গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে গিয়ে যে ভুল গুলো আপনি করেন!

কম্পিউটারে গেম খেলতে খেলে সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে গ্রাফিক্স কার্ড, একটি ভালো গ্রাফিক্স কার্ড যেমন আপনার পিসির ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ঠিক তেমনি একটি ভুল গ্রাফিক্স কার্ড আপনার পিসিকে ধংস করে দিতে পারে! ফেসবুকে আমার কাছে এই গ্রাফিক্স কার্ড কেনার তথ্য বিষয়ে সব থেকে বেশি প্রশ্ন আসে।

চলুন দেখে নেই একজন গ্রাফিক্স কার্ড এর ক্রেতা হিসেবে কি কোন ধরনের ভুল গুলো আমরা করে থাকি এবং এর কিছু সমাধান।

 

ভুলঃ১ মেমোরির উপর ভিত্তি করে গ্রাফিক্স কার্ড নির্বাচনঃ

গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে গিয়ে ক্রেতারা সবচাইতে বেশি এই ভুলটি করে থাকেন। অবশ্য তাদের দোষ নেই। আমরা সবসময় জেনে এসেছি, যত বেশি, তত ভালো। আসলেও কিন্তু তাই। তবে কথা হচ্ছে, গ্রাফিক্স কার্ড কিন্তু শুধু মাত্র এরমেমোরি দিয়েই চলে না। জিপিইউ, মেমোরি বাস এবং আরো কিছু কম্পোনেন্ট একটি গ্রাফিক্স কার্ড কে অসাধারণ করে তুলে। যেমন ধরা যাক; আপনি একটি গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে চাচ্ছেন। আপনার কাছে দুটি পছন্দ আছে, একটি; 8600GT কার্ড যার মেমোরি 512MB এবং 8800GT যার মেমোরি 256MB। আপনি পছন্দ করলেন, প্রথমটি … কেন? “আরে ভাই দেখেন না? ৫১২ মেগাবাইট মেমোরি আছে…” ভুল ……আপনি মেমোরি দেখলেন, কিন্তু এটা ভুলে গেলেন যে, 8600GT কার্ড টির থেকে 8800GT কার্ড টি অনেক বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন। কিভাবে? নিজেই দেখুন; এটাও মনে রাখা উচিত যে, অনেক বেশি পরিমাণের মেমোরি শুধু মাত্র তখনই কাজে লাগে, যখন আপনি অনেক হাই রেজুলেশনে গেম খেলবেন,

এনভিডিয়া জিফোর্স ৮৮০০জিটি

যেমনঃ ১৯২০X১০৮০, অথবা Antialiasing এবং Anisotropic Filtering ব্যবহার করবেন।

ভুলঃ২ “এটা নতুন, তাই এটার ক্ষমতা বেশি!”

 

একেবারেই ভুল কথা! আপনি যে কার্ড টি কিনছেন তা কয়েক দিন আগেই বের

হয়েছে, তাই এটার ক্ষমতা অনেক বেশি হবে, এমন টা ভাববার কোন কারণ নেই। আসুন একটি উদাহারন দেখা যাক;

9800GT (বের হয়েছিলঃ জুলাই ২০০৮)

এবং GT430 (বের হয়েছিলঃ অক্টোবর ২০১০) এর

মধ্যে কোনটি আপনি কিনবেন?, কি আপনি বলছেন, অবশ্যই GT430… এটা একেবারে আধুনিক কালের বের হওয়া? একটু ভেবে বলুন; তাহলে কিভাবে বুঝব, কোন কার্ড টি পুরাতন হলেও ভালো কার্ড?

