চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্কের অবসান হোক

আসসালামুআলাইকুম,

আশা করি সবাই ভালো আছেন।

এই ব্লগে আমি ইসলামের আলোকে চাঁদ দেখার বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে , বিভিন্ন এলাকায় , এমনকি বিভিন্ন শহরেও আলাদা ও ভিন্ন সময়ে রোযা শুরু হয়, ঈদ পালন করা হয়। কিন্তু ইসলামের আলোকে তা শরিআহ বিরোধি। ইসলামি শরিআর নিয়মে একই দিনে (তারিখে) সকল দেশের মুসলমান রোযা শুরু করবে ও রোযা শেষ করবে ও ঈদ পালন করবে।

এখানে আমি শরিআর নিয়ম , কোরআনের আয়াত ,হাদিস , মাযহাব ও রাসুল (সা এর বিভিন্ন ঘটনা বর্ননা করবো, যা থেকে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে একই দিনে (তারিখে) রোযা রাখা , রোযা শেষ করা , ঈদ পালন ও অন্যান্য সব ধর্মীয় অনুশাসন পালন করার ব্যাপারে সব মুসলমানের জন্য একই তারিখ ব্যবহার করার বাধ্যবাধকতার/ফরজ হওয়ার বিষয়টি পরিস্কার হবে। এখানে আমি হাদিস ও রেফারেন্স গুলো ইংরেজিতে লিখেছি। সম্মানিত পাঠকগন একটু কষ্ট করে বুঝে নিবেন। এটা আমার প্রথম ব্লগ তাই শব্দগত বা বানানের ভুলগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা করছি। আর মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে বলে রাখি কেউ আমাকে নোয়াখালি , ভোলা বা বরিশাল জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রোযা ও ঈদ পালনকারিদের প্রতিনিধি হিসাবে গন্য করবেন না। আমি এখানে শরিআহর আলোকে ও ইসলামের সত্য ও সঠিক ইতিহাসের আলোকেই বিষয়টি বিশ্লেষন করবো।

এবার মূল আলোচনায় আসি।

আল্লাহ তাআলা কুরআন শরিফের সুরা বাকারাহ এর ১৮৯ নম্বর আয়াতে এরশাদ করেছেন

يَسْأَلُونَكَ عَنِ الْأَهِلَّةِ قُلْ هِيَ مَوَاقِيتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ وَلَيْسَ الْبِرُّ بِأَنْ تَأْتُوا الْبُيُوتَ مِنْ مَنِ" "اتَّقَى وَأْتُوا الْبُيُوتَ مِنْ أَبْوَابِهَا وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ ظُهُورِهَا وَلَكِنَّ الْبِرَّ

“They ask you about the crescents. Say: They are but signs to mark fixed periods of time in the affairs of men and for pilgrimage.” [TMQ 2:189]

তিনি আরো এরশাদ করেছেন

فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ

“Whoever witnesses the crescent of the month, he must fast the month." [TMQ 2:185]

উপরোক্ত আয়াত দুটিতে CRESCENT শব্দটি বলা হয়েছে, যার সাথে রোযা শুরু ও অন্যান্য সকল ধর্মীয় কাজ শুরু করার নির্দেশ দেয়া আছে। CRESCENT শব্দের অর্থ অমাবশ্যা পরবর্তী নতুন চাঁদ , যা পৃথিবীতে প্রথম বার ও একবারই দেখা যায় , সেটা যে কোনো দেশ হতে দেখা যাক না কেন। সেটা হতে পারে ( বিশ্বের যে কোনো স্থান) মালয়শিয়া , আমেরিকা , সুদান বা বাংলাদেশের পটুয়াখালি জেলার দশমিনা উপজেলায়। একবার পৃথিবীর আকাশে নতুন চাঁদ দেখা গেলে পরেরদিন তা আর CRESCENT চাঁদ থাকেনা ।
পরের আয়াতের Whoever শব্দ , যা সকল বিশ্বাসি মুসলমানকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে , অর্থাৎ আল্লাহ ও তার রাসুলকে বিশ্বাসী মুসলমানের সাক্ষ্য গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। উপরোক্ত আয়াত দুটি দ্বারা এ নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে , নতুন চাঁদ দেখে সকল মুসলমানের উপর হজ্ব ( pilgrimage) বা রোযা শুরু করা ফরজ ।

সহীহ হাদিস বুখারি ও মুসলিম শরিফ হতে বর্নিত আছে যে,
Bukhari and Muslim reported on the authority of Abdullah Ibnu Omar (may Allah be pleased with them) that the Messenger of Allah (saw) mentioned Ramadhan and said: "Do not fast till you see the new moon, and do not break fast till you see it; but if the weather is cloudy complete it (thirty days)."

যার অর্থ

আবদুল্লাহ ইবনে উমর বলেছেন " রাসুল (সা বলেছেন , তোমরা নতুন চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা রেখনা ,নতুন চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা ভংগ করোনা এবং বৃষ্টি বা আবহাওয়ার কারনে চাঁদ না দেখা না গেলে ত্রিশ রোযা পুর্ণ কর।

"Do not fast till you see it and do not break fast till you see it." - "Do fast when you it is sighted and break fast when it is sighted."

উপরক্ত বাক্যে Do not fast ও Do fast একটি Plural form , যা কিনা (আরবি ভাযায়) সব মুসলমানের জন্য একই সাথে আদেশ হিসাবে প্রযোজ্য ।
এখানে পাঠককে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি যে , [sb]যে আরবি ভাষার অর্থ বাস্তব ঘটনার প্রেক্ষিতে ও প্রয়োগের উপর উপর নির্ভর করে , শাব্দিক অনুবাদের উপর নয়[/sb]।

মুসলিম শরিফ হতে আরো বর্নিত , আবদুল্লাহ ইবনে উমর বলেছেন " রাসুল (সা বলেছেন ,
"The month is thus and thus. (He then withdrew His thumb at the third time indicating 29). He then said: Fast when you see it, and break your fast when you see it, and if the weather is cloudy do calculate it (the months of Shaban and Shawwal) as thirty days."

বুখারি শরিফ হতে বর্নিত , ইবনে উমর বলেছেন রাসুল (সা বলেছেন "The month consists of 29 nights, so do not fast till you have sighted it (i.e. the new moon), and if the weather were cloudy, then complete it as thirty days."

মুসলিম শরিফ হতে আরো বর্নিত , আবদুল্লাহ ইবনে উমর বলেছেন " রাসুল (সা বলেছেন ,

“The month of Ramadan may consist of twenty-nine days; so when you see the new moon observe fast and when you see (the new moon again at the commencement of the month of Shawwal) then break it, and if the sky is cloudy for you, then calculate it (and complete thirty days)."

উপরক্ত হাদিস গুলোর বক্তব্য পরিস্কার ও সহীহ এবং আমরা জানি যে মুসলিম ও বুখারি শরিফ ছয়টি সহীহ হাদিসের অন্তর্ভুক্ত।
সুতরাং উপরোক্ত হাদিসের (সুন্নাহ) নির্দেশগুলো দ্বারা সুস্পস্ট ভাবে বলা হয়েছে যে , নতুন চাঁদ দেখা মাত্র সকল মুসলমানের উপর সময় অনুযায়ি আমল করতে হবে।

কোথাও কোনো হাদিসে বলা নেই যে, ব্যক্তিগত উদ্যোগে যে যখন চাঁদ দেখবে , সে বা সেই এলাকার মানুষ রোযা তখন রোযা শুরু করবে।

আবু দাউদ ও হাকিম হতে আরো বর্নিত , ইবনে উমার বলেছেন "During the time of the Prophet (saas), the companions went looking for the new crescent. So I told the Prophet (saw) that I saw it. So he fasted and told the companions to fast."
উপরোক্ত হাদিস এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে , রাসুল (সা নিজে চাঁদ না দেখলেও তার সাহাবিদের কথায় বিশ্বাস করে রোযা শুরু করেছিলেন । এবং একই সাথে "told the companions to fast." দ্বারা সবার প্রতি রোযা শুরুর নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর তিনি এই নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালিন রাস্ট্রের প্রধান হিসাবে। অর্থাৎ খলিফা চাঁদ দেখতে পাওয়ার বিষয়টি সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে নিজ দায়িত্বে জানাবেন এবং পরবর্তী আমল করার নির্দেশ দিবেন।

এবার মাযহাবের আলোকে বিষয়টি বিশ্লেষণ করবো। (মাযহাব কি বিষয় তা আশা করি সকল পাঠক জানেন। কেউ না জানলে মসজিদের ঈমামকে প্রশ্ন করে জেনে নিবেন ) আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়ায় হানাফি মাযহাবের অনুসারির সংখ্যা বেশি। Imam Juzair হানাফি মাযহাবের সুত্রানুসারে তার Fiqh al Madhahib al Arba’a (The Fiqh of the four schools of thought) Volume 1 বইতে উল্লেখ করেছেন যে,
1) The sighting of the moon by any Muslim should be accepted whether slave, free, man or woman without inquiring whether they are just or not, 2) The justness should be verified by a Qadi.

Darra-Mukhtar তার Darra-Mukhtar, (Volume 1, page 149) বইতে উল্লেখ করেছেন যে, "If people living in the West sight the moon, it becomes obligatory for the people living in the East to act on that.

মাওলানা আহমেদ রেজা খান , তার Fatawa Rizwi (Vol 4 page 568, Urdu edition]) বইতে উল্লেখ করেছেন “In the correct and authentic mazhab of our Imams, with regard to the sighting of moon for Ramdhan and eid, distance of the place of sighting is of no consideration. The sighting of the east is binding upon west and vice versa i.e. the sighting of west is similarly binding on east.”

Dar al-Uloom Deoband এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা Maulana Rasheed Ahmad Gangohi বলেছেন If the people of Calcutta sighted the moon in Friday, whereas it was sighted in Makkah on Thursday itself, but the people of Calcutta did not know of it (the sighting on Thursday); then whenever they come to know of this, it will be obligatory for them to celebrate eid with the people of Makkah and make up (Qada’) for the first fasting.” [Maulana Rasheed Ahmad Gangohi, Sharh Tirmizi (Explanation of Tirmizi), Kaukab un Durri, pg 336 Urdu edition].

এবার উপরোক্ত সকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কিছু টেকনিকাল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যাতে করে সমগ্র বিষয়ে আরো পরিষ্কার ধারনা পাওয়া যায় এবং কোনো দ্বিধা-দ্বন্দের অবকাশ না থাকে।

ধরা যাক, মরক্কোর রাবাতে শুক্র বারে চাঁদ দেখা গেল।এক্ষেত্রে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার মুসলমানের (একই সাথে বিশ্বের সকল মুসলমানের) উপর রাবাতে দেখা শুক্রবারের চাঁদের উপর ভিত্তি করে রোযা ,হজ্ব ও অন্যান্য ধর্মীয় কাজ পালন করা ফরজ , যদিও বা হতে পারে ইন্দোনেশিয়ায় শুক্র বারে চাঁদ দেখা যায়নি , শনিবারে চাঁদ দেখা গেছে।

আর আগে থেকেই ইন্দোনেশিয়ায় তথা বিশ্বের সব মুসলমান শুক্রবারে চাঁদ দেখার জন্য বা চাঁদ দেখতে পাওয়ার খবরের জন্য অপেক্ষা করবে , বিশ্বের কোথাও শুক্রবারে চাঁদ না দেখা শনিবারে দেখা চাঁদের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তী আমল করবে।

আর যদি কোনো কারনে শুক্রবারের চাঁদ দেখার সংবাদ ইন্দোনেশিয়ার মুসলমানেরা না পায় , এবং শনিবারে দুপুরে রোযা রাখা অবস্থায় পায় , সেক্ষেত্রে তাদের তাৎক্ষনিক ভাবে রোযা ভংগ করতে হবে এবং ঈদের নামাযটি রবিবারে সকালে পড়ে নিতে হবে। আর যদি শনিবার সকাল বেলা সংবাদটি পায় , তাহলে সকালেই রোযা ভংগ করে ঈদের নামায পরে নিতে হবে ও শনিবারেই ঈদ পালন করতে হবে (যদি তা শাওআল মাসের চাঁদ দেখার বিষয় হয়)।
যা নিম্নোক্ত হাদিসেই বলা হয়েছে
Abu ‘Umayr ibn Anas reported from his paternal uncles among the Ansaar who said: “It was cloudy and we could not see the new moon of Shawwaal, so we started the day fasting, then a caravan came at the end of the day and told the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) that they had seen the new moon of Shawwaal the day before, so he told the people to stop fasting, and they went out to pray the Eid prayer the next day.” [Reported by the five. It is sahih; al-Irwaa’, 3/102, Abu Dawud 1153]

তার পরেও যদি কোনোও কারনে চাঁদ দেখার সংবাদ ইন্দোনেশিয়ার মুসলমানেরা শনিবারেও না পায়, সেক্ষেত্রে তারা ঈদের পরদিন একটি রোযা রাখবে , যেহেতু তারা ১টি রোযা কম রেখেছে।

আর রোযা শুরুর ক্ষেত্রে যদি এ রকম হয় যে,শুক্রবারের চাঁদ দেখার সংবাদ ইন্দোনেশিয়ার মুসলমানেরা শনিবারে রোযা না রাখা অবস্থায় পায় , সেক্ষেত্রে তাদের তাৎক্ষনিক ভাবে রোযা শুরু করতে হবে। আবু দাউদ শরিফেরএই হাদিসটি দ্বারা বিষয়টি পরিস্কার হবে।
The famous Hanafi scholar Imam Sarkhasi (died 483 A.H.) in Al-Mabsoot quotes the narration from Abu Dawud (2333, 2334) that the Muslims did not begin fasting since they did not see the moon. Then a man, from out of Madinah, came and told the Prophet (saaw) that he had seen it (the moon). The Prophet (saaw) asked him if he was a Muslim to which the man answered in the affirmative. The Prophet (saaw) then said: “Allahu-Akbar! one is enough for all Muslims” The Prophet (saaw) fasted and asked the people to stop eating and start fasting. [Al-Mabsout by Imam Sarkhasi; 3-52]

