পছন্দের user name খালি না থাকার সমস্যা হতে মুক্তি পেতে আসুন একত্রিত হই (ওয়েব ডেভেলপার-দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি)

যখন একজন ওয়েবসাইট এডমিন তার ডোমেইনের সাথে (বা ব্যক্তির নাম বা প্রতিষ্ঠানের নামের সাথে) মিলিয়ে ইমেইল একাউন্ট বা সোশাল নেটওয়ার্কিং ঠিকানা পাবার চেষ্টা করেন, কিন্তু ব্যর্থ হন কারণ অন্য কেউ ‘ইউজার-নেম’ ইতিমধ্যে পছন্দ করে ফেলেছেন।

Website: ekushey-tv.com
Facebook user name: ekusheytvlive
Youtube username: EkusheyETV

Website: banglanews24.com
Facebook user name: banglanews24
Twitter username: banglanews24com (কোন ডট নেই)

Website: bdnews24.com
Facebook user name: bdnews24
Twitter username:  bdnews24com (কোন ডট নেই)

ব্রান্ডিং –এর জন্য xyz নামক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সব ইমেইল সার্ভিসে ও সোশ্যাল নেটওয়ার্কে একই ইউজার নেম যদি পেতে চান তবে প্রচলিত নিবন্ধন পদ্ধতির আমূল সংস্কার প্রয়োজন। এখানে আরও সমস্যা আছে। প্রচুর সংখ্যক মানুষের নামে দুই, তিন বা চারের অধিক শব্দ আছে। যেমন কলম্বিয়ান পপ তারকা শাকিরা-র ডাকনাম ‘শাকিরা’ ও পুরো নাম ‘শাকিরা ইসাবেল মেবারাক রিপল’, প্রাক্তন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি-র পুরো নাম ‘হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন’। প্রত্যেকের-ই দুই শব্দ বিশিষ্ট নাম নেই যে তারা নিবন্ধনের সময় ফাস্ট নেম - লাস্ট নেম পদ্ধতি ব্যবহার করবে।

এবার আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা, আমার তিন বন্ধুর সম্পূর্ণ নাম ও তার মধ্যে ডাকনামের অবস্থান ব্রাকেটে দেখুনঃ
মোহাম্মদ জহির উদ্দিন (জহির),
ইশাহারুল ইসলাম মুকুল (মুকুল),
জাবেদ হাওলাদার (জাবেদ)।
অর্থাৎ একেকজনের ডাকনামের অবস্থান একেকদিকে। অথচ ওয়েবসাইট-গুলো কোন কারনে নাম সংক্ষিপ্ত করতে হলে শুধু প্রথম-টাকে বেছে নেয়।

কিছু সময় প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন ফর্ম পূরণ করছে, তাদের ফাস্ট নেম - লাস্ট নেম নেই। এমনকি তাদের জন্মতারিখ নেই কিন্তু প্রতিষ্ঠার তারিখ আছে। এখন সমাধান কি ?

সম্পূর্ণ নাম ডাক নাম ব্যবহার করুন, ফাস্ট নেম - লাস্ট নেম নয়

কিছু ইংরেজি অভিধান বলছে, কারো জন্মের সময় যে নাম রাখা হয় তা ফাস্ট নেম এবং লাস্ট নেম হল তার বংশের নাম। কিন্তু পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের জন্য তা সঠিক নয়। মানুষের সম্পূর্ণ নামের, যদি তা দুইয়ের অধিক শব্দ ধারণ করে, তার যে কোন শব্দই ডাক নাম বা বংশের নাম হতে পারে। শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরাই ফেসবুক, গুগল, ইয়াহু, টুইটার ব্যবহার করে না তাই প্রযুক্তি ভিত্তিক ওয়েবসাইটগুলোর উচিত সব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে সম্মান করা যতদিন না পৃথিবীর মানুষ একটি সাধারণ পদ্ধতি ব্যবহার শুরু করে।

