তুরস্কের কারিয়া রাজ্যে ৩৫০ খ্রিস্টপূর্বে এই মন্দির নির্মিত হয়েছিল। রানী আর্তেমিসিয়া, রাজা মোসোলাসের মৃত্যুর পর তার স্মরণে এটি বানিয়েছিলেন। সেরা ভাস্কররা সেই সময়কায় তারা কাজ করছেন। এই সমাধিটির উচ্চতা ১৩৫ ফুট। এটি সম্পূর্ণ মার্বেল দিয়ে তৈরি। এই মন্দিরে তিন স্তরে ভিভক্ত ছিল এক বিশাল প্রস্তর ভিত্তি। গুম্বুজটির উচ্চতা ছিল ৫০ ফুট। কোন এক ভূমিকম্পে এটি ধ্বংস হয়েছিল। আর সেই ধ্বংসাবশেষ দিয়ে বাড়ি-ঘর বানাতে কাজে লাগিয়ে ফেলেছিল।
এই সপ্তাশ্চর্যগুলোর বেশিরভাগই কালের বিবর্তনে বিলুপ্ত হয়ে গেছে প্রাচীন যুগে। কিন্তু প্রতিটি নিদর্শনই পৃথিবীর বুকে প্রাচীন যুগের মানুষের ভাবধারা ও অস্তিত্বের পরিচয় জানান দেয়। তারা লুপ্ত হয়ে গেলেও তাদের ঐতিহাসিক মূল্য প্রচুর।
প্রিয় বন্ধুগণ এমন আরও বিস্ময়কর ঘটনা পড়তে ভিজিট করতে পারেন নিচের ব্লগ সাইটে। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমার পোষ্টটি শেষ করছি।
আমি প্রত্যয় বিশ্বাস। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 21 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।