আস-সালামু-আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই?আশা করি আল্লাহ তায়ালার রহমতে ভালোই আছেন।
বিচিত্র বিশ্ব নিয়ে ধারাবাহিক টিউনের আজ লিখবো ৩য় পর্ব নিয়ে।আজকের বিষয় মহাকাশের ছায়াপথ।আপনাদের সাহায্য আর দোয়া পেলে আরো ভালো লিখতে পারবো আশা করি।
আমাদের মহাবিশ্বে ছায়াপথের আসল সংখ্যা কত সেটা কেউ বলতে পারবেনা।কারন জ্যোতির্বিদেরা যতই মহাবিশ্বের দিকে তাকাচ্ছে আর খোজ করছে ততই তারা নতুন নতুন ছায়াপথ আবিষ্কার করছে।মহাবিশ্বের এখনো অনেক যায়গা আছে যেটা বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করতে পারেনি এবং কিছু কিছু যায়গা আছে যেখানে টেলিস্কোপ দিয়ে দেখা যায়না।জ্যোতির্বিদদের হিসাব অনুযায়ি আনুমানিক ১২৫ বিলিয়ন ছায়াপথ রয়েছে মহা বিশ্বে। !!!!!!!!!
পৃথিবী থেকে ৩টি ছায়াপথ খুব সহজেই খালি চোখে দেখা যায়।সবচেয়ে ভালো যায়গা হলো মেরু অঞ্চল।
রাতের আকাশে ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো যে অনেক তারামন্ডল রয়েছে।যখন অমাবশ্যা থাকে তখন ভালো করে দেখা যায়।সেখানে আনুমানিক ২০০-৫০০বিলিয়ন তারা মন্ডল রয়েছে যা খালি চোখেই দেখা যায়।
পার্শ থেকে দেখলে দেখা যায় ছায়াপথ একটা ফ্ল্যাট ডিস্ক এর মত। ১,০০,০০০ আলোকবর্ষ বিস্তৃত এবং ৪,০০০ আলোকবর্ষ গভীর।(এক আলোকবর্ষ=৯.৪৫ মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটার)। ছায়াপথের মাঝে রয়েছে ব্ল্যাক হোল যা সুর্যের থেকে ৩ মিলিয়ন বেশি শক্তি সম্পন্ন।
সুত্রঃEvery Fact you Never wanted to Know থেকে এবং ইন্টারনেট থেকে।
আজ এই পর্যন্তই।আগামী পর্বে নতুন কিছু নিয়ে আলোচনা করবো।সবাইকে ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
- আমার পুর্ববর্তি টিউন সমুহ
- ফেসবুকে আমি
- আল্লাহ হাফেজ।আস-সালামু-আলাইকুম
আমি ওমর ফারুক মুকুট। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 86 টি টিউন ও 2091 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি মুকুট বলছি ঢাকার মানিক নগর থেকে।ভালোবাসি হাসতে।ভালোবাসি ঘুরতে,গান শুনতে ,ছবি দেখতে। অপছন্দ করি বেশি কথা বলতে।সুদ , সিগারেট ও এলকোহল কে ঘৃণা করি।
মহাকাশ আমার একটি অতি আগ্রহের বিষয়। এটা আমার ছোটবেলা থেকে থাকলেও এটাকে আমার profession হিসাবে নিতে পারি নি। আমার একটি ব্যক্তিগত কল্পনাঃ পৃথিবী সৃষ্টি হয় প্রায় ৪৫০ কোটি বছর আগে আর জীবের সৃষ্টি মাত্র ৫০ কোটি বছর আগে আর মানুষের সৃষ্টি এই সেদিনের কথা। আমার মনে হয় মঙ্গলে প্রানের সন্ধান যারা করছেন তাদের হয়ত এইরকম কয়েকশো কোটি বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। যখন এই কয়েকশো কোটি বছরের সঙ্গে মানুষের আয়ুর বছর তুলনা করি তখন সব হিসাব গুলিয়ে যায়।