নিবন্ধন ফর্মগুলোর উচিত ব্যবহারকারীকে তার সম্পূর্ণ নাম শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষার বর্ণমালায় একটি একক ‘ওয়ান লাইন টেক্সট বক্স’ এ টাইপ করার সুযোগ দেয়া, যা হবে আইনি দলিলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ (যেমন- জাতীয় পরিচয় পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্ট স্টেটমেন্ট ইত্যাদি)। যেহেতু শুধুমাত্র মানুষ-ই ওয়েব একাউন্ট খুলছে না, প্রতিষ্ঠান যেমন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, ফাউন্ডেশন, সরকারি অধিদপ্তর একাউন্ট খুলছে, তাই নিবন্ধন ফর্ম জানার জন্য আরও জিজ্ঞাসা করবে যে ব্যবহারকারী কি ‘মানুষ’ না ‘প্রতিষ্ঠান’!

নিবন্ধন প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় ধাপে, ফর্ম অবশ্যই অপশন বাটন (বা রেডিও বাটন) হতে সম্পূর্ণ নামের কোন একটি শব্দ ‘ডাকনাম’ রূপে নির্ধারণ করার সুবিধা প্রদান করবে। ব্যবহারকারি (ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান) উভয় নাম (অর্থাৎ সম্পূর্ণ নাম ও ডাক নামের) যে কোন একটি ‘প্রাথমিক’ রূপে চিহ্নিত করে প্রদর্শন করতে পারবেন এবং কোনটি ‘প্রাথমিক’ তা সময়ে সময়ে পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠান একটি বাড়তি সুবিধা পাবেন, তারা সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি শব্দ ডাক নাম রূপে নির্ধারণ করতে পারবেন, যদি তার সম্পূর্ণ নামটি প্রতিকি শব্দটি বহন না করে। তবে প্রতিকি শব্দটি অবশ্যই আইনত বৈধ হবে, মজার কিছু বা সাময়িক কিছু নয়। উদাহরণ সরূপ, ‘ন্যাশনাল অ্যারোনটিকস অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ত্রেশন’ সম্পূর্ণ নাম ও ‘নাসা’ ডাক নাম।

আশা করা যায়, প্রযুক্তি ভিত্তিক ওয়েবসাইট নতুনের জন্য তাদের নীতি পরিবর্তন করবেন এবং পুরাতন একাউন্ট হোল্ডারদের তাদের সম্পূর্ণ নাম ও ডাকনাম, একাউন্টের ধরন (ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান) পুনঃনির্ধারণের সুযোগ প্রদান করবেন।

 তারিখ

এরপর মানুষ তাদের জন্মতারিখ নির্ধারণ করবেন ও প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতিষ্ঠার তারিখ নির্ধারণ করবেন।

আমাদের ডোমেইনের সাথে মিলিয়ে ইমেইল ওয়েব ঠিকানা

এটা হবে একটি অর্থবহ পরিবর্তন যদি শীর্ষ প্রযুক্তিভিত্তিক ওয়েবসাইটগুলো অর্থাৎ গুগল, ইয়াহু, ফেসবুক, টুইটার আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে মিলিয়ে ইমেইল আই. ডি. ও  ইউ. আর. এল তৈরির সুযোগ দেয়। উদাহরণস্বরূপ xyz.com এর এডমিন ইমেইল এর ক্ষেত্রে [email protected], [email protected] এবং ইউ. আর. এল এর ক্ষেত্রে http://www.facebook.com/xyz.com, http://www.facebook.com/groups/xyz.com, http://plus.google.com/+xyz.com, http://xyz.com.blogspot.com, http://www.youtube.com/xyz.com, http://feeds.feedburner.com/xyz.com, http://www.flickr.com/xyz.com, http://www.twitter.com/xyz.com এভাবে ঠিকানা তৈরিতে সক্ষম হবেন।

