মূল পোষ্টে যাবার আগে আমার কিছু কথা। ১৪৭৫৭০ ব.কি. এর এই সোনার দেশে আামার খাদ্যে অনেক আগেই স্বর্য় সম্পূর্নতা অর্জন করেছি, এখন আমার ইন্টারনেটের ব্যান্ড উইথএও সেই ধারা বাজায় রাখলাম। তাই আমরা আমাদের উৎপাদিত অতিরিক্ত ব্যান্ডউইথ দাদা বাবুদের দেশে রপ্তানি করতে পারবো তাও ২০ বছরের জন্য ১০০ gbps মাত্র ৬১ কোটি রুপি বা ৮০ কোটি টাকা (প্রায়)। তাহলে এখন বলুন এ কিসের আলামত। যেখানে ৩জি এর নিলাম এ বিট হবে প্রতি Mhz (১০২৪ Mhz=1 Ghz) এর জন্য ২ কোটি ডলার সেখানে ২০ বছরের জন্য ১০০ gbps ডাটার এর জন্য মাত্র ১০ কোটি ডলার !!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এটাক ঘরের মানুষ ক্ষুদার্থ রেখে মেহমান দারি না অন্য কিছু। খবরটা পড়ে আবার দাদা বাবুলা ধুতি নিয়া যুদ্দে নামতে পারি তাদের বলছি নিউজটা কিন্তু করছে দাদা বাবুদের বাংলাদেশী এজেন্ট প্রথম আলু তাই নিউজ না পড়েই ধুতি নিয়া লাফ দিবেন না।
প্রথম আলোর নিউজ লিংক
বাংলাদেশ থেকে ১০০ জিবি ব্যান্ডউইথ কিনবে ভারত ক্রমবর্ধমান ইন্টারনেটের চাহিদার পূরণে বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনবে ভারত। ১০০ গিগাবাইট ইন্টারন্যাশনাল ব্যান্ডউইথ কেনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের দুটি ব্যান্ডউইথ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভারতকে এ ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করবে, এতে ভারতের আন্তর্জাতিক কল ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেড বা বিএসএনএলের এক কর্মকর্তার বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ পেলে আগরতলা গেটওয়ে নামে নতুন গেটওয়ে পাবে ভারত। বাংলাদেশের ব্যান্ডউইথ ভারতের বিএসএনএলকে ভারতভিত্তিক ব্যান্ডউইথ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান টাটা কমিউনিকেশনস লিমিটেডের ওপর থেকে নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) ও বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) ভারতের বিএসএনএলের সঙ্গে ১০ থেকে ২০ বছরের চুক্তি করবে। এজন্য অপটিক্যাল ফাইবার কেবল বসানোর পরিকল্পনাও হচ্ছে। অবশ্য বিটিসিএল ও বিসিসিএল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। ব্যান্ডউইথ সেবা চেয়ে গত ৩০ জুলাই বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিয়েছিল ঢাকা সফররত ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ওই বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানির জন্য আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিয়েছিল ভারত। সভায় উপস্থিত এক কর্মকর্তার বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, দুটি দেশের মধ্যে চুক্তি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ১০ থেকে ২০ বছরের জন্য চুক্তি হতে পারে যেখানে বাংলাদেশকে ব্যান্ডউইথের দাম হিসেবে বার্ষিক এক কোটি ডলার খরচ করতে হবে ভারতকে। বাংলাদেশ ‘ইস্ট এশিয়া-মিডল ইস্ট-ওয়েস্টার্ন ইউরোপ ৪ বা ‘সী-মি-উই ৪’ সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে যুক্ত। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপ অঞ্চলের ইন্টারনেটের মেরুদণ্ড মনে করা হয় এ সাবমেরিন কেবলকে।
মানব জমিনের নিউজ লিংক
বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ লিজ নিচ্ছে ভারত মানবজমিন ডেস্ক: প্রথমবারের মতো ভারত তাদের টেলিকম সংযোগের প্রয়োজন মেটাতে বাংলাদেশের শরণাপন্ন হচ্ছে। আগরতলায় স্থাপিত একটি নতুন গেটওয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক কল ও ডাটা আদান-প্রদানের জন্য বাংলাদেশের কাছ থেকে ১০০ গিগাবাইট আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথ লিজ নেয়ার পরিকল্পনা করছে ভারত। ভারতের রাষ্ট্রীয় টেলিকম কোম্পানি বিএসএনএল-এর এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা একথা জানান। সংবাদটি প্রকাশিত হয় দ্য ইকোনমিক টাইমস-এ। টাটা কমিউনিকেশনস লিমিটেডের উপর থেকে নির্ভরশীলতা কমানোর লক্ষ্যেই এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বিএসএনএল। বিটিসিএল (বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড) এবং বিএসসিসিএল (বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড)-এর সঙ্গে আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ লিজিং-এর দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষরিত করার অনুমতি পেয়েছে বিএসএনএল। এ চুক্তির ফলে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অপটিক্যাল ফাইবার কানেক্টিভিটি (ওএফসি) স্থাপিত হবে। টেলিকম ডিপার্টমেন্টের একটি বার্তা থেকে এ তথ্য পেয়েছে ইকোনমিক টাইমস। তবে বিটিসিএল ও বিএসসিসিএলকে ইটি’র করা ই-মেইলের কোন জবাব এখনও পাননি তারা। উভয় দেশের মধ্যে অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ স্থাপন হলে আগরতলা গেটওয়ে ঢাকা ও কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশনের সংযুক্ত হয়ে গ্লোবাল ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করতে পারবে। ৩০শে জুলাই ঢাকাতে এক অভ্যন্তরীণ বৈঠকে ভারত ও বাংলাদেশের টেলিকম জগতের উচ্চপদস্থ নীতি-নির্ধারকরা উভয় দেশের মধ্যে টেলিকম বিষয়ে পারস্পরিক অংশীদারিত্বের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। উভয় দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। টাকার অঙ্ক এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে নির্ধারিত না হলেও ধারণা করা হচ্ছে ১০ থেকে ২০ বছর মেয়াদে আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইথ লিজ নিলে বছরে বাংলাদেশ ১০ মিলিয়ন ডলার (৬১ কোটি রুপি) পাবে বিএসএনএল-এর কাছ থেকে। বৈঠকে উপস্থিত একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এ তথ্য জানান। বাংলাদেশ প্রস্তাবিত অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ থেকে সার্কভুক্ত দেশ নেপাল ও ভুটানকে আন্তর্জাতিক সংযোগ সুবিধা দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। বৈঠকে উপস্থিত অপর এক কর্মকর্তা জানান, ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোন মতামত জানা যায়নি। বাংলাদেশ এসইএ-এমই-ডব্লিউই ৪ (সাউথ ইস্ট এশিয়া-মিডল ইস্ট-ওয়েস্ট ইউরোপ) সাবমেরিন কেবল সিস্টেমের মালিকানাভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি। এই সাবমেরিন কেবল সিস্টেমটি সিঙ্গাপুর থেকে ফ্রান্স পর্যন্ত বিস্তৃত যা মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, আরব আমিরাত, তিউনিশিয়া ও আলজেরিয়ার সংযোগ দিয়েছে। সিস্টেমটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে ইন্টারনেট সংযোগের ক্ষেত্রে প্রধান সূত্র।
আমি Reaz Ul Islam। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 369 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
digital Bangladesh mission 2021…………moja pailam gada der karbare…..