বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফরম তোলার জন্য Minimum Requirements –(রিভিউ পরীক্ষার্থীর জন্য)

টিউন বিভাগ খবর
প্রকাশিত

ঢাবিতে ভর্তি ফরম তোলার জন্য Minimum Requirements --

A – Unit (Science) – 8.0
B – Unit (Arts) – 7.0
C – Unit (Commerce) – 7.5

D – Unit (বিভাগ পরিবর্তন) – (Respective unit)
A ® 8.0
B ® 7.0 (without 4th subject)
C ® 7.5
¬ A unit-এ শুধুমাত্র Science-এর student-রা পরীক্ষা দিতে পারবে ।
¬ B unit-এ শুধুমাত্র Arts-এর student-রা পরীক্ষা দিতে পারবে ।
¬ C unit-এ শুধুমাত্র Commerce-এর student-রা পরীক্ষা দিতে পারবে ।
¬ D unit-এ সব গ্রুপের student-রাই পরীক্ষা দিতে পারবে ।

যেমন- কমার্সের বা C ইউনিটের একজন student-যার SSC-তে পয়েন্ট 4 (without 4th subject) এবং HSC-তে পয়েন্ট 3.8 (without 4th subject), মোট 7.8, এক্ষেত্রে ঐ student C-unit বা D-unit (বিভাগ পরিবর্তন)-এর ভর্তি ফরম তোলার জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে । তবে মোট পয়েন্ট যদি 7.5 এর কম বা 7.49ও হয় সেক্ষেত্রে ভর্তি ফরম তোলা যাবে না বা তুললেও তা বাছাইয়ের পর বাতিল হয়ে যাবে ।
পরীক্ষার বিষয় ও পূর্ণমানঃ
C ইউনিটে মোট ৪-টি subject-এর উপর পরীক্ষা দিতে হবে- B/D ইউনিটে মোট 3-টি subject-এরউপর পরীক্ষা দিতে হবে-

বিষয় পূর্ণমানঃ
বাংলা ১.২´২৫ = ৩০ বিষয় পূর্ণমানঃ

ইংরেজি ১.২´২৫ = ৩০ বাংলা ১.২´২৫ = ৩০
Accounting ১.২´২৫ = ৩০ ইংরেজ১.২´২৫ = ৩০
Manageme১.২´২৫ = ৩০ সাধারন ঞ্জান১.২´৫০ = ৬০
মোট= ১২০ মোট= ১২০
আসন সংখ্যাঃ
(A – ১৩০০+, B – ২৫০০+, C –৮৮০)
D – (Science) – ৫৫০+
D – (Commerce) – ১২০
D – (Arts) – ১২০
B/C/D – Unit এর পরীক্ষার সময় ও Marks Distribution:

• M.C.Q (Multiple chice Questtions) অর্থাৎ নৈব্যক্তিক প্রশ্ন।
• মোট সময় ১ ঘন্টা (৬০ মিনিট)
• মোট ১০০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে,১.২×১০০= ১২০ নম্বর ।

Negative Marking:

যেহেতু C-Unit এ option 5-টি,এক্ষেত্রে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .24 করে কাঁটা যাবে ।অর্থাৎ প্রতি 5-টি (.24 × 5 = 1.20) ভুল উত্তরের জন্য 1-টি শুদ্ধ উত্তরের marks কাঁটা যাবে(এ কর্তন হবে বিষয়ভিত্তিক) ।আবার, B/D Unit এ option 4-টি হওয়ায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .30, অর্থাৎ প্রতি 4-টি ভুল উত্তরের জন্য একটি শুদ্ধ উত্তরের নম্বর কাঁটা যাবে ।
যেমন- একজন student C-unit-এ মোট 100-টি প্রশ্নের উত্তর করে correct করলো 70-টি, এক্ষেত্রে তার marks হবে 70´1.2=84 এবং বাকি 30-টি প্রশ্ন ভুল হওয়ার তার কারনে তার মার্কস কাঁটা যাবে 30´.30=9, So তার total marks হবে 84¬–9=75
আবার, B/D ইউনিটে কোন একজন student 100-টি প্রশ্নে correct করলো 80-টি, এক্ষেত্রে তার marks হবে 80´1.2=96, এবং 20-টি প্রশ্ন ভুল হওয়ার কারনে তার মার্কস কাঁটা যাবে 20´.30=6, এক্ষেত্রে তার total marks হবে 96-6=90|
• DU-i B/C/D ইউনিটে চান্স পেতে কোনটি বেশি ভূমিকা রাখে SSC/HSC-র result না Admission test?
o Of course, Very good Admission test, because.
মোট ২০০ নম্বরের মধ্যে ১২০ হচ্ছে ভর্তি পরীক্ষা এবং বাকী ৮০ নম্বর হচ্ছে SSC ও HSC-তে প্রাপ্ত GPA-এর সমষ্টি । Result-এর average নম্বর সবারই প্রায় ৬৫-৭৫-এর মধ্যে হয় ।তাই কেউ যদি Admission test-এ ১২০ নম্বরের মধ্যে ৮০+ পায় তবে সে...
১০০%নিশ্চিত যে চান্স পাবে!!!
Subject Choice System:
• Subject Choice-এর জন্য যাদের merit position ভালো তারা তাদের পছন্দমত subject নিতে পারবে । যেমন- C-unit-এর একজন student যদি 1-200-এর মধ্যে Merit position রাখতে পারে তবে সে C-unit-এর ৪-টি subject-এর মধ্যে যেটা ইচ্ছা সেটাই পড়তে পারবে ।আবার কারও position 850তম হলে তার subject choice এর কোন ব্যাপার থাকবে না ও সর্বশেষ বিষয়টিই সে পাবে ।
• ঢাবির এই unit-ভিত্তিক Exam System-এর সাথে জগন্নাথ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের Exam System এর মিল আছে ।সবচেয়ে বড় ব্যাপার, ঢাবির জন্য preparation নিলে মোটামুটি সব ইউনিভার্সিটির preparation-ই Complete হয়ে যায় ।