তবে বেশির ভাগ সময়ই দেখা যায় যে, Crescent Moon অর্থাৎ অমাবশ্যা পরবর্তি প্রথমবার ওঠা চাঁদটি পূর্ব ইউরোপ , মধ্য প্রাচ্য ,পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকাতে বেশি দেখা যায়। আর তাই বেশির ভাগ সময়ই সৌদি আরব আমাদের চেয়ে একদিন আগে রোযা শুরু বা ঈদ পালন করে। যা নিতান্তই ভুল ও শরিআহ বিরোধি।

এখানে উল্লেক্ষ্য যে , চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে পৃথিবীর দূরতম দুটি বিন্দুর বা স্থানের সময়ের পার্থক্য বারো ঘন্টার বেশি হয়না। অর্থাৎ উপরে উল্লেখিত উদাহরণ অনুযায়ী ,মরক্কোর কোনো মুসলমান চাঁদ যদি শুক্রবারে সন্ধায় চাঁদ দেখে , তবে ইন্দোনেশিয়ার মুসলমনেরা বড়জোর রাত দুইটা বা তিনটায় সংবাদ পাবে, অর্থাৎ সেহরি শুরু করা বা রোযা না রাখার ব্যাপারে Preparation নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এখানে একটি কথা বলাই বাহুল্য যে , সকল মুসলমান (উপরোক্ত উদাহরন অনুযায়ী) শুক্রবারের সন্ধায় চাঁদ দেখার জন্য বা তা দেখার সংবাদ শোনার জন্য অপেক্ষা করবে। কোথাও চাঁদ না দেখা গেলে শনিবারে দেখা চাঁদের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তি আমল করবে।অর্থাৎ রোযা শুরুর দিনের ক্ষেত্রে ভেরিয়েশন হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
অর্থাৎ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের সময়ের ভিন্নতার কারনে আমলের সময়ের ভিন্নতা হবার সম্ভাবনা নেই। আর তাই আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন

"And eat and drink until the white thread of dawn appears to you distinct from its black thread; Then complete your fast until the night appears" [TMQ 2:187]

উপরোক্ত আয়াত সব মুসলমানকে উদ্দেশ্য করে নাযিল হয়েছে , আলাদা ভাবে Area based Segment করা হয়নি।

এখানে একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় উল্লেখ্য যে, যেহেতু বর্তমান বিশ্বে ইসলামি শরীয়াহ পরিচালিত রাস্ট্রের উপস্থিতি অবর্তমান , সেহেতু যখনই এ বিষয়টি নিশ্চিত হবে যে , বিশ্বের কোথাও চাঁদ দেখা গেছে , তাৎক্ষনিক ভাবে সেই সংবাদের ভিত্তি করে পরবর্তি আমল করা সকল মুসলমানের উপর ফরজ । এখানে ধর্ম মন্ত্রনালয়ের চাঁদ দেখা কমিটির মিটিং এর সিদ্বান্ত বা মধ্য প্রাচ্যের কোনো দেশের সাথে মিল রেখে আমল করা শরীয়াহ বিরোধী।

সাদ বিন মুয়াদ বর্ননা করেছেন যে ,I said: O Messenger of Allah. What do you think if we had leaders who do not follow your Sunnah and do not adopt your order; in what do you order regarding their affair? The Messenger of Allah (saw) said: There is no obedience to the one who does not obey Allah 'azza wa jall.'

একটি হাদিস আছে ,যার কারনে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে আলাদা সময়ে রোযা পালনের প্রশ্ন ওঠে। হাদিসটি নিম্নরূপ
narration reported by Muslim on the authority of Kurayb who reported that Umm-ul-Fadhl Bintu-l-Harith sent him to Mu'awiya in Al-Sham; he said: “I arrived in Al-Sham and did business for her (Umm-ul-Fadhl Bintu-l-Harith). It was there in Al-Sham that the month of Ramadhan commenced. I saw the new moon of Ramadhan on Friday. I then came back to Madina at the end of the month, Abdullah Ibnu Abbas (R) asked me about the new moon of Ramadhan and said: "When did you see it? I said: We saw it on the night of Friday, He said: Did you see it yourself? I said: Yes, and the people also saw it and observed the fast and Mu'awiya also observed the fast; whereupon he said: But we saw it on Saturday night. Some would continue to observe fast till we complete thirty (fasts) or we see it (the new moon of Shawwal). I said: Is the sighting of the moon by Mu'awiya not valid for you? He said: No, this is how the Messenger of Allah (saw) has commanded us."

যারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে আলাদা সময়ে রোযা পালনের কথা বলে তারা এই হাদিসটির কথা বলে। মূলত , এটি একটি ইজতিহাদ , কোনো হাদিস নয়। উপরন্তু এই হাদিসটি সহীহ হওয়ার যথাযথ নিয়ম পালন করেনি। আর ইজতিহাদ সবসময় শরীআর নিয়ম ও কুরআনের আয়াত দ্বারা সিদ্ব হতে হবে , যা উপরোক্ত ইজতিহাদের বেলায় হয়নি।

প্রশ্ন উঠতে পারে যে , বর্তমানে তো সারা বিশ্বেই ভিন্ন দিনে রোযা ও ঈদ পালন হচ্ছে। এক্ষেত্রে কি করতে হবে তাও রাসুল (সা বলে দিয়েছেন, যা নিম্নরুপ ,Al-Bukhari narrated about Bisr ibn Obaydellah al-Hadhrami that he heard Abu Idrees al-Khoolani say that he heard Huthaifah ibn al-Yaman saying: "The people used to ask the Prophet of Allah (saw) about the good and I used to ask him about the bad in fear that it might catch me. So I said: O Prophet of Allah! We were in times of jahilliyah and mischief then Allah brought us this good, so is there any mischief after this good? He (saw) said: Yes. I said: Will there be any good after that mischief? He said: Yes, and it has smoke. I said: What is its smoke? He said: (Some) people guide without any guidance, you recognise some (from them) and deny some. I said: Will there be a mischief after that good? He said: Yes, (some) people who invite at the doors of hell, whoever accepted their invitation they throw him in it (hell). I said: O Prophet of Allah, describe them to us. He said: They are of our own skin (of our people) and talk our language. I said: What do you order me to do if that (matter) caught me? He said: Adhere to the jama'ah of Muslims and their Imam. I said: What if the Muslims have no jama'ah nor an Imam? He said: Then you abandon all those groups, even if you have to grab with your teeth the trunk of a tree till death comes to you as such."

প্রশ্ন উঠতে পারে যে , কবে থেকে এই আলাদা ভাবে রোযা ও ঈদ পালন শুরু হয়েছে ?
উত্তর হচ্ছে এই যে , ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে মুসলিম পরাশক্তির ধ্বংস হওয়ার পর হতেই বিভিন্ন মুসলিম দেশ গুলোতে আলাদা দিনে রোযা ও ঈদ পালন শুরু হয়েছে। এবং একই সাথে ফরজ অমান্য করা হয়েছে।

আর ১৯৭১ সালের পূর্বে তৎকালিন পশ্চিম পাকিস্তান ও পূর্ব পাকিস্তানে একই দিনে নাকি আলাদা দিনে রোযা শুরু ও ঈদ পালন করা হতো , সেই বিষয়টি পাঠক নিজ উদ্যোগে ইচ্ছা করলে জেনে নিতে পারেন বাবা , নানা অথবা বয়োজোষ্ঠ কারো কাছ হতে।

মূলত রাসুল (সা এর সময় ও তার পরবর্তি ইসলামি রাস্ট্রের খলিফাগণ চাঁদ দেখে (মুসলিম বিশ্বের যে কোনো স্থান হতে যে কোনো একজন বিশ্বাসী মুসলমানের দেখা) একই তারিখে শরিআহ অনুযায়ী কর্মকান্ড (রোযা শুরু, ঈদ পালন )চালু রেখেছিলেন শত শত বছর ধরে , কারন ইহা ছিল একটি ফরজ কাজ। প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে তারা একই দিনে কাজটি করত ? তারা যেটি করত , তা হল মুসলমানরা বিভিন্ন পাহাড়ের উপরে মশাল বা আগুন জ্বালানোর ব্যবস্থা করতো। যেই এলাকায় প্রথম চাঁদ দেখা যেত , সেই এলাকার পাহাড়ের উপরে মশাল বা আগুন জ্বালানো হতো। সেই আগুন দেখে দূরবর্তি পাহাড়ও আগুন জ্বালানো হতো। এভাবে ধীরে ধীরে সকল এলাকায় , সব মুসলমান আগুন জ্বালানো দেখে চাঁদ দেখার খবর পেত। তবে বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে (Mobile , Internet , Live telecast বা Twitter , Facebook, IM এর ব্যবহার !!!!!! ) আগুন জ্বালানোর আদৌ প্রয়োজন আছে কি না তা প্রযুক্তি সচেতন পাঠক মাত্রই বুঝতে পারবেন।
তার মানে দাড়াচ্ছে ,Information gap হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তারপরেও যদি কোনোও কারনে Information gap হয়ই , সেক্ষেত্রে Formal Procedure হল ,প্রথমবার চাঁদ দেখা ব্যক্তি (আল্লাহ ও তার রাসুলের উপর বিশ্বাসি ) যদি পুরুষ হয় , তবে তা ইসলামি রাস্ট্রের কাজীর মাধ্যমে তা খলিফার কাছে পৌছবে এবং খলিফা নিজ দায়িত্বে সমগ্র উম্মাহকে তা জানাবেন। আর প্রথমবার চাঁদ দেখা ব্যক্তি মুসলমান মহিলা হলে আলাদা ভাবে একজন পুরুষের সাক্ষি লাগবে।

আলোচনার শেষ পর্যায়ে প্রায় চলে এসেছি। সম্ভাব্য সকল বিষয় বিশ্লেষণ করা হয়েছে। কোনো প্রশ্ন থাকলে করবেন। উত্তর দিতে চেস্টা করব, ইনসাল্লাহ।
রাসুল (সা বলেছেন
"Whoever speaks about the Qur'an without knowledge, then let him prepare for himself his seat in the fire." [Tirmidhi, Ahmad, Nisai & Ibn Jarir]

সম্মানিত Pragmatic পাঠকগণ , মুসলমান হিসাবে চাঁদ দেখা-পরবর্তী করনীয় ফরজ কর্তব্য পালন করুন , উপরোক্ত বিষয়টি আপনার প্রিয়জনের সাথে আলোচনা করুন। এখন থেকে পরবর্তীতে সারা জীবন , যখন চাঁদ দেখবেন/দেখার সংবাদ শুনবেন , তখনই চাঁদ দেখা-পরবর্তী আমল পালন করুন। আমাদের Emotions, public opinion, the view of the majority, norms, customs, What people will say !!, shyness এগুলো এখানে কোনো ফ্যাক্টর নয়।

মুসলিম শরিফ হতে বর্নিত আছে যে, আবু হুরায়রা বলেছেন “The Messenger of Allah (saw) forbade fasting on two days, the day of al-Adha and the day of al-Fitr”

আল্লাহ তাআলা এক, কুরআন এক, রাসুল (সা এক, আল্লাহ প্রদত্ত নিয়মও এক। মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে ইসলামের সত্য ও সঠিক বাণি জানার ও প্রয়োগের তৌফিক দান করুন এবং কাল কিয়ামতের দিবসে তার অপার করুণায় আমাদের বেহেশত দান করুন।

Level New

আমি ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 187 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

I am an Islamic personality. I have completed BBA and MBA from chittagong University. Now in Dhaka. I am employed in an Private University. Islam is only solution for mankind.Islam can only be properly implemented by Khilafah State. I am slave of ALLAH(SWT)


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

ভাই ঈঁদ যেহেতু নতুন চাঁদের ওপর নিরভর করে সেহেতু সব দেশে এক সাথে ঈদ,রোযা হতে পারে না। কারণ সাড়া বিশ্বে কখনও এক সাথে চাঁদ দেখা যাই না ………। ধন্যবাদ

    আন্তরিক ধন্যবাদ….আসলে মূল বিষয় হল , রোযা শুরু বা ঈদ পালন করতে হবে একই তারিখে , কিন্তু তা করতে হবে লোকাল সময় অনুযায়ী।
    আশা করি বোঝাতে পেরেছি।
    সালাম।

    Level 0

    না ভাই ভূল বললেন, চাদ দেখে যার যার দেশে তারা রোজা-ঈদ পালন করবে, চাদ নিজ চোখে দেখাও একটা সওয়াবের কাজ।
    একই তারিখে সবাই রাখে…তবে আরব দেশের সাথে মিল রেখে যারা করে তারাই কেবল একই সাথে পালন করেনা
    আরবী মাস নির্ভর করে চাদ দেখার উপর, এই আরবী মাস বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম যেহেতু চাদ সব দেশে একই সময়ে দেখা যায় না। তাই প্রতি দেশে যারা চাদ দেখে রোজা রাখে তারা বলতে গেলে একই সময়ে রোজা পালন করে ,
    আপনি নিজে ভাল করে বোঝেন ব্যাপারটা, তারপর …আমাকে ফোন দিতে পারেন যদি আরো কিছু বলার থাকে,
    মেইল করুন ঃ [email protected]

Level 0

NARRATOR Abdullah ibn Abbas
SAHIH MUSLIM
HADITH_No 2391
Kurayb said: Umm Fadl, daughter of Harith, sent him (Fadl, i.e. her son) to Mu’awiyah in Syria. I (Fadl) arrived in Syria, and did the needful for her. It was there in Syria that the month of Ramadan commenced. I saw the new moon (of Ramadan) on Friday. I then came back to Medina at the end of the month. Abdullah ibn Abbas asked me (about the new moon of Ramadan) and said: When did you see it? I said: We saw it on Friday night. He said: (Did) you see it yourself? I said: Yes, and the people also saw it so they observed fast and Mu’awiyah also observed fast. Thereupon he said: But we saw it on Saturday night. So we shall continue to observe the fast until we complete thirty (fasts) or we see it (the new moon of Shawwal). I said: Is the sighting of the moon by Mu’awiyah not valid for you? He said: No; this is how the Messenger of Allah (peace_be_upon_him) has commanded us. Yahya ibn Yahya was in doubt (whether the word used in the narration by Kurayb) was Naktafi or Taktafi.

    we have strong hadith against weak hadith along with Ayah and seerah.

