অনলাইনে টিউশন বা কোচিং সেন্টার চালু করে আয় করুন! কীভাবে অনলাইনে টিউশন শুরু করবেন?

Level 6
শিক্ষার্থী, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর

ইউনিভার্সিটির বেশিরভাগ স্টুডেন্টের আয়ের একমাত্র ভরসা টিউশন। কেউ কেউ আবার কোচিং সেন্টার খুলেও মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে। কিন্তু যারা একটু গ্রাম পর্যায়ে থেকে পড়াশোনা করছে তাদের জন্য ভালো টিউশন পাওয়াটা আসলে একটু কঠিন বিষয়। তাছাড়া এখন ঘরে ঘরে টিউটর তৈরি হচ্ছে বিধায় শহরে থেকেও টিউশন নিয়ে হতাশায় ভুগছে অনেকে।

এমন সমস্যায় পড়ছেন সচেতন গার্ডিয়ান-ও। কেননা তারা যেমন টিউটর চাচ্ছেন ঠিক তেমনটা মিলছে না বাড়ির আশেপাশে। এভাবেই স্থানগত দূরত্বের কারণে স্টুডেন্ট সঠিক টিউটর বা কোচিং সেন্টার পাচ্ছে না আবার তেমনই টিউটর প্রয়োজন মতো স্টুডেন্ট পাচ্ছে না।

এই ধরনের সমস্যার একমাত্র সমাধান হতে পারে অনলাইনে টিউশন করানো বা একটি কোটিং সেন্টার চালু করা। বিশেষ করে কোভিট-১৯ এর পর থেকে বাংলাদেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনলাইনে প্রাইভেট পড়ার প্রবনতা বেড়েছে। কেননা কম টাকায় কাঙ্খিত শিক্ষক পাওয়া যাচ্ছে তাও আবার ঘরে বসে। এই সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনেকেই নিজের পড়াশোনাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

তাই আপনি যদি অফলাইনে পর্যাপ্ত টিউশন না পান কিংবা অফলাইনে স্টুডেন্ট পড়াতে ঝামেলা মনে করেন তাহলে অনলাইনে টিউশন শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনি দেশের যে কোনো প্রান্তে বসে যে কাউকে পাঠদান করতে পারবেন। একসাথে হাজার হাজার স্টুডেন্টের ক্লাস নিতে পারবেন। ফলে আপনার আয়ের-ও কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না।

আজকের টিউনে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কীভাবে আপনি অনলাইনে টিউশন শুরু করতে পারবেন। অনলাইন টিউশন করতে কী কী লাগবে, কীভাবে স্টুডেন্ট জোগাড় করবেন, সম্মানী কীভাবে আদায় করবেন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

অনলাইনে টিউশন করাতে কী কী লাগবে?

অনলাইন টিউশন করতে যা যা লাগবে

অফলাইনে টিউশন করানোর জন্য আপনার সময় ও মেধা ছাড়া আর কিছু হয়তো লাগবে না কিন্তু অনলাইনে টিউশন করানোর জন্য আপনার বেশ কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার প্রয়োজন হবে। অনলাইনে টিউশন করাতে যা যা লাগবে তার একটি তালিকা দেয়া হলো।

১. স্মার্টফোন

অনলাইনে টিউশন করাতে চাইলে প্রথমেই আপনার একটি স্মার্টফোন প্রয়োজন হবে। এবং অবশ্যই সেটি ভালো মানের একটি স্মার্টফোন হতে হবে। যাতে করে ক্লাস চলাকালীন সময়ে ফোন হ্যাং না করে। তাছাড়া মোবাইলের ক্যামেরা ব্যবহার করে ক্লাস করাতে চাইলে অবশ্যই ক্যামেরা ভালো হতে হবে। তাই প্রথমেই নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার স্মার্ট ফোনটি সার্বিক দিক বিবেচনায় ভালো সার্ভিস দেয়।

আপনার মোবাইলের সার্ভিস ভালো হলে এই একটি মোবাইল দিয়েই টিউশন বা কোচিং সেন্টার এর যাবতীয় বেশিরভাগ কাজ-ই করতে পারবেন। তাহলে আর এক্সট্রা কোনো ক্যামেরা ব্যবহার করার প্রয়োজন হবে না।

