আপনি কি এই মুহূর্তে Android এবং iOS এর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার চেষ্টা করছেন? যেখানে আপনার মাথায় হয়তোবা এরকম প্রশ্ন আসছে যে, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোনের মধ্যে কোন কোন বিষয়ে পার্থক্য রয়েছে এবং এগুলোর মধ্যে থেকে কোনটি বেশি এগিয়ে।
আমরা যখন অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন এর তুলনা করি, তখন দুইটি ডিভাইস, সফটওয়্যার, নিরাপত্তা এবং আরো বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে জানা দরকার। আমরা যদি এই প্রত্যেকটি ডিভাইসের পরিসংখ্যান গুলো দেখি, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন কোনটি সেরা, তা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে পারব। যদিও Android এবং iPhone সম্পর্কে কথোপকথন এর লড়াই সবসময় তীব্র হয়। আপনি যদি একটি স্মার্টফোনের মালিক হন, তাহলে আপনি কোন প্লাটফর্ম বেশি পছন্দ করেন, সে সম্পর্কে আগে থেকেই আপনার মতামত রয়েছে।
আপনি যদি দুটি ডিভাইস তুলনা করে কেনার জন্য কিংবা শুধু জানার জন্য এখানে আসেন, তাহলে পুরো টিউনটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
যদিও অ্যান্ড্রয়েডের তুলনায় আইফোনের ক্ষেত্রে কম ডিভাইস মডেল Available রয়েছে, তবে আপনি আইফোনের মডেল বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান ডিভাইস গুলো সিলেক্ট করতে পারেন। যেমন: iPhone SE হল আইফোনের সবচেয়ে সস্তা ফোন, যা অ্যাপেলের পুরনো ডিজাইনের এবং হোম বাটন সহ একটি ফোন।
iPhone SE ফোনটিতে সিঙ্গেল লেন্সের ক্যামেরা রয়েছে। তাই আমাদেরকে মনে রাখতে হবে, এই ফোনটিতে আপনি এমন ফটো কোয়ালিটি পাবেন না, যেমনটি আপনি iPhone 12 তে পাবেন। এই ফোনটি তাদের জন্য, পুরনো ডিজাইনটি পছন্দ করেন কিংবা যাদের বাজেট কম।
iPhone 12 ফোনটিতে OLED Screen রয়েছে এবং যা Sharper এবং Darker Colors তৈরি করে। আর সেই সাথে এতে ফাইভ-জি প্রযুক্তি রয়েছে, যা দ্রুতগতির ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করার জন্য দুর্দান্ত একটি ফিচার। যাইহোক, এখনো পর্যন্ত বেশিরভাগ উন্নত দেশে ও ফাইভ-জি টাওয়ার নেই। তবে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে হয়তোবা এরকম প্রযুক্তি আমাদের দেশের মতো সব দেশেই থাকতে পারে।
অ্যাপেলের আইফোন গুলোর মডেল বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির কাছে কয়েকটি অপশন থাকলেও, অ্যান্ড্রয়েড এর ক্ষেত্রে অনেক অপশন রয়েছে। যেখানে, Samsung, Google Pixel, LG, Motorola, Nokia, OnePlus এবং Sony এর মত মোবাইল ব্র্যান্ডগুলো অসংখ্য মডেল বাজারে ছাড়ছে। যেহেতু বাজারে অ্যান্ড্রয়েডের অনেক ধরনের ফোন Available রয়েছে, তাই দামের ক্ষেত্রেও অনেক পার্থক্য রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, Samsung S20 FE 5G হল iPhone SE-এর একটি ভাল বিকল্প ফোন। এই ফোনটিতে ও ইউজার ফ্রেন্ডলি ডিজাইন, শক্তিশালী ক্যামেরা এবং OLED Display রয়েছে। আবার, Samsung S20 Ultra 5G ও অ্যাপলের iPhone 12 Pro-এর একটি দুর্দান্ত বিকল্প। যেটিতে রয়েছে Long Battery Life, একটি 4x Periscope Zoom Camera এবং 16GB RAM।
আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড এর ফ্লাগশিপ ফোনগুলোর সাথে তুলনা করলে, প্রায় কাছাকাছি ফিচারের ফোন হওয়া সত্ত্বেও দামের ক্ষেত্রে বড় একটি পার্থক্য থাকে।
একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গড় আয়ু সাধারণত দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে হয়ে থাকে। আর অনেক অ্যান্ড্রয়েড ফোন গুলোতে সর্বাধিক নিরাপত্তা এবং অ্যাপ গুলো দক্ষ ভাবে কাজের জন্য প্রয়োজনীয় আপডেট পায় না। অন্যদিকে, অ্যাপল তাদের ডিভাইস গুলোতে পাঁচ বছর কিংবা তার বেশি সময় ধরে সফটওয়্যার আপডেট দিয়ে যায়।
এছাড়াও, তারা Affordable প্রাইসে Battery Replacement করার সুবিধা দিয়ে থাকে। যার ফলে, আপনি কোন ধরনের আপগ্রেড করার প্রয়োজন ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য আইফোন টি ব্যবহার করে যেতে পারবেন।
সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করে এরকম সফটওয়্যার নিরাপত্তা জায়ান্ট Norton এর মতে, গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ম্যালওয়্যার আক্রমণগুলো iOS এর তুলনায় Android বেশি পরিমাণে হয়েছে।
যেহেতু অ্যাপল আইফোন ব্যবহারকারীদেরকে শুধুমাত্র তাদের App Store থেকে iOS এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করার অনুমতি দেয়, তাই আইফোনের জন্য ডাউনলোড করা সমস্ত অ্যাপ নিরাপদের গ্যারান্টি যুক্ত হয়। App Store এ সাবমিট করা কোন অ্যাপে যদি Malicious Content থাকে, তাহলে App Store সেটি Allow করে না।
এছাড়াও, iOS আরো একটি নিরাপত্তা কৌশল ব্যবহার করে, যেটি "sandboxing" নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিতে আপনার ইন্সটল করা যেকোনো অ্যাপ, অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেনা। আর এর ফলে, iOS এর সিকিউরিটি এবং প্রাইভেসি উভয়ই শক্তিশালী থাকে।
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি মূলত গুগলের মালিকানাধীন এবং Google তাদের Android OS এর সিকিউরিটি যতটা সম্ভব ধারাবাহিকভাবে উন্নত করার জন্য কাজ করছে। আপনি যদি একজন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে নিজের থেকেই অ্যান্ড্রয়েডের প্রাইভেসি এবং সিকিউরিটি রক্ষার জন্য কাজ করতে হবে।
যাইহোক, সফটওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড ফোন গুলো প্রতিনিয়ত সিকিউরিটি আপডেট পেতে পারে। কিন্তু, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাজারের সস্তা ফোনগুলোতে সিকিউরিটি আপডেট আসে না। তাই আপনি যদি একজন অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চিত করুন যে, আপনার ফোনটি লেটেস্ট সফটওয়্যার আপডেট করা রয়েছে কিনা।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারের সময় যেহেতু আপনাকে নিজের সিকিউরিটির ব্যাপারে নিজেকেই বেশি সচেতন হতে হবে, তাই Android ব্যবহারের নিজেই সিকিউরিটি টিপস গুলো ভালোভাবে অনুসরণ করুন।
iOS ডিভাইসের জন্য অ্যাপেলের App Store এ প্রায় 1.96 মিলিয়ন অ্যাপ্লিকেশন Available রয়েছে। অন্যদিকে, Google Play বা Android এর App Store এ 2.87 মিলিয়ন অ্যাপস Available রয়েছে। যদিও গুগল প্লে স্টোরের তুলনায় অ্যাপল স্টোরে বেশ কম অ্যাপ রয়েছে, কিন্তু কার্যকারিতা এবং মানের দিক থেকে এগুলো অনেক বেশি ভালো।
যদিও অ্যান্ড্রয়েড এর ক্ষেত্রে আরো অন্যান্য বিকল্প অপশন থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করার অপশন রয়েছে। কিন্তু, iOS ডিভাইসের জন্য এমনটি করা যায় না। অ্যাপল তাদের ব্যবহারকারীদের ফোনকে অতিরিক্ত সুরক্ষা ফিচার দেওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে।
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য অনেক অ্যাপ থাকলেই এটি কোয়ালিটি বোঝায় না। যেখানে অ্যাপেলের কম পরিমাণে থাকলেও সেটি কার্যকারিতা দিক থেকে অনেক Higher Standard এর হয়।
iOS 14 এর সবচেয়ে সেরা ফিচারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো Widget এর দারুণ প্রবর্তন করা। যার ফলে, অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা তাদের হোমস্ক্রিন ডিজাইনের ক্ষেত্রে আরও অনেক বেশি বিকল্প অপশন পান। যখন অ্যাপল এই আপডেটটি প্রকাশ করেছিল, তখন অনেক iPhone ব্যবহারকারীরা তাদের হোমপেজ কাস্টমাইজ করে সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক ফানি স্ক্রিনশটের Post করতো।
একজন আইফোন ব্যবহারকারী তার হোমস্ক্রিনের আইকন গুলো ও Change করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যেকোনো একটি ফটো ডাউনলোড করে সেটিকে হোমস্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ডে সেট করে, সেই ফটো কালার অনুযায়ী আপনার আইকন গুলোর কালার চেঞ্জ করে নিতে পারেন। যদিও এই কাজগুলো করা আপনার জন্য অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হতে পারে।
আপনি যদি আপনার iPhone এর জন্য আরো সব Widget অ্যাক্সেস করতে চান, তাহলে WidgetSmith অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারেন।
অন্যদিকে, প্রথম থেকেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনে হোম স্ক্রিনের জন্য Widget Available রয়েছে। আর Apple তাদের ডিভাইসে আরো নতুন সব কাস্টমাইজেশন ফিচার যুক্ত করার ফলে, অ্যান্ড্রয়েড ফোন তাদের ফোনগুলোতে এই ফিচারটির যথেষ্ট উন্নতি করেছে।
এমনকি আপনি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ডিফল্ট Widget ছাড়াও বিভিন্ন Launcher ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ফোনের পুরো চেহারা পরিবর্তন করে দিতে পারবেন। এমনকি, আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ফন্টগুলো পরিবর্তন করা যায়।
Official Download @ WidgetSmith
অ্যাপল ডিভাইস গুলো তাদের ইকোসিস্টেম এর মধ্যে থাকা সকল ডিভাইসের সাথে ভালো কানেকশন তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যখন আপনার iPhone এ Notes Applications ব্যবহার করেন, তখন এটি অটোমেটিক্যালি আপনার MacBook এর সাথে Sync করে।
এছাড়াও আপনার যদি একটি আইফোন এবং একটি ম্যাকবুক থাকে, তাহলে আপনার ফোনের সমস্ত কল এবং টেক্সট মেসেজগুলো আপনার কম্পিউটারে নিয়ে আসতে পারবেন এবং সেখান থেকেই আপনি কল ও মেসেজের উত্তরগুলো দিতে পারবেন। যেখানে, আপনার আইফোনে আসা কল গুলো MacBook এর মাধ্যমেই কথা বলা যেতে পারে।
একইভাবে, আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ও কিছু অ্যাপ ব্যবহার করে Windows 10 এর সাথে Integrates করতে পারবেন। তবে, অ্যান্ড্রয়েড এবং Windows 10 এর সাথে ডিভাইস গুলোর ইন্টিগ্রেশন Apple এর মতো Smooth নয়।
আবার, আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড ফোন উভয়েরই কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে। যেমন, অনেক নতুন মডেলের ফোনগুলোতে হেডফোন জ্যাক নেই। এক্ষেত্রে তারা উভয়ই বিভিন্ন ডিভাইসের সাথে কানেক্ট হওয়ার জন্য ব্লুটুথ, ওয়াইফাই এবং ইউএসবি কানেকশন ব্যবহার করে।
উভয় ডিভাইসেই আপনি গুগল একাউন্ট সহ Email এবং Google Docs এর মতো সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
আইফোন তাদের সর্বশেষ সফটওয়্যার আপডেটে সাত বছর আগের ডিভাইস গুলোর জন্য ও আপডেট নিয়ে এসেছে। যার ফলে, আপনার একটি পুরনো আইফোন থাকলেও, সেখানে iOS 14 এর কাস্টমাইজেশন সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। আর আইফোন ব্যবহারকারীদের সর্বাধিক সিকিউরিটি নিশ্চিত করার জন্য প্রায়ই iOS আপডেট প্রকাশিত হয়।
অ্যাপল তাদের ফোনগুলোর আপডেট প্রকাশের মাধ্যমে এটি নিশ্চিত করে যে, আপনার সমস্ত তথ্য সুরক্ষিত এবং ফোনটি যাতে আরো দক্ষ ভাবে পরিচালিত হয়।
সফটওয়্যার আপডেটের ক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েড আইফোনের থেকে বড় অংশে পিছিয়ে রয়েছে। কারণ হলো, Android 12 OS এর আপডেটটি শুধুমাত্র লেটেস্ট কিছু অ্যান্ড্রয়েড ফোন মডেল গুলোর জন্য Available রয়েছে। আর বেশিরভাগ ডিভাইস গুলো শুধুমাত্র একটি বা দুইটি আপডেট পায় এবং কোন কোন ফোন একেবারেই পায় না।
যদিও আপনি কোন মডেলের ফোন কিনছেন; তার উপর নির্ভর করে, আপনি ফোনটিতে কতবার আপডেট পেতে পারেন। তবে, অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন বছরের বেশি সফটওয়্যার আপডেট আশা করা যায় না। আর এখানেই iOS ডিভাইস গুলো কিছুটা এগিয়ে রয়েছে।
উপরে তো শুধুমাত্র আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড এর বিভিন্ন ফিচার এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। এখন আপনি হয়তোবা একটি ফাইনাল সিদ্ধান্ত শোনার জন্য এখনো পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন। এখন আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে বলা যায় যে, আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড এর মধ্যে বর্তমানে ব্যবধান আগের মতো অতটা বেশি নয়।
বর্তমানে উভয় প্ল্যাটফর্মের ডিভাইস গুলোতেই অবিশ্বাস্য হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার আপডেট এর সুবিধা রয়েছে। যে কারণে, পূর্বের মতো হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর দুর্বলতা নিয়ে পার্থক্য গুলো খুবই ছোট দেখা যায়।
যদিও অ্যান্ড্রয়েড সম্পূর্ণ গুগল কেন্দ্রিক। আর এ কারণেই কিছু লোকে এটিকে পছন্দ নাও করতে পারে। অ্যাপল ডিভাইস গুলো তুলনামূলক ভাবে ব্যয়বহুল, আর যে কারণে অনেকের জন্য এটি কিনা সম্ভব নয়। কিন্তু সব শেষে বলা যায় যে, ফিচার, কাস্টমাইজেশন সুবিধা এবং কানেক্টিভিটি এর দিক থেকে আইফোন বরাবরই এগিয়ে।
কিন্তু, দাম এবং ব্যাপক Available ডিভাইসের বিচারে, অ্যান্ড্রয়েড এগিয়ে রয়েছে। এখন, আপনার বাজেট এবং পছন্দ অনুযায়ী উভয়ের মধ্য থেকে যেকোনো একটি বেছে নিন। এখানে আমি, দুইটি প্লাটফর্মের ডিভাইস নিয়েই আপনাকে ব্যাখ্যা করলাম।
অনেকেই এমনটি জানতে চান যে, আইফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড এর মধ্যে কোনটি সেরা। আর আপনার জন্য এই দুইটি ফোনের মধ্যে কোনটি কেনা ভালো হবে, তা নির্ভর করছে আপনার বাজেট এবং চাহিদার উপর। আশা করছি যে, আপনি এই টিউনটির মাধ্যমে এই বিষয়ে ক্লিয়ার হতে পেরেছেন যে Android এবং iPhone এর মধ্যে কোনটি আপনার জন্য সেরা হবে।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)