অনেক কষ্টে ১৫০০০ টাকা জমা করেছেন কিন্তু ভালো স্মার্টফোন খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। বন্ধুরা আজ আমরা ৭ টি অসাধারন ফিচার সমৃদ্ধ স্মার্টফোন নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনার চিন্তার অবসান ঘটাতে পারে। আজকের আলোচিত স্মার্টফোন গুলো ২০২১ সালের বেস্ট ফিচার সমৃদ্ধ ফোন। তো বন্ধুরা দেরি না করে চলুন মুল আলোচনাই যায়।
১৫০০০ টাকাই বেস্ট স্মার্টফোন
আজকে আমরা মোট ৭ টি ফোন নিয়ে আলোচনা করবো। আমাদের আলোচিত ফোন গুলোর মধ্যে একটি মিল খুঁজে পাবেন। যেগুলো ১৫০০০ টাকা বাজেটের ফোনে না থাকলেই নয়। চলুন দেখে নিই ১৫০০০ টাকা বাজেটের ফোনে কি কি অবশ্যই থাকতে হবে:-
আমাদের আলোচনার আগে এই বিষয় গুলো অবশ্যই দেখে নিতে হবে। আমরা এই মিনিমাম রিকোয়্যারমেন্টের উপর নির্ভর করে ফোন গুলো বাছাই করেছি। এর মধ্যে কিছু ফোনের দাম কম হতে পারে তবে সেটা তেমন কোনো ফ্যাক্ট না। বন্ধুরা, দেরি না করে চলুন শুরু করি।
1. Tecno spark 7
অসাধারন ফিচার সমৃদ্ধ এই Tecno spark 7 ফোনটি। এর স্পেসিফিকেশন দেখলে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য। চলুন ফোনটির সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে নিই।
রিলিজ: Tecno spark 7 ফোনটি এপ্রিল মাসের ১৬ তারিখে ২০২১ সালে বাজারে আসে।
কালার: ফোনটি মোট দুইটি কালারে পেয়ে যাবেন যথা:- স্প্রুছ গ্রিন এবং ম্যাগনেট ব্ল্যাক।
কানেক্টটিভিটি:-
ডিসপ্লে: এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন টেকনোলজি ফোনটির ডিসপ্লেতে ব্যবহার করা হয়েছে। ডিসপ্লের সাইজ 6.5 ইঞ্চি। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন 720 × 1600 (270 পিপিআই) HD+ যা আমাদের শর্ত সাপেক্ষে মিলে যায়।
ব্যাক ক্যামেরা: 16 মেগাপিক্সেলের এআই ডুয়াল ক্যামেরা ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন সাথে 1080p এর ফুল HD ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। পিডিএএফ, কোয়াড এলইডি ফ্লাশ, এইচডিআর ছাড়া আরও কিছু ক্যামেরা ফিচার পেয়ে যাবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: 8 মেগাপিক্সেলের অসাধারন ক্যামেরা পেয়ে যাচ্ছেন যার দ্বারা খুব সুন্দর সেলফি তুলতে পারবেন। সামনের ক্যামেরায় ডুয়াল এলইডি ফ্লাশ ফিচার দেওয়া হয়েছে। আবার 1080p এর ফুল HD ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। বলা যায় ক্যামেরার দিক থেকেও ফোনটি অনেকখানি এগিয়ে আছে।
ব্যাটারি: 6000 mAh লিথিয়াম পলিমার বিগ ব্যাটারি ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে যা অবাক করার মতো। গেম না খেললে কমপক্ষে দুই তিন দিন অনায়াসে চালানো যাবে বলে আমি মনে করি। সাথে 10W ফার্স্ট চার্জিং দেওয়া হয়েছে। 6000 mAh এর ব্যাটারির ক্ষেত্রে আরেকটু বেশি চার্জিং স্পিড দিলে ভালো হয় তবে এই বাজেটে এটা অনেক কিছু।
