মোটর বাইকিং And ড্রাইভিং A টু Z [পর্ব-০৪] :: কৌশল পর্ব ১

মোটর বাইকিং And ড্রাইভিং A টু Z

টার্নিং:-

বাঁক ঘুরতে চাইলে বেশ কিছু নিয়ম আপনার জানা প্রয়োজন। নিচের ছবি দুটো দেখুন। প্রথম ছবিতে চালক ও মোটরসাইকেল দুটোই কাত হয়ে আছেন। পরেরটি শুধু মোটরসাইকেল কাত হয়ে আছে। কিন্তু চালক সোজা হয়ে আছেন। এটা করতে হয়ে যখন আপনার মোটরসাইকেল আস্তে চলবে ও রাস্তাটি হবে অল্প বাঁকের- তখন শুধু মোটর সাইকেল কাত করলেই চলে; আপনার শরীর সোজা রাখা তখন জরুরী।

১নং ছবি: দ্রুতগতিতে টার্ন নেওয়ার নিয়ম ২নং ছবি: ধীরে চলার সময় টার্ণ নেওয়ার নিয়ম

এগুলো আপনার ফাঁকা রাস্তায় প্র্যাকটিসের প্রয়োজন হবে। প্রথমে দেখে নিন পিছনে বা সামনে থেকে যানবাহন আসছে কিনা তারপর এই নিয়ম গুলো মেনে চলুন তাহলে দেখবেন নির্বিঘ্নে বাঁকটি পেরিয়ে যেতে পারবেন।

  • ক) গতি কমান (২৫/৩৫ কি:মি:)
  • খ) যেদিকে যেতে চান সেদিকে তাকান (দুরে তাকান; সামনের চাকার কয়েক ফুট সামনে নয়!!)
  • গ) কাউন্টার স্টিয়ারিং! যেদিকে ঘুরবেন তার বিপরীতে হ্যান্ডেল বারে পুশ করতে হয়ে বলে একে বলে কাউন্টার স্টিয়ারিং। এটা শুনতে অদ্ভুত কিন্তু অনেকেই এটি নিজের অজান্তেই হয়তো করে থাকেন। ডানে যেতে চাইলে ডান হাত সামান্য সামনে ঠেলতে হবে। বাম হাত সামান্য টানতে হবে। অনুরুপভাবে বামে যেতে চাইলে বামহাতে হ্যান্ডেল সামান্য সামনে ঠেলতে হবে এবং ডানহাতে সামান্য নিজের দিকে টানতে হবে। তবে যেহেতু বিষয়টি বহু প্র্যাকটিসের প্রয়োজন সেহেতু আপনি যেদিকে যেতে চান সেদিকেই হ্যান্ডেল বার ঘোরান। যখন খুব ভাল চালাতে শিখবেন তখন এটা প্র্যাকটিস করুন। খুব স্পিডে ঘুরতে চাইলে কাউন্টার স্টিয়ারিং জানা অবশ্যই প্রয়োজন।
  • ঘ) লীন (প্রয়োজন অনুয়ায়ী কাত হওয়া।)।

অনেকেই জানেননা যে, বাঁক ঘোরার সময় যদি প্রয়োজন মত কাত না হতে পারেন; তাহলে পড়ে যাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেড়ে যায় (৯৯.৯%!!)। যে কোন বাঁক ঘুরতে চাইলেই আপনাকে কাত হতেই হবে। অল্প বাঁক হলে মোটরসাইকেল কাত করে নিজে সোজা থাকলেও চলে। সামনে বাঁক দেখলে আপনার বাইকের গতি ঘন্টায় ২০/২৫ কি:মি: এর মধ্যে নিয়ে আসুন। বাঁক ঘুরতে চাইলে যে দিকে রাস্তা চলে গেছে সেই দিকে তাকান। মাথা ঘুরিয়ে তাকিয়ে থাকলেই হবে। কাঁধ ঘুরাবেন না। আপনার তাকানোর উপর নির্ভর করছে কতখানি কাত হওয়া প্রয়োজন।

অবশ্যই জোর করে সোজা থাকার চেষ্টা করবেননা। মোটর সাইকেল যতখানি কাত হওয়া প্রয়োজন-ঠিক ততখানিই কাত হয়ে যাবে আপনার তাকানোর উপর নির্ভর করে। নিচের ছবি গুলো দেখলেই বুঝবেন। এসময় থ্রটল কমাবেননা বা ব্রেক কষবেননা; যে গতি আছে সেটাই ধরে রাখুন (অথবা সামান্য বাড়ালেও ক্ষতি নেই-বরং লাভ।) তাহলে প্রয়োজনমত আপনার বাইক কাত হয়ে বাঁকের অংশটুকু পার হয়ে যাবে।

