SSC বিজ্ঞাণ বিভাগের A+ ছাত্র-ছাত্রীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

এসএসসির পর ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনীয়ারিং শিক্ষা...
এস এস সি তে উত্তিন্ন সকলকে আমার পক্ষ থেকে অভিনন্দন ।
শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম একটি ধারা হচ্ছে কারিগরি শিক্ষা। কর্মদক্ষ জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে পৃথিবীর সব দেশেই কারিগরি শিক্ষার ওপর যথেষ্ট জোর দেয়া হয়। দেরিতে হলে আমাদের দেশেও কারিগরি শিক্ষাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি দেশে রয়েছে কারিগরি শিক্ষার অনেক প্রতিষ্ঠান। এসএসসির পর এসব কোর্সে ভর্তি হওয়ার সুযোগ মেলে।

এই বছর প্রায় ৯০ হাজার স্টুডেন্ট A+ পেয়েছে তার মধ্যে সাইন্সেরও আছে ৩০ হাজারের মধ্যে। যদি এই ৩০ হাজারের মধ্যে ১৫০০০ হাজার স্টুডেন্ট HSC -তেও A+ পায় তবুও তাদের ৯০% ইন্জিনিয়িয়ার/ডাক্তারি পড়তে পারবে না। এই দিকে একজন ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার বাংলাদেশের ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তা এবং ডিপ্লোমার পর মাত্র ২/৩ বছরে BSC কমপ্লিট করা যায়। অথবা BSC না করেও আপনি মাত্র ৪/৫ বছর চাকরি করে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তায় প্রমোশন পাবেন। সুতরাং লাভ ক্ষতি বিবেচনা করে বিজ্ঞজ্ান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কারিগরি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দেশে প্রায় ২ শতাধিক সরকারি-বেসরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট রয়েছে। এদের মধ্যে সরকারি রয়েছে ৪১টি। ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট রয়েছে ৯০টি। গ্লাস ও সিরামিক ইন্সটিটিউট রয়েছে একটি, যা ঢাকায় অবস্থিত। টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট রয়েছে ২৪টি। লেদার টেকনোলজি একটি।
বাংলাদেশের একমাত্র কম্পিউটার ইন্সটিটিউট ফেণী জেলার রানীর হাটে অবস্থিত। এখানে Data telecommunication & networking engineering এবং computer science & technology এই ২ই বিষয়ে পড়ানো হয়, যার মধ্যে Data telecommunication দেশে একমাত্র এই প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় এমন কি যা কোন ইউনিভার্সিটিতেও নেই।

পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট ছাড়াও ভর্তির সুযোগ রয়েছে প্যারামেডিকেল ইন্সটিটিউট, হোমিওপ্যাথিক কলেজ, শারীরিক শিক্ষা কলেজ, কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, সরকারি সঙ্গীত কলেজ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে। দেশে চারটি সরকারি এবং ৩০টি বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক কলেজ রয়েছে। সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ রয়েছে ৩২টি আর সরকারি সঙ্গীত কলেজ রয়েছে চারটি।
এসব কোর্স সমাপ্ত করে নিজে নিজেই কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে নিতে পারবে অথবা খুব সহজে পাবে একটি চাকরি। এছাড়া সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে উচ্চশিক্ষার সুযোগতো রয়েছে। যারা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ডিপ্লোমা শেষ করবে তাদের ভর্তি হওয়া সুযোগ রয়েছে ঢাকা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ডুয়েট)। কারণ এ বিশ্ববিদ্যালয়টি শুধু পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ডিপ্লোমাধারীদের জন্য সংরক্ষিত। অন্যদেরও দেশে এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং : কারিগরি শিক্ষার জন্য চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ। এ কোর্স সম্পন্ন করা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা ব্যাপক। সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি পড়ানো হয়।
ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং : এসএসসি উত্তীর্ণদের চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তিও সুযোগ রয়েছে। দেশে ছয়টি সরকারি এবং ১৮টি বেসরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট রয়েছে।
ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার : পেশা হিসেবে এগ্রিকালচার ডিপ্লোমাধারীদের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সারা দেশে ১৩টি সরকারি এবং ১১৩টি বেসরকারি কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটে চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার শিক্ষাক্রমটি পড়ানো হয়।
ডিপ্লোমা ইন সার্ভেয়িং ইঞ্জিনিয়ারিং : বাংলাদেশে দুটি সরকারি সার্ভে ইন্সটিটিউটে চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ইন সার্ভেয়িং ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পড়ানো হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি রাজশাহী এবং কুমিল্লায় অবস্থিত। এর মধ্যে রাজশাহীতে ৮০টি এবং কুমিল্লায় ৪০টি আসন রয়েছে।
ডিপ্লোমা ইন গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং : গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক শিল্পের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঢাকার তেজগাঁওতে দেশের একমাত্র সরকারি গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইন্সটিটিউট রয়েছে। আসন সংখ্যা ১২০টি।
ডিপ্লোমা ইন গ্রাফিক ইঞ্জিনিয়ারিং : প্রিন্টিং সেক্টর এবং দেশের টিভি চ্যানেলগুলোয় গ্রাফিক ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ঢাকার তেজগাঁওতে চার বছরমেয়াদি এ কোর্সটি চালু রয়েছে গ্রাফিক আর্ট ইন্সটিটিউটে। আসন সংখ্যা ৮০টি।
ডিপ্লোমা মিন মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং : নারায়ণগঞ্জের বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ মেরিন টেকনোলজিতে চার বছরমেয়াদি এ কোর্সটি চালু রয়েছে। এখানে দুটি স্পেশালাইজেশন আছে_ মেরিন অ্যান্ড শিপবিল্ডিং। আসন সংখ্যা মেরিন ২০টি এবং শিপবিল্ডিং ২০টি।
ডিপ্লোমা ইন এয়ারক্র্যাফট মেনটেইন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং : দেশে বেসরকারি পর্যায়ে ডিপ্লোমা ইন এয়ারক্র্যাফট মেনটেইন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি চালু রয়েছে। দেশ-বিদেশে এ কোর্সটির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এখানে আসন রয়েছে ৪০টি। ভর্তির জন্য যোগাযোগ করো_ অ্যারোনটিক্যাল ইন্সটিটিউট টেকনোলজি, বাড়ি নং-৭, রোড নং-২/এ, সেক্টর-৪, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা।
ডিপ্লোমা ইন ফরেস্ট্রি : তিন বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ফরেস্ট্রি কোর্স শুধু চট্টগ্রামের বন মহাবিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। এখানে আসন সংখ্যা ৫০টি।
এইচএসসি-ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রি-বিবিএ : এইচএসসি সমমানের দুই বছরমেয়াদি একটি কোর্স এইচএসসি-ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (প্রি-বিবিএ)। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত দেশের একমাত্র কোর্স হওয়ায় এর প্রসারতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কোর্সে ভর্তি হওয়ার মতো দেশে প্রায় ১ হাজার ৫০০ ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (বিএম) কলেজ রয়েছে।
স্বাস্থ্য প্রযুক্তি ও সেবা : সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এর আলোকে দেশে তিন বছরমেয়াদি স্বাস্থ্য প্রযুক্তি ও সেবা কোর্স চালু রয়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান দুটি হলো ঢাকার ইন্সটিটিউট অফ হেলথ টেকনোলজি রাজশাহী ইন্সটিটিউট অফ হেলথ টেকনোলজি ।
ধারাবাহিক চলবে..................
পরামর্শ মো হূমায়ন কবির শাফি
ডিপ্লোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ার রংপুর পলিটেকনিক্যাল ইনিষ্টিটিউট
বি এস সি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়াল্ড ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ ।

Level 0

আমি fcilincon। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 54 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Khub valo suggestion…………thanks for it….

Download Bangla Books Free

Level 0

এত সুন্দর টিউন এর জন্য ধন্যবাদ।
ভাই, আমি বানিজ্য বিভাগ থেকে পাশ করছি, আমি কি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনীয়ারিং পরতে পারবে?