পারফরমেন্স: অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে থাকছে অ্যান্ড্রয়েড 11 (হাইওএস 7.5) এবং ফোনটিতে মিডিয়াটেক হেলিও G70 (12 ন্যানোমিটার) চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। 3 অথবা 4GB র্যাম পেয়ে যাবেন। কত জিবি র্যাম নিবেন সেটা আপনার বাজেটের উপর নির্ভর করবে। প্রসেসর হিসেবে থাকছে অক্টা কোর (সর্বোচ্চ 2.0 GHz) যা একটি গেমিং প্রসেসর। মালি-G52 MC2 জিপিইউ ফোনটিতে রয়েছে। সম্পুর্ন পারফরমেন্স স্পেসিফিকেশন দেখে বোঝা যায় ফোনটিতে ফ্রি ফায়ার, পাবজি, কল অফ ডিউটির মতো অনলাইন গেম অনায়াসে খেলা যাবে। তবে এই বাজেটের বেশিরভাগ ফোনে অনেকক্ষন ধরে গেম খেললে গরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
স্টোরেজ: 64 GB (ইএমএমসি 5.1) ফোন স্টোরেজ এই ফোনে থাকছে। ডেডিকেটেড মাইক্রো এসডি স্লট ব্যবহার করতে পারবেন।
সিকিউরিটি: ব্যাক-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট তো আছেই সাথে ফেস লক ফিচার ফোনটিতে পেয়ে যাবেন।
মুল্য:-
কেনা উচিত হবে কি?: যারা গেমিং এক্সপেরিয়েন্স চান তারা এই ফোনটি কিনতে পারেন। ব্র্যান্ডে সমস্যা হলে সেটা আলাদা কথা। তবে ফিচারের দিক থেকে আমার কাছে সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে। তাছাড়া এই বাজেটে এরকম ফোন পাওয়া বর্তমানে অনেক মুশকিল। তবে অন্যান্য ফোন দেখে সম্পুর্ন বিচার বিবেচনা করে ফোন কেনা ভালো।
2. Realme C25s
১৫০০০ টাকা বাজেটের সেরা ফোন গুলোর মধ্যে এটি একটি। Realme C25s একটি গেমিং ফোন। গেমিং এক্সপেরিয়েন্স ছাড়াও অন্যান্য দিক থেকেও ফোনটি এগিয়ে আছে। চলুন Realme C25s ফোনের সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন নিয়ে আলোচনা করি।
রিলিজ: ২০২১ সালের জুন মাসে ফোনটি প্রথম বাজারে লঞ্চ হয়।
কালার: মোট দুইটি কালারে ফোনটি পেয়ে যাবেন। কালার দুইটি হলো:- ওয়াটার ব্লু, ওয়াটার গ্রে।
কানেক্টটিভিটি:
বডি: ফোনটির ওজন 209 গ্রাম। প্লাস্টিক ব্যাক এবং ফ্রেমও প্লাস্টিক। সামনে গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে।
ডিসপ্লে: এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন টেকনোলজি সহ HD+ ডিসপ্লে রেজুলেশন পাচ্ছেন। 720 × 1600 হাই রেজুলেশন HD+ ডিসপ্লে পেয়ে যাচ্ছেন। সাথে মাল্টি টাচ ফিচার যোগ করা আছে এবং ডিসপ্লে সাইজ 6.5 ইঞ্চি যা আমাদের শর্ত সাপেক্ষে মিলে যায়।
পারফরমেন্স: অ্যান্ড্রয়েড 11 অপারেটিং সিস্টেম ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে। সিপিউ বা প্রসেসর অক্টা কোর (সর্বোচ্চ 2.0 GHz) যা খুব সুন্দর গেমিং পারফরমেন্স দেবে। মিডিয়াটেক হেলিও G85 (12 ন্যানোমিটার) চিপসেট ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে যা খুব সুন্দর গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম। মালি-G52 MC2 জিপিইউ এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে। পারফরমেন্স দেখতে গেলে বোঝায় যাচ্ছে একটি অসাধারন ফোন Realme C25s। যারা ভালো গেমিং এক্সপেরিয়েন্স চান তারা এই ফোনটিকে লিস্টে রাখতে পারেন।
স্টোরেজ: 4GB র্যাম ফোনটিতে পেয়ে যাবেন। রম এক ভার্সনে 64GB এবং অন্য ভার্সনে 128GB। দাম ভেদে রম কম বেশি করা হয়েছে।
ব্যাক ক্যামেরা: 48 মেগাপিক্সেলের প্রধান ক্যামেরার সাথে 2 মেগাপিক্সেলের দুইটি সেকেন্ডারি ক্যামেরা রয়েছে। নিম্নোক্ত ক্যামেরা ফিচার গুলো ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে।
ব্যাক ক্যামেরা ফিচার:-
