বিজ্ঞানের চেয়ে মজার কিছু মনে হয় পৃথিবীতে আর নেই। আর এই বিজ্ঞানের বিষয়টা যদি হয় মহাকাশ নিয়ে তাহলেত আরো ভাল। আসলে প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ আকাসকে দেখে আসছে। রাতের আধারে মুগ্ধ হয়েছে আকাশের সৌন্দর্যে। তবে সেই আকাশ এখন আর আমাদের শহরে দেখা যায় না। বান্দরবান, রাঙামাটি, সিলেট গেলে হয়তবা রাতের আকাশের সৌন্দর্য কিছুটা উপলব্ধি করা যায়। তবে প্রাচীন কালের সেই আকাশ এখন আমরা আর খালি চোখে প্রায় দেখতেই পারি না। এর কারন শহরের বিরক্তিকর আলো।
বিজ্ঞান প্রেমীদের জন্য মহাকাশ বরাবরেরমত রহস্যময় ব্যাপার। তাই মহাকাশে গবেষণার জন্য পাঠানো হয়েছে অনেক মহাকাশযান। তবে সবারতো আর মহাকাশযানে চড়ার ভাগ্য হয় নি। তাই আমরা অভাগীরা আসুন দুধের স্বাদ খানিকটা পানি(ঘোল না) দিয়ে মেটাই। আমাদের জন্য বিবিসি একটা ইনফোগ্রাফিক্স বানিয়েছে। সেখানে আপনি মাউস স্ক্রুল করে মহাকাশের ভ্রমন করতে পারবেন। তবে এখানে শুধু সৌড় জগতের ভিতরেই ভ্রমন সম্ভব। এটার মূল উদ্দেশ্য আনন্দের সাথে মহাকাশ জানা। মানব ইতিহাসের কিছু ঘটনা, কত উপরে কি এবং কোথায় কোন গ্রহ সেই সম্পর্কে আপনি কিছুটা জানতে পারবেন রকেটে চড়ে। আপনি এখানে পৃথিবী থেকে ২১, ৪৭৭, ২৬৭, ০০০ কিমি পর্যন্ত ভ্রমন করতে পারবেন। তো দেরি করে ক্লিক করেন আর ভ্রমন শুরু করে দিন। লিংকঃ http://www.bbc.com/future/bespoke/20140304-how-big-is-space-interactive/index.html
আমাদের যাত্রার কিছু ছবিঃ-
বিজ্ঞানের সাথে থাকুন, বিজ্ঞানকে ভালোবাসুন।
লেখাটি প্রথম প্রকাশ হয়ঃ https://bigganbortika.org
বিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয় নিয়ে চোখ রাখতে পড়ুন বিজ্ঞানবর্তিকা।
আমি কামরুজ্জামান ইমন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 33 টি টিউন ও 124 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
বিজ্ঞানকে ভালবাসি। চাই দেশে বিজ্ঞান চর্চা হোক। দেশের ঘরে ঘরে যেন বিজ্ঞান চর্চা হয় সেই লক্ষ্যেই কাজ করছি।
হুম , রকেটে চড়ে ঘুরে আসলাম , নিজেকে নীল আর্মস্ট্রং আর্মস্ট্রং লাগছে ! 😀