ক্রোমবুক আবার কি? যে ল্যাপটপ ক্রোম অপারেটিং সিস্টেমে চলে তাকেই ক্রোমবুক বলা হয় এবং ক্রোমবুক ডিভাইসকে ল্যাপটপ আর ট্যাবলেট দুটি ভাবেই আপনি ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। আর কমদামে বাজেটভিক্তিক ক্রোমবুক কেনার সময় সবার আগেই নাম চলে আসে গুগল পিক্সেলবুকের। তবে আজ আমি গুগল পিক্সেলবুক নিয়ে কথা বলতে আসিনি। আজ এসেছি পরবর্তী প্রজন্মের ক্রোমবুক “স্যামসং ক্রোমবুক প্লাস V2” নিয়ে কথা বলতে। ৫০০ মার্কিন ডলার বা ৪২ হাজার টাকা খরচ করে ক্রোমবুক যখন কিনবেন বলে ঠিক করেছেন তখন বর্তমান বাজারের সেরা ক্রোমবুকটিই কিনে নিন। কারণ টাকা তো আর গাছে ধরে না! সিরিজের আগের ক্রোমবুকের মতোই ৫০০ মার্কিন ডলারের মধ্যে সেরা বাজেট ক্রোমবুক হচ্ছে এই Samsung Chromebook Plus V2।
গত বছর বাজারে স্যামসং ক্রোমবুক প্লাস ডিভাইসটি ছাড়া হয়েছিলো। আর ঠিক এক বছর পরেই ২০১৮ সালের জুন মাসে বিশ্বব্যাপী রিলিজ করা হয় আজকের Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসকে। গত বছরের প্রথম ডিভাইসটি মুক্তির সাথে সাথেই টেক জায়ান্ট গুগল ক্রোমবুক ডিভাইসগুলোকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলোর পোর্টিং করা শুরু করেছিলো। একই সাথে এবছরের ক্রোমবুক প্লাস V2 ডিভাইসটি গতবছরের ক্রোম বুক প্লাসের থেকে অনেক দিক দিয়ে বেশ উন্নত করে বাজারে ছাড়া হয়েছে।
ডিভাইসটির ভালো দিক | ডিভাইসটির মন্দ দিক |
সলিড এলুমিনিয়াম বিল্ড | মাত্র ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ |
লেগেসি ইউএসবি ৩.০ পোর্ট | কিবোর্ডের নিচে কোনো ব্যাকলাইটিং সিস্টেম নেই |
এক হাতে ব্যবহার করার জন্য বেশ হালকা এবং প্রশান্তিদায়ক | ২য় ক্যামেরা চালু হতে বেশ সময় নেয় |
২০১৭ সালের সংষ্করণের থেকে দারুণ উন্নত | ২০১৭ সালের মডেলের থেকে রেজুলেশন এবং aspect ratio কমিয়ে দেওয়া হয়েছে |
চমৎকার ব্রাইট ডিসপ্লে | সেলেরন প্রসেসর!? |
ক্রোমবুক এবং অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট দুটি ভাবে ব্যবহার করা যায় | ৫০০ মার্কিন ডলার অফিসিয়াল মূল্য (৪২ হাজার টাকা) |
হার্ডওয়্যার নিয়ে কথা বলতে গেলে অনেকেই ডিভাইসটির প্রতি ক্ষেপে যাবেন। কারণ আগের বছরের ক্রোমবুক প্লাস ডিভাইসের একেবারে সেইম হার্ডওয়্যার দিয়ে রাখা হয়েছে Chromebook plus v2 ডিভাইসেও। কারণ এখানে জেনারেশন ভিক্তিক আপ্রগ্রেড রয়েছে। ডিভাইস রং এখন বেশ মসৃণ এবং চমৎকার। আর নতুন ডিসপ্লে aspect রেশিও জন্য ডিভাইসটি গত বছরের মডেলের থেকে বেশ চাওড়া করা হয়েছে।
উপাদানের কথা যদি বলি তাহলে বলা যায় যে এই ডিভাইসে স্যামসং মিশ্র উপাদানের ব্যবহার করেছে। কারণ গত বছরের Chromebook Plus মডেলটি বানানো হয়েছিলো “হালকা মেটাল” উপাদান দিয়ে। কিন্তু এ বছরের V2 মডেলটি নির্মিত হয়েছে অর্ধেক প্লাস্টিক এবং অর্ধেক মেটাল উপাদান দিয়ে। ডিভাইসটির নিচের অংশ তৈরি করা হয়েছে প্লাস্টিক দিয়ে। প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বলে এটা কোনো ইস্যু না কিন্তু একই ডিভাইসে দুটি ধাঁচের মেটারিয়াল ব্যবহারের কারণে কিছু না কিছু ইস্যুর সম্মুখিন আপনাকে হতেই হবে। নিচের অংশটি হালকা, কিন্তু ডিভাইসটির উপরের অংশটি বেশ ওজনদার এবং উপরের অংশটি তৈরি করা হয়েছে মেটাল বিল্ড দিয়ে।