    Thanks

সাড়া বিশ্বে কখনও এক সাথে চাঁদ দেখা যাই না.
right said . but I alrady said that when first time the crescent moon will rise on the sky of earth , then muslims are obliged to to move for whether to fast or celebrete eid.
read the tune again……..when it will be seen then it must inform to worldwide Muslims immediately ……..ans we all know that now information passes super-fast. the date will same but local time will/may very…….as for sunset /sunrise time of comilla and Dhaka are 3 minute differentiate………
thosand years ago muslims celebrete eid day in same day ….so why not today ? in fact we are obliged to fast , eid day in same day as SHARIYAH.

thanks.

Level 0

@ইসলাম ভাই :: আচ্ছা আপনে বললেন যে [ মূলত রাসুল (সা1 চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্কের অবসান হোক | Techtunes এর সময় ও তার পরবর্তি ইসলামি রাস্ট্রের খলিফাগণ চাঁদ দেখে (মুসলিম বিশ্বের যে কোনো স্থান হতে যে কোনো একজন বিশ্বাসী মুসলমানের দেখা) একই তারিখে শরিআহ অনুযায়ী কর্মকান্ড (রোযা শুরু, ঈদ পালন )চালু রেখেছিলেন শত শত বছর ধরে , কারন ইহা ছিল একটি ফরজ কাজ। ]

হা কারন উহা ছিল একটি ফরজ কাজ, এখন আপনে আমাকে বলেন যদি আপনার কথামত কোন এক দেশে চাঁদ দেখা গেলেই আমরা রোজা পালন শুরু করবো, ধরেন সৌদিতেই উঠলো রোজার চাঁদ, এখন সৌদির টাইম মত যদি রোজা রাখেন / ইদ করতে চান তো দিনে নামাজ গুলা কি ওদের টাইম মত পরবেন, তাইলে ফজরের নামাজ তো আমাদের কে সূর্য উঠার পরে পড়তে হবে ..?? এখন এক ফরজ করতে গীয়ে কি আর একটা ছেড়ে দিবেন?? আর আপনে বলছেন যে আমরা রোজা রাখা অবস্থায় যদি শুনি যে অন্য কোন দেশে ইদের চাঁদ দেখা গেছে তো আমরা রোজা ভেঙ্গে ইদ করে নেবো?? আর রোজাটা পরে রেখে নেব। how funny… আপনে কি ভুলে গেলেন আল্লাহ ফরজ রোজা রাখতে বলছেন রমজান মাসে,তার আগে পরে কোন মাসে নয়,এখন ইদের দিন মানেই তো রমজান মাস শেষ …তাহলে রমজানের রোজা কি আপনে শাওয়াল মাসে রাখবেন ??? আপনাকে আরও বলি, যদি কোন প্রাপ্ত বয়ষ্ক লোক ইচ্ছা করে একটা রোজা ছেড়ে দেয় তো ওইটার জন্য তাকে ৬০ টা রোজা করতে হবে, আবার সেই ৬০ টার একটা ভাংলে সেইটার বদলে আরো ৬০ টা .. এখন আপনার মতে যদি সৌদিতে চাঁদ দেখা গেলে আমরা রোজা শুরি করি তাহলে একটা রোজা নিশ্চত ভাবে মিস হবে…… তখন উপায়??

আর আপনে বলছেন [ আর মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে বলে রাখি কেউ আমাকে নোয়াখালি , ভোলা বা বরিশাল জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রোযা ও ঈদ পালনকারিদের প্রতিনিধি হিসাবে গন্য করবেন না। ]
তাহলে আমাকে বলেন আপনি যদি বাংলাদেশে থেকে থাকেন তো ঈদ কবে করছেন … বৃহস্পতি / শুক্র / শনিবার?? আর please ভালোভাবে না জেনে sensetive বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না,, এতে ইসলামের ক্ষতি হয়..

    @ badboy: আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত… এই কথাগুলা আমিও জিজ্ঞেস করতে চাইছিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ যে আপনি লিখে ফেলেছেন।
    তবে আমি যোগ করতে চাই যে-ইসলামে আপনার মর্জি মত কোন জিনিস পরিবর্তন করার সুযোগ নাই… যা অনেক দিন থেকে খলিফা, রাশেদীন এবং ওলামারা করে আসছেন তা এখন পরিবর্তন করার চিন্তা আসে কেন?
    আরেক টা কথা বলতে চাই চাঁদ সাধারনত সন্ধায় দেখা যায়। এখন বাংলাদেশে যদি ১০ তারিখ সন্ধার সময় চাঁদ দেখা যায় তাহলে আমেরিকায় তখন ১০ তারিখ সকাল এখন আমার প্রশ্ন আমেরিকার অদিবাসিরা কি রোজা ভেংগে তখনি ঈদ করে নেবেন। যদি ঈদ করেন তাহলে আমেরিকা বাসি রা ১০ তারিখ সকালে ঈদের জামাত করে ফেলবে কিন্থু বাংলাদেশী বসবাস কারিরা ঈদের জামাত করতে পারবেন ১১ তারিখ সকালে। এটা কি একসাতে ঈদ করা হল?
    কখনও বিশ্বের সব জায়গায় একসাথে ঈদ করা সম্ভব হবে না। হয়ত কোন জায়গায় সন্ধ্যা না হয় কোন জায়গায় সকাল। যখন এক টাইমে জামাত করা যাবে না তখন নতুন করে এই ভ্রান্ত ধারনা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার কোন মানে কি হয়।
    ভাল থাকবেন।
    ধন্যবাদ

    আকাশ মাহমুদ ভাই, খুবই স্পষ্ট ভাষায় আমি একটা কথা সবাইকে জানাতে চাই যে , রাসুল (সা:) , তা সাহাবা, খোলাফায়ে রাশেদিনের খলিফারা একই দিনে রোযা শুরু , ঈদ পালন করেছিলেন , যা ছিল ফরয।
    কীভাবে করেছিলেন তা টিউনটিতে লিখেছি।
    কেন আমরা আজ আলাদা দিনে রোযা পালন করছি, তাও বলেছি।
    কেও যদি বলে ,রাসুল , সাহাবারা আলাদা দিনে এসব করেছিলেন, তবে সে তার কম জানার ভূল।

    আমি বোধোহয় ভাল ভাবে ব্যপারটা বোঝাতে পারিনি।
    সৌদিতে যদি চাঁদ দেখা যায় , তবে বাংলাদেশে ও রোযা শুরু করতে হবে , তবে তা এদেশের সময় অনুযায়ী । ডেট থাকবে ফিক্স্ড , কিন্তু যার যার লোকাল সময় অনুযায়ী পালন করবে। আর সৌদীর সাথে আমাদের সময়ের পার্থক্য তা আশা করি যানেন।
    সারা বিশ্ব একই তারিখে তা পালন করবে , যার যার স্থানীয় সময় অনুযায়ি।
    আশা করি সকল টিউনাররা বুঝতে পেরেছেন।

    Level 0

    সবার কমেন্ট পড়লাম কিন্তু mr. Isalam আমার কোন প্রশ্নের উত্তর দেন নি কোথাও। mr. Islam আপনি কি উদ্দেশ্যমুলক ভাবে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন ?? আবার বলছেন [ সৌদিতে যদি চাঁদ দেখা যায় , তবে বাংলাদেশে ও রোযা শুরু করতে হবে , তবে তা এদেশের সময় অনুযায়ী । ডেট থাকবে ফিক্স্ড , কিন্তু যার যার লোকাল সময় অনুযায়ী পালন করবে। ] আরবী মাস depend করে চাঁদের উপর আর চাঁদ তো পৃথিবীতে সবখানে একদিন দেখা যায় না, আর আপনে সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় বাংলাদেশে রোজা রাখতে বলছেন, ওদের চাঁদ দেখা গেলে ওদের আরবী মাস শুরু আমরা রোজা কি তাইলে না দেখেই রাখা শুরু করবো, চাঁ কি আল্লাহ খালি সৌদিদের জন্য বানাইছে নাকি?? আর নামাজ রোজা সব লোকাল টাইমে করবেন খালি ইদ + রোজার শুরুটা সৌদিদের সাথে যুক্তীহীন কথা বলবেন না please….
    আর যেটা বলেছেন [ রাসুল (সা:) , তা সাহাবা, খোলাফায়ে রাশেদিনের খলিফারা একই দিনে রোযা শুরু , ঈদ পালন করেছিলেন , যা ছিল ফরয।] আপনার কাছে আবারও প্রশ্ন তখন মুসলিম সম্রাজ্য যে সব এলাকা জুড়ে ছিলো সেসব এলাকায় একই দিনে চাঁদ দেখা যেত। ভালো করে map টা দেখেন। এখন এটা সম্ভব না । আল্লাহ সব সমস্যার সমাধান জানেন, তাই তিনি এমন নিয়ম বলে দিছেন যাতে কোন সমস্যা না হয়। তাই তো দিছেন চন্দ্র আর সূর্য। আর বর্তমানে যেভাবে চাঁদ দেখে ইদ হয় তাতে আপনার সমস্যাটা কোথায়??

    Understood the matter .very clearly what I say as per shariah for all tuners
    for example ……in malaysia , the new crescent has been seen in evening at 15 september , then the whole muslim world will start for fast at 16 september according to their local time , in this case last time of sehri in comilla will be 4.15 am at 16 september , last time of sehri in dhaka will 4.18 am ……….last timr for Dinajpur will be 4.20 am………as sun moving west , we can add 1 hour to count fast time of pakistan . They will fast to their own time localy.

    The matter is date will be same………but starting time will be localy…
    thanks.

    টিউন করেছি , উত্তর অবশ্যই দিব।
    বেডবয় এর আনসারে বলছি,
    ১। আমি সৌদির কথা বলেছি উদাহরন সরূপ…..।তাদেরকে ফলো করতে করতে বলিনি। চাঁদ দেখা যেতে পারে বিশ্বের যে কোনো জায়গায় , চাঁদ দেখার পর কী করতে/ফরমালিটিজ করতে হবে, তা টিউনটিতে বলেছি।
    ২। হ্যাঁ , চাঁদ বিশ্বের সব জায়গায় দেখা যায় না, তবে যে জায়গায় দেখা ও যিনি দেখবেন , তার উপর বেস করে পরবর্তী করনীয় থিক করতে হবে , আর যিনি দেখবেন তার ক্রাইটেরিয়া টিউনটিটে বলেছি।
    ৩। মুসলিম সাম্রাজ্যের কথা বলেছেন…….তখন কী ভাবে এক্ই সাথে সব মুসলমান রোযা শুরু বা ঈদ পালন করতো , তাও টিউনটিতে বলেছি। ভাল ভাবে পড়ুন।

    নীচের ইংরেজিটা পড়ুন একটু কষ্ট করে।
    for example ……in malaysia , the new crescent has been seen in evening at 15 september , then the whole muslim world will start for fast at 16 september according to their local time , in this case last time of sehri in comilla will be 4.15 am at 16 september , last time of sehri in dhaka will 4.18 am ……….last timr for Dinajpur will be 4.20 am………as sun moving west , we can add 1 hour to count fast time of pakistan . They will fast to their own time localy.

