আপনার আই ও টি IoT পরিধি বাড়াতে চাইলে চিন্তাটা ঠিক রাখুন

টিউন বিভাগ প্রতিবেদন
প্রকাশিত
জোসস করেছেন

আমার বাবার মুখে শোনা। তাদের সময় গ্রামের কেউ একজন রেডিও কিনলে পাশের গ্রাম থেকে পর্যন্ত লোকজন দেখতে যেতো। তখন এটাই অনেক বড় ব্যাপার ছিল যে ''অমুক লোক একটা রেডিও (!) কিনেছে!" কিন্তু প্রযুক্তি থেমে নেই। আর বর্তমান যুগের প্রযুক্তিগুলো সেই সময়ের চেয়ে অনেক ধাপ বেশি অতিক্রম করে এসেছে। আগে গ্রামে মুভি দেখার জন্য অনেকগুলো লোক একটি বাড়িতে জড়ো হতো।

আর এখন? সামান্য একটা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমেই একটি মুভি মুহূর্তের মধ্যে অনেকগুলো লোককে শেয়ার করা যায়। আজ মূলত কথা বলবো এসব নিয়েই। প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করছে, বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ কী, প্রযুক্তির সফলতা-ব্যর্থতা কিসের উপর নির্ভর করে এসবই। তার আগে আপনাদের পরিচয় করে দেয়া দরকার প্রযুক্তির নতুন একটি ধারণা সম্পর্কে। আর সেটি হলো আই ও টি (IoT)। তো চলুন জেনে নেয়া যাক আই ও টি সম্পর্কে।

আই ও টি (IoT)

আই ও টি (IoT) এর সম্পূর্ণ রুপ হলো ইন্টারনেট অব থিঙ্গ্‌স (Internet of  Things)। আপনি বাংলাদেশের একজন মানুষ তার প্রমাণ কী? আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আছে। তেমনি একটা মোবাইল ফোন; এর পরিচয় কী? হ্যাঁ, এর একটা আইপি অ্যাড্রেস আছে। আর নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিচালিত সকল যন্ত্রেরই এরকম একটা করে পরিচিতি নম্বর আছে।

এটা এ পর্যন্তই সীমাবদ্ধ না। আপনি ব্যাংক-য়ে যাচ্ছেন, শপিং-য়ে যাচ্ছেন, বিশেষ কোনো অফিসে যাচ্ছেন; সবকিছুই ওয়েব ক্যাম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। একজন লোকের উপর নজরদারীর জন্য কিন্তু লোক ঠিক করতে হচ্ছে না। ক্যামেরার মাধ্যমেই সেটা আমরা দেখতে পারছি।

তার মানে কিছু সেন্সর আছে যেগুলোর সাহায্যে আমরা দৈনন্দিন কাজগুলোতে সুবিধা পাচ্ছি। উন্নত বিশ্বে প্রায় সবকিছুই এখন চলে এসেছে আই ও টি'র অধীনে। একটি দেশের পরিবহন ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ-ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থাসহ প্রায় সবকিছুই এই আই ও টি'র অধীনে চলে যাচ্ছে। একটু চিন্তা করলেই বিষয়গুলো পরিষ্কার হবে।

এতদিন শুধু প্রাণীজগতের বাস্তু-সংস্থান বা ইকোসিস্টেম সম্পর্কে জেনে এসেছেন। কিন্তু প্রযুক্তির ইকোসিস্টেম সম্পর্কে আমরা এখনও অবগত না। প্রযুক্তির বাস্তু-সংস্থান আরো অনেক দ্রুত পরিবর্তনশীল। তাই এটা সম্পর্কে জানা সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ।

কথা বলা হয়েছিলো আই ও টি মার্কেটিং এর ভাইস প্রেসিডেন্ট, নোকিয়া'র জেসন কলিন্স এবং আই ও টি'র নীতি নির্ধারক ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন-এর সাথে। তাদের সাথে সাক্ষাৎকারে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কীভাবে তারা খুব দ্রুত সময়ে চিন্তার মাধ্যমে আই ও টি'র মর্যাদা ধরে রাখতে পারে এবং পরিধি বাড়াতে পারে সে সম্পর্কে। তো চলুন সংক্ষেপে দেখে নেয়া যাক সেই সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ। দেখে নেয়া যাক তাদের চিন্তাধারা কেমন।

প্রশ্নকর্তা: তো জেসন, আপনি আমাকে বলুন যে কীভাবে আপনি আপনার ক্লায়েন্টদের জন্য আপনার কর্মপরিধিকে বাড়াবেন?

