হ্যারি পটার কি অদ্ভুদ এক কাল্পনিক চরিত্র

হ্যারি পটার হলো জে কে রাউলিং এর তৈরী একটি কাল্পনিক চরিত্র। এখানে হ্যারি একজন জাদুকর। হ্যারি জেমস পটার লেখিকা হলো জে. কে. রাউলিং এর হ্যারি পটার সিরিজের প্রধান চরিত্র। এখানে হ্যারি একজন যাদুকর। কাহিনীর পটভূমি হচ্ছে হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্র্যাফট এন্ড উইজার্ডরি যেখানে হ্যারি তার কাছের বন্ধু রন ওয়েজলি ও হারমায়োনি গ্রেঞ্জারের সাথে বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চারে অংশ নেয়। তার চেহারা সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে তার কপালে বিদ্যুত চমকের মত কাটা দাগ, যা স্কার নামে পরিচিত। লর্ড ভোলডেমর্ট যখন হ্যারিকে মারতে আভাডা কেডাভ্রা নামক অভিশাপ দিয়েছিল তখন হ্যারির কপালে এই দাগ সৃষ্টি হয়েছে। ভোলডেমর্ট হ্যারির বাবা-মাকে হত্যা করেছে। যাউ বিশ্বে হ্যারিই একমাত্র ব্যক্তি যে আভাডা কেডাভ্রা নামক মৃত্যু অভিশাপ থেকে বেঁচে গেছে। এর ফলে লর্ড ভোলডেমর্টের পতন হয়েছে। উপন্যাসে হ্যারি জেমস ও লিলি পটারের একমাত্র সন্তান। তার পিতার মত হ্যারির কালো চুল অপরিপাটী ভাবে সাজানো। তার স্বভাব, চরিত্র, ব্যক্তিত্ব সে পেয়েছে তার মায়ের কাছ থেকে। মায়ের সবুজ চোখও সে পেয়েছে। প্রথম উপন্যাসে হ্যারিকে ছোট আকারের ও পাতলা শরীরের বলা হলেও পঞ্চম বইয়ে তাকে লম্বা বলা হয়েছে। সে গোল ফ্রেমের চশমা পরে।

হ্যারি পটারের সফলতার নিদর্শন, হ্যারি পটার সিরিজের সাতটি বইয়ের প্রচ্ছদ নিয়ে রয়াল মেইল ডাকটিকেট প্রকাশ করেছে।


হ্যারি পটার এর পরিচিতি :

  • লেখক  : যুক্তরাজ্য এর পতাকা জে. কে. রাউলিং (জোয়ানে রাউলিং)
  • দেশ : যুক্তরাজ্য
  • ভাষা : ইংরেজি
  • ধরন : কল্পকাহিনী
  • প্রকাশক : ব্লুমসবারি পাবলিশিং
  • প্রকাশের তারিখ : জুন ২৬ ১৯৯৭
  • মিডিয়া ধরন :  মুদ্রণ (হার্ডব্যাক ও পেপারব্যাক)

হ্যারি পটার এর লেখক পরিচিতি :

জোয়ানে "জো" রাউলিং ওবিই (জন্ম জুলাই ৩১ ১৯৬৫) একজন ইংরেজ কল্পকাহিনী লেখিকা যিনি জে. কে. রাউলিং ছদ্ম নামে লেখালেখি করেন।[ রাউলিং জনপ্রিয় কল্পকাহিনী হ্যারি পটার সিরিজের রচয়িতা, যা তাকে বিশ্বজুড়ে সম্মান ও জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। এ সাহিত্য কর্মের জন্য তিনি একাধিক পুরস্কার জিতেছেন। সারা বিশ্বে হ্যারি পটার সিরিজের প্রায় ৩২৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ফর্বেস পত্রিকা তার সম্পত্তির পরিমান £৫৭৬ মিলিয়ন (১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিছু বেশি) বলে তথ্য প্রকাশ করেছে, যা তাকে বই-লিখে বড়লোক হওয়া প্রথম বিলিয়নিয়ার (আমেরিকান ডলারে) হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। ২০০৬ সালে ফর্বেস পত্রিকা তাকে অপরাহ উইনফ্রের পর পৃথিবীর দ্বিতীয় সেরা মহিলা ধনী হিসেবে তথ্য প্রকাশ করেছে।

জে. কে. রাউলিং

হ্যারি পটার চরিএ এর পরিচিতি :

  • লিঙ্গ : পুরুষ
  • চুলের রঙ : কালো
  • চোখের রঙ :  এমারেল্ড সবুজ
  • হাউজ  :  গ্রিফিনডোর
  • পূর্বপুরুষ : হাফ-ব্লাড
  • পেট্রোনাস  : স্ট্যাগ
  • আনুগত্য :  ডাম্বলডোর আর্মি; হগওয়ার্টস
  • অভিনেতা : ড্যানিয়েল রেডক্লিফ
  • প্রথম উপস্থিতি  : হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন

ড্যানিয়েল রেডক্লিফ

এমা ওয়াটসনের

সিরিজ :

  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (জুন ২৬, ১৯৯৭) (যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারি পটার এন্ড দ্য সর্সারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস (জুলাই ২, ১৯৯৮)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান (জুলাই ৮, ১৯৯৯)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার (জুলাই ৮, ২০০০)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স (জুন ২১, ২০০৩)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স (জুলাই ১৬, ২০০৫)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ (জুলাই ২১, ২০০৭)

সাতটি বইই অডিও মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যের অডিও বইতে কন্ঠ দিয়েছেন স্টিফেন ফ্রাই এবং আমেরিকার বইতে কন্ঠ দিয়েছেন জিম ডে

ডেলাওয়ারের একটি বইয়ের দোকানে মধ্যরাতে প্রকাশিত বইয়ের জন্য অপেক্ষমাণ পাঠকেরা

অন্যান্য মাধ্যম :


চলচ্চিত্র :

  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (নভেম্বর ১৬, ২০০১)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস (নভেম্বর ১৫, ২০০২)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান (জুন ৪, ২০০৪)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার (নভেম্বর ১৮, ২০০৫)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স (জুলাই ১১, ২০০৭)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স (জুলাই ১৭, ২০০৯)
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ-পর্ব, (নভেম্বর ১৯, ২০১০)

চলচ্চিত্রে দেখানো হগওয়ার্টস স্কুল

গেমস :

  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার
  • হ্যারি পটার এন্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স: অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স চলচ্চিত্র প্রকাশের এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত হবার কথা
  • হ্যারি পটার: কুইডিচ ওয়ার্ল্ড কাপ, এই গেমসে অবশ্য বইটির কোন কাহিনী নেই, শুধু কুইডিচ খেলার উপর জোর দেয়া হয়েছে।

পুরষ্কার ও সম্মাননা :

জে.কে. রাউলিং এবং হ্যারি পটার সিরিজ ফিলোসফার্স স্টোন প্রকাশের পর থেকে অনেক পুরষ্কার পেয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে চারটি হুইটেকার প্লাটিনাম বুক এওয়ার্ডস (সবগুলো ২০০১ সালে), তিনটি নেসলে স্মার্টিস বুক প্রাইজ (১৯৯৭-১৯৯৯), দুটি স্কটিশ আর্টস কাউন্সিল বুক এওয়ার্ডস (১৯৯৯ ও ২০০১), উদ্বোধনী হুইটব্রেড বর্ষসেরা শিশুতোষ গ্রন্থ পুরষ্কার, (১৯৯৯), ডব্লিউ এইচ স্মিথ বর্ষসেরা বই (২০০৬)। ২০০০ সালে হ্যারি পটার এন্ড দ্য প্রজনার অব আজকাবান শ্রেষ্ঠ উপন্যাস বিভাগে হিউগো পুরষ্কারের জন্য মনীত হয় কিন্তু পায়নি। তবে ২০০১ সালে হ্যারি পটার এন্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার বইটি উক্ত পুরষ্কার ছিনিয়ে নেয়। অন্যান্য সম্মাননার মধ্যে রয়েছে কার্নেগি মেডেলের জন্য ১৯৯৭ সালে মনোনয়ন, ১৯৯৮ সালে গার্ডিয়ান চিলড্রেন'স এওয়ার্ড পুরষ্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান, বিভিন্ন স্থানে স্মরনীয় বইয়ের তালিকায় স্থান, আমেরিকান লাইব্রেরী এসোসিয়েশন, নিউ ইয়র্ক টাইমস, শিকাগো পাবলিক লাইব্রেরী ও পাবলিশার্স উইকলি প্রভৃতিতে সম্পাদকের পছন্ধ এবং প্রস্তাবিত শ্রেষ্ঠ বই তালিকায় অবস্থান।

বাণিজ্যিক সফলতা :

হ্যারি পটার সিরিজের জনপ্রিয়তার কারনে রাউলিং, তার প্রকাশক এবং হ্যারি পটার লাইসেন্সধারীরা আর্থিক দিক দিয়ে প্রচুর লাভবান হয়েছেন । সিরিজের বইগুলো সারাবিশ্বে ৩২৫ মিলিয়নের অধিক কপি বিক্রি হয়েছে এবং বইয়ের কাহিনী অবলম্বনে ওয়ার্নার ব্রস কর্তৃক নির্মিত চলচ্চিত্রও বানিজ্যিক সফলতা পেয়েছে। হ্যারি পটারের কাহিনী নিয়ে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন আয়ের দিক দিয়ে চতুর্থ অবস্থানে ছিল। অন্যান্য তিনটি চলচ্চিত্রও শীর্ষ ২০ নম্বর অবস্থানের ভেতর ছিল । চলচ্চিত্রগুলো থেকে পাঁচটি ভিডিও গেম নির্মিত হয়েছে এবং সবমিলিয়ে ৪০০ এর অধিক হ্যারি পটার সংক্রান্ত পণ্য (একটি আইপড সহ) বাজারে এসেছে। জুলাই ২০০৫ পর্যন্ত এগুলো থেকে আয় হয়েছে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার এবং রাউলিং বিলিয়নিয়ারে পরিনত হয়েছেন যা তাকে যুক্তরাজ্যের রানীর থেকে বিত্তবানে পরিনত করেছে।

২০০৭ সালের ১২ এপ্রিল বার্নেস এন্ড নোবেল ঘোষনা করে ডেথলি হ্যালোজ আগের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে তাদের সাইটে ৫০০,০০০ কপির অর্ডার পাওয়ার মাধ্যমে।

বিতর্ক , সমালোচনা ও প্রশংসা :

জেকে রাউলিং এর হ্যারি পটার সিরিজ অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বইটি নিয়ে অনেক আইনী লড়াই হয়েছে, যার অনেকাংশের উৎপত্তি হয়েছে আমেরিকান ধর্মীয় সংস্থা থেকে যারা দাবি করে আসছে বইটি শিশুদের মাঝে ডাকিনীবিদ্যার প্রসার ঘটাচ্ছে, এবং আরও কিছু ঘটনা ঘটেছে কপিরাইট ও ট্রেডমার্ক আইনের লঙ্ঘনের ফলে। বইয়ের তুমুল জনপ্রিয়তা ও উচ্চ বাজারমূল্যের কারনে রাউলিং, তার প্রকাশক, তার বইয়ের চলচ্চিত্র প্রযোজক ওয়ার্নার ব্রোসকে কপিরাইট নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে, বইয়ের প্রকাশনা নিয়ন্ত্রন করতে হয়েছে, ওয়েবসাইটের ডোমেইন নিয়ে লড়াই করতে হয়েছে। এছাড়া লেখিকা ন্যান্সি স্টোফার রাউলিং তার নিজের রচনার শব্দ ও চরিত্র চুরি করেছেন বলায় তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। এই আইনি লড়াইয়ে রাউলিং জিতেছেন এবং ন্যান্সি স্টোফারকে ৫০,০০০ মার্কিন ডলার জরিমানা করা হয়েছে।

সাহিত্যিক সমালোচনা :

হ্যারি পটার প্রকাশের শুরুতে বইটি সর্বসাধারনের কাছে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিল, যা এই সিরিজের বিশাল পাঠকসমাজ তৈরিতে সাহায্য করেছে। হ্যারি পটার এন্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন প্রকাশের পর ইংল্যান্ডের প্রধান সংবাদপত্রগুলি বইটির প্রভুত প্রশংসা করেছে। এসব সংবাদপত্রের মধ্যে রয়েছে: মেইল অন সানডে যারা রাউলিংকে "রোয়াল্ড ডাল এর পর কল্পনাতীত অভিষেক" হিসেবে আখ্যায়িত করেছে; সানডে টাইমস প্রায় একই কথা বলেছে ("ডালের সাথে তুলনা এক্ষেত্রে সঠিক হয়েছে"), দ্য গার্ডিয়ান একে "নতুন উদ্ভাবনী চিন্তার সমৃদ্ধশালী উপন্যাস" এবং দ্য স্কটসম্যান "একটি চিরন্তন সহিত্যের সৃষ্টি" বলে আখ্যায়িত করেছে। ২০০৩ সালে প্রকাশিত হ্যারি পটার এন্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফিনিক্স অবশ্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত লেখক ও একাডেমি থেকে বিরুপ সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। এ. এস. বাট নিউ ইয়র্ক টাইমসে একটি সম্পাদকীয় লেখেন যাতে তিনি বলেন রাউলিং বিশ্ব শিশু সাহিত্যের বিভিন্ন ধারা, কার্টুন, ডেইলি সোপ, টিভি অনুষ্ঠান ও তারকাদের গুজব প্রভৃতির কাল্পনিক চরিত্রকে চতুরতার সাহায্যে পরিবর্ধিত করে তার কাল্পনিক জগৎ গড়ে তুলেছেন

নারীবাদী সমালোচনা :