    The matter is date will be same………but starting time will be localy…

    প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ।

    আরো থাকলে আরো করুন। উত্তর দিব , ইনশাল্লাহ।

    Level 0

    আবার ও কোন answer দেন নাই। আপনার tune আমি এতবার পড়েছি যে আর পড়ার দরকার নাই। আর সৌদির কথা example দিছেন সেটা বুঝতে পারছি। আপনে খুবই চালাক লোক + আপনে নিজে আমার Question-er answer ধরে ধরে দেন না কেন? বার বার tune-এ দেখতে বলেন আর আপনে এত এত এত চালাক যে, যেগুলার answer দিতে পারেন না ওখানেই ইংরেজি মারেন। তাও আবার সেই ইংরেজি ভুলে ভরা। আর একটা কথা বলি আপনে answer দিতে পারবেন না কারন আপনে আজাইরা একটা topic তুলছেন ওইস লোকেদের পক্ষথেকে যারা ইদের আগেই চাদ না দেখে ইদ করে, রোজা রাখা যাদের কাছে কষ্ট মনে হয় বা ইচ্ছা করে নিজেরা রাখেনা আর অন্যরা রাখুক তাও চায় না।

    বেডবয় আপনি বলেছেন,””আবার ও কোন answer দেন নাই। আপনার tune আমি এতবার পড়েছি যে আর পড়ার দরকার নাই। আর সৌদির কথা example দিছেন সেটা বুঝতে পারছি। আপনে খুবই চালাক লোক + আপনে নিজে আমার Question-er answer ধরে ধরে দেন না কেন? বার বার tune-এ দেখতে বলেন আর আপনে এত এত এত চালাক যে, যেগুলার answer দিতে পারেন না ওখানেই ইংরেজি মারেন। তাও আবার সেই ইংরেজি ভুলে ভরা। আর একটা কথা বলি আপনে answer দিতে পারবেন না কারন আপনে আজাইরা একটা topic তুলছেন ওইস লোকেদের পক্ষথেকে যারা ইদের আগেই চাদ না দেখে ইদ করে, রোজা রাখা যাদের কাছে কষ্ট মনে হয় বা ইচ্ছা করে নিজেরা রাখেনা আর অন্যরা রাখুক তাও চায় না।”
    ১। আমি আবারো বলছি চাঁদ যে কোনো জায়গায় দেখা যেতে পারে , বিশ্বের যে কনো জায়গায়।
    ২। সৌদির কথা এজন্য বলেছি , কারণ অন্য টিউনারারা সৌদীর কথা মেনসন করেছে উদাহরনসরূপ , তাই আমি বলেছি।
    সৌদীকে বেস ধরতে হবে , তা আমি কোথাও বলিনি।
    ৩। বেশির ভাগ সময় দেখা যায় যে , চাঁদ মধ্যপ্রাচ্য ও তৎসংলগ্ন এলাকাতেই বেশি দেখা যায় । বিশ্বের অন্যন্য অন্চল থেকে প্রথমবার চাঁদ দেখার ফ্রিকোয়েন্সি কম। কেন আলাস্কা , গ্রিনলেন্ড , চিলি বা এন্টারটিকা থেকে প্রথমবার চাঁদ বেশি দেখা যায় না কেন এবং মধ্যপ্রাচ্য ও তৎসংলগ্ন এলাকাতেই বেশি দেখা যায় কেন , তা আল্লাহ তাআলা ভাল জানেন। (হয়তো রাসুলের জন্ম ও মোভমেন্টের এরিয়া বলে)।
    ৪। ইংরেজীর ভুলের কথা বলেছেন ? গ্রামার নাকি কনসেপচুয়াল , কোনটা? গ্রামার এর ভুলের কথা ধরলে বলব , টেটিতে এমন একটাও টিউন পাওয়া যাবেনা , যেখানে কোনো (বাংলা ও ইংরেজি) গ্রামারের ভুল নেই। এটা কোনো গ্রামারের ক্লাশ নয় যে টিউনে আমরা নির্ভুল শব্দ লেখার এক্সারসাইজ করবো।
    আর কনসেপচুয়ান কোনো কিছু না বুঝলে প্রশ্ন করেন।
    ধন্যবাদ

Level 0

could u please explain what is weak and what is strong?

do u think that was it possible to spread the news worldwide instantly?

i can show u a long list of hadith that says to fast to see the moon and break to see the moon.

so please don’t misguide people.

do u celebrate 31st night worldwide? why not?

muslim month begins based on moon. so how does it possible ………..?

so please don’t misguide people.

    ১। weak and strong এর কথা বলেছি হাদিস এর ব্যপারে। এ নিয়ে ডিটাইলস বলতে দুটো টিউন করতে হবে। পড়ে করবো।
    বাকি আনসার পরে দিচ্ছি।
    সালাম।

Level 0

এই সব ব্যাপার বলার আগে বলেন,
* আপনি কি সূর্য দেখে নামাজ পড়েন, নাকি অন্য কোন দেশে আগে নামাজের ওয়াক্ত হইছে ঐ সময় অনুযায়ি???
একটা জিনিস মনে রাখবেন
#আমরা সূর্য দেখেই নামজের ওয়াক্ত ঠিক করি
আর মনে করেন আপনি সৌদি বা অন্য কোথাও আগে চাদ দেখা গেল, আপনিও রোজা রাখলেন, তো ওখানে যখন ভোর ৪ টা সেহেরির শেষ সময়, তখন আমাদের সকাল ৭টা, তো বলেন সকাল ৭টা কি ফজর নামজের সময় থাকে ???, যেখানে সুর্য উঠার পর ফজরের অয়াক্ত শেষ হয়ে যায়……
নাকি ……………………
ভাই কেন যে ইসলামের কিছু ব্যাপারকে আপনার মিস-ইউজ করে মানুষের মদ্ধ্যে পেরেসানি করেন?????

আর হা আপনার আইডি সন্দেহজনক মনে হচ্ছে, ১ম পোষ্ট, ১ম টিউন , নাম ইসলাম,
মনে হচ্ছে…………বাকিটা সবাই বুঝে নেন, এবং সাবধান হউন

    Level 0

    আমার প্রশ্নের উত্তর পাইনি মিঃ ইসলাম

    আবারো সেই একই প্রশ্ন , ভূল বেকগ্রাউন্ড,
    আমি কোথাও বলিনি যে , এক্সাক্ট সৌদির টাইমের সাথে মিল রেখে রোযা শুরু বা ঈদ পালন করতে হবে।
    কনসেপ্ট টা হল ডেট নির্দিষ্ট , বাট কাজ শুরু বা শেষ করতে হবে লোকালি
    চাঁদ দেখে ডেট নির্দিষ্ট করতে হবে। রোযা শুরু বা শেষ করার টাইম হবে লোকালি , মিনিট-ওয়াইজ। যেমন আপনি কুমিল্লায় থাকলে ,আমি গাজিপুরে থাকলে আপনার আমার রোযা শুরুর সময়ের পার্থক্য হবে ৩ মিনিট, যেহেতু আপনার এলাকার চেয়ে আমার এলাকায় সুর্য ৩ মিনিট পরে ওঠা-নামা করছে, যেহেতু পশ্চিমে মোভ করছে,
    আপনার সাথে সৌদির সময়ের পার্থক্য হবে ৪ ঘন্টা
    আপনি সেহরি শেষ করার ৪ ঘন্টা পরে সৌদিরা সেহরি শেষ করবে।, রোযা শুরু বা শেষ করার ক্ষেত্রে ও তাই।
    at-a–time সবাইকে রোযা শুরু বা শেষ করতে হবে , তা কোথাও বলিনি।

Level 0

আল বাকারা ১৮৯:
(হে নবী) তারা তোমাকে নতুন চাদ গুলো সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবে, তুমি তাদের বলে দাও, এগুলো হচ্ছে মানব জাতির জন্যে (একটি স্থায়ী) নির্ঘন্ট(যার মাধ্যমে মানুষরা দিন তারিখ সম্পর্কে জানতে পারে), তাছাড়া (এর মাধ্যমে লোকেরা) হজ্জের সময়সূচি ও (জেনে নিতে পারে।………)

    এটাই মূল কথা……..চাঁদ দেখেই হিজরি ডেট ঠিক করবে……।আপনাকে ধন্যবাদ বাংলা তরজমা দেয়ার জন্য…..।

    crescent moon এর ব্যাপারটা ভাল ভাবে কোথাও হতে বুঝে নিন।

এইসব কথা সাধারন জনগনকে বলে কি লাভ ? আপনে যদি জেনেই থাকেন ইসলামীক ফাউন্ডেশনে যান । টেটির পরিবেশ নষ্ট করে কি লাভ ? অফ যান…..

    আমিও আরিফ নিযামীর সাথে একমত।
    —উনারা সামহোয়্যার ইন ব্লগ থেকে এখানে এসে টেটিকেও ওই টাইপের ব্লগ সাইট ভাবেন।

    এখানে সাধারন জনগণ কোথায় পেলেন? টেটির টিউনারারা আইটি নিয়ে যা জানে , বাংলাদেশের আর কোনো ব্লগিং কমিউনিটির মানুষ এত জানে না। টিউনাররা অনেক এডভান্সড ও আপডেটেড। আর আপডেটেড মানুষের কথার অনেক মুল্য থাকে বেকডেটেড মানুষের কাছে। আপডেটেড মানুষদের জন্য আমার এ টিউন। টিউনটি আমার ব্যক্তিগত এনালায়সিস বা থিসিস পেপার নয়। যা বাস্তব , তাই লিখেছি। যা রাসুল , সাহাবারা প্রয়োগ করেছহিলেন , তাই লিখেছি।
    নিজে বিশ্বাস করে প্রয়োগ করূন ও অন্যকে জানান।
    আর না বিশ্বাস করলে এট লিস্ট কনসেপ্টা ক্লিয়ার ভাবে বুঝে মাথায় রেখে দিন, ভবিষতে মানুষেরা (লোকালি ও গ্লোবালি) যখন ইহা প্রয়োগ করতে শুরু করবে , আপনিও দ্রুত ম্যাচ করে নিতে পারবেন।
    আর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কথা বলেছেন ? আমার বড় কাকা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর। তাকেও বিষয়টা (অনেক সময় নিয়ে) বুঝিয়ে দিয়েছি।

আরিফ নিজামী ভাইয়ের সাথে একমত।

উনি একটি উদ্দেশ্য নিয়ে টেকটিউন্স এ এসেছেন। উনি হিজবুত তাহরীরের একজন লোক। কিভাবে বুঝলাম? প্রায় ২০টার উপরে কারন আছে। এর মধ্যে দুটি হল আমার দুই বন্ধু (!) কিছুদিন হল হিজবুত তাহরীরে যোগ দিয়েছেন। উনি এখন কথায় কথায় ব্যবহার করেন khilafah.com, এখানে ইসলাম ভাই ও khilafah.com এর বাংলা এডিশন ব্যবহার করেছেন।
আমার ২য় বন্ধু যিনি ৬মাস জেল খাটার পরে সবে মাত্র বের হয়েছেন তিনি আবারো এখন ১ম বন্ধুর সাথে মিলে আমাদের আগের দিন ঈদ পালন করেছেন। এবং আমাকে একদিন পেয়ে প্রায় ৩ঘন্টা ধরে বুঝিয়েছেন যে কি কারনে সৌদির সিস্টেমে(মানে যেকোন স্থানে চাঁদ দেখা গেলেই সাথে সাথে ঈদ করতে হবে)। উনিও সেইম কথাবার্তা বলেছেন।
হিজবুত তাহরীর নিয়ে তারা যেরকম আগ্রাসী ও সাথে সাথে জাকির নায়েক বিদ্বেষী তাতে একথা স্পষ্ট যে ইসলামের যা মাণ সম্মান বাকি ছিল তাও তারা ডুবাবেন। এদের কারনেই আমেরিকা আমাদের দেশে জঙ্গী দমনের নামে আক্রমন চালাবে আর তার ফল ভোগ করব আমরা।
ইসলাম ভাই, আপনি বুকে হাত দিয়ে আল্লাহর কসম করে বলেন তো আপনি হিজবুত তাহরীর করেন না??

ভাইয়েরা, রোজার চাদের ওপর ডিপেন্ড করে শবে-কদর এর মুহুর্ত।
তাহলে আল্লাহ-তায়ালা কি শবে-কদর একেকটা দেশের জন্য একেকদিন করে দিয়েছে…??? (আমি তো জানি পৃথিবীতে শবে-কদর এর মুহুর্ত একটি)

এত টেকনোলজীর যুগেও এতো বিতর্ক। আরে GooGle এর Moon Phases থেকেই তো দেখা যায় কবে আমাবশ্যা আর কবে চাঁদ দেখা যাবে তারপরও বাংলাদেশের এই অবস্থা…!!!

    Level 0

    mr. সজীব :: শবে-কদর এর মুহুর্ত কবে সেটি কারো পক্ষেই জানা সম্ভব না। আল্লাহর নবী মোহাম্মদ (স:) বলেছেন তোমরা রমজানের শেষ দশক-এর বেজোড় রাত্রি গুলোতে শবে-কদর-কে খুঁজো ( find ). আর আপনে কই পাইছেন শবে-কদর এর মুহুর্ত একটি, যেহেতু রাব্রিতে শবে-কদর-কে খুঁজতে বলা হইছে আর পৃথিবী জুড়ে একসাথে রাত পাওয়া সম্ভব না তাই আপনে যে বলছেন (আমি তো জানি পৃথিবীতে শবে-কদর এর মুহুর্ত একটি) এটা যুক্তিহীন। আর একটা কথা ভাই… আল্লাহ কি আপনাকে GooGle এর Moon Phases দেখে তারিখ নির্ধারন করতে বলছেন ??? উনি তারিখ + দিক + সময় – এইসব জন্য বরং সূর্য চন্দ্র এর পরিবর্তন কে নির্ধারন করে দিছেন। মানুষ এদের অবস্থান দেখে তারিখ + দিক + সময় নির্ধারন করবে।

    আপনি বলেছেন “GooGle এর Moon Phases থেকেই তো দেখা যায় কবে আমাবশ্যা আর কবে চাঁদ দেখা যাবে”

    তাহলে তো আরো ভালো। সেক্ষেত্রে তো অনেকটা এডভান্স ভাবেই সকল মুসলমান জানবে কবে রোযা শুরু বা ঈদ শুরু।
    প্রিপারেসন নেবার সুযোগ ভাল ভাবে পাবে।
    শবে কদরের কথা বলেছেন !!! যে ডেডিকেটেড মুমিন , সে বেজোর সব রাতেই (কম করে হলেও ) আমল করবে। যেহেতু ডেটটা নির্দিষ্ট নয়।
    ধন্যবাদ ও সালাম

    আপনি বলেছেন “GooGle এর Moon Phases থেকেই তো দেখা যায় কবে আমাবশ্যা আর কবে চাঁদ দেখা যাবে”

    তাহলে তো আরো ভালো। সেক্ষেত্রে তো অনেকটা এডভান্স ভাবেই সকল মুসলমান জানবে কবে রোযা শুরু বা ঈদ শুরু।
    প্রিপারেসন নেবার সুযোগ ভাল ভাবে পাবে। তবে চাঁদ টা খালি চোখে দেখা দিতে হবে।
    শবে কদরের কথা বলেছেন !!! যে ডেডিকেটেড মুমিন , সে বেজোর সব রাতেই (কম করে হলেও ) আমল করবে। যেহেতু ডেটটা নির্দিষ্ট নয়।
    ধন্যবাদ ও সালাম

