আসসালামু আলাইকুম! সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন? আর ভাল থাকবেন কারন আমাদের মুসলিম এর অন্যতম খুশির দিন পবিত্র ইদ উল ফিতর আমাদের খুব সামনে ! দীর্ঘ এক মাস রুজা রাখার পর আমাদের সামনে পবিত্র ইদ উল ফিতর।
আমার পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ইদ উল ফিতর এর শুভেচ্ছা! সেই সাথে সবাইকে অগ্রিম ইদ মোবারক 🙂 আর সবাই একটু চেষ্টা করবেন পথ শিশুদের কিছু কিছু না কিছু দেওয়ার, যাথে তারা মনে না করে তা এতিম, তাদের আপন জন কেও নাই ! তাদের মুখে হাসি ফুটলে মহান আল্লাহ্ তায়লা খুশি হন, আমারা আল্লাহ্ তায়লাকে খুশি করার জন্য কত কিছু করি! তাই তাদের কিছু না কিছু দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
আজকের আমার এই সম্পূর্ণ টিউনটি ইদ কালেকশন দিয়ে সাজিয়েছি। মানে, আজকের টিউনে থাকবে, ইদ এস এম এস, ইদ ওয়ালপেপার, ইদ কাভার ফটো, ইদ এর ইতিহাস সহ আরো অনেক কিছু। আমাদের মুসলিম সবাই জানা ইদ সম্পর্কে। কিন্তু আমি প্রথম থেকে শুরু করতেছি। আশা করি বানান ভুল গুলা ক্ষমার চুখে দেখবেন। "মানুষ মাত্রই ভুল'
বিদ্রঃ টিউনের অনেক কিছু আনলাইন থেকে সংগ্রহীত করা হয়েছে এবং কোন তথ্য ভুল হলে তা ধরিয়ে দিবেন (আপডেট অপশন ওন)।
ইতিহাস
হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুসারে রমজান মাসের শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উৎসব পালন করা হয়। তবে এই পঞ্জিকা অনুসারে কোনও অবস্থাতে রমজান মাস ৩০ দিনের বেশী দীর্ঘ হবে না। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে রমজানের সমাপ্তিতে শাওয়ালের প্রারম্ভ গণনা করা হয়। ঈদের আগের রাতটিকে ইসলামী পরিভাষায় লাইলাতুল জায়জা (অর্থ: পুরস্কার রজনী) এবং চলতি ভাষায় "চাঁদ রাত" বলা হয়। শাওয়াল মাসের চাঁদ অর্থাৎ সূর্যাস্তে একফালি নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন ঈদ হয়, এই কথা থেকেই চাঁদ রাত কথাটির উদ্ভব। ঈদের চাঁদ স্বচক্ষে দেখে তবেই ঈদের ঘোষণা দেয়া ইসলামী বিধান। আধুনিক কালে অনেক দেশে গাণিতিক হিসাবে ঈদের দিন নির্ধারিত হলেও বাংলাদেশে ঈদের দিন নির্ধারিত হয় দেশের কোথাও না-কোথাও চাঁদ দর্শনের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে। দেশের কোনো স্থানে স্থানীয় ভাবে চাঁদ দেখা গেলে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে ঈদের দিন ঠিক করা হয়। মুসলমানদের জন্য ঈদের পূর্বে পুরো রমজান মাস রোজা রাখা হলেও ঈদের দিনে রোজা রাখা নিষিদ্ধ বা হারাম।
মুসলমানদের বিধান অনুযায়ী ঈদের নামাজ আদায় করতে যাওয়ার আগে একটি খেজুর কিংবা খোরমা অথবা মিষ্টান্ন খেয়ে রওনা হওয়া সওয়াবের (পূন্যের) কাজ। ঈদুল ফিতরের ব্যাপারে ইসলামী নির্দেশসমূহের মধ্যে রয়েছে গোসল করা, মিসওয়াক করা, আতর-সুরমা লাগানো, এক রাস্তা দিয়ে ঈদের মাঠে গমন এবং নামাজ-শেষে ভিন্ন পথে গৃহে প্রত্যাবর্তন। এছাড়া সর্বাগ্রে অযু-গোসলের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়ার বিধানও রয়েছে। ইসলামে নতুন পোশাক পরিধান করার বাধ্যবাধকতা না থাকলেও বিভিন্ন দেশে তা বহুল প্রচলিত একটি রীতিতে পরিনত হয়েছে।
