মহানবী (সাঃ) কে অবমাননা নিয়ে কিছু কথা (পার্ট-২)

মহানবী (সাঃ) কে অবমাননা নিয়ে কিছু কথা-২

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ

আমাদের জানার ক্ষুদ্র পরিসর থেকে আপনাদেরকে সামান্য কিছু জানাতে আবার আসলাম মহানবী (সাঃ) কে অবমাননা নিয়ে কিছু কথা-২ নিয়ে।

দুয়া করবেন যেন আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান টাকে বড় পরিসরে আপনাদের কাছে পৌছুতে পারি...

প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোন আমার, ইন্টারনেটে আসেন হয়তোবা সময় কাটানোর জন্য।
লাইক কমেন্ট নয় বরং আমরা চাই সচেতনতা তাই একবার হলেও পোষ্টটি পড়ুন এবং বন্ধুদের কাছে শেয়ার করুন এবং আমাদের সাথে শরীক হোন।

একেবারেই সত্য ও অত্যন্তদুঃখজনক যে কাফিররা রাসুল সাঃ কে ব্যঙ্গ করে চলচিত্র নির্মাণ করছে, তাদের সাথে হাত মিলিয়েছে গুগল।

Innocence Of Muslim নামের এই ছবিটির পরিচালক Alan Roberts

জালিম পরিচালকের ছবিঃ

চলচিত্রটির বর্তমান নাম Innocence Of Muslims থাকলেও এর পূর্বের নাম দেওয়া হয়েছিল Innocence Of Bin Laden .
এরও পুর্বে গতবছর "মরুযোদ্ধা" নামক ছবি তৈরীর কথা বলে নায়ক নায়িকাদের আহবান করা হয়। তাদের দ্বারা প্রায় সকল শুটিং করা হলেও তাতে রাসুল সাঃ এর কোন দৃশ্য ছিলনা এবং ইউনিটের ৮০ জনের কাওকেই জানা হয়নি। পরে কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইনদের দ্বারা রাসুল সাঃ এর কার্টুন আঁকিয়ে চলচিত্রে ব্যবহার করা হয়েছে।

এই ছবির কিছু দৃশ্যঃ

 

গত জুলাইয়ে ছবিটির প্রথম দুটি ট্রেইলার ছাড়া হয় ইউটিউবে। সেখানে ইসলাম বিরোধী তেমন কিছু ছিলনা।
কিন্তু গত ১১ই সেপ্টেম্বর ইউটিউবে যে ট্রেইলারটি প্রকাশ করা হয় সেটাতে রাসুল পাক সাঃ কে


এই ইসলামি চলচিত্রের সাথে হাত মিলিয়ে বিশ্বব্যাপী সকল ইহুদিগন, ইংল্যান্ড আমেরিকার খ্রিষ্টান।
সাধারন মুসলিমদের মাঝে বিক্ষোভ সৃষ্টি হলে তারা সাদা চামড়ার মার্কিন রাষ্ট্রদূত স্টিফেন ক্রিস্ট্রোফারকে হত্যা করে।
এবং কায়রোতে খার্তুম বেনগাজির দূতাবাসে আগুন লাগিয়ে দেয়।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হোয়াইট হাউজ কর্তৃপক্ষ গুগলকে ইউটিউব থেকে এই ভিডিও সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিলে তা সরাসরি প্রত্যাখান করেছে গুগল।

আমার প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা,
একটু চিন্তা করলেই আমরা দেখতে পাই আমরা মুসলিম দেশগুলোর চেয়ে অনেক পিছনে পড়ে রয়েছি।

হ্যাঁ আমরা রাসুল সাঃ কে ভালবাসিনা।

যদি ভালবাসতাম তাহলে রাসুলের এত বড় অপমানে আল্লাহর মিরাকল দেখার আশায় চুপ করে বসে থাকতাম না।

তাই চলুন আমরা যারা খবর দেখছি তারাই খবর হই বা খবরের উপাদান হই।

চুপ করে বসে তামশা দেখার নাম ইসলাম নয়।
একজন মুসলমানকে অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে।

আমাদের নবী (সাঃ) ও কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন।

 

ভাই, একবারও ভেবেছেন?
কোন ইহুদীদের হত্যা করাকে আপনি পাপ বলছেন?

