ইউটিউব থেকে আয় –
বর্তমান সময়ে ঘরে ঘরে পরিচিত একটা ব্যাপার। বিশেষ করে তরুনদের মধ্যে এই নিয়ে ব্যাপক ক্রেজ। যেভাবেই হোক একটা ভালমানের ক্যামেরা কিংবা ক্যামেরা ফোন যোগাড় করে কিছু বন্ধু মিলেই তারা শুরু করে দিচ্ছে ইউটিউবে কনটেন্ট দেওয়ার কাজ। আবার এই আয়ের পথে আরেকদল পথযাত্রীও আছেন যাদের মূলত অনলাইন মার্কেটার বলা চলে। তারা এই মাধ্যমকে প্রফেশনালি ক্যারিয়ার হিসেবেই নিয়েছেন বা নিচ্ছেন এবং এই মাধ্যমে কাজের ব্যাপারে তারা যথেষ্ট সিরিয়াস। এর মধ্যে অনেকেই একদম নতুন পর্যায় থেকে কাজ শুরু করে অল্পদিনের মধ্যেই বড় সফলতার মুখ দেখছেন। উদাহরনস্বরূপ, নিচে একটি চ্যানেলের স্ক্রীনশট দেওয়া হল। চ্যানেলটির মালিক (এই মুহূর্তে তার পরিচয় প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকছি, কারন খুব শীঘ্রই তার সফলতার যাত্রা নিয়ে একটি ইন্টারভিউ-কেস স্টাডি প্রকাশ করব) ZafiDigital থেকে Video Marketing Advanced Course করেন এবং এরপর প্রায় ৫ মাসের চেষ্টায় এই চ্যানেলটি দাড় করাতে সক্ষম হন। প্রথম দিকে কাজ করতে গিয়ে তার বেশ কয়েকটি চ্যানেল সাসপেন্ড হলেও তিনি থেমে না গিয়ে বারবার নতুন করে শুরু করেন এবং এই চ্যানেলটিকে সফল করেন। বর্তমানে তার চ্যানেলের টোটাল ভিউঃ 14,803,862 ! খুব দ্রুত তার সফলতার গল্প তুলে ধরব সবার সামনে।
শেষ অব্দি পড়বেন আসা করি !
সবমিলিয়ে অনলাইনে আয়ের উৎস হিসেবে ইউটিউব এখন অন্যতম আগ্রহের বিষয়। তাই আজকের এই লেখায় মূলত তুলে ধরা হয়েছে, একজন সফল ইউটিউব মার্কেটার হতে হলে আপনাকে কি কি বিষয় খেয়াল রেখে অগ্রসর হতে হবে। আপনি এই লাইনে সম্পূর্ন নতুন কিংবা অনেকদিনের অভিজ্ঞ, যেরকমই হয়ে থাকেন, আশা করছি আজকের এই লেখা থেকে আপনার ইউটিউব ক্যারিয়ারকে আরো সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিষ্কার কিছু গাইডলাইন পাবেন। তাহলে শুরু করা যাক।
০১. ইউটিউব একাউন্ট খোলার আগেই ইউটিউবকে জেনে নিন
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট জগতের অন্যতম কয়েকটি জায়ান্ট প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ইউটিউব একটি। পুরো ইন্টারনেট পপুলেশনের এক-তৃতীয়াংশই নিয়মিত ইউটিউব ভিজিট করে। তাহলে বুঝাই যাচ্ছে কি পরিমান জনপ্রিয়তা রয়েছে অনলাইনে ভিডিও শেয়ারিং করার এই মাধ্যমটির। আর এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে একটি ক্যারিয়ার গড়তেই সবাই মূলত তাড়াহুড়ো করে ইউটিউবে এসেই ভিডিও আপলোড করা শুরু করে দেয়, যা নতুন মার্কেটারদের অন্যতম বড় ভুল। আপনি যদি ইউটিউবে নতুন হয়ে থাকেন কিংবা এখানে দীর্ঘমেয়াদি কাজ করার পরিকল্পনা করছেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে ইউটিউব এবং এর বিভিন্ন গাইডলাইন সম্পর্কে পরিষ্কার জ্ঞান থাকতে হবে। ইউটিউবকে ভালভাবে না জেনে আপনি কখনোই এই বিশাল জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মটির সুবিধাগুলো নিতে পারবেননা। বিশেষ করে ইউটিউবে আপনার চ্যানেলটিকে টিকিয়ে রাখতে হলে আপনাকে ইউটিউবের শুধু নিয়ম-কানুন মেনে চললেই হবেনা, আপনাকে একজন Value Providing User হতে হবে। তার মানে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার কাজের মধ্য দিয়ে সবসময় ইউটিউবের ভিজিটররা ভ্যালু পায়। এই ব্যাপারটি খুবই গুরত্বপূর্ন।
