উইন্ডোজ ৭ এর জন্য সাহায্য চাই………………

আমি বেশ কিছুদিন যাবত উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করছি। কিন্তু এখন আমার একটি সমস্যা হচ্ছে। আমার হার্ডডিস্ক ১৬০ গিগাবাইট আমি এর ৪টি পার্টিশন করতে চাচ্ছি। কিন্তু বেশ কয়েক বার চেষ্টা করেও সফল হতে পারিনি, তাই আমি টিউনার ভাইদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আশাকরি কেউ না কেউ আমাকে সাহায্য করবেই। এখন আমার কি করণীয় তা জানিয়ে দিলে আমার অনেক উপকার হত। ধন্যবাদ সকলকে, ভালথাকবেন।

Level 0

আমি AvBqye। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 31 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

আমারও একি সমস্যা হইছিল , ত আমি তামিম মার্কা বুদ্দি প্রয়োগ করি এবং সফল হই। আপনি এখন এটা করবেন কিনা জানিনা , ত আমার বলার কথা আমি বলছি।
আপনি এক্সপি দিয়ে পার্টিশন দিতে পারেন ত?
* প্রতথমে আপনি এক্সপি সিডি ঢোকান।
* জেবাবে পার্টিশন দেন সেরকম ভাবে ৪ টি ফোল্ডার করে পার্টিশন মারেন।
* যখন এক্সপি এর ফাইল C DRIVE এ কপি হতে থাকবে তখন সিডি বের করে ফেলুন।
* এখন ৭ এর সিডি ঢুকাইয়া পিসি রিস্টার্ট মারেন।
* এইবার আবার ৭ ইন্সটল হচ্ছে দেখবেন। যখন DRIVER OPTION আসবে আপনি তাতে ক্লিক করে গিয়ে দেখুন আপনার ৪ টি ফোল্ডার শো করছে।
* এই বার C FOLDER পরিস্কার করে SETUP দিন।
* এইবার আগের মতই ৭ ইন্সটল করেন।
* SETUP শেষ হলে পিসি ওপেন করে C DRIVE বাদে বাকি ৩ টা DRIVE FORMAT করে নিন।
ইনশাল্লাহ আপনার কাজ হয়ে যাবে।

    হি হি হি …….. 😆 জব্বর হইছে …… একদম গোল্ডেন পাগলা+ !! 😆 হি হি হি …….

    আপনি পাগলা ভাইয়ের নিয়েমও পার্টিশন মারতে পারেন 😆 আবার Windows Setup দেওয়া ছাড়া অন্য পার্টিশনিং সফটওয়্যার যেমনঃ Acronis Disk Director বা Norton Partition Magic বা Paragon Partition Manager ব্যবহার কইরাও পার্টিশন মাআআআআরিতে পারেন । 😆

    তরঙ্গ ভাই আপনি যদি আমাকে ৪টার বেশি পার্টিশন করে দেখাতে পারেন তাহলে ……

    এই নেন – দেখাইছি সাড়ে-চার (৪.৫ ) !!!….. হা হা হা …. 😆 😆 😆

    Level 0

    তামিম মার্কা বুদ্ধি দিয়ে সব কিছু হয়না আমি আশা করছিলাম ভাল কিছু দিবেন আর আপনি…………………….?

আপনার সমস্যার সম্পুর্ণ সমাধান আমার কাছে আছে। দয়া করে উপরের কাজ টা করবেন না। এক্সপি এর সিডি ও লাগবেনা। করলে হার্ডডিস্ক এর সমস্যা হতে পারেন। শুনুন কীভাবে।

    উইন্ডোজ ৭ চালাতে লাগে দুইটা পার্টিশন। একটা ১০০ মেগার পার্টিশন যেটা রিকোভার করার জন্য কিছু টুল থাকে। আপনার সি ড্রাইভ বুট করতে ফেল করলে সেখান থেকে রিকোভারি অপশন চালু হয়। আর আসল উইন্ডোজ এর জন্য লাগে আপনি ঠিক যতটুকু পার্টিশন করবেন ততটা।

