হ্যাকিং শব্দটি শুনলেই কেমন যেন একটি উত্তেজনা সৃষ্টি হয় শরীর মনে। ইদানিং আমরা বেশ কিছু সাইট হ্যাকিং হতে দেখেছি এবং এটাত্ত হয়েছে হ্যাকার কোন না কোন ভাবে চিহ্নিত হয়েছে। টেকটিউনে আসুন চিহ্নিত করি কে এই Tiger M@te !!! টিউনটি অনেক ভালো লেগেছে। এই টিউনটির প্রেক্ষাপটে আমার এই টিউনটি করতে ইচ্ছে হল। একটু ব্যস্ত থাকার কারণে আমি কয়েকটি অংশে এটি পোস্ট করবো।
1) History - Hackers
2) Website owners
3) Your name
4) Your e-mail
5) What you sign up to
6) Information you expose unknowingly
7) Keeping you safe
..::হ্যাকার::..
এই সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই তেমন একটা। কেননা প্রযুক্তির কন্যাণে আর পত্রপত্রিকার মাধ্যমে আমরা এদের সম্পর্কে বহু কিছুই জানি বর্তমানে। এরা আমাদের মতই মানুষ তবে তাদের প্রযুক্তি বিষয়ে অনেক ধারণা থাকায় সহজেই বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করে তথ্য বিনষ্ট করে থাকে এবং অনেক সময় ক্ষতি সাধন করে থাকে। অনেকেই শখের বশে করে থাকলেত্ত মাঝে মাঝে মারাত্নক ক্ষতির কারণ হয়। অনলাইনে আমাদের দেশে লেনদেনের পরিমান সীমিত থাকার কারণে অন্যান্য দেশের মত ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং হয় না। তবে বর্তমানে অনলাইনে উপার্জন হুমকির সম্মুখীন হতে পারেন। তবে সাইবার নেটের ভাষায় তিন ধরনের হ্যাকারে কথা আমরা জানতে পারি।
Black Hat Hackers
White Hat Hackers
Gray Hat Hackers
:::Black Hat Hackers:::
এই ধরনের হ্যাকার সব ধরনের হ্যাকিং করতে সক্ষম। তবে তারা শুধু মাত্র নিজেদের প্রয়োজনেই হ্যাকিং করা তথ্য ব্যবহার করে থাকেন। এরা হ্যাকিং-কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করে খাকে। দীর্ঘ দিন ধরে তারা এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে পারদর্শীতা অর্জন করেছেন। এবং হ্যাকিং এ কোন ধরণের টুল ব্যবহার করে না।
:::White Hat Hackers:::
পূর্বের শ্রেনীর হ্যাকারদের কাছ থেকে তারা সহয়োগিতা পেয়ে থাকেন।White Hat Hackers হ্যাকিং সার্থক করে বিভিন্ন patch exploits এর মাধ্যমে এবং সহজেই তথ্য খুজে বের করে। এরা Black Hat Hackers দের মতই। তবে এরা এটি ব্যবহার করে থাকেন বিভিন্ন সাইবার অপরাধে।বিভিন্ন ধরণের উন্নয়নমূলক কাজ করে থাকে।
:::Gray Hat Hackers:::
এরা উপরের দুই ধরনের হ্যাকারদের মধ্যবর্তী। কেননা এরা কোন অপরাধ সংঘটিত হলে বাধা দেত্তয়ার চেষ্টা করে থাকে। কর্তৃপক্ষকে সাহায্য করে।
২
..::Website owners::..
বর্তমানে বিশ্বে বিভিন্ন ভাষায় কত সাইট আছে তা খুজে বের করা অসম্ভব। প্রতিনিয়তই প্রকাশ হচ্ছে বিভিন্ন সাইট। আর হ্যাকিং এর মাধ্যমে বেদখল হয়ে যাচ্ছে কিংবা তথ্য নষ্ট হচ্ছে তার পরিমাণত্ত নেহাত কম নয়। বাংলাদেশে যে সাইটগুলো হ্যাকিং হয়েছে বেশির ভাগই ডিএনএস পরিবর্তন করে অন্যসাইটে পাঠিয়ে দেত্তয়া হয়েছে। তবুত্ত আমাদেরকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা অনেকেই ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসার জন্য ডোমেইন কিনে থাকেন। সেখানে বিভিন্ন তখ্য দিতে হয়। তাই এগুলো ব্যবহার করেত্ত অনেকে হ্যাকিং করার চেষ্টা করতে পারে। আর এটি প্রতিরোধ করার জন্য অবশ্যই আপনার whois domain হিডেন করে রাখুন।
যেমন:
এ গিয়ে যেকোন সাইটের বিষয়ে সার্চ দিলে অনেক তখ্যই পাত্তয়া যাবে।
এক্ষেত্রে আমি গুগলের বাংলাদেশী ডোমেইনটি ব্যবহার করেছি।
যারা দক্ষ তারা সহজেই আপনার প্রিয় সাইটের ক্ষতি করতে পারে। ঝুকি না নিয়ে বরং নিরাপদে থাকুন।
আজ এ পর্যন্তই। পরবর্তী অংশ দ্রুত প্রকাশ হবে। কোন ভুলক্রটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই। আর গঠনমূলক মন্তব্যের আশা করছি।
আমি swordfish। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 2283 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনি অনেক ঘুছিয়ে লিখেছেন। চালিয়ে যান। 🙂