আমাদেরকে প্রতিদিন অন্তত একবার হলেত্ত ইমেইল চেক করতে হয়। ব্যবসা কিংবা জরুরী প্রয়োজনে এটি এখন আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছিন্ন অংশ। তাই এর নিবাপত্তা বিধান করা অতিপ্রয়োজনীয়। এখন ইমেইল ব্যবহার কতে গিয়ে কী আমরা সবাই নিরাপত্তা পাই? অথচ সহজেই ইমেইলকে সুরক্ষিত রাখা যায়। বিভিন্ন সামাজিক নেটত্তয়ার্ক এ ইমেইল ব্যবহার করা হয়। তা ছাড়া অর্থ আদান প্রদানের জন্যত্ত বিভিন্ন সাইটে ইমেইলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইমেইল এর নিরাপত্তা খুবই গুরুত্তপূর্ণ। যদি আপনি কোন কোম্পানিতে চাকুরি করেন তা হলে সেই প্রতিষ্ঠানের ইমেইল ব্যবহার করবেন না। কেননা হ্যাকাররা যখন কোন সাইট হ্যাক করে তখন সে সব ধরণের তথ্য হাতে পেয়ে যায়। এতে আপনার তথ্য পাত্তয়া অসম্ভব নয়। তাই ইমেইল ব্যবহার করার সময় Yahoo, Hotmail, Gmail এ নিবন্ধন করুন। কেননা ২৭/৭ সহায়তা পাত্তয়া যায়। আর বিভিন্ন সাইটে ভিন্ন ভিন্ন ইমেইল ঠিকানা এবং পার্সত্তয়ার্ড ব্যবহার করুন। আর যদি একটি মেইল ব্যবহার করেন তাহলে সব সাইট দখল হয়ে যাবে। তাই নিয়মিত তথ্য আপডেট করুন।
প্রতি ইমেইল ব্যবহারকারীই কম বেশি স্প্যাম মেইলের শিকার হয়ে থাকেন। ইমেইল ঠিকানায় প্রতিনিয়ত এত এত স্প্যাম আসে যে তাই প্রয়োজনীয় ইমেইল খুজে পাত্তয়া অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এরা ঠিকানা পায় কোথা থেকে? কতগুলো সাইট আছে যে গুলো আমাদের ইমেইল কেনা বেচা করে ব্যবসা করে থাকে। তাই কোন সাইটটে নিবন্ধন করার পূর্বে অবশ্যই নিশ্চিন্ত হয়ে নিন সেটি কোন ভুয়া সাইট কিনা। স্প্যামের হাত থেকে নিজের ইমেইল ঠিকানাকে নিরাপদ রাখুন।
ইন্টারনেটে কোন তথ্যই ব্যক্তিগত নয়। আপনার জন্ম তারিখসহ সব তথ্যই কোন কোন ভাবে বের হয়ে যায়। সামাজিক নের্টত্তয়ার্ক ব্যবহার করলে যতসম্ভব ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন। জন্মদিন,অবস্থান,নাম গোপন রাখুন। যাতে কেউ সুযোগের সদব্যবহার করতে না পারে।
যে কোন ফাদ থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখুন। RATs (Remote Access Tool) ,Keylogger, Phishing ৯০% malware উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই উইন্ডোজ ব্যবহার করলে সবোর্চ্চ পরিমাণে আক্রান্ত হত্তয়ার সম্ভাবনা থাকে।আমরা আমাদের কম্পিউটারকে সবসময় দ্রুতগতি সম্পন্ন দেখতে চাই। বেশিভাগ সময় যে সফটত্তয়্যার গুলো ব্যবহার করি তা ফ্রি। এটি পরিহার করে টাকা দিয়ে লাইসেন্স করা সফটত্তয়্যার ব্যবহার করুন। নিজের পিসিকে সহজেই সকল ধরণের ভাইরাস - malware মুক্ত রাখতে ফ্রি কিছু কিন্ত নিরাপদ সাইট ব্যবহার ব্যবহার করা উত্তম। কেননা যে সাইট গুলো malware স্ক্যান করার কথা বলে তা অধিকাংশই বোধগম্য নয় আর ব্যবহার করে কোন ফলাফল পাত্তয়া যায় না।
আর উইন্ডোজ এর পাশাপাশি Ubuntu ব্যবহার করতে পারেন। এতে কোন ক্ষতিকর ভাইরাস malware কাজ করতে পারে না। GAG ব্যবহার করে Graphical Boot Manager তৈরি করে রাখুন।
সবাইকে ধন্যবাদ। ভুলক্রটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্ঠিতে দেখবেন আশাকরি। পরবর্তী যেন ভালো একটি টিউন উপহার দিতে পারি।
আমি swordfish। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 2283 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ভালই তো লাগছিল। এত তাড়াতাড়ি শেষ কেন?