ওয়েব হোস্টিং কেনার আগে যে বিষয় গুলো জেনে নেয়া জরুরী

বর্তমানে web hosting এর ক্ষেত্রে ssd hosting এর পাশাপাশি cloud hosting ও খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আগে হোস্টিং ব্যবহারকারীরা নরমাল hard disk এর Web Hosting ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরী বা পরিচালনা করত।

তবে বর্তমানে নরমাল hosting এর ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে, কারন আমরা এখন অনেকেই SSD hosting ব্যবহার করি, আর এর কারন হল SSD hosting নরমাল hard disk থেকে অনেক ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। SSD hosting এখন দ্রুত জায়গা দখল করছে, কারন আমরা সবাই আমাদের ওয়েবসাইটকে দ্রুতগতির করতে চাই, এতে site visitor রা সহজেই আমাদের site visit করতে পারে। আর নরমাল hosting থেকে  SSD hosting ২০ গুন দ্রুততর হয়, এতে বুঝতেই পারেছেন নরমাল হোস্টিং থেকে  SSD hosting এর গতি কতটা দ্রুততর। তবে বর্তমানে আপনি যদি বাইরের দেশের hosting কোম্পানী গুলো দেখেন, তারা নরমাল hard disk থেকে সরে এসে SSD hosting বা Cloud hosting বাজারজাত করছে। বর্তমানে আপনার সাইটকে দ্রুততর রাখার জন্য SSD hosting এর বিকল্প নাই।

ডোমেইন কেনা-বেচা করে আয় করতে পারেন অনেক টাকা।

এছাড়া যারা নতুন করে সাইট তৈরী করে  বেশ কয়েক মাসের মধ্যে ভালো ভিজিটর এনে সাইটকে আস্তে আস্তে বড় করে, তখন তারা shared hosting  ছেড়ে ভালো Cloud hosting,  SSD VPS ও Dedicated server এ যেতে চায় কিন্ত অনেকেই পারে না। আর না পারার কারন হচ্ছে  customer এর বাজেট কম থাকে, টেকনিক্যাল দিক দিয়ে দুর্বল থাকে আর কোনটা নিলে ভালো হবে ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন বিষয়। সাইটে যদি ভিজিটর বেশি হয়, সাইট লোড নিতে সম্যসা হয়, ভিজিটর বেশি হলে সার্ভার ডাউন হয়ে যায়, এইসব সমস্যার সমাধানের জন্য Cloud Hosting ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া ও নতুন Ecommerce, Affiliate site, AdSense blog এবং  ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত Android app ও software ডেভেলপমেন্ট এর জন্য বর্তমানে Cloud Hosting  অনেক জনপ্রিয়।
এখন আমি যে কথাগুলো বলব এগুলো একটু মনোযোগ দিয়ে দেখুন বা পড়ুন। 
আমরা ১০০ জনের ভিতর ৯৫ জন শেয়ার হোস্টিং নিয়ে শুরু করছি।

তাই সবার উদ্দেশ্যে একটা কথা।

শেয়ার হোস্টিং এর ভিতরে সব থেকে সিপ্যানেল হোস্টিং সব থেকে জনপ্রিয়.

এই সিপ্যানেল হোস্টিং এর সব থেকে তিনটা টেকনোলজি প্রযুক্তি বেশি ব্যবহার করা হয়।

যেমন, Apache (ফ্রি), nginx (ফ্রি), LiteSpeed (পেইড)

nginx : মোটামুটি ভালো তবে এটি ওপেনসোর্স এবং ফ্রি।

Apach: nginx থেকে একটু দুর্বল Apache, মোটামুটি ভালো তবে এটি ওপেনসোর্স এবং ফ্রি।

LiteSpeed: এটি ফ্রি নয় এটি পেইড। লাইটস্পীড টেকনোলজি এবং সার্ভারের জগতে এরাই রাজা
ওয়েব সার্ভারের এক অসাধারণ বিপ্লব হচ্ছে লাইটস্পীড টেকনোলজি। এর কর্মক্ষমতা আপাচি’র চেয়ে অনেক বেশী। একটা অ্যাপাচি সার্ভারের তুলনায় লাইটী ৬গুণ বেশী শক্তিশালী। লাইটী আপনার পিএইচপি’র পারফরম্যান্স অ্যাপাচি থেকে ৫০গুণ বাড়িয়ে দেয় mod_php ‘র সাথে। অ্যাপাচি’তে যেসব ফিচার আছে তা লাইটস্পীডেও পাবেন যেমন.httaccess, mod_rewrite, mod_security, mod_frontpage.