জেসন কলিন্স: আই ও টি'র ক্ষেত্রে লোকজন আসলে যা মনে করে তা হলো কাজের পরিধি বাড়ানো মানেই বুঝি যন্ত্রপাতির পরিমাণ বাড়ানো। আসলে কর্মপরিধি বাড়াতে হলে যে সমস্যাগুলোর সমাধান প্রয়োজন সেগুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। ধরুন, আপনি কোনো একটি ভৌগোলিক স্থানের তাপমাত্রা পরিমাপ করতে চান।

তো আপনি কিছু সংখ্যক যন্ত্র সেখানে স্থাপন করলেন। এখানে যন্ত্রের পরিমাণের চেয়েও যে বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো সেখানে যন্ত্রগুলো বসানোর প্রক্রিয়া। ধরুন আপনি ২০০০ এর মতো দামী কিছু যন্ত্র সেখানে স্থাপন করলেন অথচ সে জায়গায় যন্ত্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলেন না।

তাহলে কীভাবে হবে? তাই কাজের উপরও এটা নির্ভর করে। সেইসাথে সময়ের উপরও নির্ভর করে। কারণ, কোনোকিছুই স্থির থাকে না। অনেক কিছুরই পরিবর্তন হতে পারে। আপনি আপনার একটি পণ্য বিক্রি করার জন্য একজন বিক্রেতাকে নিয়োগ করলেন। এখন ভবিষ্যতে আপনি আপনার পণ্যের কিছু ফিচারে পরিবর্তন আনলে কিন্তু সেই বিক্রেতাটি আর সেটি বিক্রি করার জন্য উপযোগী হবে না। কারণ, সময়ের সাথে সেটা আর আগের মতো নেই। তাই পরিধি বাড়ানোর ক্ষেত্রে অনেক বিষয়ই প্রভাব ফেলে।

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন: এখানে আমার কিছু কথা আছে। আমি দায়িত্বপ্রাপ্ত বিক্রেতাদের ব্যাপারটা নিয়ে একটু কথা বলতে চাই। আমরা যখন গ্রাহকদের সাথে কথা বলি, একটা প্রশ্ন আমরা প্রায়ই পাই যে, আমরা তো কোনো বিক্রেতার কাছ থেকেই এ ধরনের কোনো সেবা বা সমাধান পেতে পারি।

তাহলে এতবড় প্ল্যাটফর্মের কী দরকার? বরং, আমি যদি প্ল্যাটফর্মের পরিধি বা নেটওয়ার্ক বাড়াই তাহলে এত বড় নেটওয়ার্কের জন্য হার্ডওয়্যারে বড় ধরনের কিছু পরিবর্তনও আসতে পারে। তাই খরচও বেশি হতে পারে। এমনকি যন্ত্রের বড় ধরনের পরিবর্তনও আসতে পারে।

তাই খরচটা প্রধানত নির্ভর করে প্রত্যেকটা বিষয়ের সমন্বয় করা ও সে অনুযায়ী হার্ডওয়্যার মিলানোর উপর। অর্থাৎ সমন্বয় ও কম্বিনেশন ঠিক রেখে পরিধি বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে।

প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা যদি তাই হয় তাহলে একটা আদর্শ প্ল্যাটফর্ম কেমন হবে?

জেসন কলিন্স:  এজন্য লেয়ার্ড মডেল রয়েছে। ও এস আই নেটওয়ার্ক মডেলের কথা চিন্তা করুন। এর কিন্তু অনেকগুলো লেয়ার রয়েছে যে কারণে এর জটিলতা্‌গুলোও কম। আর মানও বজায় থাকে।

তার মানে এই যে মোটের উপর মানটা ঠিকঠাকভাবে বজায় রাখতে হবে। সেইসাথে মান ও প্রোপ্রাইট্যারি প্রটোকলের সাথে ব্যাপারগুলোকে খাপ খাইয়েও নিতে হবে।

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন:  আচ্ছা, আমরা তাহলে আই ও টি প্ল্যাটফর্মের কিছু লেয়ার নিয়ে আলোচনা করি তাহলে। নিচের দিকের লেয়ারে  সাধারণত যন্ত্র বা সেন্সর থাকে। এগুলোর মাধ্যমেই ডাটা পাওয়া যায়। আর এর উপরেই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ক। তার উপরেই আছে আরেকটি লেয়ার যা ডাটা পরিবহন করে।

আর সবার উপরে থাকে অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার যেটা সবাই দেখে বা দেখতে পায়। তাই প্রত্যেকটা বিষয়ে স্পষ্টতা থাকতে হবে। যেমন, ডাটা ডাটার জায়গায় থাকবে। তাপমাত্রা তাপমাত্রার জায়গায়। চিন্তা করা যাবে না যে এই তাপমাত্রাটা কোথা থেকে এলো বা গেলো। শুধু জানতে হবে যে আপনার অ্যাপ্লিকেশনের জন্য তাপমাত্রার প্রভাব আছে। এরকম প্রত্যেকটা অংশে কাজগুলো ভাগ করে নিলে কাজ সহজ হয়।

জেসন কলিন্স:  আর আরেকটি বিষয় কেউ যদি সাধারণ ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন এবং আই ও টি অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে তুলনা করতে চান তাহলে দেখবেন যে আই ও টি অ্যাপ্লিকেশন একদম আলাদা। এটা আসলে নির্ভর করে ব্যাটারি লাইফ, সাইজ, যন্ত্র থেকে প্রাপ্ত ডাটার ধরন ইত্যাদির উপর। বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির লোকেরা যন্ত্রের আইপি-কে অবশ্য গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কিন্তু আসলে আই পি-দিয়ে কোনো ডিভাইসকে আসলে ব্যাখ্যা করা যায় না। কারণ, লেয়ারের পার্থক্যের কারণে এটাতে একটু জটিলতা থাকতে পারে।

প্রশ্নকর্তা: আর যখন কোনো হার্ডওয়্যারের সমস্যা সফটওয়্যারের দিকে যায়, তখন?

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন: এসবের জন্য আছে ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশন। আমরা সেটা বুঝতে পারি। আর হার্ডওয়্যারের পরিবর্তন তখনই সফটওয়্যারের দিকে যায় যখন অ্যাপ্লিকেশনগুলো নেটওয়ার্কের কারণে আরো উন্নতমানের করে তৈরি করা হয়। ফাইভ জি  প্রযুক্তি যখন পার হয়ে যাবে তখন পুরাতন অ্যাপ্লিকেশনগুলো আর নতুন নেটওয়ার্কে প্রয়োজন হবে না বা কাজ করবে না। আর আপনি সেগুলো ব্যবহার করতেও পছন্দ করবেন না।  সেক্ষেত্রে ডিভাইসগুলোতেও পরিবর্তন আনতে হবে।

প্রশ্নকর্তা: আপনি কি মনে করেন যে একটি সফল প্ল্যাটফর্ম তৈরির জন্য কোনো এন্টারপ্রাইজ ক্লায়েন্ট দরকার আছে?

জেসন কলিন্স:  আমি একটি কথাই প্রথমে বলবো যে প্রথমেই আপনার দরকার একটি প্ল্যাটফর্ম। আপনি দেখুন অনেকেই কিন্তু  সাধারণভাবে কিছু অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করছে। আমি বলবো এসব শুধুমাত্র পরীক্ষা করার জন্য হলে ঠিক আছে। কিন্তু আপনি যখন এটি ব্যবসার জন্য করতে যাবেন তখন আপনার অবশ্যই একটা প্ল্যাটফর্ম দরকার।

শুধু তাই নয় সেটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম হতে হবে যেন তা কমপক্ষে ১০ বছর এমনকি এর বেশি সময় ধরে টিকে থাকতে পারে এবং প্রয়োজন অনুসারে বর্ধিত হতে পারে। কিন্তু যদি সেই পরিধিই বাড়ান আর এভাবে সাধারণ অ্যাপ্লিকেশনই বানান তাহলে কোনো লাভই হবে না।

আবার নিজে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে গেলে মানুষকে বোঝাতে হবে। আর সেটা অনেক কঠিন। আর তাছাড়া বাইরে অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম পাবেন। যদি মান, প্রোপাইট্যারি স্টাফ, ডাটা মেডিয়েশন এসব ঠিক থাকে তাহলে কেনো আপনি ভাল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন না?