    আসলে যেকোনো হার্ড ডিস্ক এ সর্বোচ্চ ৪ টা প্রাইমারি পার্টিশন করা যায়। আর ১ টা এক্সটেন্ডেড পার্টিশন করা যায় যেটায় যত খুশি লজিকাল ড্রাইভ বানানো সম্ভব। ডিস্ক ম্যানেজমেন্টে নীল রঙ দিয়ে প্রাইমারি আর সবুজ রঙ দিয়ে লজিকাল ড্রাইভ বোঝানো হয়। তো ধরুন সেটাপের সময় আপনি সি ড্রাইভ এ ৫০ গিগা দিলেন। সেটা ১০০ মেগা আর ৪০.৯গিগা এর ২টা পার্টিশন এ ভাগ হয়ে গেল। তার মানে আপনি আর ২টা প্রাইমারি পার্টিশন বানানোর সুযোগ পাচ্ছেন। কিন্তু আপনার তো আরো ৩টা পার্টিশন দরকার? ব্যাপার না। বাকি স্পেস unallocated রেখে দিন। আগে উইন্ডোজ ৭ সেটাপ করে ফেলুন। সেটাপ শেষে যখন ডেক্সটপ আসবে, তখন Run এ যেয়ে লিখুন diskmgmt.msc

    একটা উইন্ডোজ আসবে যেখানে আপনার ডিস্ক এর পার্টিশন দেখতে পাবেন। দেখবেন ১০০ মেগার ছোট্ট আর বাকিটা সি ড্রাইভ। ধরে নিলাম সি তে আপনি ৩০ গিগা দিয়েছেন। তাহলে বাকি ১১০ গিগা unallocated দেখানোর কথা। এখান থেকে আপনাকে ৩টা ড্রাইভ বানাতে হবে। ধরে নিলাম আপনি ৪০, ৪০ আর ৩০ গিগার ৩টা ড্রাইভ বানাবেন। তাহলে Unallocated space এ রাইট ক্লিক করে New simple volume দিন আর ৪০ গিগা দিয়ে পার্টিশন বানান। ব্যাস! আপনার ৩টা প্রাইমারি ড্রাইভ বানানো হয়ে গেছে। এবার unallocated space এ ক্লিক করে ৪০ গিগার ড্রাইভ বানান। দেখবেন যে নতুন ড্রাইভ টা একটা বর্ডারের মাঝে আর রঙ সবুজ। এবার বাকি জাইগা দিয়ে আরেকটা বা যত ইচ্ছা পার্টিশন বানান। হয়ে গেলো আপনার ৪টা ড্রাইভ। 🙂

    অর্থাৎ ব্যাপারটা হবে এরকম

    http://sites.google.com/site/fortechtunes/home/data/help.png

    এখানে আমি ১৬০মেগার ডিস্ক দেখিয়েছি। আপনার টা গিগা হবে।

    এত কিছুই যখন লেখলেন – তাহলে কোন পার্টিশনিং সফটওয়্যার দ্বারা দেখিয়ে দিলে কি ভাল হতো না – এতে তার উইন্ডোজটিও পড়তো না এবং তার হার্ড ড্রাইভে যে ফাইলগুলো রয়েছে সেগুলোও হারিয়ে যেত না । 😛 আর একটু কষ্ট করে অন্য কোন পার্টিশনিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা শিখিয়ে দিন – যাতে উইন্ডোজ এবং তার ফাইলগুলো না হারাতে হয় । 🙂 ধন্যবাদ ভাল হয়েছে এবং বাকিটুকও চালিয়ে যান । 😀

    এটা কোনো ভাবেই সম্ভব না যে সম্পুর্ণ ডাটা রেখে পার্টিশন নতুন করে বানানো। সফটওয়্যার কেন দিব? সহজেই যা করা যায় তাতে সফটওয়্যার কেন লাগবে? প্র্যাক্টিকালি বোঝেন ব্যাপারটা। দুইটা পার্টিশন ছোটো বড় করলে সফটওয়্যার কী করে? ডিফ্র্যাগ করে ডাটা ডিস্কের সামনে আনে। তারপর সাইজ কমায়। তারপর mbr আপডেট করে। বাকি যায়গা অন্য পার্টিশন এর সাথে জোড়া লাগায়। এত কিছুর কী দরকার? উইন্ডোজ ৭ দিয়ে খুব সহজেই পার্টিশন ছোটো বড়, জোড়া লাগানো যায়। সময় লাগেনা একেবারেই। অথচ পার্টিশন ম্যানেজার দিলে বলবে রিবুট করতে। ডাটা মুভিং করতে লেগে গেল সারা দিন। কারেন্ট গেলে ডিস্ক শেষ (বলবেন না যে ল্যাপটপ এ কাজ করেন)। তাই নিজে হাতে দেখে শুনে কাজ করাই ভালো।

      লিনাক্স বা উইন্ডোজ বলে কথা না। একটা হার্ড ডিস্ক ৪টার বেশি "প্রাইমারী" পার্টিশন নিতে পারেনা। কিন্তু লজিকাল যত খুশি বানান। ৩২বিট এ যেমন ৩ গিগার বেশি র‍্যাম নিতে পারেনা এটাও তেমন।

        সফটওয়্যার ব্যাবহার করার এত শখ থাকলে একটা কাজ করেন। পাশাপাশি দুইটা প্রাইমারি আর এক্সটেন্ডেড পার্টিশন সফটওয়্যার দিয়ে কম বেশি করে দেখেন। পিসি রিস্টার্ট দিয়ে কী হয় বুঝবেন।

    Level 0

    ভাই য়দি কাজ করে আমি খুবই উপকৃত হব। আর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাব।

ডাটা রেখে পার্টিশন বানানো যায় না – তাই না ?? ভালো !! ডিফ্রাগ এবং মুভিং একই জিনিস – তাই না ?? ভাল !! ডাটা মুভিং করতে গেলে বর্তমান সফটওয়্যারগুলোতে সারাদিন লাগে – তাই না ?? ভালো !! একটা হার্ড ডিক্সে ১ টির বেশি প্রাইমারী পার্টিশনের প্রয়োজন পড়ে – তাই না ?? ভাল !! ৩২ বিট মাদারবোর্ডগুলো ৩ গিগার বেশি RAM নিতে পারে না – তাই না ?? ভালো !! আর পাশাপাশি প্রাইমারি দুটি পার্টিশনের ক্ষেত্রে Active Primary নামক একটি বিষয় রয়েছে যেটা সফটওয়্যারকে দেখিয়ে দিতে হয় – এটাও অনেক ভালো !!

তো যেখানে এত ভালোর সমাহার সেখানে আর আমার বলার কি থাকতে পারে ….. ?? :mrgreen:

    আপনার বন্ধুটিও কিন্তু তামিম মার্কা বুদ্দি প্রয়গ করতে বলে উপদেশ দিয়েছেন। উনিও কিন্তু সকল পার্টিশন ডিলিট করেই কাজ টা করতে বলেছেন। উনাকে কিছু বলছেন না, আর আমাকে সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে বলছেন? ডাটা যেন না হারায় তাই ঠিক করতে বলছেন? জ্বী, দুইটা প্রাইমারি পার্টিশন লাগতেই পারে। তবে সকল পার্টিশন প্রাইমারী বানানোর সুবিধা আছে। আবার সব লজিকাল বানানোর ও সুবিধা আছে। জানা জিনিস নিয়ে তর্ক ভালো লাগেনা। ৫৪০০ আরপিএম এর ডিস্ক এ ২০০ গিগা ডাটা সরিয়ে নতুন করে পার্টিশন বানাতে ২.৫ ঘন্টা লাগার কথা। কিন্তু এত সময় অপেক্ষা করার মত ধৈর্য আমার মত অনেকের নেই। আর এসব ক্ষেত্রে একটু ভুল হলেই এমবিআর নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তার চেয়ে নিজ চোখে ডাটা কপি হচ্ছে এটা দেখে পার্টিশন ঠিক করাই ভালো। আপনার সাথে তর্ক করার ইচ্ছা আমার আর নেই। ভালো থাকবেন।

Level 0

আমি যে পিসিটি ব্যবহার করি তা হল নোটবুক Flora PC তাতে কোন সিডি রম নেই তাই আমি পেন্ ড্রাইভ থেকে চেষ্টা করছি যদিও সটআপ হয় তাও স্লোওওও…… চলে। কয়েক বার চালু হয়ে আবার বন্ধ হয়ে যায়। আমি কি করতে পারি।