বাস্তবে ‘ব্লাকহোল’ (কৃষ্ণগহ্বর) নেই বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। সম্প্রতি মহাকাশে একটি ব্লাকহোল থেকে এক্সরে রশ্মি নির্গত হওয়ার বিষয়টি শনাক্তের পর নাসার গবেষকরা এই দাবি করেছেন।
গত মাসে নাসা ঘোষণা করে, একটি বৃহৎ ব্লাকহোল থেকে এক্সরে বিপুল পরিমাণ এক্সরে রশ্মি নির্গত হতে দেখা গেছে। বিপুল পরিমাণ চার্জিত বস্তু ব্লাকহোল থেকে বেরিয়ে আসার কারণেই এমনটি ঘটেছে। কিন্তু দুটোই ব্লাকহোলের তত্ত্বের পরিপন্থী হলেও ভারতীয় এক বিজ্ঞানীর তত্ত্বের সঙ্গে মিলে যায়।
অবশ্য ব্লাকহোলের অস্তিত্ব নিয়ে এর আগেই প্রশ্ন তুলেছেন ব্লাকহোল তত্ত্বের জন্য বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। গত বছর তিনি বলেন, বাস্তবে ব্লাকহোলের অস্তিত্ব নেই।
গবেষকদের তত্ত্ব অনুযায়ী, একটি নক্ষত্রের জীবন শেষে সৃষ্টি হয় ব্লাকহোল। একবার ব্লাকহোল তৈরি হলে এটি চারপাশ থেকে ভর নিয়ে বড় হতে থাকে। অনেক নক্ষত্র এবং অন্যান্য ব্লাকহোলকে নিজের মধ্যে নিয়ে সৃষ্টি হয় বৃহৎ ব্লাকহোল।
আমি শাকিল হোসেন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
নতুন কিছু করতে ভালো লাগে।ইন্টারনেট এ সারাদিন ঘাটাঘাটি করে নতুন কিছু চোখে পরলেই সেটা নিয়ে গুগল, ইউটিউব না করলে বা সেই বিষয় টা না যতক্ষণ না ব্যাবহার করছি ততক্ষণ আমার মাথায় অন্য কিছু আসলেও সেগুলো কখনো স্থায়ী হয় না।তাই সব সময় শিখতেছি আর সেটা প্রয়োগ করছি।