আসসালামুআলাইকুম ও শুভেচ্ছা সবাইকে 🙂 ।সবাই ভাল আছেন আল্লাহর রহমতে আশা করি।
কুরআন কি বর্ননা করেছে এ ক্ষেত্রে?
কুরআন কারিম সর্বকালের সর্ব যুগের মানুষের জন্য এক আলোকবর্তিকা ও বৈজ্ঞানিক সাংকেতিক সংক্ষিপ্ত বার্তা। পৃধিবীর মাঝে একমাত্র আল-কোরআন ও তার নিয়মাবলী মানুষকে শান্তির ধারায় আনয়ন করতে পারে। কুরআনের এ telegraphic message নাস্তিকতা ও বহুঈশ্বরবাদ হতে হতে মানুষকে হটিয়ে এক আল্লাহর দিকে আহবান করে। আসুন দেখি কি scientific message লুকিয়ে আছে কুরআনের এই আয়াতে যা ১৩৫০ বছর আগে মানুষ ভাবতে পারেনি বা সেভাবে চিন্তা করার যোগ্যতা বা সামর্থ অর্জন করতে সক্ষম হয়নি-
027.061 أَمَّنْ جَعَلَ الأرْضَ قَرَارًا وَجَعَلَ خِلالَهَا أَنْهَارًا وَجَعَلَ لَهَا رَوَاسِيَ وَجَعَلَ بَيْنَ الْبَحْرَيْنِ حَاجِزًا أَإِلَهٌ مَعَ اللَّهِ بَلْ أَكْثَرُهُمْ لا يَعْلَمُونَ
কে পৃথিবীকে করেছে আবাসযোগ্য এবং তার মধ্যে প্রবাহিত করেছেন নদী-নালা। আর তাতে স্থাপন করেছেন সৃদৃঢ় পর্বতমাল এবং দুই সাগরের মাঝখানে সৃষ্টি করেছেন অন্তরায়। আল্লাহর সঙ্গে কি অন্য কোনো ইলাহ আছে? বরং তাদের অধিকাংশই জানে না। (নামাল, ২৭ : ৬১)
055.019 مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ
055.020 بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لا يَبْغِيَانِ
055.021 فَبِأَيِّ آلاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক আড়াল, যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। অতএব (হে মানব ও দানব) তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোনো নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (রহমান, ৫৫ : ১৯- ২১)
সামুদ্রিক বিজ্ঞানিদের আবিষ্কার-
গত ১৩৫০ বছরে এই আয়াতগুলি ব্যাখ্যা পূর্ববর্তী প্রজন্মের কাছে ছিল এক অজানা রহস্য। কিন্তু বর্তমানে Marine Science বা Oceanologist সামুদ্রিক বিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক গবেষণা ও আবিষ্কারের ভিত্তিতে আমরা এখন এই আয়াতগুলির ব্যাখ্যা দিতে পারি বলা যায় পানির মতো পরিষ্কার কুরআনিক তথ্য।। উষ্ণ পানির স্রোতধারা বিশ্বের শীতল সাগরগুলোর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার সাগরসমূহে এ ধরনের স্রোতের প্রবাহ পরিলক্ষিত হয়। আশ্চর্য হলেও সত্য যারা মনে করেন রাসুল (সাঃ) আরব সাগরের কাছে গিয়ে হটাৎ করে এ তত্ব আবিষ্কার করেছেন তাদের জ্ঞাতার্থে জানাই এ ধরনের স্রোত কেবল শুধু আরব উপদ্বীপের চারপাশেই সম্পূর্ণ অনুপস্থিত, বরং ভূমধ্যসাগরীয় ও ভারতীয় অঞ্চলসমূহেও এ স্রোতের দেখা পাওয়া যায়না। সর্বপথম এ প্রকারের স্রোতধারা আবিষ্কৃত্র হয় ১৯৪২ সালে। বর্তমানে সেগুলিকে অত্যন্ত জটিল গানিতিক ক্যালকুলেশনের মাধ্যমে ও কৃত্রিম satellite- এর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে।
আরো বিশ্লেষন-
কুরআন মাজিদের এটিও অতুলনীয় আলৌকিকতা যে, তা এমন একটি রহস্যের দিকনির্দেশনা দিয়েছে, যা তৎকালে তথাকার কোনো আরব প্রত্যক্ষ করাতো দুরের কথা ভাবেওনি, যেখানে বা যে সময়ে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্ম গ্রহণ করেন। পূর্বে বর্ণিত কুরআন কারিমের আয়াত দুটি বোঝায়,
‘আল্লাহ তাআলা দু’টি সমুদ্রকে প্রবাহিত করেছেন এবং সেখানে দুই সাগরের মাঝখানে রয়েছে একটি অদৃশ্য দেয়াল বা আড়াল।’
