সবাই কেমন আছেন। আশা করি সকলে ভালোই আছেন। আজকের টিউনটি কি নিয়ে তা তো হেডিং দেখে বুঝেই ফেলেছেন। যাইহোক কথা না বাড়িয়ে টিউন শুরু করি।
টিউনটি করার পূর্বে সকল টিউনার ভাইদের কে বলতে চায় দয়া করে কোনো খারাপ টিউনমেন্ট করবেন না। যদি কোনো প্রকার ভুল হয় তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। আর যদি টিউনটি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই টিউনমেন্ট করবেন। কারণ আপনাদের টিউনমেন্ট পেলে আরো নতুন টিউন করতে ইচ্ছা করে।
সমুদ্রে সার্ফি বোর্ড নিয়ে অনেকেই সার্ফিং করেন। কিন্তু কেউ যদি মোটর সাইকেল নিয়ে সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে নেচে বেড়ান তবে দেখতে কেমন লাগবে। আপনি নিশ্চয়ই সমুদ্র তটে দাঁড়িয়ে অবাক হবেন। ভাববেন, এ আবার কেমন মোটরসাইকেল। আর আরোহীর কথা বাদই দিলাম। টেউয়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মোটরসাইকেল চালানো চাট্টি খানি কথা নয়। এ যে রীতিমতো স্ট্যান্ডবাজী।
মোটরসাইকেল নিয়ে সমুদ্রে সার্ফিং করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন রব্বি ম্যাডিসন নামের এক বাইকার। তিনি অষ্ট্রেলিয়ার নাগরিক। ৩৪ বছর বয়সী রব্বি অন্যদের তাক লাগিয়ে দিতে পছন্দ করেন। এই কাজে তার সুনামও রয়েছে। তাইতো টানা দুই বছর ধরে পানির উপর দিয়ে মোটরসাইকেল চালানোর কৌশলটা রপ্ত করেছেন।
রব্বি জানান, তিনি পদার্থ বিজ্ঞান পড়েননি। তাই পদার্থ বিজ্ঞানের ভরবেগকে তিনি তোয়াক্কা না করেই পানির উপর দিয়ে মোটর সাইকেল চালান।
পানির উপর দিয়ে মোটর সাইকেল চালানোর জন্য তিনি তার বাইকটিকে বিশেষ ভাবে তৈরি করেছেন। এটি একটি এক্সএল ঘরানার স্পোর্টস বাইক। ফলে ওজনেও কিছুটা হালকা-পাতলা। এটির দুই চাকায়ই নৌকার প্যাডেলের মত লোহার পাত লাগানো হয়েছে। এই মোটর সাইকেলটির টায়ারগুলোও বিশেষ ধরণের। ফলে পানির উপর চাকার ঘূর্ণনের সময় এই প্যাডেল মোটরসাইকেলটিকে ভাসিয়ে রেখে গতির মসৃণতা দেয়।
রব্বি একজন পেশাদার স্ট্যান্টম্যান। তাই সে পানিতে মোটরসাইকেল চালানোর সময়ও সুরক্ষা জ্যাকেট, দস্তানা এবং হেলমেট পরিধান করে নেন।
রব্বি একটি সার্ফিং ম্যাগাজিনকে জানিয়েছেন, পানির উপর দিয়ে মোটর সাইকেল চালানো যেমন ঝুঁকিপূর্ণ তেমন
আর সময় পেলে আমার আইটি প্রযুক্তিতে একটা লাইক দিয়েন : আইটি প্রযুক্তি
আমি শাহিদ আক্তার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 14 টি টিউন ও 121 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
নিজের সম্পর্কে বলার তেমন কিছুই নেই, খুব সাধারন একটি ছেলে। লিখাপড়া করছি কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে। ছোটবেলা থেকেই টেকনোলোজির প্রতি ভীষণ আগ্রহ ছিল। তাই শেষপর্যন্ত টেককেই বেছে নিয়েছি পথ চলার সঙ্গী হিসেবে। ভালবাসি কম্পিউটার সংক্রান্ত নতুন কিছু শিখতে। আমার মতে, আমার শেখা তখনই স্বার্থক হবে যখন সেটা আমি আরেকজনের...