বিজ্ঞানী আর্কিমিডিসের ভুল!!!

GIVE ME A PLACE TO STAND AND I WILL MOVE THE EARTH অর্থাৎ “আমাকে দাড়ানোর মত একটা জায়গা দাও, আমি পৃথিবীকে নাড়িয়ে দেব”। গ্রীক প্রতিভাধর বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস কথাগুলো উচ্চারণ করেছিলেন। লিভার আবিষ্কারের পর তিনি এর ভর উত্তোলনের ক্ষমতায় অভিভূত হয়ে আরো বলেছিলেন ‘‘যদি আর একটা পৃথিবী থাকতো, আমি সেখানে যেতাম এবং সেখান থেকে আমাদের পৃথিবীকে উত্তোলন করতাম’’(সূত্র: ‘Physics Can Be Fun’ - Yakov Perelman)। প্রাচীন বিজ্ঞানীরা জানতেন যে লিভারের সাহায্যে মানুষ প্রচন্ড ভারী বস্তু উত্তোলন করতে পারবে। তৎকালীন সময়ে পৃথিবীর ভর সর্ম্পকে ধারণা না থাকায় হয়তো আর্কিমিডিস এরকম কথা উচ্চারণ করেছিলেন। মজার ব্যাপার হলো সেসময় অনেকে তা মেনে নিয়েছিলেন। যদি পৃথিবীর ভর সম্পর্কে মহাজ্ঞানী এই বিজ্ঞানী জানতেন তাহলে হয়তো এরকম বলতেন না।

আধুনিক বলবিদ্যার হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর ভর প্রায় ৬,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০ টন (সূত্র: জ্যোর্তিবিদ্যার খোঁজ খবর-আবু রেজা)। এখন ধরা যাক আর্কিমিডিস যদি ৬০ কেজি ওজনের বস্তু ১ সেকেন্ডে ১ মিটার তুলতে পারেন তাহলে পৃথিবীর সমপরিমাণ ভর তুলতে তাঁর সময় লাগবে ১,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০ সেকেন্ড বা ত্রিশ লক্ষ কোটি বছর। মনে করা যাক আর্কিমিডিস তাঁর কল্পিত আর একটা পৃথিবী পেয়ে গেছেন। এবং পৃথিবীকে উত্তোলন করতে তাঁকে যে লিভারটি তৈরি করতে হতো তার ক্ষুদ্রতম বাহু অপেক্ষা বৃহত্তম বাহুর দৈর্ঘ্য হতো ১,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০ গুন। আর্কিমিডিস সেই কল্পিত লিভার দিয়ে সেকেন্ডে ৩,০০,০০০ কিঃমিঃ বেগে (আলোর বেগ) পৃথিবী ঠেলে ১ সেঃমিঃ তুলতে সময় লাগতো  প্রায় ১কোটি বছর।

প্রাচীন এই বিজ্ঞানী পৃথিবীতে অনেক দিন বেঁচেছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় শত পান্ডিত্য থাকতেও তিনি পৃথিবীকে চুল পরিমান নাড়াতে পারেননি।পারেননি সময়কে সংক্ষিপ্ত করতে। বলবিদ্যার নিয়ম অনুযায়ী আমরা জানি, "যান্ত্রিক সুবিধা সবসময় সরণের হ্রাসের সাথে বা সময়ের সঙ্গে জড়িত"।

[তথ্যসূত্র- এখানে]

Level 0

আমি এন.সি.। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 46 টি টিউন ও 208 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

খুব সুন্দর একটা তথ্য দিলেন ভাই।এর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আসল যত দিন যায় পুরাতোন কথাগুলো ও আস্তে আস্তে ভূল বলে প্রমাণিত হয়,কে জানে আমাদের ভুল আবার কে ধরিয়ে দেয়

    এ ধরণের আরও অনেক ভুল আছে। যেগুলো এখনো আমাদের আজানাই থেকে গেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

খুব চমৎকার বিশ্লেষণ । ধন্যবাদ । আব্দুল্লাহ আল মূতির লেখা ” আবিষ্কারের নেশায়” বইটিতে পড়েছিলাম আর্কেমিডিস বলেছিলেন – ” আমাকে শুধু পৃথিবীর বাইরে দাঁড়াবার একটি জায়গা দাও, আর
চাড়া দেবার একটা লম্বা লিভার পেলে আমি গোটা পৃথিবী শুদ্ধ নাড়িয়ে দিতে পারি ”।

    আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

জানতে পেরে ভাল লাগলো ।

আরে ভাই, ওইটা একটা কথার কথা। এটা দিয়ে তিনি তার Confidence আর লিভারের ক্ষমতা বুঝিয়েছেন। তাকে ভুল প্রমাণ করে কোন লাভ নাই। 😉

    বিজ্ঞানীদের “কথা” কখনো “কথার কথা” হতে পারেনা। তাঁরা আজ একটা বলবে তো কাল আরেকটা। এক্ষেত্রে যুক্তিযুক্ত কথাগুলোই আমাদের গ্রহণ করা উচিৎ। সবগুলো তত্ত্বই যে ঠিক হবে, এমন কোন কথা নেই। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

    ডাল্টনের পরমাণু বাদে কিছু ভুল ছিল কিন্তু কেউ এটাকে ভুল বলেননি বলেছেন সীমাবদ্ধতা । আবার রাদারফোর্ডের পরমানুর গঠন মতবাদ ও কেউ ভুল বলেননি বলেছেন সীমাবদ্ধতা ।

    @ছাত্র ও শিক্ষক:
    সধারণত তত্ত্ব বলতে বিজ্ঞানের কোন প্রতিষ্ঠিত এবং সন্দেহজনক মতবাদকে বোঝানো হয়। সে হিসেবে “ডাল্টনের পরমাণুবাদ”-ও একটি তত্ত্ব, আর এখানকার ভুলগুলোকে তাই ‘ভুল’ না বলে ‘সীমাবদ্ধতা’ বলা হয়েছে। কিন্তু আমি টিউনটিতে কোন তত্ত্বের কথা বলিনি। শুধুমাত্র আর্কিমিডিসের একটি কথার উপর ভিত্তি করে টিউনটি করা হয়েছে। ধন্যবাদ।

    আচ্ছা পৃথিবীর বাইরে যদি দাড়ানোর মত জায়গা পাওয়া যায় আর যদি বিরাট একটি লিভার পাওয়া যায় তাহলে কি পৃথিবীকে নাড়িয়ে দেয়া সম্ভব নয় ?

    @ছাত্র ও শিক্ষক:
    প্রথমে বলুন, আপনার কি মনে হয়?

Level 3

দাস ভাই আপনার টিউন গুলো চমৎকার বিশ্লেষণ করা।সবসময় প্রিয়তে……।:)

আপনি লিখেছেন আলোর বেগ ৩,০০০,০০০ কিমি/সে। কিন্তু আমার প্রশ্ন আলোর বেগ ৩,০০০,০০০ km/s হল কবে থেকে। আর একটা কথা এই লিখাটা লেখার আগে আপনি একবারও নিজের লেখাটা justify করেছেন? নাকি translator এর মতো translate করে গেছেন? এছাড়াও আমি দেখছি যে অনেক দিন ধরে বিজ্ঞানীদের প্রতি আপনার অশ্রদ্ধা জন্মেছে /
নিজের লেখার প্রতি যত্নশীল হন।

    ওখানে ৩০,০০,০০০ কিঃমিঃ না হয়ে বরং ৩,০০,০০০ কিঃমিঃ হবে। এটি যেমন আপনি জানেন, তেমনি আমারও অজানা নয়। টাইপ করার সময় হয়ত একটি শূণ্য বেশি পরেছে, আপডেট করে দেয়া হল। আর বিজ্ঞানীদের প্রতি আমার অশ্রদ্ধা বলে কোন কথা নেই। আপনি তো আমার একটি টাইপিং মিস্‌টেক মানতে পারেন নি। তাহলে বিজ্ঞানীদের ভুলগুলোও হয়ত আপনি মেনে নিবেন না? আপনার আপডেটিং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

