যেটি WordPress.com ডিফল্টভাবে দিয়ে দেয়। যারা সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগের মোট ভিজিটর, দৈনিক ভিজিটর, দৈনিক পেইজভিউ, দিনের সবচেয়ে বেশিবার দেখা পোষ্টের তালিকা, কোন সাইট থেকে আপনার ভিজিটর রেফার হয়ে এসেছে, ভিজিটররা আপনার সাইট থেকে কোন কোন এক্সট্রানাল লিংকে ক্লিক করেছে, সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্যে কোন ভিজিটর আপনার সাইটে এলে ওই ভিটিজর কোন কিওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে আপনার সাইট পেয়েছেন, আপনার সাইটের টোটাল ফলোয়ার, সেয়ারার ইত্যাদি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেখতে পারবেন।
আপনার সাইটের প্রতিদিনের, সাপ্তাহিক কিংবা মাসিক ভিজিটরের পরিসংখ্যান আপনি চার্ট এর সাহায্যে খুব সুন্দরভাবে দেখতে পারবেন।
Akismet Stats :
এটিও মূলত একটি প্লাগিন যেটি দেয়াই থাকে। এটির সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগের স্পামিং পরিসংখ্যান দেখতে পারবেন। অনেকেই স্পাম সমন্ধে নাও জানতে পারেন। স্পাম হলো, আপনার ব্লগের অনাকাঙ্খিত মন্তব্য। ধরুন আপনার সাইটের কোন ভিজিটর তার ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা নিজের স্বার্থের জন্য কোন খারাপ কিছু বা কোন প্রকার লিংক দেয় তাহলে সেটিকেই মূলত স্পাম হিসেবে ধরা হয়।
আমার ব্লগগুলোঃ
WordPress.com এ আপনি একাধিক ব্লগ খুলতে পারেন। এই অপশনটির সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগের এড্রেস পরিবর্তন, ট্রান্সফার কিংবা আপনি চাইলে আরো নতুন ব্লগও রেজিষ্টার পারেন।
Blogs I Follow :
আপনি যদি wordpress.com এর অন্য কোন ব্লগকে ফলো করেন তাহলে সেটি আপনি এখান থেকেই তদারকি করতে পারবেন। আপনি যদি কোন ব্লগ ফলো করেন তাহলে ওই ব্লগে কোন নতুন পোষ্ট আসলে আপনাকে ইমেইল করে জানিয়ে দেয়া হবে। যদি কোন ব্লগকে আনফলো করতে চান তাহলে এটি এখান থেকেও করা যাবে।
Connections :
WordPress.com থেকে আপনি বিভিন্ন থার্ড পার্টি এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন। এই থার্ড পার্টি এপ্লিকেশনগুলিকে আপনি এই অপশন থেকেই ম্যানেজ করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে পারেন এখানে ক্লিক করে।
এটি WordPress.com এর ষ্টোর। আপনি এখান থেকে এদের বিভিন্ন প্রিমিয়াম সুযোগ-সুবিধা কিনে নিতে পারবেন। যেমনঃ
Premium Theme :
Store এর এই অপশনটি থেকে আপনি আপনার ব্লগের জন্য প্রিমিয়াম থিম কিনে নিতে পারবেন।
Domains :
যদি আগে থেকেই আপনার কোন ডোমেইন কেনা থাকে তাহলে এই অপশনটি থেকে আপনি আপনার ব্লগের ডোমেইন পরিবর্তন করে আপনার সেই ডোমেইন (উদাঃ .com .org .net .info) এ নিয়ে যেতে পারবেন।
এখান থেকেই আপনি আপনার ব্লগে যেকোন পোষ্ট লিখতে পারবেন, মুছতে পারবেন, সম্পাদনা করতে পারবেন, নতুন ক্যাটাগরি যুক্ত করতে পারবেন, ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন, কোন পোষ্টকে হুবহু কপি করতে পারবেন ইত্যাদি।