জিফোর্স জিটি ৪৩০ মিনি

আসুন, এবার nVidia এবং ATI এর কার্ড এর মডেল নাম্বার দেখে কিভাবে কার্ড চিনব তার উপায় আপনাদের কে বলে দেই;

ATI Radion এর জন্য;

ধরুন আপনি একটি কার্ড পছন্দ করেছেন, যার মডেল হচ্ছে; ATI HD 4890। এখানে 4890 কে তিনটি ভাগে ভাগ করে ফেলুন; 4, 8, এবং 90

প্রথম “4” এর অর্থ হচ্ছে, এর জেনারেশন নাম্বার। এটা যত বেধই হবে, এর অর্থ হবে, এটা ততটাই

নতুন কার্ড। পরেরটা, “8”, যার অর্থ হচ্ছে, এটার রেঞ্জ কেমন। আগের টার মতনই এটাও, যত বেশি হবে, ততটাই ভালো। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে; XX3X or XX4X or XX5X: লো রেঞ্জ XX6X or XX7X: মিড রেঞ্জ XX8X or XX9X: হাই পেরফরমেন্স / হাই রেঞ্জ

নোটঃ X= যে কোন মান। এবং সর্ব শেষ “90”, যার অর্থ হচ্ছে, কার্ড টির ঐজেনারেশনের অন্যান্য কার্ড এর মধ্যে কার অবস্থান। আগের সব গুলোর মতনই এটাও, যত বেশি হবে, ততটাই ভালো।

 

nVidia’র জন্যঃ

গ্রাফিক্স কার্ড এ সবচাইতে বেধই সাফিক্স মনে হয় nVidia ই করে থাকে। লক্ষ্য করলে দেখবেন, nVidia’র কার্ড এর একই সিরিজে অনেক গুলো ভার্সন বের করে। যেমন ছোট্ট একটি উদাহারন;

8800GS, 8800GT, 8800GTX, 8800 Ultra.

nVidiaসাধারনত নিচের সাফিক্স গুলো ব্যবহার করে থাকে; GS, GT, GTS, GTX, GX2। এদের মধ্যে সর্ব বামের গুলো হয় লো রেঞ্জের এবং সর্ব ডানের টি হয় হাই রেঞ্জের। তবে এনভিদিয়ার কার্ড গুলো তে এখন আর GS

বা GX2 দেখা যাচ্ছে না। সাধারনত GX2 এর অর্থ হচ্ছে, এই কার্ড টিতে দুটি GPU বসানো আছে, এবং এর মেমোরি বাস প্রায় দ্বিগুণ। তবে এখন যে সমস্ত সাফিক্স গুলো দেখা যায় তাহচ্ছে, GT, GTS, GTX। GT: লো এন্ডের কার্ড। মেমোরি বাস কম, পাওয়ার দরকার হবে কম। GTS: মধ্যম মানের কার্ড। মেমোরি বাস GT সিরিজের থেকে বেশি, তবে তেমন একটা পাওয়ার এর দরকার হবে না। GTX: এই বেচারার সবকিছুই বেশি বেশি লাগে। এবং এগুলো হাই এন্ডের কার্ড।

 

ভুলঃ৩ কম্পিউটার কেস এর সাইজ এবং কার্ড এর স্পেসিফিকেশন কে বিবেচনা না করা

 

তো … আপনি প্রথম ভুল দুটো করলেন না। এবং বাজার থেকে অসাধারণ একটি গ্রাফিক্স কার্ড কিনে আনলেন, আর তা ছিল; এনভিডিয়ার GTX460। ভালো কথা। কিনে এনেই দেখলেন আপনার কম্পিউটার কেস এ কার্ড টি ভালো ভাবে বসছে না। আরে, বলে কি? জ্বি আমি ঠিক বলেছি, এবং আপনিও ঠিক ই শুনেছেন (এখানে হবে,

আপনি ঠিক পড়েছেন …) অনেক সময় দেখা যায়, কম দামি কম্পিউটার কেস গুলো দায় সারা ভাবে কম্পিউটার কেস বানায়। যেখানে বড় ধরনের গ্রাফিক্স কার্ড গুলোর জন্য জায়গা থাকে না। আরো স্পেসিফিক ভাবে বলতে গেলে বলা উচিত, একটু বড় ধরনের গ্রাফিক্স কার্ড বসালেই, আপনার হার্ড ড্রাইভ রাখার জন্য যে জায়গাটা আছে তাতে আপনার কার্ড বেধে যাচ্ছে। আবার অনেক সময় দেখা যায়, আপনার কার্ড টি দুটি PCI Slot এর সমপরিমাণ জায়গা দখল করছে, যার জন্য হয়তবা, আপনার কম্পিউটার এর সাউন্ড কার্ড বা নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কে বাদ দিতে হচ্ছে, অথবা সরিয়ে দিতে হচ্ছে…… তাহলে এখন উপায়? উপায় একটা আছে,

বর্তমান যুগের গ্রাফিক্স কার্ডগুলোর সাইজ মাদারবোর্ডের সমান!

