পোস্টে যাদের তৃষ্ণা মিটবে
ক. শুনি ওয়েব ডিজাইন ভাল কাজ, জিনিসটা কী, পয়সাকড়ি কেমন...
খ. ব্লগে কত্ত ডেভেলপার, হেল্প পেলে ভাল হত...
গ. ডব্লিউ থ্রি স্কুলস শেষ করলাম। চোক্ষে তো এখন আন্ধা দেখি...
ঘ. বছর দুয়েক ধরে আমি প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার...
পোস্টে যেসব বিষয় আছে
ক. সুপ্পার ডুপ্পার প্রো ডেভেলপার ও ডিজাইনার হবার চিপাগলি
খ. ওয়েব প্রফেশনাল হওয়া, সময়কাল ও আয় সম্পর্কে বাস্তব ধারণা
গ. এটাই সবচে গুরুত্বপূর্ণ, প্রত্যাশা করছি ব্লগের ওয়েব ডেভেলপার ভাইরা সহব্লগারদের জন্য এমনকি পুরো বাংলাদেশের নেটগামী তারুণ্যের জন্য দিকনির্দেশনা দিবেন
ঘ. চোখে না পড়া কিছু সহায়তা
ঙ. মোটামুটি বড়সড় একটা আর্কাইভ, এই ব্লগের ল্যান্সরথীদের কিছু পোস্ট।
জরিপে আমরা যা চাই
খ. ফ্রিল্যান্সিঙের বাস্তব অভিজ্ঞতার নির্যাস। সর্বশেষ অবস্থার নির্যাস। সম্ভাব্য ভবিষ্যতের আশা বা শংকার খবর।
ক. সামুতে বা সামুর বাইরে সত্যিকার ফ্রিল্যান্সিঙ সহায়তার যে-কো-ন ব্লগ, ফোরাম, পোস্ট, নোট, স্ট্যাটাস, টুইট, টিউন, গ্রুপ, পেইজের লিঙ্ক।
গ. ব্যক্তিগত মতামত তো অবশ্যই। কারণ বাস্তবতা শুধু বাস্তব মানুষের কথাগুলো থেকেই উঠে আসে।
১. ডিসক্লেইমার
সামান্য নেট সার্ফার আমি। নেটটা কীভাবে ঘুরতে হয় এটুকুই কিছুটা জানি। শখের বশে ডব্লিউথ্রিতে কিছু ঘুটা দিয়েছিলাম। এই। প্রকৃত চিত্র ফুটবে সহব্লগার ও প্রকৃত ল্যান্সারদের পদচারণায়।
২. মুক্তবর্শাধারী: ভূমিকা
ফ্রিল্যান্সার শব্দটা এসেছে কোত্থেকে জানি না। তবে অনুমান করি, আগের দিনে বর্শাধারী (ল্যান্সার) সৈনিকদের ভাড়া করা যেত। সেই গ্রেকো-রোমান মিথের জগত থেকে শুরু করে এই যুগের আফ্রিকার ভাড়াটে সৈনিক পর্যন্ত। যেটুকু যুদ্ধের জন্য ভাড়া করা, সেটুকু যুদ্ধ লড়ে বর্শাধারীরা। তাদের বলা হত ফ্রি ল্যান্সার।
ওই সৈনিকদের যেমন ছিল দুর্দান্ত সম্মান আর ইমেজ, দেবপ্রতীম, ঠিক তেমনি আজকের ফ্রিল্যান্সার। এরচে বেশি আর কিছু বলার আছে কি? সবাই জানি, সারা পৃথিবীর ছোট মাঝারি এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে বড় বড় কোম্পানিও নগদ নারায়ণ বাঁচানোর জন্য স্থায়ী কর্মচারীদের ছাঁটাই করছেন এবং ওয়েবের মাধ্যমে যে কোন দেশ থেকে সবচে কম মূল্যে সবচে ভাল সার্ভিস পাবার জন্য আইটি এক্সপার্টদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। তাঁরাও সুবিধায়, আর ফ্রিল্যান্সার আইটি এক্সপার্ট রা তো সুবিধাতেই।
৩. আশ্বস্ত করার গল্প
না, এই প্রবণতা কমবে না। অবশ্যই বাড়বে। বাণিজ্য করার উদ্দেশ্য মাত্র দুটা, পয়সা বানাও এবং পয়সা বানানোর পিছনে খরচ কমাও। বাণিজ্যের এই উদ্দেশ্য যেহেতু কোনদিনই নষ্ট হবে না, তাই আশা করা যায়, ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিঙের যে বিশাল বাজার তৈরি হতে যাচ্ছে, আমাদের সে সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই।
বাংলাদেশের তারুণ্য এখন ফ্রিল্যান্সিঙের অগ্রদূত।
বাংলাদেশের তারুণ্য নেটে আউল ফাউল করে সময় যতটা কাটায়, তারচে বেশি কাটায় ফ্রিল্যান্সিঙ করে। প্রমাণ?