    Level New

    আকাশ_পাগলা ভাই @ আমি আপনার সাথে সহমত। আসলে উনি একজন Translator. তাইতো উনি যেখান থেকে লেখাটি অনুবাদ করেছেন (যেটা উনি নিজেই তথ্য সূত্রে উল্লেখ করেছেন) সেখানেও একই অবস্থা , সেখানেও লেখা আলোর বেগ 300,000 km/sec অথচ সারাজীবন জেনে আসলাম আলোর বেগ 3X10^6 m/s. অর্থাৎ 300,000 m/sec । আসলে আর্কিমিডিস অনেক প্রাচীন বিজ্ঞানী ছিলেন তাদের অনেক কথায় ভুল আছে এটা আমরা সবাই জানি কারণ উনাদের সময়তো আর বিজ্ঞান এত উন্নত ছিলনা। কিনতু বিজ্ঞানের উন্নতি উনাদের হাত ধরেই শুরু । তাই উনাদের কথায় ভুলভ্রান্তি থাকতেই পারে। যেমন : এরিস্টটল বলেছিলেন পৃথিবী নয় সূর্যই পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে। যা ভুল আমরা সবাই জানি। আসলে তখনতো বিজ্ঞানের চর্চা সবে মাত্র শুরু আর জ্ঞান-বিজ্ঞান ছিলও অনেক সীমিত। যার কারণে মানুষ তখন একাধারে বিজ্ঞানী , দার্শনিক সবই হত। যেমনঃ এরিস্টটল এর কথাই ধরুন তিনি Physics, Chemistry , Biology বিজ্ঞানের এই তিনটি শাখাতেই বিচরণ করেছেন আর দর্শনতত্ত্বতো আছেই। শুধু কি তাই Social science and Political science এর বেশ কিছু definition ও তিনি দিয়েছেন। আর তাদের অনেক কথাই যে পরে ভুল প্রমাণ হয়েছে তা আমরা জানি কিনতু তাই বলে কি আমরা তাদের ছোট করে দেখব? অবশ্যই না কারণ তারাইতো এগুলো চর্চা শুরু করেছিলেন তাই পৃথিবী যতদিন থাকবে ততদিনই থাকবে জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা। আর জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা যতদিন থাকবে ততদিন আর্কিমিডিস, এরিস্টটল এর মত মহান বিজ্ঞানীর নামও মানুষের মুখে মুখে থাকবে। তারা ভুল বলুক আর যাই বলুক। আকাশ পাগলা ভাই@ আপনার একতা কমেন্ট “এছাড়াও আমি দেখছি যে অনেক দিন ধরে বিজ্ঞানীদের প্রতি আপনার অশ্রদ্ধা জন্মেছে ” আসলে ভাই আপনি আপনার আশেপাশে অনেক মানুষ দেখবেন যারা নিজেতো কিছু করতে পারেনা কিনতু অন্য কেউ কোন ভাল কিছু করলে বা করার চেষ্টা করলে নানান ধরণের কটূক্তি করে বেড়ায়। অথবা বলে আরে ধুর এটা কি এমন কাজ করেছে? আমি এর চেয়ে অনেক ভাল করতে পারি। আসলে এদের কাজই এটা নিজেরাতো কিছু পারেন তাই অন্যের দোষ-ত্রুটি ধরে বেড়ায়। কিনতু এরা যা বলে সেইসব গায়ে না মেখে গুরুত্ব না দিয়ে Avoid করাই হল বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ যে লোক, আলোর বেগের সঠিক হিসাব জানেননা উনার কথার গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন আছে কি? বিজ্ঞানীদের বাবা এন.সি. দাস ভাই হয়ত বলবেন আরে ভাই আলোর বেগ কত তা আমি জানি কিনতু Translate করার সময় খেয়াল করি নাই যে ঐ website এ আলোর বেগটা ভুল লেখা ছিল। মানুষ মাত্রই ভুল। তাই না? তখন আমি বিজ্ঞানীদের গুরু এন.সি. দাস কে বলব এইতো লাইনে এসেছেন “মানুষ মাত্রই ভুল” আর বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস ও একজন মানুষই ছিলেন দেবতা না। কিনতু উনারা ভুল বলুক আর যা-ই বলুক
    উনাদের কারণেই আমরা আজকের পর্যায়ে আসতে পেরেছি। বিজ্ঞানের আধুনিক যুগে বাস করছি। নয়ত আজ আমি বা আপনি টেক্টিউন্সে না আদিম মানুষের মত হয়তো কোন গুহায় আগুনের আলোয় বসে থাকতাম নয়ত হাতে বল্লম টাইপের কোন অস্ত্র নিয়ে খাদ্য অন্বেষণে বের হতাম।

    @ সুমন:
    লেখাটির প্রায় পুরোটাই অনুবাদ করা হয়েছে। যেটা আমি অনেক আগেই তথ্যসূত্রে উল্লেখ করেছি। আর আমি যে রেফারেন্স দিয়েছি সেখানে আলোর বেগ ৩,০০,০০০ কি.মি./সে বলা আছে। এখানে আমি ভুলের তো কিছু দেখছি না। আমরা জানি, আলোর বেগ 3×10^8 m/s (মিটার স্কেলে) যেটা কিলোমিটারে প্রকাশ করলে 3,00,000 km/s (কিলোমিটার স্কেলে) হবে।

    এবার আসি আপনার কথায়- আপনি আপনার সারা জীবনে জেনে এসেছেন, আলোর বেগ 3X10^6 m/s. আমি আপনার কথার সাথে কোনভাবেই একমত নই, কারণ আপনি ভুল জেনে এসেছেন। এটি সরাসরি লিখলেও তো 30,00,000 m/s হওয়ার কথা! আর আপনি কিনা লিখলেন, 300,000 m/sec !!! এতো কম??? ভুলের পরেও আরও মহাভুল!
    আপনাকে একটা কথা বলি, আপনি যদি এতদিন আলোর বেগ 3X10^6 m/s জেনে আসেন, তাহলে আপনি ভুল জেনে এসেছেন।
    আপনার জ্ঞাতার্থে বলি- আলোর বেগ 3×10^8 m/s বা 30,00,00,000 m/s (মিটার স্কেলে) যেটা কিলোমিটারে প্রকাশ করলে 3×10^5 km/s বা 3,00,000 km/s (কিলোমিটার স্কেলে) হবে।

    আপনাকে একটা ছোট্ট ম্যাথ শিখাই (পঞ্চম শ্রেণী-ঐকিক নিয়ম থেকে):
    সমস্যাঃ আলোর বেগ যদি প্রতি সেকেন্ডে ৩০,০০,‌০০,০০০ মিটার হয় তাহলে প্রতি সেকেন্ডে কত কিলোমিটার হবে?
    সমাধানঃ
    আমরা জানি, ১০০০ মিটার = ১ কিলোমিটার
    তাহলে,
    ১০০০ মিটার হয় = ১ কিলোমিটারে
    বা, ১ মিটার হয় = ১/১০০০ কিলোমিটারে
    অতএব, ৩০,০০,০০,০০০ মিটার হয় = (১X৩০,০০,০০,০০০)/১০০০ কিলোমিটারে = ৩,০০,০০০ কিলোমিটারে (উত্তর) 😀

    @ সুমন:
    ওই ওয়েব-সাইটে তো আলোর বেগ 300,000 km/sec -ই বলা হয়েছে। এখানে আপনি ভুল পেলেন কোথায়? অন্যের ভুল ধরতে এসে তো নিজেই মহাভুল করে বসলেন।

@suman apni ki amar bapare kicu baje comment korlen?

    Level New

    আমি আবার কোন জায়গায় আপনার নামে বাজে কমেন্ট করলাম!!!!! কিছুই বুঝলাম না! কোণ মাল টাল খেয়ে টেকটিউন্সে এসেছেন নাকি ভাই?

    Level New

    আমি আবার কোন জায়গায় আপনার নামে বাজে কমেন্ট করলাম!!!!! কিছুই বুঝলাম না! কোন নেশা জাতীয় মাল টাল খেয়ে টেকটিউন্সে এসেছেন নাকি ভাই?