তবে তা গ্রাফিক্স কার্ড কেনার আগেই, আর তাহচ্ছে, ভালো ভাবে দেখে নিন, আপনি যে গ্রাফিক্স কার্ড টি কিনবেন, তার জন্য আপনার কেমন জায়গা দেয়া লাগবে। আপনার কম্পিউটার কেস এর মধ্যে কি এতটা জায়গা আছে কি না? আপনার PCI Express Slot এর পরে যথেষ্ট জায়গা আছে কি না, যেন আপনি দুই বা তিন

স্লট এর জায়গা লাগে এমন গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে পারবেন। আবার দেখা গেল; আপনার সব কিছু ঠিক আছে,

আপনি আপনার কম্পিউটার এ গ্রাফিক্স কার্ড টি লাগালেন, এবং এর পরে তিন টি ঘটনা ঘটল;

১। কম্পিউটার চালু হচ্ছে না।

২। ওজনদার গেম খেলার সময় কম্পিউটার রিস্টার্ট হচ্ছে।

৩। গ্রাফিক্স কার্ড এর জন্য আপনার কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাইয়ে কোন কানেক্টর নেই।

আপনি অনেক দাম দিয়ে যে গ্রাফিক্স কার্ডটি কিনেছেন, তা চালাবার জন্য যে পরিমান শক্তির দরকার তা আপনার কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাইয়ের নেই! এ জন্যই যখন আপনি নতুন কার্ড টী লাগিয়েছেন, আপনার কম্পিউটার এর অন্যান্য হার্ডওয়্যার গুলো ঠিক মতন পাওয়ার পাচ্ছে না।

ফলাফল?

কম্পিউটার চালু হচ্ছে না অথবা, গেম খেলার সময় কম্পিউটার রিস্টার্ট হচ্ছে। আবার বর্তমান যুগের গ্রাফিক্স কার্ড গুলোর প্রায় বেশির ভাগ গুলোরই একটি বা দুটি করে ৬-পিন পাওয়ার কানেক্টর লাগে, (কয়েকটা আবার এক ধাপ এগিয়ে, তাদের লাগে ৮-পিন পাওয়ার কানেক্টর)। গ্রাফিক্স কার্ড কেনার আগে দেখে নিন, আপনার কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাই টি কি এই ধরনের গ্রাফিক্স কার্ড কে সাম্লাতে পারবে কি না। আর পাওয়ার কানেক্টর খুবই ইম্পরট্যান্ট, কিন্তু, এখনকার অনেক গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে সাধারনত এই ধরনের এডাপ্টার কেবল দিয়েই দেয়।

* লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, আপনার কম্পিউটার এর জন্য কি পরিমান পাওয়ার সাপ্লাই লাগবে তা আপনি খুব সহজেই ক্যালকুলেশন করে নিতে পারেন।

* পাওয়ার সাপ্লাই এর অনেক গুলো ব্র্যান্ড আছে, বিভিন্নটার বিভিন্ন রকম দাম। একটি ছোট্ট উদাহারন দেই, একটি পাওয়ার সাপ্লাই ৭০০ ওয়াট, যার দাম ৪, ০০০ টাকা। আবার একটির দাম ১০, ০০০ টাকা.কি ঝামেলায় পড়েগেলেন? দয়া করে যেনতেন ব্র্যান্ড এর পাওয়ার সাপ্লাই কিনবেন না। এতে করে আপনার

কম্পিউটার এর সবগুলো হার্ডওয়্যার বিপদের মুখে পড়তে পারে।

 

ভুলঃ৪ সুপার ডুপার গ্রাফিক্স কার্ড, কিন্তু স্লো প্রসেসর এবং কম RAM!

 

পাংখা!

ঠিক আছে, আপনি কিনলেন, Nvidia GTX 970, চার জিবি ডিডিআর ৫, ৪০০০ হাজার টাকার অসাধারন এক

গ্রাফিক্স কার্ড। কিন্তু একি … গেম গুলো তো আপনার আশানুরুপ ভাবে চলছে না… কাহিনী কি? এত মারাত্মক গ্রাফিক্স কার্ড, আমার পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে, কিন্তু এই সমস্যা কেন!