০২. সাক্সেসের পথ একটাই, অনেকগুলো না
ইউটিউব আর্নিং-এ যারা নতুন তাদের আরেকটি বড় ভুল হল তারা শুধু ভাল টিউটোরিয়াল বা মেথড খুজতে থাকে। আসলে এটা একরকম রোগ। বাস্তবে ইউটিউব থেকে আর্ন করার বা সফল হওয়ার অনেকরকম স্ট্র্যাটেজী বা মেথড রয়েছে, তবে বেস্ট মেথড বলে কিছু নেই। যারা নতুন কাজ শুরু করছেন তাদের উচিত হবে যেকোন একটি ভাল (এবং সময়ের সাথে আপডেটেড) গাইডলাইন অনুসরন করা। একটি স্ট্র্যাটেজীতে কাজ করতে করতে আরেকটি টিউটোরিয়াল বা কোর্স দেখে সেই মেথডে জাম্প করা যাবেনা। মনে রাখবেন, যখনই আপনি জাম্প করবেন ঠিক তখন থেকেই আপনার সফলতার গল্প ওখানেই থেমে থাকবে, যতক্ষন পর্যন্ত না আপনি আবার আপনার লাইনে ফিরে না আসেন। সুতরাং যেকোন একটি ভাল সোর্স থেকে ভালভাবে কাজ শিখে সেটা নিয়ে লেগে থাকুন যতক্ষন না পর্যন্ত আপনি সফল হচ্ছেন। সঠিক উপায়ে কাজ জানলে যেকোন স্ট্র্যাটেজীতেই ইউটিউব থেকে সফল হওয়া সম্ভব।
০৩. কোন নিশে কাজ করলে সাক্সেসফুল হতে পারি?
দীর্ঘদিন Bangladesh Video Marketers ফেসবুক গ্রুপটির অ্যাডমিন হওয়ার সুবাধে প্রায়শই আমাদের কাছে যেই প্রশ্নগুলো আসে, তার মধ্যে অন্যতম প্রশ্ন হল, “ভাইয়া, একটা নিশ বলে দেন যেটাতে কাজ করলে সফলতা আসবে”। যেকোন অভিজ্ঞ মার্কেটার এই প্রশ্নটি শুনলেই বুঝতে পারেন যে প্রশ্নকর্তা সম্পূর্ন ভুল মাইন্ডসেট নিয়ে ইউটিউব যাত্রা শুরু করেছেন। আসলে সাক্সেসফুল নিশ বলে কিছু নেই, আপনার কাজের মান এবং আপনার Creativity নির্ধারন করে দিবে আপনি সফল হতে পারবেন কিনা। আর নিশ সিলেকশনের ক্ষেত্রে ইউটিউব নিয়ে অবশ্যই রিসার্চ করতে হবে। ইউটিউবে এমন প্রচুর বিষয় আছে যা নিয়ে ভিডিও বানানো যায়, এবং সেগুলোর প্রতি ভিজিটরদের আগ্রহের সীমা নেই। আবার আপনি যদি সামগ্রিক বিশ্বের ট্রেন্ড নিয়ে নিয়মিত আপডেটেড থাকেন, তাহলে সম্পূর্ন নতুন কোন বিষয়কেও আপনি ইউটিউবের অডিয়েন্সের সামনে তুলে ধরে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবেন। সুতরাং ইউটিউবের কাজের শুরুতেই আপনার মাইন্ডসেট একদম সঠিক দিকে ধাবিত করতেই হবে, কারন গতানুগতিক ভাবে আমরা অনেক রকম ভুল চিন্তা নিয়ে ইউটিউব মার্কেটিং শুরু করি, যা পরবর্তীতে আমাদের সফলতাকে বিঘ্নিত করে। একারনেই আমার ভিডিও মার্কেটিং কোর্সের প্রথম ক্লাসটা সম্পূর্নভাবে কোর্সে অংশগ্রহনকারীদের মাইন্ডসেট তৈরীর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সুতরাং আপনি কাজের যেই পর্যায়েই থাকেন না কেন, আজই আপনার মাইন্ডসেট ঠিক করে নিন।
০৪. ভালভাবে চ্যানেল সাজানো খুব জরুরী