অতিসম্প্রতি Oceanologist scientist-গন আবিষ্কার করেছেন, পানির এই দুই স্রোতধারা তিনটি মৌল নিয়ম অনুসরনের ফলে পানির মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে তা হলো-
২) লবণাক্ততা
৩)ও উচ্চতার
তারা এও আবিষ্কার করেছেন, যখন পানির বাইরের স্রোতধারা ভেতরের স্রোতধারার দিকে প্রবাহিত হয় কিংবা তার বিপরীত অবস্থা ঘটে, তখন অন্য স্রোতের পানি তা তৎক্ষণাৎ তার অবস্থা বদলে ফেলে। যদিও আপাতদৃষ্টিতে আমরা দেখি সেখানে দুই ধরনের পানি স্বাধীনভাবে মিশে যায়, তথাপি উভয় প্রকৃতির পানি তাদের স্বকীয়তা ও বৈশিষ্ট্য রক্ষা করে চলে। অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে সংক্ষিপ্তাকারে বললে বলতে হয় – পানির স্ব গুনাগুন বজায় থাকে যা অন্য পনির সাথে মিশ্রিত হয়না।কুরআন কারিম এমন একটি জটিল রহস্য বর্ননা করেছে, বিজ্ঞানীরা তা আবিষ্কার করার বহু শতাব্দী পূর্বে।
যেমন রোম সাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর পানি একটি অপরটির সাথে মিশতে পারে না, কারণ সেখানে রয়েছে অন্তরায়। অথচ যে যুগে এ ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর কোন যন্ত্র পাতি ছিল না। এমন যুগে কুরআন বলে দিচ্ছে:
مرج البحرين يلتقيان بينهما برزخ لا يبغيان
তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরায়, যা তারা অতিক্রম করে না। (সূরা রাহমান ১৯-২০)
বিভিন্ন তাফসীরে বর্ণিত হয়েছে যে, দুই সমুদ্র বলতে মিঠা ও লোনা সমূদ্র বুঝানো হয়েছে। আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে উভয় প্রকার সাগর ও নদী সৃষ্টি করেছেন। কিছু কিছু স্থানে দু’দরিয়া এক সাথে মিলিত হয়ে যায়, যার উদাহরন পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে আমরা দেখতে পাই। কিন্তু যে স্থানে মিষ্টি ও লোনা দুপ্রকার নদী বা সাগর মুখোমুখি বা পাশাপাশি প্রবাহিত হয় সেখানে বেশ দুর পর্যন্ত উভয়ের পানি আলাদা ও স্বতন্ত্র থাকে। একদিকে থাকে মিষ্টি পানি ও অপরদিকে থাকে লোনা পানি। কোথাও কোথাও এই মিষ্টি ও লোনা পানি উপরে নীচেও প্রবাহিত হয় (ঘনত্ব, লবণাক্ততা ও উচ্চতার কারনে )। পানি তরল ও সূক্ষ্ম পদার্থ হওয়া সত্ত্বেও পরস্পরে মিশ্রিত হয় না।
খ্যাতনামা Marine Biologist Jack V Costa-র আবিষ্কার-
ফ্রান্সের বিজ্ঞানী জাক ভি. কোষ্টা, যিনি সমুদ্রের ভিতর পানি রিসার্চ বিষয়ে প্রসিদ্ধ, তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন রোম সাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগর রাসায়নিক মিশ্রনের গুনাবলী ও মাত্রার দিক থেকে একটি অন্যটির চেয়ে ভিন্ন রকম। তিনি এ বাস্তব সত্যটি হাতেনাতে প্রমানের উদ্দেশ্যে জিব্রাল্টারের দুই সমুদ্রের মিলন কেন্দ্রের কাছাকাছি সমুদ্রের তলদেশে গবেষণা চালালেন, সেখান থেকে তথ্য পেলেন যে জিব্রাল্টারের উত্তর তীর [মারুকেশ] আর দক্ষিণ তীর [স্পেন] থেকে আশাতীতভাবে একটি মিষ্টি পানির ঝর্ণা উথলে উঠে। এ বড় ঝর্ণাটি উভয় সমুদ্রের মধ্য দিয়ে ৪৫ সূক্ষ্ম কোনে দ্রুত গতিতে অগ্রসর হয়ে চিরুনির দাঁতের আকৃতি ধারণ করে বাঁধের ন্যায় কাজ করে। এ ক্রিয়াকলাপের ফলে রোম সাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগর একটি আরেকটির সঙ্গে মিশতে পারে না।
দু’টি সমুদ্রের মিলনস্থলে যে পৃথকীকরণ বা পর্দা রয়েছে তা খালি চোখে বুঝার উপায় নেই। কেননা বাহ্যত সব সাগর একই রূপের মনে হয়। শুধু তিনি নন, বরং সমগ্র মেরিন বিজ্ঞানীরাই এই বাঁধা খুঁজে পেতে ব্যর্থ হন। তারা ১৯৪২ সনে শতাধিক মেরিন স্টেশন বসিয়ে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পরীক্ষা করলেন। কোন জিনিস দুই সাগরের মিলন কেন্দ্রে বাঁধা সৃষ্টি করে আছে? তারা তথায় আলো পরীক্ষা করেন, বাতাস পরীক্ষা করেন এবং মাটি পরীক্ষা করে এর মধ্যে কোন বাঁধা বা পর্দা সৃষ্টি করার কারণ খুঁজে পেলেন না। এখানে পানির একটি হালকা, একটি ঘন রং পরিলক্ষিত হয়। যা খালি চোখে প্রত্যক্ষ করা সম্ভব নয়।
এমনকি বিজ্ঞানীরা আরো গভীর ভাবে বিষয়টিকে উপলব্ধির জন্য এবং আরো-পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র-এর দূরের থেকে অনুধাবনের পদ্ধতির মাধ্যমে বা এর মাধ্যমে ছবি ধারণ করেন।
যার বর্ণনা এরূপ যে, ভূমধ্য সাগরের পানি গাঢ় নীল এবং আটলান্টিক সাগরের পানি হালকা নীল, আর জিবরাল্টার সেল যা পাহাড়াকৃতির এবং তার রং হল খয়েরি।
ঘনত্ব-উষ্ণতা এবং লবণাক্ততার দিক থেকে ভূমধ্য সাগরের পানি আটলান্টিকের তুলনায় অনেক বেশী। আরো মজার ব্যাপার হলো, ভূমধ্য সাগরের পানি জিবরাল্টার সেল বা সাগর তলের উঁচু ভূমির ওপর দিয়ে আটলান্টিক সাগরের মধ্যে শতাধিক কিলোমিটার প্রবেশ করেছে এবং তা ১০০০ হাজার মিটার গভীরে পৌঁছার পরেও তার উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যের ও রঙ্গের কোন পরিবর্তন সাধিত হয়নি। যদিও এতদূভয়ের মাঝে রয়েছে প্রচন্ড ঢেউ, প্রবল খরস্রোত এবং উত্তাল তরঙ্গ তথাপিও পরস্পর মিশ্রিত হয় না এবং একে অন্যকে অতিক্রম করতে পারে না। যেহেতু উভয়ের মাঝে রয়েছে একটি পর্দা।
খ্যাতনামা Marine Biologist- Jack V Costa-র ইসলাম গ্রহন-
Marine Biology-র একজন প্রসিদ্ধ বিজ্ঞানী Jack V Costa । তিনি সমুদ্রের পানি নিয়ে গবেষণা করছেন কয়েক যুগ ধরে- বিভিন্ন গবেষনার মধ্যে অন্যতম প্রধান রিসার্চ ছিল-কি কারণে দুই সমুদ্রের পানির পরস্পর সম্মিলন ঘটে না, এক সমুদ্রের পানি এক রঙ্গের এবং এক স্বাদের অপর সমুদ্রের পানি আরেক রঙ্গের এবং আরেক স্বাদের।
পানি সম্পর্কে গবেষণায় নিজের জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছেন তিনি। তারঁ গবেষনালব্ধ ফলাফল আমরা জানি যাকে বলা হয়- COSTA Theory ।একটা সময় পর তার সঙ্গে একজন মুসলমান বিজ্ঞানীর সাক্ষাৎ হল, আলোচনাকালে কোষ্টা যখন তার মতবাদ উপস্থাপন করল তখন তিনি বললেন-‘‘আপনি তো এখন গবেষণা করেছেন। আমি আপনাকে শত শত বছর আগের গবেষণা দেখাতে পারব। যখন মুসলিম বিজ্ঞানী তাকে কুরআনের আয়াত দেখালো-
055.019 مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ
055.020 بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لا يَبْغِيَانِ
055.021 فَبِأَيِّ آلاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয়। উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক আড়াল, যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। অতএব (হে মানব ও দানব) তোমরা উভয়ে তোমাদের রবের কোনো নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? (রহমান, ৫৫ : ১৯- ২১)
কোষ্টা স্তম্ভিত হয়ে গেল এবং সে ইসলাম গ্রহণ করলো।
একটি উদ্যেগ ও আহবান:
এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে বাংলাদেশের ৯০% মুসলিম হয়েও এখনো বাংলা সহিহ হাদিসের Free digital Database বানানো হয়নি। প্রায় ২৮ কোটি বাংঙ্গালীগন অকাযর্করের ও অবহেলার ভূমিকা নিয়েছি, এ মহান দায়িত্ব থেকে আমরা মুসলিমগন একরকম নেহাতই পালিয়ে বেড়াচ্ছি। অনেকেই আছেন অন বা “অফ লাইনে কাজ করার সময় UNICODE টেক্সট হাদিস হাতের কাছে তৈরি না থাকায় সবাইকে কষ্ট করে টাইপ করতে হয় অথবা অনেকে ঝামেলা এড়িয়ে যান। কিন্তু এই দিন শেষ ।
