যদি সমুদ্রের সমস্ত পানি শুকিয়ে যায়, তবে মানুষ এবং পৃথিবীর উপর কেমন প্রভাব পড়বে?

Level 15
কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা

আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি আপনার আশাকরি আল্লাহর রহমতে অনেক বেশি ভালো আছেন। পৃথিবীর মোট আয়তনের প্রায় ৭০ শতাংশ ই পানি। আর এই বিশাল জলরাশির সিংহভাগ উৎস সমুদ্র।

আজকের এই টিউনটি কাল্পনিক এবং এটি আপনাদের কাছে কাল্পনিক এর মতোই মনে হবে। অতএব আশা করবো যে, আপনারা কাল্পনিক-ভাবে এই টিউনটি বোঝার চেষ্টা করবেন। তবে আজকের এই টিউন টি কাল্পনিক হলেও আপনারা বাস্তবের মতো উপলব্ধি করতে পারবেন। আজকের এই টিউনটিতে আলোচনা করবো, কি হবে যদি সমুদ্রের সমস্ত পানি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে শুকিয়ে ফেলা যায়। যদিও সমুদ্রের পানিকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে কোন পাম্প বা যন্ত্র দিয়ে শুকিয়ে ফেলা সম্ভব নয়।

সমুদ্রের পানি কি আমরা শুকিয়ে ফেলতে পারব?

সমুদ্রের পানি কি আমরা শুকিয়ে ফেলতে পারবো?

তবে আজকের এই টিউনটি কাল্পনিক হলেও আমরা সায়েন্স এর থিওরি দিয়ে এটি জানার চেষ্টা করব যে, কি হতে পারে যদি পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্রের পানি নিমেষের মধ্যে শুকিয়ে যায়? কি হবে যদি কোনও রহস্যময় পোর্টালকে ব্যবহার করে আমরা পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্রের পানিকে শুকিয়ে দিতে পারি। এই বিশাল জলরাশিকে নিমিষের মধ্যেই এভাবে করে শুকাতে কত সময় লাগতে পারে? কয়েক বছর, কয়েক দশক, নাকি লক্ষ লক্ষ বছর লেগে যেতে পারে? যদি পৃথিবীর সমস্ত পানি এভাবে করে শুকিয়ে ফেলা হয়, তবে পরবর্তীতে কি পৃথিবীতে কোন প্রাণী পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে সক্ষম হবে?

তবে এভাবে করে আস্তে আস্তে পানি শুকিয়ে না গিয়ে বরং যদি রাতারাতি নিমেষের মধ্যেই পানি শুকিয়ে ফেলা সম্ভব হয়, তবে কি হতে পারে? হঠাৎ করে পৃথিবীর পানি এভাবে করে চলে গেলে ভবিষ্যতে কি কি পরিবর্তন আসতে পারে পৃথিবীর মধ্যে, এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব আজকের এই টিউনটিতে। এজন্য অবশ্যই সম্পূর্ণ টিউনটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন।

সমুদ্র

ভূপৃষ্ঠের বিশাল জায়গা জুড়ে রয়েছে পানি। ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৭০ শতাংশ জায়গা সমুদ্রের পানি এবং তা সমুদ্র, নদী-নালার পানি দিয়ে পরিপূর্ণ। কিন্তু তারমানে কতটা পানি, আপনি কি কল্পনা করতে পারছেন? কিন্তু কি হবে যদি এমন কোন একটা কাল্পনিক পাম্প আমরা আবিষ্কার করতে পারি, যা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই সমস্ত সমুদ্রের পানি শুকিয়ে দিতে সক্ষম হবে? সমুদ্রের সমস্ত পানি শুকিয়ে ফেলা যাবে এমন কোন যন্ত্র আবিষ্কারের কথা কাল্পনিক।

তবে এই কথাটি কাল্পনিক হলেও আমাদেরকে এটি উপলব্ধি করতে হবে যে, সমুদ্র বিহীন পৃথিবী কেমন হতে পারে।

যদি সমুদ্রের পানি শুকিয়ে ফেলা হয়, তবে কি হবে?

যদি সমুদ্রের পানি শুকিয়ে ফেলা হয়?

