বর্তমানে যোগাযোগ বিহীন লেনদেন সকল জায়গাতেই রয়েছে। আর এ যোগাযোগ বিহীন লেনদেনকে সম্ভব করে তুলেছে NFC নামক প্রযুক্তি যার পূর্ণরূপ হচ্ছে নিয়ার-ফিল্ড কমিউনিকেশন। NFC এর অনেক ব্যবহার রয়েছে তবে এটির একটি বড় অসুবিধা হলো যে সাইবার অপরাধীরাও এটি ব্যবহার করতে পারে। তো, আজকের এই টিউনে আমরা জানবো যে NFC কীভাবে কাজ করে? NFC কীভাবে ব্যবহার করতে হয়? এবং এর সাথে জড়িত ঝুঁকি গুলো কী কী? তো চলুন এবার চলে যাওয়া যাক মেইন টিউনে।
NFC হলো এমন একটি তারবিহীন প্রযুক্তি যা ছোট পরিসরের রেঞ্জ এর মধ্যে ডিভাইসগুলোকে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়। এবং এখানে ছোট পরিসরের রেঞ্জ বলতে আমি খুবই ছোট পরিসরের রেঞ্জ বুঝিয়েছি। NFC- এর সর্বোচ্চ পরিসীমা মাত্র ১০ সেন্টিমিটার। মূলত এটির কারণেই, নিয়ার-ফিল্ড কমিউনিকেশন প্রযুক্তি জিপিএস ট্র্যাকিং, স্ট্রিমিং, গেমিং সহ যে প্রযুক্তি ব্যবহারে দীর্ঘ দূরত্বের রেঞ্জ প্রয়োজন হয় সেই প্রযুক্তিগুলোতে এটি ব্যবহার করা যায় না।
NFC সাধারণ যোগাযোগের চেয়ে আলাদা, এটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে দুটি এনএফসি সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য। অন্য কথাই বুঝাতে গেলে, এনএফসি ব্যবহার করে দুটি ডিভাইস একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে গেলে, দুটি ডিভাইসেই এনএফসি সংযোগ থাকতে হবে এবং দুটি ডিভাইসই কাছাকাছি থাকতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি দুটি স্মার্টফোনে এনএফসি ব্যবহার করে যোগাযোগ স্থাপন করতে চান তাহলে আপনার দুটি স্মার্টফোনেই এনএফসি ফিচারটি অ্যাকটিভ থাকতে হবে। সাধারণত, আমাদের স্মার্টফোনে এনএফসি এই ফিচারটি চালু থাকে না তাই আপনি যদি এই ফিচারটি ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আগে আপনার ফোনে এনএফসি ফিচারটি অ্যাক্টিভ করতে হবে।
ঠিক আছে, তাহলে চলুন এবার এনএফসি এর ভিতরে যাওয়া যাক এবং জানা যাক যে এনএফসি কীভাবে কাজ করে?
নেয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) মূলত আরএফআইডি (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন) এরই একটি প্রযুক্তি। আরএফআইডি শনাক্তকরণের জন্য রিসিভার ও ট্রান্স মিটার ব্যবহার করে এবং এই প্রযুক্তিটি ১৯৮০ দশকের শুরুতেই আবিষ্কৃত হয়েছে। এটি একটি ট্যাগ (ট্রান্সমিটার) একটি শনাক্তকরণের জন্য নাম্বার পাঠায় এবং রিসিভার সেই নম্বরটি গ্রহণ করে ও যাচাই করে।
এনএফসি (নেয়ার- ফিল্ড কমিউনিকেশন) এই প্রযুক্তিটি এখন সরবরাহ ব্যবস্থাপনা, পশু ট্রাকিং, লজিস্টিকসহ আরও নানা ধরনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও আপনি অফিসে এবং হোটেলে যে কি-কার্ড ব্যবহার করেন সেটিও আরএফআইডি প্রযুক্তি ব্যবহার করেই তৈরি করা হয় এবং এটি নিশ্চিত করে যে অফিস বা হোটেলের নির্দিষ্ট এলাকাতে শুধুমাত্র যেন এমন ব্যক্তিরাই প্রবেশ করতে পারেন যাদেরকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আপনি এয়ারপোর্টে যখন নিজের পরিচয় নিশ্চিত করতে আপনার পাসপোর্টটি স্ক্যান করেন তখনও এই এনএফসি অথবা আরএফআইডি প্রযুক্তিই ব্যবহার করা হয় আপনাকে শনাক্তকরণের জন্য।
এনএফসি আবিষ্কারের ফলে প্রায় আরএফআইডি প্রযুক্তিটিও আবিষ্কার করা হয়ে যায় কারণ এই দুটি প্রযুক্তি একই রকম। তবে, আরএফআইডি প্রযুক্তি শুধুমাত্র একমুখী যোগাযোগ সাপোর্ট করে অপরদিকে এনএফসি প্রযুক্তি দ্বিমুখী যোগাযোগ সাপোর্ট করে যার কারণে এটি দ্বারা আরও বেশি সুবিধা লাভ করা যায়। এনএফসি প্রযুক্তি মূলত যে কাজে ব্যবহার করা হয় সে কাজগুলোর জন্য মূলত এই প্রযুক্তিটি আরএফআইডি প্রযুক্তি থেকে আলাদা বলে মনে হয়।
তো চলুন এবার জানা যাক যে তাহলে আজকের দিনে এনএফসি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে?
এনএফসি সাধারণত যোগাযোগ বিহীন লেনদেনেই ব্যবহার করা হয়, তবে এখানেই এর শেষ নই। এছাড়াও এর কিছু ব্যবহার রয়েছে। চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক এনএফসি প্রযুক্তির আরো কয়েকটি ব্যবহার।
এনএফসি মূলত যোগাযোগ বিহীন অ্যাপ্লিকেশনের জন্যই বিগত কয়েক বছরে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এনএফসি প্রযুক্তি আসার আগে, আমাদের পেমেন্ট টার্মিনালে পেমেন্ট করার জন্য আমাদের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড ঢুকানো লাগতো বা সোয়াইপ করা লাগতো। কিন্তু, এখন মানুষ পেমেন্ট টার্মিনালে কোনোরকম সরাসরি যোগাযোগ ছাড়াই দ্রুত পেমেন্ট করতে পারে এই প্রযুক্তির কারণে।
সাধারণত এনএফসি প্রযুক্তি স্মার্টফোনের কিছু জনপ্রিয় অ্যাপে যেমন অ্যাপেল পে, গুগল পে, স্যামসাং পে এইসব অ্যাপে অন্তর্ভুক্ত ছিল (যদিও পরের দুটি এখন গুগল ওয়ালেট ও স্যামসাং ওয়ালেট অ্যাপের মধ্যে ফিচার হিসেবে পাওয়া যায়। )
এনএফসি প্রযুক্তি আরো বেশি জনপ্রিয় হয়েছে কোভিড-১৯ মহামারির সময় যখন পেমেন্ট টার্মিনাল এর মত স্পর্শকাতর জিনিসে স্পর্শ করা আমাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ছিল এবং তখন এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্পর্শ ছাড়াই দূরত্ব বজায় রেখেই আমরা পেমেন্ট টার্মিনালে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারতাম। এই প্রযুক্তি আমাদের পেমেন্ট টার্মিনালে থাকা ভাইরাস এর ঝুঁকি থেকে রক্ষা করত যার কারণে সবাই ভাইরাসের ঝুঁকি থেকে বাঁচতো এবং সে সময় এই প্রযুক্তিটি প্রচুর ব্যবহার হতো। কিছু দেশ এমনকি সাপ্তাহিক মুদিখানার দোকানেও এই প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য স্পর্শবিহীন লেনদেনের সীমা ও বৃদ্ধি করেছে।
এনএফসি একেবারে নিখুঁত পেমেন্ট মাধ্যম নই এটি কখনো কখনো যোগাযোগ বিহীন লেনদেনের সময় তা করতে ব্যর্থ ও হতে পারে। তাই আপনি যদি কোথাও কার্ড ছাড়াই শুধুমাত্র এনএফসি ব্যবহার করে আপনার স্মার্টফোন দিয়েই পেমেন্ট করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই বিষয়টি মাথায় রাখবেন।
যদিও এনএফসি যোগাযোগ বিহীন দ্রুত লেনদেনের জন্য পরিচিত তবে এখানেই এর শেষ নই। এছাড়াও এনএফসি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায় এর মধ্যে একটি হলো স্মার্ট টিকিটিং। এটি ব্যবহার করে কোন অনুষ্ঠানে প্রবেশের সময় লোকেরা তাদের দাওয়াতের কার্ড বার টিকেট স্ক্যান করতে পারে এবং যাচাই করতে পারে। বর্তমানে অনেক এনএফসি পেমেন্ট অ্যাপ্লিকেশনগুলিতেও এই স্মার্ট টিকিটিং ফিচারও পাওয়া যায়।