ফ্রন্ট ক্যামেরা: 8 মেগাপিক্সেলের একটি সেলফি ক্যামেরা ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে। সাথে বিভিন্ন ধরনের ফিচার তো আছেই। ফ্রন্ট ক্যামেরার ফিচার গুলো হলো:- f/2.0, 26 মিলিমিটার (ওয়াইড) 1/4.0″, 1.12µm এইচডিআর, প্যানোরোমা।
ব্যাটারি: লিথিয়াম পলিমার নন রিমুভাল 6000mAh ব্যাটারি ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে। সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং তো আছেই। আবার রিভার্স চার্জিং সিস্টেমও পেয়ে যাবেন।
সিকিউরিটি: ব্যাক-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর সাথে ফেস লক সিকিউরিটি ফোনটিতে আছে।
অ্যাডভান্টেজ: ফোনটি কিনলে আপনি পাবেন 6000mAh নন রিমুভাল লিথিয়াম পলিমার বিগ ব্যাটারি। সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং টেকনোলজি তো আছেই। বোঝায় যাচ্ছে চার্জিং এর দিক থেকে ফোনটি অনেক এগিয়ে আছে। আবার পেয়ে যাচ্ছেন 48 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সাথে বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা ফিচার। আবার ফুল HD ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন। 4GB র্যাম থাকার দরুন স্মুথ পারফরমেন্স পাবেন।
ডিসঅ্যাডভান্টেজ: সেলফি ক্যামেরা সাধারণ ফোনের মতো। কোনো গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন নেই।
মুল্য:-
কেনা উচিত হবে কি?: ১৫০০০ টাকার মধ্যে এরকম ফিচার সমৃদ্ধ ফোন পাওয়া অনেক কঠিন বলা চলে। কারন ব্যাটারি, ক্যামেরা, প্রসেসর ইত্যাদির দিক থেকে ফোনটি অনেক ভালো। যতদূর জানা গেছে বেশি গেম খেললে ফোনটি একটু গরম হয়। এই বাজেটের অনেক ফোনেই হিটিং প্রবলেম থাকে। অতএব নিজের লিস্টে এই ফোনটিকেও রাখতে পারেন।
3. Xiaomi redmi 9
আমাদের লিস্টে তিন নম্বরে অবস্থান করছে Xiaomi redmi 9 নামের চাইনিজ ফোনটি। অসাধারন এই ফোনটির একবার স্পেসিফিকেশন দেখলে হয়তো আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বরাবরই Xiaomi কোম্পানি অনেক সুন্দর সুন্দর ফোন তৈরি করে থাকে। তার মধ্যে Xiaomi redmi 9 একটি অসাধারন ফিচার সমৃদ্ধ ফোন। চলুন Xiaomi redmi 9 ফোনের সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে নিই।
রিলিজ: জুন মাসের ১০ তারিখে ২০২০ সালে ফোনটি প্রথম লঞ্চ হয়।
কালার: মোট চারটি কালার আছে ফোনটির। কালার গুলো হলো:- কার্বন গ্রে, সানসেট পার্পল, ওসেন গ্রিন, গোলাপি/নিল।
কানেক্টটিভিটি:-
বডি: ফোনটির স্টাইল মিনিমাল নচ। সামনে তৃতীয় প্রজন্মের কর্নিং গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির ওজন 198 গ্রাম।
ডিসপ্লে: ফোনটির ডিসপ্লে সাইজ 6.53 ইঞ্চি এবং ডিসপ্লে রেজুলেশন 1080 × 2340 যা ফুল HD+ সাথে তৃতীয় প্রজন্মের কর্নিং গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন তো আছেই। LPS LCD টাসস্ক্রিন টেকনোলজি ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে এবং স্পেশাল ফিচার হিসেবে থাকছে মাল্টি টাচ এবং 400 nits উজ্জ্বলতা।