লাইটস্পীড সার্ভার মূলত ডিজাইন করা হয়েছে সিকিউরিটি’র কথা মাথায় রেখে। লাইটীতে বিল্ড-ইন ডস বা ডিডস অ্যাটাকের জন্য সুরক্ষিত করা আছে। লাইটস্পীড চালিত সার্ভার স্ট্যাটিক ফাইল সার্ভ করার সময় ইউআরএলে যদি কোন ক্ষতিকর হিডেন কন্টেন্ট থাকে তাহলে সার্ভার তা ব্লক করে দেয়। যেকোন হ্যাকার মাত্রই জানে এইটা কিরকম সিকিউর সার্ভার। সার্ভারে ক্ষতিকর কন্টেন্ট যেমন শেল বাইপাস করা মোটামোটি দুস্কর।
লাইটস্পীড vs অ্যাপাচিঃ
অ্যাপাচি’তে কনফিগারেশন টেক্সট ফরম্যাটে থাকে কিন্তু লাইটস্পীডে এক্সএমএল ফরম্যাটে থাকে। অ্যাপাচি ম্যানুয়ালি আপডেট করতে হয় কিন্তু লাইটস্পীডে ম্যানুয়াল/অটো দুইই সাপোর্ট করে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? কি ভাবে শিখতে পারি।

লাইটস্পীড সার্ভারে হাই পারফরমান্স প্রক্সি বিল্ড-ইন থাকে কিন্তু অ্যাপাচি’তে অ্যাড-অন ইন্সটল করে ব্যবহার করতে হয়। তাছাড়া সিকিউরিটি রিলেটেড অন্যান্য জিনিস যেমন স্ট্যাটিক লোড ব্যালেন্সার, এলডিএপি, অ্যান্টি-ডিডস, কানেকশন থ্রটলসহ অনেক কিছু লাইটস্পীডে বিল্ড-ইন থাকে। অ্যাপাচি’তে উক্ত জিনিসগুলো ব্যবহার করতে হলে আপনাকে থার্ড পার্টি ইন্সটল করা লাগবে।
বিশেষ করে যারা সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত তারা চোখ বন্ধ করে চলে আসতে পারেন লাইটস্পীড টেকনোলজি’র জগতে।

  • শেয়ার্ড হোস্টিং (shared hosting)
  • V P S (Virtual private server)
  • ডেডিকেটেড হোস্টিং (dedicated server)
  • ক্লাউড হোস্টিং (cloud hosting)

চলুন এই সব রকমের ওয়েব হোস্টিংয়ের প্রকার গুলির বেপারে জেনেনেই ডিটেল্সে।

শেয়ার্ড হোস্টিং কি? what is shared hosting?

শেয়ার হোস্টিং এর মানে হলো, ওয়েব হোস্টিং কে শেয়ার (share) করা। মানে, একটি web server অনেক গুলি ওয়েবসাইট শেয়ার করবেন। উদাহরণ স্বরূপে, ভেবেনিন একটি ঘর আছে এবং আপনারা অনেক বন্ধুরা সেই ঘর শেয়ার করে বা ভাব করে থাকছেন। এই ক্ষেত্রে, আপনার ঘর হলো web server এবং এবং আপনি আর আপনার বন্ধুরা যারা ঘর ভাগ করে থাকছেন তারা একটি একটি ওয়েবসাইট।

এতে, আপনার লাভ এটাই যে, আপনাদের ঘর ভাড়া সব বন্ধুরা মিলেই দিতে পারবেন। এতে আপনার অনেক কম টাকা দিতে হবে। Shared hosting এর ক্ষেত্রেও, আমরা একটি web server অনেক গুলি ওয়েবসাইট বা ব্লগের সাথে শেয়ার করি, এতে আমাদের এর জন্য অনেক অনেক কম টাকার প্রয়োজন হয়। শেয়ার্ড হোস্টিং আপনি অনেক কম টাকায় কিনেনিতে পারবেন। এবং, একটি নতুন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য shared hosting লোকেরা বেবহার করেন।

Shared hosting এর কিছু লাভ

  • অনেক সস্তায় এবংকম দামেই কিনতে পারবেন।
  • একটি নতুন ওয়েবসাইটেরজন্য সেরা হোস্টিং।
  • শেয়ার্ড হোস্টিং এর দাম এর কথা বললে, আপনি Rs.৫০ থেকে Rs.২০০ (monthly) ভেতরে ভালো শেয়ার্ড হোস্টিং কিনতে পারবেন। এমনিতে অনেক shared hosting company রয়েছেন যারা ফ্রিতেই হোস্টিং দেন।

ভার্চুয়াল প্রাইভেট হোস্টিং কি? (Virtual private server)

ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার shared hosting থেকে অনেক হাজার গুনেই ভালো। তবে হে, VPS সার্ভার আমরা তখন নেই যখন আমাদের ওয়েবসাইটে ভিসিটর্স বা ট্রাফিক অনেক আশাকরিনা।

তাহলে এই ভি পি এস (vps) হোস্টিং বললে আমরা কি বুঝি। যেমন, একটি বিল্ডিং (building) এ অনেকগুলি রুম (room) বানানো থাকে ঠিক সেভাবেই এই প্রকারের হোস্টিং এ একটি ওয়েব সার্ভার অনেক গুলি ভাগে ভাগ করা হয়। এবং, যেভাবে আপনি কিনে নেয়া রুমে কেবল আপনার অধিকার থাকে ঠিক সেভাবেই vps server এ আপনি কিনে নেয়া ভাগে কেবল আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের অধিকার থাকবে। আপনি, যেই ভাগটা কিনবেন সেটা কেবল আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এবং অন্যকেও সেই ভাগ ব্যবহার করতে পারবেনা। এইটা আপনার private web server এর মতোই।  এবং, এটাই কারণ যে vps server বা vps hosting অনেক দ্রুত (fast) এবং এ বেশি ট্রাফিক বা ভিসিটর থাকা ওয়েবসাইটের জন্য লাভদায়ক।

ভি পি এস হোস্টিং এর কিছু লাভ

  • Security র হিসাবে দেখতে গেলে vps server অনেক নিরাপদ  (secure).
  • অনেক দ্রুত এবং এর কর্মক্ষমতা অনেক উচুস্থরের।
  • Share hosting থেকে অনেক গুন্ বেশি ট্রাফিক বা ভিসিটর এ হাতল (handle) করতে পারে।
  • আজকাল ভি পি এস (vps) হোস্টিং প্রায় Rs.১০০০ থেকে Rs.১৫০০ (monthly) ভেতরে আপনি পেয়েযাবেন।

ডেডিকেটেড হোস্টিং কি? (Dedicated web hosting)

ডেডিকেটেড হোস্টিং অন্য হোস্টিং থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। কারণ, শেয়ার্ড হোস্টিং এ আপনাকে একটি ওয়েব সার্ভার অসংখ ওয়েবসাইটের সাথে শেয়ার করতে হয় এবং vps hosting এ আপনাকে ওয়েব সার্ভার এর একটি ভাগ দিয়ে দেয়া হয় যেটা কেবল আপনার।

কিন্তু, ডেডিকেটেড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে একটি পুরো ওয়েব সার্ভার দিয়ে দেয়া হয় যেটা কেবল আপনার। এবং, সেই ওয়েব সার্ভারে কেবল আপনার ওয়েবসাইট এবং তার ফাইল হোস্ট করা থাকবে। ঠিক তেমনি, যখন আপনি একটি room নয় পুরো বিল্ডিং (building) টাই কিনে নিলেন এবং তারপর তাতে কেবল আপনার থাকার অধিকার থাকলো।

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল জেনে নিন।

ডেডিকেটেড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে, কেবল একটি ওয়েবসাইট একটি সার্ভারে হোস্ট থাকার কারণে সেই ওয়েবসাইট অনেক বেশি ফাস্ট এবং দ্রুত কাজ করবে এবং নিরাপত্তার (security) দিকদিয়ে দেখলে এ অনেক নিরাপদ (secure).

কিন্তু, মনে রাখবেন, এই হোস্টিং তখন প্রয়োজন হবে যখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট অনেক বেশি ট্রাফিক আসবে। এবং, ডেডিকেটেড সার্ভারের দাম অনেক অনেক বেশি।

ডেডিকেটেড হোস্টিং এর কিছু লাভ

  • অনেক বেশি ট্রাফিক বা ভিসিটর্স handle করতে পারে।
  • এই রকমের হোস্টিং অনেক নিরাপদ (secure).
  • কর্মক্ষমতা অন্যদের থেকে অনেক গুনে বেশি।
  • ওয়েবসাইট বা ব্লগ অনেক দ্রুত কাজ করবে।
  • Dedicated server আপনি মিনিমাম Rs.৬০০০ (monthly) থেকে কিনতে পাবেন। কিছু ক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি।

ক্লাউড হোস্টিং কি? (Cloud hosting)

ক্লাউড হোস্টিং আজ ব্লগার এবং ওয়েবসাইট মালিকদের মধ্যে সবথেকে বেশি প্রচলিত এবং ভরসার হোস্টিং সার্ভিস হিসেবে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এর কর্মক্ষমতা এবং স্পিড অনেক উন্নত মানের এবং এই হোস্টিং অনেক নিরাপদ। যাওয়া কিছু বছরে, cloud hosting অনেক জনপ্রিয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবং, আমি নিজেই আমার ব্লগের জন্য ক্লাউড হোস্টিং বেবহার করছি।

আসলে ক্লাউড হোস্টিং এ অনেক গুলি ওয়েব সার্ভার একসাথেই রাখা হয় এবং তাই আপনি আপনার প্রয়োজন হিসেবে সার্ভারের কিছু প্রয়োজনীয়তা যেমন cpu, RAM বা storage বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিতে পারবেন। এতে, যখনি আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বা ভিসিটর বাড়বে আপনি অনেক সহজে সেই হিসেবে নিজের ওয়েব সার্ভারের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

এবং, সময়ে আপনি কর্মক্ষমতা কমিয়েও নিতে পারবেন। ক্লাউড হোস্টিং এ ওয়েবসাইট ডাউন হওয়ার সুযোগ অনেক কম এবং বেশি ট্রাফিক এ হ্যান্ডেল করতে পারে। নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও আপনি ক্লাউড ওয়েব সার্ভারকে ভরসা করতে পারবেন।

উড হোস্টিং এর কিছু লাভ  

  • সার্ভার ডাউন (server down) হওয়ার সুযোগ অনেক কম।
  • কর্মক্ষমতা অনেক উন্নত এবং বেশি। এবং, নিজের প্রয়োজনীয়তা হিসেবে বাড়ানো বা কমানো যাবে।
  • ওয়েবসাইটের বেশি ট্রাফিক বাভিসিটর হ্যান্ডেল (handle) করতে পারে।
  • ক্লাউড হোস্টিং এর দাম তার কর্মক্ষমতা হিসেবে তেমন কোনো বেশি নয়। Rs.৪০০ (monthly) থেকে Rs.১০০০ (monthly) এর ভেতরে ক্লাউড হোস্টিং পেয়েযাবেন। এখানে দাম আপনার প্রয়োজনীয়তা (cpu, ram এবং storage) এর ওপরে নির্ভর করে।

হোস্টিং ব্যান্ডওয়াইডথঃ
ব্যান্ডওয়াইডথ হচ্ছে সার্ভার থেকে ইউজারের (ইউজার হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে আপনার সাইটটি ব্রাউজ করে) কম্পিউটারে মাসে কতটুকু ডেটা transfer হবে। যদি আপনার সাইট অনেক বিখ্যাত হয় এবং প্রতিদিন হাজার হাজার বার ভিজিট হয় তাহলে আপনার অনেক ব্যান্ডওয়াইথ লাগবে। অনেকে অল্প ব্যান্ডোয়াইথ নেয় হোস্টিং প্রোভাইডারের কাছ থেকে ফলে মাসের মাঝখানে সাইট damage হয়ে যায়। মনে হয় সে ধারনাই করতে পারেনাই যে তার সাইট টি এত লোক ভিজিট করবে। হোস্টিং প্রোভাইডাররা তাদের প্যাকেজগুলোতে প্রতিটি প্যাকেজের জন্য আলাদা আলাদা ব্যান্ডোয়াইথ নির্দিষ্ট করে দেয় যেমন 5GB, 8GB ইত্যাদি। আপনার কোনটি দরকার তা হিসেব করে দেখবেন নিচে একটা হিসেব করার নিয়ম দেয়া হল-

পেজের গড় সাইজ*আনুমানিক মাসে কতবার পেজ ভিজিট হবে

যদি পেজের সাইজ গড়ে 30KB হয় আর আপনার অনুমান মাসে 50, 000 বার পেজ দেখা হবে তাহলে আপনার মাসে ব্যান্ডওয়াইথ দরকার হবে 0.03MB*50000=1.5GB

বড় বড় কমার্শিয়াল সাইটগুলির মাসে 1000GB এর চেয়েও বেশি ব্যান্ডওয়াইথ খরচ হয়।

কিভাবে ফাইবারে সুন্দরভাবে গিগ তৈরি করতে পারি।

নোটঃ সাইটকে দ্রুততর করার জন্য শেয়ারড হোস্টিং এর উপর নির্ভর না করাই ভালো। কেননা এগুলো দেখতে বেশ আকর্ষণীয় (আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ এবং স্টোরেজ) মনে হলে ও যখন ট্রাফিক বেশি হয় তখন আর কাজ করে না, এমন কি অফলাইনে ও চলে যায়। তাই নির্ভরযোগ্য দেখে একটা প্ল্যান ক্রয় করুন। ওয়ার্ডপ্রেস এর জন্য ভিপিএস সার্ভার হোস্টিং বা ম্যানেজড ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টি ইত্যাদি ট্রাই করতে পারেন।

Level 2

আমি চয়ন মোল্লা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 28 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 16 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস