মুসা ইব্রাহীম দেশকে সারা বিশ্বে পরিচিত করে, বিজয়ী বেশে মুসা ঢাকায়!!!

                                                    

                                         

 

 

সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রানী মানুষের আবাস-গ্রহ এই পৃথিবী। মানুষের চরিত্রের যেমন আছে দ্বৈত রূপ-- ভেতর আর বাহির, তেমনি পৃথিবীরও আছে দুই রঙ। দূর থেকে এ গ্রহ নীল আর কাছ থেকে সবুজ। এই নীল-সবুজ গ্রহের বিশাল ভূখন্ডে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য পাহার আর পর্বত। অবশ্য বৈজ্ঞানীক বিশ্লেষণে পৃথিবীময় ছড়িয়ে থাকা এই পাহার-পর্বতগুলোর সৃষ্টি ও অবস্থান ব্যাকরণ বহির্ভূত নয়। ইসলামের ঐশিগ্রন্থ আল-কোরানেও উল্লেখ আছে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় এই পাহার-পর্বতের অপরিহার্যতার কথা। পৃথিবীর পর্বতগুলোর অনেক কিছুই আমরা জানি। এগুলোর কোন কোনটি আমরা দেখেছি স্বশরীরে হাজির হয়ে আর কোনটি ছবিতে। বাংলাদেশে পর্বতারোহণ খুব একটা বহুলঘটিত বিষয় নয়। তাই পর্বত আরোহীও কম। অনেক তরুণ ইদানিং এ কাজে নিজেদের নিয়োজিত করে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন। তবে শুধু তরুণ কেন, পঞ্চাশ উর্ধ্ব অনেকেই এ কাজ করে থাকেন অবলীলায়।
                   দেশে ফিরলেন এভারেস্ট বিজয়ী মুসা : বিমানবন্দরে বিপুল সম্বর্ধনা

                   

                                                           

বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট। হিমালয় পর্বতমালার এই পর্বতশৃঙ্গে মানুষের প্রথম পদচিহ্ন পড়েছিল আজ থেকে প্রায় ৫৭ বছর আগে। ১৯৫৩ সালের ২৯ মে নিউজিল্যান্ডের স্যার এডমন্ড হিলারি এবং নেপালের শেরপা তেনজিং নোরগে সর্বপ্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করার পর অনেক দেশের অভিযাত্রীর পা পড়েছে সেখানে। ওই সব অভিযাত্রী সর্বোচ্চ এই চূড়ায় উঠে নিজেদের স্বপ্ন যেমন পূরণ করেছেন, তেমনি নিজের দেশকেও করেছেন গৌরবান্বিত। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৩শে মে রোববার অভিযাত্রী মুসা ইব্রাহীম প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্টের চূড়ায় পা রেখে ইতিহাসের পাতায় নিজের ও বাংলাদেশের নাম লিখিয়েছেন।এভারেষ্ট বিজয়ী প্রথম বাংলাদেশি মুসা ইব্রাহীম দেশে ফিরলেন৷ দেশকে সারা বিশ্বে পরিচিত করে, বিজয়ী বেশে মুসা ঢাকায় আসেন মঙ্গলবার বিকেল ৫টায়৷ তাঁকে নেপাল থেকে বহন করে আনে একটি বিশেষ বিমান৷ তাঁর সঙ্গে আসেন স্ত্রী ও শিশু পুত্র, বোন নূর আয়েশা, বোনের স্বামী রাশিদুল হাসান ও নর্থ আলপাইন ক্লাবের সভাপতি হিসেবে আনিসুল হক।

সবশেষে বিমান থেকে নেমে দৃপ্ত পায়ে হেঁটে এলেন মুসা। মাথায় লাল-সবুজ পতাকা।
রানওয়ে থেকে বিমানবন্দরে ঢোকার পর মুসাকে একনজর দেখতে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন উপস্থিত সবাই। চারপাশে ক্যামেরার ক্লিক। হাত নেড়ে উপস্থিত সবাইকে শুভেচ্ছা জানালেন মুসা। বললেন, ‘এ বিজয় বাংলাদেশের। এ বিজয় সবার।’ এভারেস্ট জয়ের অনুভূতি জানাতে গিয়ে তিনি বললেন, ‘বাংলাদেশকে পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠানোর অনুভূতিটা সত্যি অন্য রকম, এটা কখনোই পুরোপুরি ভাষায় ব্যক্ত করা যাবে না। এ অভিযানে আমার সঙ্গে ছিল গোটা বাংলাদেশ আর বাংলাদেশের সব মানুষ।’

