সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেটে অশ্লীল বা পর্নোগ্রাফি আছে এমন ওয়েবসাইটে যাওয়ার ফলে যেকোনো ব্যবহারকারী সাইবার আক্রমণের শিকার হতে পারে। এসব সাইটে প্রবেশের ফলে সাইবার অপরাধীরা আক্রমণের বড় সুযোগ পেয়ে যায় এবং বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে ব্যবহারকারীদের।
গবেষণায় দেখা গেছে, নিজের তৈরি পর্নো সাইটেও আক্রমণের স্বীকার হয়েছেন খোদ নির্মাতাই।পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে ইন্টারনেটে গ্রাহক আকৃষ্ট করার জন্য নানা ধরনের পন্থা নেওয়া হয় আর তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে সাইবার অপরাধীরাও উচ্চপ্রযুক্তি ব্যবহার করে। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ল্যাবের কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ গিলবার্ট ওন্ড্রাসিক বলেন, সাইবার অপরাধীরা আক্রমণের জন্য বড় ধরনের পরিকল্পনা শুরু করেছে এবং এ ক্ষেত্রে তারা পর্নো সাইটগুলোর ব্যবহারকারীদের বেছে নিয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব ওয়েবসাইট ১২ শতাংশও পর্নোগ্রাফি রয়েছে, সেসব সাইটও সাইবার অপরাধীদের নজরে রয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে বিনা মূল্যে এবং অর্থের বিনিময়ে দুই পদ্ধতির পর্নো ওয়েবসাইট রয়েছে। গবেষণার জন্য প্রায় ৩৫ হাজার ডোমেইন পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশই বিনা মূল্যে দেখা যায়। এর মধ্যে প্রায় দুই লাখ ৬৯ হাজার ওয়েবসাইটে রয়েছে ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার, যা ব্যবহারকারীদের কম্পিউটারে সহজে আক্রমণ করতে পারে। এসব সাইট নির্মাতারা ওয়েবসাইট তৈরি করেই ক্ষান্ত হয় না, পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হতে খরচ করে বিশাল অঙ্কের টাকা। গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন প্রলোভন থাকে। এসব দিকেও নজর সাইবার অপরাধীদের নজর রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব সাইট ব্যবহার থেকে যতটা সম্ভব সতর্ক থাকা এবং সম্ভব হলে যতটা এড়িয়ে চলা যায়, ততই মঙ্গল ।
তুসিন আহমেদ]
তা ভাই এত কিছু থাকতে , শেষ পর্যন্ত টেক টিউনসে পর্নোটাকেও ঢুকালেন ! তা অন্যান্য টিউনারস্ মামারা এখন থেকে আপনারাও পর্নো সম্পর্কিত কিছু টিউন ঢুকিয়ে দিতে পারেন । আশাকরি , মন্দ লাগবে না ! টিউন লিখতে এবং পড়তে নিঃসন্দেহে ভালই লাগবে !!!!! শরীলডার মধ্যে একটা ইমেজও আসবে আরকি !!!!