ওডেস্ক ডটকম এর দেশওয়ারী রেঙ্কিঙে বাংলাদেশ সবার উপরে।
ডব্লিউ থ্রি স্কুলস এর দেশওয়ারী রেঙ্কিঙে বাংলাদেশ সবার উপরে।
তার মানে একটাই, বাংলাদেশের কোটি কোটি যথাযথ শিক্ষিত (ইন্টারমিডিয়েট ইজ এনাফ) তারুণ্য এবার ফ্রিল্যান্সিঙের দিকে ঝুকতে চাইছে বা অলরেডি ঝুকেছে। এর যথাযথ প্রয়োগ হলে দেশটাকে আমরাই পাল্টে দিতে পারব কোন হরতাল-অবরোধ-বিপ্লব ছাড়াই! 'মাল' এক্সপোর্ট ও ইমপোর্ট করা ছাড়াই। 'চা পানি' র অপচয় ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্য ছাড়াই। এমনকি আমাদের ট্যাক্সও দিতে হবে না।
৪. নগদ নারায়ণ কেমন?
এটাই হল আসল কথা। কষ্ট করে কাজ করব। চুরিধাড়ি করব না। সব ঠিক আছে। কিন্তু অর্থকড়ির যোগ কেমন?
ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টে অর্থকড়ির যোগ কেমন সেটার জন্য তিনটা উদাহরণ দেই?
১. বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার.কমে বাংলাদেশের যে ইউজার সবচে টপে আছেন, তাঁর পেন্ডিং কাজের পরিমাণ কল্পনা করুন? ২০০+ সব সময়।
২. বয়স মাত্র ষোল। স্কুলে পড়ে। ৭০% কাজ নিতে পারে না, ফিরিয়ে দেয়, কারণ তার পড়ালেখা করতে হবে। সামনে এসএসসি। নিজের আয় দিয়ে ঢাকায় ফ্ল্যাট ভাড়া করে ফ্যামিলি নিয়ে থাকে। আয়, মাত্র ৩০% কাজ করে মাসে ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা।
৩. একজন, নিজেই শুধু ফ্রিল্যান্সিং করে (কাউকে কাজ বর্গা দিয়ে নয়) দুই/আড়াই বছরের আয় দিয়ে চারতলা বিল্ডিং গড়েছেন।
হ্যা, ওয়েবসাইট ডেভেলপমন্টে জানা থাকলে আমরা ৩০ হাজার থেকে মোটামুটি লাখ চারেক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারি প্রতি মাসে, নিজের কাজ নিজে করেই, কাউকে বর্গা না দিয়ে। তবে লাখ চারেকের উপরে আয় করতে হলে সেটা নিশ্চিত নাও হতে পারে, তবে অনেকে এক মাসে ২০/৩০ লাখও উপার্জন করে ফেলেন মাঝে মধ্যে, সেটাকে লাক বলতে হবে।
৫. তাহলে দেশি ল্যান্সাররা ধাক্কাটা খায় কোথায়?
* সত্যিকারের কমুনিকেশনের ইংরেজিতে ধরা খায়। নেটিভ টাইপ ইংলিশ জানতে পারলেই সব ক্লায়েন্ট পটানো সহজ হয়।
* প্রফেশনাল এটিকেট এ ধরা খায়। প্রফেশনাল কথাবার্তায় কী বলা যাবে, কী যাবে না, কীভাবে লিখতে হবে, ইত্যাদি।
*প্রফেশনাল সততার কাছে ধরা খায়। প্রফেশনাল সততা তখনি আসবে, যখন একজন মানুষ সততার মূল্য বোঝে।
* একটা প্রফেশনে নামার সময় সেটাকে প্রফেশনালভাবে না শেখার কারণে ধরা খায়। এটা খুবই ইম্পর্টেন্ট। অর্জনের মধ্যে শর্টকাট নেই। অর্জন আর লটারি এ দুটা ভিন্ন জিনিস, আমরা ভুলে যাই।
*প্রফেশনাল ডেডিকেশনের কাছে ধরা খাওয়াটা আরো গুরুত্বপূর্ণ। কর্পোরেট ডেডিকেশন বা প্রফেশনাল ডেডিকেশন ২৪-৭-৩৬৫ এর মোটিভেশনে চলে। সাফল্যের স্বর্ণহরিণ তখনি ধরা দেয়।
৬. শিখতে গেলে ক্যাম্নেকী
এই হল আসল কথা। শিখতে গেলে কী শিখতে হবে, কতটা গভীরে শিখতে হবে এবং তাতে কতটা সময় লাগবে।
আমরা কিন্তু চাইলে ড্রিমওয়েভার আর জুমলা-ওয়ার্ডপ্রেসে একটু ঠুকুর ঠাকুর করেই কাজের জন্য নামতে পারি। তাতে সাফল্য আসবে কি? আসবে। যেটুকু দুগ্ধ ঠিক সেটুকুর অনুপাতে মাখন। এখন আমরা বাস্তবে চাইছি লাখ লাখ টাকা আয় করতে, সেটার জন্য তো সেরকম শেখা থাকতেই হবে। তাহলে ভাল, অর্থাৎ প্রো-ডেভলপার হতে গেলে আমাদের এই পথটুকু পাড়ি দেয়া মনে হয় উচিত, আরো ভালমত বলবেন বাস্তব অভিজ্ঞরা...
বেসিক বিষয়-
*প্রপার টাইপিং টিউটর দিয়ে টাইপ জানা
* রোসেটা স্টোন অথবা হেডওয়ে অ্যামেরিকান দিয়ে ইংলিশ জানা
* এইচটিএমএল ফোর, ফাইভ এবং এক্স এইচটিএমএল (সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবার জন্য)
* সিএসএস এর লেটেস্ট দুইটা ভার্শন
* জাভাস্ক্রিপ্ট, জেকোয়েরি (জাভা নয়)
* পিএইচপি (পিস, হ্যাপিনেস অ্যান্ড প্রসপারিটি )
*মাই এসকিউএল, এসকিউএল
* এসইও ( অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন যে না জানে, সে কখনোই ভাল ডেভেলপার কি হতে পারে? আমি একটা সাইট বানালাম, সেটার এসইও আরেকজনকে দিয়ে করাতে হল... সাইট বানানোই মাঠেমারা।)
সুবিধা দিবে এই জ্ঞানগুলো-
* ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য প্রযোজ্য ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্ল্যাশ এর নলেজ।
* ফটোগ্রাফারদের জন্য প্রযোজ্য ফটোশপ ও ইলাস্ট্রেটর এর নলেজ। খুবই সংক্ষিপ্ত কোর্সে লিন্ডা থেকে শেখা সম্ভব। মাসের পর মাস নয়।
টাইম ইজ মানি-
ভালমত আগের বিষয়গুলো জানা থাকলে এবার হেল্প করবে দুর্দান্তভাবে এই বিষয়গুলো-
*ড্রিমওয়েভার *জুমলা *ওয়ার্ডপ্রেস * কেক পিএইচপি * রেডি টেমপ্লেট
অভিজ্ঞতাই বাগান বানায়-
* প্রচুর প্রচুর ঘোরাঘোরি করতে হবে ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, ইল্যান্স এ। এখানে ইচ্ছামতন পরীক্ষা দিতে থাকতে হবে। একেবারে ইমেইল এটিকেট বা টেলিফোন এটিকেট থেকে শুরু করে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজের পরীক্ষাগুলো থেকে শুরু করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আর এইচটিএমএল থেকে শুরু করে পিএইচপি এসকিউএল পর্যন্ত যত ভার্শন আছে যত পরীক্ষা দেয়া সম্ভব, সবগুলো। বারবার। আমি সাজেস্ট করব, কোন ধরনের নকল না করার জন্য। নিজেকে যাচাই করার একমাত্র উপায় পরীক্ষা। এখানে নকল করতে গেলে করাই যায়। কিন্তু করে ফেললে আর প্রফেশনাল কাজের সময় সততা ধরে রাখা যায় না।
শত শত ব্লগপোস্ট পড়া বাংলা এবং ইংরেজিতে। ফেসবুকে বাংলাদেশিদের জন্য আছে সম্ভবত ওডেস্ক হেল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ইল্যান্স ও ফ্রিল্যান্সার ডট কম হেল্পগ্রুপ। সেখানে অকল্পনীয় হেল্প আছে। সেগুলোতে ঢুঁ'র পর ঢুঁ।
৭.সময় কতটা লাগবে?
এত মাস বা ততো মাস না বলে আমরা সরাসরি ঘন্টার হিসাবে চলে আসি?
আমার মতে (ইংলিশ বাদে), মাত্র ৫০০ ঘন্টা লাগবে কাজ শুরু করার আগে। যদি মন শান্ত থাকে এবং মনোযোগ একাগ্র থাকে। কিন্তু প্রফেশনাল কাজ শুরুর পরও শিখতে থাকতে হবে।
এই ধরনের কাজে একমাত্র দক্ষতার উদাহরণ হল প্র্যাকটিস।
কোনকিছু মুখস্ত করার চেষ্টা করেছি তো মরেছি। সবকিছুতে অভ্যস্ত হতে হবে।
কেউ এইচটিএমএল শিখে ফেলেন মাত্র একদিনে, কেউ এক সপ্তায়, এভারেজ দুই সপ্তাহ। জাভাস্ক্রিপ্ট আর সিএসএস এর বেলায় একই কথা প্রযোজ্য। এসকিউএলও। শুধু পিএইচপির বেলায়- দুই সপ্তাহে দক্ষ হওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু বিষয়টাতে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করা সম্ভব।
পিএইচপি শিখতে কদ্দিন? এই নিয়ে গুগল ঝড় তুলে জানতে পারলাম, একটা সুতা কত লম্বা? কেউ কেউ ৫ বছর ধরে দারুণ প্রফেশনাল এবং বলছেন, এখনো আমি পিএইচপি শিখি।
আসলে কোন কিছুতে বেশি প্রেশার দেয়ার মানে নেই। মনকে স্যাটিসফায়িং লেভেলে নিয়ে গিয়ে পরের ধাপে যেতে হবে এবং সম্ভব হলে আগের ধাপগুলো প্রতিদিন প্রতিটা কোড একবার করে রিভাইস করতে হবে। অবশ্যই কেল্লা ফতে।
আর সুপার আর্নিং ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে এই ৫০০+ ঘন্টায় সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে নিয়ে কাজ শুরু করার পর প্রতিদিন নিজের মান উন্নয়ন করতে থাকতে হবে। অন্তত ছয়মাস সিরিয়াসলি। তারপর আরো বছরখানেক নিজেকে সবসময় আতস কাঁচের নিচে রাখলে মাসে লাখ তিন চার আর ঠেকায় কে?
৮.শিখব কোথায়?
ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে আমাকে কেউ পুরোপুরি গাইড করবে, এই আশা ত্যাগ করতে হবে। কারণ এই পেশা চ্যালেঞ্জিং পেশা।
আসলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের পঙ্গু করেছে।
পৃথিবীতে এমন কোন নলেজ নেই, যেটার প্র্যাক্টিক্যাল টুকু বাদ দিয়ে আর সব নেট থেকে জানা যায় না। আমরা ডাক্তারদের থেকেও দক্ষ ডাক্তার হতে পারি, ইঞ্জিনিয়ারদের থেকেও দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার। শুধু নেটেই আছে সব। শুধু নিতে জানতে হবে।
ঢাকায় বা বাংলাদেশে যারা কোর্স করান, তাদের বেশিরভাগই, অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলছি, ফাউল।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল বা বিসিসিতে তিন মাসের কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। মাত্র ৫ হাজার টাকা। চমৎকার শিক্ষক, চমৎকার নেট স্পিড (অকল্পনীয়, টরেন্ট নামালে আমাকেও দিয়েন)। সিলেট আইটি একাডেমির নাম তো সবাই জানি। এর বাইরে কোর্সের আর কোন কিছু জানি না, জানার চেষ্টাও করিনি।
লিন্ডাকে অতি গুরুত্ব দেয়ার তিনটা কারণ-
১. সুগঠিতভাবে শেখায়, এসেন্সিয়াল থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড, আপ অ্যান্ড রানিং, ওয়ান টু ওয়ান নানা ধরনের ভিডিও পাওয়া যায় যা দিয়ে যে কোন বিষয়ে খুবই দক্ষ হওয়া সময়ের ব্যাপার।
২. লিন্ডা সাধনা করলে আপসে আপ ইংরেজি ভাল হওয়া শুরু করবে। ভাল ইংরেজি আরো দক্ষ হবে।
৩. আমাদের অবচেতন মন নেটে সব পেলেও তুষ্ট হতে চায় না। তার দরকার শিক্ষক। এই অভাবটা লিন্ডা আপটুডেট রেখেই পূরণ করছে। অতি দক্ষদের দ্বারা শিখাচ্ছে।
নেটের রিসোর্সগুলার মধ্যে লিন্ডা ডটকমের বিশাল একটা ফিরিস্তি দিলাম টরেন্টের লিংক। বেগুনভাজা করে ফেলা যাবে এই ভিডিওগুলো থাকলে। শত গিগার মত আরকী, খুব বেশি নয় (আমি পাচ্ছি নানা সোর্স থেকে)।
লিঙ্কঃ গোলাম দস্তগীর লিসনির পোস্ট
দয়া করে কেও মাইন্ড করবেন না। আমি পোস্ট নিজে লিখিনাই আর পোস্টে লিঙ্ক অনেক। এত লিঙ্ক অ্যাড করতে গেলে আমার জান বের হয়ে যাবে আর তাছাড়া আমি অভ্যস্ত নই। তাই আমি লিঙ্কের জন্য মুল পোস্টের লিঙ্ক এখানে দিয়ে দিলাম। যারা আগ্রহী তারা কষ্ট করে সামুতে গোলাম দস্তগীর লিসানির পোস্ট থেকে আপনার দরকার অনুযায়ী লিঙ্ক নিয়ে নিবেন। উনি টিটিতে লেখে না কিন্তু আমার মনে হয় পোস্টটা টিটির সাথে মানায় বেশি তাই আমি তার অনুমুতি নিয়ে শেয়ার করলাম। কেও যদি তার পোস্ট কপি করতে পারেন তাহলে করে টিটিতে দিতে পারেন। উনি পোস্টের পোস্টের কপিরাইট উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।
আমি sharif1234। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 73 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Eto valo tune tt te ami see korine thanks but vai lynda te learn korte hole to amake valo eng jante hobe na hole to parbo na ar ha amar gp net dia kevabe oder video see korbo ba down debo? ami kushtia te thake kevabe web developed ta valo kore learn korte pari????