  

২০১০ সালের মধ্যে এভারেস্ট জয়ের স্বপ্ন তো পূরণ হলো,বাঙালি যে দূর্দমনীয় ও অপরাজেয়, এভারেস্ট বিজয়ের মাধ্যমে মুসা ইব্রাহীম আরেকবার তা প্রমাণ করেছেন। মুসার এ বিজয় প্রতিটি বাঙালির গৌরব।

 

 ২১ মে : নেপালের একজন শেরপা পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট ১৯ বার জয় করে বিশ্ব রেকর্ড স্থাপন করেছেন। আপা শেরপা নামের এই ব্যক্তি আজ সকালে মাউন্ট এভারেস্টের চুড়া ১৯তম বার জয় করেছেন। কাঠমান্ডু থেকে ফরাসি বার্তা সংস্থা কর্তৃক পরিবেশিত খবরে বলা হয়েছে, তিনি আজ সকালে এভারেস্টের চুড়ায় আরোহন করেন এবং সেখানে তিনি আধা ঘন্টা অবস্থান করেছেন। এই অদম্য পবর্তারোহী ভাল আছেন এবং তিনি এরই মধ্যে মূল ঘাটি বা বেজ ক্যাম্পের দিকে যাত্রা শুরু করেছেন। তবে এভারেস্টের পর্বত চূড়ায় আপা শেরপা যে ব্যানার স্থাপন করেছেন তাতে লেখা রয়েছে, বিশ্বের জলবায়ুর পরিবর্তন বন্ধ কর, হিমালয় পর্বতমালাকে বাঁচতে দাও! আপা প্রথম বিশ্বের এই সর্ব বৃহৎ পবর্ত শৃঙ্গ জয় করেছিলেন ১৯৯০ সালে। বিশ্বের জলবায়ুর পরিবর্তনের ব্যাপারে পৃথিবীব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির জন্য চলতি বসন্তে তিনি এভারেষ্ট আরোহণ করেন। চলতি বসন্তে এ পর্যন্ত শতাধিক পর্বতারোহী এভারেষ্ট জয় করেছেন। ১৯৫৩ সালে এডমন্ড হিলারি এবং তেনজিং প্রথম এভারেস্টের পবর্ত শৃঙ্গে আরোহণ করেছিলেন। এরপর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত তিন হাজার বারের বেশি ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার দীর্ঘ এভারেস্ট জয় করা হয়েছে।

 

হিমালয় পর্বত

 গঠন: এভারেস্ট পর্বত গঠিত হয় প্রায় ছয় কোটি বছর আগে।

উচ্চতা: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৯ হাজার ৩৫ ফুট। ১৯৯৯ সালের আগের হিসাবে যা ছিল ২৯ হাজার ২৯ ফুট।

নামকরণ: ভারতের ব্রিটিশ সার্ভেয়ার জেনারেল স্যার জর্জ এভারেস্টের নামে পর্বতটির নামকরণ করা হয়েছে। এর কারণ, স্যার জর্জ সর্বপ্রথম এভারেস্টের অবস্থান নির্ণয় করেন এবং এর 

উচ্চতা মাপেন। একসময় একে ১৫ নম্বর চূড়া হিসেবে চিহ্নিত করা হতো।

নেপালি ভাষায় এর নাম সাগরমাথা (আকাশের দেবী)।

 তিব্বতি ভাষায় এর নাম চোমোলুংমা (মহাবিশ্বের দেবী মা)।

বাংলা ভাষায় তার নাম হিমালয় পর্বত

অবস্থান: ২৭ ডিগি ৫৯ মিনিট উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৬ ডিগ্রি ৫৬ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এর অবস্থান। এই পর্বতের চূড়া নেপাল ও তিব্বতকে আলাদা করেছে।

 মাউন্ট এভারেস্ট-সংশ্লিষ্ট কিছু শৃঙ্গ জয় তথ্য এখানে তুলে ধরা হলো—

 শৃঙ্গ জয়: ১৯৫৩ সালের ২৯ মে নিউজিল্যান্ডের স্যার এডমন্ড হিলারি এবং নেপালের তেনজিং শেরপা সর্বপ্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেন।
সর্বপ্রথম একা এভারেস্ট জয় করেন ইতালির পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মেসনার, ২০ আগস্ট ১৯৮০ সালে।
শীতকালে সর্বপ্রথম এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন পোলিশ পর্বতারোহী লেসজেক চিচি ও ক্রিস্টোফ উইলিস্কি, ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০ সালে।
১৯৭৫ সালের ১৬ মে জাপানের জুনকো তাবেই প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেন।
৮ মে ১৯৭৮ সালে পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মেসনার ও পিটার হ্যাবেলার অক্সিজেন ছাড়াই এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন! যা একসময় অসম্ভব ভাবা হতো।
২০০৮ সালের ২৫ মে সবচেয়ে বেশি বয়সে এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন নেপালের বাহাদুর শেরচান (৭৬)।