আপনার বাইকের গতি যদি বেশি হয় এবং আর যদি বাঁকটি তীক্ষ্ম হয়- আপনাকে বেশি কাত হতে হবে। আপনার শরীর ও বাইক একসাথে কাত হবে, দৃষ্টি থাকবে দুরে রাস্তার দিকে। কাছে তাকালে কাত হতে সমস্যা হবে। আপনার তাকানোর উপর নির্ভর করছে কোন রাস্তায় কতখানি কাত হওয়া প্রয়োজন। ছবি দেখলে ব্যাপারটা আরও পরিষ্কার হবে।

ছবিতে দেখুন- সামনে না দেখে বাঁক ঘোরার সময় রাস্তা যেদিকে গেছে সেদিকে তাকাচ্ছেন মোটর সাইক্লিস্ট

লক্ষ্য করুন উপরের ছবিতে মোটর সাইক্লিস্টদের হাঁটু মেঝেতে স্পর্শ করছে। আপনি এগুলো কখনও করবেননা। প্রচন্ড স্পিড আর তীক্ষ্ম বাঁকের জন্য তাদেরকে এত কাত হতে হয়; আপনার সামান্য কাত হলেই চলবে।

Swerve:

চট করে বাঁক নিয়ে কোন যানবাহনের সাথে ধাক্কা থেকে বেঁচে যাওয়া ইংরেজীতে বলে সয়ার্ভ। টার্ন নেওয়া আর সয়ার্ভ এর মধ্যে বেশ পার্থক্য আছে। টার্ন নিতে চাইলে যথেষ্ঠ সময় পাওয়া যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে সময় এবং ফাঁকা জায়গা খুব অল্প পাওয়া যায়। সিদ্ধান্ত নিতে হয় দ্রুত। মাঝে মাঝে পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যখন দুটো ব্রেক একসাথে ব্যবহার করেও সামনের যানবাহন বা অন্যকিছুর সাথে ধাক্কা লেগে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচা যায়না। এরকম অবস্থায় সয়ার্ভিং ছাড়া বাঁচার পথ থাকেনা। ধরা যাক, সোজা যাচ্ছিলেন হঠাৎ পাশের রাস্তা থেকে একটা সাইকেলওয়ালা সামনে এসে পড়ল। এতটাই কাছে যে ব্রেক চেপে শুধু কাজ হবেনা-এমন অবস্থা। এ অবস্থায় সয়ার্ভ প্রয়োজন। যেদিক দিয়ে আপনি বেরিয়ে যেতে চান সেদিকে সামান্য হ্যান্ডেল ঘোরান। এতে মোটরসাইকেল চট করে কাত হয়ে যাবে। যত বেশি তীক্ষ্ণ বাঁক নিবেন, তত কাত হতে হবে। আপনার শরীর থাকবে সোজা, হাঁটু লেগে থাকবে তেলের ট্যাংকের সাথে, পায়ের পাতা শক্ত ভাবে থাকবে ফুট রেস্টে। আপনি যেদিক দিয়ে বেরিয়ে যেতে চান-আপনার দৃষ্টি থাকবে সেদিকে। এখানেও কাউন্টার স্টিয়ারিং করবেন যাতে প্রয়োজনীয় কাত হতে পারেন-এরপর আবার অন্য হাত ব্যালান্স ঠিক করবেন।

কখনই সয়ার্ভিং অবস্থায় ব্রেক করবেননা। ব্রেক করতে চাইলে সয়ার্ভিং এর আগে বা পরে করুন। নইলে আছাড় অবশ্যম্ভাবী।

নিচে দেওয়া দুটো ছবি দেখুন। প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে রাস্তার পাশ থেকে একটা কার হঠাৎ এসে পড়েছে। এ’অবস্থায় সয়ার্ভিং করে স্যাৎ করে বেরিয়ে মোটর সাইকেল সোজা হলে তারপর ব্রেক করা হয়েছে। দ্বিতীয় ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে, চলন্ত গাড়ী থেকে বেশ কিছু ইট পড়ছে। এ’রকম ক্ষেত্রে প্রথমে ব্রেক চেপে তারপর সয়ার্ভ করা হয়েছে। একবার বলেছি আবারও বলছি সয়ার্ভিং অবস্থায় ব্রেক করবেননা।