ব্যাক ক্যামেরা: ফোনটির ব্যাক ক্যামেরা কোয়াড 13+8+5+2 মেগাপিক্সেল। ব্যাক ক্যামেরা ফিচার হিসেবে থাকছে পিডিএএফ, এলইডি ফ্লাশ, আল্ট্রাওয়াইড, ম্যাক্রো, ডেপথ, এইচডিআর ইত্যাদি। ব্যাক ক্যামেরার সাহায্যে ফুল HD 1080p ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: 8 মেগাপিক্সেলের একটি ফ্রন্ট ক্যামেরা ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে। ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে ফুল HD 1080p এর ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ব্যাটারি: লিথিয়াম পলিমার নন রিমুভাল 5020 mAh এর বিগ ব্যাটারি ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে। সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং টেকনোলজি ফোনটিতে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ কাজে ব্যবহার করলে কমপক্ষে দুই দিন ব্যাটারি ব্যাকআপ পেয়ে যাবেন আশাকরি।
পারফরমেন্স: অ্যান্ড্রয়েড 10 অপারেটিং সিস্টেম এবং MIUI ভার্সন 12 যা আপনার ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বাড়িয়ে দেবে। মিডিয়াটেক হেলিও G80 (12 nm) চিপসেট ফোনটিতে দেওয়া আছে এবং জিপিইউ মালি-G52 MC2 যা আপনার ফোন ব্যবহারের এক্সপেরিয়েন্স আরোও স্মুথ করতে সক্ষম। 3, 4 এবং 6GB র্যাম ফোনটিতে আছে, দাম ভেদে র্যাম কম অথবা বেশি হবে। 32, 64 এবং 128GB স্টোরেজ ফোনটিতে আছে, দাম ভেদে স্টোরেজ কমবেশি হবে।
সিকিউরিটি: ব্যাক-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর সাথে ফেস লক সিকিউরিটি ফোনটিতে আছে যা আপনার প্রাইভেসি প্রোটেক্ট করতে সক্ষম।
অ্যাডভান্টেজ: ফুল HD ডিসপ্লে এবং তৃতীয় প্রজন্মের কর্নিং গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন আছে সাথে স্প্ল্যাশ প্রুফ। স্মুথ পারফরমেন্স পাবেন। 5020mAh ব্যাটারি সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং পেয়ে যাচ্ছেন।
ডিসঅ্যাডভান্টেজ: যদিও ফোনে 18W ফার্স্ট চার্জিং সাপোর্ট নেই কিন্তু কেনার সময় প্যাকেটের সাথে 10W চার্জার দেওয়া হবে। অর্থাৎ 18W ফার্স্ট চার্জিং এক্সপেরিয়েন্স পেতে হলে আপনাকে আলাদা করে চার্জার কেনা লাগবে।
মুল্য:-
কেনা উচিত হবে কি?: ফোনের স্পেসিফিকেশন দেখে এখন মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ফোনটি কেনা উচিত হবে কি? ফোনটির চিপসেট এবং জিপিইউ অনেক ভালো মানের সাথে প্রসেসর আপনাকে স্মুথ পারফরমেন্স দিতে সক্ষম। অতএব লিস্টে রাখতে পারেন।
4. Infinix note 10
আমাদের লিস্টে চার নাম্বারে অবস্থান করছে Infinix note 10 নামের অসাধারন ফোনটি। ইনফিনিক্স বরাবরই কম টাকাই অনেক ভালো মানের ফোন উপহার দিয়ে আসছে। ঠিক তেমনি তাদের Infinix note 10 কম টাকাই একটি অসাধারন ফোন। চলুন Infinix note 10 ফোনটির সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে নিই।
রিলিজ: জুন মাসের ৭ তারিখে ২০২১ সালে ফোনটি প্রথম বাজারে আসে।
কালার: আপনি মোট তিনটি কালারে ফোনটি পেয়ে যাবেন যথা:- কালো, গোলাপি এবং গাড়ো সবুজ।
কানেক্টটিভিটি:-
বডি: বডি স্টাইল পাঞ্চ হোল। প্লাস্টিক ব্যাক এবং সামনে গরিলা গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে।
ডিসপ্লে: ফোনটির ডিসপ্লে সাইজ 6.95 যা দেখতে অনেকটাই বড়। স্ক্রিন রেজুলেশন ফুল HD এবং 1080 × 2460 পিক্সেল। সাথে ডিসপ্লেতে মাল্টি টাচ ফিচার যোগ করা আছে এবং এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন টেকনোলজি ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে।