All Posts :
এই অপশনটি থেকে আপনি আপনার ব্লগে প্রকাশিত সকল পোষ্টগুলি একত্রে দেখতে পারবেন।
নতুন অ্যাড করুনঃ
আপনার ব্লগে নতুন কোন পোষ্ট প্রকাশ করতে চাইলে এখানে ক্লিক করতে হবে এবং পোষ্ট লিখে পাবলিশ করলে সেটি আপনার ব্লগে দেখাবে।
Categories :
এখান থেকে আপনি আপনার পোষ্টগুলিকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে রাখতে ক্যাটাগরি যোগ করতে পারবেন।
Tags :
এই অপশনটির সাহায্যে আপনি আপনার পোষ্টগুলিতে ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন। যেগুলি আপনাকে আপনার পোষ্টগুলি সার্চ ইঞ্জিনে খুজে পেতে সাহায্য করবে।
Copy a post :
এই অপশনটির সাহায্যে আপনার পূর্বের কোন পোষ্টকে হুবহু কপি করতে পারবেন।
এই অপশনটির সাহায্যে আপনি আপনার ব্লগে যেকোন মিডিয়া ফাইল আপলোড করতে পারবেন।
লাইব্রেরীঃ
এখানে আপনি আপনার আপলোডকৃত সকল প্রকার মিডিয়া ফাইল দেখতে পারবেন, সম্পাদনা করতে পারবেন এবং ডিলিটও করতে পারবেন।
নতুন অ্যাড করুনঃ
এখানে ক্লিক করলে আপনি আপনার ব্লগে বিভিন্ন প্রকার মিডিয়া ফাইল (jpg, jpeg, png, gif, pdf, doc, ppt, odt, pptx, docx, pps, ppsx, xls, xlsx) আপনার কম্পিউটার থেকে আপলোড করতে পারবেন।
এই অপশনটির সাহায্যে আপনি বিভিন্ন প্রকার এক্সট্রানাল লিঙ্ক আপনার ব্লগে যুক্ত করতে পারবেন।
All Links :
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগে যুক্ত সকল প্রকার এক্সট্রানাল লিংঙ্ক দেখতে পারবেন। যেগুলি আপনি পূর্বে অ্যাড করেছিলেন।
Add New :
এখান থেকে আপনি ব্লগে নতুন এক্সট্রানাল লিঙ্ক তৈরী করতে পারবেন।
লিংঙ্ক ক্যাটাগরিঃ
আপনার লিঙ্কগুলি সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখতে আপনাকে লিঙ্ক ক্যাটাগরি ব্যবহার করতে হবে। এখান থেকে আপনি আপনার লিঙ্কগুলির জন্য ক্যাটাগরি তৈরী করতে পারবেন। এতে করে আপনার তৈরীকৃত লিঙ্কগুলি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে সাজিয়ে রাখতে পারবেন।
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের জন্য পৃষ্ঠা তৈরী করতে পারবেন।
All Pages :
এখান থেকে আপনার তৈরীকৃত মোট পৃষ্ঠাগুলি দেখতে/সম্পাদনা/মুছেও দিতে পারবেন।
নতুন অ্যাড করুনঃ
এখানে ক্লিক করলে আপনি আপনার ব্লগে নতুন একটি পৃষ্ঠা যোগ করতে পারবেন।
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের সমস্ত মন্তব্য দেখতে পারবেন, সম্পাদনা করতে পারবেন এবং মুছতেও পারবেন।
এখান থেকে আপনার ব্লগে ভিজিটরদের দেয়া ফিডব্যাক দেখতে পারবেন।
আপনার Polldaddy.com এ তৈরী করা জরিপগুলি আপনি এই অপশন থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
All Polls:
আপনার তৈরীকৃত সবগুলি পোল এখানে দেখতে পারবেন।
নতুন অ্যাড করুনঃ
এখান থেকে আপনি নতুন পোল তৈরী করতে পারবেন।
Custom Styles :
এখান থেকে আপনি আপনার পোলগুলির স্টাইল চেন্স করতে পারবেন।