    খারাপ ছেলে(bad boy), আপনার যুক্তিতে আসি— “আল্লাহর নবী মোহাম্মদ (স:) বলেছেন তোমরা রমজানের শেষ দশক-এর বেজোড় রাত্রি গুলোতে শবে-কদর-কে খুঁজো”
    তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের “আউয়াল ভাই” সৌদিতে বসে শবে-কদর খুজবে “বেজোড় রাত মানে- ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৯ কিন্তু আমাদের দেশে তখন রাত হবে “জোড়” মানে- ২০, ২২, ২৪, ২৬, ২৮, ৩০।
    তার মানে “আউয়াল” ভাই যেদিন শবে-কদর খুজবে সেদিন আপনি মার্কেটে ঈদের কাপড় খুজবেন আর যেদিন আপনি “বেজোড়” রাত মনে করে শবে কদর খুজবেন সেদিন আমাদের “আউয়াল” ভাই হয়ত মক্কায় গিয়ে ইফতার মাহফিলে ইফতার করায় ব্যাস্ত।

    তাতেতো দেখি আমার আগের কথাই ঠিক হইল- একেক দেশের জন্য একেক দিন শবে-কদর।

    সবশেষে একটা কথাই বলতে চাই– আপনি যদি সত্যিকার অর্থে একেবারে মন থেকে শবে-কদর পেতে চান তবে ১৯শে রমজান থেকে এতেকাফে চলে যান। ইনশাআল্লাহ শবে-কদর পাবেন।

    Level 0

    ভাই সজিব আগে আপনে যে বলেন ((আমি তো জানি পৃথিবীতে শবে-কদর এর মুহুর্ত একটি)) কোথায় পাইছেন এটা।

    আর এক এক দিন এক এক দেশে শবে-কদর হওয়ারই তো কথা তাই না। কারন আল্লাহ এক সাথে পৃথিবীর সব প্রান্ত থেকে চাঁদ দেখার উপায় করে দেস নাই। সৌদি আর বাংলাদেশ থেকে যেহেতু একই দিনে চাঁদ দেখা যায়না so শবে-কদর-এ একই রাতে হওয়া সম্ভব না।

হিমায়িত দিহান ভাই আমি সৌদিতে আছি। তাদের সাথে যাহারা আমাদের কে মিল রেখে কাজ করতে বলে ,আমি আমার দৃষ্টিতে তাদেরকে পাগল বলবো।
এদের অনেক সিদ্দান্ত তাদের সরকারের উপর নির্ভর করে। ্যেমন রমজানের ঈদ করে বড় হজের হিসাব এর উপর নির্ভর করে। এইটা তাহারা চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে না। আচ্ছা বলেন তো আমাদের দেশে কোন মা , বাবা তার মেয়েকে জ়েনে শুনে ৭০\৮০ বৎসরের বুড়োর কাছে বিয়ে দিবে?
অথচ এইটা সৌদিআরবের জন্য একটি সাধারন ব্যাপার। আর একটা লোক সাধারনত একটার বেশি বিয়ে করলে, আমাদের দেশে সামাজিক বাভে তাহাকে খারাপ বলা হয়।
অথচে এইখানে ৫\৭ টা বিয়ে করা কোন খারাপ বিষয় না। অনেক আছে ছেলের জন্য বউ দেখতে গিয়ে নিজেই বিয়ে করে পেলে তাহা ও এদের সামজিক কোন খারাপ বিষয় না । ্যাহারা সৌদিদের সাথে মিল রেখে চলতে চায় তাদেরকে এই বিষয়গুলি মিল রেখে চলতে বলবেন। এই রকম আর ও অনেক সামাজিক কা্য কলাপ যাহা আমাদের সাথে মিল নেই। বা আমরা সামাজ়িক বাভে গৃনা করি। কথাগুলি আমি এই কারনে লিখলাম যে এদের সাথে মিল রেখে আমাদের কোন কিছুই পালন করা সম্ভব না । কোরআনের আলোকেই আমাদের চলতে হবে। সৌদিদের আলোকে নয়।

    আপনার সুন্দর মন্তব্যের সাথে একমত না হয়ে পারলাম না।

    আপনার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সম্পুনর্ একমত পোষন করি।

    সবার প্রশ্নের আনসার দিচ্ছি।আপনারটাও দিচ্ছি।
    আমি কোথাও বলিনি যে সৌদীর সাথে মিল রেখে রোযা শুরু করতে হবে। কী বলেছি , তা ভালো করে পড়ুন।

    It is important to understand that the sources of Shariah for us are the Quran & Sunnah fundamentally. Our emotions, public opinion, the view of the majority, norms, customs, etc do not determine the shariah rules.
    The Prophet (saw) said: “Whoever speaks about the Qur’an without knowledge, then let him prepare for himself his seat in the fire.” [Tirmidhi, Ahmad, Nisai & Ibn Jarir]

    আউয়াল ভাই আমিতো না বুঝে আপনার সাথে এক মত হইতে পারলামনা সব বিষয়ে,যেমন আপনি বলেছেন সৌদিতে রমাজানের ঈদ হয় হজ্বের সাথে মিল রেখে এবং এইটা চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করেনা কথাটা ভুল কারন হজ্বও চাঁদ দেখেই করে আপনি কি শুনেছেন জিলহজ্ব মাসের দশ তারিখে হজ্ব বা আরাফাতের দিন হইতে সেটাও নয় তারিখেই হয় এবং চাঁদের উপর নির্ভর করে তেমনি রোজা ও ঈদ উনারা চাঁদ দেখেই করে থাকে সৌদিতে উচ্চ পর্যায়ের একটা শরিয়াহ বোর্ড আছে যারা এই নিয়ে গবেষনা করে এবং সেটার প্রধান হলেন মক্কায় মসজিদুল হারামের প্রধান ইমাম এবং উনি সৌদির প্রধান বিচারপতিও।আপনি যদি কারো কাছে কিছু শুনে থাকেন সেটা ভুল শুনেছেন আমার কথাটা একশভাগ সত্য।দেখেন ভাই চাঁদ দেখার উপড় মুসলমানদের অনেক ইবাদত জরিত যদি এই নিয়ে কোন এদিক সেদিক হয় তা হইলে অনেক বড় ধরনের সমস্যা হবে।
    আমাদের সামাজিকতা আর উনাদের সামাজিকতা ভিন্ন তবে আমাদের শরিয়তটাও বুঝতে হবে সামাজিকতাটা যদি ইসলাম সম্মত হয় তা হলে আমরা এটাকে খারাপ বলতে পারিনা।৫/৭ টা বিয়ে করা কোন খারাপ কাজ না তবে আপনাকে দেখতে হবে এক সাথে চারটার বেশী স্ত্রী থাকতে পারবেনা এবং সবার সাথে সমান ইনচাপ করবে হবে,আপনি মনে হয় বিখ্যাত কোন সাহাবী খুঁজে পাবেন্না যাহারা একের অধিক বিয়ে করেন্নাই আপনি জানেন হযরত আলী(রাঃ) প্রায় ১৪ টা বিয়ে করেছিল কিন্তু আমরা অনেকেই জানি উনি শুধু হযরত ফাতেমা(রাঃ)কেই বিয়ে করেছিলেন।আরেকটা কথা আলী কিন্তু নবী(সঃ)আপন চাচাতো ভাই ছিলেন অর্থাৎ আলী ছিলেন ফাতেমার চাচা কিন্তু আমাদের দেশে সামাজিকতার কারনে এই ধরনের বিয়েকে মানেনা কিংবা বৈধ মনে করেনা,এই রকম আরো আছে,তাই আমাদের শরিয়তকেও দেখতে হবে আমরা সামাজিকতার কারনে এই কাজগুলূ করবনা ঠিক আছে তবে ঘৃনা করা যাবেনা।দেখেন্না আমদের দেশে আমরা বিধবা কিংবা স্বামী পরিত্যক্তাকে বিয়ে করতে দিধাবোধ করি অথচ সৌদিতে তারা বেশী আগ্রহ নিয়ে তাদের বিয়ে করে এবং এটাই সুন্নাহ।
    আর একটা কথা সত্য আমরা অন্য কোন দেশের অনুকরনে ইবাদত করবা অবশ্যই পবিত্র ক্বোরান এবং হাদিস থেকে সকল ইবাদত করার চেষ্টা করব।
    ভাই মনে কিছু নিবেন্না বেপার গুলুর সাথে ইমান জরিত তাই আমার কমেন্ট গুলা একটু বড় হইছে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টতে দেখবেন সবাই এবং আউয়াল ভাই আপনিও।

thanks to my all brothers and techtuners.
I want to clear that matter that the date of fast and eid will be same in all country but it will started as per local time…….
for example ……in malaysia , the new crescent has been seen in evening at 15 september , then the whole muslim world will start for fast at 16 september according to their local time , in this case last time of sehri in comilla will be 4.15 am at 16 september , last time of sehri in dhaka will 4.18 am ……….last timr for Dinajpur will be 4.20 am………as sun moving west , we can add 1 hour to count fast time of pakistan . They will fast to their own time localy.

The matter is date will be same………but starting time will be localy……

I can not write bangla right now…………but I will do it later…….
thanks ans salam

আরে ভাই , বোকার মতো বারবার একই কথা বলছেন কেন? পূর্ব পশ্চিম থেকে একদিন এগিয়ে থাকে।আর আপনার হিসেবে ইউরোপ এবং আফরিকাতে চাদ আগে উঠে, সে হিসেবে যদি বলেন লোকাল টাইমে করবে, তাহলেও তো পশ্চিম দেশগুলো পূর্বের চেয়ে একদিন আগেই সবকিছু করবে, রোযা বা ঈদ। আর আপনি যেভাবে বলছেন কোনো দেশ যদি জানতে পারে অন্য কোনো দেশে চাদ উঠেছে, তবে তারা রোযা ভেন্গে ফেলে ঈদ করবে!! আপনি কি চিন্তা করে দেখেছেন পুরো মুসলিম বিশ্বে কিরকম বিশৃংখলার সৃষ্টি হবে?
াপনি বলেছেন রাসুল (সা:) ও তার সাহাবীরা একসাথেই সব করেছেন। আমি আপনাকে বলবো তখন মুসলমানের সংখ্যা অনেক কম ছিলো, এবং তারা আরব ও তার আশেপাশেই থাকতেন , ফলে তারা একসাথে সব কিছু করার সুযোগ পেতেন।
আপনি আরো বলেছেন, ইজতিহাদের কথা। আমি আপনাকে বলবো, বলেন তো ইসলামি শরিয়াতের মূল নীতি কয়টি? না জেনে থাকলে জানুন, ইসলামি শরিয়তের মূল নীতি ৪ টি |:- কোরআন , সুন্নাহ, ইজমা, কিয়াস। ইজমা হলো উম্মতে মোহাম্মদির সমসাময়িক সকল আলেমের কোনো বিষয়ের প্রতি ঐক্যমত হওয়া।ইসলামের কোনো শরিয়ত যদি বোধগম্য না হয় অথবা পালন করার ব্যাপারে উম্মতে মোহাম্মদি অসুবিধায় পড়ে, তখন ইজমা করতে হয়, আর ইজমার ফলাফল সবাইকে মেনে নিতে হবে,(যদি তা কোরান ও সুন্নাহ-র আদলে নাও হয়) কারন এটা সকল আলেমের ঐক্যমতের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। আর আপনার উত্থাপিত বিষয়টি নিয়ে ইজমা হয়েছে। সুতরাং আপনি যেটাকে কোরান , সুন্নাহ বিরোধী বলছেন, আসলে তা নয় ।
আর রাসুল (সা:)-এর হাদিস:- “তোমরা চাদ দেখে রোযা রাখো, আর চাদ দেখে রোযা ভান্গো”– এবার আপনি বলুন এর ব্যাখ্যা কি হতে পারে। এই প্রযুক্তির যুগে যদি বিভিন্ন পাওয়ারফুল টেলিস্কোপ ব্যাবহার করেই চাদ দেখা না যায়,তাহলে আর কি করার আছে।

আর একটি কথা, আপনারা এক দিকে আর পুরো বিশ্বের মুসলিম এক দিকে, আর আপনাদের কথা যদি সঠিক হয়, তবে বিশ্বের মুসলমানেরা ভূলের মধ্যে আছে।তাই না? যদি তাই হয়, তবে পুরো বিশ্বের মুসলমাদের বাদ দিয়ে, আল্লাহ আপনাদের সঠিক পথ দেখিয়েছে, তাই না!? কথাটা কি হাস্যকর শোনায় না?!

