বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে আবিষ্কারকরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ডিভাইস তৈরি করছে। আর সময়ের সাথে সাথে এসব ডিভাইস আপগ্রেডও হচ্ছে বটে। বেশ কিছু সময় কাল পূর্বে আমরা এমন একটি উল্লেখযোগ্য ডিভাইস পেয়েছি যার নাম হল মোবাইল ফোন। বর্তমান সময়কালে স্মার্টফোন ছাড়া পুরো দুনিয়া অচল। তাহলে আপনিই একবার ভেবে নিন যে, কতটা গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস এটি। আজকের এই স্মার্টফোন একদিনে তৈরি হওয়া কোন ডিভাইস নয়। ডিভাইসটিতে যুগে যুগে ধাপে ধাপে উন্নতি ঘটিয়ে আজকের এই স্মার্টফোনে পরিণত করা হয়েছে।
স্মার্টফোনের ইতিহাস বা মোবাইল ফোনের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। এই মোবাইল ফোনের বিবর্তনে বা পরিবর্তনেও রয়েছে বেশ কয়েকটি যুগ বা জেনারেশন। প্রতিটি জেনারেশনে মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকটি করে ফিচার যুক্ত হয়েছে এবং অনেক অনেক অসুবিধার সমাধানও হয়েছে। প্রযুক্তির কল্যাণেই মোবাইল ফোনগুলো দিনে দিনে আরও কার্যকর হচ্ছে বা আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। তো কথা হচ্ছে আমরা হয়তো নিশ্চয়ই জানি যে, একটি স্মার্টফোনে নানা ধরনের ফিচার থাকে।
কিন্তু আপনি একবার ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করে দেখুন তো, এসব ফিচারগুলোর সবগুলোই কী আমাদের কাজে আসে? আমার দৃঢ় বিশ্বাস উত্তর অবশ্যই না হবে। কারণ একটি স্মার্টফোনে এমন কিছু ফিচার থাকে যেগুলো মোটেও আমাদের দরকার নেই অর্থাৎ যেগুলোর প্রয়োজন একেবারেই নেই। তো বেশ কিছুদিন ধরে ইন্টারনেটে, " সবচেয়ে ইউজলেস স্মার্টফোন ফিচার কোনটি বা কোন গুলো?" এই প্রশ্নটা আলোড়ন সৃষ্টি করে।
সবচেয়ে ইউজলেস স্মার্টফোন ফিচার কোনটি বা কোন গুলো এই ব্যাপারে অধিকাংশ স্মার্টফোন ইউজাররা তাদের মন্তব্য ইন্টারনেটে শেয়ার করেন বা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেন। তাদের মন্তব্যের উপর ভিত্তি করেই আমি এখানে কয়েকটি ইউজলেস ফিচার নিয়ে আলোচনা করব। চলুন কথা না বাড়িয়ে চোখ বুলিয়ে জেনে নেই স্মার্টফোনের সবচেয়ে ইউজলেস ফিচার গুলো সম্পর্কে।
অসংখ্য স্মার্টফোন ইউজারদের মন্তব্য বা রেসপন্স থেকে এ বিষয়টা স্পষ্টভাবে জানা যায় যে, Reverse Charging হল সবচেয়ে ইউজলেস ফিচার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ফিচার। অধিকাংশ স্মার্টফোন ইউজাররা জানেই না যে, কীভাবে Reverse Charging কাজ করে বা Reverse Charging কী? বেশ কিছু স্মার্টফোন ইউজারদের প্রশ্ন হল, কেন Reverse Charging ফিচারটি তাদের ফোনে ইনক্লুড করা হয়েছে?
কিছু কিছু ইউজারদের মতে আমাদের স্মার্টফোনে এই ফিচারটি অ্যাড করা একদম যুক্তি সঙ্গত হয় নি। তাদের মতে যেহেতু স্মার্টফোনে পর্যাপ্ত পাওয়ার এর ব্যবস্থা নেই, তাই Reverse Charging ফিচারটি স্মার্টফোনে থাকা মানে, আসলে একটা বোকামি। আসুন রিভার্স চার্জিং কী সে বিষয়টা, স্পষ্ট ভাবে জেনে নিই। রিভার্স চার্জিং হল স্মার্টফোনের সাহায্যে অন্য কোন ডিভাইস বা স্মার্টফোন চার্জ করা।
এছাড়াও আর অনেক নেটিজেনরা বলেছেন যে, আমাদের স্মার্টফোনে এই ফিচারটি থাকার পিছনে কোন উপযুক্ত লজিক নেই। আসলে এখানে মোবাইল ফোনের ব্যাটারির পাওয়ার যথেষ্ট নয়, তাই নেটি-জেনদের কথা গুলো যুক্তিযুক্ত বটে। সহজ কথায় বোঝাতে গেলে এটা বলা যায় যে, Reverse Charging হল মূলত আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি ডিসচার্জ করা। আপনি যদি কোন ব্রান্ডের বা নন ব্রান্ডের স্মার্টওয়াচ বা স্মার্টব্যান্ড ইউজ করেন তাহলে আপনি এগুলো আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে চার্জ করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ডিভাইসটি Reverse Charging সাপোর্টেড হতে হবে।
নেটিজেনদের মন্তব্য করা বা রেসপন্স দেওয়া আর একটি অন্যতম ইউজলেস ফিচার হল স্মার্টফোনের Curved Screen। কিছু কিছু ইউজারদের মতে এই পদ্ধতিতে শুধু শুধু টাকার অপচয় হয় এবং এর কোন আলাদা ব্যবহারও নেই। নেটি-জেনদের মতে এটি একটি পাগলামি ছাড়া কিছুই না কারণ এই ফিচারটির সাথে অন্য কোন গুণাবলির তেমন কোন কানেকশন নেই। কিন্তু Curved Screen এর কিছু সুবিধা রয়েছে বটে। চলুন তবে এসব সুবিধা গুলো দেখে নেওয়া যাক।
Curved Screen এর ব্যাপারে এই বিষয়টি মানতে হবে যে, একটি বড় স্ক্রিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে অর্থাৎ, ৬.৫ ইঞ্চি সাইজের বা এর চেয়ে বড় স্ক্রিন ব্যবহারে ক্ষেত্রে Curved Screen ভালোই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এটি একটি স্ক্রিন পরিচালনা করা সহজ করে তোলে। তবে Curved Screen এর সবচাইতে প্রশংসনীয় সুবিধা হল এটি একটি স্মার্ট-ফোনকে কুল, প্রিমিয়াম এবং উন্নত বা ভালো কোয়ালিটির ডিভাইস হিসেবে উপস্থাপন করে।
প্রতিটি Curved Display ইউজারদের ফোকাস নষ্ট না করে নোটিফিকেশন প্রদর্শন করে থাকে এবং Visual Appeal এর সুবিধাও দিয়ে থাকে। তো, বেশ কিছু সুবিধাও আছে বটে এই Curved Display এর। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, "এই সকল সুবিধা গুলো কী আসলেই প্রয়োজনীয়?" এই সকল সুবিধার জন্য হাজার হাজার টাকা ব্যয় করা উচিত হবে কী?
তো, আপনার অনেক টাকা পয়সা থাকলে এসব সুবিধা গ্রহণে কোন অসুবিধা নাই। আর কমফোর্ট নিতে চাইলে টাকা পেমেন্ট তো করতেই হবে। এই ডিসপ্লে যদি নষ্ট হয় তাহলে এটা ঠিক করার জন্য আপনার পকেট ভর্তি টাকার প্রয়োজন পরবে অর্থাৎ, অনেক অর্থের প্রয়োজন পড়বে। আচ্ছা আমি যদি একটা উদাহরণ দেই তাহলে কেমন হয়?
ধরে নিন আপনার একটি ফোন আছে এবং এর নাম হচ্ছে Galaxy Note 20 Ultra। ফোনটির ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে গেছে। আপনার এই ফোনের Curved ডিসপ্লে ঠিক করতে আপনার খরচ হবে ৪৬০ ডলার বা ৪৩ হাজার টাকা। অথচ একটি Galaxy ফ্লাট-শিপের Display ঠিক করতে খরচ মাত্র ১০০ ডলারের কিছুটা উপরে। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝেছেন যে, এই দুটো ডিসপ্লের মাঝে টাকা পয়সার পার্থক্য একটু বেশিই এবং সে তুলনায় সুবিধাটা অনেকটাই কম।
নেটি-জেনদের মতে স্মার্টফোনের আরও একটি অন্যতম ইউজলেস ফিচার হল আইফোন রিসোর্স Library। কিছু নেটিজেন তাদের মন্তব্য শেয়ার করে বলেছেন যে, আইফোনের Resource Library মূলত একটি ইউজলেস ফিচার। তাদের মতামত অনুযায়ী, আইফোনের Resource Library তেমন ঠিকঠাক ভাবে প্রোগ্রাম করা হয়নি অর্থাৎ এটি নিজে বুদ্ধি খাটিয়ে নতুন অ্যাপ গুলোকে সাজাতে পারে না বরং নতুন অ্যাপগুলোকে ডিফল্ট রূপে সরিয়ে ফেলে।
তবে আইফোন অপারেটিং সিস্টেমের ১৪ নাম্বার ভার্সনে আইফোন ইউজারদের জন্য আইফোনের অ্যাপ্লিকেশন গুলোকে সাজানোর জন্য বা শ্রেণীবদ্ধ করার জন্য এবং অ্যাপগুলিকে একসাথে রাখার জন্য অন্য একটি নতুন উপায় চালু করা হয়েছে। আই-ফোনের রিসোর্স লাইব্রেরি ওপেন করতে চাইলে, আইফোনের হোম স্ক্রিনের একদম শেষে ডানদিকের পেইজে সোয়াই-প করতে হবে। এটা করার সাথে সাথেই আপনি আপনার স্ক্রিনে, আইফোনের সমস্ত অ্যাপগুলোকে কয়েকটি ফোল্ডারে গ্রুপ আকারে বিভক্ত দেখতে পারবেন।
এই লাইব্রেরি সিস্টেম ব্যবহার করলে আপনি খুব সহজেই ফেভারিট এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশন গুলো খুঁজে পাবেন। তবে ইউজাররা এ সুবিধাকে সেরকম কোন সুবিধা মনে করছে না এবং কিছু ইউজার এটাকে উপেক্ষা করে আগের পদ্ধতি অনুসরণ করে অ্যাপ্লিকেশন ব্রাউজ করে।
আমাদের স্মার্টফোনে Memory Expansion টেকনোলজি একটি নতুন টেকনোলজি। এটি স্মার্টফোনের Ram বৃদ্ধির কাজে ব্যবহৃত হয়। এই প্রযুক্তিটিতে স্মার্টফোন সাধারণত Internal Storage কে Ram এ পরিণত করে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৮ জিবি র্যামের ফোনকে ১১ জিবি র্যামের ফোনে পরিণত করা যেতে পারে। এই প্রযুক্তিটি সাধারণত অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের জন্য কিন্তু নেটি-জেনরা এই ভাবে র্যাম বাড়াতে চায় না।
সাধারণত তারা এই কথা বলে যে, এই প্রযুক্তিতে র্যাম বৃদ্ধি করলে এটা আরও ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করে। আমি নিজেও এই পদ্ধতিটা ব্যবহার করে র্যাম বাড়িয়ে ছিলাম। র্যাম বাড়ানোর ফলে ফোনে অসম্ভব রকমের ল্যাগের সৃষ্টি হয় এবং এটি ঠিকঠাক মতো কাজ করে না। অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ ফাইল মিসিং হয়ে যায়। ব্যাকগ্রাউন্ড এ অ্যাপ্লিকেশন রান হয় না। আবার নতুন করে অ্যাপ ওপেন করতে হয়। অ্যাপ ওপেন হতে সময় একটু বেশি লাগে।
আমরা হয়তো অনেক সময় দূরের কোন কিছু আমাদের মোবাইল ফোন দিয়ে ক্যাপচার করতে চাই। কিন্তু ১০০ মিটার দূরের কোন কনটেন্ট স্মার্টফোন দ্বারা ক্যাপচার করা কী সত্যিই জরুরী? সেটা করার জন্য স্পেশাল ক্যামেরা যেহেতু আছেই তারপরেও কেন এটা মোবাইলেই করতে হবে? এটা অনেকটাই ছেরা কাঁথায় শুয়ে অট্টালিকার স্বপ্ন দেখার মতো অর্থাৎ, একটা স্মার্টফোনের কাছে থেকে খুব বেশি কিছু আশা করা। এটি এমন একটি ফিচার যে, আমি নিজেই ভুলে গেছি যে আমার ফোনে একটি পেরিস্কোপ ক্যামেরা আছে। এতটাই ইউজলেস এই ফিচারটি। পেরিস্কোপ টেলিফটো নিয়ে কিছু কিছু নেটি-জেনদের মন্তব্য বা রেসপন্সে এ ধরনের কথার উল্লেখ পাওয়া যায়।
সাধারণত আমরা জানি যে, পেরিস্কোপ টেলি-ফটো ক্যামেরা কনটেন্ট ক্যাপচারের ক্ষেত্রে দূরত্ব বাড়ানোর সুবিধা বা ফিচার দিয়ে থাকে। তো আসল কথা হচ্ছে, অধিকাংশ স্মার্ট-ফোন ইউজারই এ ধরনের ফিচার ইউজের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। এই ফিচারটির উপস্থিতি অনুপস্থিতি স্মার্টফোনে কোন পার্থক্যের সৃষ্টি করে না। তাই এই ফিচারটির উপস্থিতি ঘটানোর জন্য অযথাই অর্থ খরচ হয় এবং ফোনের ভর কিছুটা বৃদ্ধি পায়।
আমরা জানি যে, যখন স্মার্টফোন গুলো প্রথম বাজারে আসে তখন এর ক্যামেরার প্রয়োজন খুব একটা ছিল না অর্থাৎ, ক্যামেরার ব্যবহার মানুষ খুব কম করতো। তখন ক্যামেরার ফোকাস লেন্থ খুব কম ছিল। সুতরাং সেই সময়কালে ফোনের ক্যামেরা ফোনের বডির সাথে ফ্ল্যাট হয়ে থাকতো এবং ক্যামেরা বাম্পেরও প্রয়োজন ছিল না।
এই ক্যামেরা গুলো শুধুমাত্র কাছে থাকা বস্তু বা ব্যক্তির সিম্পল ছবি ক্যাপচার করতে পারতো। তবে এখনকার সময়ে ফোনের ক্যামেরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা উপাদান। এ কারণে অধিকাংশ ক্রেতারা ক্যামেরাকে খুব গুরুত্ব দেয়। এছাড়া বিক্রেতারাও ক্যামেরাকে বিশেষ হিসেবে উপস্থাপন করে। ফোন আবিষ্কারকরাও ক্যামেরাকে বিশেষ বিবেচনায় রেখে ফোন তৈরি করে। কিছু কিছু ইউজার এমন ফোনও চায়, যে ফোন অনেক দূরের ছবিও খুব সহজেই তুলতে পারবে। তো নরমালি শর্ট ফোকাস লেন্থ এ দূরের ছবি ক্যাপচার করা পসিবল হয় না। তাই একটি স্মার্টফোনে টেলি-ফটো লেন্সের প্রয়োজন পরে যা দূরবর্তী ফটোকে জুম ইন করতে পারে। এই ক্যামেরার ফোকাস লেন্সের লেন্ত্থ বেশি হওয়ায় এখনকার স্মার্টফোনে ক্যামেরা বাম্প দেখতে পাওয়া যায়।
তবে এখানে আরেকটা সমস্যা আছে আর সেটা হল, দুরের ছবি বা ভিডিও ক্যাপচার করার জন্য টেলিফটো লেন্সটি একটি দীর্ঘ দৈর্ঘ্যে মুভ করার প্রয়োজন পরে কিন্তু মোবাইল ফোনের পুরুত্ব খুবই সীমিত বা কম হওয়ায় জায়গা জনিত একটি সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই জায়গাটা অবশ্য ক্যামেরার কাছেই লাগে, তাইতো ক্যামেরার আশেপাশে একটু উঁচু বাম্প (দেখতে অনেকটা স্বচ্ছ গ্লাসের মতো) লাগানো হয়।
স্মার্টফোনে উপরে উল্লেখিত ইউজলেস ফিচারগুলো ছাড়াও আরও বেশ কিছু ইউজলেস ফিচার রয়েছে। আর এসব ইউজলেস ফিচার গুলোর মাঝে উল্লেখ করার মতো ফিচার গুলো হল মাল্টি-লেন্স মডিউল, Space Gestures, নেগেটিভ স্ক্রিন, NFC ও ইনফ্রারেড রিমোট কন্ট্রোল ইত্যাদি। তো বন্ধুরা, এতক্ষণ যা আলোচনা হল তা অন্যান্য ইউজারদের আইডিয়া মাত্র। "আপনার স্মার্টফোনের কোন বৈশিষ্ট্যটি বা ফিচারটি সবচেয়ে ইউজলেস বলে আপনি মনে করেন?" তা আপনি আমাকে টিউমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন।
আশাকরি টিউনটি ভাল লেগেছে। যদি ভালো লাগে তাহলে একটি জোসস দিয়ে আমাকে উৎসাহিত করবেন। আমার টিউন গুলো নিয়মিত পড়তে চাইলে আমাকে ফলো করতে পারেন। তো, আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। দেখা হচ্ছে পরবর্তী কোন এক টিউনে। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ-হাফেজ।
আমি মো তানজিন প্রধান। ২য় বর্ষ, বগুড়া আজিজুল হক কলেজ, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 91 টি টিউন ও 65 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 24 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।
কখনো কখনো হারিয়ে যাই চিন্তার আসরে, কখনোবা ভালোবাসি শিখতে, কখনোবা ভালোবাসি শিখাতে, হয়তো চিন্তাগুলো একদিন হারিয়ে যাবে ব্যাস্ততার ভীরে। তারপর ব্যাস্ততার ঘোর নিয়েই একদিন চলে যাব কবরে।