ডিজিটাল ইমেজ ফরমেটগুলো (JPEG, PNG, GIF) কী? কোন ইমেজ ফরমেট কোথায় কী কারনে ব্যবহার করবেন? A-Z মেগাটিউন।

Level 7
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা
————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি, সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইমেজ ফরমেটগুলোর প্রয়োজন অনুসারে সঠিক ব্যবহার সম্পর্কিত এবং টেকটিউনস পরিবারে আমার ১৫০ তম টিউনটি শুরু করছি।

 ➡ একই জিনিস একেক জনের দৃষ্টি ভঙ্গিতে একেক রকম হয়ে থাকে। যেমন সাধারন ব্যবহারকারীদের কাছে যেকোন ইমেজ ফরমেট একই রকম। এগুলোর মাঝে তারা মৌলিক কোন পার্থক্য খুঁজে পান না। কিন্তু একটু এডভান্স দিক থেকে চিন্তা করলে সবগুলো ইমেজ ফরমেট কিন্তু একই রকম না। তাদের ভেতর রয়েছে মৌলিক কিছু পার্থক্য। যার ফলে যেকোন ক্ষেত্রে ইচ্ছে মতো ইমেজ ফরমেট ব্যবহার করা যায় না। যারা ওয়েব এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করেন তারা নিশ্চয় ইমেজ ফরমেটগুলো বিষয়ে যথেষ্ট পরিচিত আছেন। কিন্তু যারা সাধারন কম্পিউটার ব্যবহারকারী, যাদের বিচরন ফেসবুক কিংবা ব্লগে দু’একটি লেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ তাদের অবগতির জন্য আজকের টিউনের অবতারনা। আজ আমরা পরিপূর্ণ ভাবে পরিচিত ইমেজ ফরমেটগুলো (JPEG, PNG, GIF ইত্যাদি) সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো। যার ফলে আজকের টিউনের পর থেকে সব ইমেজ আপনার কাছে একই রকম মনে হবে না। আপনি খুব সহজেই ইমেজগুলোর ফরমেট দেখে তাদের বৈশিষ্ট্য বলে দিতে পারবেন এবং আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজনে সুনির্দিষ্ট ইমেজ ব্যবহার করতে পারবেন। আমি এর আগে ইমেজ ফরমেটগুলোর মতোই বিভিন্ন মিডিয়া ফাইল ফরমেট সম্পর্কে একটি মেগাটিউন করেছিলাম। আপনারা আগ্রহী হলে আমার সেই টিউনটিও এক নজরে দেখে নিতে পারেন।

JPEG – Joint Photographic Experts Group (JPG)

ডিজিটাল ইমেজের সবচেয়ে পরিচিত এবং বহুল ব্যবহৃত ইমেজ ফরমেট হলো JPEG বা JPG ফরমেট যা উচ্চারিত হয় জে-পেগ নামে। ১৯৮৬ সালে এই ফরমেটটি তৈরী হওয়ার পর থেকেই ফটোগ্রাফি এবং ওয়েব এর জন্য সর্বাধিক পরিমাণে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অধিকাংশ ডিজিটাল ক্যামেরাতে ডিফল্ট ফটো ফরমেট হিসাবে JPEG/ JPG ফরমেট দেওয়া থাকে। আপনাদের মোবাইল ফোন বা ডিজিটাল ক্যামেরাতে তোলা ছবিগুলোর নিশ্চয় ফরমেট চেক করে দেখেছেন? যাহোক, চলুন তাহলে এই ফরমেটটির কিছু বৈশিষ্ট্য এবং এর ব্যবহার সমূহ জেনে নেই।

JPEG/ JPG ফরমেট এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য

  • অধিকাংশ ডিজিটাল ক্যামেরার জন্য স্ট্যান্ডার্ড ফাইল ফরমেট হলো JPEG/ JPG এবং এটা ১৬ বিট ডাটা ফরমেট সাপোর্ট করে।
  • যখন ফাইলের কোয়ালিটির চাইতে সাইজ মূখ্য বিষয় হয়ে দাড়াবে তখন এই ফরমেট ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ কম সাইজের ইমেজের জন্য JPEG সর্বোত্তম।
  • ওয়েব সাইটে ব্যবহারের জন্য JPEG ফরমেট ইমেজকে প্রায় ৬০%-৭৫% পর্যন্ত সংকোচিত করতে পারে। ছোট ফাইল সাইজ মানেই তো দ্রুত আপলোড এবং দেখার সুবিধা।
  • মানুষের চোখ সব ধরনের কালার কম্বিনেশন দেখতে পারে না। এক্ষেত্রে JPEG ফরমেট মানুষের চোখের উপযোগি করে ইমেজ কম্প্রেস করতে পারে (অপ্রয়োজনীয় কালার গুলোকে বাদ দিয়ে)। ফলে ইমেজ এর কোয়ালিটি ঠিক মনে হলেও ফাইল সাইজ কমে যায়। যেকোন JPEG ফাইলকে কোয়ালিটি ঠিক রেখে প্রায় ৫ ভাগ সংকোচিত করা যায়।