জাহাঙ্গিরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা পদ্ধতিঃ

• জাহাঙ্গিরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয়ভিত্তিক MCQ পরীক্ষা দিতে হয় ।অর্থাৎ যে subject-এ ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেই subject-এই পরীক্ষা দিতে হবে।
জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়(ফাইন্যান্স, মার্কেটিং)® বাংলা, ইংরেজি ও math-এর উপর পরীক্ষা দিতে হবে ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়(ফাইন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং,একাউন্টিং, মার্কেটিং,ম্যানেজমেন্ট) ® মার্কেটিং)® বাংলা, ইংরেজি, একাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট,
সাধারণ ঞ্জান এই বিষয়গুলোর উপর প্রশ্ন হবে ।
• ঢাবিতে সর্বাধিক দুইবার পরীক্ষা দেওয়া যায় । অনেকেই ঢাবির সেশন জ্যামের কথা বলেন, কিন্তু বাস্তবে তা এত বেশি প্রকট নয় ।

ভার্সিটিতে চান্স পাওয়ার গুরুত্বঃ

ভাল কোন জায়গায় চান্স না পেলে SSC ও HSC-তে Golden A+ পেলেও তা পুরোপুরি Valueless হয়ে পড়বে ।কারণ, HSC পাশ করার পর GPA নিয়ে মানুষ খুব বেশি Concern থাকে না । তাদের প্রশ্ন থাকে বর্তমানে ঐ Student কোন ভার্সিটিতে এবং কোন Subject নিয়ে পড়ছে । আর চাকরির বাজারেও SSC/HSC-র রেজাল্টের চেয়ে সর্বশেষ Degree-টা কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে, সেটিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয় ।

সবার জন্য শুভ কামনা রইল । .........

Level 0

আমি সজিব আহমেদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 10 টি টিউন ও 101 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

“ভাল কোন জায়গায় চান্স না পেলে SSC ও HSC-তে Golden A+ পেলেও তা পুরোপুরি Valueless হয়ে পড়বে ।কারণ, HSC পাশ করার পর GPA নিয়ে মানুষ খুব বেশি Concern থাকে না । তাদের প্রশ্ন থাকে বর্তমানে ঐ Student কোন ভার্সিটিতে এবং কোন Subject নিয়ে পড়ছে । আর চাকরির বাজারেও SSC/HSC-র রেজাল্টের চেয়ে সর্বশেষ Degree-টা কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে, সেটিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয় ।”-এটাই আমাদের দেশের এখনও একটা বড় সমস্যা 🙁 এমন না যে শিক্ষার্থী অনুযায়ী প্রচুর আসন আছে,সেটা থাকলে এরপর ভাল খারাপ বিবেচনা করাটা ঠিক হত।অল্প কিছু আসনে অনেক যোগ্য শিক্ষার্থী চেস্টা করে আর তাদের মাঝে যারা ভর্তি হতে পারে না তাদের আর ভাল চোখে দেখা হয় না।আর পরীক্ষার পরের অই এক টুকরো সার্টিফিকেট শিক্ষার্থীর মেধার কতখানি বিচার করতে পারে সেটা এখনও আমি বুঝতে পারি নি।আমার বন্ধুদের মাঝে যারাই ভর্তির জন্য চেষ্টা করেছে তাদের দেখেছি,এর চাইতে কঠিন যুদ্ধ আছে বলে জানা নেই,হয়ত কখনও এই অবস্থাগুলো কেটে যাবে।সরি ভাইয়া অনেক কথা বলে ফেললাম,কাজের টিউন যারা দেশে পড়ালেখা করছে তাদের কাজে লাগবে। 🙂

Ochena Balok আপনার কথা একমত । আমি যে বার টিউন টি করি সেবার আমি পাবলিক পরীক্ষা দেয় কিন্ত আমি চান্স পায়নি আমার HSC A+ SSC ওতে A ছিল। কিন্তু আমি এখন private university পড়াশুনা করছি ….