আসসালামু আলাইকুম।
আমি তিন গোয়েন্দা নিয়ে এর আগেও ৫ টি পর্ব লিখেছি। অনেক মাস পরে আজ লিখছি ৬ নম্বর। অনেকদিন পরে।
তিন গোয়েন্দা সিরিজের যদি আমার ভালো না লাগা পর্বগুলোর তালিকা করতে হয়, উপরের দিকেই রাখবো ছায়াশ্বাপদকে। সত্যিটা হলো গল্পটা আমার সামান্যতম ভালো লাগেনি। তাও পাঠকদের হয়তো অনেকের ভালো লাগবে। ভূত, প্রেত আর ছায়াশরীর এই গল্পের বিষয়বস্তু। আর ভূতের গল্প পড়তে যাদের ভালো লাগে, ভূত গবেষক, তাদের ভালো লাগবে হয়ত। কিন্তু সত্যিটা হলো রিভিউ লিখতেও আগ্রহ পাচ্ছি না। তাও ভূত গবেষকদের জন্য লিখি।
মিষ্টার ফ্র্যাঙ্ক অলিভার নামের এক বৃদ্ধই এক গল্পে মক্কেল। তার বাসায় ঢুকতে গিয়েই মিসেস ডেনভারের কাছে বেশ বাঁধাগ্রস্থ হয় তিন গোয়েন্দা। বাড়ি পৌছিয়ে তিন গোয়েন্দা জানতে পারে তার বাড়িতে ভূতের উপদ্রব হয়েছে। ভূত জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করে, চিঠি ওলটপালট করে। বাড়িতে ঢোকার কোন রাস্তা নেই, দরজা বন্ধ তখন ঢোকে, আবার ঘরে থাকলেও দেখা যায় ভূতের ছায়া। কিশোরের চোখে ছায়া ধরা পরে, প্রথমে ভাবে মুসার ছায়া। কিন্তু না, মুসা তো সেখানে ছিলো না। প্রথমে কেসটা খুব সহজ ভাবলেও একসময় বুঝে, আসলে কেসের ব্যাখ্যাটা অত সহজ নয়। এর সাথে যুক্ত হয় চুরির ঘটনা। চুরি যায় কৃস্টালের হাউন্ড। গীর্জায়ও ঘটে অদ্ভুত সব ঘটনা। পাদ্রীর নাকি ভূত দেখা যায়। বেশ কিছু রহস্যময় চরিত্র অবার করে তিন গোয়েন্দাকে। তাহলে রহস্য কি এইসব ঘটনার?
তিন গোয়েন্দা ভলিউম-১ এর ২য় খন্ডের প্রথম গল্প ছায়াশ্বাপদ। মিডিয়াফায়ার লিংক। ডাউনলোড করতে সমস্যা হবে না।
ডাউনলোড করতে ছবিতে ক্লিক করুন |
ভালো লাগলে ভিজিট করবেন- গ্রিন রেঞ্জারস+
আমি তাহমিদ হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 115 টি টিউন ও 288 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।