দূর আকাশে বসত বানিয়ে তারাদের কাছাকাছি থাকার ইচ্ছা থাকে অনেকেরই। শিল্পীর তুলির টান বা কবির রচনা কিছুটা তৃপ্তি দেয় তাদের। কিন্তু আকাশে বসবাসের উপায় কই? বিশেষ করে, সাধারণ মানুষদের জন্য।
আকাশে বসবাসের সুযোগ এখনই
পাওয়া যাবে না। তবে অদূর ভবিষ্যতেও যে পাওয়া যাবে না, তা নয়। কারণ, আকাশে বসত বানানোর তোড়জোড় শুরু করেছে একটি সংস্থা, তাও একেবারে ইট-কাঠ-পাথরের।
আসগার্ডিয়া নামে মহাকাশে একটি জাতি বা দেশ তৈরি করতে চলেছেন ইউরোপের কিছু বিজ্ঞানী। গত বুধবার প্যারিসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ঘোষণা করা হয়েছে তারই পুরো পরিকল্পনা। ওই পরিকল্পনা মতে, আগামী বছরই মহাকাশে শুরু হবে সেই দেশ তৈরির কাজ। প্রাথমিকভাবে এক লাখ মানুষকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। নাগরিকত্ব মিলবে যোগ্যতা ও মানবিকতার নিরিখে।
বিজ্ঞানীদের দাবি, মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাজার হাজার গ্রহাণু। একটা আছড়ে পড়লেই মানব সভ্যতার বিষম বিপদ। কারণ, পৃথিবী ছেড়ে মানুষের যাওয়ার জায়গা নেই। তাই তৈরি করা হবে এই মহাকাশ স্টেশন। সেখানে মানুষ বসবাসের পাশাপাশি কাজকর্মও করবে, যেমনটা আমরা পৃথিবীতে করে থাকি।
আসগার্দিয়া-র নাগরিকত্ব পেতে নিবন্ধন করাতে হবে সংস্থার ওয়েবসাইটে।
গত সপ্তাহেই ঘোষণা করা হয়, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের আয়ু ফুরাতে চলেছে ২০২৪ সালে, এরপর পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হবে সেটিকে। তার পরই মহাকাশে ভয়শূন্যতায় মানুষের গবেষণার কী হবে তা নিয়ে ভাবনায় পড়েছেন অনেকে। আসগার্ডিয়া শেষ পর্যন্ত সত্যিই তৈরি হলে ভাবনা মিটবে তাদের।
আমি Cyber Star। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 31 টি টিউন ও 44 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কত গুলো বলদ বিজ্ঞানী মনে করে কেয়ামত হলে তারা তাদের মহাশূন্যে বানানো দেশে চলে যাবে, গাধারা বোঝেনা যে কেয়ামত হলে আল্লাহ ছাড়া কোন বস্তুই থাকবেনা। মহাশূন্যই যদি না থাকে তবে তার দেশ থাকবে কই? এই সব ইহুদী নাসারা, মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করার উদ্যেগ নিয়েছে।
আপনার কাছে আমার প্রশ্ন মহাশূন্যে দেশ বানানোর উদ্দ্যেশ্য কি?