২. রিং লাইট

মোবাইলের ক্যামেরা হোক বা অন্য যে কোনো হাই পিক্সেল ক্যামের হোক, পর্যাপ্ত আলোর সরবরাহ না থাকলে আপনার লাইভ ভিডিও আকর্ষনীয় ও স্পষ্ট হবে না। ফলে স্টুডেন্ট ভালোভাবে পড়া বুঝতে পারবে না। তাই একটি রিং লাইট বা যে কোনো ফ্লাস লাইট ব্যবহার করা উচিত। এতে করে আপনার ক্লাসগুলো আকর্ষনীয় হবে এবং স্টুডেন্ট সন্তুষ্ট থাকবে। তাই ক্যামেরা সেট-আপ এর জন্য একটি রিং লাইটের ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. মাইক্রোফোন বা স্পিকার

মোবাইলের মাধ্যমে ক্লাস করালেও একটি মাইক্রোফোন বা স্পিকার অত্যন্ত জরুরি। কেননা মোবাইলের স্পিকারে আপনার কথা স্পষ্ট ভাবে শোনা যাবে না। স্পিকার আলাদা ভাবে সেট করা থাকলে আপনার কথাগুলো সকল স্টুডেন্ট স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে বুঝতে পারবে। তাই অনলাইনে টিউশন শুরু করার আগে একটি ভালো মানের স্পিকার সংগ্রহ করা জরুরী।

৪. ব্লাকবোর্ড অথবা হোয়াইট বোর্ড

ব্যক্তিগতভাবে টিউশন করালে হয়তো খাতা কলমে লিখে বুঝিয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু আপনি যেহেতু ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে এক বা একাধিক স্টুডেন্টকে পাঠদান করবেন সেক্ষেত্রে একটি হোয়াইট বোর্ড বা ব্লাকবোর্ড জরুরি। ক্যামেরার সামনাসামনি বোর্ডটি বসাতে হবে। এতে করে আপনার পক্ষে যে কোনো টপিক বোঝানো সহজ হবে। তাই অনলাইনে টিউশন শুরু করার আগে একটি হোয়াইট বোর্ড বা ব্লাকবোর্ড ও সেই সাথে চক বা মার্কার সংগ্রহ করতে হবে।

৫. গুগল মিট বা জুম App

গুগল মিট বা জুম App এর সাহায্যে মূলত আপনি আপনার ছাত্র ছাত্রীর সাথে যোগাযোগ করবেন। এখানেই আপনার লাইভ ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে। গুগল মিট বা জুম App এর মিটিংয়ে জয়েন হয়ে সকলে সরাসরি আপনার ক্লাস দেখতে পারবে এবং প্রশ্ন করতে পারবে। তাই অনলাইনে টিউশন শুরু করার আগে গুগল মিট বা জুম App ডাউনলোড করে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।

৬. নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ

যেহেতু আপনার পুরো কাজটি হবে ইন্টারনেট ভিত্তিক তাই অবশ্যই আপনার ক্লাসরুমে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ক্লাসের মাঝখানে যাতে নেটওয়ার্ক সমস্যা না হয় এই দিকে পূর্ণ নজর রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার ক্লাসরুমে হাই স্পিড ব্রডব্যান্ড সংযোগ থাকা জরুরি।

অনলাইন টিউশনের জন্য স্টুডেন্ট কীভাবে পাবেন?

অনলাইন টিউশনের জন্য স্টুডেন্ট যেভাবে পাবেন

অনলাইনে ক্লাস করানোর জন্য বা একটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করার জন্য আপনি সকল সরঞ্জাম সংগ্রহ করলেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো আপনি স্টুডেন্ট কোথায় পাবেন? আপনার টিউশন সেবা বা কোচিং সেন্টার সম্পর্কে কেউ না জানলে তো আর পড়তে আসবে না। সেজন্য আপনাকে আপনার সেবা সম্পর্কে প্রচার করতে হবে। কী কী উপায়ে আপনি স্টুডেন্ট জোগাড় করতে পারবেন তার কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হলো।

১. নিজের সোস্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে টিউন করে

আপনার টিউশন সেবা বা কোচিং সেন্টার এর প্রচারের প্রাথমিক উপায় হতে পারে আপনার সোস্যাল মিডিয়া প্রোফাইল। আপনার প্রোফাইলে পরিচিত অপরিচিত অনেক লোকজন থাকে। তাই নিয়মিত এই বিষয়ে টিউন করতে থাকলে অনেকেই আপনার সার্ভিস সম্পর্কে জানতে পারবে। আগ্রাহী অনেক গার্ডিয়ান পাবেন যারা তাদের বাচ্চাদের অনলাইনে পড়াতে চাচ্ছেন।

এভাবে আপনি নিজের সোস্যাল মিডিয়া প্রোফাইলকে কাজে লাগিয়ে স্টুডেন্ট জোগাড় করতে পারবেন। তাই ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, লিংকড-ইন, টুইটার সহ সব ধরনের সোস্যাল মিডিয়ায় আপনার উদ্যোগ সম্পর্কে নিয়মিত টিউন করতে থাকুন।

২. ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে পেইড বিজ্ঞাপণ দিয়ে

আপনি চাইলে আপনার টিউশন সার্ভিস বা কোচিং সেন্টার এর জন্য একটি অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ খুলতে পারেন। এই পেইজে আপনার সার্ভিস সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরে বিভিন্ন পেইড বিজ্ঞাপণ দিতে পারেন। এতে করে খুব সহজেই টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে আপনার সেবা সম্পর্কে প্রচার হবে। আর এভাবে আপনি অনেক স্টুডেন্ট পেয়ে যাবেন।

৩. সোস্যাল মিডিয়া গ্রুপ তৈরি করে

বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়ার চ্যাট অপশনে একটি ফ্রি টিউশন গ্রুপ তৈরি করতে পারেন। এখানে জয়েন করার জন্য কারো কাছ থেকে কোনো চার্জ করবেন না। বরং যারা এই গ্রুপে জয়েন হবে তাদেরকে পড়াশোনা বিষয়ক বিভিন্ন সাহায্য করবেন একদম ফ্রি-তে। এভাবে অনেক মেম্বার আপনার গ্রুপে জয়েন হবে। এরই ফাঁকে ফাঁকে আপনি মাঝে মাঝে পেইড ক্লাসে জয়েন হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন।

যখন স্টুডেন্ট দেখবে আপনার মাধ্যমে তাদের উপকার হচ্ছে তখন তারা নিজে থেকেই পেইড ক্লাস করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে। তবে ফ্রি গ্রুপে পড়াশোনা বিষয়ক ফ্রি হেল্প সার্ভিস চালু রাখতে হবে। আর এটাই হবে মূলত আপনার মার্কেটিং এর মূল হাতিয়ার।

৪. ওয়েবসাইট তৈরির মাধ্যমে

আপনার অনলাইন টিউশন সার্ভিস বা কোচিং সেন্টারের নামে একটি ওয়েবসাইট চালু করতে পারেন। সেখানে ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনা বিষয়ক বিভিন্ন কনটেন্ট নিয়মিত লিখতে থাকবেন। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য গুগল সার্চ করে। গুগল সার্চ করে আপনার ওয়েবসাইটে যখন তাদের প্রয়োজনীয় তথ্যটি পেয়ে যাবে তখন কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটটি সকলের কাছে পরিচিত হবে। তাই ওয়েবসাইট Grow করার জন্য নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনী কনটেন্ট আপলোড করতে হবে।

যখন সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম সারিতে আপনার ওয়েবসাইট চলে আসবে তখন এটি একটি ব্রান্ডে পরিনত হবে। তখন কনটেন্ট এর মাঝখানে আপনি আপনার টিউশন সার্ভিস সম্পর্কে বিজ্ঞাপণ দিতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার সার্ভিস সম্পর্কে তখন ওয়েবসাইটে লেখালেখি করবেন। যেহেতু ইতোমধ্যে আপনার ওয়েবসাইট থেকে অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হচ্ছে তাই তারা আপনার কাছে টিউশন পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করবে।

এভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি হাজার হাজার স্টুডেন্ট নিয়ে আপনার টিউশন ব্যাচ শুরু করতে পারবেন।