ব্যাক ক্যামেরা: ফোনটিতে ট্রিপল 48+2+2 মেগাপিক্সেলের তিনটি ব্যাক ক্যামেরা রয়েছে। পিডিএএফ, কোয়াড এলইডি ফ্লাশ, মোনোক্রোম, ডেপথ ইত্যাদি ফিচার ব্যাক ক্যামেরাই দেওয়া হয়েছে। এবং সবথেকে ভালো বিষয় হলো 1440p এর কোয়াড HD ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: 16 মেগাপিক্সেলের একটি ফ্রন্ট ক্যামেরা পেয়ে যাচ্ছেন ফোনটিতে সাথে ফুল HD 1080p ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ব্যাটারি: নন রিমুভাল লিথিয়াম পলিমার 5000mAh বিগ ব্যাটারি ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন। সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং টেকনোলজি পেয়ে যাচ্ছেন।
পারফরমেন্স: ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন 11 এবং এক্সওএস ভার্সন 7.6 অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা চালিত। চিপসেট হিসেবে থাকছে মিডিয়াটেক হেলিও G85 (12 ন্যানোমিটার)। র্যাম 6GB এবং অক্টা কোর (সর্বোচ্চ 2.0 GHz) প্রসেসর ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন যা আপনাকে অনেক ভালো পারফরমেন্স দেবে। মালি-G52 এমসি 2 জিপিইউ ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে।
স্টোরেজ: 128GB ফোন স্টোরেজ পেয়ে যাচ্ছেন এবং ডেডিকেটেড মাইক্রো এসডি স্লট ব্যবহার করতে পারবেন।
সিকিউরিটি: সাইড-মাউন্টেড স্টাইলিশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিকিউরিটির সাথে ফেস লক সিকিউরিটি পেয়ে যাচ্ছেন।
অ্যাডভান্টেজ: 48+2+2 মেগাপিক্সেলের অসাধারন ফিচার সমৃদ্ধ ক্যামেরা পেয়ে যাচ্ছেন। 5000mAh এর ব্যাটারি এবং সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং পেয়ে যাচ্ছেন। গেম না খেললে এই ব্যাটারি আপনাকে কমপক্ষে দুই দিনের ব্যাকআপ দেবে। 6/128 তাই স্মুথ পারফরমেন্স পাবেন এবং চিপসেট, প্রসেসর এবং জিপিইউ অনেক ভালো যার মাধ্যমে এখনকার দিনের অনলাইন গেম গুলো আরামসে খেলতে পারবেন।
মুল্য: 6/128 এর দাম ৳14, 990
কেনা উচিত হবে কি?: ফোনটির স্পেসিফিকেশন দেখেই বুঝে গেছেন যে এত কম টাকাই এমন ফিচার সমৃদ্ধ ফোন পাওয়া একটু মুশকিলই বটে। যদি ব্র্যান্ডের দিক থেকে কোনো সমস্যা না থাকে তাহলে আপনি এটি লিস্টে রাখতে পারেন।
5. Vivo Y20
আমাদের লিস্টের পাঁচ নাম্বারে অবস্থান করছে Vivo Y20 নামের একটি অসাধারন ফোন যা ১৫০০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। ভিভো বরাবরই অনেক ভালো মানের ফোন আমাদের উপহার দিয়ে আসছে। সেরকমই একটি ফোন Vivo Y20। দেরি না করে চলুন Vivo Y20 ফোনের সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে আসি।
রিলিজ: Vivo Y20 প্রথম বাজারে আসে জানুয়ারি মাসের ১৩ তারিখে ২০২১ সালে।
কালার: ফোনটিতে মোট দুইটি কালার ব্যবহার করা হয়েছে। যথাক্রমে কালার গুলো হলো ডন
হোয়াইট এবং নেবুলা ব্লু।
কানেক্টটিভিটি:-
বডি: ফোনটির বডি স্টাইল মিনিমাল নচ। সামনে গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে এবং সম্পূর্ণ ফ্রেমটি প্লাস্টিক। ফোনটির ওজন 192 গ্রাম।