যদি কাল্পনিক-ভাবে আমরা চিন্তা করি যে, এমন কোন একটি যন্ত্র আবিষ্কার করা হবে যেটি দিয়ে সমুদ্রের সমস্ত পানি নিমেষের মধ্যেই শুকিয়ে ফেলা যাবে। তাহলে কি হতে পারে? যারা সমুদ্রে সাঁতার কাটছে, উপকূলবর্তী নাবিকরা এবং প্যাসেঞ্জার দ্রুত এই প্রতিক্রিয়াটি বুঝতে পারবে। এক্ষেত্রে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই উপকূলবর্তী এলাকায় যারা সাঁতার কাটছিল, নৌকা চালাচ্ছিল বা সমুদ্রে জাহাজ চালাচ্ছিল তারা সমুদ্রের তলদেশে আছড়ে পড়বে। কিন্তু মাছ, সমুদ্রের বড় বড় জাহাজের ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটা খুব বিধ্বংসী ব্যাপার হয়ে উঠবে।

টাইটানিকের মত বড় সাইজের কোন জাহাজ যদি সমুদ্রের মাঝখানে থাকে, তাহলে তার ৩০ সেকেন্ড সময় লাগবে উপর থেকে সমুদ্র তলে আছড়ে পড়তে। এবং আছড়ে পড়ার পর আপনি বুঝতেই পারছেন ক্ষতবিক্ষত হয়ে ভেঙে পড়বে জাহাজটা। প্রথম এক মিনিটের মধ্যে মাছ এবং সমুদ্রের সমস্ত বড় বড় জাহাজের সঙ্গে এই একই জিনিসটা ঘটবে। এরপর দেখা যাক সামুদ্রিক প্রাণীদের কি হতে পারে। আমার মনে হয় আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, এদের কি হতে পারে।

নিমেষের মধ্যেই সমুদ্রের সমস্ত মাছ মারা যাবে এবং বৃষ্টির মতো সমুদ্রের তলদেশে ঝরে পড়তে থাকবে। কারণ সমুদ্রের উপরিতলে যে সমস্ত প্রাণীরা ভেসে বেড়ায়, তারা সমুদ্রের পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর সমুদ্রের তলদেশে ঝরে পড়বে। কিন্তু যে সমস্ত সামুদ্রিক প্রাণীরা সমুদ্রের তলদেশে থাকে, তারা হয়তো জলের স্রোতের সঙ্গেই হারিয়ে যেতে পারে। এইসব তো গেল প্রাথমিক ফলাফল। এরপর আসল যে সমস্যাটা সম্মুখীন আমাদের হতে হবে, সেটাই চলুন এবার আলোচনা করা যাক।

সমুদ্রের তাপমাত্রা

আমাদের সমুদ্র পৃথিবীতে প্রাণের সঞ্চার এর জন্য প্রধানত দুটি কাজ করে থাকে। প্রথমত সমুদ্রের তাপমাত্রাকে সমুদ্রের পানি ধরে রাখে এবং সমুদ্র-স্রোতের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়। যার ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে করে পৃথিবীর কোন জায়গায় অতিরিক্ত ঠাণ্ডা হয়ে যায় না, আবার কোন জায়গা অতিরিক্ত গরমও হয়ে যায় না। দ্বিতীয়ত সমুদ্রের জন্যই পানি চক্র নিয়ন্ত্রিত হয়।

সূর্যের তাপে সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি জলীয় বাষ্প হয়ে বায়ুমন্ডলে বাতাসের সাথে মিশে যায় এবং তারপরে আপনি জানেন মেঘ এর মাধ্যমে বৃষ্টি হিসেবে পৃথিবীপৃষ্ঠে আবার ছড়িয়ে পড়ে। যে মুহূর্তে পৃথিবীতে থেকে সমুদ্র হারিয়ে যাবে, পৃথিবী একটা মরুভূমিতে পরিণত হবে। আপনার বাড়িতে ছাতা থাকলে তার আর কোন প্রয়োজন পড়বে না। কারণ বৃষ্টি হওয়ার কোন সম্ভাবনাই আর থাকবে না। তবে সূর্যের তাপ থেকে বাঁচার জন্য হয়তোবা আপনার ছাতার প্রয়োজন হতে পারে।

