আমরা পৃথিবীর শ্রেষ্ট প্রানি হওয়া সত্তেও আমাদের বিভিন্ন সময় সংঘাত হানাহানিতে আমরা নানারকম কৌশল ব্যবহার করে থাকি তেমনই একটি কৌশল হচ্ছে বিভিন্ন প্রানীদের ব্যবহার করে শত্রুদের ঘায়েল করা। তবে সব প্রানীদেরকেই তো আর ব্যবহার করা যায় না। তবে প্রানীদের মধ্যে যেসব প্রনীদের ব্যবহার করা হয় সেগুলো অত্যন্ত নিরীহ এবং বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। আজ এমনই কয়েকটি প্রানী নিয়ে আজকের টিউনটি সাজানো হয়েছে।
এই রকমের কৌশল ব্যবহার করা হয়েছিল Egypt এবং Persia যুদ্ধে। Egypt কৌশলটি দিয়ে Persia বিরুদ্ধে খুব ভাল একটি সাফল্য পেয়েছিল। বিশ্বযুদ্ধের সময় এই বিড়াল ব্যবহার করা হয়েছিল বিষাক্ত গ্যাস ছড়ানোর জন্য যাকে ইংরেজীতে “detectors” বলা হয়। এছাড়া ইদুর দমন করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়েছিল বিশ্বযুদ্ধের সময়।
আমরা অনেকেই শুনেছি এবং বিভিন্ন মুভিতেও দেখেছি আগের যুদ্ধের সময় বৃহদাকার হাতি ব্যবহার করা হত। কিন্তু আজ তো আর সেগুলো ব্যবহার করা হয় না। এই প্রানীটি যুদ্ধে ব্যবহার করা হত শত্রুদের গুপ্তচর হিসেবে। এই প্রানীটির সাথে রেকর্ডেবল মেশিন লাগিয়ে দেয়া হত ফলে শত্রুদের অনেক কথা বার্তা মুভমেন্ট ইত্যাদি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যেত।
ইদুর ব্যবহার করা হত মাইন খুজে বের করার জন্য তবে এই ইদুরগুলো থাকত প্রশিক্ষন প্রাপ্ত। একটি বেলজিয়ান কোম্পানী এই ইদুরগুলোকে প্রশিক্ষন দিয়ে থাকে African pouch rats তবে এদেরকেGambian Pouch Rats ও বলা হয়ে থাকে।
যুদ্ধে ডলফিনের ব্যবহার ১৯৬০ সালের আগে শুরু হয় নি। যখন আমেরিকান নেভি ম্যারিন মাম্মাল কর্মসূচি (Marine Mammal Program) শুরু করেছিল তখনই গোয়েন্দা বিভাগে কিছু“Swimmer Nullification”। বর্তমানে কিছু ডলফিনকে ব্যবহার করা হয় ইরাকের সমুদ্র সীমানায় পুতে রাখা মাইনের হাত থেকে জাহাজ রক্ষার জন্য।
আমেরিকা জাপানের উপর এই অভিজান চালিয়েছিল এবং তারা পরিপূর্ন সফলতা লাভ করেছিল। তবে এই বাদুরগুলো ধরা হয়েছিল নতুন মেক্সিকোর কোন গুহা থেকে।
বিদ্রঃ সময় সল্পতার জন্য বেশি বিবরন দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। ধন্যবাদ.......
আমি রাখাল বালক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 202 টি টিউন ও 1117 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
এদেশের ৯৯% মানুষই কোন না কোন ভাবে দূর্নীতির সাথে জড়িত। হয়ত কেউ ঘুষ দেয় অথবা কেউ নেয় দুটোই তো সমান অপরাধ। আর মায়ের পেটে থাকা শিশুটিও দূর্নীতির অর্থে কেনা খাবার খেয়ে বড় হয়ে উঠে। আর আমরা আশা করছি দেশপ্রেমিক এক নেতা। এটা নিম গাছ লাগিয়ে আম আশা করার মত হয়ে...
হাসিব ভাইয়ের পোষ্ট তো বরাবরি ভিন্নরকম। কিন্তু চিন্তার বিষয় যে হাসিব ভাই এই সব পায় কই।