(উল্লেখ্য, http://[email protected] ফরওয়ার্ড হবে [email protected] এ এবং http://www.socialnetwork.com/www.xyz.com ফরওয়ার্ড হবে http://www.socialnetwork.com/xyz.com এ)

একজন সাধারণ ব্যবহারকারী, যার কোন ডোমেইন নেই, তিনি ডট (.) সংযুক্ত করে কোন ইমেইল বা ওয়েব ইউ. আর. এল তৈরি করতে পারবেন না কিন্তু ওয়েবসাইট এডমিন, যখনই ইচ্ছা প্রকাশ করবেন, তখনই তা অর্জন করতে পারবেন। যতক্ষণ না কেউ নিজ ওয়েব সার্ভারে ‘ওয়ান টাইম সিক্রেট কী বেজড’ ফাইল আপলোডের মাধ্যমে মালিকানা নিশ্চিত করে সাইন আপ করছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রযুক্তি ভিত্তিক ওয়েবসাইটগুলো ডোমেইনের সাথে মিলিয়ে ইমেইল আই. ডি. ও  ইউ. আর. এল গুলো সংরক্ষণ করবেন। অর্থাৎ xyz নামক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সর্বত্র xyz নামে ইউজার নেম হয়ত খালি পাবেন না কিন্তু xyz.com যদি দখলে থাকে, সেই নামে সর্বত্র একই ইউজার নেম xyz.com পাবেন। যা সকলের মনে রাখতে ও ব্রান্ডিং -এ সহায়তা করবে। ব্রান্ডিং ও সোশাল নেটওয়ার্কিং ওয়েব-ঠিকানার বৈধতা নিশ্চিত করা সেলিব্রেটি, ব্যবসা, সামাজিক প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের জন্য খুব-ই জরুরী।

সহজভাবে প্রস্তাবটি বলছে, যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান  (.) ডট ব্যতীত কোন ইউজার নেমের জন্য যদি সাইন আপ করে, তবে তাকে কোন ওয়েবসাইটের মালিক হতে হবে না। এবং যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান (.) ডট সহ কোন ইউজার নেমের জন্য যদি সাইন আপ করে তবে তাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইটের মালিক হতে হবে, পাশাপাশি ওয়েবসাইটটি ভেরিফাই করতে হবে।

পুরো প্রক্রিয়াটি সহজ করার জন্য আরও একটি অতিরিক্ত অপশন থাকবে যে, যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তার ওয়েবঠিকানা-কে পুরো নাম হিসাবে www সহ ব্যবহার করে (যেমন ‘Shakira’র বদলে  http://www.shakira.com বা ‘White House’ এর বদলে http://www.whitehouse.gov) তবে কোন আইনি দলিল দাখিলের প্রয়োজন হবে না, শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ভেরিফাই করলেই হবে। এক্ষেত্রে একাউন্ট হোল্ডার-কে জন্মতারিখ বা প্রতিষ্ঠার তারিখ দিতে হবে না, কিন্তু তিনি ডাক নাম ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না। ভবিষ্যতে একাউন্ট হোল্ডার যদি মত পরিবর্তন করে একাউন্টকে ‘ব্যক্তি’ বা ‘প্রতিষ্ঠান’ রূপে পরিবর্তন করতে চান তবে সেই সুযোগ-ও পাবেন।

পুরাতন একাউন্টের গ্রাহকরা তাদের ইমেইল আই. ডি. ও ওয়েব ঠিকানা ডোমেইনের সাথে মিলিয়ে ভিতরের সব তথ্য অক্ষুণ্ণ রেখেই নতুন ইমেইল আই. ডি. ও ওয়েব ইউ. আর. এল -এ পরিবর্তন করতে সক্ষম হবেন। কিছু মানুষ এখন তাদের ওয়েবসাইটের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য পৃথক  একাউন্ট ব্যবহার করছে। যেমন প্রথম একাউন্টে [email protected] ও দ্বিতীয় একাউন্টে http://www.flickr.com/xyz অথবা প্রথম একাউন্টে [email protected] ও দ্বিতীয় একাউন্টে http://www.youtube.com/xyz  তাই সমস্ত ফাইল, ছবি, ভিডিও, ইমেইল -কে অক্ষত অবস্থায় রেখে, পাশাপাশি পূর্বের সিরিয়াল, ফাইল প্রকাশের/পাঠানোর তারিখ অক্ষুণ্ণ রেখে একাধিক একাউন্টকে একীভূত করে ডোমেইনের সাথে মিলিয়ে একটি একক ইমেইল আই. ডি. ও ওয়েব ইউ. আর. এল -এ পরিণত করার একটি সুযোগ অবশ্যই থাকতে হবে। পাশাপাশি পুরাতন ইমেইল আই. ডি. অতিরিক্ত ইমেইল আই. ডি. হিসাবে ও পুরাতন ইউ. আর. এল অতিরিক্ত ইউ. আর. এল হিসাবে পরবর্তী এক বছর ফরওয়ার্ডের সুযোগ থাকবে। সব কিছুর পূর্বে, যারা ইতিমধ্যে (.) ডট ব্যবহার করে ইমেইল একাউন্ট বা ওয়েব ইউ. আর. এল খুলেছেন (অথচ ওয়েবসাইট নেই,) তারা একটি নোটিশ পাবেন যে ৩০ দিনের মধ্যে এই ডট তাদের ইমেইল একাউন্ট ও ওয়েব ইউ. আর. এল হতে প্রত্যাহার হবে।

এই ধরনের একাউন্টগুলোর কোন মেয়াদ থাকবে না, তা আজীবনের জন্য সক্রিয় রবে– এমনকি ডোমেইন এক্সপায়ার হলেও। কিন্তু কি হবে যদি কেউ ডোমেইন রিনিউ করা বন্ধ করে, এটার মেয়াদ শেষ হয়, নতুন কেউ এই ডোমেইন অধিগ্রহণ করে বা নিবন্ধন করে? যদি ডোমেইনের পুরাতন এডমিন ডোমেইনের সাথে মিলানো ইমেইল একাউন্ট বা ওয়েব ইউ. আর. এল নতুন এডমিনের কাছে হস্তান্তর না করেন; তবে নতুন এডমিনকে প্রযুক্তিভিত্তিক ওয়েবসাইটের একটি বিশেষ পেজের সহায়তায় নিজ ওয়েব সার্ভারে ‘ওয়ান টাইম সিক্রেট কী বেজড’ ফাইল আপলোড করতে হবে এবং নতুন এডমিন সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি, ডোমেইন নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য যে বিশেষ ইমেইল এড্রেসটি, Whois অনুযায়ী, ব্যবহার হয় তার মাধ্যমে এবং শুধুমাত্র তার মাধ্যমে সম্পন্ন করবেন। হ্যাকিং এড়ানোর জন্য সেই ডোমেইনের সাথে মিলানো ইমেইল ঠিকানায় একটি নোটিশ ইমেইল পুরাতন এডমিনের কাছে যাবে যা ভিন্ন আরেকটি ‘ওয়ান টাইম সিক্রেট কী বেজড’ ফাইল ৩০ দিনের মধ্যে আপলোড করতে বলবে। যদি পুরাতন এডমিন তা করতে ব্যর্থ হন, তবে ৩০ দিন পরে ইমেইল এড্রেস এবং ওয়েব ইউ. আর. এল এর নিয়ন্ত্রণ নতুন এডমিনের কাছে ডোমেইন নিবন্ধনের জন্য ব্যবহৃত ইমেইল-এ (Whois অনুযায়ী) হস্তান্তর হবে।

এতক্ষন প্রথম অংশে যা পড়লেন, তার সাথে আপনি কি একমত? তাহলে আসুন গুগল, ফেসবুক, ইয়াহু, টুইটার -এ প্রস্তাব পাঠাই, যার পদ্ধতি দ্বিতীয় অংশে উল্লেখ করেছি। বিদেশি ওয়েবসাইট গুলোর জন্য লেখাটার ইংরেজি অনুবাদ তৃতীয় অংশে দিলাম।

