কুরআন এমন একটি মহাগ্রন্থ যা সকল জ্ঞান এর আধার। এই মহাগ্রন্থ বৈজ্ঞানিক উপাত্ত এবং নিদর্শন এ পরিপূর্ণ। এই বৈজ্ঞানিক উপাত্ত এবং নিদর্শনসমুহে মহান আল্লাহ্ তায়ালা ব্যাখ্যা করেছেন যে কিভাবে তিনি এই মহাবিসশে সকল বস্তু এবং পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছেন। এর প্রত্যেকটি আয়াত,প্রতিটি শব্দ, এর গঠন, এর একের পর এক আয়াত কিংবা সূরা এই সকল কিছুই সুপরিকল্পিত,সুবিবেচিত এবং সুসংগঠিত। এর প্রতিটি বিষয় এর মাঝে লুকিএ আছে জ্ঞান ,বিজ্ঞান , যুক্তি, প্রজুক্তি ,সাহিত্য ইত্যাদি ইত্যাদি । এতে প্রত্যক্ষ এবং পরুক্ষ ভাবে যে জ্ঞান লুকিয়ে আছে তা অনুধাবন করা সত্যি ই কষ্টকর। তারপর ও মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতি হবার সাথে সাথে কুরআন এর মহান জ্ঞান কেও ধীরে ধীরে অনুধাবন করছে।
পবিত্র কুরআন এ আছে
“ওদের জন্য আমি আমার নিদর্শনাবলি বিশ্বজগতে বেক্ত করব এবং ওদের মধ্যেও; ফলে ওদের নিকট ইহাই সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হবে,এ (কুরআন) সত্য। একি যথেষ্ট নয় যে, তুমার রব সর্ব বিষয়ে অবহিত”(সূরা হা- মিম-সিজদাহ,৫৩)
এমনি একটি হল জলভাগ এবং স্থলভাগ এর অনুপাত । কুরআন যখন নাযিল হয় তখন সকল মহাদেশ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয় নি তাছাড়া আমেরিকার মত বিশাল একটি মহাদেশই আবিষ্কৃত হল ১৫ শতাব্দীতে। আর সেখানে জলভাগ এবং স্থলভাগ এর অনুপাত নির্ণয় করতে পারা ত রীতিমত হাস্যকর ব্যাপার।
“স্থল” শব্দটি পবিত্র কুরআন এ ১৩ বার দেখা যায় এবং “সমুদ্র” শব্দটি দেখা যায় ৩২ বার। তাদেরকে যোগ করলে হয় ৪৫। এবার যদি আমরা ১৩ কে ৪৫ দ্বারা ভাগ করি তাহলে দাড়ায় ০.২৮৮৮৮ আর একে যদি শতাংশে হিসাব করা হয় তাহলে দাড়ায়২৮.৮৮৮৮৮৮%(.২৮৮৮৮৮৮৮*১০০)। তদ্রূপ আমরা যদি ৩২ কে ৪৫ দিয়ে ভাগ করে সেটাকে শতাংশের হিসাবে নিয়ে যাই তাহলে সংখ্যাটি হয় ৭১.১১১১১১১১%। অর্থাৎ স্থলভাগঃ জলভাগ=৭১ঃ২৯ যা কিনা নির্ণীত অনুপাতের সাথে হুবহু মিলে যায়।
পবিত্র কুরআন এ এই শব্দ গুলুর পুনঃ পুনঃ ব্যাবহার হয়ত এই অনুপাতের ইঙ্গিত বহন করে(আল্লাহ্ তায়ালাই ভাল জানেন)। স্যাটেলাইট ছবি এবং কম্পিউটার এর calculation এই অনুপাত পরিমাপ করা সম্ভভ হয়েছে। স্যাটেলাইট ছবি এবং কম্পিউটার কে ধন্যবাদ।
আরও জানতে লাইক করুণ
https://www.facebook.com/TheExistanceOfAllahOnTheLightOfScience
আমি Md. Faisal Mirza। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 21 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
এটা কি কোন টেকটিউন? আমার মনে হয় সোনার বাংলাদেশ নামক ব্লগে পোস্ট কর্লে ভাল রেস্পন্স পাইতেন