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের রমযান মাসের রোযার ভুলত্রুটির দূর করার জন্যে ঈদের দিন অভাবী বা দুঃস্থদের কাছে অর্থ প্রদান করা হয়, যেটিকে ফিৎরা বলা হয়ে থাকে। এটি প্রদান করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব। ঈদের নামাজের পূর্বেই ফিৎরা আদায় করার বিধান রয়েছে। তবে ভুলক্রমে নামাজ পড়া হয়ে গেলেও ফিৎরা আদায় করার নির্দেশ ইসলামে রয়েছে। ফিৎরার ন্যূনতম পরিমাণ ইসলামী বিধান অনুযায়ী নির্দ্দিষ্ট। সাধারণত ফিৎরা নির্র্দিষ্ট পরিমাণ আটা বা অন্য শস্যের (যেমনঃ যব, কিসমিস) মূল্যের ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। সচরাচর আড়াই সের আটার স্থানীয় মূল্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম ফিৎরার পরিমাণ নিরূপণ করা হয়। স্বীয় গোলাম-এর ওপর মালিক কর্তৃক ফিৎরা আদায়যোগ্য হলেও বাসার চাকর/চাকরানি অর্থাৎ কাজের লোকের ওপর ফিৎরা আদায়যোগ্য নয় ; বরং তাকে ফিৎরা দেয়া যেতে পারে। ইসলামে নিয়ম অনুযায়ী, যাকাত পাওয়ার যোগ্যরাই ফিৎরা লাভের যোগ্য।
বাংলাদেশ সহ অন্যান্য মুসলিম-প্রধান দেশে ঈদুল ফিতরই হলো বৃহত্তম বাৎসরিক উৎসব। বাংলাদেশে ঈদ উপলক্ষে সারা রমজান মাস ধরে সন্ধ্যাবেলা কেনাকাটা চলে। অধিকাংশ পরিবারে ঈদের সময়েই নতুন পোষাক কেনা হয়। পত্র-পত্রিকাগুলো ঈদ উপলক্ষে ঈদ সংখ্যা নামে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে থাকে। ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো ঈদের দিন থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েকদিন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে। ঈদের দিন ঘরে ঘরে সাধ্যমত বিশেষ খাবারের আয়োজন করা হয়। ঈদের দিনে সেমাই বা অন্যান্য মিষ্টি নাস্তা তৈরি করার চল রয়েছে। বাংলাদেশের শহরগুলো হতে ঈদের ছুটিতে প্রচুর লোক নিজেদের আদি নিবাসে বেড়াতে যায়। এ কারণে ঈদের সময়ে রেল, সড়ক, ও নৌপথে প্রচণ্ড ভিড় দেখা যায়।
সুত্রঃ- উইকপেডিয়া
ইদ এর সেরা ১০ কাভার ফটোঃ-
আর কাভার ফটো পেতে এখানে ক্লিক করুন।
ইদ নিয়ে সেরা ১০ মেসেজঃ-
1) যে দিন দেখবো ঈদ এর চাঁদ খুশি মনে কাটাবো রাত নতুন সাজে সাজব সেদিন সেদিন হলো ঈদের দিন আনোন্দে কাটাবো সারা দিন! ঈদ মোবারক
2) শুভেচ্ছা রাশি রাশি গরু না খাসি? টিক্কা না ঝালফ্রাই? এনটিভি না চ্যানেল-আই? রিলাক্স না বিজি? শাড়ি না শার্ট? Wishing from heart EID MUBARAK
3) বলছি আমি আমার কথা, ঈদে থাকবে নাকো মনের ব্যাথা, আমার জীবনে অনেক চাওয়া, ঈদ থেকে সব পাওয়া, ঈদের প্রতি তাই এত্ত ভালোবাসা, ঈদ মোবারক
4) এই এসএমএস, যার কাছে যাবি, যাকে পাবি, তাকেই আমার সালাম দিবি, লাল গোলাপের ভালোবাসা দিয়ে ঈদের দাওয়াত জানাবি, আর মিষ্টি করে বলবি ঈদ মোবারক
5) রং লেগেছে মনে মধুর এই ক্ষনে, তোমায় আমি রাংগিয়ে দিবো এই ঈদের দিন, " ঈদ মোবারক "
6) বন্ধু তুমি অনেক দূরে, তাই তোমার কথা মনে পরে, সুন্দর এই সময় কাটুক খুশিতে, সব কষ্ট ভুলে যেও আপনজনের হাসিতে, "ঈদ মোবারক"
7) ঈদের শুভেচ্ছা জানাই তোমাকে, অনেক বেশি খুশি ঘিরে রাখুক তোমাকে, সব আপনজনের মায়া মাতিয়ে রাখুক তোমাকে, শুধু যখন সালামি পাবে মনে করিও আমাকে
8) তোর ইচ্ছে গুলো উরে চলুক পাখনা দুটি মেলে, দিন গুলি তোর যাকনা কেটে এমনি হেসে খেলে, অপূর্ন না থাকে যেন তোর কোনো শখ, এই কামনায় বন্ধু তোকে ঈদ মোবারক
8) তোর ইচ্ছে গুলো উরে চলুক পাখনা দুটি মেলে, দিন গুলি তোর যাকনা কেটে এমনি হেসে খেলে, অপূর্ন না থাকে যেন তোর কোনো শখ, এই কামনায় বন্ধু তোকে ঈদ মোবারক
10) নতুন সকাল নতুন দিন। শুভ হোক ঈদের দিন।নতুন রাত বাকা চাঁদ। রঙ্গীন হোক ঈদের রাত। ঈদ মোবারক
1) Aj Dukkho Vular Din, Aj Mon Hobe Je Rongin, Aj Pran Khule Shudu Gan Hobe, Aj Sukh Hobe Simahin Tar Ektai karonAj Eid Er Din Eid Mubarak
2) 2mi Hashi khusi teko, jemon hashi thake fule,,,,, Dunier sob dukho jak 2may vhule,,,, Melo 2 hat, Uro Akashe, hoye jao aaj pakhi,,,, aaj moder kusir Eid ogo aamar Sokhii "Eid Mubarak
3) Shopno Gulo Sotti Hok, Sokol Asha Purno Hok, Dukkho Dure Jak, Sukhe Jibon Vore Jak, Jibonta Hok Dhonno, Eid Mubarak Tumar Jonno!
4) Kichu Kotha Obekto Roye Jay, Kichu Onuvuti Moner Maje Theke Jay, Kichu Valobashar Srithi Nirobe Kade, Sudhu Ai Din Sob Vulie dai, "Eid Mobarok"
5) Shuvo rat, shuvo din Agami kal eid er din Enjoy korbo simahin Eid pabona protidin Tomar dawat roilo eid er di 6) NotuN cHater agomoNe sara jagLo a moNeeid alo pobitro diNe dukho-bedoNa vuLe giae Enjoy koro Eid-er diNe Jodi boNdhu moNe pore,aso boNdHu amar taNeInvite korLam a suvoggoNeAsai asi asbe boLe Eid-mubarak
7) Aamar bari NETROKONA(Teligati),2mar bari koi ?Ashbe kn2 EiD'r din, hok problem jotoi Khusir dine notun saje aste hobe bariSMS kore address deyo,patheya debo gari
!!! (EiD MUbAROk)
8) Megla akash, Megla din,Eider baki 1din Asbe sobar khusir din,Kapor chupor kine nin,Gorib dukhir khobor nin, dawaath roiloeider din Eid Mubarak
9) Sonali SHOKAL, Rodela DUPUR,Poronto BIKEL, Godhuli SONDHA,Chandni RAAT,SOB rong-a Rangiyeathak apnar sarata bochor, sarata jibonAi kamonay-"EID MUBARAK"
10) Magla akesh magla din Eider bake kicho din Sobar mukhe futbe hase ful futbe rashe rashe Notun surjo notun dine Eid katuk hase mone
ইদে সব কিছু যেমন তেমন কিন্তু রান্না না হলে কি হয়? তাই এখন কিছু রান্না শেয়ার করবঃ-
উপকরনঃ
খাসির মাংস- ২ কেজি
আলু- ১/২ কেজি
পোলাও চাল/ বাসমতী চাল- ১ কেজি
আলু বোখারা- ১০টি
পিঁয়াজ কুচি- ২ কাপ
আদা বাটা- দেড় টেবিল চামচ
শাহী জিরা- বাটা ১ চা চামচ
রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ
টক দই- ১ কাপ
মরিচ গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
লবণ-প্রয়োজন মতো
পোস্তা বাটা- ১ টেবিল চামচ
ঘি- ১/২ কাপ
তেল- ১ কাপ
গুড়া দুধ- ১/৪ কাপ
জয়ফল ও জয়ত্রী বাটা- ১/২ চা চামচ করে
এলাচ ৫টি
গোল মরিচ ৮টি
দারচিনি ৩-৪ টি
তেজপাতা ৩ ৮ টি
গরম পানি ৮ কাপ
শান বোম্বাই বিরিয়ানির মসলা হাফ প্যাকেট
প্রণালীঃ
মাংসের সঙ্গে দই, বাটা মশলা, মরিচ গুঁড়া, লবণ ও শান বিরিয়ানির মসলা দিয়ে মাখিয়ে ১-২ ঘণ্টা ম্যারিনেট করুন। ম্যারিনেট করা মাংস তেল দিয়ে রান্না করুন। আলু কেটে ভেজে নিন।পোলাওর চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ঘি তেল একসঙ্গে চুলায় দিয়ে একটু গরম হলে তাতে পেয়াঁজ কুচি দিয়ে নাড়ুন, বাদামী করে বেরেস্তা ভেজে তুলে রাখুন। ঐ তেলে গরম মসলা, কিসমিস ও তেজপাতার চাল হালকা ভাজে নিন। এখন চালে পানি দিয়ে দিন। পানি ফুটে উঠলে গুড়া দুধ ও লবন দিয়ে দিন। চাল আধা সিদ্ধ হলে রান্না করা মাংস দিয়ে দিন। আলু বোখারা ও আলু দিয়ে ঢেকে দিন। চুলার আঁচ কমিয়ে দিন। মৃদু আঁচে ১০-১৫ মিনিট রাখুন। নামিয়ে উপরে বেরেস্তা ছিটিয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরনঃ
মুরগীর ১ টি
আলু ২ টি টুকরা করা
পেঁয়াজ বাটা ১/৪ কাপ
কাঁচামরিচ ৪ টি
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ
জিরাবাটা ১চা চামচ
চিনি ১ চা চামচ
দারুচিনি ২ টি
এলাচ ৪ টি
তেজপাতা ২ টি
গরম মশলা পাউডার ১/২ চা চামচ
টক মিষ্টি দই ১/২ কাপ
কিসমিস ৭/৮ টি
লেবুর রস ১ টেবিল চামচ
তেল ১ কাপ
ঘি ১ টেবিল চামচ
লবন স্বাদমতো
প্রনালীঃ
কড়াইতে অল্প তেল দিয়ে আলু ভেঁজে উঠিয়ে রাখুন। এখন বাকি তেল দিয়ে সব বাটা মশলা গুলো দিয়ে একটু কষিয়ে দই দিন। এবার মাংস ও আলু দিয়ে কষিয়ে পরিমান মত পানি দিয়ে ডেকে দিন। নামানোর কিছুক্ষন আগে কিসমিস, লেবুর রস,চিনি,কাচামরিচ ও ঘি দিয়ে ঢেকে দিন। মাংসে তেল উঠে এলে নামিয়ে দিন। পোলাও এর সাথে পরিবেশন করুন।
উপকরণঃ
সেমাই ২৫০ গ্রাম
ডিম ২টি
চিনি ১ কাপ
ঘি ১ কাপ
দারুচিনি ১ টুকরা
পেস্তা বাদাম ১ টেবিল চামচ
তেজপাতা ২ টি
কিসমিস ১০-১২ টি
গরম পানি ১/২ কাপ।
প্রণালীঃ
১/ সেমাই ঘিয়ে বাদামি করে ভেজে নিন। গরম পানি দিয়ে নাড়তে থাকুন।
২/চিনি, ডিম একসঙ্গে ভালোমতো মিশিয়ে নিন।
৩/ অল্প আঁচে সেমাই মধ্যে মিশ্রণ দিন ও ভালো করে নাড়তে থাকুন। দারুচিনি,বাদাম কুচি, কিসমিস ও তেজপাতা দিন।
৪/ চিনি গলে মিশ্রণটি একদম মিশিয়ে ফেলতে হবে।
৫/ ঘন ঘন নাড়ুন। সেমাই ঝারঝরা হলে নামিয়ে ফেলুন।
উপকরণ :
সেমাই ২৫০ গ্রাম (নরমাল)
দুধ ২ লিটার
এলাচ ৩ টুকরা
দারচিনি ২ টি
বাদাম ১ টেবিল চামচ
কিশমিশ ১ টেবিল চামচ
ডিম ২ টি
চিনি ২ কাপ (পরিমাণমতো)
প্রণালীঃ
সেমাই দিয়ে হাল্কা বাদামি করে ভেজে নিন। দুধ অল্প আঁচে জ্বালিয়ে ১-৫ লিটার করে ঠাণ্ডা করুন। ডিম অনেক করে ফেটে দুধের সাথে মেশান। এখন চুলাই দিয়ে দুধ ও ডিম এর মিশ্রণে ভেজে রাখা সেমাই, চিনি, এলাচ ও দারচিনি দিয়ে নাড়ুন। ৫ মিনিট নাড়ুন। এখন পরিবেশনের পাত্রে ঢেলে বাদাম কুচি ও কিশমিশ ছড়িয়ে দিন। ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
উপকরনঃ
মাংস ১/২ কেজি(হাড় ও চর্বি ছাড়া)
আদা, রসুন ও পেঁয়াজ টুকরা করা ১ কাপ
শুকনা মরিচ ৫-৭টি
লবণ স্বাদ অনুযায়ী
গরম মশলা আস্ত দুই-তিনটি
এলাচ, দারুচিনি, গোলমরিচ, শাহি জিরা ১/২ চামচ
জিয়াত্রি ১ চা চামচ
ডিম দুইটি
ছোলার ডাল ২৫০ গ্রাম
পরিমাণমতো পানি ও তেল ভাজার জন্য।
প্রনালিঃ
প্রথমে মাংস ভালো করে ধুয়ে একটু ছেঁচে নিন। তাতে সব কাটা মশলা, আস্ত গরম মশলা, স্বাদ অনুযায়ী লবণ, ডাল ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে ভালো করে সেদ্ধ করে শুকনা শুকনা করে গরম অবস্থায় বেটে তাতে একে ডিম দিয়ে ভালো করে হাত দিয়ে মাখিয়ে গোল গোল চ্যাপটা করে গরম ডুবো তেলে ভেজে কিচেন টিস্যুতে তুলে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন টিকিয়া কাবাব।
সাদকাত-উল-ফিতর হিসেবে বিবেচিত হবে না, তবে সাধারণ দান হিসেবে বিবেচিত হবে।
কালেক্টেডঃ-
ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ পড়ার নিওমঃ-
এরপর ইমাম তিনবার উচ্চঃস্বরে তাকবীর বলিবে। প্রত্যেকবার তাকবীর বলিবার সাথে সাথে কানের লতি পর্যন্ত হাত তুলিতে হইবে। প্রথম দুইবার হাত নীচে ছাড়িয়া দিতে হইবে আর তৃতীয়বার হাত বুকের নীচে বাঁধিতে হইবে। অতঃপর ইমাম উচ্চঃস্বরে সুরা ফাতিহা ও অন্য কোন সুরা বা আয়াত পাঠ করিবে। মুক্তাদিগন উহা শ্রবন করিবে। ইমামের পিছনে রুকু-সেজদা করিয়া দ্বিতীয় রাকাতে একই ভাবে সুরা ফাতিহা ও অন্য কোন সুরা বা আয়াত পাঠ করিতে হইবে। দ্বিতীয় রাকাতের শেষে রুকুতে যাওয়ার আগে ইমাম তিনবার তাকবীর পাঠ করিবে। তিনবারই হাত ছাড়িয়া দিতে হইবে, বুকে বাঁধা যাইবে না। চতুর্থ তাকবীরে রুকুতে যাইতে হইবে। এর পার সাধারন নামাজের মতোই ইমামের ইমামতিতে নামাজ শেষ করিতে হইবে।
নামাজ শেষে ইমাম খুতবা পাঠ করিবে ও সবশেষে মুনাজাত করিবে। জুম্মার নামাজের আগে খুতবা পাঠ করা হয়। কিন্তু ঈদের নামাজের শেষে খুতবা পাঠ করা হয়।
মুক্তাদীর জন্যে ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের নিয়তঃ (বাংলায়)
ছয় তাকবীরের সহিত ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের ওয়াজিব নামাজ কিবলামূখী হইয়া আদায় করার জন্যে ইমামের পিছনে দাড়াইয়া নিয়ত করিতেছি।
ইদ এর গানঃ
রমজান এর রুজার শেষে এই গানটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন তাছারা আরো গান শুনতে বা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আর হে অবশ্যই
এদের জন্য কিছু একটা করবেন
বিশেষ আকর্ষণঃ-
আপনি যদি গল্প পড়তে বা লিখতে ভালবাসেন তাইলে এখানে দেখতে পারেন
story-গল্প
আমায় পাবেন ফেসবুকেঃ- kashim uddin masum
কম্পিউটার, ব্লগিং, এডসেন্স, এসিও এসব বিষয়ের আরও ইনফরমেশন পাবেন Blogging Tips ওয়েবসাইট এ।
আমি কাশিম উদ্দিন মাছুম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 64 টি টিউন ও 225 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Just awesome! চালিয়ে যান ভাইয়া। 🙂