অনেক টিউনার রা ই হয়ত জানেন গত ১৫/১৬ দিন কি রকম ভয়ানক অসুস্থ ছিলাম। অসুখটার ব্যাপারে না ই বা বললাম। কারণ আপাতত আমি সুস্থ হলেও আগামীকাল কি হয় জানিনা। তবে টিউনারদের ভালোবাসাই টিনটিন কি আবার ফিরিয়ে এনেছে। তাই অনেকদিন পরে লিখতে বসলাম। জানিনা আগের মতই লেখায় সেরকম আকর্ষন যোগ করতে পারব কি না। সেটা টিউনার বন্ধুরাই বলবে। যাই হোক এবার টিউনে আসা যাক।
আজ টিউন করব কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ছবি নিয়ে ওয়েবের অনেক ইনফরমেশান গ্রাফিক্যালি দেখা যাবে। আসুন দেখে নেয়া যাক –
ওয়েবের টপ ডোমেইন এবং বিখ্যাত পার্সোনালিটিদের নিয়ে একটি গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশান। ওয়েবে যার যার সাইজ এবং পপুলারিটি অনুযায়ী টোকিওর সাব স্টেশন সিস্টেমে তৈরি করা গ্রাফিক্যাল ওয়েব রিপ্রেজেন্টেশান।
এটি বিজনেস উইক এর একটি গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশান এখানে দেখানো হয়েছে ওয়েব কে কোথয় পার্টিসিপেট করছে এবং কে কোথায় কি করছে তার একটি চমৎকার রিপ্রেজেন্টেশান।
নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে এটা কি জিনিস। তবে এই ইনফরমেশানটি ২০০৮ পর্যন্ত আপডেটেড করা হয়েছে। ২০০৯ এর শেষে হয়ত আবারও করা হবে। এটি ওয়ার্ল্ডের ওয়েব এ্যাকটিভিটির একটি গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশান।
Xkcd তে প্রকাশিত, ওয়েব অবস্থিত অনলাইন কম্যিউনিটিগুলোর একটি গ্রাফিক্যাল পোট্রেয়াল। এখানে কম্যিউনিটিগুলোকে দেশের মত করে দেখানো হয়েছে। যার মেম্পার এবং পপুলারিটি বেশি সেই অনুযায়ী তাদের ছোট বড় আকারে দেখানো হয়েছে।
ওখানে গ্রাফিক্যালি পরিস্কারভাবে দেখানো হয়েছে টুইটারের আগমন ওয়েবের চেহারা কতটা পাল্টে দিয়েছে। কিভাবে ইনফরমেশান সার্কুলেশান এবং ক্রিয়েটিভিটি কে ডোমিনেট করা হয়েছে টুইটার এর আগমনে। সবই বিস্তারিত দেখারো আছে এই গ্রাফিক্যাল ইনফরমেশানে।
কোন দেশে কোন স্যোশাল নেটওয়ার্কের জনপ্রিয়তা বেশী এবং কোন নেটওয়ার্কে মানুষ বেশী সময় দিচ্ছেন তারই একটা গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশান।
এটি উইয়ার্ডে প্রকাশিত একটি ইন্টার্যাকটিভ গ্রাফিক্যাল ফ্লোচার্ট। ব্লগার থেকে আপানার ব্লগপোষ্টগুলো কিভাবে আপনার ভিজিটর এবং রিডারদের সাথে সংযুক্ত হচ্ছে তারই একটি চমৎকার উপস্থাপনা। ঠিক ট্রাফিক সিস্টেমের মতই আবার কোথায় কোথায় যোগাযোগ ব্যহত হচ্ছে তাও দেখানো হয়েছে।
সাধারণত কিভাবে তাদের কাজ উপস্থাপন করে থাকে সে ব্যাপারে তথ্যচিত্র। কি ওয়ার্ডের রিসার্চে তাদের প্রকাশিত ডেটা, রিডেবিলিটি এবং আরো আতিপাতি যা যা থাকা দরকার সবই দেখা যায় এই গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টাশানে।
এটি স্ট্যান্ডফোর্ডের একটি পিডিএফ বেজড্ একটি সাইট যাতে ওয়েব ২.০ ট্রেন্ডস এ্যাপ্লিকেশান এর বিস্তার এবং মোবাইল ডিভাইসের ডোমিনেন্স প্রদর্শিত হয়েছে। তবে এর টাইমলাইন হচ্ছে ১৯৮০ – ২০১০ সাল।
ব্যাক্তিগতভাবে এই গ্রাফিক্যাল রিপ্রেজেন্টেশানটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। এটি মূলত আন্ডার ওয়াটারে সাবমেরিন ক্যাবলের প্রসার এবং বিস্তৃতি দেখানো হয়েছে। এক্সপার্টসদের মতে ২০১১ সাল নাগাদ এরকমই ফুল সিস্টেম আরো ২৮ টি গ্রো করতে পারে।
আমি দুঃসাহসী টিনটিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 200 টি টিউন ও 1531 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 34 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
মানুষ হিসেবে তেমন আহামরি কেউ নই আমি। সাটামাটা জীবনটাই বেশী ভালো লাগে। আবার মাঝে মাঝে একটু আউলা হতে মন চায়। ভালো লাগে নিজেকে টিনটিন ভাবতে .... তার মত দুঃসাহসী হতে মন চায় ..... কিন্তু ব্যক্তি জীবনে অনেকটা ভীতুই বটে ..... অনেক কিছুই হাতছাড়া হয়ে গেছে জীবনে এই কারনে ..... আবার...
টিনটিন ভাই অনেক অনেক ভালো টিউন।
আমার টার মত ফালতু না। কিন্তু কাজের………