তাই বলবো ইজমা-কে বাদ দিয়ে, আপনারা নিজেরাই নিজেদের কে মুসলিম বিশ্ব থেকে বহিষ্কার করছেন। ইসলাম থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন।
মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ, বিশ্রংখলা, করবেন না।
আর আপনাদের নেতাদের কথাকেও কুরআন ও হাদিস অনুযায়ী বিস্লেষন করবেন।

    ধন্যবাদ আপনাকে অনেক প্রশ্ন করার জন্য।
    ১। আপনি বোধোহয় টিউনটি ভালো করে পড়েননি। আবারো পড়ে নিন।
    আমি বলেছি “চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে পৃথিবীর দূরতম দুটি বিন্দুর বা স্থানের সময়ের পার্থক্য বারো ঘন্টার বেশি হয়না। অর্থাৎ উপরে উল্লেখিত উদাহরণ অনুযায়ী ,মরক্কোর কোনো মুসলমান চাঁদ যদি শুক্রবারে সন্ধায় চাঁদ দেখে , তবে ইন্দোনেশিয়ার মুসলমনেরা বড়জোর রাত দুইটা বা তিনটায় সংবাদ পাবে, অর্থাৎ সেহরি শুরু করা বা রোযা না রাখার ব্যাপারে Preparation নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এখানে একটি কথা বলাই বাহুল্য যে , সকল মুসলমান (উপরোক্ত উদাহরন অনুযায়ী) শুক্রবারের সন্ধায় চাঁদ দেখার জন্য বা তা দেখার সংবাদ শোনার জন্য অপেক্ষা করবে। কোথাও চাঁদ না দেখা গেলে শনিবারে দেখা চাঁদের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তি আমল করবে”

    সুতরাং আপনি যে বলেছেন , একদিনের পার্থক্য , সেটা পার্থক্য হবার আগেই সবাই জেনে যাবে কবে ঈদ বা রোযা শুরু বা শেষ।

    ২। আপনি বলেছেন যে “আপনি যেভাবে বলছেন কোনো দেশ যদি জানতে পারে অন্য কোনো দেশে চাদ উঠেছে, তবে তারা রোযা ভেন্গে ফেলে ঈদ করবে!! আপনি কি চিন্তা করে দেখেছেন পুরো মুসলিম বিশ্বে কিরকম বিশৃংখলার সৃষ্টি হবে?”

    উত্তর হল ” আপনি এত প্রযুক্তি-সম্পন্ন হবার পরেও এ প্রশ্ন করাটা আশ্চর্যজনক !!!!!!!!!! প্রায় তাৎক্ষনিক ভাবে আমরা আফ্রিকার বিশ্বকাপ খেলা দেখি, তাৎক্ষনিক ভাবে ফেসবুক চ্যাট করি, মোবাইল , স্কাইপে ইউজ করি। আর সে জায়গায় চাঁদ দেখার বিশয়টি ইনফরমেসন গেপের কারোনে মিস হবে , তা চিন্তা করাটা কী বোকামি নয় !!!!!!!!

    ৩। আপনি বলেছেন ” রাসুল (সা:) ও তার সাহাবীরা একসাথেই সব করেছেন। আমি আপনাকে বলবো তখন মুসলমানের সংখ্যা অনেক কম ছিলো, এবং তারা আরব ও তার আশেপাশেই থাকতেন , ফলে তারা একসাথে সব কিছু করার সুযোগ পেতেন।”

    উত্তর হল ” পরবর্তীতে লোক বা মুসলমানরা বাড়ার পর কীভাবে একই তারিখে সব কিছু পালন করত , তা ব্লগে উল্লেখ করেছি. পড়ে দেখুন।
    ৪। আপনি বলেছেন “ইসলামি শরিয়তের মূল নীতি ৪ টি |:- কোরআন , সুন্নাহ, ইজমা, কিয়াস। ইজমা হলো উম্মতে মোহাম্মদির সমসাময়িক সকল আলেমের কোনো বিষয়ের প্রতি ঐক্যমত হওয়া।ইসলামের কোনো শরিয়ত যদি বোধগম্য না হয় অথবা পালন করার ব্যাপারে উম্মতে মোহাম্মদি অসুবিধায় পড়ে, তখন ইজমা করতে হয়, আর ইজমার ফলাফল সবাইকে মেনে নিতে হবে,(যদি তা কোরান ও সুন্নাহ-র আদলে নাও হয়) কারন এটা সকল আলেমের ঐক্যমতের ভিত্তিতে হয়ে থাকে।”

    উত্তর হল : ইজমা , কিয়াসের প্রশ্ন উধবে তখন , যা কুরআন , হাদিস দ্বারা এর টেকনিকাল টার্ম বোঝা যাচ্ছেনা..
    যা রাসুল , তা সাহাবা, ও পরবর্তি খলিফারা পালন করেছেন , যা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমানিত , তা নিয়ে নতুন করে কারো কষ্ট করে ইজমা করতে হবেনা। আর ইজমা করতে ইসলাম সম্পর্কে সুপার-হাইথট নলেজ থাকতে হয় , যা আমাদের আশে পাশে কারো নেই। আর সকল আলেম (তথাকথিত!!!!!!!!) যদি এ নিয়ম বা ফতোয়া!! দেয় যে আগামী কাল হতে দক্ষিন মেরুকে কেন্দ্র , টার দিকে ফিরে/কেবলা করে নামাজ পড়তে হবে, তাহলে আপনি নিশ্চয়ই তাই করবেন। কারণ আপনি বলেছেন “(যদি তা কোরান ও সুন্নাহ-র আদলে নাও হয়) “……।
    বিশাল ভুল আপনার। আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করুন।
    ৪।আপনি বলেছেন ” রাসুল (সা:)-এর হাদিস:- “তোমরা চাদ দেখে রোযা রাখো, আর চাদ দেখে রোযা ভান্গো”– এবার আপনি বলুন এর ব্যাখ্যা কি হতে পারে। এই প্রযুক্তির যুগে যদি বিভিন্ন পাওয়ারফুল টেলিস্কোপ ব্যাবহার করেই চাদ দেখা না যায়,তাহলে আর কি করার আছে”

    উত্তর হল: তোমারা মানে এখানে সব মুসলমান বোঝানো হয়েছে,
    চাঁদ দেখে রোযা রাখো , এর মানেটা উদাহারণ দিয়ে বলছি, ধরা যাক শনি বা রবি বার চাঁদ দেখা যাবে। শনি বার সব মুসলমান চাদ দেখার জন্য ওয়েট/ খালি চোখেই ট্রাই করবে। না দেখা গেলে রবিবারে দেখা চাঁদের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী আমল করবে। টেলিস্কোপ/হাবল এর দরকার নেই।

    ধন্যবাদ ও সালাম আপনাকে।

    ১:- ভাই , আপনি টিউনটি অনেক বড়, এবং প্রমান গুলো ইংরেজীতে দেওয়ার কারনে, পুরো টিউনটি পড়তে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।
    ২:- সময়ের যে হিসাব আপনি এখনো করছেন, তা হলো চাদ উঠার সাথে সাথে খবর পাওয়া যাবে।আচ্ছা ধরেন আমেরিকাতে চাদ দেখা গেলো সন্ধার দিকে ৬/৭/৮/ টা যাই ধরেন, সে হিসেবে বাংলাদেশ আমেরিকা থেকে ১২ ঘন্টা পিছিয়ে থাকার কারনে তখন বাংলাদেশে সকাল হয়ে গেছে। এখন বলেন বাংলাদেশের মানুষ কখন রোযা রাখবে? আগামীকাল নিশ্চয়ই।আর যদি আগামীকাল-ই করে, তাহলে আর একসাথে রোযা বা ঈদ হলো কিভাবে?
    ৩:-আপনি বলেছেন:-আপনি এত প্রযুক্তি-সম্পন্ন হবার পরেও এ প্রশ্ন করাটা আশ্চর্যজনক !!!!!!!!!! প্রায় তাৎক্ষনিক ভাবে আমরা আফ্রিকার বিশ্বকাপ খেলা দেখি, তাৎক্ষনিক ভাবে ফেসবুক চ্যাট করি, মোবাইল , স্কাইপে ইউজ করি। আর সে জায়গায় চাঁদ দেখার বিশয়টি ইনফরমেসন গেপের কারোনে মিস হবে”—-
    ভাই দেখেন বর্তমান বিশ্বে কয়টা মুসলিম দেশ আর ইসলামিক আইন মানা মুসলিম দেশ আছে? এটা শুধু দেশের সরকার ব্যাবস্থায় এটি সম্বভ। নইলে যা বললেন, আমরা কত কি ইউজ করি, তাহলে শুনুন নেটে বহু ওয়েবসাইট আছে , যেগুলো ইসলামের ব্যাপারে সুকৌশলে বদনাম চালায়,তারা তখন চাদ না উঠলেও হাজার হাজার ওয়েবসাইটে চাউর করে দেবে যে চাদ উঠেছে। তাদের দেখা দেখি অনেক ভালোরাও তা লিখবে । তখন কি ঘটবে বুঝতে পারছেন? কিছু কিছু লোক হয়তো জানবে যে খবরটা ভুয়া ছিলো, তাই তারা রোযা রাখবে না, কিন্তু বাকিরা? বাকিরা কি করবে?।কেউ বলবে চাদ উঠেছে, কেউ বলবে না। যে দেশে চাদ দেখা গেছে শুধু তারা ছাড়া, আর বাকি বিশ্বের মানুষেরা কি রকম কনফিউশনের মধ্যে পড়বে চিন্তা করে দেখুন।
    ৪:- ইজমার যে ব্যাপারটা । আপনি আমার কথার মিস ইউজ করছেন। আমার কথার মানে এইনা যে, ইজমার মাধ্যমে খোদার সাথে শিরক করা যাবে। বরং এটি মুসলমানদের জীবন ব্যাবস্থার সাথে জড়িত, ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর সাথে নয়।
    আর আপনার কি মনে হয়, বর্তমানের আলেমেরা কি এতটাই অগ্গ যে আপনি তাদেরকে তঠাকতিত বলবেন?

    thanks for your question
    I will answer it later as our house is full of guest.
    thanks for reading my whole tune.
    you have some nice question.

    Level 0

    ভাই imran ahmed :: প্রথমেই আপনাকে বলি এই tuner-এ থেকে ভালো answer আশাকরা যায় না। আমার মনে হয় এই বিষয়ে উনি খুব একটা জানার সময় পান নাই। আর উনি answer দিতে গীয়ে প্রথমেই বলেন কি {আপনি বোধোহয় টিউনটি ভালো করে পড়েননি। আবারো পড়ে নিন।} আমার মনে হয় উনার ধারনা tune টা বার বার পড়লে এটা বিশ্বাস হতে শুরু করবে। এ পর্যন্ত একটা যুক্তিও খন্ডন করেনি উনি আর ১/২ টি করতে গীয়ে অন্য প্রসঙ্গে চলে গেছেন। সময়ের পার্থক্য টা উনি বুঝতে চান না কেন বুঝতাছি না। মনে হয় উদ্দেশ্য খারাপ। আর ইজমা বুঝতে বিশাল ( vast ) ইসলামি জ্ঞান দরকার। আপনে কারে কি বুঝান।

    প্রথমেই আপনাকে আন্তরিক ধন্য বাদ জানাই , যেহেতু আপনি সময় নিয়ে , বুঝে আমার টিউনটি সম্পূর্ণ পড়েছেন।আর সম্পূর্ণ পড়েছেন বলেই কিছু ফাউন্ডামেন্টাল ও কনসেপচুয়াল প্রশ্ন করেছেন , যা নিঃসন্দেহে প্রশংশা ও আনসার পাবার যোগ্য।
    ১। আপনি বলেছেন “আমেরিকাতে চাদ দেখা গেলো সন্ধার দিকে ৬/৭/৮/ টা যাই ধরেন, সে হিসেবে বাংলাদেশ আমেরিকা থেকে ১২ ঘন্টা পিছিয়ে থাকার কারনে তখন বাংলাদেশে সকাল হয়ে গেছে। এখন বলেন বাংলাদেশের মানুষ কখন রোযা রাখবে? আগামীকাল নিশ্চয়ই।আর যদি আগামীকাল-ই করে, তাহলে আর একসাথে রোযা বা ঈদ হলো কিভাবে?”

    উত্তর হল” ——-
    ——– যত দূর আমি জানি আজ পর্যন্ত সাধারনত এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি , (যা আপনি উদাহরন দিয়েছেন , সুতরাং ডিফারেন্স হবার সম্ভাবনা অলমোস্ট নেই।
    তবুও হ্যাঁ , যদি এ ধরনের ঘটনা হয়ই , সেক্ষেত্রে এদেশের মানুষের একটা রোযা ইনিশিয়ালি মিস হবে(শরীয়াহ ভংগ হবেনা)
    ঈদের পরের দিন সবাই একটি রোযা রাখবে , ৬০টি রাখতে হবেনা।
    আর ঈদ এর ব্যপারে এরকম হলে দেখতে হবে কখন ইনফরমেসন পাওয়া গেছে। ঈদের নামাজের সময়ের আগে এ খবর পাইয়া গেলে রোযা বাদ দিয়ে ঈদ এর নামাজ পড়ে ঈদ পালন করবে।
    আর ঈদের নামাজের সময়ের পরে এ খবর পেলে রোযা ভাংতে হবে , তাৎক্ষনিক ভাবে। পরের দিন ঈদের নামাজটি পরে নিতে হবে।
    ২। আপনি বলেছেন “ভাই দেখেন বর্তমান বিশ্বে কয়টা মুসলিম দেশ আর ইসলামিক আইন মানা মুসলিম দেশ আছে? এটা শুধু দেশের সরকার ব্যাবস্থায় এটি সম্বভ। নইলে যা বললেন, আমরা কত কি ইউজ করি, তাহলে শুনুন নেটে বহু ওয়েবসাইট আছে , যেগুলো ইসলামের ব্যাপারে সুকৌশলে বদনাম চালায়,তারা তখন চাদ না উঠলেও হাজার হাজার ওয়েবসাইটে চাউর করে দেবে যে চাদ উঠেছে। তাদের দেখা দেখি অনেক ভালোরাও তা লিখবে । তখন কি ঘটবে বুঝতে পারছেন? কিছু কিছু লোক হয়তো জানবে যে খবরটা ভুয়া ছিলো, তাই তারা রোযা রাখবে না, কিন্তু বাকিরা? বাকিরা কি করবে?।কেউ বলবে চাদ উঠেছে, কেউ বলবে না। যে দেশে চাদ দেখা গেছে শুধু তারা ছাড়া, আর বাকি বিশ্বের মানুষেরা কি রকম কনফিউশনের মধ্যে পড়বে চিন্তা করে দেখুন।”
    খুবই ফাউন্ডামেন্টাল প্রশ্ন !!!!!!!!!!!!!! ডিটেইলস আনসার দিতে গেলে ৫০টি টিউন করতে হবে। সংক্ষপে বলছি.