কিছু নারিবাদী লেখকও হ্যারি পটার সিরিজের সমালোচনা করেছেন। এর মধ্যে ক্রিস্টিন শোফার অগ্রগামী, যিনি উপন্যাসগুলোকে পুরুষপ্রধান ও অন্ধ দেশপ্রেমে পরিপূর্ণ বলে আখ্যায়িত করেছেন। শোফারের মতে সিরিজটি এমন এক বিশ উপস্থাপন করেছে যাতে গতানুগতিক পুরুষ সমাজই সবকিছু করে এবং ধরেই নেয়া হয়েছে তারাই বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। শোফার বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে হ্যারির সাহসের সাথে হারমায়োনির অনুভুতিপ্রবণ মানসিকতার তুলনা এবং হ্যারি ও রনের সম্মতির জন্য তার প্রয়োজনীতা কথা উল্লেখ করেছেন। এছাড়া নারী অধ্যাপক ম্যাকগোনাগল ও চাপগ্রস্থ অবস্থায় তার মত দুর্বলের সাথে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ডাম্বলডোরের তুলনা করেছেন। তিনি হ্যারি পটারে শক্ত নারী চরিত্রের অভাবের কথা উল্লেখ করেছেন।

হ্যারি পটার সর্ম্পকে আর জানুন :

তথ্যসূত্র : wikipedia

১ম এখানে প্রকাশিত

Level 0

আমি ফাহিম রেজা বাঁধন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 116 টি টিউন ও 1427 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

Domain, Hosting, WebDesign, Logo Design, SEO: http://w3solutionsbd.com


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

hhhhhhhhhhh

ধন্যবাদ ফাহিম ভাই।
হ্যারি পটারের ছবি গুলো কোথায় পাওয়া যাবে।

Sectemsempra is my fav Spell ………… মজার একটা ব্যাপার শেয়ার করি, আমি একজন হ্যারিপটার গীক ……. যখন সিকুয়্যেলগুলো রেগুলার পরছিলাম তখন মনের ভূলে আন্ধকারে Lumous বলে উঠতাম। 😛

    হা হা আমার মতো অবস্থা…………..

    আমি জাদুগুলো কেমন হবে তা অনেক ভেবে নিজের একটা জগৎও তৈরী করে ফেলেছিলাম।
    কিন্তু ছবিগুলো মারাত্নক বিরক্তকর লেগেছে। বইগুলোর সাথে মিল নেই বললেই চলে।

    আমি হ্যারি পটারের সবচেয়ে বড় ফ্যান।

    ইংরেজি হলেও একটানা ৭ টা বই পড়ে শেষ করেছিলাম।

    শেষ পর্বটা পড়ার পর আমি সত্যিকার অর্থেই স্নেইপের জন্য কেঁদেছিলাম। (ভালোবাসা কত গভীর হতে পারে তা ভেবে।)

    স্নেইপের জন্যে আসলেই খুব খারাপ লেগেছে ,,,,,, আমার মতে ও ছিল হ্যারিপটার সিকুয়্যেল এর কী ক্যরেক্টার!

    ভাই আপনাদের মাঝে দেখি প্রচুর আবেগ আছে। একটু ধার দিবেন ।:P । মজা করলাম মনে কিছু করবেন না।

ধন্যবাদ রেজা ভাই। বিস্তারিত পড়লাম, ভাল লাগলো। চালিয়ে যান

    আরেকটি কথা আপনার ইবনে সীনা নিয়ে লেখাটির বিস্তারিত নাই কেন। একটা পড়ে লোভ পাইছি তো……।

    @খোকন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। আর ভাই ইবনে সীনা নিয়ে লেখাটি আমি ঠিক এই লিখে ছিলাম কিন্তু কেন যে এ রকম হল , বুঝলাম না।

ভাই দয়া করে এমা ওয়াটসনের দুইটা ছবি ইনক্লুড করেন।

    টিনটিন ভাই এমা ওয়াটসনের (হারমিয়ন) ফ্যান বুঝি….???

    @ টিনটিন ভাই ছবি টা পসন্দ হয়েছে। 😛

হায় হায়, এমা ওয়াটসনের ছবি নাই কেন>???? 😛

হায় রে আবার সেই হারিপাতিল 😉 [মজা করলাম আরকি]

হুম সাইন্স ফিকশন আমার কাছে বরাবরই ভালো লাগে। [আমি সাইন্স ফিকশনের পাগল ফ্যান 😀 ]

হারিপাতিল মানে হ্যারিপটার আমার কাছে ভালোই লেগেছে। এখন অপেক্ষায় আছি ২০১০ সালের হ্যারি পটার এন্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ এর মুক্তির জন্য।

আপনার টিউনটি থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম আর সাথে দিলাম +