>>>ভাই, আপনার প্রসেসর টির মডেল কি?

>>পেন্টিয়াম ৪, ৩.২ গিগাহার্জ।

>>>তাহলে ঠিকই আছে।

>>আরে আপনি পাগল হলেন নাকি? ৩.২ গিগাহার্জ কি মুখের কথা নাকি? তাও আবার দুইটা কোর।

>>>না ভাই সবই ঠিক আছে, তবে, আপনারপ্রসেসর এ বটল-নেক (Bottleneck) সমস্যা হচ্ছে।

কি বুজতে পারছেন না?

আচ্ছা একটি উদাহারন দেই, ধরুন একটি বোতল থেকে আপনি পানি ঢালছেন গ্লাসে, বোতলটি চউড়া, তবে এর মুখটি খুবই চিকন। কি হবে? বোতলে পানির প্রেসার থাকলেও পানি কিন্তু আস্তেই বের হব। এখানে, আপনার বোতলটি গ্রাফিক্স কার্ড, বোতলের মুখ টি প্রসেসর এবং পানি কে ডাটা হসেবে বিবেচনা করুন।

গ্রাফিক্স কার্ড তার অংশের কাজ করে প্রসেসর এর কাছে ডাটা পাঠিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু প্রসেসর তা প্রসেস করে কুলিয়ে উঠতে পারছে না। ফলাফল? আপনার গ্রাফিক্স কার্ড শক্তিশালি হওয়ার পরেও আপনি আশানরুপ ফলাফল পাচ্ছেন না। সমাধান একটাই, চেষ্টা করুন, আপনার গ্রাফিক্স কার্ড এবং প্রসেসর এর ক্ষমতার মধ্যে ব্যাল্যান্স রাখার। একই কথা কিন্তু আপনার কম্পিউটার এর র্যাম এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

 

ভুলঃ৫ মাত্র একজন মানুষের মতামত বিবেচনা করাঃ

এই একটি ভুল মনে হয় সবচাইতে বেশি করে থাকি আমরা। এবং এটাই সবচাইতে বড় ভুল। আমি আমার নিজেকে দিয়েই উদাহারন দেই; আমি নিজে এনভিদিয়া এবং ইন্টেল এর এমন ভক্ত যে, আমি জানি, এএমডি’র প্রসেসর এর গ্রাফিক্স কার্ড গুলো খুবই ভালো মানের এবং তাদের সবচাইতে বড় দুটি গুল হচ্ছে, এগুলোর দাম কম এবং খুব কম পরিমানের পাওয়ার লাগে (এনভিদিয়ার তুলনায়)। কিন্তু আমি এগুলো জানবার পরেও ইন্টেল এবং এনভিদিয়া ছাড়া আমার কম্পিউটার হবে, তা কল্পনাও করতে পারি না। কেন? জানি না … তবে আমি ইন্টেল এবং এনভিডিয়া ‘র হার্ডওয়্যার এর উপরে চরম ভাবে ভরসা করতে পারি। আর যাই হোক এরা আমাকে বিপদে ফেলবে না। এখন, আমার কাছে যদি কেউ বলে যে, “ভাই আমি একটি গেমিং কম্পিউটার কিনতে চাই, প্লিজ আমাকে একটি কম খরচের মধ্যে একটি কনফিগারেশন করে দিন। ” যেহেতু আমি ইন্টেল এবং এনভিদিয়ার ভক্ত, আমি যেই কনফিগারেশন করে দিব ইন্টেল এবং এনভিডিয়া দিয়ে, তার থেকে অনেক অনেক ভালো মানের কনফিগারেশন এমডি দিয়ে হয়তবা সম্ভব ছিল। এর জন্য সবচাইতে ভালো সমাধান হচ্ছে, একজন মাত্র মানুষের মতামত কে প্রাধান্য না দিয়ে, কয়েক জনের কাছ থেকে মতামত নিন। শুনুন তারা কি বলেন। তাদের সাথে আপনার বর্তমান কম্পিউটার এর স্পেক শেয়ার করুন। আরো ভালো হয়, বিভিন্ন ফোরামে আপনার সমস্যার কথা তুলে ধরুন। আরো ভালো হয়, আপনি যদি যে গ্রাফিক্স কার্ড টি কিনবেন বলে ঠিক করেছেন, তার রিভিউ টি পড়ে দেখেন। ইন্টারনেট এ বহু ওয়েব সাইট আছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার এর রিভিউ দেয়া থাকে।

শেষ কথাঃ

আমার ধারনা, আমাদের দেশের এমন গেমার দের সংখ্যা সবচাইতে বেশি, যাদের প্রতি ছয় মাস অন্তর বা এক বছর অন্তর অন্তর গ্রাফিক্স কার্ড পরিবর্তন করার সামর্থ নেই। তাই, একটি গ্রাফিক্স কার্ড কেনার আগে সব

দিক বিবেচনা করে যদি আপনি কিনতে পারেন, আর আপনার হার্ডওয়্যার যদি সাপোর্ট করে, তবে আমি এতটুকু নিশ্চয়তা দিয়ে পারি যে, কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর এর মধ্যে আপনাকে হয়তবা গ্রাফিক্স কার্ড আর

পরিবর্তন করার কথা চিন্তা করতে হবে না।

 

আর সত্য কথা এই যে, আমাদের দেশের অবস্থা বিবেচনা রেখে, ১০ হাজারের ভিতর গ্রাফিক্স কিনতে চাইলে এএমডি বেছে নিতে হবে এবং ১০ হাজার টাকার উপরে গিয়ে গ্রাফিক্স কিনলে অবশ্যই এনভিডিয়ার গ্রাফিক্স না কিনে ভুল করো না যেন! তবে তোমার প্রসেসর যদি এএমডির হয় তাহলে এএমডির গ্রাফিক্স ব্যবহার করাই শ্রেয়!

 

(ইংরেজি ওয়েবসাইট থেকে অনুবাদকৃত, পরিমার্জিত এবং সংশোধিত)

Level 10

আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অনেক কিছু জানতে পারলাম। thanks for sharing. পোস্ট করতে থাকুন…

thank you….
It’s Important Info for all…

অসাধারণ লিখেছেন ভাই।
অনেক তথ্য বহুল।
ঃআমার একটা প্রশ্ন।
আমি সাধারণ মাদারবোর্ড এ এক সাথে দুইটা প্রসেসর ইউজ করতে পারব কিনা?
এমন কোন এক্সটারনাল ডিভাইস আছে?
ঃহ্যাকাররা কি ভাবে প্রসেসর ব্যাংক বানায়?

সেইরকম একটা টিউন! আপনি এত ভালো একটা টিউন করসেন কেন? ধন্যবাদ। *_*

অনেক ভালো লিখেছেন। ডাইরেক্ট প্রিয়তে রেখে দিলাম। একটা অফটপিক প্রশ্ন করি, আসা করি উত্তর দিবেন।
আমি ২.৩০গিগাহার্জ প্রসেসরের ডুয়েল কোর একটি ল্যাপটপ ব্যবহার করি। আমার পিসির আগের র‌্যাম ছিলো ১৩৩৩বাসের ২জিবি। আমি পরবর্তি সময়ে ৪জিবির একটি র‌্যাম লাগাই যেটা ছিলো ১৬০০ বাসের। এখন আমার মোট র‌্যাম ৬জিবি। প্রথম দুই একদিন ভালো পারফরমেন্স দেখালেও তারপর থেকে সিপিইউ ইউজ সব সময় ১০০% থাকছে এবং পিসি অনেক গরম হয়ে যাচ্ছে। এর আগে কখনো এরকম হয়নি। আশা করি আপনি এটা সুন্দর একটা সমাধান দিবেন।

    Dot Net er problem, windows re-install din

      @গেমওয়ালা: উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহার করি এবং সেই সাথে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৪.৫ ব্যবহার করি শুধু মাত্র মাইক্রোসফট অফিস ২০১৩ জন্য। পরবর্তিতে কি ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক নতুন করে ইনস্টল দিবো না? আরেকটু যদি বলতেন।

ধন্যবাদ খুব ভাল পোষ্ট হইছে।

Gigabyte GV-R9285WF2OC-2GD Model এর কার্ডটি পারফরমেন্স কেমন। এটা দিয়ে কি আমি সব HD Game খেলতে পারব কিনা।
অথবা কোন কোন Games খেলতে পারবনা??

