একদা গুগলে এপ্রিল ফুল হিসেবে কমোডের সুয়ারেজ লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেট দেয়ার কথা লিখেছিলো। আর আমাদের এক নামকরা জ্ঞানী দৈনিক পত্রিকা সেটাকে সিরিয়াস খবর ভেবে টেক নিউজের পাতায় ছাপিয়ে দিয়েছিলো। যা হোক, কমোড একটা নিত্য ব্যবহার্য এবং অত্যাবশ্যক টেকনোলজি। কিন্তু সেটার সঠিক ব্যবহার জানে কয়জনে?
কমোড দেখেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশে অসম্ভব নয়। আর কমোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানেন না সেরকম লোকেরও অভাব নাই দেশে। তবে কমোড সঠিকভাবে ব্যবহারের তরিকা জানেনা বিদেশেও এরকম লোক পাওয়া যায় বলেই মনে হয়। না না প্রবাসী বাঙালী না, একেবারে প্রথম বিশ্বের আসল এবং খাঁটি বিদেশীর কথাই বলছি। সেজন্যই জাপানে টয়লেটের দরজার ভেতরের দিকে কিংবা কমোডের ঢাকনার উপরে, অথবা টয়লেটের ভেতরে এমন কোন জায়গায় - যেখানে সহজে চোখে পড়ে: এই ছবির মত নির্দেশাবলী দেখতে পাওয়া যায়।
কমোড ব্যবহার না জানা কোন অপরাধ নয়। মায়ের পেট থেকে কেউ এটা ব্যবহার শিখে আসে না, বরং এই জীবনে কোনো না কোনো সময় শিখেছে সবাই। শেখার আগেই এর মুখোমুখি হলে ওজু করার মত সিরিয়াস কাহিনী জন্ম নিতে পারে। আবার "হোটেলে ত্যাগের জায়গা খুঁজে না পেয়ে মোজার মধ্য ইয়ে করে সেটা ছুড়ে বাইরে ফেলতে গিয়ে চলন্ত/ঘুরন্ত ফ্যানে আটকানো এবং দেয়ালে ডিজাইন' -- এই টাইপের গন্ধযুক্ত কাহিনীও জন্ম নিতে পারে; কিংবা, চড়ে বসে পা পিছলে ভেতরে পড়ে যাওয়া, চড়তে গিয়ে কমোড ভেঙ্গে ফেলা, চড়তে সফল কিন্তু এইম করতে বিফল -- এই ধরণের বিদঘুটে কাহিনী ঘটাও অস্বাভাবিক নয়। তাই আমাদের কমোড ওয়ালা টয়লেটের মধ্যেও এমন সচিত্র ব্যবহার বিধি স্টিকি করা বাস্তবসম্মত চিন্তা। বিশেষত যে সকল জায়গায় কিছু ব্যবহারকারী কাছে কমোড নতুন বস্তু হতে পারে সেখানে এরকম শিক্ষনীয় নির্দেশাবলী লাগানো বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। এই মুহুর্তেই এমন জায়গার উদাহরণ মনে পড়ছে: মাঝরাতে কিংবা দুপুরে খাওয়া দাওয়া করানোর জন্য দুরপাল্লার বাস থামে এমন হোটেল/রেস্টুরেন্টে, বড় বড় শপিং সেন্টারের টয়লেট, বিভিন্ন জেলা শহরে আবাসিক হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট।
নতুন কাউকে এক কথায় কমোডের ব্যবহারের তরিকা জানাতে চাইলে এক কথায় বলা যায়, ছোট বাচ্চাদের টয়লেট করার জন্য যেমনভাবে ওদের পটি ব্যবহার করানো হয়, কমোডে বড়রা ওভাবেই কাজ করে। জাপানের এয়ারপোর্টগুলোতে কিংবা শপিং সেন্টারে কোনো কোনো পাবলিক টয়লেটের ভেতরে কিভাবে কমোড ব্যবহার করতে হবে সেটার একটা হাইজিন গাইডলাইনও দেয়া থাকতো। যেমন কোথাও কোথাও পাশে এন্টিসেপ্টিক জেল দেয়া থাকতো। সেই জেল একটা টিস্যূ পেপারে নিয়ে কমোডের সিটটা মুছে তারপর ব্যবহার করার নির্দেশাবলী দেয়া দেখেছি। আবার কোথাও পাশের ঝুলানো জায়গা থেকে কমোডের সিটের উপর দেয়ার জন্য আতিকায় মালা আকৃতির টিস্যূ দেয়া থাকতো। বসার সময় সরাসরি সিটের উপর না বসে টিস্যূ বিছিয়ে বসতে হয়, আর কাজ শেষে ওটাও ফ্লাস করে বাই বাই করতে হয়। এতে চর্মরোগ বা অন্য কোনো ধরণের ইনফেকশন কমোডের রিমের মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনে ছড়িয়ে পড়া রোধ হতে পারে। দেশেও সবসময় কমোড, বিশেষত অফিসে বা শপিং বা অন্য কোথাকার বারোয়ারী কমোড ব্যবহারের সময় ওর সিট বরাবর টিস্যূ পেপার বিছিয়ে নেই সকলে।
কেউ কেউ বলেন কমোডের ভেতরের পানি ছিটকে এসে গায়ে লাগে যেটা আপত্তিজনক। এটা ঠেকানোর বুদ্ধি পেয়েছিলাম আমার বসের কাছ থেকে। উনি কাজ শুরুর আগে সিট বরাবর টিস্যূ বিছানোর পর কিছু টিস্যূ আবার কমোডের পানিতে ফেলেন। এতে পরবর্তীতে পানি ছিটকে আসতে পারে না।
চরম উন্নত দেশ জাপানে এধরণের নির্দেশাবলী দেখে অবাক হলেও কারণটা জানলে অতটা অবাক হবেন না। জাপানে সাধারণত সবজায়গাতেই প্যান জাতীয় টয়লেট ব্যবহৃত হয়। তবে সেই প্যান বলতে আমাদের দেশে বহুল ব্যবহৃত প্যান বুঝলে ভুল হবে। জাপানীরা সব দিকেই ইউনিক। তাই প্যানগুলো এবং এটা ব্যবহারের তরিকাও ইউনিক (কমোডনামা-১ এ লিখেছিলাম কিছুটা)। দেখুন নিচের ছবি আর নির্দেশাবলী দেখে এটার অভিনবত্ব কিছুটা আঁচ করতে পারেন কি না।
এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কেন ওখানে কমোড ব্যবহারের নির্দেশাবলী জরুরী হতে পারে। তবে আমাদের দেশেই সাধারণ প্যান জাতীয় টয়লেট ব্যবহারের মূল কারণ বা রহস্য অনেকেরই অজানা, যা ফিল্ড লেভেলে কাজ করতে গিয়ে ভালভাবেই টের পেয়েছিলাম। আবার এমন কাহিনীও জানি, যে চাচা মিয়াকে স্যানিটারী ল্যাট্রিন ব্যবহারের কথা জিজ্ঞেস করতেই ভাবের উত্তর "এ্যাঁ! আমারে কি অত বোকা পাইছো যে এ্যাত সুন্দর বনজঙ্গল ছেড়ে ঐ ঘুপচির মধ্যে ইয়ে করতে ঢুকবো!' কাহিনী তো এখানেই শেষ না, আমার কাজের সুপারভাইজার অত্যন্ত উচ্চশিক্ষিত এবং ভাল ছাত্র ছিলেন। কিন্তু উনিই আমি জয়েন করার কিছুদিন আগে এক বাসায় গিয়ে টয়লেটের পাইপে পানি জমে আছে দেখে সেটা লাঠি দিয়ে গুতিয়ে ভেঙ্গে দিয়েছিলেন!! অবশ্য এতে ওনার দোষ খোঁজা ঠিক না, কারণ বাসার টয়লেটের প্যানের পাইপের নিচের দিকে যে পানি জমা থাকে, সাধারণত: কেউই সেটা তদন্ত করে দেখে না, আর স্কুল বা কলেজ লেভেলে সকলের পাঠ্য কোনো বই পুস্তকেও স্যানিটারী ল্যাট্রিন কেন স্যানিটারী বা স্বাস্থ্য সম্মত সেটার ব্যাখ্যা দেখেছি বলে মনে পড়ছে না।
খোলা জায়গায় ইয়ে করলে সেটা দুর্গন্ধের জন্য যেমন অস্বাস্থ্যকর তেমনি এটা থেকে বিভিন্ন পোকামাকড়, কিংবা পশুপাখি বা সরাসরি কোন মাধ্যমে ক্ষতিকর অসুখ বিসুখ সৃষ্টিকারী জীবানু অন্য মানুষকে সরাসরি বা খাবার সংক্রমিত করে অসুস্থ করতে পারে। তাই খোলা জায়গার বদলে গর্ত করে সেখানে ইয়ে করলে কিছুটা রক্ষা। এতে পশু বা সরাসরি আক্রান্ত হওয়ার (পায়ের তলায় পরা, হোঁচট বা পিছলিয়ে এর উপর পতিত হওয়া ইত্যাদি আরকি) সম্ভাবনা বিলীন হয়ে যায়। কিন্তু তা সত্বেও পোকামাকড় (মাছি ইত্যাদি) সেখান থেকে জীবানুবাহক হতেই পারে, আর দুর্গন্ধের কথাও সহজে ভুলে থাকা মুশকিল। তাই এর হাত থেকে রক্ষার জন্য অত্যন্ত সহজ একটা পদ্ধতি হল পানি'র তালা বা ওয়াটার সিল। যার মূল অংশ হল ইংরেজী U অক্ষরের মত আকৃতির একটা পাইপ যাতে পানি ভর্তি করা থাকে। এর এক দিক ইয়ে করার দিকে আর আরেকদিক থাকে মলমূত্র জমা হওয়ার স্বাস্থ্যসম্মত গর্তে। স্বাস্থ্যসম্মত গর্ত হল এমন এক গর্ত যেখান থেকে পোকামাকড় বের হওয়ার কোন রাস্তা থাকে না ফলে ওগুলো মলমূত্রের জীবানু বহন করে এসে ভিলেনগিরী করতে পারে না। ঐ গর্তের গন্ধ এবং অন্য গ্যাস বের হওয়ার জন্য একটা লম্বা পাইপ দেয়া থাকে যার মাথা অনেক উঁচুতে থাকে এবং সেদিক দিয়ে পোকার আসা যাওয়া ঠেকাতে মশারী দেয়া থাকে, বৃষ্টির পানি আসা আটকানোর ব্যবস্থা থাকে। কাজেই ঐ পথে বাতাস ছাড়া কিছু আসা যাওয়া করতে পারে না।
তাহলে মলমূত্র এই গর্তে ঢোকে কিভাবে? উত্তর হল ডুব সাঁতার দিয়ে। ঐযে ওয়াটার সিল আছে সেটার একপাশে ইয়ে এসে পানিতে পড়ে তারপর এদিক থেকে আরও পানি ঢাললে তার ধাক্কায় ময়লাটা U এর নিচের দিকে ডুব দিয়ে অপর বাহু দিয়ে বের হয়ে গর্তের মধ্যে পরে। কিন্তু যতই ডুব সাঁতার দিক, স্বাভাবিক অবস্থায় এর মধ্যের পানি শুকানোর কোনো উপায় নাই। ফলে ইধারকা মাল উধার করতে ডুব সাঁতার ছাড়া উপায় নাই। আমরা পানি ঢেলে বা ফ্লাশ করে ইধারকা মাল (মল) উধার করলেও উধারের পোকামাকড় ডাইভ দিয়ে ডুব সাতারের পর ইধার আসতে তেমন একটা উৎসাহ কিংবা সাহস পায়না, তাই পোকামাকড় পুরাপুরিই ভিলেনী করার সুযোগবঞ্চিত থাকে। আর উধারের গন্ধও ইধারে আসা ঠেকিয়ে দেয়া হয় এভাবে। নিচের ছবিটা দেখলে অতি পরিচিত প্যানের মধ্যে সেই ওয়াটার সিলের ব্যবহারটা বুঝতে পারা সহজ হবে।
তবে আমরা যতই নিচু প্যানওয়ালা টয়লেটে অভ্যস্থ হই না কেন কমোড অনেক বেশি আরামদায়ক, কারণ এতে প্যান পদ্ধতির মত হাটু মুড়ে বসতে হয় না। তাইতো হতদরিদ্রদেরকেও কম বাজেটে কমোড বানানোর তরিকা জানিয়ে বই পত্তর পাওয়া যায়। নিচের ছবিগুলো একটা বই থেকে নেয়া। দেখছেন কারবার, ওখানে কিন্তু এই টয়লেটগুলোর নিচে ওয়াটার সিল (বা ট্র্যাপ / Trap) নাই। তবে এরকম করে কমোড বানিয়ে সেখানে ইচ্ছা করলেই লাগিয়ে নেয়া যায়।
উপরের ছবিগুলো আফ্রিকা মহাদেশের কোন এক দেশের একটা প্রজেক্টের ছবি। আমাদের দেশে ঝোপ ছেড়ে ছোট ঘরে ঢুকতে চায়না - এমন ব্যক্তি আছে তা তো আগেই বলেছি। আবার অনেকেই কমোডের পটি সিস্টেমের সুখের চেয়ে আগের পরিচিত পদ্ধতি ব্যবহার করতে চায়। এখন উভয় পক্ষকে খুশি রাখার জন্য এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের প্রচেষ্টার অন্ত নাই। তাইতো নিচের ছবির মত হাইব্রীড সিস্টেম বানিয়েছে। প্যান আর কমোড দুই ধরণের ব্যবহারকারীই এটাতে ত্যাগের সুখ লাভ করতে পারবেন!
আমি জাপানে যেই এ্যাপার্টমেন্টে থাকতাম ওখানকার কমোড ছিল নিচের ছবির মত। পানির কল বা স্প্রে না থাকলে কি হবে, হাত ধোয়ার জায়গা আছে!! টেকনোলজি হিসেবে চিন্তা করলে এটা আহামরি কিছু না। ফ্লাশ করার পর পানি ভেতরেই পরতো, সেটাকেই অতিরিক্ত পাইপ যুক্ত করে বাইরে নিয়ে আসা হয়েছে।
টিস্যূ পেপার দিয়ে আমার হয় না, তাই টয়লেটে ব্যবহারের জন্য গোছলখানা থেকে একটা লম্বা পাইপ দিয়ে স্প্রে (হ্যান্ড শাওয়ার) লাগিয়ে নিয়েছিলাম। দেশের কমোডের সাথে হ্যান্ড শাওয়ার কিংবা বদনার ব্যবস্থা থাকে, যেটা জাপানে খুব মিস করতাম। আমার ধারণা আরো অনেক লোকই এই ব্যাপারটা মিস করতো, তাই অতীতে বিডেট বা বিডে নামক ধৌতকরার এক প্রকার কমোড মূল কমোডের পাশাপাশি ব্যবহার ব্যবহার করা হয়। এটা মূলত ফরাসী আবিষ্কার, তবে বাংলাদেশেও দুই এক জন এমন সিস্টেম করেছে এমন কথা শুনি ডেভেলপারদের কাছ থেকে।
না না ভয় পাওয়ার কিছু নাই। এক জায়গায় ত্যাগ করে আরেক জায়গায় উঠে এসে ধৌত করতে হবে না। বর্তমানে একেবারে মনমত টু-ইন-ওয়ান বিডে টয়লেট পাওয়া যাচ্ছে। সত্যি বলতে কি এই বিডেগুল আমি এখনও খুব মিস করি। বেশি ব্যাখ্যার দরকার নাই ছবি দেখেন। কাজ শেষে সুইচ টিপলেই একটা পাইপ বের হয়ে গরম পানির ধারা দিবে। এই পানির গতি, তাপমাত্রা কিংবা নজেলের প্রকৃতি সবই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
উপরের প্রথম ছবিটির মত পানি আমাদের কাজ শেষে শরীর পরিষ্কার করতে কাজে লাগে। তবে ছবির মত পানি ছেড়ে রেখেই উঠে পড়াটা খুবই ভেজা একটা কারবার হবে। আর উপরের ২য় ছবিতে ব্যবহারকারীর ডানদিকে থাকা পানি নিয়ন্ত্রনের জন্য কন্ট্রোল প্যানেলের বিস্তারিত দেখা যাচ্ছে। প্রতিটি সুইচের নিচে ইংরেজিতে এর কাজ লেখা আছে। (বেশি ব্যাখ্যা দেয়া মনে হয় শোভন হবে না)
সাধারণ কমোডের উপরের সিটটাকে পাল্টিয়ে নিয়ে ওটাকেই এই ধরণের বিডে টয়লেটে পরিবর্তন করা যায়। এটা লাগাতে ফ্লাশ ট্যাংকের জন্য থাকা পানির লাইন আর একটা ইলেক্ট্রিক পাওয়ার লাইন লাগবে। নিচের ছবিতে দোকানে বিক্রয়ের জন্য রাখা এমন একটা সিট দেখা যাচ্ছে। দাম প্রায় ৫০ হাজার ইয়েন অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার টাকা - ত্যাগের সুখ তাড়িয়ে তাড়িয়ে অনুভব করতে চাইলে একটু খরচ করা জরুরী, সেটা বেশ বোঝা যাচ্ছে!
২০০১ সালে সুইজারল্যান্ডে একবার ইউরোপের খ্যাতনামা Geberit কম্পানির কারখানায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিলো শিক্ষা সফরে। সেখানে প্রথম এই রকম অত্যাধুনিক বিডে দেখেছিলাম। তবে ব্যবহার করার সুযোগ হয়েছে আরো কয়েকবছর পরে জাপানে। জাপানে উল্টা প্যান দেখে যা কিছুই ভাবেন না কেন, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা সবচেয়ে বড় বাথরুম ফিটিংস কারখানা Toto কিন্তু জাপান থেকেই যাত্রা শুরু করেছিলো (১৯১৭ সালে)।
ছবি সংগ্রহের সূত্রসমূহ:
http://www.asianjoke.com/wp-content/uploads/2009/07/japanese-toilet-signs-and-rules-in-japan.jpg
http://farm5.static.flickr.com/4114/4916207630_96026d602e_o.jpg
http://dadsprimalscream.files.wordpress.com/2011/03/japanese-toilet.jpg
http://dadsprimalscream.files.wordpress.com/2011/03/toilet.jpg
http://www.mikesblender.com/how%20to%20use%20japanese%20toilet.jpg
http://www.spaciousplanet.com/images/world/thumbnails/japanese-bidet12726607892591.jpeg
http://gallerydejavu.com/wp-content/uploads/2011/10/japanese-toilet.jpg
http://en.wikipedia.org/wiki/Bidet
http://donkeymon.net/donkeymon/images/galleries/Life%20in%20Japan/05-toilet.jpg
http://www.toddswanderings.com/wp-content/uploads/2010/12/Japanese-Toilet.jpg
http://www.ecosanres.org/pdf_files/ToiletsThatMakeCompost.pdf
http://en.wikipedia.org/wiki/Flush_toilet
http://outsiderjapan.pbworks.com/f/1297364772/Bidet2.jpg
http://www.terrylove.com/fh.htm
http://helid.digicollection.org/en/d/Jh0210e/3.3.6.html
http://www.totousa.com/WhyTOTO/AboutTOTO/History.aspx
http://green-living-made-easy.com/toto-toilets.html
পূর্বপ্রকাশ:
পরিবেশ প্রকৌশলীর প্যাচাল, সচলায়তন, প্রজন্ম ফোরাম
আমি শামীম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 36 টি টিউন ও 449 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
গুগল আমার সম্পর্কে জানে, কাজেই জানতে চাইলে আমার নাম বা ইউজার নামটা দিয়ে গুগল করুন ... :D
কি পোস্ট পোস্টাইলেন রে বাবা !!!