    উত্তর হল” মুসলিম দেশ অনেক আছে , কিন্তু ইসলামিক আইন মানা দেশ কোথাও নেই। খিলাফতই একমাত্র ইসলামী শরীয়াহ পরিচালিত দেশ, যার অস্তিত্ব বিশ্বে নেই , যা প্রতিষ্ঠা করা আমার , আপনার , ১.৫ বিলিয়ন মুসলমানের জন্য ফরজ।
    নামাজ কায়েম করা, জাকাত আদায় করা , চাঁদ উঠার বিষয় সকল মুসলমানকে জানানো খলিফার ও খিলাফত রাস্ট্রের শরীয়াহ-প্রদত্ত দায়ীত্ব। খলিফাই কাজীর মাধ্যমে চাঁদ এর বিষয় কনফার্ম হবেন ও পরে তা সব মুসলিমকে জানাবেন। খলিফা তার রাস্ট্রিয় মিডিয়া , ভাষণ বা রাস্ট্রিয় ওয়েব সাইটের মাধমে সবাইকে জানাবেন। ভূয়া সাইটের মাধ্যমে খবর বের হবার প্রশ্নই ওঠেনা।
    আর যেহেতু এখন খিলাফত নেই, তাই যা করতে হবে তা হল , অন্য যে দেশ (সে দেশ হটে পারে মালয়শিয়া , মরক্কো , কাজাখস্তান বা সুদান বা বাংলাদেশ !!!!!!!!) প্রথম চাঁদ দেখে রোযা শুরু বা ঈদ পালন করবে তাদের সাথে মিল রেখে আমাদের সে অনুযায়ী মোভ করতে হবে , লোকাল টাইম অনুযায়ী।

    ৩। ইজমার কথা….. আপনি নিজেই লিখেছেন “(যদি তা কোরান ও সুন্নাহ-র আদলে নাও হয়) ” দেখে নিন আবারো নিজের লেখা । ইজমার কোনো ডিসিশন এরকম হবেনা যা কোরআন ও স হীহ হাদিস ভায়োলেট করে। শত ইজমা দ্বারা এ কথা বলা যাবেনা যে , সুদ হালাল।
    এবং হ্যাঁ , শত ইজমা দ্বারা এ কথাও প্রমাণ করা যাবেনা , আলাদা দিনে রোযা পালন বা ঈদ পালন করতে হবে , যেহেতু তা সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত।
    ধন্যবাদ আপনাকে।
    ইজমা মূলত দিতে পারে যারা মুজতাহিদ । নির্দষ্ট কিছু ক্রাইটেরিয়া ফিল-আপ করলে মুজতাহিদ হোয়া যায়। তবে আমার আপনার পক্ষে তা অনেক কঠিন, প্রায় অসমম্ভব।

    বেডবয় ভাই , যুক্তি খন্ডন করেছি। কিছু বাকি থাকলে বলুন।

    ভাই, আাপনার প্রথম কোটেশনের কথাগুলোর প্রতি তাকান, সেখানে আপনি যা বলেছেন,তার উপরে বলছি:- এভাবে রোযা রাখার সিস্টেম বা এই ধরনের ফতোয়া কি আপনিই বানাচ্ছেন? নাকি অন্য কোনো আলেমের? হলে তার নামটা বলুন।যেখান আপনি পুরো বিশ্বের আলেমদের তুড়ি দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছেন তাহলে আপনি অবশ্যই বড় কোনো আলেম বা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ কোনো আলেমের কাছ থেকে ফতোয়া জানছেন(!!)। কারন এ পর্যন্ত আপনি আমাদের প্রশ্নের উত্তর ঠিকমতো দেন নি। যদিও আপনার কাছে মনে হয়েছে দিচ্ছেন বস্তুত আপনি আপনার কথার বারবার পুনরাব্রত্তি করছেন।

    ২:- আর ২য় উত্তরের প্রতি খেয়াল করুন:- এটা কি আপনি কোনো উত্তর দিলেন নাকি আমার কথাগুলো ঠিকমতো পড়েনই নি।?
    ৩:- এবার আসেন ৩য় উত্তরের প্রতি আপনি বলেছেন:- “এবং হ্যাঁ , শত ইজমা দ্বারা এ কথাও প্রমাণ করা যাবেনা , আলাদা দিনে রোযা পালন বা ঈদ পালন করতে হবে , যেহেতু তা সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত।”
    আপনার এই কথার মাধ্যমেই তো নিজেই নিজের সমাধান করে ফেললেন। আপনি বলেছেন আলাদা রোযা রাখার কথা, তাহলে বুযুন আপনি কতুটুকু সঠিক।!

    দয়া করে যথাযথা উত্তর দিবেন, বিশেষত প্রথমটির।

    Level 0

    @ ইসলাম ভাই… দারুন বলেছেন… আপনি আপনার মাথার চিকিঃসা করান…..
    প্রথম চাঁদ দেখে রোযা শুরু বা ঈদ পালন করবেন তাদের সাথে মিল রেখে আমাদের সে অনুযায়ী মোভ করতে হবে , আবার লোকাল টাইম অনুযায়ী। How funny……
    জিনিসটা Double Standard হয়ে যায়। আপনি যদি ওদের সাথে মিল রাখতে চান তাহলে সবই রাখুন । এতেও বিপদ !! একেকবার একেক দেশে চাঁদ দেখা যাবে আর বার বার ক্যালেন্ডার আর ঘড়ির সময় ঠিক করতে হবে।
    ভালোই বলেছেন, আমার পছন্দের কাপড় পরবেন কিন্তু আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী………….. আপনি কি এখানে ছেলে খেলা করতে এসেছেন??

    DotNetBD says:
    ২১ নভেম্বর, ২০১০ at 4:01 পুর্বাহ্ন (Edit)

    @ ইসলাম ভাই… দারুন বলেছেন… আপনি আপনার মাথার চিকিঃসা করান…..
    প্রথম চাঁদ দেখে রোযা শুরু বা ঈদ পালন করবেন তাদের সাথে মিল রেখে আমাদের সে অনুযায়ী মোভ করতে হবে , আবার লোকাল টাইম অনুযায়ী। How funny……
    জিনিসটা Double Standard হয়ে যায়। আপনি যদি ওদের সাথে মিল রাখতে চান তাহলে সবই রাখুন । এতেও বিপদ !! একেকবার একেক দেশে চাঁদ দেখা যাবে আর বার বার ক্যালেন্ডার আর ঘড়ির সময় ঠিক করতে হবে।
    ভালোই বলেছেন, আমার পছন্দের কাপড় পরবেন কিন্তু আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী………….. আপনি কি এখানে ছেলে খেলা করতে এসেছেন??

    ডি। নেট ভাই
    আপনার প্রশ্নের দিচ্ছি।

    খাঁটি বাংলায় সব কথা লেখলাম , তাও বুঝলেন না।
    াবারো বলছি,
    ধরুন , ইরানে সন্ধায় রমজানের চাঁদ দেখা গেল, তখন বিডিতে সময় কয়টা ? ধরুন , রাত ২ টা বা ৩টা বাজে। ব্যস ! আপনি ভোর ৫টায় রোজা রাখবেন। একই সাথে ধরে নেয়া হচ্ছে , সেই রাত শুরু সময় মানে সন্ধায় বিডিতে চাঁদ দেখা যায় নি।

    ক্লিয়ার।

Thanks for your statement.

ভাই একটা কথা সোজা সুজি বলি…….

ইসলাম একটা শান্তির ধর্ম ……………………..

হুদাই অশান্তি তৌরি কইরেন না……………………………………………………..

    সালাম, ভাই আপনি হয়তো শান্তিতে আছেন , কিন্তউ বিশ্বে ১.৫ বিলিয়ন মুসলমানের বেশির ভাগই অশান্তিতে আছে। অভাব, অশিক্ষা , মরণ, বেকারত্ব, করাপসন, ক্ষুধা, ধর্ষণ সবই তাদের গ্রাস করেছে।
    অথচ , মুসলমানেরা ছিল শত শত বছরের বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি।

    Level 0

    এবং এই অশান্তি তৈরী করছে, কিছু কিট-পতনহ সমতুল্য মানব, যারা ইসলামকে পুজি করে ধান্দা চালাচ্ছে
    কোর-আনের আয়াত গুলোকে ভুল ভাবে ব্যখ্যা করছে

    আপনার পোষ্টের দিকেই তাকান,
    প্রথম ৪-৫ লাইনের মধ্যেই মিস-লিডিং…………

    রাসুল তাই করেছিলেন , যা কুরআন নির্দেশ দিয়েছিল।
    আমি তাই লিখেছি যা রাসুল ও খলিফারা করেছিলেন।
    ধন্যবাদ।

I do not ignore That matter Islam is religion of piece………..

একদিন আগে যাহারা ঈদ করে। এই ধরনের লোক আমাদের বাড়ীর পাশে ও আছে। দেশে থাকতে দেখেছি যখন তাহাদের নেতাদের আমাদের মাদ্রাসার হুজুরদের সাথে এই ব্যাপারে বসার জন্য বলেছি। তখন তাহারা বসতে রাজি না। তাদেরকে বলা হলো ্যে আপনাদেরটা ্যদি সঠিক হন তাহলে আমরা ও আপনাদের সাথে ঈদ করব, এতে বুজা যায় যে এরা যাহারা এই লাইনে আছে এদেরকে সামান্য কিছু কোরআন, ও হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তালিম দেওয়া হয়। এই কারনে বড় কোন আলেম এর সাথে বসতে এদের এত বয়। অথচ এরা জানে না কোরআন, হাদিসের, একটি আয়াত নিয়ে যদি কেয়ামত পর্যন্ত ব্যাখ্যা করা তার পর ও তাহার ব্যাখ্যা শেষ হবে না। আর অল্প বিদ্যা ভংকর এই কথাটা তাদের মনে রাখা উচিত।

ভাই আপনে এই ভেজাল এইখানে আনছেন কেন? এইসব নিয়া সামুতে যান ভাল মার্কেট পাইবেন।

    ভেজাল নয়, সত্য নিয়ে এসেছি। যে বিষয়টা আপনার সাথে কন্ট্রাডিক্ট করছে , তা বলুন। আন-আনসার্ড থেকে যাবেন না।
    আমি মনে করি , সামুর চেয়ে এখানের টিউনাররা অনেক স্মার্ট , প্রেগমেটিক।

    প্রচুর কমেন্টের মাধ্যমে টিউনাররা প্রমাণ করেছে যে তারা ইসলাম সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।

খারাপ ছেলে(bad boy), আপনার যুক্তিতে আসি— “আল্লাহর নবী মোহাম্মদ (স:) বলেছেন তোমরা রমজানের শেষ দশক-এর বেজোড় রাত্রি গুলোতে শবে-কদর-কে খুঁজো”
তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের “আউয়াল ভাই” সৌদিতে বসে শবে-কদর খুজবে “বেজোড় রাত মানে- ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৯ কিন্তু আমাদের দেশে তখন রাত হবে “জোড়” মানে- ২০, ২২, ২৪, ২৬, ২৮, ৩০।
তার মানে “আউয়াল” ভাই যেদিন শবে-কদর খুজবে সেদিন আপনি মার্কেটে ঈদের কাপড় খুজবেন আর যেদিন আপনি “বেজোড়” রাত মনে করে শবে কদর খুজবেন সেদিন আমাদের “আউয়াল” ভাই হয়ত মক্কায় গিয়ে ইফতার মাহফিলে ইফতার করায় ব্যাস্ত।

তাতেতো দেখি আমার আগের কথাই ঠিক হইল- একেক দেশের জন্য একেক দিন শবে-কদর।

সবশেষে একটা কথাই সবার উদ্দেশ্যে বলতে চাই– আপনি যদি সত্যিকার অর্থে একেবারে মন থেকে শবে-কদর পেতে চান তবে ১৯শে রমজান থেকে এতেকাফে চলে যান। ইনশাআল্লাহ শবে-কদর পাবেন।

    আপনি যদি সত্যিকার অর্থে একেবারে মন থেকে শবে-কদর পেতে চান তবে ১৯শে রমজান থেকে এতেকাফে চলে যান। ইনশাআল্লাহ শবে-কদর পাবেন

    সহমত।

    যে ডেডিকেটেড মুসলমান , সে কোনো রিস্ক নেবেনা। সব রাতেই সে কম করে হলেও নামায পরবে

সকল টিউনারদের উদ্দেশ্যে বলছি, কেউ না বুঝে থাকলে আবারো বোঝাবো , ইনশাল্লাহ ।
২/১ দিনের ভেতর সংক্ষিপ্ত ভাবে যাকাত নিয়ে একটি টিউন প্রকাশ করবো । তবে তার আগে চাঁদের বিষয়টা সবাইকে ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো , যথাসম্ভব।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সাহায্য করুন।

