সবাকে সালাম জানিয়ে আমার লেখা শুরু করলাম । আজ আমি আপনাদের সাথে ক্লাউড কম্পিউটিং এবং সুপার কম্পিউটার নিয়ে আলোচনা করা করা হল । আমার ক্লাউড কম্পিউটিং এবং সুপার কম্পিউটার সম্পর্কে যত টুকু ধারনা আছে তা শেয়ার করার চেস্টা করবো ।
ইন্টারনেট নির্ভর কম্পিউটিং ব্যবস্থা কে ক্লাউড কম্পিউটিং। ১৯৬০ সালে এর ক্লাউড কম্পিউটিং একটা ধারনা পাওয়া যায় । তবে বাস্তবায় হয় অনেক পরে । ২০০৫ সালে অ্যামাজন তাদের ওয়েব সার্ভিসের মাধ্যমে ইউটিলিটি কম্পিউটিং সার্ভিস শুরু করে । ক্লাউড কম্পিউটিং প্রযুক্তি ইন্টারনেট এবং কেন্দ্রীয় রিমোট সার্ভার ব্যবহারের মাধ্যমে ডাটা এবং এপ্লিকেশন সমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে। আপনি ইন্টারনেট ভিত্তিক এপ্লিকেশন দ্বারা যে কোন কম্পিউটার হতে ইন্টারনেট মাধ্যমে এপ্লিকেশন সমূহ ইনস্টলেশন ছাড়া নিজস্ব ফাইলগুলো এক্সেস করতে পারবেন। এতে ওয়েবে সকল ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হবে। এক্ষেত্রে প্রতিটি ব্যবহারকারীকে ক্লায়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
ক্লাউড কম্পিউটিং বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত । স্তর গুলো হল ক্লায়েন্ট , এপ্লিকেশন , প্লাটফর্ম , ইনফ্রাস্ট্রাকচার ,সার্ভার । এদের বর্ননা দেওয়া হল
ক্লাউড ক্লায়েন্ট এর মধ্যে আছে কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যেগুলো এপ্লিকেশন সরবারহ অথবা বিভিন্ন সেবা প্রদানের জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং এর উপর নির্ভর করে ।
ক্লাউড এপ্লিকেশন সেবা যা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সফটওয়্যার সেবা প্রদান করে । এর ফলে ব্যবহার কারি নিজের কম্পিউটার সফটওয়্যার রান বা ইনস্টল ছাড়াই সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায় ।
ক্লাউড প্লাটফর্ম সেবা কম্পিউটার প্লাটফর্ম এবং সলুশন স্টাক কে একটি সেবা হিসাবে প্রদান করে । এর ফলে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার না কিনেই ব্যবহার কারি এর ব্যবহারের সুবিধা পান ।
ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচার সেবা সাধারন প্লাটফর্ম ভার্চুয়ালাইজেশন এনভায়রমেন্ট কে একটি সেবা হিসাবে প্রদান করে । এর ফলে ক্রেতা সার্ভার , সফটওয়্যার নেটেওয়ার্ক ইকুমেন্ট না কিনে সজাসজি resources কিনে ।
সার্ভার আছে এমন সব কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যা ডিজাইন করা হছে শুধু মাত্র ক্লাউড কম্পিউটিং এর জন্য ।
বিভিন্ন ধরনের ক্লাউড কম্পিউটিং আছে ।এদের মধ্যে
আর জানতে উকিপিডিয়া উকি মারতে পারেন
আমরা সাধারন যে কম্পিউটার গুলো ব্যবহার করি সুপার কম্পিউটার তার চেয়ে আকারে অনেক বড় হয় । অন্যান্য কম্পিউটারের মতো এটি সাধারন বাজারে পাওয়া যায় না, ফলে আপনার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সুপার কম্পিউটার আপনার ব্যবহারের কোন সুযোগ নেই। অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুতগতিসম্পন্ন কম্পিউটারকে সুপার কম্পিউটার বলে ।এ কম্পিউটারের গতি প্রায় প্রতি সেকেন্ডে ১ বিলিয়ন ক্যারেক্টর।পৃথিবীর আবহাওয়া বা কোনো দেশের আদমশুমারির মতো বিশাল তথ্য ব্যবস্হাপনা করার মতো স্মৃতিভান্ডার বিশিষ্ট কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটার। ১৯৩৮ সালে প্রথম সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় । এটা জার্মানি তৈরি , এর নাম Zuse Z1 ।
আর জানতে উকিপিডিয়া উকি মারতে পারেন
আমি ফাহিম রেজা বাঁধন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 116 টি টিউন ও 1427 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Domain, Hosting, WebDesign, Logo Design, SEO: http://w3solutionsbd.com
ফাহিম ভাইয়া আমাদের ভারতের সুপার পরম-এর কথাতো বললেননা।