আসুননা আমরা সমম্বিতভাবে উদ্বেগ নিয়ে বাংলা সহিহ হাদিসের Unicode Software সৃষ্টি করি। আপনারা শুনে খশি হবেন আমািদের সহিহ বুখারীর কাজ প্রায় শেষ ।মুসলিম শরীছফর কাজ চলছে। সফটওয়্যারটি chm ফরমেটে তৈরি হবে, ইনষ্টলের কোন ঝামেলা নেই। 1 click – এ উইন্ডো ওপেন হবে এবং সহজেই ডাটা কপি,পেষ্ট করা যাবে, এছাড়াও রয়েছে পাওয়ারফূল সার্চ ও কিওয়ার্ড অপশন। যেহেতু হাজার হাজার হাদিস এর জন্য অবশ্যই টিম ওর্কের প্রয়োজন যার নামকরন করা হয়েছে সংক্ষেপে DBHT-(ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সম্মানিত ভায়েরা বিনা পারিশ্রমিকে অক্লান্ত পরিশ্রম করে অতি দ্রুততার সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন যার বেশিরভাই ছাত্র। উদ্দেশ্য একটাই-২৮ কোটি বাংলাভাষীর জন্য সম্পূর্ন বিনামূল্যে বাংলা হাদিসের অনবদ্য একটি ইউনিকোড সফটওয়্যার। এ মহৎ কাজে পিছিয়ে কেন ...আসুন আমাদের সাথে। সম্মানিত ভাই/ বোন যারা সদস্য হতে চান এ টিমের কর্মপদ্বতি হবে নিম্নরুপ-
1)যারা অংশ নেবেন Contribution- এ তাদের নাম ও প্রোফাইল লিংক থাকবে।
2) প্রত্যেককে সদস্য হতে হলে কমপক্ষে 100 হাদিসের ডাটা এন্ট্রি করে নিম্নলিখিত এড্রেসে পাঠিয়ে দিতে হবে।(সময় খুব বেশি হলে মাত্র তিন ঘন্টার একটা কাজ)
3)পিডিএফ ফরম্যাটে হাদিস দেয়া হবে আপনি MS Word-এ টাইপ করে মেইলে এটাচ করে পাঠিয়ে দেবেন, আপনার প্রোফাইল লিংক যদি দেন ভাল হয়।
4) আপনার হাদিস পাবার পর সেটা আপডেট করে ফেসবুকে লিংক দেয়া হবে যেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করে কাজের অগ্রগতি দেখতে পাবেন।
বিঃদ্রঃ:- এটি কোন কর্মাশিয়াল উদ্যেগ নয়। শধুমাত্র ভলান্টিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে DBHT-এর হাদিসের Digital interface তৈরি করার একটা যৌথ প্রচেষ্টা। বাংলাতে শুধু এন্ট্রি করবেন আরবী ও ইংলিশ আমরা ম্যানেজ করবো ইনশাআল্লাহ। যে কোন Unicode ফন্টে ডাটা রেডি করতে পারবেন।আপনার প্রোফাইল লিংক ও Mob-নং ও বাংলাদেশের কোত্থেকে কাজ করছেন উল্লেখ করবেন। ১০ দিনের মধ্যে করতে পারলে ভালো হয়। আপনি ডাটা পাঠানোর পর আমরা সেটা অতি দ্রুত আপডেট করে ফেসবুকে লিংক দেবো ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ। যোগাযোগ করুন।
শাহরিয়ার আজম
মেইল এড্রেস- [email protected]
Mob-01714351057
DBHT-(ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)
http://www.facebook.com/pages/DBHT/603417713008497
**আলহামদুলিল্লাহ আমরা তিনটি ভাষায় হাদিস প্রকাশ করছি (আরবী, বাংলা ও ইংলিশ) যা এখনো পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়নি।
অন্যান ওয়েব---
http://www.facebook.com/pages/Al-Quran-Modern-Science/140069416050931
http://muslim.zohosites.com/ http://www.quranic-science.blogspot.com
আমি Sharear Azam। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 42 টি টিউন ও 365 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ভাই খুব সুন্দর লিখছেন । কিন্তু দেখলাম আপনার এই লেখার প্রতি কারও আগ্রহ নাই । আমার কাছে খুব ভাল লাগছে ।
আলহামদুল্লিয়াহ ………………………
চালিয়ে চান, আমি আপনাকে Financial Contribution করতে পারি যদি চান । [email protected]