সবাইকে সালাম জানাই। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজ আপনাদেরকে একটু সতর্ক করব। তাই কিছু বিষয়ে সচেতন হওয়া জরুরী। কথাই আছে না সাবধানের মার নাই। কারন আমরা সব সময়ই ইন্টারনেটে ব্যস্ত থাকি। তাই রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এর ভয়াবহতার বিষয়ে আমাদেরকেই বেশি সচেতন হতে হবে। চলুন আসল কথায় যাওয়া যাক।
রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্কএর ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন অনেক ক্ষতি করে থাকে। রেডিও, টিভি, এ্যনাবল ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, রাউটার, ওয়াইফাই এসব থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকা উচিত। রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের যে ম্যাগনেটিক তরঙ্গের বিচ্ছুরন ঘটে তা শরীরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ওয়াইফাই দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা স্বাস্থে্্যর জন্য খুবই ক্ষতিকর। রাউটার অথবা মডেম থেকে আমরা ইন্টারনেট বা অন্য যেসব নেটওয়ার্ক গ্রহন করি তাথেকে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন তৈরি হয়। যা আমাদের শরীরের গভীর ক্ষতি করে।
ছবি: বাসায় ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের প্রভাব
কি কারনে এটা এত ভয়ংকর:
ছবি: যে জন্য ভয়ংকর
ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ইলেকট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরনের ফলে অনেকরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় যেমন- মাথা ধরা, স্বল্প নিদ্রা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, হৃদরোগ সহ নানান রোগ হতে পারে। তাই আমাদেরকে রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
সতর্কতা: ১. রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা।
২. কাজ হয়েগেলে দূরে চলে যাওয়া।
৩. শিশু ও মহিলাদের এসব থেকে দূরে রাখা।
Source: Wi-Fi Health Dangers & Radiation Health Effects
আমি মো: গোলাম ছাকলাইন। Manager, HR, BRAC-Aarong, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 17 টি টিউন ও 15 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।
মানুষের মধ্যে মানবতাবোধ ফিরে আসুক...... মানুষ অন্ধকার আর আলোর পর্থক্য বুঝতে পারুক...... আর অন্ধকার থেকে আলোর পথে সামনে এগিয়ে যাক সবাই
সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ, কিন্তু ভাই এটাযে সময়ের প্রয়োজন!!