অনেকদিন পর এরকম একটি তথ্যবহুল পোস্ট চোখে পরলো। ধন্নবাদ। আমি আমার core2due প্রসেসর 3.0 ghz Ram 4gb এর জন্ন গ্রাফিক্স card কিনতে চাচছিলাম। কোনটা কিনলে ভাল হবে আর price টা কতর ভেতরে হবে? জানালে অনেক খুশি হতাম।

আর কত কপি পেস্ট।

পুরা কপিপেস্ট মারলেন ভাই, এই আর্টিকেলটা দুইবছর আগের পড়া।

http://www.bigganprojukti.com/post-id/25790

Level 2

graphies design er jonno kun model er graphies card Nibo.

Level 0

গেমওয়ালা ভাই এর সব টিউন ই অসাধারণ

ভাইয়া আমার ল্যাটটপ HP 2000 modelএর graphics intel hd 4000 কোনো লাগানোর extra graphics use ar উপায় আছে কি না থাকলে কি গেমিং র‌্যাম পাত্তয়া যাবে।
Answer diben…plz plz

Level 0

ধন্যবাদ, ভাল লাগল

carry on

ভালোই লিখেছেন।

ভাই আমাকে একটু সাজেশন দিন। আমার নতুন পিসির জন্য একটি গ্রাফিক্স কার্ড কেনা দড়কার।
গেম+ টুকটাক ভিডিও এডিটিং এর জন্য কোনটা বেটার হবে একটু বলেন।

আমার পিসির কনফিগারেশনঃ

Intel(R) i5-4460 @3.20 GHz
Gigabyte H97-HD3
Ram: 8GB

হুম দারুন একটা ঝরঝরে বর্ণনা দিলেন…..ভুলগুলো ভাঙানোর জন্য ধন্যবাদ….এরকম পোষ্ট পড়লে কোন বিষয়ের সরলীকরণটা মাথায় ঢুকে যায় আর পরবর্তীতে কেনার সময় গবেষণা করাটাও সহজ হয়ে পড়ে 🙂

I have a HP Pavilion 15 Laptop . But i can’t play any games … What can i do?

Level 0

এই টিউন টা বছর খানেক আগের একটা টিউন , যে টা এই techtunes সাইট এ পোস্ট করা হইছিল । আপনি যে পুর জিনিস টা কপি করছেন তার এক্সাম্পল হল যে দুটো গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে আপনি কম্পেয়ার করছেন ,একই গ্রাফিক্স কার্ড নিয়া ওই পোস্ট এ কম্পেয়ার করা হইছিল । সবাই ভালো বলছে তাই আমিও ভালো বললাম কারন অনেক দিন পর এই পোস্ট টা আবার হইছে , কিন্তু আপনি সোর্স উল্লেখ করলে জিনিস টা ভালো হত , কারন আর কেউ জানুক আর না জানুক আমি জানি যে এটা আপনার নিজস্ব পোস্ট না ।।

vai ami ekta gaming pc kinbo. AMD diya 40000tk er majhe ki ki kinle valo hobe?

Level 0

32 inch মনিটরে হাই রেজ্যুলেশন এর গেমস খেলার
জন্য কোন মডেল এত graphic card লাগবে pls bolen

অনেক ভাল লিখেছেন। অনেক কিছু জানার মত আছে। আমি মাঝারি গ্রাফিক্সের গেম খেলি, তার জন্য আমি https://www.bdstall.com/graphics-card/ এখান থেকে AMD Radeon HD7670 এই মডেলের গ্রাফিক্স কার্ড কিনি। এখনো ভালই চলছে, ল্যাগ এর মত সমস্যা হয় নি।

অনেক কিছু জানার মত আছে। আমি ডিজিটাল মার্কেটার , তার জন্য আমি https://www.potakait.com/intel-graphics-card-price-in-bd এখান থেকে Intel ARC A770 এই মডেলের গ্রাফিক্স কার্ড কিনি। এখনো ভালই চলছে, ল্যাগ এর মত সমস্যা হয় নি।