একথা আপনারাও অনেকবার শুনে থাকবেন, তারপরও এটা বলতেই হবে যে আপনার চ্যানেল আপনার ইউটিউব মার্কেটিং বিজনেসের শিকড়। শিকড় দূর্বল হলে পুরো গাছ নড়বড়ে হয়ে যেতে পারে। আপনার চ্যানেলকে সঠিকভাবে ব্র্যান্ডিং করুন। লোগো তৈরী থেকে শুরু করে চ্যানেলে কিধরনের ভিডিও আপলোড করবেন সেটার প্ল্যানিং পর্যন্ত প্রতিটা স্টেপ আপনার ব্র্যান্ডিং-র অংশ। এমনকি আপনি কিভাবে প্রতি ভিডিওর শেষ কিংবা শুরুতে ভিউয়ারদের সাবস্ক্রাইব করতে বলছেন, সেটাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্যটা হল যে নতুন ইউটিউব মার্কেটাররা এই বিষয়টিকে সম্পূর্নভাবে এড়িয়ে যায়, এবং পরবর্তীতে দীর্ঘদিন কাজ করেও সফলতা না পেয়ে হতাশায় পড়ে যায়।
০৫. রিসার্চ করতে না জানলে আজই ইউটিউব মার্কেটিং ছেড়ে দিন
জী, বর্তমান সময়ে ইউটিউব মার্কেটারদের প্রধান স্কিল হওয়া উচিত ভাল রিসার্চ করতে জানা। অথচ সেদিকে মনোযোগ না দিয়ে নতুন মার্কেটাররা বিভিন্ন রকম শর্টকাট ট্রিকসের পিছনে ছুটে সময় নষ্ট করে। প্রায় সকলেই ইউটিউবের SEO Factors নিয়ে সার্চ করেন কিন্তু সেই ফ্যাক্টরগুলোর সাথে রিসার্চের সম্পর্ক কতটা জড়িয়ে আছে সেটা উপলব্ধি করতে পারেননা। আমার কোর্সের ২য় ক্লাসেই আমি শিখাই কিভাবে ইউটিউবের ভিতর থেকে রিসার্চ করে ইউটিউবের SEO Factors-গুলো খুজে বের করা যায়। অর্থাৎ আমি গৎবাঁধাভাবে SEO Factors List ধরিয়ে দেইনা, বরং এই ফ্যাক্টরসগুলো কোথায় কিভাবে কাজ করছে এবং ইউটিউব কেন এগুলোকে গুরুত্ব দিচ্ছে সেটা রিসার্চ করে বের করা শিখিয়ে দেই। আমার কাছে মনে হয় এইভাবে চিন্তা করা শিখলে তা সত্যিকার অর্থে ইউটিউব মার্কেটারদের ভাল রিসার্চার হিসেবে গড়ে তুলবে। সুতরাং আপনারা যারা নতুন কাজ শুরু করতে চাচ্ছেন তারাও আজ থেকে একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করা শুরু করুন। ইউটিউবের ভিতরেই সব রকম রহস্য লুকিয়ে আছে, আপনার কাজ হল রিসার্চ করে সেগুলো খুজে বের করা। কারো রেডিমেড বানিয়ে দেওয়া লিস্ট দিয়ে আপনার উপকার হবেনা।
০৬. বিভিন্ন ট্রিক্সের পিছনে না ছুটে ভিডিও মেকিং ভাল করার পিছনে সময় দিন
নতুন মার্কেটারদের ২য় প্রধান স্কিল হওয়া উচিত ভিডিও মেকিং-এ পারদর্শী হওয়া। গত এক বছরে ইউটিউব তাদের প্ল্যাটফর্মে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। এবং এই সকল পরিবর্তনের মূলে রয়েছে ইউটিউবে প্রতিনিয়ত আপলোড হওয়া ভিডিওসমূহের কোয়ালিটির উন্নতি সাধন। অর্থাৎ ইউটিউব চাচ্ছে তার কনটেন্ট ক্রিয়েটররা যেন আরো বেশি ভাল কনটেন্ট/ভিডিও তৈরীতে আগ্রহী হয়। আর ভাল ভিডিওর শুরু হয় একটি ভাল আইডিয়া দিয়ে, কিন্তু সেটার Execution হয় ভাল মেকিং দিয়ে। তার মানে আপনার আইডিয়া যতই ভাল হোক, আপনার ভিডিও মেকিং কোয়ালিটি ভাল না হলে ভিউয়াররা খুব দ্রুত অন্য ভিডিওতে চলে যাবে এবং ইউটিউব সেই বিষয়টিকে খেয়াল করে আপনার ভিডিও সামগ্রিক র্যাঙ্কিংকে নামিয়ে দিবে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে ইউটিউব মার্কেটিং শিখার যত সোর্স আছে, তার প্রায় অধিকাংশই ভাল ভিডিও মেকিং নিয়ে কথা বলেনা। এছাড়া নতুনরাও সাধারনত মনে করে থাকে যে একটি ভাল সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করলেই ভাল ভিডিও তৈরী হবে। কিন্তু বাস্তবে একটি সফটওয়্যার তখনই আপনার জন্য আশির্বাদস্বরুপ কাজ করবে যখন আপনি সঠিক আইডিয়া নিয়ে একটি ভিডিওর প্রতিটি দৃশ্য আগে থেকে প্ল্যান করবেন। সুযোগ পেলে এই ব্যাপারে আরো পরিষ্কার করে নতুন কিছু লিখব।