এনএফসি প্রযুক্তি শুধুমাত্র লেনদেনের জন্যই নয় এটি স্মার্ট হোমেও ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি টার্মিনালে থেকেই নিরাপদে আপনার স্মার্টফোন অথবা স্মার্টওয়াচ দাঁড়াই আপনার ঘরের দরজা চালু বা বন্ধ করতে পারেন। এমনকি, আপনি আপনার স্মার্টফোন বা স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করেই আপনার ঘরের লাইট চালু এবং বন্ধ সহ সকল ইলেকট্রনিক ডিভাইস আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও দুটি ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ও এনএফসি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এনএফসি ব্যবহার করে এনএফসি সাপোর্ট ডিভাইসের সাথে ছবি ভিডিও সহ অন্যান্য সকল ফাইল চোখের পলকেই আদান প্রদান করা যায়। এনএফসি ব্লুটুথ এর একটি সহজ এবং দ্রুত বিকল্প হতে পারে। তবে অবশ্যই এনএফসি এর সুবিধা ব্যবহার করার জন্য দুটি ডিভাইসকে অনেক পাশাপাশি থাকতে হবে। সুতরাং, এনএফসি ব্যবহার করার জন্য আপনার ব্লুটুথ পেয়ারিং এর ঝামেলায় পড়তে হবে না তবে অসুবিধা হলো যে এটির রেঞ্জ অনেক কম হবে।
এনএফসি ব্যবহারের আরো কিছু ক্ষেত্র নিচে উল্লেখ করা হলো:
এনএফসি ব্যবহারের আরো অনেক মজার ও কাজের অনেক ক্ষেত্র রয়েছে এবং এটি সবার জন্যই রয়েছে তা এটি কেও তার কাজের জন্যই ব্যবহার করতে চাক বা স্বাস্থ্যের জন্য বা অবসর সময়ের জন্যই হোক না কেন।
এনএফসি এর ঝুঁকি সম্পর্কে জানানোর আগে আমি একটি বিষয় আপনাকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই যে এই প্রযুক্তিটি অপরাধের সম্ভাবনা কমাতে কয়েকটি নিরাপদ বৈশিষ্ট্য ও নিজে থেকেই প্রয়োগ করেছে।
প্রথমত, এটি খুবই অল্প রেঞ্জ সাপোর্টের কারণে এটি অপরাধীদের ভিকটিমদের টার্গেট করার কাজকে অনেক কঠিন করে দিয়েছে। কারণ, একজন আক্রমণকারীর জন্য দূর থেকে আপনাকে টার্গেট করা সহজ হলেও আপনার কাছেই দাঁড়িয়ে থেকে আপনাকে টার্গেট করা অনেক কঠিন।
এছাড়াও, এনএফসি লেনদেনের সময় আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন পেমেন্টের তথ্য এইসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে ম্যালওয়্যারের হাত থেকে নিরাপদ রাখতে দ্বিমুখী এনক্রিপশন (two-way encryption) ব্যবহার করে। দ্বিমুখী এনক্রিপশন বলতে পরিস্থিতি অনুযায়ী এটি এসিমেট্রিক বা সিমেট্রিক এনক্রিপশন হতে পারে।
তবে এর মানে এটিই নই যে এটি পুরোপুরিভাবে এনএফসি কে নিরাপদ করে তোলে।
বর্তমান যুগের অনেক প্রযুক্তির মতই, সাইবার অপরাধীরা এনএফসি ব্যবহারেরও উপায় খুঁজে বের করেছে। তাই এটি হ্যাকিং হওয়ার কারণে ব্যবহারের সুবিধার সাথে সাথে আমাদের কিছু ঝুঁকিও রয়েছে।
এনএফসি হ্যাকিং হলো, এমন একটি হ্যাকিং যেখানে হ্যাকার ভিকটিমের ফোনের ডাটা এক্সেস করার জন্য এনএফসি ব্যবহার করে থাকেন। যেহেতু এনএফসি শুধুমাত্র খুবই কম দূরত্বে ব্যবহার করা হয় তাই হ্যাকারেরা এটি সহজে হ্যাক করার জন্য অনেক সময় ভিকটিমের ফোন চুরিও করে নেই।
এনএফসি হ্যাকিং অ্যাটাকের পর আক্রমণকারীর উদ্দেশ্যর উপর নির্ভর করে যে ভিকটিমের ফোনের ডাটা চুরি হবে নাকি পরিবর্তন হবে নাকি মুছে ফেলবে। এনএফসি কে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ভিকটিমের ফোনে ম্যালওয়্যার ও লোড করানো যায়।
এনএফসি হ্যাকিং ব্যবহার করে পেমেন্ট টার্মিনাল থেকেও ডাটা এক্সেস করা যায়। এমনকি এটিএম ও এই ধরনের হ্যাকিং ঝুঁকিতে রয়েছে। এই ধরনের হ্যাকিং কৌশলে আক্রমণকারী নিজেই তার এনএফসি ফিচার ব্যবহার করে এটিএম সিস্টেমে একটি বড়সড় গড়বড় সৃষ্টি করতে পারে। এবং এটি করার ফলে এটিএম এ কার্ড ঢুকানো ছাড়াই টাকা বের হয়ে আসতে পারে।
এনএফসি হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং উদ্বেগময় বিষয় হলো যে একজন আক্রমণকারী আপনার পেমেন্ট করতে আপনার এনএফসি চিপ ক্লোন ও করতে পারে। যার ফলে সেই আক্রমণকারী ব্যক্তিটি ইচ্ছামতো আপনার ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে তার পেমেন্ট করতে পারবে।
একজন আক্রমণকারী হ্যাকার এনএফসি হ্যাক করার জন্য টার্গেটেড ডিভাইসের কাছাকাছি থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করে ইভসড্রপিং অ্যাটাক ও করতে পারে। এছাড়াও, আক্রমণকারী ব্যক্তিটি সিগন্যালকে কাজে লাগানোর জন্য ও সিগন্যাল বৃদ্ধি করার জন্য সে একটি অ্যান্টেনাও ব্যবহার করতে পারে।
অপরদিকে, আক্রমণকারী হ্যাকার এনএফসি ব্যবহার করে একটি Man In The Middle Attack ও পরিচালনা করতে পারে, যেখানে মূল্যবান ডেটা সংগ্রহ করার জন্য একটি এনএফসি সাপোর্টেড স্মার্টফোন এবং একটি অ্যাকটিভ টার্মিনাল (যেমন, একটি পেমেন্ট সিস্টেম) এর মধ্যে যোগাযোগ আটকিয়ে থাকে। বর্তমানে এনএফসি সাপোর্টেড পেমেন্টের জনপ্রিয়তা বিবেচনা করে, টার্গেটেড ডেটা সাধারণত পেমেন্টের তথ্য হয়ে থাকে।
যেহেতু এনএফসি ব্যবহারে অনেক বড় একটি ঝুঁকি রয়েছে তাই যখন আপনার এটি ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই তখন আপনার ডিভাইসের এনএফসি ফাংশনটি বন্ধ করে রাখায় সবচেয়ে ভালো। এর ফলে সাইবার আক্রমণকারীদের এই যোগাযোগ পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার ডিভাইস কে হ্যাক করা থেকে আপনি রক্ষা করতে পারবেন। আপনার ফোনে নিশ্চয়-ই ড্রপডাউন মেনু বা স্ক্রল আপ মেনুতে অবশ্যই এনএফসি অন ও অফ করার ফাংশনটি থাকা উচিত আর না থাকলে আপনি আপনার ফোনের সেটিংস থেকেও এটি চালু ও বন্ধ করতে পারবেন।
এবং এর পাশাপাশি আপনি আপনার এনএফসি অ্যাপ্লিকেশনে পিন ভেরিফিকেশন ব্যবহার করতে পারেন যেন অন্য কেউ আপনার এনএফসি অ্যাপ্লিকেশন গুলো ব্যবহার করতে না পারে।
এনএফসি আমাদের পেমেন্ট করাকে অনেক সহজ এবং সূক্ষ্ম করে তুলেছে। কিন্তু, আপনি প্রতিদিন এনএফসি ব্যবহার করুন বা এটি ব্যবহার করার কথা চিন্তাই করুন না কেন অবশ্যই আপনাকে এই প্রযুক্তির সাথে থাকা ঝুঁকি গুলো কেও গুরুত্ব দিতে হবে।
আমি মো মিনহাজ। শিক্ষার্থী, শের এ বাংলা সরকারি মহাবিদ্যালয়, রানীনগর, নওগাঁ, রাজশাহী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 33 টি টিউন ও 23 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
"Welcome to TechTunes! I'm Md Minhaj, your guide to the dynamic world of technology. As an avid tech enthusiast, I'm dedicated to uncovering the latest trends, innovations, and insights in the tech realm. Through my words on TechTuness, I aim to decode intricate tech jargon, provide thoughtful analysis, and offer...