সবচেয়ে কম বয়সে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড গড়েন যুক্তরাষ্ট্রের জর্ডান রোমেরো (১৩) গত শনিবার।
সবচেয়ে বেশিবার এভারেস্টের চূড়ায় আরোহণের রেকর্ড নেপালের আপা শেরপার। গত শনিবার তিনি ২০ বারের মতো ওই চূড়ায় পা রাখেন।
প্রথম এভারেস্টের চূড়ায় দুবার ওঠার কৃতিত্ব নেপালের নওয়াং গোম্বুর।
প্রথম বাঙালি হিসেবে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেন দেবাশীষ বিশ্বাস ও বসন্ত সিংহ রায়। দেবাশীষের বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় আর বসন্ত সিংহের বাড়ি নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে।
সবচেয়ে দ্রুত এভারেস্ট শৃঙ্গে ওঠার রেকর্ডটি অস্ট্রিয়ার পর্বতারোহী ক্রিস্টিয়ান স্ট্যানগলের। তিনি ২০০৭ সালে বেস ক্যাম্প থেকে মাত্র ১৬ ঘণ্টা ৪২ মিনিটে পর্বত চূড়ায় পৌঁছান। তিনি অক্সিজেন ছাড়াই চূড়ায় পৌঁছান।

সবচেয়ে দ্রুত চূড়া থেকে নেমে আসার রেকর্ডটি ফ্রান্সের জ্যঁ-মার্ক বোয়াভিনের। তিনি প্যারাগ্লাইডিং করে মাত্র ১১ মিনিটে নেমে আসেন বেস ক্যাম্পে।
 
চূড়ায় অবস্থান: সবচেয়ে বেশি সময় চূড়ায় অবস্থানের রেকর্ড নেপালের বাবু চিরি শেরপার। তিনি সাড়ে ২১ ঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন।
 
অভিযাত্রীর মৃত্যু: এভারেস্টের চূড়ায় পা রাখতে গিয়ে ২০০৯ সালের শেষভাগ পর্যন্ত ২১৬ জন অভিযাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন।
 
বিপজ্জনক এলাকা: খুম্বু আইস ফল। সেখানে ১৯ জন অভিযাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন।
 
অভিযাত্রী দল: এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অভিযাত্রী দল এভারেস্ট জয়ে গেছে চীন থেকে। ১৯৭৫ সালে ৪১০ জনের একটি অভিযাত্রী দল ওই অভিযানে অংশ নেয়। এএফপি ও উইকিপিডিয়া।

♫ ♫ এভারেস্ট থেকে দেয়া মুসা ইব্রাহীমের সাক্ষাৎকারটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে  ♫♫

এই তথ্যগুলো আমার নিজের জানা ছিলনা ।বিজয়ী মুসা ভাইয়ের জয়ের আনন্দে আনন্দিত হয়ে তথ্যগুলো বিভিন্ন সাইট থেকে সংগ্রহ। এবং টেকটিউন পরিবারের সাথে সম্পৃকত করলাম।আশা করি অজানা এই তথ্যটি সবার জানা হবে এই টিউনটির মাধ্যমে। চলুন সবাই শফথ করি বিজয়ী মুসা ভাইয়ের মত জয় চিনিয়ে আনার ।সবাই ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন ।                                                                                                   

                                                                                                                                                    আল্লাহ হাফেজ

 

 

 

 

  

Level New

আমি স্বপ্না। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 30 টি টিউন ও 617 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি ____________স্বপ্না। আপন মনে মেতে উঠি প্রযুক্তির সুরে,তাই তো আমি প্রযুক্তির প্রেমে নিবন্ধীত হলাম.এই প্রযুক্তির সুরের সাথে সুর দিতে চাই............