JPEG/ JPG – সর্বোত্তম ব্যবহার

  • স্টিল ইমেজ (স্থির ছবি) তোলার ক্ষেত্রে JPEG ফরমেট সবচেয়ে ভালো।
  • জটিল কালার কম্বিনেশনের ক্ষেত্রে JPEG ফরমেট ব্যবহার করুন। কারন এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কালারগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাদ পড়ে যাবে।
  • আলো এবং অন্ধকারের শ্যাড দেওয়ার ক্ষেত্রে JPEG ফরমেট ভালো। কারন এই ইমেজে কোন ট্রান্সপারেন্সি নাই।

তবে JPEG/ JPG ফরমেট এর ইমেজকে লাইন আর্ট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা অনুচিত। এছাড়াও যে সমস্ত ইমেজে শার্পনেস অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেখানে JPEG ফরমেট খুবই বাজে পারফরমেন্স দেয়। এ সমস্ত ব্যাপারে GIF অথবা PNG ফরমেট ব্যবহার করা যেতে পারে।

GIF – Graphics Interchange Format

১৯৮৭ সালে স্লো ইন্টারনেট কানেকশনে দ্রুত ইমেজ ট্রান্সফারের জন্য Wilhite নামে এক ব্যক্তি এই ইমেজ ফরমেট তৈরী করেন। তবে এর নামের উচ্চারণ নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। কারন অনেক ইংরেজি টিউটরিয়ালে ডিজাইনারদের কাউকে জিফ আবার কাউকে গিফ উচ্চারণ করতে শুনেছি। যদিও ইংরেজি বর্ণ G এর উচ্চারণ নিয়ে অনেকেই মাঝে মাঝে সমস্যায় পড়ে এর উচ্চারণ ‘জ’ হবে নাকি ‘গ’ হবে এটা নিয়ে। ইদানিং ফেসবুকে এই শব্দটির বিকৃত উচ্চারণ অনেকেই ইচ্ছেকৃত ভাবে করে আসছে। এই ধরনের উচ্চারণের অপব্যবহার ভবিষ্যতে ভাষার জন্য খুবই খারাপ প্রভাব ফেলবে। এটার সঠিক উচ্চারণ বলার আগে আপনাদের আমার ব্যক্তিগত একটি বিষয় শেয়ার করি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমি G এর উচ্চারণ নিয়ে ব্যাপক বিভ্রান্ত হয়ে পড়ি। কখন এর উচ্চারণ ‘জ’ হবে আবার কখন ‘গ’ হবে এটা নিয়ে আমার চিন্তার অন্ত ছিলো না। অবশেষে পুরো ডিকশনারীতে G এর উচ্চারণ দেখে আমি নিশ্চিত হই যে G এর পরে E, I অথবা Y থাকলে কেবল G এর উচ্চারণ ‘জ’ হয় এবং বাকি সবগুলোতে ‘গ’ হয়। এখনকার জন্য বিষয়টা হাস্যকর হলেও ১৫ বছর আগে গ্রামের প্রাইমারি পড়ুয়া একটা ছেলের জন্য বিষয়টা অন্যরকমই ছিলো। যাহোক, এবার নিশ্চয় বুঝতে পারছেন ফরমেটটির উচ্চারণ কি হবে? চলুন তাহলে এবার এই ফরমেটটির বৈশিষ্ট্যগুলো দেখে নেই।

GIF ফরমেট এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য

  • এই ফরমেটে মাত্র ২৫৬ ইনডেক্সড কালার ব্যবহৃত হয়। এর ফলে এটি তুলনামূলকভাবে কম সাইজের হয়।
  • কোন লো-কোয়ালিটি ফাইলে পরবর্তি সময়ে প্রয়োজনীয় ডিটেইল যোগ করার সুযোগ রয়েছে।
  • এটা দুই ধরনের কালারকে সমন্বয় করে এক কালারে পরিনত করে ফাইল সাইজ কমিয়ে ফেলতে পারে।
  • এ ধরনের ইমেজ ফাইল পরিপূর্ণভাবে ট্রানপারেন্সি সাপোর্ট করে।
  • এই ধরনের ইমেজ এনিমেটেড হতে পারে।

GIF ফরমেট এর এর সর্বোত্তম ব্যবহার

  • স্বল্প কালারের ওয়েব গ্রাফিক্স তৈরীতে GIF ফরমেট ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • আইকন তৈরীর জন্য GIF ফরমেট কার্যকরী।
  • অ্যানিমেটেড ইমেজ তৈরীতে GIF ফরমেট আপনার একমাত্র ভরসা।
  • এছাড়াও লাইন ড্রয়িং এর জন্যও GIF ফরমেট সর্বোত্তম।

একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ডিজাইনারের একটা ভিডিও টিউটরিয়ালে তাকে বলতে শুনছিলাম যে, “আমি জানি এর সঠিক উচ্চারণ হলো জিফ কিন্তু আমি এটাকে গিফ বলেই বেশি মজা পাই”। জানার পরেও ভুল উচ্চারনের প্রতি এই ধরনের আগ্রহ আমাকে অনেক বেশি উৎসাহিত করেছিলো। এখানে মোরালটা হলো, আমার নিজের যেটা ভালোলাগে আমি সেটাই করবো। ভুল হলো না শুদ্ধ হলো সেটা যায় আসে না!

PNG – Portable Network Graphics

১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে GIF এবং JPEG এর সুবিধাগুলো সমন্বয় করে PNG ফাইল ফরমেট তৈরী করা হয় যাকে পিং কিংবা পিএনজি হিসাবে উচ্চারণ করা হয়। যদিও এখনো পর্যন্ত এই ফরমেটটি মাইক্রোসফট এর ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার থেকে শুরু করে অনেক পুরাতন ব্রাউজারে পুরোপুরি সাপোর্ট করে না তবুও ফরমেটটি ট্রানপারেন্সি এবং ফাইলের কালার কম্বিনেশন এর কারনে ব্যবহারকারীদের কাছে শক্ত অবস্থান তৈরী করে ফেলেছে। তো চলুন তাহলে এই ইমেজ ফরমেট সম্পর্কে সংক্ষেপে একটু ধারনা নিয়ে নেই।

PNG ফরমেট এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য

  • এই ফরমেটটি ইমেজে একই সাথে ট্রান্সপারেন্সি (স্বচ্ছতা) এবং অস্বচ্ছতার বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ করতে পারে।
  • প্রায় ১৬ মিলিয়ন কালার সাপোর্ট করে তাই এই ফরমেটে ফটোগ্রাফের আসল কালার পাওয়া যাবে এবং ছবি হাই কোয়ালিটির হবে।
  • সংকোচন হার খুবই সীমিত হলেও কোন ডাটা না হারিয়ে ইমেজ ফাইলকে কম্প্রেস করা যায়।

PNG ফরমেট এর এর সর্বোত্তম ব্যবহার

  • ওয়েব সাইটের লোগো এবং এমন সব ইমেজ সেখানে ট্রান্সপারেন্সি এবং ফ্যাডিং প্রয়োজন।
  • কোন ইমেজ এডিটিং এর মাঝামাঝি সময়ে সংরক্ষণ করতে চাইলে এই ফরমেটটি ব্যবহার করা ভালো।
  • যখন ফাইল সাইজের তুলনায় ফটোগ্রাফটাকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে তখন এই ফরমেটটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

কোন ফরমেটগুলো ব্যবহার করবেন

ফাইল ফরমেটগুলো সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা আজকের মতো শেষ হয়েছে। এবার তাহলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পালা আপনি কোন ফরমেটটি কোথায় ব্যবহার করবেন। নিচের চিত্রে সংক্ষেপে সবগুলো ফরমেট এর সর্বোত্তম ব্যবহার দেখানো হয়েছে। এখান থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন আপনার কোন প্রয়োজনের জন্য কোন ফরমেট ব্যবহার করা উচিত।

তবে এই ইমেজ ফরমেটগুলোর বাস্তব উদাহরণ এবং তুলনামূলক পার্থক্য বুঝার জন্য নিচের সারণীটি আপনাকে যথেষ্ট সাহায্য করতে পারবে বলে মনে হয়। তো ইমেজগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং তাদের মাঝের মৌলিক পার্থক্যগুলো নিজে নিজে নিরূপন করার চেষ্টা করুন। এটাই তাহলে আপনাদের জন্য হোমওয়ার্ক।

ইমেজ ফরমেটইমেজ সাইজইমেজ নিদর্শন
JPG - হাই কোয়ালিটি ইমেজ319KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
JPG - মধ্যম কোয়ালিটি ইমেজ188KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
JPG - ওয়েব কোয়ালিটি105KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
JPG - লো কোয়ালিটি / সংকোচিত50KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
JPG - অত্যধিক সংকোচিত18KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
PNG - সংকোচন ছাড়া741KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
GIF - মাত্র ২৫৬ কালার286KBছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

ইমেজ এবং মিডিয়া ফাইলের পরিচিত সবগুলো ফরমেট সম্পর্কে আপনাদের সামান্য করে হলেও আমার সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে ধারনা দিতে চেষ্টা করলাম। জানিনা কতোটুকু বুঝতে পারছেন, তবে আমার টিউনটি যদি আপনাদের জ্ঞানের দুয়ারে সামান্য ইন্ধন যোগাতে পারে তাহলেই আমার সকল পরিশ্রম স্বার্থক হবে। আপনাদের জ্ঞান ভান্ডারে আর কী কী অভাব অনুভব করছেন সেটা আমাকে জানাতে ভুলবেন না যেন। টেকটিউনস পরিবারের সকলের সেবাই পরিবারের সদস্য হিসাবে আমার অন্যতম ব্রত।

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। আর টিউনটিকে মৌলিক মনে হলে এবং নির্বাচিত টিউন হওয়ার উপযুক্ত মনে হলে নির্বাচিত টিউন মনোনয়ন দিতে ভুলে যাবে না যেন। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো, আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।

আপনাদের জন্য » সানিম মাহবীর ফাহাদ

➡ ইমেইলে আমার সকল টিউনের আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুনঃ টেকটিউনস » সানিম মাহবীর ফাহাদ 🙄

Sanem Mahbeer Fahad Facebook Fan PageSanem Mahbeer Fahad Facebook ProfileTwitterLinkedInGoogle PlusE-mail SubscriptionMail To Sanem Mahbeer Fahad

Level 7

আমি সানিম মাহবীর ফাহাদ। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 176 টি টিউন ও 3500 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 159 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আগে যা শিখেছিলাম এখন তা শেখানোর কাজ করছি। পেশায় একজন শিক্ষক, তবে মনে প্রাণে টেকনোলজির ছাত্র। সবার দোয়া প্রত্যাশি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ধন্যবাদ ভাই ৷ভালো ভালো টিউন উপহার দেয়ার জন্য ৷ শুভ রাত্রি

    প্রথম টিউমেন্টের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ আকরামুল হাসান ভাই। শুভ রাত্রি 🙂

      আর ১৫০ তম টিউনের জন্য শুভকামনা। যদিও আপনার কাছ থেকে ১৫০০ তম টিউন না আদায় করা পর্যন্ত আপনাকে ছাড়ছি না। আপনি কখনো আমাদের হতাশ করবেন না ইনশাল্লাহ্। যাজাকাল্লাহু খাইরান।

        ইনশাল্লাহ্, আল্লাহ যেন সব সময় আমাকে টেকটিউনস পরিবারের সাথে থাকার তৌফিক দান করেন।

এই ধরনের অসাধারন টিউন কেবল আপনাকে দ্বারাই সম্ভব। টেকটিউনসে আপনার মতো আর কোন টিউনার আমার নজরে আসেনি। প্রত্যেকদিন একবার করে টেকটিউনসে আসি শুধু আপনার টিউনের জন্যই। কিন্তু না দেখে হতাশ হই। আজ ঘুমাবার আগ মূহুর্তে আপনার টিউনটি আমার আজকের রাতটাকে আরও সুন্দর করে দিলো। আপনার জন্য শুভ কামনা। টিউনটি প্রিয়তে রেখে ধন্য হলাম।

    অনেক ধন্যবাদ ছায়া মানব। আপনাদের মতো কিছু শুভাকাঙ্খিদের জন্যই শত ব্যস্ততার মাঝে টেকটিউনসে কিছু লেখার প্রয়াস পাই। আশা করি টেকটিউনসের পাশেই থাকবেন এবং পরিবারের সদস্য হিসাবে নিজের আসল নামে আত্বপ্রকাশ করবেন।

      আসলে আড়ালে থাকাটাও অন্যরকম একটা বিষয়। ভালোবাসাটা আড়াল থেকে যত জমে কাছে আসলে ততটা জমে না। তবে অদূর ভবিষ্যতে খুব শীঘ্রই হয়তো নিজ নামে ফিরে আসব। টেকটিউনস থেকে শুধু নিচ্ছি। যেদিন কিছু দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করতে পারব সেদিনই নিজের নামে ফিরে আসব। এখন তো পরগাছা বলতে পারেন।

        আপনার জন্য শুভ কামনা। খুব শীগ্রই টিউমেন্টের মতো আপনার সুন্দর টিউন যেন দেখতে পাই।

        আসলে আড়ালে থাকাটাও অন্যরকম একটা বিষয়। ভালোবাসাটা আড়াল থেকে যত জমে কাছে আসলে ততটা জমে না

        সহমত জানাচ্ছি, অাসলে সবাই এটা বুঝে না 😛 এটাও একটা স্বতন্ত্রতা….যেমন- একাকীদের অনেকে ভাবে মন খারাপ তাই নি:সঙ্গ, কিন্তু……

        একা থাকার মজা যে একবার পেয়েছে, দুনিয়ার সমস্ত সঙ্গই তার কাছে মূল্যহীন

          সহমতের জন্য ধন্যবাদ। সত্যিই একা থাকার মাঝে অপার্থীব এক আনন্দ আছে। নিজেকে নিজের করে পাওয়ার মজাটা কেবল একা থাকলেই বুঝা যায়।

          Level 2

          আসলে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন রকম, কেউ একা থাকতে সাচ্ছন্দ বোধ করে আবার….যাই হোক আপনার সাথে একমত।

অভিজ্ঞদের জন্যও অজানা কিছু তথ্য থাকলেও নতুনদের জন্য টিউনটি অনেক কাজে আসবে। আপাতত টিউনটি প্রিয়তে বন্দি করে রাখলাম। পরে সময় করে রিভিশন করে নিব।

    আপনার সুন্দর টিউমেন্টের জন্য ধইন্যার শুভেচ্ছা 🙂 টেকটিউনসের পাশেই থাকুন।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। দয়াকরে .al ও .eps সর্ম্পকে যদি একটু বলতেন।

    ভবিষ্যতে সময় করে এই দুটি ফরমেট সম্পর্কেও লিখবো। আরও কিছু জানার ইচ্ছে থাকলে বলতে পারেন।

আপনার টিউনটি গলধঃকরন করতে প্রায় ৪০/৪৫ মিনিট লেগে গেল। গ্রাফিক্স নিয়ে কাজ শুরু করেছি বলে টিউনটি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।অসাধারন টিউনটির জন্য ধইন্যা পাতার সুভেচ্ছা। 🙂

    আপনার সুন্দর টিউমেন্টের জন্যও অনেক ধন্যবাদ মাসুদ ভাই। আশা করি সব সময় টেকটিউনস এর পাশে থাকবেন।

অসাধারণ! অাসলে টিটিতে এখন অার অাগের মত অাসা নিয়ে অাসার অনুকৃতি হয় না। কিন্তু তারও মাঝে শুধু অাপনাদের মত সৃজনশীল মেধাসম্পন্ন সহ টিউন গুলোর খোজে না এসে কি অার পারা যায়

    টেকটিউনস বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি পাঠশালা। আপনারা টেকটিউনস বিমুখ হলে আমরা কাদের জন্য লিখবো? আশা করি সব সময় টেকটিউনসের পাশে থাকবেন।

ষার্ধশত টিউন করার জন্য শুভকামনা রইল (রবীন্দ্রনাথের ১৫০তম জন্মদিনের পূর্বে ষার্ধশত শব্দটি আমি শুনি নি) 😛

    অনেক ধন্যবাদ কাউসার ভাই। ষার্ধশত এর বাংলা অর্থটা আমিও আজকেই শুনলাম যদিও শব্দটির সাথে আমি আগে থেকেই পরিচিত।

অামজনতা সাধারণত দৌড়ের উপর ব্যবহার করতে থেকেই চর্মচক্ষুতে দৃশ্যমান ভেদগুলো ধরতে চেষ্টা করে……অামার অালস্যও- প্রয়োজনের অাধিক্য না হলে ওই পর্যায়েই পড়ে!! তাই এ ধরনের সাধারণ কিন্তু অনালোচিত বিষয়গুলোও মাঝে মাঝে মন ভালো করে দেয় 😀

তবে WebP ফরমেটটা নিয়ে কিছু দেখেছেন অাশাকরি কখনোবা…..JPEG অার PNG নিয়ে গুগলের এই ফরমেটটা কিন্তু সব্বাইকে পাল্লা দিয়ে বেড়াচ্ছে……JPEG-র কম্প্রেসিং টেকনোলজি বেশ পুরনো, সে তুলনায় WebP-র টেকনোলজি অনেক নতুন অার ছবিও হয় দারুন (ক্রোম অার অপেরাই বোধহয় সাপোর্ট করছে এখন শুধু- অামি অাবার ক্রোমের একনিষ্ঠ মুরিদ 😉 )

টিউনের জন্য ধইন্যা অার সাথে এক হালি পিঁয়াজ বোনাস :mrgreen:

    আপনার কমেন্ট আজকেই প্রথম পড়লাম। আপনি কি সব সময় এরকম করেই লিখেন নাকি? কেমন জানি একটা রহস্যাবৃত ভাব! আমি তো আপনারই ভক্ত হয়ে গেলুম মশাই। আমি যদি কোনদিন টিউন করি সেদিন আপনার টিউমেন্টের অপেক্ষায় থাকব। ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল 🙂

      অাপনিও কম কীসে? গেলুম, মশাই শব্দগুলোর সাথে হ্যাট পরা ছায়াতো অামাকে বরং শার্লক হোমসেকে মনে করিয়ে দিচ্ছে…….হাইলি সাসপিশাস (জটায়ু) 😀
      অার বান্দা শুধুই টিউমেন্টার……তো টিউন করে ফেলেন- অাপনাদের জন্যই অামরা নাদানেরা অপেক্ষায় থাকি বৈকি :mrgreen:

    WebP ফরমেটটা দেখেছি কিন্তু এটা নিয়ে বেশি কিছু ভাবিনি কখনো! আমি আবার মজিলা বেগমের প্রেমে বরাবরই পাগল। ক্রোম এর অত্যধিক র‍্যাম ভক্ষণ স্বভাবের কারনে ক্রোম হতে একটু দুরত্ব বজায় রাখি (র‍্যাম মাত্র ৪জিবি! যা বরাবরই ৮০% আপ ইউজড থাকে)। তবে এখন হয়তো ফরমেটটা নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি হবে। অনুসন্ধানের রশদ জোগানোর জন্য বর্ষার এক ফোঁটা আর্সেনিক মুক্ত বৃষ্টির জলের শুভেচ্ছা।

    *** পাবলিক তো আপনার টিউমেন্ট প্রতিভায় মুগ্ধ হওয়া শুরু করছে। আমার টিউনে আপনার টিউমেন্টের গুণগান একটু হিংসার উদ্রেগ করছে। আশা করি, সব সময় এই রকম মিসাইল টিউমেন্টের মাধ্যমে আমাদের ধরাশায়ী করে ফেলবেন। কারন মানুষ আজকাল টিউনের চাইতে টিউমেন্টও কোন অংশে কম পড়ে না।

      বেগমের প্রেমে অামিও একসময় বহুকাল পর্যন্ত রীতিমতো হাবুডুবু খেয়ে ফুলে ঢোল হয়েছিলাম……কিন্তু ক্রোমকে কখন, কীভাবে এত্তুগুলা ভালুবেসে ফেললাম তা ঠিক নিজেও জানি না……একেই বোধহয় অাসল ভালুবাসা বলে, বাসতে কোন কারণ লাগে না, অকারণেই যদি “কারো মধ্যে” নিজেকে হারিয়ে ফেলেন তবেই সেটা অকৃত্রিম অনুরাগ!! :mrgreen:

      ** অাপনারা মিসাইল টিউন ছুঁড়েন দেখেই অামরা কিছু ভাল-মন্দ টিউমেন্ট ছাড়তে পারি…..তাই অাপনে অাগে ধরাশায়ী করতে থাকেন অামাদের 😆

      *****টাইপো: রশদ->রসদ; উদ্রেগ->উদ্রেক (অনেকদিন পর চান্স পাইলাম :twisted )

        হি হি হি, এখন আমি কিতা করতাম? কমেন্ট এডিট করার সুযোগ তো টেকটিউনস দেয় নাই ভ্রাতা। বহুদিন শব্দগুলো পড়া হয় নাই। সেই কবে কোন যুদ্ধের কাহিনীর বইগুলোতে সৈন্যদের রসদ ব্যাপারটা পড়েছিলাম মনে নেই। তাছাড়া পরেরটা কেমনে কি হলো জানি না। বরাবরের মতো এই মহান কাজের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। পাশে থাকবেন সব সময়।

ভাই এত সুন্দর টিউনের জন্য ধন্যবাদ।
https://www.techtunes.io/adobe-photoshop/tune-id/342951 এ আপনার একটা কমেন্ট দেখেছিলাম যেটা ” চমৎকার এই টিউনটির জন্য অনেক ধন্যবাদ হোছাইন
ভাই
তবে ফটোশপের লেটেস্ট ভার্সনে মানে
এডোবি সিসি ২০১৪ তে এই কাজটি আরও সহজভাবে
করা যায়। Refine Edge অপশন ব্যবহার করে একই
কাজ আরও কম সময়ে করা যাবে।
তবে যারা আগের ভার্সনগুলো ব্যবহার করেন
তাদের জন্য টিউনটি খুব উপকারে আসবে।”
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এটা কিভাবে করব? একটা নতুন টিউন করলে খুশি হতাম।

    আসলে ফটোশপ নিয়ে টিউটরিয়াল করার মতো কোন ইচ্ছে আমার নেই। কারন এই বিষয়ে ভিডিও টিউটরিয়ালগুলো বেশি সহায়ক হয়। আর আমি মূলত টেক্সট বেইজড কন্টেন্ট তৈরী করি। তাই খুব ভালো হয় আপনি যদি Refine Edge Tutorial লিখে ইউটিউবে সার্চ করেন। কারন এক্ষেত্রে ভালো ভালো টিউটরিয়াল পেয়ে যাবেন আপনি।

টিটিতে আপনার মত আরও ১৫ টা টিউনার থাকলে আর বাড়তি IT পড়া লাগত না । ১৫০ তম টিউনে স্বাগতম 🙂

    আমার মতে আরও ১৫ টা টিউনার না থাকলেও চলবে, কেবল মাত্র ফাহাদ ভাই-ই আমার জন্য আমার যথেষ্ট বলে আমি মনে করি। গত ১ তারিখে ল্যাপটপ কেনার পর থেকে ল্যাপটপটাকে সুন্দর করে সাজানো এবং ঠিক রাখার জন্যে কেবল ফাহাদ ভাইয়ের টিউনগুলোই পড়ে যাচ্ছি এবং পিডিএফ ফরম্যাটে সেভ করে রাখতেছি ভবিষ্যত দরকারের জন্য।

    সত্যিই অনন্য ফাহাদ ভাইয়ের টিউনগুলো।

      একটু বেশি হয়ে গেলো না প্রতিক? তুমি মনে হয় প্রবাসী ভাই, জাকির ভাই কিংবা টিনটিন ভাইদের টিউনগুলো পড়নি। পড়লে ফাহাদ ভাইকে ভুলতে সময় লাগবে না।

      *** তবুও টিউমেন্টের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করে দিলাম 😛

    টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ! টেকটিউনস ডেস্কে এডমিন প্যানেলের কাছে এ বিষয়ে আবেদন করে দেখতে পারেন। আশা করি তারা আমার মতো কিছু টিউনার তৈরী করতে পারবে।

      😛 টিটির এডমিন প্যানেল বুঝি আপনার মত টিউনার বানাই 😛

        টিটির এডমিন প্যানেল আমার মতো টিউনার না বানালেও তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় অনেক ভালো মানের টিউনার পাওয়া সম্ভব। টেকটিউনস এডমিন এর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শ না পেলে আমিও হয়তো আজকের অবস্থানে পৌছাতে পারতাম না।

      Level 2

      সহমত, শুধু মাত্র কপি পোস্ট এর জন্যই টিটিতে লেখা হয় না। এটা বন্ধ করতে পারলে টিউন করার সাহস পেতাম।

        আমি প্রথম টিউন থেকেই কপি পেস্ট বিরোধী একটি স্লোগান টিউনের শেষে যুক্ত করে আসছি। কিন্তু তাই বলে তো টিউন করা ছেড়ে দেইনি। মানুষ হাজার কপি পেস্ট টিউন থেকে আমার টিউনগুলো খুঁজে বের করে পড়ে। আপনি শুরু করুন, দেখবেন কপি পেস্ট যারা করে তাদের আর খুঁজে পাবেন না। সবাই যদি নিত্য নতুন কন্টেন্ট তৈরী করে তখন আর কপি পেস্ট কারীরা জায়গা পাবে না কোথাও।

Level New

খুবি ভাল।

FAHAD vai amar ager Question er answer pabo ki?

    পাবেন না মানে? প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছি তো! আমার মিতা বলে কথা! ফাহাদ নামের সবাইকে আমি পছন্দ করি।

Level 2

very nice TUNE. Thanks.

Just Awesome…….. !!!!

জোস টিউন। আমার দেখা অন্যতম সেরা টিউন…………চালিয়ে যান (y)

    ধন্যবাদ ভাই, আপনার কথা শুনে ভালো লাগলো। টেকটিউনসের সাথেই থাকবেন আশা করি।

Nice! Thank you for these valuable information.

অনেক দিন পর টিটিতে এসে আপনার টিউন পড়লাম(বাকি আনরিড টিউন গুলাও পড়া শুরু করছি),
আর আপনার টিউন মানেই ইউনিক,অসাধারন নতুন কিছু সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
কি জানে হয়ত “সানিম মাহবীর ফাহাদ” নামের অর্থই যেন ইউনিক,অসাধারন নতুন কিছু ।
শিখছি,শিখছি সব সময় শিখে চলেছি আপনার কাজ থেকে…
আগামিতেও এইভাবে শিখতে চাই।
১৫০ তম টিউনের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন,টপ টিউনার হিসাবে দেখতে চাই-
এগিয়ে যান ভাই,সাথে আছি ।
ধন্যবাদ ।

    সুন্দর টিউমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সব সময় পাশে থাকার জন্য সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। আশা করছি আপনার এই ধরনের সাপোর্ট সব সময় অব্যাহত রাখবেন।

ফাহাদ ভাই ১৫০তম টিউনের জন্য অসংখ্যা ধন্যবান। আর একটি বিষয় স্যরি বলে নিচ্ছি যদি আমার বেয়াদবি হয়ে যাই! আমার একটা বিষয় কন্ফিউজড লাগছে ভাই ‘G’ এর ‘জ’ ‘গ’ নিয়ে। আপনি লিখেছেন G এর পরে E,I ও Y হলে ‘জ’ হবে। আমার জানার বিষয়টা হলো ‘gift’ এ ‘G’ এর পরে i আছে কিন্তু আমরা জিপ না বলে গিফট বলি। এরকম আরো অনেক শব্দ আছে। প্রিল্জ ভাই বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বললে উপকৃত হব। ধন্যবান আপনাকে!

    দুই একটা ব্যতিক্রম তো থাকবেই কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য। এখন আপনি যদি নিউমোনিয়া, টেরিস, সুনামী এগুলোকে স্বাভাবিক ভাবে নেন তাহলে তো সমস্যা। আপনি ৯৫% উচ্চারণে আমি যেটা বলেছি সেটা হতে দেখবেন।
    Giant – জায়ান্ট, Ginger – জিঙ্গার ইত্যাদি দেখেন নাই? যাহোক, ডিকশনারী খুঁজলে আপনিও আমার কথায় একমত হবেন আশা করি।

অনেক সুন্দর এবং কাজের একটা পোষ্ট। ধন্যবাদ

Level 0

ধন্যবাদ, ভালো ভালো টিউন উপহার দেয়ার জন্য এবং ১৫০ তম টিউনের জন্য শুভকামনা। শুভ রাত্রী। ভালো অনেক ভালো থাকবেন।

অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর টিউনের জন্য।আমি BMP সম্পর্কে জানতে চাই।

    BMP মানে হলো বিটম্যাপ ইমেজ। এটি একটি রাস্টার ইমেজ ফাইল যেটা গ্রাফিক্স এডাপ্টার কিংবা মাইক্রোসফট উইন্ডোজে ব্যবহার করা হয়।

অনেক ধন্যবাদ বিস্তারিত লিখার জন্য । যদিও সংক্ষিপ্ত আকারে জানতাম । আপনার লিখা দেখে বিস্তারিত জানবো বলে আবার পড়লাম ।

“অবশেষে পুরো ডিকশনারীতে G এর উচ্চারণ দেখে আমি নিশ্চিত হই যে G এর পরে E, I অথবা Y থাকলে কেবল G এর উচ্চারণ ‘জ’ হয় এবং বাকি সবগুলোতে ‘গ’ হয়।”

সেক্ষেত্রে Get, Gift, Gigabyte, Gybe, Glass এমন অনেক শব্দ আছে যেগুলো “গ” দিয়ে উচ্চারণ হয় কিন্তু আপনার তথ্যমতে তো সেগুলাকে “জ” দিয়ে উচ্চারণ হওয়ার কথা। এই বিষয়ে একটু জানালে ভালো হত, ধন্যবাদ।