এখানে আমি শুধুমাত্র পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্র শুকিয়ে যাবার কথা নিয়ে বলছি। কিন্তু এবার আপনার মনে হতে পারে যে, সমুদ্র শুকিয়ে গেলেও পৃথিবীতে বড় বড় নদী-নালা, হ্রদ তো থাকবেই। তারা কি আমাদের বাঁচাতে পারবে? কিন্তু সমুদ্র ছাড়া পৃথিবীতে ৯৭ শতাংশ পানি থাকবেনা। আর লেক ও নদীগুলোতে যে পানি থাকবে, তা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য পর্যাপ্ত নয়। পানীয় জল খুব দ্রুতগতিতে বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে।

সমুদ্র শুকিয়ে গেলে মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের কি হবে?

সমুদ্র শুকিয়ে গেলে মানুষের কি হবে?

সমুদ্রের পানি শুকিয়ে গেলে যে শুধুমাত্র বৃষ্টি হবে না এবং সমুদ্রের পশু-প্রাণী থাকবে না ব্যাপারটি এমন নয়। যদি সমুদ্রের পানি শুকিয়ে যায় বা কোনোভাবে শুকিয়ে ফেলা হয়, তবে কয়েক দিনের মধ্যেই মানুষ এবং সমস্ত প্রাণী পানির অভাবে ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতায় ভুগে হয়ে মারা যাবে। তবে গাছপালা এবং জঙ্গলের মারা যেতে হয়তোবা কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে। কয়েক মাসের মধ্যেই জঙ্গল এবং ঝোঁপঝাড় গুলো শুকনো জ্বালানিতে পরিণত হবে। এরপর ছোট-বড় দাবানলের ফলে এই সমস্ত কিছুই জ্বলে যেতে শুরু করবে।

পৃথিবীর এত জলরাশি শেষ হয়ে যাবার পর যেহেতু পৃথিবীর একটি মরুভূমির মতো হয়ে যাবে; এজন্য প্রায় এক বছরের মধ্যেই পৃথিবীর সমস্ত জঙ্গল জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাবে। আর দাবানলের ফলে যত আগুন লাগা শুরু করবে, পৃথিবীর অক্সিজেনের পরিমাণ ও ততই কমে যেতে থাকবে। কারন আমরা জানি যে, কোন কিছুকে জ্বালানোর জন্য অক্সিজেনের দরকার হয়। ফলস্বরূপ, কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে।

সমুদ্র বিহীন পৃথিবী

আর এবার আপনি নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন যে, যদি পৃথিবীতে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যায়, তবে এটি পৃথিবীর মানুষের জন্য কতটা ভয়ানক হতে পারে। এই পর্যন্ত যদি কোন মানুষ বেঁচে থাকে, তাহলে তারা অনুভব করতে পারবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আর শ্বাস প্রশ্বাস চালানোর জন্য উপযুক্ত নয়। সূর্যের প্রচণ্ড তাপে সমস্ত প্রাণীরাই মারা যাবে। এতে পৃথিবী অনেকটা শুক্র গ্রহের মতো হয়ে যাবে। যেখানে থাকবে শুধুই মরুভূমি।

আমরা উপরের এত সমালোচনা শুনলাম, যদি পৃথিবীতে পানি না থাকে তবে সে পরিস্থিতি কেমন হবে। তবে পৃথিবীর সমুদ্রের সমস্ত পানি একেবারে কোনভাবেই শুকিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। যেখানে এটি এটি কাল্পনিক কথা। তবে সমুদ্র না থাকলে যে মানুষের এবং পৃথিবীর কত ক্ষতি হবে তা নির্ধারণ করা আরও অনেক কঠিন। এবং এটি আমাদের ধারণাও হয়তোবা বাহিরে।

শেষ কথা

বর্তমানে আমাদের আয়ত্তে অনেক বেশি জলরাশি রয়েছে এবং আমরা এই জলরাশিকে প্রতিনিয়তই দূষিত করেই চলেছি। অতএব পানি দূষণ এবং পানির অপচয় কে নিয়ন্ত্রন করা আমাদের দায়িত্ব। প্রকৃতির প্রত্যেকটি উপাদান আমাদের জন্য অপরিহার্য। জীব জগতের শ্রেষ্ঠ প্রাণীর উপাধি যখন আমাদের কাছেই আছে, তাহলে পৃথিবীকে সুরক্ষিত রাখাও আমাদেরই দায়িত্ব।

টিউনটি বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং তাদের ও জানান, পানি আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুরক্ষিত করে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই। তাহলে চলুন, একে অপরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সেই দায়িত্ব আমরা পালন করি। আমাদের কাছে কোন জিনিস বেশি থাকলেই যে আমাদেরকে অপচয় করতে হবে, ব্যাপারটি তা নয়। বরং সেগুলোর সুষ্ঠু ব্যবহার করা জরুরি।

টিউনটি ভালো লাগলে অবশ্যই একটা জোসস দেবেন; আর আমার টিউনে নতুন হয়ে থাকলে ফলো করতে ভুলবেন না। আজ এই পর্যন্তই। আমার পরবর্তী টিউন নিয়ে আসার আগ পর্যন্ত আমার অন্যান্য টিউন গুলো উপভোগ করতে পারেন। টিউনটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম।

Level 15

আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।

“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

নির্দেশনা [০১]

প্রিয় টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

যথাযত নির্দেশনা সত্ত্বেও আপনাকে অ্যাসাইন করা টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটির বিভিন্ন এলিমেন্টের পজিশন পরিবর্তন করে টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটির কনসিসটেন্টসি নষ্ট করে সে টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেট দিয়ে টিউন থাম্বনেইল তৈরি করে সেট করা হয়েছে।

টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেট গাইডলাইন অনুযায়ী অ্যাসাইন করা টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটিতে নির্দেশিত এলিমেন্ট ছাড়া অন্য কোন এলিমেন্টের কোন ধরনের চেঞ্জ করা যায় না। ভুল বসতও চেঞ্জ করা যায় না। কারণ তা না হলে টেমপ্লেটটির কনসিসটেন্টসি নষ্ট হয়ে যায়।

করণীয়:

টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটি আপনাকে নতুন করে রি-এসাইন করা হয়েছে। আপনার মেইল চেক করুন। নতুন করে রি-এসাইন করা টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেট এর মাধ্যেমে এই টিউনের থাম্বনেইল আবার তৈরি করে সেট করুন।

পরবর্তিতে যেন আবার টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটির বিভিন্ন এলিমেন্টের পজিশন পরিবর্তন হয়ে টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটটির কনসিসটেন্টসি নষ্ট হয়ে না যায় সে বিষয়ে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

পরবর্তিতে টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটের বিভিন্ন এলিমেন্টের পজিশন পরিবর্তন করে টিউন থাম্বনেইল টেমপ্লেটের কনসিসটেন্টসি নষ্ট করা হলে আপনার ট্রাসটেড টিউনারশীপ অপসারিত হবে।

খেয়াল করুন: আপনার এই টিউন সংশোধনের জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৫ বার নির্দেশনা দেওয়া হবে। এই ৫ বার নির্দেশনার মধ্যে আপনি যদি টিউন সঠিক ভাবে ও নির্ভুল ভাবে সংশোধনে ব্যর্থ হোন তবে এই টিউন টি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হবে না এবং ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য বাতিল হবে। নির্দেশনার ক্রমিক নম্বর নির্দেশনার শুরুতে নির্দেশনা [০১], নির্দেশনা [০২] এভাবে দেওয়া থাকে।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

    টিউনের থাম্বনেলটি পরিবর্তন করা হয়েছে। আমাকে পূর্বে অ্যাসাইন করা টেম্পলেট টি যে কখন আমি অ্যালাইনমেন্ট পরিবর্তন করেছি, তা আমি নিজেও জানিনা৷ হয়তোবা ভুলবশত কোথাও ক্লিক পড়েছিলো এবং আমি লক্ষ্যই করিনি এবং undo বাটনেও ক্লিক করিনি। আমি এখন এ বিষয়ে আরো সতর্ক থাকবো ইনশাআল্লাহ।