আপনার ওয়েবসাইট কি গুগলের গহ্বীর গহ্বরে হারিয়ে গেছে? গুগল বটগুলোর কাছে আপনি কি অদৃশ্য? চিন্তা করবেন না। আজকে আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর উপরে তুলে, প্রথম পাতায় নিয়ে আসার মন্ত্র শিখিয়ে দেব। আর সেই মন্ত্রের নাম - এসইও (SEO)!
ভাবছেন, এসইও কি? এটা কি কোনো আয়ুর্বেদিক ঔষধ? নাকি কোনো নতুন প্রতিবেশী চাচার নাম? হা, হা, হা!
তাহলে শুনুন, এসইও এর পুরো নাম হলো Search Engine Optimization - আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনে চট করে উপরে তুলে সবার নজর কাড়ার কৌশল। ঠিক যেভাবে আপনি সুন্দর জুতা, প্যান্ট, শার্ট পরে রাস্তায় বের হলে সব মেয়ের চোখ আটকে যায় আপনার দিকে, সেইভাবে এসইও টিপস লাগিয়ে আপনার ওয়েবসাইটকেও সবার চোখে ধরানোর নামই হল Search Engine Optimization (SEO)।
এই বাংলা এসইও বিষয়ক টিউনে, আমি আপনাকে এক-এক করে সমাধান দেব এসইও এর নানান সমস্যাগুলির। এসইও কী? সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান কেন গুরুত্বপূর্ণ? এসইও কীভাবে কাজ করে? চাকরির বাজারে এর চাহিদা সহ নানান বিষয় - সবই শিখবেন এই টিউনে। তাহলে আর দেরি কেন? চলুন ডুব দিই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশানের মায়াময় জগতে!
আজ ডিজিটাল যুগে, কোনো ব্যবসা বা ব্র্যান্ডকে টিকিয়ে রাখতে হলে ওয়েবসাইটের উপস্থিতি অপরিহার্য। তবে শুধুই উপস্থিতি থাকলেই চলে না, দরকার দৃশ্যমানতা। ইন্টারনেটের বিশাল সমুদ্রে আপনার ওয়েবসাইটটি যেন হারিয়ে না যায়, সেটাই নিশ্চিত করে এসইও (SEO)।
এসইও এর পুরো নাম হলো “Search Engine Optimization” - এর সংক্ষিপ্ত রূপ এসইও (SEO)। সহজ কথায়, এটি ওয়েবসাইট অপ্টিমাইজেশনের এক কৌশল, যার লক্ষ্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো (যেমন গুগল, বিং) এর ফলাফলে আপনার সাইটকে শীর্ষে নিয়ে আসা। কল্পনা করুন, কোনো ব্যবহারকারী যখন কোনো কিছু খুঁজতে গুগলে সার্চ করে, তখন সে যেন প্রথমেই আপনার সাইট দেখতে পায়। এটাই মুলত সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশানের জাদু।
ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় নিয়ে আসার প্রক্রিয়াই হল এসইও (SEO)-র মূল লক্ষ্য। কিন্তু এই লক্ষ্য পূরণে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করা হয়। এসইও-র বিভিন্ন কৌশলকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। , সেগুলো হলঃ অন পেজ এসইও, অফ পেজ এসইও এবং টেকনিক্যাল এসইও।
অন পেজ এসইও (On-Page SEO) হলো আপনার ওয়েবপেজের অভ্যন্তরে গৃহীত কৌশলসমূহ, যা সার্চ ইঞ্জিনকে বুঝতে সাহায্য করে যে আপনার ওয়েবপেজ কী সম্পর্কে এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ। অন পেজ এসইও ঠিক আপনার ওয়েবপেজের জন্য সুন্দর পোশাক পরানোর মতো, যাতে গুগলের চোখে এটি আকর্ষণীয় ও প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে।
কিন্তু, কিভাবে এই অন পেজ এসইও করবেন? প্রথমে, ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন। কিওয়ার্ড হলো সেই শব্দ বা বাক্য যা আপনার লক্ষ্য কাস্টমাররা সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করবে। আপনার পেজের শিরোনাম, মেটা ডেসক্রিপশন, এবং কন্টেন্টের মধ্যে এই কিওয়ার্ডগুলো সাবলীলভাবে ব্যবহার করুন।
কিন্তু সাবধান! কিওয়ার্ড স্টাফিংয়ের ফাঁদে পড়বেন না। ন্যাচারাল ভাষা ব্যবহার করে, আপনার কন্টেন্টকে পাঠকের জন্য আকর্ষণীয় ও তথ্যবহুল রাখুন। অন্যথায়, সার্চ ইঞ্জিনগুলো আপনার ওয়েবপেজকে কালো তালিকায় ফেলে দিতে পারে!
তবে মনে রাখবেন, চমৎকার অন পেজ এসইও-তে শুধু কিওয়ার্ড রিচার্জ-ই যথেষ্ট নয়। আপনার পেজের গঠনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। হেডলাইন, সাবহেডলাইন, এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করে আপনার কন্টেন্টকে সহজ পাঠযোগ্য করুন। একইসাথে, চিত্র এবং ভিডিও যুক্ত করে আপনার পেজকে আরও আকর্ষণীয় করুন। তাহলেই, আপনার ওয়েবপেজ সার্চ ইঞ্জিনে উচ্চ র্যাঙ্কিং অর্জন করতে এবং আরও বেশি ট্রাফিক আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।
অফ-পেজ এসইও (Off-Page SEO) হলো আপনার ওয়েবপেজের বাইরে গৃহীত কৌশলসমূহ, যা সার্চ ইঞ্জিনকে বুঝতে সাহায্য করে যে আপনার পেজটি কতটা জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত। এটি ঠিক বিদেশি দূতাবাসের মতো, যেখানে আপনার পেজের সুনাম গঠিত হয়।
কিন্ত কিভাবে এই অফ-পেজ এসইও এর কাজ করবেন এই নিয়ে চিন্তিত? চিন্তার কোন কারন নেই। প্রথমে, ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন। অন্যান্য হাই-অথরিটি ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনার পেজে আসা লিঙ্কগুলোই মূলত ব্যাকলিঙ্ক। ভাবুন, পৃথিবীর বিশ্বাসযোগ্য দেশগুলো আপনার সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করলে আপনার সম্মান কতই না বাড়বে। ব্যাকলিঙ্কগুলো ঠিক তেমনি।
কিন্তু সাবধান! যে কোনো লিঙ্কই কিন্তু ব্যাকলিঙ্ক নয়, মানসম্পন্ন লিঙ্কগুলো নিয়েই ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন। স্প্যামি ওয়েবসাইট থেকে আসা লিঙ্ক আপনার ওয়েবপেজের ক্ষতি করতে পারে। সুতরাং, মানসম্পন্ন ব্লগ, নিউজ সাইট, এবং ইন্ডাস্ট্রি-রিলিভেন্ট ওয়েবসাইটগুলোতে গিয়ে আপনার ওয়েবপেজের প্রচার করুন।
এবার সোশ্যাল মিডিয়ার কথা বলি। আপনার কন্টেন্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন, আলোচনা করুন, এবং আপনার লক্ষ্য কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত থাকুন। সোশ্যাল মিডিয়া আপনার পেজের জনপ্রিয়তা বাড়াতে এবং আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের চোখে তার গুরুত্ব বাড়াতে সাহায্য করবে।
একটি ওয়েবসাইটের সাফল্যের পিছনে অন পেজ এসইও এবং অফ-পেজ এসইও যেমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তেমনি অদৃশ্য আরও এক শক্তির বুনিয়াদ রয়েছে এই সাফল্যের পিছনে, যার নাম টেকনিক্যাল এসইও (Technical SEO)। ঠিক যেমন একটি ভবনের মজবুত ভিত্তি ছাড়া কোনো সুন্দর প্রাসাদ টিকে থাকতে পারে না, তেমনি এসইও (SEO)-তেও টেকনিক্যাল এসইও ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনের চোখে আকর্ষণীয় হতে পারে না।
তাহলে, এই টেকনিক্যাল এসইও বুনিয়াদ কীভাবে করবেন? প্রথমে, লোডিং স্পিড (Loading Speed) অনুধাবন করুন। ওয়েবপেইজ ঝটপট লোড না হলে, দর্শকের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাবে, আর গুগলও আপনাকে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করবে। আপনার ওয়েবসাইটের অপ্টিমাইজেশন করে, ছবি গুলোর আকার কমিয়ে, এবং ক্যাশে (Cache) ব্যবহার করে লোডিং স্পিড বাড়ান।
এবার মোবাইল ফ্রেন্ডলি (Mobile Friendly) পরীক্ষা করুন। আজকের দিনে, মোবাইল ডিভাইসই অনলাইন জগতের রাজা। যদি আপনার ওয়েবসাইট মোবাইলে ভালোভাবে দেখা না যায়, তাহলে দুই তৃতীয়াংশ দর্শকই আপনি হারিয়ে ফেলবেন। তাই, আপনার ওয়েবসাইটের মোবাইল-রেসপন্সিভ ডিজাইন নিশ্চিত করুন, এবং মোবাইল-ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট তৈরি করুন।
আপনি যদি এসইও (SEO) কোথায় এবং কীভাবে শিখবেন তা নিয়ে দ্বিধা দন্দের মধ্যে থাকেন, তাহলে আসুন একসাথে এই সমস্যার সমাধান করি। প্রথমেই আলোচনা করি অনলাইন কোর্স সম্পর্কে। বর্তমানে দেশি ও বিদেশি প্ল্যাটফর্মে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশানের উপর অসংখ্য কোর্স রয়েছে। Moz, Udemy, Coursera - মত প্লাটফর্মে নামকরা শিক্ষকের কাছ থেকে এসইও-র উপর জ্ঞান এবং কার্যকরী কৌশল শেখা যায়। এসব অনলাইন কোর্সের সুবিধা হল, আপনি আপনার নিজের গতিতে, নিজের শিডিউলে এখানে শিখতে পারেন।
কিন্তু অনলাইন কোর্সের পাশাপাশি বাস্তব অভিজ্ঞতাও অপরিহার্য। ব্লগ পড়ে, ইউটিউব ভিডিও দেখে, এবং ফোরাম-এ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেও আপনি এসইও-র জটিলতাগুলো কাছ থেকে দেখতে পাবেন। এসব প্ল্যাটফর্মে বিশ্বজুড়ে অভিজ্ঞ এসইও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে শেখা যায়। তাদের টিপস ও কৌশল গুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার কাজে লাগাতে পারেন।
এছাড়া, আরও খোলা আছে লোকাল কোচিং-এর পথ। অভিজ্ঞ Search Engine Optimization বিশেষজ্ঞের সরাস্থ নির্দেশনা পেতে, আপনি তাদের কোচিং-এ ভর্তি হতে পারেন। বাংলাদেশে বর্তমানে - ১০ মিনিট স্কুলে (10MS), বিআইটিএম (BITM), ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্সটিটিউট (DMI) এবং অ্যাসোসিয়েটেড ইনফরমেশন টেকনোলজি (AIT) এর মত অসংখ্য কোচিং আছে যারা দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বস্ততার সাথে এসইও এর প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে।
বাংলাদেশের সহ গোটা পৃথিবীতে চাকরির বাজারে ডিজিটাল দক্ষতা এখন মূল্যবান সম্পদ। আর এই ডিজিটাল দুনিয়ায় রাজত্ব করছে যে কৌশল, তার নাম Search Engine Optimization (SEO)। অনলাইন দুনিয়ায় যেকোনো ব্যবসা, ওয়েবসাইট বা ব্র্যান্ডকে সবার চোখে আনতে এসইও-র ভূমিকা অপরিসীম তা ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। তাই স্বাভাবিকভাবেই, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
তবে, এ ক্ষেত্রে কাজের সুযোগও বৈচিত্রপূর্ণ। আপনি চাইলে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারবেন, আবার বিভিন্ন এজেন্সিতেও চাকরি করতে পারবেন, এমনকি নিজেই এসইও কোম্পানি শুরু করেও কাজ করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বেতনও আকর্ষণীয়। দক্ষতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই হ্মেত্রে আয়ও বাড়ে। বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করে একজন এসইও কর্মকর্তা গড়ে বাংলাদেশি টাকাই ২৫ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পান।
এইতো কিছুদিন আগে একজন ফ্রিল্যান্সারের সাথে কথা বললাম, সে UpWork মার্কেটপ্লেসে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO)-এর কাজ করে। অবাক করার বিষয় সে-নাকি প্রতি মাসে শুধু এসইও এর মাধ্যমে গড়ে বাংলাদেশি টাকাই প্রায় ৩ লহ্ম ৫০ হাজার থেকে ৪ লহ্ম টাকা ইনকাম করে।
ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের চোখে রানীর মতো সাজিয়ে, ট্রাফিক বাড়িয়ে ব্যবসা গতি বাড়ানোর এই কৌশল নিয়ে কিন্তু ঘোঁটে রয়েছে নানান ভুল ধারণা। আসুন, আজ সেই গুলোকেই এক এক করে খতিয়ে ফেলি!
ভুল ধারণা ১: কিওয়ার্ড স্টাফিং
কেউ কেউ মনে করেন, ওয়েবসাইটে যত বেশি কিওয়ার্ড গাদাগাদি করে দেওয়া হবে, র্যাঙ্কিং ততই আকাশ ছুঁবে! কিন্তু বাস্তবে, গুগল এখন এত সহজে বোকা বানানো যায় না। অতিরিক্ত কিওয়ার্ড স্টাফিং ওয়েবসাইটের রিডার অভিজ্ঞতা নষ্ট করে, ফলে র্যাঙ্কিং আরও নিচে চলে যেতে পারে। মনে রাখবেন, প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড স্বাভাবিকভাবে লেখাতেই এসইও থেকে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়।
ভুল ধারণা ২: ব্যাকলিংকের বন্যা
অনেকের ধারণা, শুধুই অসংখ্য ব্যাকলিংক তৈরি করলেই ওয়েবসাইট শীর্ষে উঠে আসবে। কিন্তু সোজা কথা, গুগল মানহীন ব্যাকলিংকগুলোকে পাত্তাই দেয় না! বরং প্রাসঙ্গিক, হাই-অথরিটি সাইট থেকে পাওয়া কম সংখ্যক ব্যাকলিংক অনেক বেশি মূল্যবান। মনে রাখবেন, গুণগত মানই এসইওর সাফল্যের চাবিকাঠি।
ভুল ধারণা #৩: এসইও একবার করলেই হয়!
অনেকের ভাবেন, "একবার Search Engine Optimization ঠিকঠাক করে ফেললেই আর পিছনে ফিরতে হবে না" - এটা একেবারেই ভুল! সার্চ ইঞ্জিনের অ্যালগোরিদম নিয়মিত আপডেট হয়, নতুন ট্রেন্ড আসে। তাই এসইও কাজও ক্রমাগত আপডেট করতে হবে, নিজেকে সজাক রাখতে হবে। মনে রাখবেন, এসইও একটি চলমান প্রক্রিয়া, স্থিরতা কোন খেলা নেই এখানে।
SEO একটি জটিল প্রক্রিয়া যা সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলের প্রথম দিকে ওয়েবসাইটকে আনতে সহায়তা করে। এসইও এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়ানো সম্ভব, যা ওয়েবসাইটের বিক্রয়, পরিচিতি, এবং আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। Search Engine Optimization এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই, SEO এর উপর দক্ষতা অর্জন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। SEO এর উপর দক্ষতা অর্জন করলে আপনি চাকরির বাজারে ভালো চাকরি পেতে পারেন।
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান এর উপর দক্ষতা অর্জনের জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে যা আমি উপরে আলোচনা করেছি। আপনি অনলাইন কোর্স, বই, ব্লগ, এবং সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপের মাধ্যমে SEO এর বিষয়ে শিখতে পারেন।
এসইও এর উপর দক্ষতা অর্জনের জন্য ধৈর্য ও পরিশ্রম প্রয়োজন। তবে, যদি আপনি SEO এর বিষয়ে ভালোভাবে শিখতে পারেন, তাহলে আপনি একজন সফল Search Engine Optimization বিশেষজ্ঞ হতে পারেন।
আমি এম আর শাকিল। ৩য় সেমিস্টার, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাভার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 2 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 16 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।
প্রযুক্তির নতুন নতুন বিষয়াদি জানতে ও শিখতে আমার ভালো লাগে। যেটুকু শিখতে পারি তা অন্যদের সাথে শেয়ার করতেও ভালো লাগে। তাই আমি নিয়মিত প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগ টেকটিউনসে লেখালেখি করি। আমার লেখালেখির উদ্দেশ্য হলো প্রযুক্তির প্রতি মানুষের আগ্রহ ও জ্ঞান বৃদ্ধি করা। আশা করি আমার লেখাগুলো আপনাদের প্রযুক্তি সম্পর্কে নতুন কিছু...