ওজনের দিক দিয়ে চিন্তা করলে এই বিষয়টি বেশ অদ্ভুত এবং বিশ্রি অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। কারণ এই ল্যাপটপটির কিবোর্ড অংশ হালকা এবং ডিসপ্লে অংশ তুলনামূলকভাবে ভারী! কোলে নিয়ে যখন আপনি ডিভাইসটি কিবোর্ডসহ ব্যবহার করবেন কিংবা ডেক্সে ব্যবহার করবেন তখন এই ওজন ইস্যুটি আপনার কাছে কেমন জানি উদ্ভট মনে হবে।
অরিজিনাল স্যামসং ক্রোমবুক প্লাস এর পারফরমেন্স এর থেকে এবারের V2 ডিভাইসে আপনি পারফরমেন্সেও বেশ উন্নতি পাবেন। প্রথম ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়েছিলো AMR ভিক্তিক OP1 চিপসেট। এই চিপসেট বেশ শক্তিশালি হলেও ক্রোমবুকের জন্য তেমন সুবিধাজনক ছিলো না, কারণ ডিভাইসে কয়েকটি ক্রোম ট্যাব ওপেন করলেই pixel-rich ডিসপ্লের জন্য মডেলটি বেশ স্লো হয়ে যেতো। এই সমস্যার সমাধানের জন্য স্যামসং তাদের Chromebook Pro ডিভাইস থেকেই ইন্টেল চিপসেট ব্যবহার করা শুরু করে এবং Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসেও আপনি পাবেন ইন্টেলের চিপসেট।
৫০ হাজার টাকার ল্যাপটপে ইন্টেল সেলেরন প্রসেসর! পুরাই মাথা নস্ট! হ্যাঁ এটা প্রথম প্রথম সবার কাছে মনে হতেই পারে কিন্তু সেলেরন প্রসেসর এবং ৪ গিগাবাইট র্যামের সাহায্যে এই ডিভাইসটিকে ক্রোম অপারেটিং সিস্টেমের সাথে বেশ চমৎকার ভাবেই সাজানো হয়েছে। ৫০ হাজার টাকার ল্যাপটপে ইন্টেল সেলেরন প্রসেসর! কারণ ভাই এটা ল্যাপটপ না এটা ক্রোমবুক বা 2-in-1 ডিভাইস। আর ২-ইন-১ ডিভাইসগুলোকে ভালো পারফরমেন্স পাবার জন্য আপনার চাই “হাই-প্রোফাইল” জাতীয় বাজেট! ক্রোম OS ডিভাইসগুলোতে ভালো পারফরমেন্স পেতে চাইলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন Pixelbook ডিভাইসকে।
Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসটি আপনার নিত্যদিনের কাজ করার জন্য যথেষ্ট পাওয়ারফুল। প্রায় ৬/৭ টা গুগল ক্রোম ট্যাব একসাথে চলিয়েও আপনি আলাদাভাবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যদিকে ইন্টেল ভিক্তিক চিপসেটে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের পারফরমেন্সেও বেশ উন্নতি আপনি দেখতে পারবেন।
ইন্টারনাল হার্ডওয়্যারে আপগ্রেড আসলেও ডিসপ্লে সেক্টরে Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসে বেশ “ডাউনগ্রেড” এসেছে। গত বছরের মডেলে ছিলো ১২.৩ ইঞ্চির 2400x1600 প্যানেল আর এ বছরের V2 ডিভাইসে আপনি পাবেন ১২.২ ইঞ্চির 1920x1200 ডিসপ্লে প্যানেল। সাইজের ছোটের সাথে সাথে ডিসপ্লে শার্পনেস এর দিকেও আপনি লক্ষ্যনীয় ডাউনগ্রেড দেখতে পারবেন। এছাড়াও ডিভাইসের ব্রাইটনেসও তেমন বেশি নয়, ইনডোর ব্যবহারে কোনো সমস্যা না ফেস করলেও আপনি ডিভাইসটি নিয়ে বাইরের রোদ উজ্জ্বল পরিবেশে গেলে বেশ ইস্যু ফেস করতে হবে।
এছাড়াও 3:2 aspect ratio থেকে 16:10 aspect ratio তে চলে আসাটাও বেশ বড় একটি আপ্রেগড। তবে আগের মডেলটির রেশিওটি ট্যাবলেট মোডে ব্যবহারে জন্য বেশ উপযোগী ছিলো কিন্তু এবারের মডেলের রেশিওটি ভিডিও দেখার জন্য এবং ওভারওল মেশিন সাইজের জন্য বেশ ভালো হয়েছে।
ওজনের ভারসাম্য যদি আপনি করে নিতে পারেন তাহলে ডিভাইসটি কিবোর্ডটি আপনার সাথে বেশ মানিয়ে যাবে। যারা আমার মতো নিয়মিত ব্লগিং করেন মানে লং টাইম টাইপিং করতে থাকেন তাদের জন্য বেশ মৃসণ এবং উপযুক্ত কিবোর্ড রয়েছে এই Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসে। টিউনের একদম শুরুতেই বলেছি এটার কিবোর্ডের নিচে আপনি কোনো লাইটিং সিস্টেম পাবেন না তাই রাতের আধাঁরে একমাত্র কিবোর্ড মুখুস্ত বিদ্যা ছাড়া আপনি টাইপ করতে পারবেন না।
ব্যাকলিট সিস্টেম না হওয়া স্বত্বেও আপনি গুগল পিক্সেলবুকের মতোই কাছাকাছি মানের কিবোর্ড টাইপিং স্বাদ এই ডিভাইসে নিতে পারবেন।
ট্রাকপ্যাড এর কথা বলতে গেলে আগের বছরের মডেলে ঠিক একই ধাঁচের ট্রাকপ্যাড আপনি V2 ডিভাইসে পাবেন। পিক্সেলবুক বা অনান্য ফ্লাগশীপ ২-ইন-১ ল্যাপটপের মতো স্বাদ না পেলেও ট্রাকপ্যাড দিয়ে আপনি সাধারণ কাজগুলো করে ফেলতে পারবেন।
অন্যদিকে স্টাইলাসের ব্যাপারে একই কথা বলা যায়। নতুন ধাঁচ হিসেবে স্টাইলাসকে বের করার নতুন স্টাইল আপনি এই ডিভাইসে পাবেন। এখন দেখার বিষয় হচ্ছে ক্রোম ওএস কিভাবে এই স্টাইলাসকে ট্রিট করে। আর গত বছরের মডেলের থেকে এ বছরের ক্রোমবুকে আপনি পাবেন উন্নত এবং আপগ্রেডেড ওএস সিস্টেম, তাই এবার বেশ কম ল্যাগেই স্টাইলাসকে আপনি ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারবেন।
স্যামসং তাদের এই V2 ডিভাইসটি বর্তমানে “world-facing camera” টাইটেলে মার্কেটিং করছে। কিন্তু এখানে আমার মতামত হচ্ছে তাদের এটা করা উচিত না। ১৬ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা সেন্সরটি আসলেই ভালো কিন্তু Chrome OS টি ছবি “হ্যান্ডেল” করার কাজে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। ছবির শটে ডিটেইলসে বেশ ল্যাকিং রয়েছে এবং ক্যামেরা অ্যাপটিও নিজে থেকেই বেশ স্লো। তাই গুগলের উচিত এই সেক্টরে শীঘ্রই আপগ্রেড আনা।
ক্রোমবুকে অডিও হচ্ছে একটি বেশ ঝামেলার জিনিস। পোর্টেবল হওয়া মধ্যবাজেটের ক্রোমবুকগুলোকে বেশ বিশ্রি টাইপের অডিও ফিডব্যাড পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের আজকের V2 ডিভাইসটি পারফরমেন্সের দিক থেকে বেশ উন্নত অবস্থানে রয়েছে। নিম্নমুখি স্পিকারগুলোর পজিশন সঠিক না হলে তারা ভালো কোয়ালিটির অডিও আপনাকে উপহার দিতে পারবে। কাজ করার মতো উচ্চ ভলিউম পাবেন আপনি, পাবেন ক্লিয়ার সাউন্ড এবং আর্শ্চয্যমূলক bass ammount ও আপনি পেয়ে যাবেন এই ডিভাইসে।
একটি ল্যাপটপের যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ দিকের মধ্যে একটি দিক হচ্ছে ব্যাটারি লাইফ। আর ক্রোমবুকগুলোতেও আপনি বেশ ভালোই ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। আর Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসও তার ব্যতিক্রম নয়। অফিসিয়াল ভাবে এই ডিভাইসে আপনি ৮ ঘন্টার ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। তবে এটা আপনার ডেইলি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কমবেশি হতে পারে। আর দিনে ৫/৭ ঘন্টার টানা ব্যবহারে আপনি নিশিন্তে দুই দিনের ব্যাটারী ব্যাকআপ এই ডিভাইসে পেয়ে যাবেন।
আপনার দৈন্দ্যদিন ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট পরিমানের পোর্টস V2 ডিভাইসে দিয়ে রাখা হয়েছে। ডিভাইসটির ডান দিকে আপনি পাবেন পাওয়ার বাটন, একটি ইন্ডিকেটর লাইট, ভলিউম সুইচ এবং পেন ডক। এছাড়াও পাবেন এডিশনাল USB Type-A 3.0 পোর্ট। অন্যদিকে ডিভাইসটির বাম দিকে আপনি পাবেন microSD কার্ড স্লট, দুটি USB Type-C 3.1 পোর্টস এবং একটি ৩.৫ কম্বো অডিও জ্যাক।
ডিসপ্লে | ১২.২ ইঞ্চি 1920x1080 LCD |
প্রসেসর | ইন্টেল সেলেরন 3965Y ইন্টেল এইচডি গ্রাফিক্স ৬১৫ |
র্যাম | LPDDR3 4GB |
স্টোরেজ | ৩২ গিগাবাইট |
ক্যামেরা | ডুয়াল ক্যামেরা ১ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা (কিবোর্ড ডেকে) |
পোর্ট | USB-C (20), Headphone/mic, microSD card এবং USB 3.1 |
ওয়াইফাই | Wi-Fi 802.11ac dual-band |
ব্লু-টুথ | Bluetooth 4.0 |
ইনপুট | টাচ স্ক্রিণ প্রেসার সেন্সিটিভ Stylus কিবোর্ড, ট্রাকপ্যাড |
ব্যাটারি | 5140 mAh (39Wh) - USB-C Charging |
ডাইমেনশন | 11.34 x 8.19 x 0.63-7.0 ইঞ্চি |
ওজন | ২.৯৩ পাউন্ডস (১.৩৩ কেজি) |
ছবিঃ বামে হচ্ছে Chromebook Plus V2 এবং ডানে হচ্ছে Chromebook Plus।
৫০ হাজার টাকার মধ্যে বাজেট ক্রোমবুক যদি আপনি খুঁজে থাকেন তাহলে আজকের টিউনটি আপনারই জন্য। এর থেকে সেরা “বাজেট” ক্রোমবুক আপনি আর পাবেন না। কারণ ফ্ল্যাগশীপ ক্রোমবুক যেমন পিক্সেলবুক যদি আপনি কিনতে চান তাহলে আপনার ৯৯৯ মার্কিন ডলার বা লাখখানেকের উপরে বাজেট রাখতে হবে। কিন্তু তার অর্ধেক বাজেট দিয়ে সেরা ক্রোমবুক এই Samsung Chromebook Plus V2 ডিভাইসটি। গুগলের প্রডাক্ট ক্রোম অপারেটিং সিস্টেমটি গুগলেরই পিক্সেলবুকে ভালো চলবে কিন্তু টাকার দিক থেকে বিবেচনা করতে গেলে Samsung Chromebook Plus V2 ই সেরা। আরেকটি কথা হচ্ছে ৫০০ মার্কিন ডলার বাংলাদেশি টাকায় ৪২ হাজার টাকা হয়। তাই মনে বাংলাদেশে এই দামে ডিভাইসটি কিন্তু আপনি পাবেন না, বিভিন্ন ট্যাক্স, সার্ভিস চার্জ যুক্ত হয়ে বেশ কয়েক হাজার টাকা বৃদ্ধি পেয়েই আপনি ডিভাইসটি বাংলাদেশে পাবেন। অফিসিয়াল প্রাইজ হিসেবে বর্তমানে V2 ডিভাইসটি দাম গত বছরের মডেলেরটির থেকে মাত্র ৫০ মার্কিন ডলার বেশি। তবে আপনি যদি আরো কম প্রাইজে গত বছরের মডেলটি (Samsung Chromebook Plus) পেয়ে যান তাহলে সেটাকেই কিনে নেওয়াটা আমি উত্তম বলে মনে করি। আর যদি ৬/৭ হাজার টাকা আপনার বাজেটে প্রভাব না ফেলে তাহলে একলাফে নতুন মডেলটি মানে V2 টি নিয়ে নিলেও কোনো লস ছাড়া ক্ষতি নেই।
আশা করবো আজকের টিউনটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। আগামীতে অন্য কোনো টপিক নিয়ে আমি চলে আসবো আপনাদেরই প্রিয় বাংলা টেকনোলজি সোশাল প্লাটফর্ম টেকটিউনসে।
ছবি ক্রেডিট: ৯টু৫ গুগল ডট কম।
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!