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন: আসলে জেসন তার উদাহরণে প্রায় সবকিছুই বলে দিয়েছে। প্রথমেই একটি প্রতিষ্ঠানের উচিত এটা ঠিক করা যে তারা আই ও টি গ্রহণ করবে কিনা। অনেকেই ইতোমধ্যেই এই সিদ্ধান্তটা নিয়ে ফেলেছেন। আর সে অনুযায়ী কাজ করে এগিয়েও চলেছেন। তাই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে চিন্তা করে করে বসে থাকলে কিছুই হবে না। আমাদের অন্তত শুরু করতে হবে, কিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, কিছু বিষয় স্থির করতে হবে, তারপরেই ভালো কিছু আসবে।

প্রশ্নকর্তা:  একটা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কি এর সমস্যাগুলোকে প্রতিহত করা কি খুব কঠিন কাজ বা একটা চ্যালেঞ্জ এর মতো?

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন:  দেখুন, আই ও টি'র ইতিহাস বেশ পুরোনো। মানুষ সেকসল প্রোপাইট্যারি সিস্টেমগুলো নিয়েই কাজ করবে যেগুলো মূলত উপযোগী ও একটার সাথে আরেকটা যুক্ত। দীর্ঘ সময় ধরে একটা সিস্টেম সমস্যামুক্ত থাকাটাও কিন্তু এর লোকজনদের জন্য বেশ ভয়ের। তাই সমস্যাকে মোকাবিলা করার মানসিকতা নিয়েই সবাইকে কাজ করতে হবে।

প্রশ্নকর্তা:  তার মানে আমরা যেহেতু ভবিষ্যতে কী হবে তা জানি না তাই এ সম্পর্কে খোলাসা করে কিছু বলতে চাচ্ছেন না, তাইতো?

ফ্র্যাঙ্ক প্লোউমেন:  দেখুন, সমস্যা তৈরি হবেই যদি আপনি এর ডিজাইনের ধারণক্ষমতার বাইরে কিছু করতে যান বা নতুন কোনো হার্ডওয়্যার কানেক্ট করতে চান। আর সেজন্য শুধুমাত্র শুভকামনা জানানো ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। বিষয়টা এমন যে মনে করুন আপনি একটি দ্বীপে আটকা পড়েছেন। আর আপনি বের হতে পারছেন না সেখান থেকে। সমস্যাগুলো সবসময়ই থাকবে। কিন্তু আপনাকে আপনার চিন্তায় এগিয়ে যেতে হবে। আর প্ল্যাটফর্ম আপনাকে সেই দ্রুত এগোনোর মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে।

উল্লেখ্য যে, মূল সাক্ষাৎকারটি ছিলো আরো উদাহরণসমৃদ্ধ আর সেটার ভাষাগুলো কেবলমাত্র বড় বড় উদ্যোক্তাদের জন্যই বেশি বোধগম্য। পাঠকদের সুবিধার জন্য আমি সাক্ষাৎকারটিকে অতি সংক্ষেপে  ও সহজ ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছিমাত্র।

পরিশেষে, টেকটিউনস হলো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার এক সুবিশাল প্ল্যাটফর্ম। প্রতিনিয়তই থাকবেন নতুন নতুন জ্ঞানের মধ্যে। জানবেন অজানাকে। তবে হ্যাঁ। শুধু জেনেই বসে থাকবেন না। এই জ্ঞানগুলো ছড়িয়ে দিন তাদের নিকট যাদের কাছে এই টিউনগুলো পৌঁছানো সম্ভব হয় না। জ্ঞান নিজের কাছে রাখার জিনিস না। ছড়িয়ে দিন আশেপাশে যারা আছে সবার মাঝে। প্রযুক্তিকে ভালবাসুন, প্রযুক্তির সাথে থাকুন। টেকটিউনসের সাথে থাকুন।

আজকের মতো এ পর্যন্তই। সামনে আবারও হাজির হবো নতুন কোনো তথ্য নিয়ে। আর টিউনটি কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না। টিউন বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে নিচে টিউমেন্ট বক্সে প্রশ্নটি করুন। এছাড়াও ফেইসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

ফেইসবুকে আমি: Mamun Mehedee

Level 2

আমি মামুন মেহেদী। Civil Engineer, The Builders, Bogra। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 92 টি টিউন ও 360 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 12 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।

আমি আপনার অবহেলিত ও অপ্রকাশিত চিন্তার বহিঃপ্রকাশ।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস