ইঙ্কস্কেপে আঁকাআঁকি [পর্ব-০২] :: ইঙ্কস্কেপে তৈরি করুন নিজের নামের বা যেকোন শব্দের ভেক্টর কাট-আউট ইফেক্ট

ইঙ্কস্কেপে আঁকাআঁকি

আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমরা দেখব কীভাবে ইঙ্কস্কেপে কাট-আউট ইফেক্ট তৈরি করা যায়। পোস্টটির প্রতিটি ধাপ যেভাবে দেখানো হয়েছে সেভাবে করলে আপনি খুব সহজেই কাট-আউট ইফেক্ট তৈরি করতে পারবেন। ইঙ্কস্কেপ সম্পর্কে জানতে এবং ডাউনলোড করতে চাইলে প্রথম পর্বটি দেখার অনুরোধ রইল

কাট-আউট ইফেক্ট:

এই ইফেক্টটির মাধ্যমে একটি ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজের উপরে এমনভাবে লেখা লিখব যাতে মনে হয় লেখাটি খোদাই করা হয়েছে বা ইমেজ থেকে অংশ কেটে ফেলা হয়েছে। ইফেক্টটি দেখতে নিচের মত হবে:

কাট-আউট ইফেক্ট শেখার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:

  • Path এর Difference সম্পর্কে ধারণা লাভ
  • Clipping সম্পর্কে জানা
  • ব্লারিংয়ের মাধ্যমে শ্যাডো ইফেক্ট তৈরি

টিউটোরিয়ালের কয়েকটি ধাপ:

  • ১ম ধাপ: টেক্সট এডিটিং ও ডুপ্লিকেটিং
  • ১য় ধাপ: আয়তাকার টেক্সট ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি ও গ্রেডিয়েন্ট ফিল দেওয়া
  • ৩য় ধাপ: মাঝারি আকারের আয়ত অঙ্কন এবং এর থেকে টেক্সট অংশ বিচ্ছিন্ন করা
  • ৪র্থ ধাপ: আরেকটি বড় আকারের আয়ত আঁকা এবং এর থেকেও টেক্সট বিচ্ছিন্ন করা
  • ৫ম ধাপ: ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ আনা এবং সবচেয়ে বড় আয়তের সাথে ক্লিপিং
  • ৬ষ্ঠ ধাপ: লেয়ারগুলো সঠিকভাবে বসানো
  • ৭ম ধাপ: বিটম্যাপ ফরম্যাটে ছবি সংরক্ষণ

তাহলে শুরু করা যাক 🙂

➡ ১ম ধাপ: টেক্সট এডিটিং ও ডুপ্লিকেটিং

  • ইঙ্কস্কেপ ওপেন করুন:

  • টেক্সট এডিটরে ক্লিক করুন তারপর ক্যানভাসের যেকোন জায়গায় ক্লিক করুন:

  • ফন্ট সিলেকশন করতে হবে তাই ডাউন অ্যারোতে ক্লিক করুন এবং মোটা ফন্ট সিলেক্ট করুন [এখানে Impact সিলেক্ট করা হল, লেখার সাইজ যত ইচ্ছা তত দিতে পারেন। আমি 144px সিলেক্ট করলাম]:

  • কিছু লিখুন, তারপর Select বাটনে ক্লিক করুন:

  • লেখাটি সিলেক্টেড অবস্থায় Ctrl+D চাপুন, এতে লেখাটি ডুপ্লিকেট হবে। তারপর একে Ctrl চেপে সোজা নিচে নামান:

এই ধাপ শেষ।

➡ ২য় ধাপ: আয়তাকার টেক্সট ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি এবং গ্রেডিয়েন্ট ফিল দেওয়া:

  • কালার প্যালেট থেকে সাদা ও কালো বাদে একটি রঙয়ের উপর ক্লিক করুন, তারপর Create Squares & Rectangles টুলে ক্লিক করে লেখাটি যাতে ঢেকে যায় এমন একটি আয়ত আঁকুন; তবে খেয়াল রাখতে হবে আয়তটি যেন লেখাটির সাথে মিলে যায়:

  • আয়তটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় কালার প্যালেট থেকে 50% Gray রঙ সিলেক্ট করুন, তারপর Gradient Tool এ ক্লিক করুন, এবং দেখে নিন Linear Gradient সিলেক্ট করা আছে কিনা; সিলেক্ট করা না থাকলে Linear Gradient বাছাই করুন:

  • আয়তের নিচের লম্বা বাহুর উপর ক্লিক করে Ctrl চেপে সোজা অপর বাহু পর্যন্ত টানুন:

  • গ্রেডিয়েন্ট মোডে থাকা অবস্থায় সাদা রঙ সিলেক্ট করুন, তারপর ছবিতে দেখানো গোলাকার নোডটি ধরে একটু উপরে উঠিয়ে দিন [যদি দরকার হয়]:

  • এই আয়তের কাজ শেষ তাই একে সিলেক্ট করে দূরে সরিয়ে দিন:

এইভাবে ২য় ধাপ সম্পূর্ণ হল।

➡ ৩য় ধাপ: মাঝারি আকারের আয়ত অঙ্কন এবং টেক্সট দিয়ে অভ্যন্তরীণ অংশ বিচ্ছিন্নকরণ

  • আবারও সাদা ও কালো রঙ বাদে একটি রঙ বাছুন, squares & rectangles টুলে ক্লিক করুন এবং লেখাটির উপরে মাঝারি আকারের একটি আয়ত আঁকুন:

  • সিলেক্ট বাটনে ক্লিক করুন এবং lower selection to bottom বাটনে ক্লিক করুন:

  • প্রথমে লেখাটিকে সিলেক্ট করুন তারপর Shift বাটন চেপে আয়তটি সিলেক্ট করুন [অবশ্যই প্রথমে টেক্সট তারপর আয়ত সিলেক্ট করবেন]:

  • Path এ ক্লিক করুন এবং তারপর Difference বাটনে ক্লিক করুন:

  • Difference করার পর নিচের ছবির মত দেখবেন:

  • এবার এই আয়তকেও সরিয়ে দিন কারণ এটার কাজও শেষ:

➡ ৪র্থ ধাপ: আরেকটি বড় আকারের আয়ত অঙ্কন এবং টেক্সট বিচ্ছিন্নকরণ

  • আগের পদ্ধতিতেই কালো ও সাদা বাদে একটি রঙ সিলেক্ট করুন এবং squares & Rectangles টুল দিয়ে বড়সড় একটি আয়ত আঁকুন যাতে ডুপ্লিকেট করা লেখাটিও ঢেকে যায় :

  • আগের আয়তের মতই, প্রথমে আয়তটিকে সিলেক্ট করে End চাপুন; এতে আয়ত নিচে চলে যাবে তারপর প্রথমে লেখা ও Shift চেপে আয়তটি সিলেক্ট করুন এবং সবশেষে Path এ গিয়ে Difference এ ক্লিক করুন। সব কাজ ঠিকমত করলে নিচের ছবি দেখা যাবে:

আপাতত এই ধাপ এই পর্যন্তই।

➡ ৫ম ধাপ: ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ নির্বাচন এবং বড় আয়তের সাথে সেটিং

  • এবার আপনার ডেস্কটপ বা ইন্টারনেট থেকে একটি হাই রেজোলিউশন ছবি ড্র্যাগ করে ক্যানভাসে ছেড়ে দিন: [এসব ক্ষেত্রে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ অ্যাবস্ট্র্যাক্ট এবং হাই রেজোলিউশন হলে ভাল হয়, যদি না থাকে তবে এখানে ক্লিক করুন এবং মনের মত একটি ছবি সেভ করে তারপর ইঙ্কস্কেপের ক্যানভাসে ড্র্যাগ করুন]

 

  • বাইরে থেকে ছবি আনতে চাইলে নিচের মত একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে। OK বাটনে ক্লিক করুন:

 

  • ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি সিলেক্ট করুন এবং কি-বোর্ডের End কি চাপুন অথবা ছবিতে দেখানো Send back বাটনটিতে ক্লিক করুন:

 

  • ডিফারেন্স করা সবচেয়ে বড় আয়তটি ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজের মাঝামাঝি আনুন এবং Edit Path by Nodes টুলটিতে ক্লিক করুন:

 

  • এবার যে কাজ করতে হবে সেটা হল, ডিফারেন্স করা বক্সটি ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজের মত বড় বা ছোট করে নিতে হবে। তাই আয়তের একই বাহুর দুটি নোডের চারিদিকে লেফট মাউজ বাটন ধরে একটি ড্র্যাগিং বক্স আঁকুন এবং ছেড়ে দিন, তাহলে দেখবেন যে দুটি নোড সিলেক্ট হয়েছে:

 

  • এবার সিলেক্টেড নোডগুলির যেকোন একটি নোডের উপর লেফট ক্লিক করে Ctrl চেপে কিছুটা নামান অথবা বাড়ান:

 

  • একটি বাহুর কাজ শেষে হলে একই ভাবে অন্যান্য বাহুগুলোর কাজ করে ফেলুন, কাজ শেষে ঠিক এইরকম হবে:

 

  • এবার আয়তটি সিলেক্ট করুন এবং Shift চেপে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ সিলেক্ট করুন:

 

  • Object এ যান, Clip এ কার্সর রাখুন এবং Set বাটনে ক্লিক করুন:

 

  • ঠিকভাবে কাজটি করতে পারলে এইরকম ছবি পাওয়া যাবে:

 

এই ধাপ ঠিক এই পর্যন্তই।

➡ ৬ষ্ঠ ধাপ: লেয়ারগুলো সঠিকভাবে বসানো

  • এডিট করা ব্যাকগ্রাউন্ডটির উপর কালো রঙয়ের আয়তটি স্থাপন করুন। এমনভাবে বসান যাতে লেখাদুটির কেটে যাওয়া অংশ একই বরাবর অবস্থান করে:

 

  • কালও রঙয়ের আয়তটি সিলেক্ট করা অবস্থায় নিচের দিকে Fill এর পাশে কালো রঙয়ের স্ট্রাইপ দেখবেন, সেটাতে ক্লিক করুন তাহলে ডানপাশে একটি Fill & Stroke ডায়লগ বক্স ওপেন হবে সেটার Blur এর পাশের বক্সে লিখুন 0.6:

 

  • এবার Lower Selection to bottom এ ক্লিক করে কালো রঙয়ের আয়তটি নিচে পাঠিয়ে দিন:

 

  • এখন ব্যাকগ্রাউন্ডটিকে Alt চেপে ধরে হাল্কা উপরে/ডানে/বামে/নিচে যেদিকে খুশি নাড়াতে পারেন অবশ্যই আপনি শ্যাডো ইফেক্টের ডিরেকশন যেদিকে চান:

 

  • ধূসর বর্ণের গ্রেডিয়েন্ট দেওয়া আয়তটির কথা ভুলে যান নি তো? ওটাকে নিয়ে এসে লেয়ার দুটির ওপরে বসান:

 

  • এবার ধূসর বর্ণের আয়তটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Lower selection to bottom বাটনে ক্লিক করুন:

 

  • কাজ প্রায় শেষ। তবে এবার সবগুলো লেয়ারকে Ctrl+A শর্টকাটের মাধ্যমে সিলেক্ট করুন এবং Ctrl+G চেপে লেয়ারগুলিকে একটি গ্রুপে পরিণত করুন:

 

তাহলেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ইফেক্টটি পেয়ে গেলেন!। এবার সংরক্ষণের পালা।

➡ ৭ম ধাপ: ইমেজ বিটম্যাপে সংরক্ষণ

প্রথম পর্বে svg সংরক্ষণ দেওয়া আছে সেটা দেখে নিতে পারেন। এখানে শুধু বিটম্যাপ অর্থাৎ .png তে সেভ করা নিয়ে আলোচনা করা হল।

  • File এ ক্লিক করুন এবং Document Properties এ যান:

 

  • Resize page to content এর পাশে একটা + চিহ্ন দেখবেন সেটাতে ক্লিক করবেন তারপর Resize Page to Drawing or selection বাটন দেখতে পাবেন সেটাতে ক্লিক করুন এবং ক্লিক করার পর ডায়লগ বক্সটি ক্লোজ করে দিন [এতে ছবি রিসাইজ করে ক্যানভাসের সমান করা লাগবে না বরং ক্যানভাস সাইজ-ই আপনার আঁকা কন্টেন্টের আকারের সমান হবে তাই এক্সপোর্ট করা ইমেজটি একদম পারফেক্ট হবে]:

 

  • আবার File এ যান, Export Bitmap এ ক্লিক করুন:

 

  • নতুন উইন্ডো এলে Browse এ ক্লিক করুন:

 

  • আপনার বানানো ছবির নাম দিন এবং Save বাটনে ক্লিক করুন:

 

  • Export বাটনে ক্লিক করুন:

 

  • এক্সপোর্ট করা ইমেজটি ওপেন করা হল:

 

প্রয়োজনে ডাউনলোড করে নিতে পারেন এই নমুনাটি:

সবার কাজের সুবিধার্থে আমি আমার আঁকা svg ফাইলটি আপলোড করে দিলাম। সেটা Inkscape এ ওপেন করে লেয়ারগুলো আলাদা করে দেখতে পারেন। ডাউনলোড করতে হলে ডাউনলোড ছবির উপর ক্লিক করুন। ডাউনলোড বাটনটিও এই কনসেপ্টের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

একই ইফেক্ট দিয়ে বানানো কিছু ছবি:



সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে। আল্লাহ্ হাফেয। 🙂

Level 0

আমি নিওফাইটের রাজ্যে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 1392 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

শ্রবণ, মনন , অনুশীলন


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level New

চালাই যান!!!!!!!!! আমরা আছি আপনার সাথে।সুন্দর টিউন !!!!!!!

    @RAFIN: ধন্যবাদ ভাই, আশা রাখি চালিয়ে যেতে পারব। সবাই বলে ওপেনসোর্স সফটওয়্যারের রিসোর্স তেমন নাই, সেকারণেই এই উদ্যোগ 🙂 😀

Level New

আপনার এডু টীউন্স পাব আশাকরি

    @RAFIN: অনেক কিছুই অর্ধেক অর্ধেক করে লিখা আছে। আলসেমির কারণে দেওয়া হচ্ছে না। এই টিউনও কিন্তু অনেক আগের। অল্প কিছু বাকি ছিল, সেগুলো কম্প্লিট করে তবেই দিলাম। 🙂
    ধন্যবাদ 🙂

অদ্বিতীয় টিউন ! অসাধারন !!! ++++++

loading loading loading loading loading loading loading loading loading ………………..

চালাইয়া যা

আর কালকে বিকাল ৫টায়

    @উন্মাদ তন্ময়: হুম! ছবি মিনিমাম ৫০ টা হইব। 😉
    বিশ্বাস করবি না এইমাত্র তোরে ফোন দিতে নিসিলাম হঠাত মেইলে নোটিফিকেশন দেইখা ফোন করলাম না 😛
    পেলাচ কই? যাই অউক ধইন্ন্যা 😀

দারুণ টিউটরিয়াল।ইঙ্কস্কেপ ধরতে হবে…

    @নিশাচর নাইম: হুম, ধরেন না ক্যান?
    আর এখন সমস্যা আরও বাড়ছে। কুবুন্টু দিয়াও ফ্রুবলেম করে, ইসকিরিনশট দিবোনে। 😛

      @নিওফাইটের রাজ্যে: প্রিপেইড ঠিক করে নাও,তারপর প্রিপেইড পোস্টপেইড করে নাও। না হয় আমি ৩ তারিখ ঢাকা আইতেছি।আমারটার সাথে বিনিময় করে নিব। 😀 নো কম্প্রমাইজ। 8)

        @নিশাচর নাইম: আমি এখনো শাওন ভাইর বানানো ওয়াইম্যাক্স কিট দিয়া ট্রাই করি নাই। ঔটায় হওয়ার চান্স আছে, দেখি বিলাই অফিসের শ্লারা কবে মডেম টা দেয় 🙁

জব্বর টিউন হইছে। আসল হোমস গোয়েন্দাগিরির সাথে সাথে বেহালা বাজাত আর টিটি হোমস গোয়েন্দাগিরির সাথে সাথে আঁকাআকি করে । তবে যেহেতু সে ডিজিটাল গোয়েন্দা তাই ডিজিটাল ভাবে ইঙ্কস্কেপে আঁকাআঁকি করে । চালায়ে যান ।

পুরাই ফাইটার টিউন 😀

Level 0

ভাই তো বরাবরই বস মার্কা টিউন করেন 🙂 তবে, আকাআকি-ডিজাইন করা জিনিসটা কেন জানি আমার সাথে যেতে চায় না। কিন্তু, ভবিষ্যতে এগুলা নিয়ে একটু একটু কাজ করার ইচ্ছা আছে। তখন ইনশাল্লাহ কোন সমস্যাতেই পড়ব না, কারন আপনার টিউনগুলো তো আছেই 🙂

    @dolar: অবশ্যই, সমস্যা হইলে একটা কমেন্ট দিবেন। 😛
    আঁকাআঁকি করা মনের জন্য ভাল 😆 :mrgreen:
    মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ 🙂

😀

অসম্ভব সুন্দর!!! এত চমৎকার টিউন কি আমার দ্বারা সম্ভব? সোজা প্রিয়তে।

দারুন!!!!!!!!!!!!!!!!! ইউনিক টিউন ……………………………….তবে GIMP দিয়েই আঁকতে পছন্দ করি। ইচ্ছা আছে
Gimp-এর কিছু টিউটোরিয়াল করবো।

    @মুহাম্মদ জিয়া: আমিও গিম্প ব্যবহার করি, গিম্পে তো আর ভেক্টর আর্ট করা যায় না। সেকারণে ইঙ্কস্কেপ আমার ১ম পছন্দ। আপনিও গিম্প নিয়ে চেইন টিউন করা শুরু করুন। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। 🙂 😀

ধন্যবাদ 😀 😀 😀

অসাধারণ একটা টিউন।

Nice tune. thank you for good tune.

বাহ! একেবারে নিখুত আর ডিটেইল টিউন!
চমৎকৃত হলাম।
পিডিএফ করে রেখে দিলাম, পরে কাজে লাগবে।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ! 🙂

কি যে বলবো বুজতে পারছি না ! সোজা প্রিয়তে!
শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

বরাবরের মতই ফাটাফাটি ! চাপাচাপি ! কুপাকুপি ! জটিলস!
টিউনারকে ধইন্না !
পাঙ্খা টিউন !
এর মধ্যে ফাটা ফাটি শব্দের ব্যবহারটা আমি আগে থেকেই করতাম । বাকি সব গুলা টেক টিউনস এর ভালোবাসা র দান ।
টিউনার যে কি বলব আর খুজে পাচ্ছি না ।
এখনই যদি সব সব বিশেষন শেষ করে দিই তবে ভবিষতে নির্বাক হয়ে শুধু অচেনা বালক ভাই এর মত মুচকি হাসি দিয়ে চলে যেতে হবে । তাই কিছু কিছু বিষেশন জমিয়ে রাখলাম আমার প্রিয় “বিস্ময় বালক” এর জন্য ।:) 🙂 🙂

    @অপু.পশ্চিমবাংলা: কুপাকুপি কমেন্টের জন্য ভিসিটরকেও ধইন্ন্যা। পুরাই পাঙ্ক্ষা কমেন্ট! আমিও আপনাকে জবাব দেওয়ার জন্য কিছু বিশেষণ রেখে দিলাম 😛 😀
    ভাল থাকবেন। 🙂

আচ্ছা একটা প্রশ্ন – ছবি গুলোর মধ্যে বার বার নিও ফাইট এর ব্লক না দিয়ে একটা মানুষ এর ( বানান ভুল করলাম বোধ হয় ) মুখ দেওয়া যেত না ? 🙂 🙂 :):):)

    @অপু.পশ্চিমবাংলা: আরেহ, পদ্ধতিতো দেখিয়ে দিলাম! 😛 এখন আপনি আপনার প্রিয়জনের কাট-আউট ইফেক্ট বানাতে পারবেন। তবে জোস একটা টপিক মনে করায়ে দিলেন। 😆 খেয়ালই ছিল না যে ছবি দিয়েও হবে 😀
    ধন্যবাদ। :mrgreen:

      @নিওফাইটের রাজ্যে:
      উঁহু -উঁহু -উঁহু -উঁহু – না না না ! আমি যে প্রস্তাব টা দিয়েছিলাম সেটা তুমি ধরতে না ফাইরলা ।বা এমনো হতে পারে ধরতে পেরেও এড়িয়ে গেছো । আমি তন্ময় ভায়ার সাহায্যের শরানাপন্ন!তন্ময় ভায়া পাগলটাকে একটু বুঝান !

উফ…! মাথা ঘুরাইয়া দিলা… চালায় যাও… 😀

এটাও একে ফেলেছি,আপনাকে ধন্যবাদ দিচ্ছি না অন্য একটা কথা বলি,একটা জিনিস দেখা যায় আমরা অনেকেই অনেক কিছু জানি কিন্তু সেই জানাটাকে লিখে অন্যদের শিখানো আসলে একটু পেইনের ব্যাপার।যেমন I am a boy বাক্যে I এর পর কেন am বসল তা ছোট বেলায় জানতাম না(এখনও ভুলে যাই মাঝে মাঝে কেন বসে,কাউরে বইলেন না পিলিজ 😛 ) কিন্তু বুঝতাম এখানে am বসবে 😆 তাই যারা বোঝাতে পারে তারা আসলেই অসাধারণ।আপনার লেখাগুলো আমাকে আবার গুতাগুতি করতে উদ্বুদ্ধ করলো।আমার আঁকা টা দেখতে পারেন এখানে

http://imgur.com/OjJpD

    @Ochena Balok: লজ্জা পাওয়ার কী আছে? 😆 এই সব নিয়ম ভাষাবিদদের বানানো, কোন লজিক নাই :P। আমাদের মস্তিষ্ক লজিকে বিশ্বাসী তাই আমরা যত লজিক অ্যাপ্লাই করে পড়ালেখা করতে পারি ততই আমাদের স্মৃতিতে ভাল গেঁথে থাকে। একারণে ভাল গুরুজনেরা বলেন বুঝে মুখস্থ করতে। 😀

    আপনি দেখি আমার ভাত মারার ব্যবস্থা করছেন! চরম হইছে, চালায়া যান। ভীষণ ব্যস্ততার কারণে নেটওয়ার্কের বাইরে ছিলাম। পর্বটা চালানোর জন্য আরও একজন রিক্যুয়েস্ট করেছেন 😛 , দেখি পরবর্তী পর্ব কবে দেওয়া যায়। আপনে এক কাজ করেন, আমার সামু ব্লগে একবার ভিসিট দেন, দুইটা আর্ট আছে। কোনটার টিউটো দেব সেটা বলতে পারেন 😀

    ধন্যবাদ 🙂

      @নিওফাইটের রাজ্যে: সামুতে আইডি খুলতে মুঞ্চায় কিন্তু ওয়াচ,জেনারেল,সেইফ ঝামেলা লাগে।তবে আলাদা একটা মজা আছে অইখানে 😛 সামুতে দুইটাই জোস।আমি তো বুঝিই নাই ঘড়িটা ইঙ্কুর কাজ কারবার।যাই হোক দৌড়ের উপ্রে থেকেই টিউটো পুস্টা এইখানে বা সামুতে ব্যাপার না।আপনারে কম্পিউটারের কুনায় বাইন্ধা রাখসি(মজিলাতে বুকমার্ক করে রাখসি) 😀 😛

        @Ochena Balok: কথা কইলেই তো দোষ হবে। 🙁 সবাই মনে করে ইলাস্ট্রেটর ফডোশপ আর ৩ডি স্টুডিও ম্যাক্সের উপ্রে জিনিস নাই। ঠিক, তবে সেটা একদম প্রো লেভেলের মানুষের জন্য যাদের চাহিদাও আকাশচুম্বী। আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য ছোট ছোট ফ্রি জিনিসই যথেষ্ট। বললে বিশ্বাস করবেন না মাত্র ৩৫ মেগাবাইটের ৩ডি এনিমেশন সফটওয়্যার সাথে গিম্প ও ইঙ্কস্কেপের ইন্টিগ্রেশন করে দুই দুইটা এনিমেশন মুভি বানান হয়েছে। আপনাকে যদি ৩৫ মেগাবাইটের সফটওয়্যার এর কাজ ও ঔ ১৪/১৫ গিগার ৩ডি স্টুডিও ম্যাক্সের কাজ দেখাই তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন এসব সস্তা, ফ্রি জিনিসের মধ্যে কত কিছু আছে।

        স্ক্রিনকাস্টার্স বা SH হল আমার দেখা সবচেয়ে দারুণ ওপেনসোর্স গ্রাফিক্স ডিজাইনার অর্থাৎ এরা যে শুধু ডিজাইন করে তা না, বরং সেটার svg টাও দেয় সাথে ফ্রি টিউটোরিয়াল। এদের চোখধাঁধানো গ্রাফিক্সের কাজ দেখলে মাথা নষ্ট হয়, কিন্তু তাঁরা কী ব্যবহার করেন জানেন? লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সাথে যা দেওয়া আছে তাই, এর মানে এই নয় যে তাঁদের ফডুশপ কেনার টাকা নাই 😛 কিন্তু তাঁরা লিনাক্সে দেওয়া গিম্প, ইঙ্কস্কেপ এইসব ব্যবহার করেন কারণ এগুলো ইউজার ফ্রেন্ডলি। একটু ঘাঁটলেই পারবেন। আমি নিজেও ইলাস্ট্রেটর নামিয়েছি। কিন্তু বিলাইর পেটে ঘি হজম হয় না, ঔটা ইউজ করতে গিয়ে প্রথমত কন্ট্রোল দেখে ভয় খাইছি দ্বিতীয়ত কম্পিউটার খালি প্রবলেম দিতাছিল 🙁 , তাই ওটা আনইন্সটল করে আবার ইঙ্কস্কেপে ফিরে আসলাম। 😀

        মন্তব্যটা অনেক বড় হয়ে গেল তারপরও বলি বিশেষজ্ঞদের মতামত হল ফ্রি জিনিস দিয়ে ট্রাই করা ভাল, তারপর প্রিমিয়ামে গেলে ভাল হয়। আমার ব্লগটা লটকানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনার গ্র্যাভাটারটা সুন্দর হয়েছে। নামটাও বাংলায় লিখে ফেলেন, ড্যাশবোর্ড>Profile>Name>Display As এ Name ও Display as এ বাংলায় নাম লিখে প্রোফাইল আপডেট দিয়েন। তাহলেই হবে।

        ভাল থাকবেন 🙂

          @নিওফাইটের রাজ্যে: প্রো তো দুরের কথা আমি বিগিনার লেভেলের ডিজাইনারও না আমার জন্য তাই এগুলাই ভালো।ফডুসপ ভালা পাই না তয় শিখার ইচ্ছা আছে।আমি প্রতিবার এগুলার নতুন ভার্সন আসলে শখ করে দেখি ইচ্ছা হলে নামাই ৮-১০গিগা(ফডুসপ,নিরু,সাইবারলিঙ্ক,করেল আর ইলু)।মন্তব্য বড় হইলেও সমস্যা নাই 😛 নাম অবশ্যই বাংলা হইবেক 😀 🙂

        @Ochena Balok: ভালা বুদ্ধি দেই! আপনি যেহেতু বিদেশে থাকেন তাই গিম্প নামায়া লন; ইউটুবে হাজার হাজার টিউটো পাবেন। ঔগুলা দেখে শিখেন। অনেক সহজ লাগবে 😀

          @নিওফাইটের রাজ্যে: ইউটিউবে বসাটা দুঃসাধ্য।সামাজিক যোগাযোগ এর সবকিছু এখানে ব্লক করা আছে।পেইন!!!!!!!!!!!প্রক্সিতে স্পিড ভালো পাই না

        @Ochena Balok: আপনারে দেখি নেটের থিকাই ব্যান কইরা রাখছে 😛 Youtube ছাড়া একদিনও চলে না। 🙁

Level 0

ভাইয়া, আমার inkscape এ একটা প্রব্লেম হচ্ছে। সেইটা হল ফন্ট চেঞ্জ করা যায় না। একটাই ফন্ট হয়ে থাকে।। 🙁 বলতে পারেন কি কেন? version: Inkscape 0.46

    @wild_child: আমার তো কখনো হয় নি এ সমস্যা 🙁
    বামপাশের A বাটনে ক্লিক করে উপরের প্যানেল থেকে তো সহজেই ফন্ট পরিবর্তন করা যায় 😐 , লেটেস্ট 0.48 ভার্সন টা নামিয়ে দেখুন সমস্যা হয় কিনা। 🙂
    Inkscape 0.48 Portable Download link

প্রিয় টিউনার,

আপনাকে এই চেইনটি চলমান করার জন্য অনুরোধ করা গেল। দয়া করে আপনার চেইন টিউনটি নতুন পর্ব যুক্ত করুন এবং নিয়মিত আপডেট করুন। ধন্যবাদ।