ডিসপ্লে: ফোনটির ডিসপ্লে সাইজ 6.51 ইঞ্চি এবং এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন টেকনোলজি ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন পাচ্ছেন 720 × 1600 পিক্সেল (270 পিপিআই) HD+ সাথে মাল্টি টাচ ডিসপ্লে ফিচার পেয়ে যাচ্ছেন।
ব্যাক ক্যামেরা: ট্রিপল 13+2+2 মেগাপিক্সেলের অসাধারন ব্যাক ক্যামেরা পেয়ে যাচ্ছেন। পিডিএএফ, এলইডি ফ্লাশ, এইচডিআর, ম্যাক্রো, ডেপথ ইত্যাদি ফিচার ব্যাক ক্যামেরাই পেয়ে যাচ্ছেন সাথে ফুল HD 1080p এর ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: ফ্রন্ট ক্যামেরা 8 মেগাপিক্সেলের এবং 1080p এর ফুল HD ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন এবং F/1.8 অ্যাপারচার ফিচার ফ্রন্ট ক্যামেরাই পেয়ে যাচ্ছেন।
ব্যাটারি: 5000mAh এর নন রিমুভাল লিথিয়াম পলিমার বিগ ব্যাটারি পেয়ে যাচ্ছেন এবং 10W ফার্স্ট চার্জিং এক্সপেরিয়েন্স পাবেন।
পারফরমেন্স: ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন 10 এবং ফানটাচ ভার্সন 11। মিডিয়াটেক হেলিও P35 (12 ন্যানোমিটার) চিপসেট দ্বারা ফোনটি চালিত। র্যাম পেয়ে যাচ্ছেন 4GB এবং অক্টা কোর, সর্বোচ্চ 2.35 GHz গেমিং প্রসেসর পাচ্ছেন। ফোনটির জিপিইউ পাওয়ার ভিআর GE8320।
স্টোরেজ: 64GB (ইএমএমসি 5.1) ফোন স্টোরেজ পেয়ে যাচ্ছেন।
সিকিউরিটি: স্টাইলিশ সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট পেয়ে যাচ্ছেন। ফেস লক সিকিউরিটিও ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন।
অ্যাডভান্টেজ: ফোনটির ডিজাইন অসাধারন। যারা একটি স্টাইলিশ ফোন খুঁজছেন তাদের জন্য ফোনটি পারফেক্ট। 5000mAh এর ব্যাটারি পাচ্ছেন সাথে 10W ফার্স্ট চার্জিং। 4/64GB র্যাম এবং রম পাচ্ছেন। সবশেষে স্টাইলিশ সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট পেয়ে যাচ্ছেন।
মুল্য: 4/64 এর দাম ৳13, 990
কেনা উচিত হবে কি?: যারা একটু স্টাইলিশ ফোন পছন্দ করেন তারা এই ফোনটি চয়েস করে রাখতে পারেন। আমি এর ডিজাইনের জন্য ফোনটিকে লিস্টে রেখেছি। অন্যান্য দিক থেকে মোটামুটি ভালোই। সবশেষে বলা যায় যদি স্টাইলিশ ফোন পছন্দ করেন তাহলে এটি আপনার লিস্টের অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
6. Tecno Camon 16
আমাদের লিস্টে ছয় নাম্বারে অবস্থান করছে Tecno Camon 16 নামের এই অসাধারন ফোনটি। অনেক ফিচার আছে যেগুলো দামি ফোনে ব্যবহৃত হয় সেরকম ফিচার এই ফোনে দেওয়া হয়েছে। আর দেরি না করে চলুন Tecno Camon 16 নামের অসাধারন এই ফোনটির সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে নিই।
রিলিজ: এই ফোনটি ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে রিলিজ হয়।
কালার: মোট তিনটি কালারে ফোনটি পেয়ে যাবেন। কালার গুলো যথাক্রমে:- পিওরিস্ট ব্লু, ক্লাউড হোয়াইট, মিস্টি গ্রে।
কানেক্টটিভিটি:
বডি: ফোনটির বডি স্টাইল পাঞ্চ হোল। সামনে গ্লাস ব্যবহৃত হয়েছে এবং বডিতে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে।
ডিসপ্লে: Tecno Camon 16 ফোনটির ডিসপ্লে সাইজ 6.8 ইঞ্চি। ফোনটিতে এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন 720 × 1640 (374 পিপিআই) এবং HD+। ফোনটির ডিসপ্লে ফিচার হিসেবে আছে মাল্টি টাচ টেকনোলজি।