Poll এর মত এখান থেকেও আপনি আপনার Polldaddy এর রেটিং সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারবেন। এর সাহায্যে আপনি আপনার প্রতিটি পোষ্টের রেটিং দেখতে পারবেন।
All Ratings :
সবগুলি রেটিং এখানে একসাথে দেখতে পারবেন।
Reports :
সবগুলি পোষ্টের রেটিং এর রিপোর্ট দেখতে পারবেন।
অ্যাপিয়ারেন্স আপনার ব্লগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অপশন। এখান থেকেই আপনি আপনার ব্লগের জন্য থিম পরিবর্তন করতে পারবেন, উইজেট সাজাতে পারবেন, মেন্যু তৈরী করতে পারবেন, ব্যাকরাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন ইত্যাদি।
থিমঃ
থিম থেকে আপনি আপনার ব্লগের জন্য পছন্দমত থিম সিলেক্ট করতে পারবেন।
উইজেটঃ
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের সাইডবারে বিভিন্ন ধরণের উইজেট যোগ করতে পারবেন।
Menus:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের জন্য ইচ্ছামত Menu তৈরী করতে পারবেন।
Theme Options:
থিম অপশন থেকে আপনি থিমের Color Scheme পরিবর্তন করতে পারবেন, Link Color পরিবর্তন করতে পারবেন, Default Layout পরিবর্তন করতে পারবেন ইত্যাদি।
ব্যাকগ্রাউন্ডঃ
এখান থেকে আপনি আপনার থিমের ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ডের রং পরিবর্তন করতে পারবেন।
হেডারঃ
এখান থেকে আপনি থিমের হেডার ইমেজ যোগ / রিমুভ, টেক্স কালার ইত্যাদি যোগ করতে পারবেন।
Custom Design:
এখান থেকে আপনি আপনার থিমকে আপনার মত করে কাষ্টমাইজ করতে পারবেন। তবে এই সুবিধাটি পাওয়ার জন্য আপনাকে Custom Design ফিচারটি কিনে নিতে হবে।
Mobile:
মোবাইল থেকে আপনার ব্লগটি কেমন দেখাবে কিংবা আপনার ব্লগ মোবাইল ফ্রেন্ডলি করতে চান কিনা সেটি এই অপশন থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
iPad:
আইপ্যাড থেকে কেউ আপনার ব্লগ ভিজিট করলে তাকে ষ্পেশাল কোন থিম দেখাবেন কিনা সেটি এখান থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
ব্যবহারকারী ব্লগের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অপশন যেখান থেকে আপনি আপনার ব্লগে কোন নতুন ব্যবহারকী যোগ করতে পারবেন, ব্যবহারকারীর রোল পরিবর্তন করতে পারবেন কিংবা মুছেও দিতে পারবেন। এবং ব্যাবহারকারীদের প্রফাইলে নতুন তথ্যও যোগ / মুছতে পারবেন।
All Users:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের সকল ব্যবহারকারীদের তালিকা দেখতে পারবেন। এবং তাদেরকে ইচ্ছামত সম্পাদনা করতে পারবেন।
Invite New:
এখান থেকে আপনি কাউকে আপনার ব্লগ দেখার / ব্যবহারের জন্য ইনভাইট করতে পারবেন।
My Profile:
এখান থেকে আপনি আপনার প্রফাইলে বিভিন্ন তথ্য যোগ / সম্পাদন / মুছে দিতে পারবেন এবং আপনার গ্রাভাটার ইমেজ যোগ / চেন্স করতে পারবেন।
Personal Settings:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্যক্তিগত সেটিংগুলি অনঅফ করতে পারবেন। যেমন ভিজুয়্যাল এডিটর, অ্যাডমিন কালার স্কিম, কিবোর্ড সর্টকার্ট ইত্যাদি। আবার এখান থেকে আপনি আপনার ড্যাসবোর্ডের অর্থাৎ এ্যাডমিন অংশের ইন্টারফেস ভাষাও পরিবর্তন করতে পারবেন।
টুলস মেন্যু থেকে আপনি আপনার ব্লগে অন্য সাইটের কোন কিছু ইমপোর্ট বা আপনার ব্লগের কোন কিছু এক্সপোর্ট করতে পারবেন এবং এখান থেকেই ইচ্ছা করলে আপনি আপনার ব্লগটি মুছেও দিতে পারবেন।
Available Tools:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগে গুগল, বিং এবং ইয়াহু এর Webmaster Tools Verification করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে পারেন এখান থেকে।
ইমপোর্টঃ
আপনার ব্লগে অন্য কোন ব্লগের কোনকিছু ইমপোর্ট করতে চাইলে এটি কাজে লাগবে।
এক্সপোর্টঃ
আপনার ব্লগের কোনকিছু অন্য ব্লগে নিয়ে যেতে চাইলে এই অপশনটি ব্যবহার করতে হবে।
Delete Site:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগ সাইটটি ডিলিট করতে পারবেন কিংবা অন্য ইউজারের কাছে ট্রান্সফার করতে পারবেন, হোস্ট চেন্স করতে পারবেন, আপনার ব্লগের সব তথ্য মুছে দিতে পারবেন ইত্যাদি।
এটি ব্লগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপশন। এখান থেকে আপনি ব্লগের যাবতীয় সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন।
General:
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের Site Title, tagline, time zone ইত্যাদিসহ আপনার ব্লগের ভাষাও পরিবর্তন করতে পারবেন।
লিখনঃ
এখান থেকে আপনি আপনার ব্লগের Writing Settings ঠিক করতে পারবেন। যেমনঃ পোষ্ট বক্সের সাইজ, ফরমেটিং, ডিফল্ট ক্যাটাগরি, ডিফল্ট পোষ্ট ক্যাটাগরি ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন।
পড়াঃ
এখান থেকে ব্লগের Reading Settings পরিবর্তন করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার ব্লগের হোমপেইজে সাম্প্রতিক প্রকাশিত কতগুলি পোষ্ট দেখাবে, আপনার ফিডে কতগুলি পোষ্ট দেখাবে, ফিডে পোষ্টের সারসংক্ষেপ দেখাবে নাকি সম্পূর্ণ টেক্স দেখাবে ইত্যাদি।
আলোচনাঃ
এখান থেকে আপনি মন্তব্য সংক্রান্ত যাবতীয় সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন।
মিডিয়াঃ
মিডিয়া ফাইল সংক্রান্ত সেটিংসগুলি পরিবর্তন করতে পারবেন।
গোপনীয়তাঃ
সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে আপনার সাইট প্রদর্শিত করতে চান কিনা সেটি এখান থেকেই পরিবর্তন করতে পারবেন।
Sharing:
আপনার ব্লগ পোষ্টে কোন কোন সেয়ারিং বাটন যুক্ত করতে চান সেটি এখান থেকে এ্যাড/রিমুভ করতে পারবেন।
Polls & Ratings:
Polldaddy.com এর পোল এবং রেটিংগুলির যাবতীয় সেটিং এখানে পাবেন।
Domains:
যদি আগেথেকেই আপনার কোন ডোমেইন কেনা থাকে তাহলে এই অপশনটি থেকে আপনি আপনার ব্লগের ডোমেইন পরিবর্তন করে আপনার সেই ডোমেইন (উদাঃ .com .org .net .info) এ নিয়ে যেতে পারবেন।
Email Post Changes:
আপনার ব্লগে যদি কোন নতুন পোষ্ট পাবলিশ হয় তাহলে সেটি আপনাকে ইমেইলের মাধ্যেমে জানিয়ে দেয়া হবে কিনা সেটি এখান থেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
Text Messaging:
এই ফিচারটির সাহায্যে SMS এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারবেন। তবে দুঃখের বিষয় এটি বর্তমানে শুধুমাত্র U.S এর নম্বরগুলির জন্য প্রযোজ্য।
OpenID:
আপনি যদি কোন সাইটের লিংক এখানে এ্যাড করেন আর ওই সাইটটি যদি ওয়ার্ডপ্রেস সাইন-ইন সাপোর্ট করে তাহলে ওই সাইটে লগিন করার জন্য আপনাকে আলাদাভাবে সাইন-আপ করতে হবে না। ওই সাইটে শুধু আপনার OpenID অর্থাৎ আপনার ব্লগের এড্রেস দিলেই সাইন-ইন হয়ে যাবে। বিস্তারিত জানতে পারেন এখান থেকে।
Webhocks:
এটির সাহায্যে আপনি সহজেই পুশ নোটিফিকেশন ডেভলপ করতে পারবেন। বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে।
শেষ হয়ে গেল পরিচিতি পর্ব।
এবার আসুন শেখা যাক এ্যাডমিন অংশের শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অপশনের বিস্তারিত ব্যবহার-
ব্লগের পোষ্টগুলি সুষ্ঠুভাবে সাজিয়ে রাখার জন্য ক্যাটাগরি অনুযায়ী পোষ্ট প্রকাশ করাই শ্রেয়। তাতে যেমন পোষ্টগুলি খুব সহজেই খুজে পাওয়া যায় তেমন ব্লগের সৌন্দর্যও বাড়ে।
ব্লগে কোন নতুন ক্যাটাগরি যোগ করার জন্য এ্যাডমিন প্যানেলের "Posts" থেকে "Categories" নির্বাচন করুন
এখান থেকে আপনি ব্লগে ইচ্ছামত ক্যাটাগরি তৈরী করতে পারবেন কিংবা আগের কোন ক্যাটাগরি সম্পাদনা/মুছে দিতে পারবেন।
নতুন ক্যাটাগরি যোগ করার জন্য "Name" এ আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী নাম লিখুন এবং "নতুন ক্যাটাগরি অ্যাড করুন" এ ক্লিক করুন।
আপনার নতুন ক্যাটাগরিটি যদি অন্য কোন ক্যাটাগরির অধিনস্থ করতে চান তাহলে "Parent" থেকে সেটি করতে পারেন। আবার ক্যাটাগরিটির যদি কোন বর্ণনা দিতে চান তাহলে "Description" অংশে সেটি লিখতে পারেন। তবে এই দুইটি সম্পূর্ণই ঐচ্ছিক।
ব্যাস ! আপনার নতুন ক্যাটাগরি যুক্ত হয়ে গেছে।
আবার, যদি আপনি কোন ক্যাটাগরি সম্পাদনা কিংবা মুছতে চান তাহলে ডান দিকে অপশন পাবেন
ব্লগের প্রাণই হচ্ছে পোষ্ট। নতুন কোন পোষ্ট প্রকাশ করা অত্যান্ত সহজ। তবে পোষ্টটিকে আকর্ষনীয় করে তোলা ততটা সহজ না। তাই কোন পোষ্ট প্রকাশ করলে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে পাঠক পোষ্টটির প্রতি আকৃষ্ট হয়।
নতুন কোন পোষ্ট যোগ করতে "Post" থেকে "নতুন অ্যাড করুন" এ ক্লিক করুন।
এখন "Enter title here" এ আপনার পোষ্টটির জন্য সুন্দর একটি শিরোনাম দিন। এবং নিচের বড় অংশটিতে আপনার পোষ্টের বিষয়বস্তু লিখুন। বিষয়বস্তুতে যদি কোন ইমেজ যুক্ত করতে চান তাহলে Upload/Insert থেকে "মিডিয়া অ্যাড করুন" নামক আইকোনটিতে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষণের মধ্যেই "মিডিয়া অ্যাড করুন" নামক একটি বক্স আসবে।