Level 0

অবশ্যই পারবেন তবে বিজ্ঞান বিভাগ হলে ভালো হয়, এই আর কি………………. বর্তমানে সরকারি পলিটেকনিকে চান্স পেতে হলে মনে হয় GPA= 4.6/7 এর নিচে সম্ভব হবে না

ami ata copy korte cai onumoti deben ki

ওসাধারন একটি টিউন।খুব ভাল লাগলো।
আমার ছোট ভাই এবার এস এস সি দিসিল,Science থেকে gpa 4.21 পাইছে,ওকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পরাতে ছাচ্চি,ক্যামন হবে আর কোন গ্রুপ নিয়ে পরালে ভাল হবে -ইলেক্ট্রিক্যাল নাকি কম্পিউটার?ও হ্যাঁ আমার ছোট ভাই ও কিন্তু আমার মত আই টি লাভার এবং মোটামুটি কম্পিউটার এক্সপার্ট।আমি কম্পিউটার পরাতে চাচ্ছিলাম কিন্তু জব এর ক্ষেত্রে নাকি ইলেক্ট্রিক্যাল অনেক ভাল।এখন কি করলে ভাল হবে?খুব দিধায় আছি।

আর হ্যাঁ ।খুলনা সরকারি পলিটেকনিক এ পরাতে চাচছি।এখন কি কোচিং এ ভর্তি করে দিব নাকি একাই পরবে?আপনার সুন্দর দিক-নির্দেশনার অপেক্ষায়।

Level 0

কোচিং করে কোন লাভ নাই…..কোচিং হচ্ছে কিছু পলিটেকনিক স্টুডেন্টের দান্দা বাজি!!!!!!!!!!!! ছোখ-মুখ খোলা রাখলে সুযোগ পাওয়া খুব সহজ। সবাই পোষ্টটি কপি করতে পারেন এবং শেয়ার করতে পারেন। বর্তমানে কম্পিউটার টেকনোলজির চাহিদা না কমলেও দেশে ব্যাঙ্গের ছাতার মত কম্পিউটার স্টুডেন্ট বেড়ে গেছে। ইলেকট্রনিক্স, টেলিকমিউনিকেশন, সিভিল, টেক্সটাইল, ডাটা টেলিকমিউনিকেশনের চাহিদা ভালো।

    Level 0

    @fcilincon: ভাই শুনেন,শুধু ব্যাঙ্গের ছাতার মত কম্পিউটার স্টুডেন্টই বেড়ে যায়নি,অন্য গুলোও বাড়ছে। আপনি যে সব Department এর কথা বললেন, তার মধ্যে শুধু ইলেকট্রনিক্স ও ডাটা টেলিকমিউনিকেশন বাদে প্রতি বছর সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,টেক্সটাইল থেকে কত স্টুডেন্ট বের হচ্ছে বা ভবিষ্যতে বের হবে তার হিসাব কোনো দিন কি করেছেন?? আমি আপনাকে ছোট্ট একটা হিসাব দেখাই, আপনার দেওয়া তথ্য মতে দেশে ৪১ টি সরকারী প্রতিষ্ঠান আছে। এই প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রায় সবগুলোতেই ইলেকট্রনিক্স,সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,কম্পিউটার এই চারটি করে Department অব্যশই আছে। প্রতি Department এ ৪৮ জন করে স্টুডেন্ট থাকলে মোট স্টুডেন্ট সংখ্যা(প্রতি Department এর ক্ষেত্রে) ১৯৬৮ জন শুধু এক Department এ। এখন চার Department মিলে মোট স্টুডেন্ট সংখ্যা হয় ৭৮৭২ জন। আবার প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই দু্টো করে শিফট আছে। এই হিসাব করলে এক বছরে শুধু এই চারটি Department থেকে প্রতি বছর স্টুডেন্ট বের হচ্চে ১৫৭৪৪ জন।হিসাব এখানেই শেষ হচ্চে না।মাথা আরও নষ্ট করে দিচ্চে বেসরকারী পলিটেকনিক। আমি রাজশাহী সরকারী পলিটেকনিক এ পড়ি।রাজশাহী বিভাগ হলেও শহর খুব ছোট। এই ছোট শহরের মধ্যেই শুধু ১১টি বেসরকারী পলিটেকনিক আছে।প্রতিটি কলেজেই সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,কম্পিউটার এবং টেক্সটাইল Department গুলো আছে। প্রতিটি Department এ কম করে হলেও ১০০ জন স্টুডেন্ট আছে।এখন হিসাব করেন প্রতি বছর রাজশাহী থেকেই কত স্টুডেন্ট বের হচ্চে।দেশের অনান্য বেসরকারী পলিটেকনিক কথা আর নাই বা বললাম।যারা ডিপ্লোমা শেষেই সরকারী চাকরি করতে চান তারা ইলেকট্রিক্যাল, সিভিল এবং মেকানিক্যাল এই Department গুলো পড়তে পারেন।তবে অব্যশই ঘুষ রেডি রাইখেন।

Level 0

GPA কত তা কোন সমস্যা না। আর্ত-বিশ্বাস থাকলে সবই সম্ভব। আমার অনেক বন্ধু Golden A+ পেয়েও চান্স পায়নি আবার অনেকে 4.4 পেয়েও চান্স পেয়েছে। তবে বেসরকারিতে ডিপ্লোমা করার চেয়ে না করাই ভালো।

“ছোখ-মুখ খোলা রাখলে সুযোগ পাওয়া খুব সহজ” বিষয় তা একটু বুজাইয়া বলেন।আর “বেসরকারিতে ডিপ্লোমা করার চেয়ে না করাই ভালো” এই বিষয় টা। বেসরকারিতে কি সমস্যা?সরকারি টায় চানন্স না পেলে কি ডিপ্লোমার স্বপ্ন শেষ?
আপনার ফেসবুক আই ডি এর লিঙ্ক টা একটু দেন।

আমার ফেসবুক আই ডি এর লিঙ্ক http://www.facebook.com/mehedihasan.bappy.752

Level 0

আমি ঢাকা পলিটেকনিকে পড়ি। ৪র্থ পর্ব। কম্পিউটার…আর নিজের আগ্রহ না থাকলে কেউ যেন কম্পিউটার বিভাগে পড়তে না যান। কারণ এটা এমন একটা বিভাগ যেখানে নিজেকে নিজেই তৈরী করে নিতে হয়।

Level 0

দেশে ছয়টি সরকারি এবং ১৮টি বেসরকারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট রয়েছে। @ ভাইয়া দেশে বর্তমানে ৩ টি সরকারি টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট রয়েছে ।

Level 0

@Mazharul Islam ভাই আর কি জানা যাবে আপনার সাইট থেকে ?? ? ?

ধন্যবাদ

@IT lover Bappy 4.21 a aktu tuff hobe…so akhon theke preparetion newa valo..coaching er cheye akta Guide kine nie porata onek valo,,,math,physic,chemistry chorcha korte boilen..Admission test ta Valo na hole Chance hobe na kintu…Coz aiber point prai sober e beshi

Level 0

ভাই শুনেন,শুধু ব্যাঙ্গের ছাতার মত কম্পিউটার স্টুডেন্টই বেড়ে যায়নি,অন্য গুলোও বাড়ছে। আপনি যে সব Department এর কথা বললেন, তার মধ্যে শুধু ইলেকট্রনিক্স ও ডাটা টেলিকমিউনিকেশন বাদে প্রতি বছর সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,টেক্সটাইল থেকে কত স্টুডেন্ট বের হচ্ছে বা ভবিষ্যতে বের হবে তার হিসাব কোনো দিন কি করেছেন?? আমি আপনাকে ছোট্ট একটা হিসাব দেখাই, আপনার দেওয়া তথ্য মতে দেশে ৪১ টি সরকারী প্রতিষ্ঠান আছে। এই প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রায় সবগুলোতেই ইলেকট্রনিক্স,সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,কম্পিউটার এই চারটি করে Department অব্যশই আছে। প্রতি Department এ ৪৮ জন করে স্টুডেন্ট থাকলে মোট স্টুডেন্ট সংখ্যা(প্রতি Department এর ক্ষেত্রে) ১৯৬৮ জন শুধু এক Department এ। এখন চার Department মিলে মোট স্টুডেন্ট সংখ্যা হয় ৭৮৭২ জন। আবার প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই দু্টো করে শিফট আছে। এই হিসাব করলে এক বছরে শুধু এই চারটি Department থেকে প্রতি বছর স্টুডেন্ট বের হচ্চে ১৫৭৪৪ জন।হিসাব এখানেই শেষ হচ্চে না।মাথা আরও নষ্ট করে দিচ্চে বেসরকারী পলিটেকনিক। আমি রাজশাহী সরকারী পলিটেকনিক এ পড়ি।রাজশাহী বিভাগ হলেও শহর খুব ছোট। এই ছোট শহরের মধ্যেই শুধু ১১টি বেসরকারী পলিটেকনিক আছে।প্রতিটি কলেজেই সিভিল,ইলেকট্রিক্যাল,কম্পিউটার এবং টেক্সটাইল Department গুলো আছে। প্রতিটি Department এ কম করে হলেও ১০০ জন স্টুডেন্ট আছে।এখন হিসাব করেন প্রতি বছর রাজশাহী থেকেই কত স্টুডেন্ট বের হচ্চে।দেশের অনান্য বেসরকারী পলিটেকনিক কথা আর নাই বা বললাম।যারা ডিপ্লোমা শেষেই সরকারী চাকরি করতে চান তারা ইলেকট্রিক্যাল, সিভিল এবং মেকানিক্যাল এই Department গুলো পড়তে পারেন।তবে অব্যশই ঘুষ রেডি রাইখেন।

Level 0

যাদের কম্পিউটার এর প্রতি আগ্রহ আছে, তারা নির্দিধায় কম্পিউটা বিষয় নিয়ে পরতে পারেন, তবে নিজেকে তৈরী করে নিতে হবে নিজেই, আমার ছোটবেলা থেকেই কম্পিঊটার প্রতি আগ্রহ ছিল… তাই কম্পিঊটা বিষোয় নিয়ে ডিপ্লোমা পরতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু ssc তে GPA-5 পাওয়াতে কেউ কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট এ ভর্তি হতে দেয়নি, তাছারা অনেকেই বলছিল কম্পিঊটার ডিপার্ট্মেন্ট এর নাকি চাকুরি কম… তাই এক মেকানিক্যল ডিপার্ট্মেন্ট এর বড় ভাইয়ের পরামর্শে মেকানিক্যল ডিপার্ট্মেন্ট এ ভর্তি হলাম। কিন্তু আমার পড়াশুনাই একদম মন বসে নাই। তারপর তৃতীয় পর্বে এসে নতুন কম্পিউটার কিনলাম, শুরু হয়ে গেল কম্পিউটার নিয়ে ঘাটাঘাটি… কলেজ ও ঠিক মত যাই না। কিন্তু আমি কম্পিউটার ডিপার্ট্মেন্ট এ না পড়েই, ইনশাআল্লাহ আইটি সেক্টরে ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভলোপমেন্ট ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট আছি এবং আমি এখন মনে করি কম্পিউটার ডিপার্ট্মেন্ট নিয়ে পড়লে হয়ত আরো ভালো কিছু ককরতে পারতাম।

উল্লেখ্যঃ- আমি এখন মেকানিক্যল ডিপার্ট্মেন্ট নিয়েই, 8th semister(Final semister) এ পড়তেছি। এবং আমি জানি আমার ফাইনাল রেজাল্ট হবে– ২.৫০ থেকে ৩.০০ এর মধ্য, কিন্তু আমি এতো খারাপ রেজাল্ট নিয়েও কিছু ভাবি না।

    Level 0

    @Azad.RPI: vai ami 8th semester ea ……..amar result hobe 3.00………..amar kahini purai same apnar moto..

    Level 0

    @Azad.RPI: vai apni kon institute-a poren..apnar fb id ta ki please diben..

    Level 2

    @Azad.RPI: Apanr lekha pore kharap laglo. Apnar oboshoi IT te thaka dorkar silo. Apnar moto onekkei dekhsi IT te valo korte parto kintu ana karone r IT te study kore nai, kintu satisfaction ashe nai. ashbe kibave mon pore ase IT ta. Ami 1 year IBA te pore dekhlam mon boshse na. pore CSE complete korsi. now happy. 🙂

Level 0

কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে না পড়েও ভালো IT Expart হওয়া সম্ভব। শুধু মাত্র প্রয়োজন IT -এর প্রতি ভালোবাসা। আমি কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে না পড়েও ইনশ্-আল্লাহ programming, hardware, networking, Web developing, linux operating base networking, server configuration ভালোই জানি……………..
আমার অনেক ফ্রেন্ড কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে পড়ে, কিন্তু কম্পিউটারের ক ও জানেনা।

Level 0

ডিপ্লোমাতে কম্পিউটারের ২টি ডিপার্টমেন্ট আছে। ১- কম্পিউটিার টেকনোলজি. ২- কম্পিউটার সাইন্স & টেকনোলজি যা শুধু মাত্র বাংলাদেশে ফেণী কম্পিউটার ইন্সটিটিউটে (Gov.) পড়ানো হয়।
উল্লেখ্য Feni computer institute হচ্ছে বাংলাদেশে সরকারের একমাত্র আধুনিক পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট।
http://www.fcibd.net

লেখক অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। আমার মনে হয় একটি কথা বলতে ভুলে গেছে সেটি হল:
ডিপ্লমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পরতে পারবে এস.এস.সি, দাখিল, উনমুক্ত, ভুকেশনাল সহ সমমানের সব ছাত্র/ছাত্রী। বিজ্ঞান বিভাগ, বানিজ্য বিভাগ সহ সকল বিভাগের সবাই।
সরকারিতে ভর্তির জন্য 50 মার্কের MCQ পরীক্ষা দিতে হবে, আর 50 মার্ক হল যে S.S.C তে 5.00 পাবে।
যে 4.5 পাবে সে পাবে 45 মার্ক।
যে 3.8 পাবে সে পাবে 38 মার্ক।

আর বেসরকরি তে পরতে কমপক্ষে G.P.A – 2 লাগে।

বিস্তারিত জানতে http://www.techedu.gov.bd
ধন্যবাদ।

কম্পিউটার ডিপ্লোমার পর কি ভাল সরকারী জব পাওয়া যাবে নাকি b.sc করতে হবে?

Level 0

ডিপ্লমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পরতে পারবে এস.এস.সি, দাখিল, উনমুক্ত, ভুকেশনাল সহ সমমানের সব ছাত্র/ছাত্রী। বিজ্ঞান বিভাগ, বানিজ্য বিভাগ সহ সকল বিভাগের সবাই।
সরকারিতে ভর্তির জন্য 50 মার্কের MCQ পরীক্ষা দিতে হবে, আর 50 মার্ক হল যে S.S.C তে 5.00 পাবে।
যে 4.5 পাবে সে পাবে 45 মার্ক।
যে 3.8 পাবে সে পাবে 38 মার্ক।
আর বেসরকরি তে পরতে কমপক্ষে G.P.A – 2.50 লাগে।

কথাটা সত্য, তবে ডিপ্লোমাতে মাদ্রাসা, non-science এর স্টুডেন্ট ভরে গেছে!!!!! ডিপ্লোমার অবমূল্যায়নের প্রধান কারণ হচ্ছে এখানে বিজ্ঞাণ বিভাগের স্টুডেন্ট ছাড়া অন্য বিভাগের স্টুডেন্টের ভর্তির সুযোগ দেয়া!!!! আরে ভাই মুখস্ত করে অনেকেই -ত পাস করে, আমার দেখা অনেক মাদ্রাসার স্টুডেন্ট আছে যারা ডিপ্লোমাতে মুখস্ত করে ভালা ভালো রেজাল্ট করেছে কিন্তু BSC কমপ্লিট করার পরও জানেনা পরমাণু কাকে বলে? আসলে বিজ্ঞাণ বিভাগের ছাত্ররা ডিপ্লোমাতে ভর্তি হতে চায় না বলে, মাদ্রাসার এবং বাণিজ্য বিভাগের ছাত্ররা সুযোগ পাচ্ছে।

বানিজ্যিক শাখায় ডিপ্লমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে খুব ভাল হত কারন আমার ছোট ভাই এবার SSC পরীক্ষা বানিজ্যিক বিভাগ থেকে দিয়েছে তার পয়েন্ট ৪.৯৪ তাকে নিয়ে চিন্তিত আছি।

Level 0

অসবিধা নাই। যে কোন বিভাগ থেকে পরীক্ষা দেয়া যেতে পারে। আমার টিউনের উদ্দেশ্য ছিল বিজ্ঞাণ বিভাগের ছাত্রেরকে ডিপ্লোমা করার আগ্রহ সৃষ্টি করা।

@fcilincon bro: Polytechnic er boi pabo amon kisu site er nam jodi diten to valo hoto..

Vaia ami ebar ssc exam dici 3.56 paici ami diploma porte cassi Computer nia kemonhobe please janaben… Ami mirpur e vorti hote cassi private e….
Vaiara apnader number tao dien mobile e ektu alap korumani ei bepare or skype te add den amake please please khairulislam111 my id….

ভাই আমি এইচএসসি ছেড়ে ডিপ্লোমাতে ভর্তি হইছি ক্যারিয়ার সিউর এই কারণে।

অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছেন ভাই। ধন্যবাদ ভাই।

এবছরের পলিটেকনিক এডমিশনের জন্য আবেদন করার জন্য এখানে দেখুন
Polytechnic admission