ব্যাক ক্যামেরা: ফোনটিতে কোয়াড 48+2+2 মেগাপিক্সেল এবং এআই লেন্সের তিনটি ক্যামেরা স্থাপন করানো আছে। ব্যাক ক্যামেরাই অনেক গুলো ফিচার আছে যেমন:- পিডিএএফ, পেন্টা এলইডি ফ্লাশ, ম্যাকো, ডেপথ, এইচডিআর ইত্যাদি। আবার ব্যাক ক্যামেরার সাহায্যে ফুল HD 1080p এবং জাইরো ইআইএস ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: ফ্রন্ট ক্যামেরার রেজুলেশন 16 মেগাপিক্সেল। F/2.2 অ্যাপারচার এবং এইচডিআর ফিচার ফ্রন্ট ক্যামেরাই ব্যবহৃত হয়েছে। ফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে ফুল HD 1080p এর ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ব্যাটারি: 5000mAh এর লিথিয়াম পলিমার নন রিমুভাল বিগ ব্যাটারি ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন। সাথে 10W ফার্স্ট চার্জিং টেকনোলজি থাকছে।
পারফরমেন্স: ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন 10 এবং হাইওএস ভার্সন 6 দ্বারা চালিত। চিপসেট হিসেবে ফোনটিতে আছে মিডিয়াটেক হেলিও G70 (12 ন্যানোমিটার) চিপসেট। ফোনটির র্যাম 6GB এবং প্রসেসর অক্টা কোর 2GHz ও জিপিইউ মালি G52 MC2 যা অসাধারন পারফরমেন্স দিতে সক্ষম।
স্টোরেজ: 128GB (ইএমএমসি 5.1) ফোন স্টোরেজ ফোনটিতে আছে। ডেডিকেটেড স্লট দ্বারা আরোও স্টোরেজ ডিভাইস যোগ করতে পারবেন।
অ্যাডভান্টেজ: ফোনটির ডিজাইন অসাধারন। 6/128 র্যাম এবং রম স্মুথ পারফরমেন্স দিতে সক্ষম। অসাধারন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এবং ক্যামেরা গুলোতে অনেক ফিচার দেওয়া হয়েছে। 5000mAh এর ব্যাটারি পাচ্ছেন এবং সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং টেকনোলজি থাকছে। ওভারঅল এই বাজেটে একটি সেরা ফোন বলা যায়।
মুল্য: 6/128 এর মুল্য ৳14, 990
কেনা উচিত হবে কি?: ফোনটির সাহায্যে আপনি এখনকার দিনের অনলাইন গেমসমুহ খেলতে পারবেনই সাথে ভিডিও, ফটো, ইউটিউবিং, লাইভস্ট্রিম ইত্যাদি খুব সহজেই এবং প্রফেশনাল ভাবে করতে পারবেন। খুব কম টাকাই ফোনটি পেয়ে যাচ্ছেন। অতএব নিজের চয়েসের মধ্যে ফোনটিকে রাখতে পারেন।
7. Infinix note 8i
কম টাকাই ভালো ফোন একমাত্র ইনফিনিক্স দেই বলে আমি মনে করি। ইনফিনিক্সের অসাধারন ফোন গুলোর মধ্যে Infinix note 8i একটি। যারা কম টাকাই অনেক ভালো মানের ফোন খুঁজছেন তাদের Infinix note 8i একটি সর্বোত্তম ফোন হবে বলে আমি মনে করি। বেশি কথা না বলে চলুন ফোনটির সম্পুর্ন স্পেসিফিকেশন দেখে নিই।
রিলিজ: Infinix note 8i ফোনটি প্রথম বাজারে আসে ২০২০ সালে নভেম্বর মাসের ১৫ তারিখে।
কালার: ফোনটি মোট তিনটি কালার ভ্যারিয়েন্টে পেয়ে যাবেন। কালার গুলো হলো:- গ্রে, ব্লু এবং গ্রিন।
কানেক্টটিভিটি:-
বডি: Infinix note 8i ফোনটির বডি স্টাইল পাঞ্চ হোল ও গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন দ্বারা ডিসপ্লে সুরক্ষিত এবং ফোনটির বডি ফ্রেম প্লাস্টিক দ্বারা আবৃত।
ডিসপ্লে: ফোনটির ডিসপ্লে সাইজ 6.78 ইঞ্চ সাথে এলপিএস এলসিডি টাসস্ক্রিন ফিচার পেয়ে যাচ্ছেন। ফোনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন HD+ এবং 720 × 1640 পিক্সেল (264 পিপিআই)। ডিসপ্লে প্রোটেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস এবং সাথে পেয়ে যাচ্ছেন মাল্টি টাচ ফিচার।