১. ইয়াহু -র জন্য এই লিঙ্কে  যান। বামদিকে উপরে Vote এ ক্লিক করে 3 Vote দিন ও great idea! বা এই জাতীয় একটি টিউমেন্ট করুন।

২. ফেসবুক এর জন্য  https://www.facebook.com/help/contact/205332162903394 এই ঠিকানায় যান। লেখাটা Send করার আগে Star চিহ্নের জায়গায় 2 টা Star দিন।

৩. জিমেইল এর জন্য আপনার জিমেইল এর ভিতরে প্রবেশ করে ডানদিকে settings গিয়ারে ক্লিক করলে Send Feedback অপশন পাবেন। সবারটায় আবার থাকে না, তারা সেখান হতেই Help এ ক্লিক করলেই  Send Feedback অপশন আসবে।Description এ নিচের বোল্ড লেখাটা বসান ও Automatically include a screenshot of your current page টেক্সট-টার টিক চিহ্ন উঠিয়ে send করুন।

৪. এবার অন্যান্য ওয়েবসাইটে পাঠান, আপনার খেয়াল খুশি মত !

৫. টেকটিউন-সে পাঠানোর উপায় কি ?

এবার ইংরেজি অনুবাদ

WE ARE WRITING YOU TO FOR RADICAL REFORM IN CURRENT REGISTRATION PROCESS TO ENSURE A PARTICULAR USERNAME IN ALL EMAIL SERVICE AND SOCIAL NETWORK. ALTHOUGH THE PLAN IS LONG HERE, PLEASE SPEND TIME FOR CUSTOMERS.

When a website admin tries to get an email account or social networking page matched to his or her domain (or person’s name or business’s name) but fails as someone else has chosen that username already. If any person or organization named ‘xyz’ want to get a specific username blank in every email service and social network for branding, then radical reform is required for current registration process. There are more problems here. A lot of people have the name of more than two, three or four words. For example, Colombian pop star Shakira’s official nick name is ‘Shakira’ and official full name is ‘Shakira Isabel Mebarak Ripoll’. Former Secretary of State of USA Hillary’s full name is ‘Hillary Rodham Clinton’. Everyone does not have the name of two words only that they will use the method of ‘First name- Last name’ at the time of registration. Sometimes organizations are signing up registration forms; they do not have first name or last name. Even, they do not have birth date but establishment date. Now, what’s the solution?

‘Use full name and nick name, not first name or last name’

Some English dictionary says, ‘first name is the name which is given to someone when s/he was born and last name is the family name’. But this is not true for the maximum people of this world. Any word of the full name, which contains more than two words, may be people’s nick name or family name. Not only the citizens of United States of America are using Facebook, Google, Yahoo, Twitter etc. So these technology based websites should respect all culture and tradition until all the people of this world start using a common method.

The registration form should provide the opportunity to type user’s ‘official full name’ in a single ‘One-Line Text Box’ with only the alphabet (A-Z, a-z) of English language according to legal papers (e.g. National ID card, Driving License OR Organization’s bank account statement etc). As not only human beings are opening web accounts; organizations like corporations, foundations, govt. agencies are opening accounts so the registration form will ask to know whether the user is ‘Individual’ or ‘Organization’.

At the second step of registration process, the form must provide the option to select any of the words of the full name as ‘official nick name’ from the option button (radio button). User (both individual and organization) will be able to set any of both names (means, full name & nick name) as ‘primary’ to display & will also get the chance to alter the primary selection time to time. But organizations will get an extra facility; they will be able to set a completely different word as official nick name if its official full name does not contain the symbolic word. But symbolic word must be legal, not funny or temporary. For example, ‘National Aeronautics and Space Administration’ is the official full name and ‘NASA’ is the official nick name.

Hope that technology based websites will change their policy for new and provide the chance to reset full name and nick name, account type (individual or organization) for old account holders.

