এখন থেকে IDM আপডেট করতে আর কখনোই ভয় পাবেন না!

অনেকেই আমরা বহুত কাহিনী করে IDM ফুল ভার্সন/রেজিস্টার্ড ভার্সন বানাই। কিন্তু, এরপরে আপডেট ভার্সন বের হলে হয় আমরা আগেরটা আনইন্সটল করে নতুনটা ইন্সটল করি অথবা পুরানোটাই ব্যবহার করতে থাকি। কিন্তু, IDM নিজে থেকে কখনো আপডেট চাইলে চোখ বন্ধ করে আমরা no দেই। কেননা, আপডেট দিলে আবার ঝামেলা করে registered with fake serial ইত্যাদি ইত্যাদি। এবার আর এই সমস্যা হবে না। আমি যেই ট্রিক্সটি দেখিয়ে দিব, সেটি দিয়ে আপনি এখন নিশ্চিন্তে যে কোন সময় আপডেট দিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় উপকরনঃ

  • ১) যেকোনো ভার্সনের একটি IDM
  • 2) যেকোনো ভার্সনের একটি IDM patch(তবে, আপনার কাছে যেই ভার্সনের IDM আছে, এক্স্যাক্ট ঐ ভার্সনের জন্য তৈরি করা প্যাচ হলে ভাল হয়। যেমন, আপনার কাছে যদি IDM 6.10 থাকে আর pach যদি IDM 6.08 এর জন্য তৈরি করা থাকে, তাহলে ঐ patch দিয়ে কাজ না করার সম্ভাবনাই বেশি)

কার্যপদ্ধতিঃ

প্রথমে IDM এর উপরের মেনুতে Help এ গিয়ে Check for updates.. এ ক্লিক করেন:

আপডেট পেলে Update now এ ক্লিক করেনঃ


অটো আপডেট এর জন্য IDMupdate.exe ফাইলটা ডাউনলোড হচ্ছেঃ

এরপর অটো ইন্সটল হবে। এবার Finish করেনঃ

দেখেন বলতেসে Internet Download Manager has been registered with fake serial...:

ভয় পাইয়েন না। আমাদের অপারেশন তো এখনও শুরুই হয়নি 🙂 OK চাপেন। দেখেন, এবার আরেকটা উইন্ডো এসে সিরিয়াল চাইতেসে। Cancel করেন:


প্যাচ ফোল্ডারে ঢুকে প্যাচ ফাইলটি রান করেন অথবা ডাবল ক্লিক করেনঃ

Patch এ ক্লিক করেনঃ

Patching done! লেখা আসলে Exit করেনঃ

IDM চালু করেনঃ

রেজিস্টার্ড ভার্সন হয়েছে নাকি বুঝবেন কি করে? উপরের মেনুতে Registration > Registration এ যান। যদি আপনারটা ফুল ভার্সন/রেজিস্টার্ড ভার্সন না হত তাহলে, একটি উইন্ডো এসে সিরিয়াল চাইত। কিন্তু দেখেন Registration এ গিয়ে নিচের Registration এ ক্লিক করলে কিছুই আসতেসে না। তার মানে, আপনি পাস করেছেন 🙂

পোস্টের একদম ১ম ছবিতে দেখেন, Internet Downloadm Manager 6.11 লেখা ছিল। আর একদম শেষের ছবিতে দেখেন Internet Downloadm Manager 6.12 লেখা! এ পদ্ধতিতে আপনারা যেকোনো ভার্সনের IDM কে আপডেট করে লেটেস্ট ভার্সনে সুইচ করতে পারবেন।

Level 0

আমি হৃদয়। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 84 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀

চুরি করার পদ্ধতি দেখলে হাসতে হাসতে পেট বেথা হয়ে যায়, কথায় আছে চুরি বিদ্যা বড় যদি না পরে ধরা 🙂 সুন্দর হয়েছে

Level 0

vai apnar deya link ta idm download korlam instal deyar sathe bole fake serial number pore patch file open kore apnar kotha moto kaj korlam but abaro ashe fake serial number.
(ami win7 use kori)

    Level 0

    @parvezbd: আমি AVG দিয়া scan দিসি Virus !!! এবং virustotal .com এও scan দিসি অনেক Virus !!!!

      @Md Abir: ভাই, আমার কাছে সবচেয়ে ভাল অ্যান্টিভাইরাস হল ESET, Panda ইত্যাদি। আর AVG এগুলা কোন জাতেরই মনে হয় না আমার কাছে।

    @parvezbd: আমি আসলে আপনাদেরকে latest idm দিয়েছিলাম যেটার ভার্সন 6.12 build 11. আমিও আসলে ঐটা ইন্সটল দেইনি। নেট থেকে লিংক নিয়ে আপনাদেরকে দিয়েছি। আমি যেটা ইন্সটল করেছিলাম সেটা হল idm 6.11 build 10. আমি স্ক্রীনশটও দিয়েছি idm 6.11 কে 6.12 তে সুইচ করার। অর্থাৎ, আমি বলতে চাচ্ছি আমার কাছে যেটা আছে (idm 6.11 build 10) ঐটার প্যাচটা ভাল আছে। ঐটা এখান থেকে ডাউনলোড করে টিউন অনুযায়ী লেটেস্ট ভার্সনে আপডেট করে নিতে পারেন। তাহলে হাতে-কলমে শিখেও নিতে পারবেন 🙂 আর নতুন করে আবার idm ইন্সটল করার আগে আগেরটা সম্পূর্ণ আনইন্সটল করে নিয়েন।

    @parvezbd: ভাই, আপনার জন্য আমি এই মাত্র idm আনইন্সটল করে একদম নতুনটা (যেটা আমি টিউনে দিয়েছিলাম অর্থাৎ idm 6.12 build 11) ইন্সটল করেছি। সবকিছু তো ঠিকমতোই হল। আপনি এক কাজ করেন। আগেরটা আনইন্সটল করে নতুনটা ইন্সটল করেন।

Level 0

আমি AVG দিয়া scan দিসি Virus !!! এবং virustotal .com এও scan দিসি অনেক Virus !!!!

আমি ESET দিয়ে scan করে দেখেছি সবগুলা। কোন ভাইরাস পায়নি।

    Level 0

    @হৃদয়: eset দিয়া স্কান দিসেন কিন্তু virus পাননি কারণ eset virus গুলো ধরতে পারেনি I virustotal.com এ স্কেন দেন result পেয়ে যাবেন

      @Md Abir: well, আমি বলছি না যে, ESET-ই সবচেয়ে ভাল, বাকীগুলা খারাপ!
      আমরা জানি, ভাইরাস অনেক ক্ষতিকর, কম্পিউটারের বারোটা বাজায়ে দেয়। এদের থেকে রক্ষা পেতে আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করি। এখন, কথা হচ্ছে, অ্যান্টিভাইরাসগুলো কীভাবে বুঝে যে, কম্পিউটার বা অনলাইনের কোন ফাইলটি ভাইরাস এবং কোনটি ভাইরাস না? অনেক প্রসেস আছে চিহ্নিত করার। তার মধ্যে একটি হল, অ্যান্টিভাইরাসের ডিক্সেনারি/ডাটাবেসে বলে দেয়া থাকে যে, এই শব্দগুলো ভাইরাস, এই কীওয়ার্ডগুলো ভাইরাস ইত্যাদি ইত্যাদি। অ্যান্টিভাইরাসগুলো ১টি ফাইল/প্রোগ্রাম চেক করার সময় ঐ প্রোগ্রামের ভিতর যদি এমন কোন কোড/শব্দ পায় যেটা অ্যান্টিভাইরাসের ডাটাবেসে ভাইরাস হিসেবে বলা আছে, তখনি অ্যান্টিভাইরাসটি ঐ ফাইল/প্রোগ্রামকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করে। এখন, আমাদের বুঝতে হবে ক্র্যাক বা প্যাচ ফাইলগুলো কি। এটি বলার আগে একবার মনে করিয়ে দেয়া দরকার যে, ফ্রিওয়্যার/ওপেন সোর্স সফটওয়্যার ছাড়া সব সফটওয়ারেই প্রোটেকশন দেয়া থাকে যার কাজ হচ্ছে ভ্যালিড ইউজার(ভ্যালিড ইউজার বলতে যে ইউজার সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার জন্য সফটওয়ারটির মালিকের চাহিদা অনুযায়ী টাকা পরিশোধ করবে তাকে বোঝাচ্ছি) ছাড়া সফটওয়্যারটির লাইসেন্স প্রাপ্তি নিশ্চিত না করা সোজা কথায় টাকা দিয়ে কিনে রেজিস্টার না করলে সফটওয়্যারটি ফুল ভার্সন/রেজিস্টার্ড ভার্সন হবে না। সফটওয়্যারগুলোর এই প্রোটেকশন ভাঙ্গার জন্য বিভিন্ন হ্যাকার ক্র্যাক বা প্যাচ ফাইল তৈরি করে সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়। ক্র্যাক বা প্যাচ ফাইলগুলো সফটওয়্যারটি মডিফাই করে সফটওয়্যারটির বিভিন্ন প্রোটেকশন ভেঙ্গে দেয়। যার ফলে সামান্য কিছু অংশ বাদে সফটওয়্যারটি তখন ফুল ভার্সন/পেইড ভার্সনের মতই আচরন করে পুরোপুরি। এখন, একটি সফটওয়ারের প্রোটেকশন ভেঙ্গে তা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া নিশ্চয়ই কোন লিগ্যাল কাজ নয়। এজন্য, একটি সফটওয়্যারের ক্ষতি করতে পারে(হ্যাক/প্রোটেকশন ভাঙ্গা) এমন প্রোগ্রামগুলো অবশ্যই একটি বৈধ অ্যান্টিভাইরাস ভাইরাস হিসেবে ধরবে-এটাই অনেক ক্ষেত্রে স্বাভাবিক। এজন্য দেখবেন, কোন প্যাচ/ক্র্যাক অ্যাপ্লাই করার আগে অনেকেই বলে যে, অ্যান্টিভাইরাস ডিসেবল করে নিতে। এখন কথা হচ্ছে, যারা এসব ক্র্যাক/প্যাচ বানায়, তারা ওগুলাতে এমন কোন প্রোগ্রামও দিয়ে রাখতে পারে যা আপনার পিসির ক্ষতি করতে পারে সোজা কথায় আপনার পিসিতে সত্যি সত্যি ভাইরাস ঢুকিয়ে দিতে পারে। এজন্য এগুলা অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে ব্যবহার করা উচিৎ। কিন্তু, স্ক্যান করলে পিসির জন্য ক্ষতিকর কিছু না থাকা সত্ত্বেও অ্যান্টিভাইরাসগুলো এগুলোকে ভাইরাস হিসেবে ধরতে পারে এবং রিমুভ করে দিতে পারে। তাহলে তো আর আপনি ঐ ক্র্যাক/প্যাচ ফাইলটি ব্যবহারও করতে পারবেন না এবং সফটওয়ারটিকে রেজিস্টার্ডও করতে পারবেন না! এজন্য অনেকেই করে কি, নির্ভরশীল কারো কাছ থেকে যদি শুনে যে, এটি পিসির কোন ক্ষতি করবে না, তাহলে সেটিই বিশ্বাস করবে এবং অ্যান্টিভাইরাস ডিসেবল করে প্যাচ/ক্র্যাক রান করবে। নির্ভরশীল সেই লোকটি যদি সৎ হয় এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলে যে, এটি পিসির কোন ক্ষতি করবেনা, তাহলে সত্যিই সত্যিই সেটি পিসির জন্য ক্ষতিকর নয়। আর যদি নির্ভরশীল সেই লোকটি সৎ না হয়, তাহলে তাকে বিশ্বাস করে যারা যারা অ্যান্টিভাইরাস ডিসেবল করে প্যাচ/ক্র্যাক রান করবে, তাদের স্রেফ কপাল খারাপ! আর যারা কারো কথা বিশ্বাস না করে সরাসরি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে দেখবে যে ভাইরাস, তখন সেটি আর ব্যবহার করবে না। এখন, পিসির জন্য ক্ষতিকর কিছু না থাকা সত্ত্বেও অ্যান্টিভাইরাসগুলো প্যাচ/ক্র্যাক ফাইলগুলাকে ভাইরাস হিসেবে ধরবে-এটার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি! আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি এবং অনেককে বলতেও শুনেছি যে, কিছু কিছু অ্যান্টিভাইরাস বেশিরভাগ সময়ই সত্যিকারভাবে তখনই ১টি প্রোগ্রামকে ভাইরাস হিসেবে ধরবে যখন তার মধ্যে সত্যিই পিসির জন্য ক্ষতিকর কিছু থাকবে। ESET তাদের মধ্যে অন্যতম। প্যাচ ফাইলটি হয়ত অরিজিনাল সফটওয়্যারটির জন্য কিছুটা ক্ষতিকর যেহেতু এর মাধ্যমে সফটওয়ারটির কিছুটা নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেয়া হয়ে একে রেজিস্টার্ড করা হয় কিন্তু, এটা পিসির জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়-আর এজন্যই ESET এটাকে ভাইরাস হিসেবে ধরেনি। আমি অত জ্ঞানী-গুনি মানুষ না। সহজভাবে আমি যেটুকু বুঝি সেটাই আপনাকে বোঝাতে চেয়েছি। ধন্যবাদ।

        @হৃদয়: ekta akaimma kotha kowar karone apnake koto gulu akaimma kotha koite hoiche dekhchen? shutorung akaimma kotha theke biroto thakun.

          @priyobondhu: আপনি ঠিক কি বোঝাতে চেয়েছেন-আমি বুঝতে পারেনি। আকাইম্মা কথা হয়ত অনেক বলে ফেলেছি-অস্বীকার করব না। কিন্তু, চেষ্টা করেছি ভালোর জন্য বলতে। ধন্যবাদ

Level 0

Kisu Manush Ase Jara Valo kishu Sojjokorte prena @হৃদয় Ete kosto pawyar kisu nai.
http://www.ansaribd.blogspot.com

    @JhalMorich: কষ্ট পাইনি। সবারই যার যার নিজস্ব মতামত দেয়ার অধিকার আছে, এতে কষ্ট পাবার কিছু নেই। ধন্যবাদ আপনার কমেন্টের জন্য।

কিন্তু একটা সমস্যা……আমার AVAST এর যন্ত্রনায় আমি কাজটি করতে পারছি না। আমি কি আমার এন্টিভাইরাসটি আন্সটল করব ? নাকি অন্য কোন ভালো উপায় আছে ।

    @অমিত রেজা: AVAST কিছুক্ষন ডিসেবল রেখে/ EXIT করে তারপর কাজটি কইরেন। কাজ করা শেষ হলে আবার AVAST এনাবল/চালু করে নিয়েন।

Level 0

Thanks Vaiya……………….
Khub Upokar holo

    @mayerduya: আপনার উপকার হয়েছে শুনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।