৫. ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে

বর্তমানে পড়াশোনা বিষয়ে কিছু না বুঝলেই শিক্ষার্থীদের একমাত্র ভরসা ইউটিউব। আপনার যেহেতু অনলাইন ক্লাস করানোর জন্য সকল প্রয়োজনীয় জিনিস রয়েছে তাই আপনিও ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ইউটিউব ভিডিওতে খুব ভালোভাবে বিভিন্ন টপিক বোঝানোর ক্ষমতা থাকলে আপনি সহজেই পরিচিতি লাভ করবেন। যখন ইউটিউব ভিডিওতে মোটামুটি Views বাড়তে থাকবে তখন আপনি অনলাইনে পেইড ক্লাস করার জন্য আহ্বান জানাতে পারেন। এখান থেকে অনেক স্টুডেন্ট পাবেন বলে আশা করতে পারেন।

তবে পেইড ক্লাস শুরু করলে যে ইউটিউবে ফ্রি-তে শেখাবেন না তেমনটা কিন্তু না। ইউটিউব ভিডিও আকর্ষণীয় করবেন তবে গুরুত্বপূর্ণ টপিক ফ্রি ক্লাসে ছাড়বেন না। সেজন্য আহ্বান করবেন পেইড ক্লাস করতে।

শিক্ষার্থীরা যখন বুঝতে পারবে আপনার দ্বারা তাদের উপকার হচ্ছে তখন তারা অবশ্যই পেইড ক্লাস করতে আগ্রহ প্রকাশ করবে। এভাবে ইউটিউব থেকেও আয় হবে আবার টিউশন করিয়েও আয় হবে।

টিউশন ফি কীভাবে আদায় করবেন?

টিউশন ফি যেভাবে আদায় করবেন

অফলাইনে টিউশন করালেই টিউশন ফি ঠিকমতো পাওয়া যায় না আবার অনলাইনে টিউশন ফি কীভাবে আদায় করবো? এমন প্রশ্ন হয়তো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকের। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই। এক্ষেত্রে আপনার কিছু ট্রিকস মাথায় রাখতে হবে।

অফলাইনের মতো অনলাইনে মাস শেষ হওয়ার পরে টিউশন ফি নিবেন না। এক মাস এক মাস করে কোর্স আকারে পড়াবেন। নিয়মটা হবে এমন যে - এক মাসের একটি কোর্সে ক্লাস করতে চাইলে তাকে অগ্রিম টিউশন ফি দিয়ে ক্লাসে জয়েন করতে হবে। এতে করে স্টুডেন্ট নিয়মিত ক্লাস করুক বা না করুক আপনার সম্মানী আপনি ঠিকই পাচ্ছেন।

চাইলে ক্লাস ভিত্তিক টিউশন ফি নির্ধারণ করতে পারেন। অর্থাৎ একদিন ক্লাসে যুক্ত হতে চাইলে এক দিনের টিউশন ফি প্রদান করে ক্লাসে জয়েন হতে হবে। এভাবে টিউশন ফি আদায়ের নিয়ম করলে আপনার পরিশ্রম বিফলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

শেষকথা

আশাকরি যারা অফলাইনে টিউশন পাচ্ছেন না তাদের জন্য অনলাইন টিউশনের আইডিয়াটা দারুণ কাজে লাগবে। আপনার যদি অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তা থাকে তাহলে আপনি এখান থেকে অফলাইনের চাইতেও বেশি আয় করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার পড়ানোর স্টাইল ভালো হলে আপনার প্রতিভা ছড়িয়ে পড়বে সমগ্র বাংলাদেশে। ছোট গন্ডি পাড় করে আপনি জাতীয় পর্যায়ে চলে যেতে পারবেন।

আমি মনে করি আজকের টিউনটি পড়ার মাধ্যমে ইউনিভার্সিটি লেভেলের শিক্ষার্থীরা তাদের আয়ের একটি উপযুক্ত উপায় খুঁজে পেয়েছে। অনলাইন আয় সম্পর্কিত আর-ও অভিনব বিভিন্ন টিউন পেতে আমাকে ফলো করে রাখতে পারেন। ধন্যবাদ।

Level 6

আমি শারমিন আক্তার। শিক্ষার্থী, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস