বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছেন। বরাবরের মতো আজও হাজির হয়েছে আপনাদের জন্য নতুন একটি টিউন নিয়ে। আমরা যারা মানুষ, তাদের কান রয়েছে এবং চোখ রয়েছে। আমরা ইচ্ছা করলে চোখ দিয়ে যেকোনো কিছু দেখতে পারি এবং যেকোনো কিছু শুনতে পারি।
আমরা যে সবকিছু চোখ দিয়ে দেখতে পারি সেগুলো হচ্ছে দৃশ্যমান এবং যেসব জিনিস গুলো আমরা শুনতে পারি সেগুলো হচ্ছে শব্দ। কিন্তু এক্ষেত্রে যদি একটি কম্পিউটারের কথা বলা হয় সেখানে কম্পিউটার নাতো দেখতে পারে অথবা পড়তে পারে। তাহলে কিভাবে একটি কম্পিউটার একটি নির্দিষ্ট ফাইল কে চিনতে পারে? যেমন ধরুন, যদি কোন একটি অডিও ফাইল হয় তবে কম্পিউটারটি সেদিকে অডিও হিসেবে প্লে করে।
একটি কম্পিউটার কিভাবে বুঝতে পারে এটি একটি অডিও ফাইল এবং এটি একটি ভিডিও ফাইল। সেটি যদি কোন ভিডিও ফাইল হয়, তবে কম্পিউটার কিভাবে সেটি নির্ধারণ করে এটি একটি ভিডিও ফাইল এবং এটিকে ভিডিও আকারে প্রকাশ করতে হবে? বন্ধুরা আজকের এই টিউনে আমি সেসব বিষয় গুলো নিয়েই আলোচনা করব। কিভাবে কম্পিউটার বুঝতে পারে এটি একটি ডকুমেন্ট ফাইল এবং এটিকে লেখা আকারে প্রকাশ করতে হবে এবং কিভাবে কম্পিউটার বুঝতে পারে এটি একটি অডিও ফাইল যেটিকে অডিও হিসেবে কোন একটি প্লেয়ার দিয়ে চালাতে হবে এসব বিষয় ই আপনি এই টিউনে জানতে পারবেন।
কম্পিউটার কোন একটি প্রোগ্রাম ফাইল কিংবা কোন একটি ডকুমেন্ট ফাইল দেখে সেটিকে বুঝতে পারে সেটির এক্সটেনশন দেখে। কম্পিউটারের ক্ষেত্রে যে কোন ফাইল এর জায়গায় এক্সটেনশন ব্যবহার হয়। এ ক্ষেত্রে এটি হতে পারে ভিডিও, অডিও, ডকুমেন্টস, প্রোগ্রাম কিংবা কোন ছবি। কোন একটি ফাইলের নামের শেষে যে ডট চিহ্ন দিয়ে কয়েকটি শব্দ লেখা হয় এটি হচ্ছে এক্সটেনশন। যেমন ধরুন, Example.mp3 এর জায়গায়.mp3 একটি এক্সটেনশন।
আপনার ফাইলের এক্সটেনশন দেখে কম্পিউটার বুঝতে পারে সেই ফাইলটি কোন প্রকৃতির এবং সেটিকে কিভাবে চালু করতে হবে। যেমন সেই ফাইলটি এক্সটেনশন যদি থাকে.mp3; তবে এটি একটি অডিও ফাইল এবং আপনার কম্পিউটার এটি দ্বারা বুঝতে পারবে এটিকে অডিও হিসেবে কোন প্লেয়ার দিয়ে এটিকে প্লে করতে হবে। এছাড়া এই জায়গায় যদি থাকতো Example.mp4; তবে আপনার কম্পিউটার বুঝতে এটি একটি ভিডিও ফাইল এবং এটিকে ভিডিও হিসেবে প্লে করতে হবে। এছাড়া কোন একটি ফাইল এর শেষে যদি.doc অথবা.docx থাকে; তবে আপনার কম্পিউটার বুঝতে পারবে এটি একটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এর ফাইল এবং এটিকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওপেন করতে হবে।
কোন একটি ফাইলের এক্সটেনশন দেখে বুঝা যায় এটি কোন প্রকৃতির ফাইল এবং এটি সঙ্গে কি ব্যবহার করতে হবে। কোন একটি ফাইল এক্সটেনশন দ্বারা কম্পিউটার এটি বুঝতে পারে এটিকে কিভাবে ওপেন করতে হবে। এভাবে করে আপনার কম্পিউটার বুঝতে পারে আপনার কম্পিউটারের সেই ফাইলটি কোন প্রকৃতির এবং এটির সঙ্গে কি করতে হবে। আর এভাবে করেই কম্পিউটার তার ভেতরে থাকা সমস্ত ফাইলগুলোকে Open করে থাকে। যেভাবে আমরা কোন কিছু দেখে সেটিকে বুঝতে পারি এটি কি জিনিস।
কম্পিউটারের প্রথম দিকের কথা বলতে গেলে, তখন আপনি কোন একটি ফাইল এর নাম ৭ অক্ষরের বেশি রাখতে পারতেন না এবং ফাইলের এক্সটেনশন ছিল সেটি তিন অক্ষরের বেশি রাখা যাবে না। কিন্তু এই বিষয়টিও ১৯৯৫ সালে পরিবর্তন করা হয়। বর্তমানে আপনি ইচ্ছামত কোন ফাইলের নাম বড় করতে পারবেন এবং কোন একটি ফাইলের নামের ভেতরে আপনি ফুলস্টপ (.) ও ব্যবহার করতে পারবেন। বর্তমানে আপনি লক্ষ্য করবেন নামের মধ্যে ও কিন্তু ফুলস্টপ (.) ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আপনি লক্ষ্য করবেন নামের মাঝে ফুলস্টপ (.) ব্যবহার করার পরও এক্সটেনশন এর আগে আপনি ফুলস্টপ (.) ব্যবহার করতে পারছেন।
আর এখানেই আমাদের মনে একটি প্রশ্ন আসে। যেখানে কম্পিউটার কিভাবে বুঝতে পারবে যে ফাইলের নামের এই জায়গায় কোন ফুলস্টপ (.) এর পরের শব্দগুলো এক্সটেনশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে? অর্থাৎ, ফুলস্টপ (.) এরপরের কোন শব্দগুলো সেই ফাইলের এক্সটেনশন। এখানে কম্পিউটার সেই ফাইলটির সর্বশেষ যে ফুলস্টপ (.) এর পরের শব্দ গুলো রয়েছে সেগুলো কে এক্সটেনশন হিসেবে বিবেচনা করে নেয়। কোন ফাইলের সর্বশেষ ফুলস্টপ (.) এর পরবর্তী শব্দগুলো হচ্ছে সেই ফাইলটির এক্সটেনশন।
এখানে সর্বশেষ ফুলস্টপ (.) এর আগে যত ফুলস্টপ (.) ব্যবহার করা হোক না কেন, সেগুলো সেই ফাইলটির নামের মধ্যেই পড়বে। আর এই জিনিসটিকে অনেকে প্রতারণা করার কাজেও ব্যবহার করে থাকে।
আপনি যদি আপনার কম্পিউটারে ডিফল্ট ভাবে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করেন, তবে ডিফল্ট ভাবে অনেক সময় আপনার ফাইলের এক্সটেনশন হাইড বা লুকায়িত করে রাখা হয়। তবে আপনি যদি ফাইল এক্সটেনশন গুলো হাইড না করতে চান তবে সেটিও করে রাখতে পারেন। তবে অনেক সময় কম্পিউটারের ভেতরে থাকা ফাইলগুলোর এক্সটেনশন প্রদর্শন না-ও হতে পারে। এবার ধরুন, এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারে থাকা কোন ইমেজ ফাইলের নাম যদি হয় Bangla tech; তবে এক্ষেত্রে সেই ফাইলটির এক্সটেনশন হিসেবে নামের পরে থাকবে.jpg বা.png ইত্যাদি। এছাড়া আপনার ইমেজ ফাইল এর আরো অনেক এক্সটেনশন থাকতে পারে যেগুলো আমি এখানে বলছি না।
কিন্তু উইন্ডোজে আপনি যখন এই ফটোটি কে দেখবেন, তখন আপনি এই ফাইলটির এক্সটেনশন কে দেখতে পারবেন না। যেখানে আপনি.jpg কে না দেখে শুধুমাত্র এখানে Bangla tech দেখতে পারবেন। যেটিকে অনেক অপরাধীরা বিভিন্ন অপরাধ করার কাজে ব্যবহার করে। যেমন ধরুন, কোন একজন ব্যক্তি আপনাকে একটি ইমেইল পাঠালো এবং সেখানে আপনি সেই ফাইলটির নাম দেখলেন Banglatech.jpg; এবার আপনি তো এটি দেখে নিশ্চয়ই ভাববেন এটি কোন ইমেজ ফাইল। কিন্তু এক্ষেত্রে যদি সেই ফাইলটা পেছনে আরও কিছু শব্দ জুড়ে দেওয়া থাকে তবে আপনাকে সেটিও খেয়াল করা উচিত।
যেমন ধরুন, সেই ফাইলটি যদি এরকম ভাবে লেখা থাকে Banglatech.jpg.exe নামে, তবে এটি একটি প্রোগ্রাম ফাইল। যেখানে এই এক্সটেনশনটি হয়তোবা আপনার উইন্ডোজ ডিফল্ট ভাবে হাইড করে ফেলেছে। কিন্তু আপনি এখানে শুধুমাত্র সেই ফাইলটির নাম দেখতে পাচ্ছেন এক্সটেনশন বাদ দিয়ে। এ ভাই আপনি তো নিশ্চয়ই ভাবছেন এটি কোন ইমেজ ফাইল। কিন্তু মোটেও এটি কোন ইমেজ ফাইল নয়; বরং এটি একটি প্রোগ্রাম ফাইল ছিল।
এইবার এই ধরনের ফাইল কোন ভাইরাস ও হতে পারে। এবার আপনি যদি সেই ফাইলটি ডাউনলোড করেন এবং সেইসঙ্গে ফাইলটি ওপেন করেন তবে সেই ভাইরাসটি আপনার কম্পিউটারের উপর ক্রিয়া করতে পারে। যদিও এটি সব সময় হয়না। যখন আপনি শুধুমাত্র সেটিং থেকে আপনার কম্পিউটারের ফাইল এক্সটেনশন গুলো হাইড করে রাখবেন তখন আপনি কোন ফাইলের এক্সটেনশন গুলো আর দেখতে পাবেন না। এক্ষেত্রে কোন ফাইলে যদি এরকম ভাবে এক্সটেনশন দেওয়া থাকে তবে আপনি সে ক্ষেত্রে ভুল বুঝতে পারেন।
কোন একটি ফাইল এক্সটেনশন বলতে, একটি ফাইলের নির্দেশকারী সূচকে বোঝায়। যেখানে এটি কোন একটি ফাইল এর নামের শেষে যুক্ত থাকে। যেখানে এই বিষয়টিকে আরো সংক্ষিপ্ত ভাবে বলতে গেলে ফাইল এক্সটেনশন হচ্ছে কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দ বা নাম্বার যেগুলো কোন ফাইলের নামের শেষে ডট বা ফুল স্টপ (.) এর পরে লেখা হয়।
আমরা আমাদের চারপাশে যেসব জিনিস পত্রগুলো দেখি সেগুলোর প্রত্যেকটির একটি করে নাম রয়েছে। আর এসব নামগুলো থেকেই আমরা সেসব জিনিস গুলো কে নির্ধারণ করে থাকি এবং একে অপরের সঙ্গে সেসব নিয়ে আলোচনা করে থাকি। ঠিক একইভাবে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ও তার ভেতরে থাকা ফাইলগুলোকে চেনার জন্য সেগুলোর নাম জানতে চায়। আর কম্পিউটারকে যখন কোন ফাইলকে চেনাতে হয় তখন সেগুলোর একটি সাংকেতিক নাম দেবার পর শেষে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ নাম দিতে হয়। আর এই পূর্ণাঙ্গ নামটি হচ্ছে সেই ফাইলটি এক্সটেনশন।
আমরা যেভাবে করে কোন একটি বস্তু দেখার পর সেটির নাম বলে দিতে পারি এবং সেটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় সেটিও জানি; ঠিক একই ভাবে কম্পিউটার ও তার ভেতরে থাকা সেসব ফাইলগুলোকে পড়ে বুঝতে পারে এটি কি এবং এটিকে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। যদি কোন একটি ফাইল এর শেষে.jpg থাকে, তবে কম্পিউটার এটি বুঝতে পারবে এটি একটি ইমেজ ফাইল এবং এটিকে ইমেজ হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। আর এভাবে করে কম্পিউটারের ভিতরে থাকা সমস্ত ফাইলগুলোকে সে পড়বে এবং সেগুলোকে সে প্রদর্শন করবে। এভাবে করে কোন কম্পিউটার তার ভেতরে থাকা সমস্ত ফাইলগুলোর পরিচয় শনাক্ত করে। যেভাবে করে আমরা মানুষ বিভিন্ন বস্তুর নাম দিয়ে সে গুলোকে শনাক্ত করি এবং সেগুলোর ব্যবহারবিধি জানি।
কোন ফাইলের শেষে এক্সটেনশন ১ থেকে ২০ অক্ষরের মধ্যে হতে পারে। যেখানে সংক্ষিপ্ত এক্সটেনশন গুলো কোন বড় একটি শব্দ কিংবা বাক্যের সংক্ষিপ্ত রূপ প্রদর্শন করে। আর অন্যদিকে বড় ফাইল এক্সটেনশন গুলো সেই ফাইল সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিয়ে থাকে। যেমন ধরুন, .TAX2010 এখানে একটি ফাইল এক্সটেনশন। যেখানে এক্সটেনশন টির অর্থ দাঁড়ায় যে, ট্যাক্স রিটার্ন ডকুমেন্টটি TurboTax 2010 দ্বারা তৈরি হয়েছে। কোন একটি ফাইল কম্পিউটারের কোন সফটওয়্যার দিয়ে ওপেন হবে এবং সেটির আইকন ও কিরকম হবে এটি নির্দেশ করে সেই ফাইলটির এক্সটেনশন।
যেখানে এই ফাইল এক্সটেনশন গুলোর সব সময় সংক্ষিপ্ত রূপ দেয়া থাকে। তবে আপনি যদি এগুলোর পূর্ণ রূপ দেখতে চান তবে গুগলের সার্চ করে সেগুলো দেখতে পারেন। আপনি যদি কোনো একটি ফাইলের এক্সটেনশন লিখে গুগলে সার্চ করেন তবে খুব সহজেই গুলোকে খুঁজে নিতে পারবেন। এখানে আমি আপনাকে আরও একটি বিষয় বলে দিচ্ছি। তা হল, একই ধরনের ফাইল এর বিভিন্ন এক্সটেনশন থাকতে পারে।
যেমনঃ কোনো একটি ইমেজ ফাইল এর এক্সটেনশন JPG, JPEG, PNG, GIF, PSD, BMP, RAW ইত্যাদি হতে পারে। এছাড়া কোন একটি ভিডিও ফাইল যদি হয় তবে সেটির এক্সটেনশন MP4, MKV বা আরো অনেক ধরনের হতে পারে। যেখানে কোনো একটি ফাইলেই অনেক টাইপের এক্সটেনশন হতে পারে। যেখানে সবার লক্ষ্যই একটি এবং সবার লক্ষ্য আপনাকে একটি ইমেজ দেখানো বা ভিডিও দেখানো। এবার আপনার মনে হতে পারে যে এতগুলো ফাইল এক্সটেনশন কিসের জন্য?
এখানে কোন একটি ইমেজ ফাইল এর এক্সটেনশন গুলো এত ভাবে দেখানোর উদ্দেশ্য হচ্ছে, এই ফাইলটির ভেতরে যেভাবে ডেটাকে স্টোর করা হয়েছে বা ডেটাটিকে compress করা হয়েছে। তবে আপনি ইচ্ছা করলে যেকোন ফাইলের এক্সটেনশন কে পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি ইচ্ছা করলে কোন একটি ফাইল এর Rename-এ গিয়ে সেটি পরিবর্তন করতে পারবেন। যেমন ধরুন, আপনি যদি কোন একটি example.jpg ফাইলের এক্সটেনশন কে পরিবর্তন করে example.png করতে চান তবে আপনি এটি করতে পারবেন। কিন্তু আপনি এভাবে করে ফাইল এক্সটেনশন পরিবর্তন করার পর সেই ফাইলটি আর Open নাও হতে পারে।
কেননা সেই ফাইলটির আসল রুপ ছিল jpg; কিন্তু পরবর্তীতে সেটি পরিবর্তন করার পর আপনার কম্পিউটার ভাববে এটি একটি.png ফাইল এবং আপনার কম্পিউটার সেই ফাইলটিকে.png ফরমেটে ওপেন করার চেষ্টা করবে। এক্ষেত্রে ক্ষেত্রবিশেষে সেই ফাইলটি ওপেন নাও হতে পারে। তবে কোনো একটি ইমেজ ফাইল এর এভাবে করে এক্সটেনশন পরিবর্তন করার পরে সেটি ওপেন না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি নেই। যদি আপনি কোন ফাইলের এক্সটেনশন এভাবে পরিবর্তন করেন, তবে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সেই ফাইলটি আইকন পরিবর্তন হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারে নিজে থেকেই বুঝে নেবে যে এই ফাইলটির ভেতরে কি রয়েছে এবং সেভাবেই সে সেই ফাইলটি কে ওপেন করবে।
আপনি যদি কোনো একটি ফাইলের এক্সটেনশন কে ডিলিট করে দিয়ে সেই ফাইলটি সেভ করেন তবে এ ক্ষেত্রেও সেটি আগের মতোই কাজ করবে। যদিও এ বিষয়টি হয়তোবা আপনি জানেন। তবুও আমি এখানে এই বিষয়টি উপস্থাপন করছি। যেখানে কম্পিউটারে কোন ফাইল থাকলে সেটি কোন ধরনের ফাইল, তা সে নিজে থেকে নির্ধারণ করতে পারে এবং সে অনুযায়ী সে সেটাকে ওপেন করে।
ফাইল এক্সটেনশন অনেক হতে পারে। বলতে গেলে ফাইল এক্সটেনশন আনলিমিটেড ভাবে রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইচ্ছা করেন তবে আপনি নিজের মতো করে নিজের নাম দিয়ে ও এক্সটেনশন তৈরি করতে পারেন। তো, এসব বিষয় নিয়ে বেশি কিছু বলার দরকার নেই। ফাইল এক্সটেনশন এর মধ্যে রয়েছে, mp3, mp4, jpg, png, mkv,
pdf, txt, psd, mov, gif, wav, mpg ইত্যাদি।
তবে ফাইল এক্সটেনশন আরো অনেক রয়েছে। আর এগুলোর প্রত্যেকটির একটি করে পূর্ণরূপ রয়েছে। যেখানে এক্সটেনশন গুলো ব্যবহার করা হয় কোন একটি শব্দের সংক্ষিপ্তরূপ হিসেবে। যেখানে প্রত্যেকটি এক্সটেনশন আলাদা আলাদা ফাইল নির্দেশ করে। যাই হোক, আমরা এই এক্সটেনশন সম্বন্ধে কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পেরেছি।
তো বন্ধুরা, আমি আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফাইলের এক্সটেনশন কি এবং এটি কোন কাজে লাগে। যদি আপনার কাছে আজকের টিউনটি ভাল লেগে থাকে এবং আজকের এই টিউন টি থেকে আপনি নতুন কিছু শিখে থাকেন তবে টিউনটিতে একটি জোসস করবেন। সেইসঙ্গে আমাকে অবশ্যই ফলো করে রাখবেন, কেননা আমি প্রতিনিয়ত এরকম টিউন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হই। ভবিষ্যতে এ ধরনের কনটেন্ট দেখার জন্য এজন্য অবশ্যই আমাকে ফলো করে অনুপ্রেরণা দিবেন। এছাড়া আমার অন্যান্য টিউন গুলো দেখার জন্য আমার প্রোফাইলে ভিজিট করতে পারেন।
এই টিউনটি এ পর্যন্তই। আসসালামু আলাইকুম।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)