    @সুমন:
    আমার টিউনে (আকাশ_পাগলা’র প্রতি) কোমেন্ট করার সময় ভাষার ব্যাপারে আপনার যথেষ্ট যত্নশীল হওয়া উচিৎ ছিল। আশাকরি, পরবর্তীতে সতর্ক থাকবেন, নতুবা কোমেন্ট করার দরকার নেই।

Level 0

আপনাদের বাক-বিতন্ডা ভালই লাগছে। তবে ভুল সবারই থাকবে, ছিল এবং আছে। কেউ যদি কারো ভুল ধরিয়ে দেয় তাকে শত্রু না ভেবে বন্ধু ভাবাই শ্রেয় । দাস ভাই কোন একটা সূত্র থেকে একটা তথ্য পেয়েছেন আর সেটা টিটি র মাধ্যমে আমাদেরকে জানালেন -এটাতে খারাপের কিছু তো দেখি না। আবার দাস ভাইয়ের প্রতি বলি – প্রতিটি বিজ্ঞানীর ভূল যেমন বলবেন তার গুন গানও যদি কিছু গান তাহলে তার প্রতি শ্রদ্ধা বোধ টাও প্রকাশ পাবে। আমরা আসলে পূর্ববর্তী সকল বিজ্ঞানীদেরকে শ্রদ্ধা জানাই, কারণ তাদের কষ্টের গবেষনায় আজকের আধুনিক পৃথিবী। সেখানে আছে অনেক ভূল কিন্তু তার চেয়ে বেশী আছে পাওয়া তাই ভূলের সাথে যদি প্রশংসা না করি তাহলে আমরা আমাদেরকেই ছোট করবো।

    বিজ্ঞানীদের প্রতি আমার অশ্রদ্ধা বলে কোন কথা নেই। কারণ তাঁদের জন্যই আমি আজ এখানে। আমি সবসময় যুক্তিতে বিশ্বাসী, বিতর্কিত বিষয়ে টিউন করতে পছন্দ করি। আর এ টিউনটিও সে ধরণের। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Level 0

আপনার কাছ থেকে হলোগ্রাফিক সিষ্টেমের উপর কিছু লেখা আশা করছি। আর আলো কোন বাধা না পেলে প্রতিফলিত হয় না-এ কথাটা কতটুকু যুক্তি যুক্ত জানতে চাই।

Level 0

ধন্যবাদ অপেক্ষায় থাকলাম । আর আমি একটা বিষয় নিয়ে চিন্তা করছি বাট আমার জ্ঞানের অভাবের কারনে আমি কুল কিনারা করতে পারছি না। সেটা হলো এমন একটা টেলিভিশন যেটাতে কোন পিকচার টিউব থাকবে না, শুধু বাতাসে ডিসপ্লে করবে। জানি না সম্ভব কি না?

apnar tune gulo sundor hoy kintu tune ar heading gulo jodi aktu nomonio vahsay den ta hole ar ai bitorker sristi hoy na,thanks tune ar jonno.

    আপনার পরামর্শ বিবেচনায় থাকল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

🙂 আসলে আমরা কেউই মহান বিজ্ঞানীদের ছোটখাট ভূলগুলো তেমন আলেচনা করিনা ,….. করলে হয়ত পৃথিবীটা আরো সুন্দর হতে পারত 🙂

    আমরাই পারি এই পৃথিবীটাকে সুন্দর করতে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ…।

দিন যত যাবে বিজ্ঞানিদের ভুল আরো প্রকাশিত হবে ইনশাল্লাহ।
এন.সি. দাস ভাই আপানাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপুর্ন তথ্যটি শেয়ার করার জন্য।

    আমিও সেই আশায় আছি। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ…

Level 0

কিছু ভাষা আছে যা এ ব্যবহার ভালঃ যেমনঃ
“আপনি মিথ্যা বলছেন” না বলে যদি বলেন ” আপনি সত্য বলছেন না”–একই অর্থ।
সুতরাং, বিজ্ঞানীদের ক্ষেত্রে তথ্য “ভুল” না বলে “আসামঞ্জ্যতা”/সীমাবদ্ধতা/অসম্পূর্ণতা বলাটাই শ্রেয় মনে হয়।

Level 0

“Headline” টা Appropriate হয় নাই…………