০৭. Thumbnail হল আপনার সেলসম্যান
আপনার ভিডিওতে রেগুলার ভাল ভিউ পেতে হলে আপনার থাম্বনেইল ভাল হতেই হবে। এর কোন বিকল্প নেই। আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে আমার ভিডিওর সাথে সম্পর্কিত ভাল কোন ইমেজ গুগল থেকে খুজে নিয়ে থাম্বনেইল করে দিলেই বোধহয় কাজ হবে। কিন্তু এখানেও রয়েছে রিসার্চের খেলা। যেন তেন ইমেজ বানিয়ে দিলেই কাজ হবেনা, বরং আপনাকে অবশ্যই আপনার নিশের অন্যান্য ভিডিও রিসার্চ করে বের করতে হবে আপনার থাম্বনেইলে কি কি উপাদান থাকলে সেটা সফল হতে পারে। এই পয়েন্টের টাইটেলেই বলেছি, থাম্বনেইল হল আপনার সেলসম্যান, তার মানে এটি একটি প্রতিযোগীতাপূর্ন কাজ। একই বিষয়ে একাধিক ভিডিও আছে ইউটিউবে, তাহলে একজন ভিউয়ার অন্যদের ভিডিও বাদ দিয়ে আপনারটা কেন দেখবে ? এর উত্তর হল আপনার থাম্বনেইল অন্যদের থাম্বনেইলকে হারিয়ে ভিউয়ারের দৃষ্টি আকর্ষন করে নিবে। সুতরাং এখানে মার্কেটিং এবং গ্রাফিক্স – ২টা বিষয়ের সঠিক মিশ্রন করাতে হবে।
০৮. এত কিছু শিখে কি করব? পেইড বুস্টিং করলেই তো হয়
ভিডিও আপলোড দেওয়ার পর সেটায় পেইড ভিউ বা অ্যাড দিয়ে ভিউ নেওয়ার প্রচলন অনেকদিনের। যদিও আমাদের দেশে এই প্রচলন ঘটেছে অল্প কিছুদিন হল। এই কারনেই নতুন ইউটিউবারদের মধ্যে একটা বড় ভুল ধারনা থেকে যাচ্ছে, আর তা হল যে পেইড ভিউ নিয়ে বুস্ট করলেই হয়ত সেই ভিডিও সফলভাবে রেগুলার ভিউ আনা শুরু করে দেয়। এটি আসলেই এত বড় ভুল ধারনা যে অনেকেই এই ব্যাপারে টাকা খরচ করে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং পরে কোন না কোন অভিযোগ উঠিয়ে কাজ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। আসলে বাস্তবতা হল, পেইড ভিউ কিংবা পেইড অ্যাড আপনার ভিডিওর জন্য তখনই কার্যকরী হবে যখন আপনি উপরের বাকি বিষয়গুলোকে সঠিকভাবে করতে সক্ষম হবেন। এই কথাটিকে মেনে নিয়েই এখন থেকে আপনাকে আপনার কাজের কোয়ালিটিতে মনোযোগী হতে হবে। অন্য কোন বিকল্প খোজা মানে আপনার লম্বা সময় নষ্ট করা।
এই বিষয়গুলো বাদেও আরো বেশ কিছু ব্যাপার রয়েছে যেগুলো নিয়ে আপনার কাজ করতে হবে। তবে উপরের জিনিসিগুলো হল প্রধান, যেগুলো সঠিকভাবে মেনে চলতে পারলে আপনি ইউটিউবে সফলতার মুখ দেখবেন আশা করা যায়। সর্বোপরি আপনার পরিশ্রম এবং পর্যাপ্ত রিসার্চ আপনাকে এই সেক্টরে সফল করে তুলবে বলে আমার বিশ্বাস। লেখাটি ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন, কারন আপনার শেয়ারের কারনে আপনি অন্যদের উপকার করছেন এবং সেটি একসময় আপনার নিজের উপকারেও ফিরে আসবে। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
Collected From: ZafiDigital.Com
Me On Facebook: Facebook
My Youtube Channel: Youtube
আমি শোআইব ইমরান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 55 টি টিউন ও 13 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।