ছবি(১) সয়ার্ভ, তারপর ব্রেক করুন। ছবি (২) ব্রেক, তারপর সয়ার্ভ করুন

রাস্তায় পরিস্থিতির পরিবর্তন হতেই থাকে। একজন দায়িত্ববান রাইডার হিসেবে আপনার টাইমিং এবং প্রয়োজনীয় দূরত্ব সম্পর্কে ভালমত জানা প্রয়োজন। যথেষ্ঠ প্রস্ত্ততি থাকলে মোটরসাইক্লিং খুবই আনন্দদায়ক। মেইন রোডে এমন লেন বাছাই করুন যাতে অন্য ড্রাইভার সহজেই আপনাকে দেখতে পায়। মোটরসাইকেল সাইজে ছোট এবং এর গতি ও বেশি সুতরাং একে হঠাৎ রাস্তায় উদয় হতে দেখলে অন্য ড্রাইভারদের ভুল হওয়ায় স্বাভাবিক। তাছাড়া কার বা ট্রাক মোটরসাইকেলকে আঘাত করলে তাদের ব্যথা পাওয়ার কোন সম্ভবনা থাকেনা বলে মোটরসাইকেলকে তারা খুব একটা কেয়ার করেনা। তারপরও কোন ড্রাইভার চায়না ইচ্ছে করে কাউকে ধাক্কা দিতে। তারা যেন সহজেই আপনাকে দেখতে পায় সে জন্যে -উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন।

  • -দিনের বেলায় হেড লাইট বা পার্কি লাইট জ্বালিয়ে রাখতে পারেন।
  • -টার্ন নিতে চাইলে সিগন্যাল দিন এবং টার্ন নেওয়া হলে অবশ্যই সিগন্যাল লাইট অফ করুন। নইলে অন্য ড্রাইভার ভুল বুঝে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
  • -থামতে চাইলে কয়েকবার হালকা ব্রেক কষে ব্রেক লাইট ফ্ল্যাশ (এমারজেন্সি ব্রেক ছাড়া) করুন। তাহলে পিছনের যানবাহন আপনার ব্রেক লাইট দেখে সাবধান হবে। দুই তিনবারে ব্রেক করতে বলছি এ’জন্যে যে একটা স্থির লাইটের চাইতে একটি ফ্ল্যাশিং লাইট বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করে।
  • -হর্ণ ব্যবহার করে তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেন। তবে এর উপর বেশি ভরসা করতে যাবেন না। হর্ণকে খুব একটা পাত্তা দেননা তারা (অন্যান্য ড্রাইভার)। যে কোন যানবাহনের খুব কাছে যাবার চেষ্টা করবেননা। অন্য বস্ত্ত থেকে আপনার দূরত্ব যত বেশি হবে; তত বেশি আপনি নিরাপদ থাকবেন। আপনি ভুল না করলেও অন্য ড্রাইভার ভুল করতেও পারে।
  • নিরাপদ দূরত্বে থেকে বাইক চালানোর চেষ্টা করুন। ট্রাকের মত যানবাহন বাতাসের ধাক্কাতেও আপনার ব্যালান্স নষ্ট করে দিতে পারে। রাস্তার এমন একটি দিক বেছে নিন যেখান থেকে আপনি পুরো রাস্তা র দিকে নজর দিতে পারেন এবং আপনাকেও অন্য ড্রাইভার সহজে দেখতে পায়। বাজে রাস্তা অ্যাভয়েড করুন।
  • কোন যানবাহন আপনাকে অতিক্রম করার সময় যানবাহনের দিকে না তাকিয়ে রাস্তার দিকে তাকিয়ে বাইক চালান। আপনি যেদিকে তাকাবেন সাধারনত: সেদিকে আপনার বাইক যেতে চাইবে।

মানসিক প্রস্ত্ততি:

আপনার নিরাপত্তা হাত ও পায়ের চেয়ে চোখ ও মনের উপর বেশি নির্ভরশীল! এখানে বিশেষজ্ঞরা একটা ছোট্ট ফর্মূলা দিয়েছেন। এটি হচ্ছে নিরাপদ মোটর সাইকেল চালানোর মানসিক প্রস্ত্ততি।ফর্মূলাটা হচ্ছে SEE. S = Search, E =Evaluate, E = Execute.ফর্মূলার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিচ্ছি। মেনে চললে সত্যি উপকৃত হবেন।

Search: সাম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে ভালমত রাস্তাকে পরীক্ষা করুন। এটা আপনার প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সুবিধা হবে। রিয়ার ভিউ মিরর-এ বারবার পরীক্ষা করুন। অনেক সময় কোন কোন যানবাহন আপনার পিছনে এমন এক পজিশনে থাকে; যা আয়নায় দেখা যায়না। এটাকে ইংরেজীতে বলা হয় Blind Spot.সুতরাং আয়নায় দেখা যাচ্ছেনা মানে পিছন ফাঁকা-তা নয়। ছবিতে দেখুন। গাড়ীটি আপনার পিছনে থাকলেও আয়নায় তা দেখা যাচ্ছেনা। সাদা অংশ গুলো Blind Spot Area.

Evaluate: হিসাব করে নিন কি ঘটতে পারে। ধরা যাক, রাস্তার পাশে দেখলেন কিছু বাচ্চা ছেলে ফুটবল বা ক্রিকেট খেলছে। আপনি জানেন- যে কোন সময় বল রাস্তায় আসতে পারে এবং সেটা ধরতে বাচ্চাগুলো রাস্তায় চলে আসতে পারে। ব্যাপারটা খেয়াল করলে অবচেতন মনেই আপনি আপনার বাইকের স্পিড কমিয়ে ফেলবেন। এক্ষেত্রে তিনটা ব্যাপার খেয়াল রাখবেন। ১) আপনার ক্ষমতা ও সীমাবদ্ধতা ২) আপনার মোটরসাইকেলের ক্ষমতা ও সীমাবদ্ধতা এবং ৩) রাস্তার অবস্থা। আপনার যদি চট করে টার্ন নেওয়ার বা ব্রেক করার ক্ষমতা না থেকে থাকে তাহলে আপনি রিস্ক নিতে কেন যাবেন? অথবা আপনি এক্সপার্ট কিন্তু আপনার মোটর সাইকেল তত নয় (সব মোটরসাইকেলের থেমে যাওয়া বা চট করে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা এক নয়); সেক্ষেত্রে যথেষ্ট সাবধান হতে হবে। এছাড়া টাইমিংটাও এখানে বিশাল ফ্যাক্টর।

Execute:

নিরাপদে মোটরসাইকেল চালাতে আপনার মাথা ঠান্ডা রাখাটা জরুরী। পরিস্থিতি বুঝে কাজ করতে হবে।ভাল রাইডাররা জানেন কখন গতি কমাতে হয় এবং কখন গতি আর কৌশলের সমন্বয়ে বিপদ থেকে বেরিয়ে আসতে হয়। হঠাৎ আতঙ্কিত হয়ে কিছু করে বসলে দূর্ঘটনার সম্ভবনা থাকে। কোন যানবাহনের একদম পিছনে থাকা ঠিক নয়। এমন জায়গায় থাকুন যাতে সে তার রিয়ারভিউ মিররে সহজেই আপনাকে দেখতে পায়। আপনার গতি যদি ঘন্টায় ৪০ কি: মি: এর নীচে হয় তাহলে দুই সেকেন্ড দূরত্বে থাকুন। দুই সেকেন্ড দূরত্ব বলতে বোঝায়, যখন কারটি কোন ইলেকট্রিক পোল পার হয়, তখন ‘‘বাংলাদেশ এক, বাংলাদেশ দুই’’ বলার পর যদি আপনিও ঐ ইলেকট্রিক পোল পার হোন তারমানে গাড়ীটি থেকে আপনি দুই সেকেন্ড দূরত্বে আছেন।

গতির অনুপাতে দুই থেকে বারো সেকেন্ড দূরত্বে থাকার চেষ্টা করুন।

Level 2

আমি মুহাম্মদুল্লাহ চৌধুরী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 19 টি টিউন ও 96 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

এক্সপ্লোরার......


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Valo laglo.

পুরাই পাঙ্খা!!!!!
১ বছর পরেই ১ টা R15-V2 কিন্তাছি!!! 😉 😉 😉

Level 0

ভাই অনেক রকমের নিওম শিখলাম, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ… আমি বাইক খুব বেশি পছন্দ করি।

চালিয়ে যান।

Level 0

মুহাম্মদুল্লাহ ভাই, ”ভাল লাগলো আপনার টিউন।

bike stunt” সম্বন্ধে টিউন আশা করছি আপনার কাছে থেকে।

Level 2

“ডানে যেতে চাইলে ডান হাত সামান্য সামনে ঠেলতে হবে। বাম হাত সামান্য টানতে হবে। অনুরুপভাবে বামে যেতে চাইলে বামহাতে হ্যান্ডেল সামান্য সামনে ঠেলতে হবে এবং ডানহাতে সামান্য নিজের দিকে টানতে হবে” !!! Is this right?

    @Nasser: নাসির ভাই, ব্যাপারটা অদ্ভুত শোনালেও ঘটনা সত্য। একে বলে কাউন্টার স্টিয়ারিং। বাঁক ঘোরার সময় মানুষ এটা অজান্তেই করে; কিন্তু যেহেতু খুব সামান্য কাজটি করতে হয়-তাই আমরা ধরতে পারিনা। তবে যেহেতু বিষয়টি বহু প্র্যাকটিসের প্রয়োজন সেহেতু আপনি যেদিকে যেতে চান সেদিকেই হ্যান্ডেল বার ঘোরান। যখন খুব ভাল চালাতে শিখবেন তখন এটা প্র্যাকটিস করুন। খুব স্পিডে ঘুরতে চাইলে কাউন্টার স্টিয়ারিং জানা অবশ্যই প্রয়োজন।

    @Nasser: নাসির ভাই, ব্যাপারটা অদ্ভুত শোনালেও ঘটনা সত্য। একে বলে কাউন্টার স্টিয়ারিং। বাঁক ঘোরার সময় মানুষ এটা অজান্তেই করে; কিন্তু যেহেতু খুব সামান্য কাজটি করতে হয়-তাই আমরা ধরতে পারিনা। তবে যেহেতু বিষয়টি বহু প্র্যাকটিসের প্রয়োজন সেহেতু আপনি যেদিকে যেতে চান সেদিকেই হ্যান্ডেল বার ঘোরান। যখন খুব ভাল চালাতে শিখবেন তখন এটা প্র্যাকটিস করুন। খুব স্পিডে ঘুরতে চাইলে কাউন্টার স্টিয়ারিং জানা অবশ্যই প্রয়োজন। COUNTER STEERING লিখে গুগলে খুঁজুন।

Level 2

মুহাম্মদুল্লাহ চৌধুরী ভাই is this not appropriate? “ডানে যেতে চাইলে ডান হাত সামান্য নিজের দিকে টানতে হবে। বাম হাত সামান্য ঠেলতে হবে। অনুরুপভাবে বামে যেতে চাইলে বামহাতে হ্যান্ডেল সামান্য নিজের দিকে টানতে হবে এবং ডানহাতে সামান্য ঠেলতে হবে? If I mistake please confirm it.

    @Nasser: না ভাইয়া, আপনি যা লিখেছেন সেটা সাধারন ডানে বামে ঘুরতে চাইলে প্রযোজ্য। এটা কাউন্টার স্টিয়ারিং নয়। সয়ার্ভ এর কাউন্টার স্টিয়ারিং প্র্যাকটিস করে রাখতে হবে। ব্যাপারটা পরীক্ষা করে দেখতে মোটরসাইকেলের পরিবর্তে অবশ্যই সাইকেল ব্যবহার করুন। আছাড় খেলে কমের উপর দিয়ে যাবে।

    Bicycles

    Conscious countersteering is generally not needed in normal bicycling, but it can be very useful—even potentially lifesaving—in emergency maneuvers, and is taught as the instant turn (a term coined by John Forester) in traffic cycling courses offered through the League of American Bicyclists. League certified instructors teach students to be prepared to make a sudden sharp turn to avoid, for example, being hit by a motorist who just passed them on their left and then turned right, cutting the cyclist off. The instant turn is initiated by quickly jerking the bars to the left (the countersteer), which initiates the necessary lean to the right, and then turning sharply into the required turn to the right.[16][17]
    Motorcycles

    Even more so than on a bicycle, mastering the technique of consciously countersteering is essential for safe motorcycle riding, and as a result is a part of the safe riding courses run by the Motorcycle Safety Foundation and the Canada Safety Council. At the higher speeds that motorcycles commonly attain, it becomes increasingly impractical to steer by taking advantage of the minute and random corrections needed to maintain balance.

    Much of the art of motorcycle cornering is learning how to effectively “push” the grips into corners and how to maintain proper lean angles through the turn. When the need for a quick swerve to one side suddenly arises in an emergency, it is essential to know, through prior practice, that the handlebars must be deliberately pressed away on that side instead of being pulled. Many accidents result when otherwise experienced riders who have never carefully developed this skill encounter an unexpected obstacle.

    To encourage an understanding of the phenomenon of countersteering, the phrase positive steering is sometimes used,[18][19] and is summed up in a simplified way as “Push the right-hand bar to steer right; push the left-hand bar to steer left”.
    আরও জানতে এখানে দেখুন http://en.wikipedia.org/wiki/Countersteering