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

বাংলাদেশ এগিয়ে যাক, আরও সুনাম অর্জিত হউক…………………
( ধন্যবাদ স্বপ্না আপু)

প্রথমে মুসা ভাইকে স্বাগত !!বাঙালি এবং বাংলাদেশি – এই সত্তার সঙ্গে জড়িত ২৫ কোটি মানুষ আর রাষ্ট্রের সঙ্গে জড়িয়ে ১৬ কোটি৷ ২৩ মে মুসা ইব্রাহীম প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জিতে বাঙালিকে এই পর্বতের সঙ্গে আরো ঘনিষ্ঠ করেছেন৷ বাড়িয়েছেন বাঙালির গৌরব৷……… 😀 ধন্যবাদ আপু ।

    কিছু জানা ছিল, বিস্তারিত জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

আপু সুন্দর একটা টিউন করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রথমে মুসা ভাইকে স্বাগত জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেক জিনি আমাদের জন্য কষ্ঠ করে এত বড় সুনাম বয়ে এনেছেন।
আপনার টিউন থেকে আনেক কিছু জানা হলো
অনেক অনেক ধন্যবাদ

স্বপ্না আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর একটি টিউন উপহার দেয়ার জন্য।আবারো প্রমান হল আমরাও পারি:)

সাবাশ বাংলাদেশ!!……………….ধন্যবাদ স্বপ্না আপু

১ম এই মুসা ভাইকে স্বাগত জানাই ।
__________________
স্বপ্না আপু আপনাকে ধন্যবাদ , কিছু ভাল তর্থ শেয়ার করার জন্য ।

মুসা এভারেস্ট জয়ের কারণে সারা দেশের সাথে সাথে সরকারও মুসা মুসা করেতেছে। কিন্তু আমাদের ক্রীড়া মন্ত্রনালয়তো পাহাড়ে অভিযানের জন্য যে প্রশিক্ষণ এর ব্যবস্থা, তা বাংলাদেশে করতে পারত। বাংলাদেশের ছেলে মেয়েদের কেন প্রশিক্ষণ এর জন্য টাকা খরচ করে ভারতে অথবা নেপাল যেতে হবে ? বাংলাদেশে কি পাহাড় পর্বত কম আছে ? তাই বাংলাদেশেও প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা দরকার।

অভিনন্দন মুসা ইব্রাহীম
অভিনন্দন মুসা ইব্রাহীম, পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে পা রাখার জন্য। এই অর্জন আমাদের বাংলাদেশী হিসাবে গর্বিত করেছে।
স্বপ্না আপু যথা সময়ে টিউনটি করার জন্য আপনাকে এভারেস্ট ধন্যবাদ 😛

স্বাগতম এভারেস্ট বিজয়ী মুসা ভাইকে টেকটিউনস পরিবার থেকে … সাবাশ বাঙালি সাবাশ… ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ।

তথ্যবহুল এবং সময়পযোগী টিউন। মুসা ভাই আর আপনাকে একসাথে ধন্যবাদ।
নির্বাচিত হওয়ার মত একটা টিউন।

সাবাস বাংলাদেশ । ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য এবং অশেষ ধন্যবাদ মুসা ভাইকে । এই অর্জন আমাদের বাংলাদেশী হিসাবে গর্বিত করেছে।

ব্যতিক্রমী উপস্থাপনা আর কিছু অজানা তথ্য শেয়ার করার জন্য টিউনটি অসাধারন হইছে,আপনাকে ধন্য সুন্দর একটি টিউন উপহার দেয়ার জন্য।

    ব্যতিক্রমী উপস্থাপনা আর কিছু অজানা তথ্য শেয়ার করার জন্য টিউনটি অসাধারন হইছে,আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর একটি টিউন উপহার দেয়ার জন্য।

অসম্ভব সুন্দর ও তথ্যবহুল একটা টিউন। খুবই ভাল লাগার মতো টিউন। মুসা ইব্রাহীমকে অভিনন্দন বিশ্বের দরবারে আমাদের গর্বিত করার জন্য, আর স্বপ্না আপুকে ধন্যবাদ মুসা ইব্রাহীমকে আমাদের সামনে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

অভিনন্দন মুসা ইব্রাহীম 😀 আপনার সবগুলো টিউনের উপস্থাপনা দেখে মনে হচ্ছে এভারেস্ট বিজয়ের মত জয় আপনার ভিতরে আছে । ইচ্ছে করলে আপনি আপনার দ্বারা জাতির জন্য কিছু করে যেতে পারবেন । আশা করি টিউন টি নিবাচিত করা হউক।

সালাম সবাইকে । আসাকরি বাল আসেন এই টিউনটা করার জন্যে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । যদি কেউ জানেন কি ভাবে যেতে হয় দইয়া করে আমদেরকে যানাবেন । বাল থাকেন । আল‍্‌লাহ্ হাফেজ