‘Date’

After that people will set their birth date and organization will set their organization’s establishment date.

‘Email id & web URL matching to our domain’

It will be a meaningful change if top rated technology based websites – Google, Facebook, Yahoo, Twitter etc – provide the opportunity to create email id and web URL matching to our website address. For example, the admin of http://www.xyz.com will be able to open email like [email protected], [email protected] and to get URL like http://www.facebook.com/xyz.com, http://www.facebook.com/groups/xyz.com, http://plus.google.com/+xyz.com, http://xyz.com.blogspot.com, http://www.youtube.com/xyz.com, http://feeds.feedburner.com/xyz.com, http://www.flickr.com/xyz.com, http://www.twitter.com/xyz.com etc.

A common user, who does not have domain, will not be able to get email id or URL with dot (.) but any website admin will be able to get this any time, when s/he wishes. The technology based websites will reserve the domain matched email id & URLs till someone signup after validating the claim by uploading a ‘One Time Secret Key Based’ html file to own server. So, a person or organization named ‘xyz’ may not get the username ‘xyz’ blank everywhere but will get the common username ‘xyz.com’, if they have owned the domain. It will help everyone to memorize and also help branding. This is very important for celebrity, business, social organizations and State for branding and to ensure the verification of social networking pages.

Simply the proposal says, if any person or organization signs up for a username without (.) dot, will not have to own a website. And if any person or organization signs up for a username with (.) dot, must own a website; besides that the website will be verified.

There will be an extra option to make the whole process easy that if any person or organization use the web address with ‘www’ as account’s full name (for example http://www.shakira.com instead of ‘Shakira’ or http://www.whitehouse.gov instead of ‘White House’) will not need to submit any legal documents but only verify the website ownership. Here the account holder will not submit any birth date or establishment date but will also not get the chance to use nick name. If account owner change mind in future to convert the account status as ‘person’ or ‘organization’, then will get the chance.

The old account holders will be able to reset their email id or web URL to a new domain matched id keeping all contents intact. Some people are using different accounts now to represent their websites. For example, [email protected] with the first account and http://www.flickr.com/xyz with the second account OR [email protected] with the first account and http://www.youtube.com/xyz with the second account. So, there must be a chance to merge multiple accounts to a single one (domain matched id/url) keeping all contents, photos, videos, mails intact with previous serial and publishing/sending date. Beside that, there shall be an option to use old email id as extra email id and old URL as extra URL for next one year which will work as forwarder only. Before all, who already opened email account or web URL with (.) dot, (but does not have any website) will receive a notice that dot will be removed within 30 days from their id or URL.

These types of accounts will not have any expiration date, will be active till end of the earth; even after the expiration of domain. But What will happen if someone stops to renew a domain, it expires, and someone new takes or registers that domain? If the old admin of domain do not transfer the domain matched email id or web URLs to new admin, then the new admin will have to upload a ‘One Time Secret Key Based’ html file to own server by help of a special page of technology based website. The new admin will complete the whole process by and only by the specific email address, according to Whois, which is used to register and control the domain. To avoid hacking, a notice email will be sent that domain matched email address asking the old admin to upload another ‘One Time Secret Key Based’ html file to web server within 30 days. If the old admin fails to do it, after 30 days, control of email address & web URLs will be transferred to new admin at the email address which is used to register the domain, according to Whois.

Level 2

আমি তাওহীদুর রহমান ডিয়ার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 35 টি টিউন ও 26 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ভাই, সোশ্যাল সাইট গুলো সবার জন্য সমান, ওয়েব অ্যাডমিনদের জন্য স্পেশাল নাহ!!!

আপনার আমার মত সাধারন মানুষের ব্রান্ডিং প্রয়োজন নেই কিন্তু যেসব কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান কোটি টাকা বিনিয়োগ করে, তাদের জন্য ডোমেইন এর সাথে মিলিয়ে ব্রান্ডিং জরুরি