ব্যাক ক্যামেরা: ফোনটির ব্যাক ক্যামেরার রেজুলেশন কোয়াড 48+2+2+2 মেগাপিক্সেল। ফোনটির ব্যাক ক্যামেরাই ফিচার হিসেবে পেয়ে যাবেন পিডিএএফ, কোয়াড এলইডি ফ্লাশ, ম্যাক্রো, ডেপথ, 1/2.0″ ইত্যাদি। ফোনটির ব্যাক ক্যামেরা দিয়ে আপনি কোয়াড HD (1440p) এর ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ফ্রন্ট ক্যামেরা: ফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরা রেজুলেশন 8 মেগাপিক্সেল এবং ফ্রন্ট ক্যামেরাই ফিচার হিসেবে পেয়ে যাচ্ছেন ডুয়াল এলইডি ফ্লাশ। ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে আপনি ফুল HD (1080p) এর ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেন।
ব্যাটারি: Infinix note 8i ফোনে ব্যাটারি হিসেবে পেয়ে যাচ্ছেন 5200 mAh এর নন রিমুভাল লিথিয়াম পলিমার বিগ ব্যাটারি। সাথে 18W ফার্স্ট চার্জিং সলিউশন থাকছে।
পারফরমেন্স: Infinix note 8i ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন 10 এবং এক্সওএস ভার্সন 7.1 দ্বারা চালিত। মিডিয়াটেক হেলিও G80 (12 ন্যানোমিটার) চিপসেট ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির প্রসেসর অক্টা কোর, সর্বোচ্চ 2.0 GHz যা একটি গেমিং প্রসেসর। ফোনটিতে পেয়ে যাচ্ছেন 6GB র্যাম এবং ফোনটির জিপিইউ মালি-G52 এমসি 2 যা আপনাকে অনেক ভালো গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দেবে।
স্টোরেজ: ফোনটিতে ফোন স্টোরেজ হিসেবে পেয়ে যাচ্ছেন 128GB স্টোরেজ। সাথে ডেডিকেটেড মাইক্রো এসডি স্লটের মাধ্যমে স্টোরেজ বাড়াতে পারবেন।
সিকিউরিটি: ফোনটিতে রয়েছে স্টাইলিশ সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ফেস লক সিকিউরিটি।
অ্যাডভান্টেজ: এই ফোনটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর ক্যামেরা। আপনি অসাধারন কোয়াড ক্যামেরা পেয়ে যাচ্ছেন সাথে অনেক গুলো ফিচার থাকছে। ফোনটির ব্যাটারি পারফরমেন্স মাঝামাঝি এবং র্যাম রম এই বাজেটের অন্যান্য ফোনের থেকে অনেকটাই বেশি। সাথে প্রসেসর, জিপিইউ, চিপসেট অনেক ভালো যার মাধ্যমে বর্তমানের অনলাইন গেম গুলো অনায়াসে খেলতে পারবেন।
মুল্য: 6/128 এর মুল্য ৳14, 990
কেনা উচিত হবে কি?: আগেই বলেছি ইনফিনিক্স বরাবরই অনেক ভালো ফোন কম টাকাই দেই। যারা কম টাকাই অনেক ভালো ফিচার সমৃদ্ধ ফোন খুঁজছেন তাদের জন্য ইনফিনিক্স একটি পারফেক্ট ব্র্যান্ড। ঠিক তেমনি Infinix note 8i ফোন একটি। আমার থেকে মনে হয় ফোনটি আপনার লিস্টে রাখা উচিত।
কপিরাইট সতর্কতা: আলোচিত ফোন গুলোর সকল ইনফরমেশন গুগল থেকে সংগ্রহ করা।
ইনফরমেশন গ্যারান্টি সতর্কতা: আলোচিত ফোন গুলোর সকল ইনফরমেশন ১০০% সঠিক নাও হতে পারে।
তো এই ছিলো আমাদের আজকের আলোচনা। বন্ধুরা যদি কোনো ধরনের প্রশ্ন থাকে তাহলে টিউমেন্টে আমাদের জানিয়ে দিন অথবা সরাসরি আমাদের যোগাযোগ পেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।
আল্লাহ হাফিজ।
আমি রায়হান মাহমুদ সাকিব। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 5 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।