মন্তব্যের প্রথমেই বলব এই ধরনের টিউন টেকটিউন্সে শোভা পায়না,তারপরেও যখন টিউন করলেন তখন করলেন একটা বিতর্কিত টিউন।
আপনি টিউনে কিছু ইংরেজী বাক্য ব্যবহার করেছেন যার বাংলা তর্জমাও সবগুলুর করেন্নাই,যদি সাথে বাংলা তর্জমা করতেন তা হইলে অনেকের জন্য আরো ভাল ভাবে বুঝতে সুবিধা হইত।
তারপর আপনি ইংরেজী থেকে অনুবাদ করে আরবীর অর্থ বুঝাইতে চাইছেন এটাও ভুল কারন আরবী ভাষা বিশেষ করে পবিত্র ক্বোরান ও হাদিসের ব্যখ্যা আরবী থেকে অন্য ভাষায় হয় অন্য ভাষা থেকে আরবী ভাষায় নয়।এইছাড়াও আপনি হাদিসের ভুল ব্যখ্যা করলেন কোন হাদিসেই নাই প্রিথিবীর সব মুসলমানদের এক সাথে রোজা ও ঈদ করতে বলা হইছে,বরং বলা হইছে চাঁদ দেখে রোজা ও ঈদ করতে।বরং এটাও বলা হয়নাই তোমরা প্রিথিবীর যেই প্রান্তেই চাঁদ দেখবে তখন সব মুসলমান এক সাথে রোজা রাখতে হবে,আল্লাহ তায়ালা সেই আইনই আমাদের জন্য দিয়েছেন যাহা আমাদের জন্য পালন করতে সবচেয়ে সহজ।আমরা সবাই জানি যখন প্রিথিবীর এক প্রান্তে সকাল তখন প্রিথিবীর অন্য প্রান্তে সন্ধ্যা তাই আপনি যতই ইন্টারনেট আর মোবাই প্রযুক্তি ব্যবহার করেন একই দিনে রোজা ও ঈদ করাতে পারবেন্না তাই আল্লাহ আমাদের চেয়ে ভাল জানেন বিধায়ই নবী(সঃ)কে দিয়ে বলিয়েছেন তোমরা চাঁদ দেখে রোজা ও ঈদ করবে।
আপনি কোথায় পাইলেন সকল খলিফাদের আমলে একই দিনে রোজা ও ঈদ হইছে!আমি এই দুই দিন ধরে অনেক খুঁজলাম কোথাও পাইলামনা এই কথা বরং এই সমন্ধে কিছুই উল্ল্যেখ পাই নাই,ইসলামের প্রাথমিক যুগে(নবী(সঃ)যুগে) শুধু মাত্র আরবের কয়েকটা দেশেই ইসলাম বিস্তৃত ছিল কিন্তু যখন খলিফাদের আমলে ইসলামী সম্রাজ্য বিস্তৃতি লাভ করল আরব ছারিয়েও বাইরে গিয়ে প্রবেশ করল তখন পুরা সাম্রাজ্যকে কয়েকটা ভাগে ভাগ করে আলাদা আলাদা খুদ্র রাজ্য করেছিল এবং আলাদা আমিরও নিয়োগ করা হইছিল তারও পরে যখন মুসলমান দায়ীগন বিভিন্ন দেশে ইসলামের দাওয়াত দিলেন এবং ইসলাম সারা প্রিথিবীতে বিস্তৃতি লাভ করল তখন একই দিনে রোজা ও ঈদ করা কখনো সম্ভব ছিলনা কারন এক দেশে যখন সকাল অন্য দেশে তখন রাত এত বিশাল পার্থক্য কোন প্রকারেই এক সাথ করা যায় না বিধায়ই ওলামাগন এই ফতোয়ায়ই এক মতযে যেই দেশে যেই সময়ে চাঁদ দেখা যাবে সেই সময়ই রোজা ও ঈদ হবে।কিন্তু দেখা যাচ্ছে কিছু ভ্রান্ত মত ও পথের লোক আজকাল উলটাপালটা ফতোয়া দিয়ে বেরাচ্ছে ইসলামের নামে এবং তারা অনেকটা উগ্রপন্থিও বটে,যাদের সাথে প্রিথিবীর হক্কানী আলেমদেরও কোন সম্পর্ক নাই,যাদের কারনে ইসলামেরও বদনাম হইতেছে অতএব তাদের কাছ থেকে আমাদের সবারই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
ইসলামী শরীয়াহ চারটি ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত,১-ক্বোরান ২-হাদীস ৩-ইজমা ও ৪-কিয়াস।
পবিত্র ক্বোরান একটি সম্পুর্ন কিতাব হওয়া সত্বেও অনেক শরিয়তের অনেক আইন আমরা সরাসরি ক্বোরান থেকে পাইনা হাদীস থেকে পাই(যদিও হাদিসের হুকুমও ক্বোরানেরই হুকুম হিসাবে বিবেচিত হবে)যেমন বিবাহিত জিনা কারিদের পাথর মেরে হত্যা করার শাস্তি এবং মুতা বিয়ে হারাম এটা ক্বোরানের কোথায়ও পাবেন্না ইহা আমরা সুন্নাহ থেকে পাই তাই বলে কি আমরা বলব যেহেতু ক্বোরানে নাই সেহেতু আমরা এই আইনটা মানবনা,আবার দেখেন রোজার ফেতরা টাকা দিয়ে দেয়ার নিয়ম কিন্তু ক্বোরান হাদিসের কোথাও পাবেন্না কিন্তু আমরা দেই আমার মনে হয় আপনিও তাই দেন,আর এই সিদ্ধান্তটাও আমরা ইজমা থেকে পাই এবং এটাও সহি,তেমনি চাঁদ দেখার বেপারটাও ইজমা ও সুন্নাহ দুইটাই দিয়ে প্রমানিত হয় যখন যেই দেশে চাঁদ দেখা যাবে তখন সেখানে রোজা ও ঈদ হবে।
এখন বলি যারা আমাদের দেশে একদিন আগে ঈদ করে তারা কি ঠিক কাজ করছে?
আমার জানা মতে তারা দুইটি হাদিসের সরাসরি খেলাফ করতেছে যেমন “চাঁদ দেখে রোজা ও ঈদ করতে হবে এবং নবী(সঃ) বলেছেন,তোমরা তোমাদের আমীরের(যাকে আমরা সরকার প্রধান বা বহুবচনে সরকারও বলতে পারি)আনুগত্য করবে যদি সে দাসও হয়ে থাকে।(তবে শরিয়ত বিরোধী কোন কাজের আনুগত্য করা যাবেনা)।এখন দেখেন তারা না করছে চাঁদ দেখে ঈদ না মানছে সরকারের সিদ্ধান্ত তবে উনারা সুন্নাহর উপর আছেন নাকি একদিন আগে ঈদ করা আমাদের দেশে একটা ফেতনার সৃষ্টি করছে যা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন দিনই শুভ নয়।এমনকি উনাদের এই কাজের পক্ষে আমাদের দেশের কোন হক্কানি আলেমই সমর্থন দেন না।বাকীটা আল্লাহই ভাল জানেন।
আশা করছি সবাই তাদের ভুল বুঝে সঠিক ভাবে ইসলামকে বুঝবে এবং সঠিক ভাবে ইসলামের শরিয়াহও মেনে চলবে।

    Level 0

    @ আতাউর রহমান ভাই :: লাভ নাই আপনে যতই বলেন কাজ হবে না। কারন tuner-এর স্বভাব হচ্ছে যে যাই বলুক না কেন তাল গাছ আমারই। এখানে আপনি,আমি,Fm ভাই সহ আরও অনেকে ভালো রকমের কতগুলো যুক্তি তুলে ধরেছি, question করেছি কিন্তু tuner- answer না দিয়ে এদিক সেদিক করেছে। আর কোন এক ভাই যেন বল্লো ইনু (হিতা.)-এর লোক আর আমি ও এখন সন্দেহ করছি উনি ( হিতা. ) এর লোক হইতে পারেন, উনার কথায় সেরকম বুঝাযায়। আর ( হিতা.) এর লোকজন একবার যেটা নিজেরা মনে করে যে সঠিক সেটা তার কাছে আর ভুম মনে হয় না, আমার মনে হয়।

    Level 0

    bad boy ঠিক বলছে, আতাউর ভাই

    আপনি বলেছেন,
    আপনি কোথায় পাইলেন সকল খলিফাদের আমলে একই দিনে রোজা ও ঈদ হইছে!আমি এই দুই দিন ধরে অনেক খুঁজলাম কোথাও পাইলামনা এই কথা বরং এই সমন্ধে কিছুই উল্ল্যেখ পাই নাই”

    আমি বলছি,

    আপনার না পাওয়ার কথাই ছিল। কারণ ইসলামের ইতিহাসের এ বিষয়গুলোর বই খিলাফত ধ্বংস হওয়ার সময় ফোরাত (বা অন্য কোনো নদী) নদীতে ফেলে দেয়া হয়েছিল , এত পরিমাণ বই ফেলে দেয়া হয়েছিল , যে নদিতে বাঁধের মত অবস্থা হয়েছিল।
    আর তাই আমরা ইতিহাস জানি না।

ধন্যবাদ আপনাকে ।
বিশাল ভুলের কালেকসন আপনার লেখায়।
যথারিতী আমি আনসার দিব।

আতাউর রহমান ভাই আমি সৌদিদের সাথে সামাজিক চলা ফেরার কথা এ জন্য বলেছি। আমি দেশে থাকতে এদের অনেক লোকের সাথে সরাসরি তর্ক করেছি, এই একদিন আগে ঈদ করার লোক আমাদের গ্রামে অনেক। যার কারনে এক সময় আমাদের গ্রামে দুরের কোন লোক বিবাহ শাদী দিতনা। অথচ তাহারা বলতো আমরা সৌদিদের ফলো করে ছলা উচিত। কারন সেইখান থেকে ইসলামের পথ চলা শুরু। এই করনে আমি সৌদি আরবের সামজিক চলা ফেরা তুলে ধরেছি। অন্য কোন উদ্দেশ্য নয়। আর আমি বলেছি এরা এদের সরকারের ঘোষনার উপর নির্বর করে ঈদ করে। আর সরকার তো চাঁদের হিসাব করেই ঈদের ঘোষনা দেয়। কথা তো একটাই। আমরা আমাদের দেশে সরকারের ঘোষনার উপর নির্ভর করলেই তো সমস্যা শেষ। কারন সব দেশেই এই সবের জন্য শরীয়া বোর্ড রয়েছে। আর এদের বিয়ের কথা আপুনি যাহা বললেন এইটা শরিয়ত বিরোধি না । তাহা আমি পুর্বথেকেই জানি, তাহলে একটা প্রশ্নের উওর দেন ৭০\৮০ বৎসরের লোক ্যদি ১৭\১৮ বছরের মেয়েকে বিয়ে করে। তাহলে ঐ মেয়েটি পুর্নাঙ্গ যৌবন আশা পর্যন্ত ঐ বুড়ো লোকটার বয়স কত হবে। আর এই মেয়ের যৌবন হিসেবে যা পাওয়ার তার কাছ থেকে কি তাহ আশা করতে পারে? যার করন পরবর্তি মেয়েটি যদি ্কোন জিনার সাথে লিপ্ত হয় তার দায় ভার ঐ মেয়েটিরর পিতা মাতার উপর বর্তাবেনা? রাসুল সাহাবীদের কথা বিবাহের সব ঘটনাই আমি জানি, কারন আমি একজন মার্দ্রাসার ছাত্র। সেই সময়ে ্যেই তাকওয়া ছিলো এখন কি অধিকংশ সৌদিদের মাঝে সেইটা দেখা যায়? এক সময় শুনেছি এইখানে নামাজের সময় দোকাণ খোলা রেখে মানুষ মসজিদে নামাজের জন্য যেত। আর এখন তালা মেরে গেলে ও তাহা চুরি হয়। আমার দোকান মাএ দুইবার চুরি হয়েছে। হাঁ তবে মক্কা, মদীণা নাকি অন্যান্য জায়গা থেকে একটূ ভালো আছে।

    আইয়াল ভাই আপনার দুঃখ আমি বুঝতে পারছি একদিন আগে ঈদ করা দলটার চরম বিরোধী আমি নিজেও তারা বলে সৌদিদের অনুস্বরন করে এটাও চরম মিথ্যা কথা সৌদি আরব এই ধরনের ঘটানাকে সমর্থন করেনা।আপনার আরেকটা প্রশ্ন ছিল কিন্তু আপনি যখন তাকওয়ার কথা বলেছেন তাই আমি চুপ,কারন কথাটা তাকওয়ার সাথে বল্লতে গেলে যুক্তি সংগত অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

Level 2

ভাই সব, সবই বুঝলাম কিন্তু এর মধ্যে একটা কিন্তু আছ। এখন না হয় প্রযুক্তির কল্যানে পৃথিবির কোথায় কি হচ্ছে আমরা তাৎক্ষনিক ভাবে জানতে পারি কিন্তু আজ থেকে ৫০ বা ১০০ বছর বা তারও বেশী সময় আগে কি ঘটছিল? তাহলে ঐ সময় মানুষ কি প্রতিবছর ভুল করত? আর একটি কথা অতিত নিয়ে মানুষের বর্তমান তৈরী হয়। আমাদের সব ধর্মীয় ও সামাজিক কৃষ্টি বা সংস্কৃতি পালন করার সময় অতিতকে একবার দেখে নিয়ে পালন করি। তা হলে এখন কি করা যায় আপনারাই বলেন? ভৌগিলক দিক থেকে Date fixed এর ব্যাপারে টিউনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আর একটা কথা এই সব স্পর্শ কাতর বিষয় নিয়ে টেটি তে কোন টপিক না তোলাই ভাল।

@ এডমিন কে বলছি,
Error establishing a database connection ——- এই লেখাটা কি যাবেই না?

    শুধু ৫০ বা ১০০ বছর নয়, ৫০০ বা ১০০০ বছর আগে কিভাবে একই দিনে ঈদ পালন করা হতো , তা আমি লেখায় মেনসন করেছি। ভালো ভাবে না পড়ে প্রশ্ন করবেন না ।

Level 2

চাঁদ দেখুন আপনার ল্যাপটপেই। এজন্য প্রথমেই ডাউনলোড করে নিনঃ stellarium ডাউনলোড করুন এখান থেকে ঃ http://www.stellarium.org/