এখান থেকে আপনি কম্পিউটার থেকে কোন ইমেজ ফাইল ড্রাগ করে ড্রপ করলেই সেটি আপলোড হয়ে যাবে অথবা ম্যানুয়ালী কোন ইমেজ সিলেক্ট করতে "Select Files" এ ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দমত ইমেজটি সিলেক্ট করে "Open" এ ক্লিক করুন।
কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার নির্বাচিত ইমেজটি আপলোড হয়ে যাবে। বক্সটির একটু নিচে স্ক্রল করলেই ইমেজটি ইনসার্টের জন্য কতকগুলি অপশন পাবেন। যেমনঃ শিরোনাম, Alternate Text, Caption, বিবরণ ও Link URL দিতে পারবেন, Alignment ও আকার পরিবর্তন করে দিতে পারবেন ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজনমত সবকিছু ঠিকঠাক করে "Insert into Post" এ ক্লিক করুন।
দেখুন আপনার ইমেজটি আপনার পোষ্টে যুক্ত হয়ে গেছে।
এখন ডানদিকে "Categories" থেকে আপনি যে ক্যাটাগরিতে পোষ্টটি প্রকাশ করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
এরপর একটু নিচে "Tags" অপশনে আপনার পোষ্টের বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে কয়েকটি ট্যাগ দিন (প্রতিটি ট্যাগে কমা দিতে হবে) এবং Add এ ক্লিক করুন। যেমন আমি আমার পোষ্টের জন্য wordpress, bangla, tutorial দিয়ে Add এ ক্লিক করেছি।
সবশেষে আপনার পোষ্টটি প্রকাশ করার জন্য "প্রকাশ" এ ক্লিক করুন।
ব্যাস ! পোষ্টটি আপনার ব্লগে প্রকাশ হয়ে গেছে। ঠিক একই ভাবে আপনি আপনার ব্লগে পৃষ্ঠাও যোগ করতে পারবেন।
উপরে আমি শুধু প্রাথমিকভাবে একটি পোষ্ট পাবলিশ করার নিয়ম দেখিয়েছি। আপনি আপনার পোষ্টটিকে আরও আকর্ষনীয় করে তুলকে প্রয়োজনমত বাকি অপশনগুলিকেও ব্যবহার করতে পারেন।
ভিজিটরকে ব্লগের প্রকি আকৃষ্ট করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে থিম। আপনার ব্লগের সুন্দর থিমটাই পারে একজন ভিজিটরকে দ্বিতীয়বার আপনার ব্লগে ভিজিট করানোর। তাই ব্লগের জন্য সুন্দর থিম নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
থিম পরিবর্তন করতে "অ্যারিয়ারেন্স" থেকে "থিম" এ ক্লিক করুন।
এখানে শত শত থিম আছে। এরমধ্যে কতগুলি Premium এবং বেশিরভাগ ফ্রি থিম আছে। যেকোন একটি ফ্রি থিম পছন্দ করে "সক্রিয় কর" এ ক্লিক করলেই থিমটি আপনার ব্লগে এক্টিভ হয়ে যাবে।
আপনার ব্লগকে আরও সুন্দরভাবে সাজাতে আপনি ব্লগে উইজেট যুক্ত করতে পারেন।
উইজেট যুক্ত করতে "অ্যাপিয়ারেন্স" থেকে "উইজেট" এ ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দমত যেকোন একটি উইজেট ড্রাগ করে ডান দিকে Main Sidebar বা আপনার পছন্দমত সাইডবারে এ ড্রপ করুন। এখন আপনার ব্লগ ভিজিট করলেই আপনি সেই উইজেটটি দেখতে পাবেন।
এভাবে আপনি আপনার ব্লগে ইচ্ছামত উইজেট যুক্ত করতে পারবেন
মেন্যু তৈরী করার জন্য "অ্যাপিয়ারেন্স" থেকে "Menu" তে ক্লিক করুন।
যে মেন্যুটি তৈরী করতে চান সেটির নাম দিন এবং "Create Menu" তে ক্লিক করুন।
সর্ব্বোচ্চ কতটি মেন্যু তৈরী করা যাবে সেটি আপনার থিমের উপর নির্ভর করবে।
কোন মেন্যুটি ব্লগে দেখাতে চান সেটি "Theme Locations" থেকে নির্বাচন করুন এবং "সংরক্ষণ" এ ক্লিক করুন। ম্যানুতে যদি Custom Links যোগ করতে চান তাহলে "ইউআরআই" তে এড্রেস লিখুন এবং লিংকটির Label দিন তারপর "Add to Menu" তে ক্লিক করুন। এভাবে আপনি Pages কিংবা Categories ও যুক্ত করতে পারেন।
কাষ্টম লিংক, পেইজ কিংবা ক্যাটাগরি আপনার ম্যানুতে অ্যাড করার পর "Save Menu" তে ক্লিক করুন।
ব্যাস ! আপনার মেন্যুটি সফলভাবে আপনার ব্লগে যুক্ত হয়ে গেছে। আপনার ব্লগে ভিজিট করলেই মেন্যুটি দেখতে পারবেন।
সাইট টাইটেল এবং ট্যাগলাইন পরিবর্তন করতে "সেটিংস" থেকে "General" এ ক্লিক করুন।
Site Title এ আপনার ব্লগের শিরোনাম লিখুন এবং Tagline এ আপনার ব্লগ কি নিয়ে সেটির অল্প কিছু শব্দে বর্ণনা করুন।
সবশেষে নিচে "সেটিংস সংরক্ষণ করুন" এ ক্লিক করুন।
ব্যাস ! আপনার সাইটের টাইটেল এবং ট্যাগলাইন পরিবর্তন হয়ে গেছে।
এই ছিল এ্যাডমিন অংশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অপশনের ব্যবহার। বাকি অপশনগুলির ব্যবহর খুবই সহজ। অপশনগুলিতে গেলেই তা বুঝতে পারবেন। তাই বাকি অপশনগুলির ব্যবহার আপনি একটু ঘাটাঘাটি করলে অটোমেটিক শিখে যাবেন।
১। ড্যাসবোর্ড/এ্যাডমিন এরিয়া থেকে আপনার ব্লগে যাওয়ার জন্য বারবার এড্রেসবারে ব্লগের ঠিকানা না লিখেই এ্যাডমিন বার থেকে আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি ভিজিট করতে পারবেন
ড্যাসবোর্ড/এ্যাডমিন এরিয়া থেকে সরাসরি আপনার ব্লগের ভিজিট করতে এ্যাডমিনবাবে আপনার ব্লগের নামটিতে "রাইট বাটন" ক্লিক করে "Open Link In New Tab" এ ক্লিক করুন।
২। ব্লগের এ্যাডমিন এরিয়ার প্রায় বেশিরভাগ অপশনেরই নিচে "স্ক্রিন অপশন" নামক একটি অপশন পাবেন। এখান থেকে আপনি ওই বর্তমান স্ক্রিনটিতে কোন কোন উইনডো দেখতে চান সেটি এ্যাড/রিমুভ করতে পারবেন।
৩। এ্যাডমিন অংশের বাম সাইটের অপশগুলিকে আপনি দুইরকমভাবে রাখতে পারেন। শুধু আইকোন অথবা আইকোন সহ লেখা-
পুরো টিউটেরিয়ালটিতে যতটুকু পেরেছি বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। সময়ের অভাবে অনিচ্ছাকৃতভাবে কিছু কিছু অপশনের ব্যবহার লিখতে পারিনি। কোথাও কোথাও বানান ভুলও পেতে পারেন। তবুও আশা করব টিউটেরিয়ালটি আপনার ভাল লেগেছে।
টিউটোরিয়ালের বাইরেও যদি কোন প্রকার সমস্যায় পড়েন তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম এর হেল্প পেইজটি দেখতে পারেন।
বিদ্রঃ অনেকদিন আগে টিউটোরিয়ালটি http://www.wpbangla.com এর সেরা ব্লগিং কন্টেস্ট এ জমা দেয়া হয়েছিল।
ভাল থাকবেন
হ্যাপি ব্লগিং !
আমি সাইফুল ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 185 টি টিউন ও 3440 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
টপটিউনার হতে চাই !
মিয়া ভাইয়ের দেখি লেখার হাত খুলে গেছে।বিয়ের বয়স হচ্ছে তো তাই লেখার হাতও খুলছে।আপাতত প্রিয়তে নিলাম।পরে পড়বো।ধন্যবাদ ।