* তারা মরিয়ম(আঃ) কে বেশ্যা ও ইসা(আঃ) কে জারজ সন্তান বলে উল্লেখ করেছে। নাউজুবিল্লাহ

* তারা নিজেদের স্বার্থে মুসলিম সমাজে নাস্তিকতা ঢুকিয়ে দিচ্ছে।

* তারা রাসুল(সাঃ) কে 'মেয়ে পাগল' বলে উল্লেখ করেছে। নাউজুবিল্লাহ

* তারা রাসুল(সাঃ)কে পাথর মেরে অজ্ঞান করেছে।

* তারা সাহাবীদের কষ্ট দিয়েছে।

* ইমাম হোসেন(রাঃ) কে নির্মমভাবে খুন করেছে।

আপনি এই সব ইহুদিদের হত্যা করা পাপ বলছেন?

যেখানে সয়ং আল্লাহ একাধিক বার আল কুরআনে বলছেন ইহুদিদে হত্যা করার কথা সেখানে আপনি কেন তাদের বাঁচানোর জন্য চেষ্টা করবেন?

অনেক ভাই হয়তো বসে আছে আল্লাহর মিরাকল দেখার আশায়।
কিন্তু ভাই, আমরা সবাই মিলে যদি একত্রিত হয়ে ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করি তাহলে এতে বিশ্ববাসী জানবে "মুসলিমসমাজ সর্বদাই ঐক্যবদ্ধ" । এরচেয়ে বড় মিরাকল আর কি হতে পারে?

আপনি কি রাসুল সাঃ কে ভালবাসেন?
তবে আসুন এর প্রতিবাদ করি।
যার কাছে যা আছে তা নিয়েই প্রতিবাদ শুরু করুন।

কলম দিয়ে নয়তো কীবোর্ড টিপে নয়তো প্লেকার্ড নিয়ে অথবা ক্যামেরা নিয়ে......দেখিয়ে দিন নিজের ঐক্যকে আর ঈমানকে অটল করুন।

 তবে মার্কিন কর্মকর্তারা আরও কঠোর হস্তে এই চলচিত্র বন্ধ করার জন্য তত্‍পর হবে।
তাছাড়া আমরা যদি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদের মিছিল বের করি এতে সরকারও বিশ্ববাসীকে জানানোর পথ পাবে। কারন জনগন সচেতন না হলে সরকার কিছু করতে চায়না।

আসুন আমরা ইহুদিদের দালাল গুগল থেকে বিরত থাকি।

আমরা সকলে একসাথে এর জবাব দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাই, ইসলাম সর্বদাই এক।

আমি শুধু আপনাদের ঘুমিয়ে থাকা ঈমানটাকে জাগানোর চ্রেস্টা করলাম মাত্র...এতগুলো কথার মুল উদ্দেশ্য শুধু এটাই যে কিছু একটা করুন...

 অনেক কিছু বলে ফেল্লাম।ভুল হলে ক্ষমা করবেন।আর একটা কথা...ঐক্যবদ্ধ থাকুন।
জ্বলে উঠুন একসাথে...

আল্লাহ আমাদের সর্বদা শান্তির পথে থাকার তৌফিক দান করুন আমিন।

আমার পূর্ববর্তী টিউন্টি দেখতে ক্লিক করুন...

১।মহানবী (সাঃ) কে অবমাননা নিয়ে কিছু কথা

২।এসব পেইজ এর বিরুদ্ধে Report করুন-ঘরের শত্রু দূর করুন (Super Tune)

আমার টিউন ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেননা।

আর আমাদের একটা ফেসবুক পেইজ আছে, সেখানে LIKE দিয়ে শরীক হতে পারেন।

PeaceBD (শান্তির বাংলাদেশ)

Level 2

আমি সৈয়দ সাঈদুর রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 26 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি টেকি এর একজন নিয়মিত পাঠক।তবে মাঝে মধ্যে ইন্টারেস্টিং বিষয় নিয়ে টিউন করার চ্রেস্টা করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Amra muslim ra chup kore thaki bole amader ai obostha. Amader sokoler e onnayer protibad kora uchit……

Level 2

ধন্যবাদ ভালো টিউন করার জন্য।
কোন সাহাবী (রা:) মহানবী (সা:) এর অপমানের ব্যপারে কোনদিন মাসআলা নবী (সা:) এর কাছেও জিজ্ঞাসা করেননি। সবাই এরূপ কাফির/ মুনাফিকদের কোন দ্বিধা ছাড়াই নিজ হাতে কতল করেছেন।

আর লিংকগুলো অবশ্যই, অবশ্যই সড়িয়ে নিন। আমাদের এই ভিডিও দেখে গবে্ষণার দরকার নেই। যে দেখবে সে মহাপাপী হবে। আপনার প্রিয়জনকে নিয়ে েএরুপ করলে আপনি তার লিংক অবশ্যই দিতেন না।

Level 0

জনাব টিউনার আপনি গুগলকে পরিত্যাগ করার কথা বলেছেন। কারন গুগলের অপরাধ সে আল্লাহ ও তার রসূল এবং ইসলামকে অপমান করার হীন অপছেস্তায় লিপ্ত রয়েছে। চলুন

আপনার কথা গুলর একটু বিচার বিশ্লেষণ করি –

১/ প্রথমেই আপনি লিখেছেন যে, যে কাফিররা রাসুল সাঃ কে ব্যঙ্গ করে চলচিত্র নির্মাণ করছে, তাদের সাথে হাত মিলিয়েছে গুগল।
চলুন দেখি এই হাত মিলানোর কারনে গুগলের কি লাভ হতে পারে তা একটু বিশ্লেষণ করি –

প্রথমেই আমাদের জানা দরকার যে গুগল কি জিনিস ??

গুগল হচ্ছে বর্তমান দুনিয়ার সবচেয়ে বড় অনলাইন সার্ভিস প্রভাইডার। এদের যে কি কি জনপ্রিয় সার্ভিস আছে তা আমরা ভালভাবেই জানি। আর এই সব সার্ভিসের বিনিময়ে গুগল

তার পেজে কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে যা তার আয়ের মুল উৎস।

এবার আসি গুগলের নিরপেক্ষতার বিষয়ে- গুগল তার সার্ভিসগুলোকে দুনিয়ার সমস্ত ইন্টারনেট ব্যাবহারকারিদেরকে মোটামটি নিরপেক্ষভাবেই দিয়ে থাকে। এখনও পর্যন্ত গুগলের

বিরুদ্ধে কোন প্রকার পক্ষপাতিত্তের জোরালো অভিযোগ আসেনি। যা এসেছে তা নেহাতই ভোউগলিক, আর্থিক, এবং রাজনৈতিক কারনে।

বর্তমান সময়ে যে চলচিত্রের জন্য ইউটিউব এবং গুগলের বিরুদ্ধে ইসলাম অবমাননার অভিযোগ এসেছে সেই চলচিত্রটা কিন্তু গুগোল কর্তৃপক্ষ নিজেরা বানায় নি আর নিজেরা

আপলোডও করেনি। বরং জেই হারামজাদা এই জঘন্ন কাজটা করেছে সে গুগল সহ আরও বেশ কয়েকটা সাইটে টা আপলোডও করেছে। সুতরাং আপলোড এর বেপারে গুগল সম্পুন

নির্দোষ।

এখন আসি চলচিত্রটা প্রদর্শন আর না মোছার ব্যাপারে –
এই ব্যাপারে আমি আপনাদের সাথে ১০০% একমত যে গুগল এই চলচিত্রটা প্রদর করার সুজগ দিয়ে এবং তা মুছে না দিয়ে একটা চরম অন্যায় কাজ করেছে যা ঘৃণার যোগ্য।

কারন চলচিত্রটা যদি আমাদের মহানবীকে না নিয়ে যদি কোন আমেরিকান নেতাকে নিয়ে বা অন্য কোন (ইহুদি বা খ্রিস্টান) ধর্মকে নিয়ে বা আমেরিকার সমাজ ব্যাবস্থা নিয়ে উদ্ভট

এবং মনগড়া কিছু থাকত তাহলে তারা হয়ত অনেক আগেই মুছে দিত।

কিন্তু এরজন্য গুগলকে পরিহার করা বা অন্য কোন অনলাইন সার্ভিস ব্যাবহার করার ব্যাপারে আমার কিছু কথা আছে-

প্রথম কথা গুগল বা ইউটিউবে তো অনেক অনেক ইসলামি ভিডিও আছে এবং ইউটিউবে প্রতিদিন অনেক ইসলামি ভিডিও আপলোডও হচ্ছে। কিন্তু এর জন্য কেউ কখন গুগল বা

ইউটিউবকে ধন্যবাদ জানিয়েছে এমন কথাতো কখন শুনিনাই। কেউ অনেক অনেক ভাল কাজ করলেও আমরা তাকে ধন্যবাদ দিতে ভুলে যাই আর যদি দুই একটা অন্যায় কাজ

করে বশে তাহলে তাকে অকত্থ গালি গালাজ করতে আমরা সামান্য দেরিও করিনা। এই হচ্ছে মুসলমানদের বর্তমান চরিত্র।

আপনি আপনারা নিজেরাই বিবেচনা করুন, আপনি কি কখনও গুগল কর্তৃপক্ষকে কোন ভাল খবর, তথ্য, ভিডিও আপলোড আর শেয়ার করার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। যদি

জানিয়ে থাকেন তাহলে আপনার যথাযথ অধিকার আছে তাদের সমালেচনা করার। আর যদি না করে থাকেন তাহলে একটু ভাবুন তো আপনি কোন মুখে তাদের সমালেচনা

করছেন।

আপনি হয়ত জেনে থাকবেন যে এর আগে ফেসবুকে আমাদের নবীকে নিয়ে অনেক কুরুছিকর পৃষ্ঠা ছিল যার অধিকাংশ এখনও আছে আর হয়তবা ভবিস্যতে থাকতে পারে। এবং

এর জন্য এর আগেও ফেসবুক কে পরিহার করার কোথাও উঠেছিল আর এর সমর্থনে মুসলিম ফেসবুক, মিল্লাত ফেসবুক নামে কিছু ইসলামি সোশ্যাল সাইটও হয়ে ছিল। কিন্তু তাই

বলে ফেসবুলের জনপ্রিয়তা আজও কমে যায়নি বরং উলটো আরও বেরেছে তখন ফেসবুকের মোট ইউসার ছিল ৫৫ কোটি আর এখন হয়েছে ৮৫ কোটি। আর মুসলিম ফেসবুক,

মিল্লাত ফেসবুক নামে কিছু ইসলামি সোশ্যাল সাইট ছিল সেইগুলকে এখন আর নেটে পাওয়া যায় না। আর মাঝে মাঝে পাওয়া গেলেও তাদের মেম্বার সংখ্যা এত কম যে তাদের কে

সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট ভাবতে কষ্ট হয়।

লেখকের কথা অনুজায়ি গুগলকে পরিত্যাগ করতে আমার কোন আপত্তি নেই কিন্তু তার আগে আপনি দয়া করে এমন একটা অনলাইন সার্ভিস প্রভাইডার এর নাম বলেন যা সেবা

ও নিরপক্ষতার দিক থেকে গুগল থেকেও সেরা। যদি আপনি দিতে পারেন তবে আমি কথা দিচ্ছি যে, আমি আর গুগলের কোন সার্ভিস ব্যাবহার করব না।

কিন্তু আপনি যদি গুগল সার্চের পরিবর্তে ইয়াহু বা বিং সার্চ ব্যাবহার এবং জিমেইলের বদলে ইয়াহু বা হটমেইল এবং ইউটিউবের পরিবর্তে dailymotion.com বা metacafe ব্যাবহার করার পরামর্শ দিতে চান তাহলে আমি আপনাকে অবশ্যই বলব যে ইন্টারনেট সম্পরকে একটা মোটামুটি ধারনা অর্জন করুন তারপর না হয় অন্যকে পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করবেন এর আগে নয়।

কারন যে ব্যাপারে আপনার নিজের কোন গভীর এবং পরিষ্কার ধারনা নেই সেই ব্যাপারে অন্যকে পরামর্শ দিতে যাবেন না।

পরিশেষে আমি আরেকবার স্বীকার করছি যে Innocence Of Muslims ভিডিওটা না মুছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট হীনমন্নতার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু এর জন্য ইউটিউব বা গুগোলকে পরিহার করে অন্য কোন অনলাইন সার্ভিস ব্যাবহার করা যথেষ্ট বকামির কাজ হবে।

কারন আজকে যারা ইউটিউবে Innocence Of Muslims ভিডিওটা আপলোড করেছে তারা যে অন্য কোন সাইটে সেই ভিডিওটা আপলোড করবে না সেই নিশ্চয়তা আপনি কোথায় পাবেন ?

যে ভিডিও টি বন্ধ করার জন্য utube বন্ধ করা হলো । সেই ভিডিও এর লিংক আপনি কিভাবে দিলেন ।
দয়া করে লিংক টি সরিয়ে নিন । অতি আগ্রহে কেও এটি দেখুক এটা আমাদের কাম্য নয় ।

Level 2

remove link. how can you share this link!!!!!!!!!!!!!

Level 0

মিঃইউটিউবের সত্‍ভাই আপনার ব্রেন ঠিক আছে?
যে ইউটিউব গুগল নিয়ে নিন্দা করলেন সে গুলোর লিংকতো আপনি দিলেন। সালামতমিয়া আগে ভিডিও লিংক গুলো সরান।নয়তো ভবিষ্যতে জানান্নাম হালাল

ভাই দয়া করে লিঙ্কগুলো মুছে দিন। না হলে এতে হিতে বিপরীত হবে। @newboy এর সাথে একমত। ঐ কুকুরেরা অন্য ওয়েবসাইটে আপলোড করতে পারে তখন কি করবেন। ওদের অন্য কায়দায় শায়েস্তা করতে হবে।

কোন উপায়ে এই কাফের মুশ্রিকদের আপনি শায়েস্তা করবেন। যদি এদের শায়েস্তা করতে হয় তাহলে আগে নিজেদের ইমানি বলে বলিয়ান হতে হবে। কারন সাঁতার না জেনে পানিতে লাফ দিলে মারা যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। তাই আমরা নিজেরা যদি ইমানি বলে বলীয়ান না হতে পারি তাহলে আমাদের পক্ষে আসলে কাফের মুশ্রিকদের সায়েস্তা করা সম্ভব না। তাই আসুন আমরা নিজেরা হারাম কাজ ছেরে দেই। আমাদের ইমানি দুর্বলতার কারনে কাফিররা আজকে আমাদের প্রিয় নবীজির মান হানী করার অপ প্রয়াস পেয়েছে। তাই এজন্য আমরা নিজেরাও দায়ী। আর ইউটিউব বর্জন করা আসলেই উচিত। কারন প্রাণীর ছবি তোলা ভিডিও করা ইসলাম ধর্মে জায়েজ নাই। তাহলে ভিডিও দেখা কি করে জায়েজ হতে পারে। আর ইউটিউব এর অধিকাংশ হচ্ছে প্রাণীর ভিডিও। তাই তা অবশ্যই বর্জনীয়। মদের মধ্যেও উপকার রয়েছে কিন্তু তাই বলে মদ খাওয়া হালাল নয় বরং হারাম। কারন এর উপকারের তুলনায় অপকার ই বেশী। ঠিক একই ভাবে ইউটিউব এর উপকারে তুলনায় অপকার বেশী। স্কুল কলেজের ছাত্রদের মুখে ইউটিউব এর খারাপ বিষয় গুলিই বেশী শোনা যায়। ভালো দিকটা কমই শোনা যায়। যাই হোক মূল বিষয় হচ্ছে ইসলাম ধর্মে প্রাণীর ছবি তোলা, আঁকা, রাখা, হারাম, তাইলে প্রাণীর ভিডিও কেমনে হালাল হয়। এটা হারাম। তাই এ জন্য হলেও ইউটিউব বর্জন করা উচিত। আর যারা ইউটিউব এর অনেক গুনাবুলি বলে থাকেন তারা চিন্তা ভাবনা করে বললে ভালো হবে। হারাম বিষয়ের প্রশংশা করা জায়েজ নয়। আজকে যদি সব মুসলমান এই সব ছবি ভিডিও না দেখত তাইলে কাফেররা এই সব ইসলাম অবমাননাকর ভিডিও বানাতনা। কারন বানিয়ে কাকে দেখাবে। কোন মুসলমানতো দেখবেনা। তাই তারা এই ধরনের ঘৃণিত কাজ গুলি করতে এত উৎসাহ পেতনা। আমাদের কারনেই পাচ্ছে। তাই আসুন আমরা প্রাণীর ছবি বা ভিডিও দেখার মত হারাম কাজ থেকে নিজেদের বিরত রাখি এবং সকল প্রকার হারাম কাজ থেকে বিরত থেকে নিজেরা ইমানি বলে বলীয়ান হই। তাহলে সারা পৃথিবীর কাফেরদের আমরা পরাজিত করতে পারব। অল্প সংখ্যক ইমানি বলে বলীয়ান সাহাবাগন হাজার হাজার কাফেরদের পরাজিত করেছেন। তাই আমারাও যদি ইমানি বলে বলীয়ান হতে পারি আমারাও এদের পরাজিত করতে পারব ইনশাআল্লাহ। তাহলে কাফেররা আর আমাদের প্রিয় নবীজির অবমাননা করতে পারবেনা , ইসলাম ধর্ম নিয়েও কোন অবমাননা করতে পারবেনা

আমার কথাটা মুলত জেগে অথা।সকল লিংক গুলো রিমুভ করা হল

ভাই আপনাদের কথা থিক আছে।
গুগল-ইউটিউব নিয়ে অযৌক্তিক লিখে ফেল্লাম।ভাই মাথা ঠিক থাকেনা…
আপনাদের সবার কাছে আমি দুঃখিত এবং ভুল্টি ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ

তবে উদ্দেশ্য ছিলো আমার কিছু করা…

ভাইয়া খুব ভাল লিখছেন । আমাদের সকলেরই উচিত ইউটিউব এর প্রতি ঘ্রিনা দেখানো ।